আমার বয়স ৬৬। যখন কলেজে পড়তাম তখন পথনাটিকা বলতে বাদল সরকারের নাটককেই বোঝাত। এখন যারা সুইমসুট "পথনাটিকা" করছে তারা হয়তো বাদল সরকারের নাম শোনেনি। ভাগ্যিস শোনেনি। বাদল সরকারেরও সেই দূর্ভাগ্য হয়নি এদের নোংরামি দেখার। এরা পথনাটিকার নামে করছেটা কি? আমরা বাঙালীরা কি এখন বেশী বেলীডান্স দেখা রপ্ত করছি? নতুন করে তিলোত্তমার বিচার চাই বলে আর ছ্যাবলামি করতে চাই না। কোনো পাগল ত্রিভুনে নেই যারা শুধু তিলোত্তমার কথাই ভাবে। আমরা শুধু তিলোত্তমা নয় , ওর মতো সব তিলোত্তমা, সব victim বিলকিস বানু থেকে হাথরস থেকে উন্নাও সব্বার বিচার চাই। বিচার চাইব CBI এর কাছে শিয়ালদহ কোর্টে, বা Supreme Court এ। এখানে দিন দখল রাত দখল ভোর দখল করে কি হবে! শুধু জনসাধারণের অসুবিধে সৃষ্টি করা, দুর্গাপূজোটা বরবাদ করা ছাড়া কিচ্ছু লাভ হবে না। রাজনৈতিক মুনাফা তবে নয়ই। সিপিএমের মতো শয়তান জানোয়ার বদমাইশ বাছুর বরাহনন্দন আর কোন পার্টিতে নেই, এমনকি বিজেপিও বোধহয় এদের সঙ্গে পেরে উঠবে না। সেলিম সুজন আর নেক্সট জেনারেশনের কয়েকগাছা বাঁদর যেমনি চেষ্টা চালাক না কেন লাভ তো কিছু হবে না। কতখানি গন্ডারের চামড়া থাকলে দেড় মাস ধরে বসে বসে জনসাধারণের ট্যাক্সের টাকায় লুমপেন গিরি চালিয়ে যাচ্ছে। খাওয়া পরার অভাব নেই, ফ্যান লাইটের সুযোগ আছে, অতএব চালাও পিকনিক বছর ভর। জুতোর বাড়ি মেরে এই জানোয়ার গুলোকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তাড়াতে হবে।
শিং ভেঙ্গে বাছুরের দলে সেলিম মিয়া জহর সরকার এবং আরো অনেকে। তাহলে আর অরাজনৈতিক রইলোনা। মুখোশটা পড়ে যে এতদিন চলছিল সেটা এবার খসে পড়ল। মা দুর্গার পায়ের কাছে যে অসুরটা বসে থাকে, সে রকম অজস্র রক্তবীজ এখন ছড়িয়ে আছে চতুর্দিকে। ৩৪ বছর ধরে এত রকম বদমাইশি করেও তবু চেতনার উন্মেষ হলো না। দিপ্সিতা মীনাক্ষী সৃজন এরা নিজেদের যতই আঁতেল ভাবুক, এদের ফেলে আসা ইতিহাস পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে সব সময় সতর্ক করে বুঝিয়ে দেয় আর নয়। যে রক্তাক্ত ইতিহাস মানুষ দেখেছে সহ্য করেছে সেই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি আর হবে না। এগুলো মানুষ? জানোয়ারদের মানুষ আর ফেরাবে না। আর কমরেড শতরূপ সিপিএমের মমতা (মীনাক্ষী) দীপ্সিতা এদেরকে তো জানতে হবে সিপিএম এর নারকীয় অত্যাচারের দলিল, যাতে যুক্ত ছিলেন সুশান্ত ঘোষ অনিল বসু জ্যোতি বসু বুদ্ধদেব বসু এবং আরো অনেকে। যে সমস্ত সিনিয়ার ডাক্তাররা রাস্তায় নেমেছেন আর বিগ বিগ টক দিচ্ছেন এই বলে যে স্বাস্থ্য আর লেখাপড়া দুটোই নাকি সিকেয় উঠেছে এই সরকারের আমলে, ওই ভদ্রলোককে জিজ্ঞেস করি তাহলে ৩৪ বছর ধরে সিপিএমের শিক্ষাতে অনিলায়নের নাম শোনা যেত কেন? কতগুলো হাসপাতাল বানিয়ে ছিলেন জ্যোতি বাবু ? হ্যাঁ একদিকে ঠিক জ্যোতিবাবু যে ৮৩ সালে ধর্মঘটী ডাক্তারদের পিটিয়ে তক্তা করে দিয়েছিলেন এর থেকে ভালো আর কিছু হয় না। ওনার শাসনকালে এটাই দুর্ধর্ষ কাজ। যা মমতা ব্যানার্জির শেখা উচিত।
So called আন্দোলনকারীরা বিরিয়ানি খেয়ে খেয়ে বড্ড বাতেলা দিচ্ছে। ঘটনার পেছনে অনেক লুকোছাপা আছে সেটা অনেক মিডিয়া আমাদের জানার সুযোগ করে দিচ্ছে। এরা কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়। ঠিকঠাক এনকোয়ারি হলে এরা সবাই জেলে পচে মরত। মেয়েটির দেহ তার নিজের বাড়িতে ৪৫ মিনিট পড়েছিল এরা সবাই সেখানে ছিল মা বাবার কনস্যান্টের পর দেহ দাহ করার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় তাতে এই বীর সই ছিল সঙ্গে মা-বাবার কিন্তু এরা বিলকুল চেপে গেছে সে কথা বরং মিথ্যে প্রচার করেছে যে পুলিশ তড়িঘড়ি বডি করেছে। আরজিকরের রিকনস্ট্রাকশন তড়িঘড়ি সম্পন্ন করতে এদের সই ছিল। এরাই তাড়া দিয়ে reconstruction করতে বাধ্য করেছিল। বরং পুলিশ প্রবল আপত্তি জানিয়েছিল। এই লুকোছাপা কেন? বিনয় বসুর রোলে অভিনয় করলেই সে বিনয় বসু হয়ে যাবে না। বিনয় বসু আমার আত্মীয়। তাঁর সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞানগম্যি আমার আছে।
So called আন্দোলনকারীরা বিরিয়ানি খেয়ে খেয়ে বড্ড বাতেলা দিচ্ছে। ঘটনার পেছনে অনেক লুকোছাপা আছে সেটা অনেক মিডিয়া আমাদের জানার সুযোগ করে দিচ্ছে। এরা কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়। ঠিকঠাক এনকোয়ারি হলে এরা সবাই জেলে পচে মরত। মেয়েটির দেহ তার নিজের বাড়িতে ৪৫ মিনিট পড়েছিল এরা সবাই সেখানে ছিল মা বাবার কনস্যান্টের পর দেহ দাহ করার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় তাতে এই বীর সই ছিল সঙ্গে মা-বাবার কিন্তু এরা বিলকুল চেপে গেছে সে কথা বরং মিথ্যে প্রচার করেছে যে পুলিশ তড়িঘড়ি বডি করেছে। আরজিকরের রিকনস্ট্রাকশন তড়িঘড়ি সম্পন্ন করতে এদের সই ছিল। এরাই তাড়া দিয়ে reconstruction করতে বাধ্য করেছিল। বরং পুলিশ প্রবল আপত্তি জানিয়েছিল। এই লুকোছাপা কেন? বিনয় বসুর রোলে অভিনয় করলেই সে বিনয় বসু হয়ে যাবে না। বিনয় বসু আমার আত্মীয়। তাঁর সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞানগম্যি আমার আছে।
এবিপি আনন্দ ছাড়া শতরূপের নাম কোথাও শোনা যায় না। আসলে ABP আনন্দ হল চতুর্দিকের যত আবর্জনা আর ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র দিয়ে চালিয়ে দেওয়া একটা চ্যানেল। শতরূপ কি একজন জনপ্রতিনিধি ? যে প্রতিটা ইলেকশনে নিজের জামানত খুইয়ে বসে তার কথা মানুষ শুনবে কেন? তার কি ক্রেডিবিলিটি আছে শুধু TMC র লোককে গালিগালাজ করা ছাড়া। সামনে পেলে আমি তো দু গালে দুটো চড় মারতাম। আরেকটা অপদার্থ দি গ্রেট হচ্ছে বিশ্বনাথ চক্রবর্তী। জানেন না এমন কোন সাবজেক্ট নেই। আলপিন টু এলিফ্যান্ট এভরিথিং ওর নখদর্পনে। ছাগলছানা একখানা! আরেকটা এতদিনে একটু শুধরে চলবে মনে হয়, সেটা হচ্ছে ওই আইপিএস। সর্বজ্ঞ। জানেন না এমন কোন সাবজেক্ট নেই । এবার হয়তো কম বুকনি দেবে। আর সর্বোপরি আছে এবিপি আনন্দের চোখের মনি, ওটা ছাড়া চ্যানেলটা বন্ধ হয়ে যেত। রোজ যে গলা ফাটিয়ে ন্যায়ের কথা বলতে শুনি ওকে, নিজে কতটা ন্যায়নীতি নিয়ে চলে জানতে ইচ্ছে করে। ওর অতীতটা আর জনগণকে মনে করিয়ে দিতে চাই না। ও নিজেই মনে করুক।
সেটাও এই R G Kar নিয়েই।ডাক্তারদের cease work চলছে।ডাক্তারবাবুরা নানান দাবি নিয়ে জ্যোতি বসুর সঙ্গে দেখা করতে গেছে। উনি বললেন, "আপনাদের ৩-৩ বার মাইনে বাড়ানো হয়েছে। এসেছেন চা খান ফিরে গিয়ে ডিউটিতে জয়েন করুন"। ডাক্তার বাবুদের বাঁদরামি বাংলার Communist মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু মেনে নেননি, বেদম লাঠিচার্জ করে ঘুচিয়ে দিয়েছিলেন আন্দোলন। এক্ষেত্রে টিএমসি সরকার যে অসামান্য সৌজন্যে ভদ্রতা সভ্যতা এবং ধৈর্যের সীমাহীন নমুনা পেশ করলেন তা চিরকাল ইতিহাস হয়ে থাকবে। Jr ডাক্তারদের অমানবকিতায় বিনা চিকিৎসায় ২৮ জনের মৃত্যু হল। এরপরেও মুখ্যমন্ত্রীর হাজার অনুনয় বিনয়, Supreme Court এর নির্দেশ সত্ত্বেও কাজে ফেরেনি বিপ্লবীরা। হাততালি দিতে দিতে বিরিয়ানি আর ফ্রুট জুস সহযোগে বিন্দাস দিন কাটাচ্ছে। কারণ সরকার তো আর মাইনে কাটবে না। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে মীরাতুন নাহার ডাক্তার সরকারের মতো অসংখ্য মিথ্যাবাদী শকুনের দল যারা মনের প্রাণে চায় এই অরাজকতা চলুক। এঁদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা উচিত। "সেলেব"রা বেশ ইচ্ছে মত তাদের বিচারের বাণী শুনিয়ে যাচ্ছে। সেদিন যেমন সঙ্গীত শিল্পী পৌষালী বলছিল, "এখন অব্দি কোন অ্যারেস্ট নেই। এই তো এত মানুষ রয়েছে জিজ্ঞেস করুন"! কথাটা বুক ফুলিয়ে বলল ১০/ ১১ সেপ্টেম্বর। মিথ্যে রটনার জন্য ঠাঁটিয়ে একটা চড় ওর প্রাপ্য ছিল। ইচ্ছে করে মিথ্যে রটনা চলছে। হোত UP বা গুজরাট পিটিয়ে ছাতু করে দিত আর সেটাই এদের প্রাপ্য ছিল। সঞ্জয় রাইকে অ্যারেস্ট করার পরে বিচার তদন্ত কিছুই রাজ্য সরকারের হাতে নেই। সবাই জানে, তদন্ত করছে CBI, দেখাশোনা করছে সুপ্রিম কোর্ট, বিচার হবে শেয়ালদা কোর্ট। সীমাহীন মাস্তানি আর সহ্য করা যাচ্ছে না। সত্যি যদি আলোচনার কিছু থাকতো তাহলে মমতার ডাকে সাড়া দিত। BJP আর CPM এর নোংরামি, সত্য যা নয় তাই বলার স্পর্ধা, কোনো প্রমাণ ছাড়াই দোষী সাব্যস্ত করে দেওয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় আর ইলেকট্রনিক চ্যানেলগুলোর TRP বাড়ানোর নিত্যদিনের কাজ হয়ে উঠেছে। যারা রেপ কেসে জড়িত তারা এখন সাধু পুরুষ সেজে মিডিয়ায় বসে বুকনি দিচ্ছে। অজস্র মুখ দেখা যাচ্ছে। সুমন রুদ্র থেকে মিঠুনের পো, অসংখ্য, অসংখ্য। এদের লেলিয়ে দিয়েছে বিষ party দুটো। ছিঃ!
Matal Kalyan🥸
Soto rup 😂😂
বে বে বে বে বে
আমার বয়স ৬৬। যখন কলেজে পড়তাম তখন পথনাটিকা বলতে বাদল সরকারের নাটককেই বোঝাত। এখন যারা সুইমসুট "পথনাটিকা" করছে তারা হয়তো বাদল সরকারের নাম শোনেনি। ভাগ্যিস শোনেনি। বাদল সরকারেরও সেই দূর্ভাগ্য হয়নি এদের নোংরামি দেখার। এরা পথনাটিকার নামে করছেটা কি? আমরা বাঙালীরা কি এখন বেশী বেলীডান্স দেখা রপ্ত
করছি? নতুন করে তিলোত্তমার বিচার চাই বলে আর ছ্যাবলামি করতে চাই না। কোনো পাগল ত্রিভুনে নেই যারা শুধু তিলোত্তমার কথাই ভাবে। আমরা শুধু তিলোত্তমা নয় , ওর মতো সব তিলোত্তমা, সব victim বিলকিস বানু থেকে হাথরস থেকে উন্নাও সব্বার বিচার চাই। বিচার চাইব CBI এর কাছে শিয়ালদহ কোর্টে, বা Supreme Court এ। এখানে দিন দখল রাত দখল ভোর দখল করে কি হবে! শুধু জনসাধারণের অসুবিধে সৃষ্টি করা, দুর্গাপূজোটা বরবাদ করা ছাড়া কিচ্ছু লাভ হবে না। রাজনৈতিক মুনাফা তবে নয়ই। সিপিএমের মতো শয়তান জানোয়ার বদমাইশ বাছুর বরাহনন্দন আর কোন পার্টিতে নেই, এমনকি বিজেপিও বোধহয় এদের সঙ্গে পেরে উঠবে না। সেলিম সুজন আর নেক্সট জেনারেশনের কয়েকগাছা বাঁদর যেমনি চেষ্টা চালাক না কেন লাভ তো কিছু হবে না। কতখানি গন্ডারের চামড়া থাকলে দেড় মাস ধরে বসে বসে জনসাধারণের ট্যাক্সের টাকায় লুমপেন গিরি চালিয়ে যাচ্ছে। খাওয়া পরার অভাব নেই, ফ্যান লাইটের সুযোগ আছে, অতএব চালাও পিকনিক বছর ভর। জুতোর বাড়ি মেরে এই জানোয়ার গুলোকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তাড়াতে হবে।
শিং ভেঙ্গে বাছুরের দলে সেলিম মিয়া জহর সরকার এবং আরো অনেকে। তাহলে আর অরাজনৈতিক রইলোনা। মুখোশটা পড়ে যে এতদিন চলছিল সেটা এবার খসে পড়ল। মা দুর্গার পায়ের কাছে যে অসুরটা বসে থাকে, সে রকম অজস্র রক্তবীজ এখন ছড়িয়ে আছে চতুর্দিকে। ৩৪ বছর ধরে এত রকম বদমাইশি করেও তবু চেতনার উন্মেষ হলো না। দিপ্সিতা মীনাক্ষী সৃজন এরা নিজেদের যতই আঁতেল ভাবুক, এদের ফেলে আসা ইতিহাস পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে সব সময় সতর্ক করে বুঝিয়ে দেয় আর নয়। যে রক্তাক্ত ইতিহাস মানুষ দেখেছে সহ্য করেছে সেই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি আর হবে না। এগুলো মানুষ? জানোয়ারদের মানুষ আর ফেরাবে না। আর কমরেড শতরূপ সিপিএমের মমতা (মীনাক্ষী) দীপ্সিতা এদেরকে তো জানতে হবে সিপিএম এর নারকীয় অত্যাচারের দলিল, যাতে যুক্ত ছিলেন সুশান্ত ঘোষ অনিল বসু জ্যোতি বসু বুদ্ধদেব বসু এবং আরো অনেকে। যে সমস্ত সিনিয়ার ডাক্তাররা রাস্তায় নেমেছেন আর বিগ বিগ টক দিচ্ছেন এই বলে যে স্বাস্থ্য আর লেখাপড়া দুটোই নাকি সিকেয় উঠেছে এই সরকারের আমলে, ওই ভদ্রলোককে জিজ্ঞেস করি তাহলে ৩৪ বছর ধরে সিপিএমের শিক্ষাতে অনিলায়নের নাম শোনা যেত কেন? কতগুলো হাসপাতাল বানিয়ে ছিলেন জ্যোতি বাবু ? হ্যাঁ একদিকে ঠিক জ্যোতিবাবু যে ৮৩ সালে ধর্মঘটী ডাক্তারদের পিটিয়ে তক্তা করে দিয়েছিলেন এর থেকে ভালো আর কিছু হয় না। ওনার শাসনকালে এটাই দুর্ধর্ষ কাজ। যা মমতা ব্যানার্জির শেখা উচিত।
So called আন্দোলনকারীরা বিরিয়ানি খেয়ে খেয়ে বড্ড বাতেলা দিচ্ছে। ঘটনার পেছনে অনেক লুকোছাপা আছে সেটা অনেক মিডিয়া আমাদের জানার সুযোগ করে দিচ্ছে। এরা কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়। ঠিকঠাক এনকোয়ারি হলে এরা সবাই জেলে পচে মরত। মেয়েটির দেহ তার নিজের বাড়িতে ৪৫ মিনিট পড়েছিল এরা সবাই সেখানে ছিল মা বাবার কনস্যান্টের পর দেহ দাহ করার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় তাতে এই বীর সই ছিল সঙ্গে মা-বাবার কিন্তু এরা বিলকুল চেপে গেছে সে কথা বরং মিথ্যে প্রচার করেছে যে পুলিশ তড়িঘড়ি বডি করেছে। আরজিকরের রিকনস্ট্রাকশন তড়িঘড়ি সম্পন্ন করতে এদের সই ছিল। এরাই তাড়া দিয়ে reconstruction করতে বাধ্য করেছিল। বরং পুলিশ প্রবল আপত্তি জানিয়েছিল। এই লুকোছাপা কেন? বিনয় বসুর রোলে অভিনয় করলেই সে বিনয় বসু হয়ে যাবে না। বিনয় বসু আমার আত্মীয়। তাঁর সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞানগম্যি আমার আছে।
So called আন্দোলনকারীরা বিরিয়ানি খেয়ে খেয়ে বড্ড বাতেলা দিচ্ছে। ঘটনার পেছনে অনেক লুকোছাপা আছে সেটা অনেক মিডিয়া আমাদের জানার সুযোগ করে দিচ্ছে। এরা কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়। ঠিকঠাক এনকোয়ারি হলে এরা সবাই জেলে পচে মরত। মেয়েটির দেহ তার নিজের বাড়িতে ৪৫ মিনিট পড়েছিল এরা সবাই সেখানে ছিল মা বাবার কনস্যান্টের পর দেহ দাহ করার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় তাতে এই বীর সই ছিল সঙ্গে মা-বাবার কিন্তু এরা বিলকুল চেপে গেছে সে কথা বরং মিথ্যে প্রচার করেছে যে পুলিশ তড়িঘড়ি বডি করেছে। আরজিকরের রিকনস্ট্রাকশন তড়িঘড়ি সম্পন্ন করতে এদের সই ছিল। এরাই তাড়া দিয়ে reconstruction করতে বাধ্য করেছিল। বরং পুলিশ প্রবল আপত্তি জানিয়েছিল। এই লুকোছাপা কেন? বিনয় বসুর রোলে অভিনয় করলেই সে বিনয় বসু হয়ে যাবে না। বিনয় বসু আমার আত্মীয়। তাঁর সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞানগম্যি আমার আছে।
এবিপি আনন্দ ছাড়া শতরূপের নাম কোথাও শোনা যায় না। আসলে ABP আনন্দ হল চতুর্দিকের যত আবর্জনা আর ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র দিয়ে চালিয়ে দেওয়া একটা চ্যানেল। শতরূপ কি একজন জনপ্রতিনিধি ? যে প্রতিটা ইলেকশনে নিজের জামানত খুইয়ে বসে তার কথা মানুষ শুনবে কেন? তার কি ক্রেডিবিলিটি আছে শুধু TMC র লোককে গালিগালাজ করা ছাড়া। সামনে পেলে আমি তো দু গালে দুটো চড় মারতাম। আরেকটা অপদার্থ দি গ্রেট হচ্ছে বিশ্বনাথ চক্রবর্তী। জানেন না এমন কোন সাবজেক্ট নেই। আলপিন টু এলিফ্যান্ট এভরিথিং ওর নখদর্পনে। ছাগলছানা একখানা! আরেকটা এতদিনে একটু শুধরে চলবে মনে হয়, সেটা হচ্ছে ওই আইপিএস। সর্বজ্ঞ। জানেন না এমন কোন সাবজেক্ট নেই । এবার হয়তো কম বুকনি দেবে। আর সর্বোপরি আছে এবিপি আনন্দের চোখের মনি, ওটা ছাড়া চ্যানেলটা বন্ধ হয়ে যেত। রোজ যে গলা ফাটিয়ে ন্যায়ের কথা বলতে শুনি ওকে, নিজে কতটা ন্যায়নীতি নিয়ে চলে জানতে ইচ্ছে করে। ওর অতীতটা আর জনগণকে মনে করিয়ে দিতে চাই না। ও নিজেই মনে করুক।
Mohasai, Dakter gulo ke to apner moto jono sebokrai rastai anechen. R Jono sebaer kotha bolchen .😂😂😂😂
Tmc zindabaad 💚
ঠিক বলছেন কোল্লান
কোন স্কুলে পড়েছেন? কল্যাণ লিখতে পারেন না😂😂😂😂
সেটাও এই R G Kar নিয়েই।ডাক্তারদের cease work চলছে।ডাক্তারবাবুরা নানান দাবি নিয়ে জ্যোতি বসুর সঙ্গে দেখা করতে গেছে। উনি বললেন, "আপনাদের ৩-৩ বার মাইনে বাড়ানো হয়েছে। এসেছেন চা খান ফিরে গিয়ে ডিউটিতে জয়েন করুন"। ডাক্তার বাবুদের বাঁদরামি বাংলার Communist মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু মেনে নেননি, বেদম লাঠিচার্জ করে ঘুচিয়ে দিয়েছিলেন আন্দোলন। এক্ষেত্রে টিএমসি সরকার যে অসামান্য সৌজন্যে ভদ্রতা সভ্যতা এবং ধৈর্যের সীমাহীন নমুনা পেশ করলেন তা চিরকাল ইতিহাস হয়ে থাকবে। Jr ডাক্তারদের অমানবকিতায় বিনা চিকিৎসায় ২৮ জনের মৃত্যু হল। এরপরেও মুখ্যমন্ত্রীর হাজার অনুনয় বিনয়, Supreme Court এর নির্দেশ সত্ত্বেও কাজে ফেরেনি বিপ্লবীরা। হাততালি দিতে দিতে বিরিয়ানি আর ফ্রুট জুস সহযোগে বিন্দাস দিন কাটাচ্ছে। কারণ সরকার তো আর মাইনে কাটবে না। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে মীরাতুন নাহার ডাক্তার সরকারের মতো অসংখ্য মিথ্যাবাদী শকুনের দল যারা মনের প্রাণে চায় এই অরাজকতা চলুক। এঁদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা উচিত। "সেলেব"রা বেশ ইচ্ছে মত তাদের বিচারের বাণী শুনিয়ে যাচ্ছে। সেদিন যেমন সঙ্গীত শিল্পী পৌষালী বলছিল, "এখন অব্দি কোন অ্যারেস্ট নেই। এই তো এত মানুষ রয়েছে জিজ্ঞেস করুন"! কথাটা বুক ফুলিয়ে বলল ১০/ ১১ সেপ্টেম্বর। মিথ্যে রটনার জন্য ঠাঁটিয়ে একটা চড় ওর প্রাপ্য ছিল। ইচ্ছে করে মিথ্যে রটনা চলছে। হোত UP বা গুজরাট পিটিয়ে ছাতু করে দিত আর সেটাই এদের প্রাপ্য ছিল। সঞ্জয় রাইকে অ্যারেস্ট করার পরে বিচার তদন্ত কিছুই রাজ্য সরকারের হাতে নেই। সবাই জানে, তদন্ত করছে CBI, দেখাশোনা করছে সুপ্রিম কোর্ট, বিচার হবে শেয়ালদা কোর্ট। সীমাহীন মাস্তানি আর সহ্য করা যাচ্ছে না। সত্যি যদি আলোচনার কিছু থাকতো তাহলে মমতার ডাকে সাড়া দিত। BJP আর CPM এর নোংরামি, সত্য যা নয় তাই বলার স্পর্ধা, কোনো প্রমাণ ছাড়াই দোষী সাব্যস্ত করে দেওয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় আর ইলেকট্রনিক চ্যানেলগুলোর TRP বাড়ানোর নিত্যদিনের কাজ হয়ে উঠেছে। যারা রেপ কেসে জড়িত তারা এখন সাধু পুরুষ সেজে মিডিয়ায় বসে বুকনি দিচ্ছে। অজস্র মুখ দেখা যাচ্ছে। সুমন রুদ্র থেকে মিঠুনের পো, অসংখ্য, অসংখ্য। এদের লেলিয়ে দিয়েছে বিষ party দুটো। ছিঃ!