আদনান হুজুর ঠিক কথা বলেছেন। তিনি এখানে কাউকেই কিছু বলেননি। শুধু সত্যটা তুলে ধরেছেন। অনেক কিছু শিখেছি হুজুরের বক্তব্য থেকে।আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দানকরুক।আমিন
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে। শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে। প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না। কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না। দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
আর আপনারা কথার আগা গোঁড়া না শুনে মাজখানের কথা শুনে ও আবেগের অনুসরণ করে পটাপট মেনে নিয়েছেন যে তাঁরা ইহুদিদের দালাল। তাঁরা কোথাও ইসরাইল এর প্রসংসা করেন নি, তাদের পক্ষ নেন নি, বা হামাসের বিপক্কে যাওয়া উচিত এটাও বলেন নি। কিন্তু সালাফিরা ভালর প্রসংসা ও ভুল স্বীকার উভয়ে বিশ্বাস করে এবং উভয়ের মাধ্যমে ধর্মীও বিকৃতি সাধন রোধ করে চায়। তাঁরা সর্বদা মাঝপথ থেকে কথা বলতে চান ও সমাধান দিতে চান। সামর্থ্য না থাকলে যুদ্ধ ঘোষণা না করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত, কুরআন এর অন্তর্ভুক্ত। এবং এই কথা বললেই ইহুদিদের দালাল হয়ে যায় না। তাঁরা যদি এটার বৈধতা দিয়ে যান, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আবেগের অনুসরণ করবে। হুদায়বিয়ায় এত অপমানজনক শর্ত দেওয়ার পরেও মুসলমানরা কেন চুক্তি করল? কারণ তখন তাদের জিহাদের সামর্থ্য ছিল না। সূরা আনফালের ৬৫-৬৬ আয়াতে আল্লাহ কেন যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সংখ্যার অনুপাত নির্ধারণ করে দিলেন? আর তথাকথিত হানাফিরা যুক্তি দেয়, বদরের যুদ্ধে মুসলমান রা ৩১৩ নিয়ে ১০০০ শত্রু কে হারাল। আপনাদের এখানে বুঝতে হবে, আল্লাহ বিজয় দিতে পারেন-এটা এক জিনিস, আর যুদ্ধ ঘোষণা করা, এটা আরেক জিনিস। রাসূল সাঃ বের হয়ে ছিলেন কেবল একটি কাফেলার উপর আক্রকন করতে, কিন্তু ঘটনাক্রমে এখানে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় ও শত্রুর বাহিনি উপস্থিত হয়ে যায়। তখন আল্লাহ সাহায্য করেন। কিন্তু রাসুল (সাঃ) কখনই ১০০০ এর মকাবিলা করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। আবার সেই হানাফিরা মুতার যুদ্ধের দলিল দেয়, যেখানে মুসলমান ছিল ৩০০০ আর রোমান ছিল ১ লাখ। আশ্চর্য! শত্রুদের সসংখ্যা এত বেশি এতা পড়া জানা গিয়েছিল। যখন মুসলমানদের কমান্ডার জানতে পেরেছিলেন যে শত্রু অনেক শক্তিশালি, তখন তিনি প্রথম আক্রমণের পরে মুসলমানদের নিয়ে ফিরে এসেছিলেন। তিনি আর যুদ্ধে জড়ান নি। আর ওই হানাফিরা কখনই খন্দকের যুদ্ধের দলিল দেয়না, যেখানে রাসূল (সাঃ) যুদ্ধের সামর্থ্য না থাকায় পরিখা খনন করে ছিলেন। তাঁরা শুধু তাদের আবেগের অনুসরণ করে! এবং খুবই দুঃখ জনক ব্যাপার, তাদের অনেকেই মুসলমান শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কথা বলে, অথচ রাসূল (সাঃ) বুখারি এর ৭০৫৫ নম্বর হাদিসে স্পষ্ট করে বলেছেন, বিদ্রোহ করার জন্য আগে শাসককে কাফের হতে হবে। তখন আবার তাঁরা বলে, হুসাইন (রাঃ) তো ইয়াজিদ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ছিলেন, ইয়াজিদ কি কাফের? আশ্চর্য! হুসাইন (রাঃ) বিদ্রোহ করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। তিনি শুধু তাঁর শাসন মেনে নেননি ও ইয়াজিদ এর সাথে কথা বলার উদ্দ্যেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজিদ এর সৈন্যরা ভূল বুঝে তাকে আক্রমণ করে। তখন তিনি তা প্রতিহত করতে করতে শহীদ হন। খুবই দুঃখ জনক, তখন তাঁরা আবার যুক্তি দেয়, এতগুলো কুফরি করার পরেও কাফের হয় না কিভাবে? আশ্চর্য! তাঁরা কি ৪ ইমামের চেয়ে আকিদা ভালো বুঝে ফেলেছে? কাউকে কাফের বলার জন্য শর্ত হচ্ছে, তাঁর কাছে অজর চাইতে হবে। যদি অজ্ঞতাবসত কেউ মানব-রচিত আইনে শাসন করে, সে কাফের হবে না! ভয়-ভিতির কারণে এটি করলে সেও কাফের হবে না। এবং এটি ৪ ইমাম ও পরবর্তীতে শাইখ ইবন তাইমিয়ার সর্বস্বীকৃত ফতোয়া! তাঁরা কি খুব বেশি বুঝে ইমামদের চেয়ে! আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দান করুক। এখন যদি আপনাদের চোখ না খুলে, আপনারা আমাকেও ইহুদিদের দালাল, কাফের, মুনাফেক, ইত্যাদি বলতে থাকবেন। জেনে রাখবেন, আপনারা আপনাদের আবেগেরই অনুসরণ করছেন। হয়ত বিদ্রোহ আপনাদের ভালো লাগে, কিন্তু উপজুক্ত সময়ের আগে তা করা আল্লাহ পছন্দ করেন না। "আর হয়ত তোমরা এমন কিছু পছন্দ কর, যা আল্লাহর নিকট অপছন্দের। আর হয়ত তোমরা এমন কিছু অপছন্দ করো, যা আল্লাহর নিকট পছন্দের" (সূরা বাকারাহঃ ২১৬) "আর আল্লাহ যা জানেন, তোমরা তা জান না" (সূরা বাকারাহঃ ৩০) আল্লাহ এদেশের আলেমদের আবেগের অনুসরণ থেকে হেফাজত করুক। আমিন।
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে। শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে। প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না। কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না। দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয়বক্তারা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গরা, বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়।নাঊজুবিল্লাহ্। আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
আর আপনারা কথার আগা গোঁড়া না শুনে মাজখানের কথা শুনে ও আবেগের অনুসরণ করে পটাপট মেনে নিয়েছেন যে তাঁরা ইহুদিদের দালাল। তাঁরা কোথাও ইসরাইল এর প্রসংসা করেন নি, তাদের পক্ষ নেন নি, বা হামাসের বিপক্কে যাওয়া উচিত এটাও বলেন নি। কিন্তু সালাফিরা ভালর প্রসংসা ও ভুল স্বীকার উভয়ে বিশ্বাস করে এবং উভয়ের মাধ্যমে ধর্মীও বিকৃতি সাধন রোধ করে চায়। তাঁরা সর্বদা মাঝপথ থেকে কথা বলতে চান ও সমাধান দিতে চান। সামর্থ্য না থাকলে যুদ্ধ ঘোষণা না করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত, কুরআন এর অন্তর্ভুক্ত। এবং এই কথা বললেই ইহুদিদের দালাল হয়ে যায় না। তাঁরা যদি এটার বৈধতা দিয়ে যান, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আবেগের অনুসরণ করবে। হুদায়বিয়ায় এত অপমানজনক শর্ত দেওয়ার পরেও মুসলমানরা কেন চুক্তি করল? কারণ তখন তাদের জিহাদের সামর্থ্য ছিল না। সূরা আনফালের ৬৫-৬৬ আয়াতে আল্লাহ কেন যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সংখ্যার অনুপাত নির্ধারণ করে দিলেন? আর তথাকথিত হানাফিরা যুক্তি দেয়, বদরের যুদ্ধে মুসলমান রা ৩১৩ নিয়ে ১০০০ শত্রু কে হারাল। আপনাদের এখানে বুঝতে হবে, আল্লাহ বিজয় দিতে পারেন-এটা এক জিনিস, আর যুদ্ধ ঘোষণা করা, এটা আরেক জিনিস। রাসূল সাঃ বের হয়ে ছিলেন কেবল একটি কাফেলার উপর আক্রকন করতে, কিন্তু ঘটনাক্রমে এখানে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় ও শত্রুর বাহিনি উপস্থিত হয়ে যায়। তখন আল্লাহ সাহায্য করেন। কিন্তু রাসুল (সাঃ) কখনই ১০০০ এর মকাবিলা করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। আবার সেই হানাফিরা মুতার যুদ্ধের দলিল দেয়, যেখানে মুসলমান ছিল ৩০০০ আর রোমান ছিল ১ লাখ। আশ্চর্য! শত্রুদের সসংখ্যা এত বেশি এতা পড়া জানা গিয়েছিল। যখন মুসলমানদের কমান্ডার জানতে পেরেছিলেন যে শত্রু অনেক শক্তিশালি, তখন তিনি প্রথম আক্রমণের পরে মুসলমানদের নিয়ে ফিরে এসেছিলেন। তিনি আর যুদ্ধে জড়ান নি। আর ওই হানাফিরা কখনই খন্দকের যুদ্ধের দলিল দেয়না, যেখানে রাসূল (সাঃ) যুদ্ধের সামর্থ্য না থাকায় পরিখা খনন করে ছিলেন। তাঁরা শুধু তাদের আবেগের অনুসরণ করে! এবং খুবই দুঃখ জনক ব্যাপার, তাদের অনেকেই মুসলমান শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কথা বলে, অথচ রাসূল (সাঃ) বুখারি এর ৭০৫৫ নম্বর হাদিসে স্পষ্ট করে বলেছেন, বিদ্রোহ করার জন্য আগে শাসককে কাফের হতে হবে। তখন আবার তাঁরা বলে, হুসাইন (রাঃ) তো ইয়াজিদ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ছিলেন, ইয়াজিদ কি কাফের? আশ্চর্য! হুসাইন (রাঃ) বিদ্রোহ করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। তিনি শুধু তাঁর শাসন মেনে নেননি ও ইয়াজিদ এর সাথে কথা বলার উদ্দ্যেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজিদ এর সৈন্যরা ভূল বুঝে তাকে আক্রমণ করে। তখন তিনি তা প্রতিহত করতে করতে শহীদ হন। খুবই দুঃখ জনক, তখন তাঁরা আবার যুক্তি দেয়, এতগুলো কুফরি করার পরেও কাফের হয় না কিভাবে? আশ্চর্য! তাঁরা কি ৪ ইমামের চেয়ে আকিদা ভালো বুঝে ফেলেছে? কাউকে কাফের বলার জন্য শর্ত হচ্ছে, তাঁর কাছে অজর চাইতে হবে। যদি অজ্ঞতাবসত কেউ মানব-রচিত আইনে শাসন করে, সে কাফের হবে না! ভয়-ভিতির কারণে এটি করলে সেও কাফের হবে না। এবং এটি ৪ ইমাম ও পরবর্তীতে শাইখ ইবন তাইমিয়ার সর্বস্বীকৃত ফতোয়া! তাঁরা কি খুব বেশি বুঝে ইমামদের চেয়ে! আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দান করুক। এখন যদি আপনাদের চোখ না খুলে, আপনারা আমাকেও ইহুদিদের দালাল, কাফের, মুনাফেক, ইত্যাদি বলতে থাকবেন। জেনে রাখবেন, আপনারা আপনাদের আবেগেরই অনুসরণ করছেন। হয়ত বিদ্রোহ আপনাদের ভালো লাগে, কিন্তু উপজুক্ত সময়ের আগে তা করা আল্লাহ পছন্দ করেন না। "আর হয়ত তোমরা এমন কিছু পছন্দ কর, যা আল্লাহর নিকট অপছন্দের। আর হয়ত তোমরা এমন কিছু অপছন্দ করো, যা আল্লাহর নিকট পছন্দের" (সূরা বাকারাহঃ ২১৬) "আর আল্লাহ যা জানেন, তোমরা তা জান না" (সূরা বাকারাহঃ ৩০) আল্লাহ এদেশের আলেমদের আবেগের অনুসরণ থেকে হেফাজত করুক। আমিন।
নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের সব পীর-বুজূর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ)। কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ। আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে; ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা সংস্কৃতির অনুসারীরাও অর্থাৎ কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ইহুদি-খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, পীরের গোলাম/মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
কোরআন হাদিসের অনুসারে কথা বলার দরকার নাই,সুন্নাহ দরকার নাই মোটিভেশনাল কথা আর যুক্তি দিয়ে কোরআন সুন্নাহ প্রচার হয় না,যা হয় তা হলো নিজের প্রসার। আজ থেকে অনেক বছর আগে মোল্লা সায়েম ওমরের, মোল্লা ওমরের বই পড়ে ছিলাম যার সাথে কথার সব মিল খোঁজে পাই। আল্লাহ আপনাকে হেদায়াত করুক আল্লাহ।
ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরার পীরদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের উত্তরে “আল্লাহ্ আসমানে” একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (দেখুন হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ এদের অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! (আরো দেখুন ৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭-তে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আসমানে সমুন্নত...) কিন্তু সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণঃ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীর, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর"- এই দাজ্জালীয় আক্বীদার যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী (নাউযুবিল্লাহ।)" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) আর পবিত্র আল-কোরআনে আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয়বক্তারা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গরা, বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়।নাঊজুবিল্লাহ্। আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
আদনান ভাই আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি দোয়া করবেন আমিজেন আল্লাহর হেদায়াত পাই আপনার বয়ান আমার খুব ভালো লাগে আমি চেষ্টা করি আল্লাহর পথে চলার আমার জন্য দোয়ারাখবেন ☺️☺️
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২] আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ। পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ। যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্ অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ] “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️ এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।
হাদিস দেখুন-সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশী বিরোধিতা করছে। নাঊজুবিল্লাহ্। হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন: বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে। নাঊজুবিল্লাহ। পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের এই জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে তাঁরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। ঐ হেফাজতে কওমী,ছরসিনা, ফুরফুরা, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,চরমনাই ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের শির্কি ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান করাকে বুঝায! নাঊজুবিল্লাহ। অথচ হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে আল্লাহ্ কোথায় এই প্রশ্নের উত্তরে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬) যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তারা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। আবার বিদাতি দেওবন্দি, বেরেলবি তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গরা ও শিয়ারা অসীলা করে দোয়া করে। তাদের কাছে প্রশ্ন: মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস্ সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ। হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ "যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭) ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল! "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️
@@islamic_massage1ভাই সূরা আল-কলম আয়াত নাম্বার 42 এখানে আল্লাহ তালা বলেছেন সে দিন পায়ের গোছা* উন্মোচন করা হবে। আর তাদেরকে সিজদা করার জন্য আহবান জানানো হবে, কিন্তু তারা সক্ষম হবে না। তাহলে অবশ্যই পা আছে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার।
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে। শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে। প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না। কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না। দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। মানুষ দলা দলি শুরু করতো। আর বলা শুরু করতো অমুক তাগুত অমুককে চুরি ঘাত করে খুব করতে হবে। সমাজে অশান্তি হতো, এইটাই খারেজী পদ্ধতি। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
@@abdullahalmamun6581 এখানে কে বলল- যে আদনান সাহেব অহি প্রাপ্ত হয়েছে? আবাল পন্ডিত৷ সারা জীবন মানুষের লেখা বই পড়ে ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,শিক্ষক হয়৷ তখন তোমাদের চুলকায় না৷ পারলে তুমিও নেট ঘেটে তার মত বক্তব্য দেও চাপাবাজি বন্ধ করে৷
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাইতো তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির। কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী। কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁরা কি দেখা না যে, নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ। আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ। আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে। শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে। প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না। কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না। দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল--- "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
নবী'র এই আক্বীদাকে হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা,আব্বাসী, চরমোনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা কখনোই এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। আর এই সকল হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান, বৌদ্ধ হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান এর শির্কি আক্বীদা প্রচার করে করে আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে নাঊজুবিল্লাহ। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আল্লাহ্-কে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন নবী(স:)।আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করছে আর আমাদের নবীর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে বিদআত বলে অপবাদ দিচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) ৬৭ নং সূরা মুলকঃ আয়াত ১৭ঃ "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?" (৬৭:১৭)
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে। শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে। প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না। কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না। দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
ইরানি মন্সুরহাল্লাজের 'আমি খোদা'র দাজ্জালীয় আক্বীদার প্রচারকারীঃইলিয়াসী তাবলীগের হেফাজতে কওমী সব পীরশিয়া বাউল,বৌদ্ধ,হিন্দু,খ্রিস্টা,ইহুদী কাব্বালাহ। পীর-সুফী, শিয়া, বাউল, বৌদ্ধ, হিন্দু, খ্রিস্টান, ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীন শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর'-এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাঁদের খোদায়ী ক্ষমতার (নিজেকে খোদা দাবিকারী) আমি খোদার আক্বীদার পীর মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। আবার ঐ বিদাতিরা নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্ । কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুররহমান আজহারী,কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
নবী'র এই আক্বীদাকে হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা,আব্বাসী, চরমোনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা কখনোই এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। আর এই সকল হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান, বৌদ্ধ হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান এর শির্কি আক্বীদা প্রচার করে করে আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে নাঊজুবিল্লাহ। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আল্লাহ্-কে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন নবী(স:)।আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করছে আর আমাদের নবীর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে বিদআত বলে অপবাদ দিচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) ৬৭ নং সূরা মুলকঃ আয়াত ১৭ঃ "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?" (৬৭:১৭)
আদনান ভাই নিজের শরীর পরিবারকে সমাজকে সামলান আল্লাহ আমাকে আমার পরিবারকে সঠিক দ্বীন বোঝার তৌফিক দিন আমীন সমস্ত মুসলিম উম্মাহকে আমিন এবং সমস্ত অমুসলিমদের হিদায়াত দিন আমীন
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁরা কি দেখা না যে, নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ। আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ। আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
বাংলাদেশের সব মানুষই বুজছে যে সৌদিতে Halloween হয়ে খারাপ হইছে । কিনতু আপনার ঘ্রাণের বিষয়টা সবাই সত্য মনে করতেছে। যেমন করে মনে করেছে সাঈদী সাহেবকে চাঁদে দেখা গেছে। তাই দয়া করে clarify করুন।
@@khalidbinwaleed4571 উম্মতের মধ্যে বিভক্ত তৈরি করে কোন দলের নাম আহলে হাদিস রাখলে আমি ঐ বিভক্তকারী দলের হতে চাইনা। আমি তো ঐ দলের অন্তর্ভূক্ত হতে চাই যারা কোরআণ ও সুন্নাহ এর অনুসারী, সে মোতাবেক আমরা সবাই আহলে হাদিস,,, কিন্তু নব্য সৃষ্ট বিভক্তকারী দলের কেউ নই,,,
তোদের আদনান জঘন্য মিথ্যাচার করেছে ইয়ামেন সম্পর্কে ওর মোটেও ধারণা নেই ও সৌদি বিদ্বেষী কারণ হচ্ছে ইরানকে নিয়ে আদনানের একটা বক্তব্য দেখাতে পারবি না কারণ ও ইরান প্রেমিক যে নিরীহ ইয়ামিনিদেরকে হত্যা করছে এই ইরান সেই ইরানের ব্যাপারে ওর কোন কথা নেই, অথচ সৌদি আরব সুন্নিদেরকে বাঁচানোর জন্য নিজেদের জানমাল দিয়ে ইয়ামেনের পাশে দাঁড়িয়েছে অথচ এই বাটপার সৌদি আরবকে দোষারোপ করতেছে,,
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে। শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে। প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না। কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না। দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
সব শায়েখ এক না। আমি আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনানকে আল্লাহর জন্য পছন্দ করি কিন্তু ঘোমটা ওয়ালা অনেক শায়েখ আছে বুঝেছেন আমি জানি উনি কাকে বলেছেন তাকে আমি ও ব্যাক্তিগত ভাবে পছন্দ করিনা।
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২] আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ। পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ। যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্ অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ] “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️ এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।
আফসোস শিরখাখুর আদনান এর জন্য বাংলাদেশে যখন মংগল শোভাযাত্রা করে তখন এই আদনান এ পাবনা থাকে । আর যা যা আন্তাজ করে মিথ্যা কথা বলেছে তার পরকালে পার পাবেন না। আল্লাহ এই খারেজী বক্তা থেকে সবাইকে হেদায়েত দান করুক আমিন। 51:10 قُتِلَ الۡخَرّٰصُوۡنَ ﴿ۙ۱۰﴾ Bengali - Taisirul Quran অনুমানকারীরা ধ্বংস হোক,
শায়েখদের এবং তাদের অনুসারিদের মতের মিল না হলে বেদাতি খারিজি মুর্জিয়া এগুলো ট্যাগ দেয় এটা তো নতুন না। মুসলিমদের থেকে বের হয়ে যারা আলাদা নাম দেয় তাদের আবার বড় বড় কথা। কিয়ামতের দিন আশিস তখন দেখবো আল্লাহ্ যখন ধরবে ছহিহ বলে বলে নিজেদের হক বলার ডিলার কে দিয়েছে তোমাদের। অন্যদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলার সাহস কে দিয়েছে তোমাদের তখন দেখবো ইনশাআল্লাহ কিভাবে পার পাও। ইনশাআল্লাহ কিয়ামতের দিন দেখা হবে আল্লাহর সামনে। এটা আমার চূড়ান্ত বিশ্বাস ইনশাআল্লাহ
@@mdmynul3722 ভাই কি ডেইটফেইল কিছু খাইছেন নাকি? যারা জাল জইফ ও বানোয়াট গাজাখুরি কিচ্চা কাহিনি শুনে অভ্যস্ত তাদের বুজাইয়া লাভ নাই। কারণ তারা বিদআত করতে করতে এতটাই প্রথভ্রষ্ট আর গোমড়াহ হইছে তারা সহিহ হাদিস মানে না। আদনান সাহেবের বেশিরভাগ কথার এ দলিল ছাড়া আর আন্তাজে কথা বলে আর যারা আন্তাজে কথা বলে কুরআনে বলেছে 51:10 قُتِلَ الۡخَرّٰصُوۡنَ ﴿ۙ۱۰﴾ Bengali - Taisirul Quran অনুমানকারীরা ধ্বংস হোক, আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আমিন।
ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরার পীরদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের উত্তরে “আল্লাহ্ আসমানে” একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (দেখুন হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ এদের অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! (আরো দেখুন ৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭-তে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আসমানে সমুন্নত...) কিন্তু সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণঃ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীর, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর"- এই দাজ্জালীয় আক্বীদার যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী (নাউযুবিল্লাহ।)" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) আর পবিত্র আল-কোরআনে আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
নিজের দেশের কথা ও কিছু উনি বলে গুরুত্বপূর্ণ কথা উনি বলতেছেন আপনারা কি মানুষের খালি ভুল ধরতে পারেন মিয়া মুসলিম উম্মার জন্য এই ধরনের কথা বলা খুব জরুরী ওনাদের অবদান অনেক গুরুত্বপূর্ণ খারাপ দিকটা কম ধরেন ভালো দেখতে দেখেন মহান সৃষ্টা বোঝার তৌফিক দান করুক আমিন
সৌদি আরবে কি শুধু মুসলিমরাই থাকে নাকি অন্যান্য ধর্মের লোকও আছে ??? ইসলাম কি অন্যের ধর্ম পালনে বাঁধা প্রদান করে ??? মুখোশ পরে উদযাপন এটা কি অন্য ধর্মের(খ্রিস্টান) লোকে করেছে নাকি মুসলিমরা বা সৌদি আরবের শায়েখরা বা আলেমগণ করেছে ??? প্লিজ উত্তরগুলো কেউ জানাবেন , ভাই।
@@karibul873 শাইখ, আহলুল হাদীস ফিরকাতুন নাজিয়া হওয়ার ব্যাপারে ইমাম ইবনে হাজার রহ ফাতহুল বারি তে ইমাম আহমেদ এর যেই কাওল এনেছেন সেইটা নিয়ে আপনার কি মতামত?
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাইতো তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির। কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী। কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
আমি ওনার কথাগুলো শুনি মন দিয়ে শুনি, আপনার কথা হকের পথে এবং সত্য কথা বলেন উনি এটা আমি বিশ্বাস করি। কিন্তু! দু একজন রুমাল মাথায় দেওয়ার মানুষের জন্য সমস্ত রুমাল মাথায় দেওয়া হুজুরদের ঘুমটা ওয়ালা (কটুক্তি করা) শায়েখ বলাটা ঠিক হয় নাই। আর আপনারাও এমন করে কেন থাম্লিং দেন ভাই? এতে উম্মার মধ্যে বিভক্তির সৃষ্টি হয়। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত নসিব করুন আমিন।
অধিকাংশ ঘোমটাওয়ালা সত্য কে অশ্বিকার করে। এবং মিথ্যা কে খুব জোর গলায় সত্য করার চেষ্টা করে। তাদের মতের মিল না হলে বেদাতি খারিজি মুর্জিয়া এই সব ট্যাগ দেয়
@@mdmynul3722 আরে ভাই আপনি ইসলাম সম্পর্কে কতটুকু জানেন? প্রথমে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন এই বলে যে,,,, হে আল্লাহ যেইটা সত্য সেটা আমাকে জানা ও মানার তৌফিক দেও।
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে। শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে। প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না। কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না। দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
ঘোমটা ওয়ালা আলেমরা কখনো মৌলিক বিষয়ে কথা না বলে আরেকজন আলেমের সমালোচনা করে বেশি। ওদের জন্মই অন্য আলেমের সমালোচনা করার জন্য। আপনিও এখন লাইনে এসেছেন। আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে রাখুক! আজকের মতো আর সমালোচনা না করে মৌলিক সমস্যা নিয়ে কথা বলুন।
ভাই সম্মানের সাথে জানাতে চাই। যেকোনো ঘোমটা ওয়ালা শাইখের চ্যানেলে গিয়ে প্লে লিস্ট চেক করেন। উনারা কুরআন হাদীসের যেই পরিমান দারস দিয়েছেন তার এক ভাগ আপনার এই জান্নাতী হুজুর দিতে সক্ষম হয় নি। আল্লাহ ভালো জানে আপনার কেন মনে হলো তারা মৌলিক বিষয় নিয়ে কথা বলে না। আর সৌদি কি করলো এইটা কি একজন মুমিনের জানার মৌলিক বিষয়?
আমার ও ভিশন রাগ হয় এইসব আলেমগুলোর উপর।। কি করে উনারা চুপ থাকেন এইসব আলেম একটা ডাক দিলো আজও হাজারোও যুবক বের হবে আজও।।। ছোট খাটো বিষয়ে কথা বলতে পারে যেটা না কথা বললেও কিছু আসে যায় না তবুও ঠিক লাইভ এ চলো চসেন।। বাট বড় বড় বিষয় নিয়ে একটা কথা বলার সাহস নেই উনাদের 😡😡
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে। শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে। প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না। কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না। দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
আসসালামুআলাইকুম আমি মো ঃ মেহেদি হাসান আমার বাড়ি বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলায়।। আমার প্রশ্ন: আমি যানাজার নামাজ পরতে গিয়ে এই কথাটা শুনছি, কতটা সত্যি মিথ্যা তা আমার জানা নাই,, ,, শুনছি মানুষের নাভী যে জাগার মাটি এনে বানানো হইছে ঐ জাগায় নাকি তার মৃত্যু হবে,, হোক সেটা কি সত্যি
আদনান হুজুর ঠিক কথা বলেছেন। তিনি এখানে কাউকেই কিছু বলেননি। শুধু সত্যটা তুলে ধরেছেন। অনেক কিছু শিখেছি হুজুরের বক্তব্য থেকে।আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দানকরুক।আমিন
আমিন
খোজ নিয়ে দেখেন আপনার হুজুর রংপুর থেকে গাইবান্ধায় দেড় ঘন্টা ওয়াজের জন্য চার্জ করে ৫০ হাজার
@@riyadhossain7315 আপনি ঠিক ভাবে খোজ নিয়ে দেখেন।। আপনি যেটা যানেন একদম ভুল
@@riyadhossain7315খোজ আপনি নেন হলুদ সাংবাদিক আর বেতাদের কথায় না শুনে সব খোজ নেন
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন।
প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে।
শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে।
প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না।
কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না।
দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
একদম ঠিক বলেছেন।অবিরাম ভালোবাসা রইলো।❤️❤️❤️
আর আপনারা কথার আগা গোঁড়া না শুনে মাজখানের কথা শুনে ও আবেগের অনুসরণ করে পটাপট মেনে নিয়েছেন যে তাঁরা ইহুদিদের দালাল।
তাঁরা কোথাও ইসরাইল এর প্রসংসা করেন নি, তাদের পক্ষ নেন নি, বা হামাসের বিপক্কে যাওয়া উচিত এটাও বলেন নি। কিন্তু সালাফিরা ভালর প্রসংসা ও ভুল স্বীকার উভয়ে বিশ্বাস করে এবং উভয়ের মাধ্যমে ধর্মীও বিকৃতি সাধন রোধ করে চায়।
তাঁরা সর্বদা মাঝপথ থেকে কথা বলতে চান ও সমাধান দিতে চান।
সামর্থ্য না থাকলে যুদ্ধ ঘোষণা না করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত, কুরআন এর অন্তর্ভুক্ত। এবং এই কথা বললেই ইহুদিদের দালাল হয়ে যায় না। তাঁরা যদি এটার বৈধতা দিয়ে যান, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আবেগের অনুসরণ করবে। হুদায়বিয়ায় এত অপমানজনক শর্ত দেওয়ার পরেও মুসলমানরা কেন চুক্তি করল? কারণ তখন তাদের জিহাদের সামর্থ্য ছিল না। সূরা আনফালের ৬৫-৬৬ আয়াতে আল্লাহ কেন যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সংখ্যার অনুপাত নির্ধারণ করে দিলেন?
আর তথাকথিত হানাফিরা যুক্তি দেয়, বদরের যুদ্ধে মুসলমান রা ৩১৩ নিয়ে ১০০০ শত্রু কে হারাল। আপনাদের এখানে বুঝতে হবে, আল্লাহ বিজয় দিতে পারেন-এটা এক জিনিস, আর যুদ্ধ ঘোষণা করা, এটা আরেক জিনিস। রাসূল সাঃ বের হয়ে ছিলেন কেবল একটি কাফেলার উপর আক্রকন করতে, কিন্তু ঘটনাক্রমে এখানে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় ও শত্রুর বাহিনি উপস্থিত হয়ে যায়। তখন আল্লাহ সাহায্য করেন। কিন্তু রাসুল (সাঃ) কখনই ১০০০ এর মকাবিলা করার নিয়ত নিয়ে বের হননি।
আবার সেই হানাফিরা মুতার যুদ্ধের দলিল দেয়, যেখানে মুসলমান ছিল ৩০০০ আর রোমান ছিল ১ লাখ। আশ্চর্য! শত্রুদের সসংখ্যা এত বেশি এতা পড়া জানা গিয়েছিল। যখন মুসলমানদের কমান্ডার জানতে পেরেছিলেন যে শত্রু অনেক শক্তিশালি, তখন তিনি প্রথম আক্রমণের পরে মুসলমানদের নিয়ে ফিরে এসেছিলেন। তিনি আর যুদ্ধে জড়ান নি।
আর ওই হানাফিরা কখনই খন্দকের যুদ্ধের দলিল দেয়না, যেখানে রাসূল (সাঃ) যুদ্ধের সামর্থ্য না থাকায় পরিখা খনন করে ছিলেন। তাঁরা শুধু তাদের আবেগের অনুসরণ করে!
এবং খুবই দুঃখ জনক ব্যাপার, তাদের অনেকেই মুসলমান শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কথা বলে, অথচ রাসূল (সাঃ) বুখারি এর ৭০৫৫ নম্বর হাদিসে স্পষ্ট করে বলেছেন, বিদ্রোহ করার জন্য আগে শাসককে কাফের হতে হবে।
তখন আবার তাঁরা বলে, হুসাইন (রাঃ) তো ইয়াজিদ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ছিলেন, ইয়াজিদ কি কাফের? আশ্চর্য! হুসাইন (রাঃ) বিদ্রোহ করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। তিনি শুধু তাঁর শাসন মেনে নেননি ও ইয়াজিদ এর সাথে কথা বলার উদ্দ্যেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজিদ এর সৈন্যরা ভূল বুঝে তাকে আক্রমণ করে। তখন তিনি তা প্রতিহত করতে করতে শহীদ হন।
খুবই দুঃখ জনক, তখন তাঁরা আবার যুক্তি দেয়, এতগুলো কুফরি করার পরেও কাফের হয় না কিভাবে? আশ্চর্য! তাঁরা কি ৪ ইমামের চেয়ে আকিদা ভালো বুঝে ফেলেছে? কাউকে কাফের বলার জন্য শর্ত হচ্ছে, তাঁর কাছে অজর চাইতে হবে। যদি অজ্ঞতাবসত কেউ মানব-রচিত আইনে শাসন করে, সে কাফের হবে না! ভয়-ভিতির কারণে এটি করলে সেও কাফের হবে না। এবং এটি ৪ ইমাম ও পরবর্তীতে শাইখ ইবন তাইমিয়ার সর্বস্বীকৃত ফতোয়া! তাঁরা কি খুব বেশি বুঝে ইমামদের চেয়ে!
আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দান করুক।
এখন যদি আপনাদের চোখ না খুলে, আপনারা আমাকেও ইহুদিদের দালাল, কাফের, মুনাফেক, ইত্যাদি বলতে থাকবেন। জেনে রাখবেন, আপনারা আপনাদের আবেগেরই অনুসরণ করছেন। হয়ত বিদ্রোহ আপনাদের ভালো লাগে, কিন্তু উপজুক্ত সময়ের আগে তা করা আল্লাহ পছন্দ করেন না।
"আর হয়ত তোমরা এমন কিছু পছন্দ কর, যা আল্লাহর নিকট অপছন্দের। আর হয়ত তোমরা এমন কিছু অপছন্দ করো, যা আল্লাহর নিকট পছন্দের" (সূরা বাকারাহঃ ২১৬)
"আর আল্লাহ যা জানেন, তোমরা তা জান না" (সূরা বাকারাহঃ ৩০)
আল্লাহ এদেশের আলেমদের আবেগের অনুসরণ থেকে হেফাজত করুক।
আমিন।
মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন সব মুসলমানকে হেদায়েত নসিব করুক এবং হেফাজত করুন এবং বোঝার তৌফিক দান করুক আমিন। আল্লাহু আকবর, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সঃ আমিন।
আমারও খুব ইচ্ছে ছিল হুজুর যেন এই ঘুমটাওয়ালা শায়েখদের মূখোসটা তুলে ধরুক ৷ সুবহানাল্লাহ - হুজূর কতইনা সত্য কথাগুলো তুলে ধরেছেন......
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন।
প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে।
শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে।
প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না।
কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না।
দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয়বক্তারা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গরা, বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়।নাঊজুবিল্লাহ্।
আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্।
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং
মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির।
হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
আমাদের শায়েখদের বিরুদ্ধে এরকম মিথ্যা অপবাদ দাও কি করে?
😡😡😡
Ghomtaoala nam bolen
বাস্তবতা কথা তুলে ধরার জন্য শুকরিয়া হযরত।
আর আপনারা কথার আগা গোঁড়া না শুনে মাজখানের কথা শুনে ও আবেগের অনুসরণ করে পটাপট মেনে নিয়েছেন যে তাঁরা ইহুদিদের দালাল।
তাঁরা কোথাও ইসরাইল এর প্রসংসা করেন নি, তাদের পক্ষ নেন নি, বা হামাসের বিপক্কে যাওয়া উচিত এটাও বলেন নি। কিন্তু সালাফিরা ভালর প্রসংসা ও ভুল স্বীকার উভয়ে বিশ্বাস করে এবং উভয়ের মাধ্যমে ধর্মীও বিকৃতি সাধন রোধ করে চায়।
তাঁরা সর্বদা মাঝপথ থেকে কথা বলতে চান ও সমাধান দিতে চান।
সামর্থ্য না থাকলে যুদ্ধ ঘোষণা না করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত, কুরআন এর অন্তর্ভুক্ত। এবং এই কথা বললেই ইহুদিদের দালাল হয়ে যায় না। তাঁরা যদি এটার বৈধতা দিয়ে যান, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আবেগের অনুসরণ করবে। হুদায়বিয়ায় এত অপমানজনক শর্ত দেওয়ার পরেও মুসলমানরা কেন চুক্তি করল? কারণ তখন তাদের জিহাদের সামর্থ্য ছিল না। সূরা আনফালের ৬৫-৬৬ আয়াতে আল্লাহ কেন যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সংখ্যার অনুপাত নির্ধারণ করে দিলেন?
আর তথাকথিত হানাফিরা যুক্তি দেয়, বদরের যুদ্ধে মুসলমান রা ৩১৩ নিয়ে ১০০০ শত্রু কে হারাল। আপনাদের এখানে বুঝতে হবে, আল্লাহ বিজয় দিতে পারেন-এটা এক জিনিস, আর যুদ্ধ ঘোষণা করা, এটা আরেক জিনিস। রাসূল সাঃ বের হয়ে ছিলেন কেবল একটি কাফেলার উপর আক্রকন করতে, কিন্তু ঘটনাক্রমে এখানে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় ও শত্রুর বাহিনি উপস্থিত হয়ে যায়। তখন আল্লাহ সাহায্য করেন। কিন্তু রাসুল (সাঃ) কখনই ১০০০ এর মকাবিলা করার নিয়ত নিয়ে বের হননি।
আবার সেই হানাফিরা মুতার যুদ্ধের দলিল দেয়, যেখানে মুসলমান ছিল ৩০০০ আর রোমান ছিল ১ লাখ। আশ্চর্য! শত্রুদের সসংখ্যা এত বেশি এতা পড়া জানা গিয়েছিল। যখন মুসলমানদের কমান্ডার জানতে পেরেছিলেন যে শত্রু অনেক শক্তিশালি, তখন তিনি প্রথম আক্রমণের পরে মুসলমানদের নিয়ে ফিরে এসেছিলেন। তিনি আর যুদ্ধে জড়ান নি।
আর ওই হানাফিরা কখনই খন্দকের যুদ্ধের দলিল দেয়না, যেখানে রাসূল (সাঃ) যুদ্ধের সামর্থ্য না থাকায় পরিখা খনন করে ছিলেন। তাঁরা শুধু তাদের আবেগের অনুসরণ করে!
এবং খুবই দুঃখ জনক ব্যাপার, তাদের অনেকেই মুসলমান শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কথা বলে, অথচ রাসূল (সাঃ) বুখারি এর ৭০৫৫ নম্বর হাদিসে স্পষ্ট করে বলেছেন, বিদ্রোহ করার জন্য আগে শাসককে কাফের হতে হবে।
তখন আবার তাঁরা বলে, হুসাইন (রাঃ) তো ইয়াজিদ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ছিলেন, ইয়াজিদ কি কাফের? আশ্চর্য! হুসাইন (রাঃ) বিদ্রোহ করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। তিনি শুধু তাঁর শাসন মেনে নেননি ও ইয়াজিদ এর সাথে কথা বলার উদ্দ্যেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজিদ এর সৈন্যরা ভূল বুঝে তাকে আক্রমণ করে। তখন তিনি তা প্রতিহত করতে করতে শহীদ হন।
খুবই দুঃখ জনক, তখন তাঁরা আবার যুক্তি দেয়, এতগুলো কুফরি করার পরেও কাফের হয় না কিভাবে? আশ্চর্য! তাঁরা কি ৪ ইমামের চেয়ে আকিদা ভালো বুঝে ফেলেছে? কাউকে কাফের বলার জন্য শর্ত হচ্ছে, তাঁর কাছে অজর চাইতে হবে। যদি অজ্ঞতাবসত কেউ মানব-রচিত আইনে শাসন করে, সে কাফের হবে না! ভয়-ভিতির কারণে এটি করলে সেও কাফের হবে না। এবং এটি ৪ ইমাম ও পরবর্তীতে শাইখ ইবন তাইমিয়ার সর্বস্বীকৃত ফতোয়া! তাঁরা কি খুব বেশি বুঝে ইমামদের চেয়ে!
আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দান করুক।
এখন যদি আপনাদের চোখ না খুলে, আপনারা আমাকেও ইহুদিদের দালাল, কাফের, মুনাফেক, ইত্যাদি বলতে থাকবেন। জেনে রাখবেন, আপনারা আপনাদের আবেগেরই অনুসরণ করছেন। হয়ত বিদ্রোহ আপনাদের ভালো লাগে, কিন্তু উপজুক্ত সময়ের আগে তা করা আল্লাহ পছন্দ করেন না।
"আর হয়ত তোমরা এমন কিছু পছন্দ কর, যা আল্লাহর নিকট অপছন্দের। আর হয়ত তোমরা এমন কিছু অপছন্দ করো, যা আল্লাহর নিকট পছন্দের" (সূরা বাকারাহঃ ২১৬)
"আর আল্লাহ যা জানেন, তোমরা তা জান না" (সূরা বাকারাহঃ ৩০)
আল্লাহ এদেশের আলেমদের আবেগের অনুসরণ থেকে হেফাজত করুক।
আমিন।
আদনান সাহেবকে ধন্যবাদ হুজুর এই কথাটাই আমরা বিগত দশ বছর থেকে বলে আসতেছি ঘুমটা ওয়ালা শায়েখ গন যে আসলে ডলার আর রিয়ালের শক্তিয়ে কথা বলে
নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের সব পীর-বুজূর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ)। কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ।
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে; ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা সংস্কৃতির অনুসারীরাও অর্থাৎ কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, ইহুদি-খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, পীরের গোলাম/মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
কোরআন হাদিসের অনুসারে কথা বলার দরকার নাই,সুন্নাহ দরকার নাই মোটিভেশনাল কথা আর যুক্তি দিয়ে কোরআন সুন্নাহ প্রচার হয় না,যা হয় তা হলো নিজের প্রসার। আজ থেকে অনেক বছর আগে মোল্লা সায়েম ওমরের, মোল্লা ওমরের বই পড়ে ছিলাম যার সাথে কথার সব মিল খোঁজে পাই।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়াত করুক আল্লাহ।
বাহ্ বাঁচা আপ তো কামিল হো গয়া
আদনান ভাই সত্য কথা বলে । আমার প্রিয় মানুষ ।
ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরার পীরদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের উত্তরে “আল্লাহ্ আসমানে” একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (দেখুন হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ এদের অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
(আরো দেখুন ৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭-তে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আসমানে সমুন্নত...)
কিন্তু সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণঃ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীর, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর"- এই দাজ্জালীয় আক্বীদার যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী (নাউযুবিল্লাহ।)" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
আর পবিত্র আল-কোরআনে আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
সঠিক আলোচনা। উনাদের আচরণ সত্যিই অত্যন্ত দুঃখজনক।
আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয়বক্তারা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গরা, বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়।নাঊজুবিল্লাহ্।
আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্।
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং
মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির।
হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
😂😂😂
হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাপ করুন 🤲😢
আর আমাদের বুজার তৌফিক দান করুন
আমিন❤️
আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে নেক হেদায়েত দান কর আমিন 🤲🕋🖤🥀
আদনান ভাই আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি দোয়া করবেন আমিজেন আল্লাহর হেদায়াত পাই আপনার বয়ান আমার খুব ভালো লাগে আমি চেষ্টা করি আল্লাহর পথে চলার আমার জন্য দোয়ারাখবেন ☺️☺️
খারেজী বক্তা থেকে সবাইকে হেদায়েত দান করুক আমিন।
الله امين ❤
@@sajib.m.isjtiak4846 এই কথা এখন কেউ ধরেও না 😅😅😅😅
ভাই,আসছালামুআলাইকুম ! কেমন আছেন ?আপনার হক কথা গুলো শুনে বরং বার আলহামদুলিল্লাহ পাঠ করছি ,
এদের ফেৎনা থেকে আল্লাহ হেফাজত করুন আমীন ছুম্মা আমীন।
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]
আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ।
যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্
অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ]
“আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️
এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।
মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়াতুবু ইলাইহি আল্লাহ আপনার ইলমে ও হায়াতে বারাকাত দান করুন আমিন
হাদিস দেখুন-সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশী বিরোধিতা করছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন: বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে। নাঊজুবিল্লাহ।
পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের এই জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে তাঁরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। ঐ হেফাজতে কওমী,ছরসিনা, ফুরফুরা, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,চরমনাই ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের শির্কি ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান করাকে বুঝায! নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে আল্লাহ্ কোথায় এই প্রশ্নের উত্তরে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬)
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তারা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
আবার বিদাতি দেওবন্দি, বেরেলবি তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গরা ও শিয়ারা অসীলা করে দোয়া করে। তাদের কাছে প্রশ্ন: মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস্ সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
একদম ঠিক বলেছেন। প্রাণ জুড়িয়ে যাওয়া কথা। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ।
হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
"যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭)
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল!
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন।
“আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️
আলহামদুলিল্লাহ সহী আকিদার শায়েখ গন জাতির জন্য রহমত স্বরূপ! আদনান সাহেব একটু ভেবে চিন্তে কথা বলতে শেখো তাদের ইলম ও যোগ্যতার ধারে কাছেও তুমি নেই -
Thik
tahole imam abu hanifar vul dhore keno tomar shaikh
sohih akida ki vai tomar shaikh bole allah er manush er moto hat pa ache naujubillah
সত্য সবসময়ই সত্য
@@islamic_massage1ভাই সূরা আল-কলম আয়াত নাম্বার 42 এখানে আল্লাহ তালা বলেছেন
সে দিন পায়ের গোছা* উন্মোচন করা হবে। আর তাদেরকে সিজদা করার জন্য আহবান জানানো হবে, কিন্তু তারা সক্ষম হবে না। তাহলে অবশ্যই পা আছে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার।
আপনি যথেষ্ট সুন্দর কথা বলেন.. Tai eto valo lage
Allahu Akbar, Allah apnar joban ke aro shanito korun. Amin.
কথা গুলো একেবারেই সঠিক আঈ লাভ ইউ শায়েখ
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন।
প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে।
শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে।
প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না।
কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না।
দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। মানুষ দলা দলি শুরু করতো। আর বলা শুরু করতো অমুক তাগুত অমুককে চুরি ঘাত করে খুব করতে হবে। সমাজে অশান্তি হতো, এইটাই খারেজী পদ্ধতি। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
আগে প্রিয় মিজানুর রহমান আজহারি এখন প্রিয় আবু তহা আদনান।
জাযাকাল্লাহ খাইরান
জাজাকাল্লাহু খইরন,,,,।
প্রিয় শায়েখের আলোচনায় মুগ্ধ হয়ে হাজার হাজার যুবক দ্বীনের পথে ফিরে এসেছে। আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক।
আদনান সাহেব, আসমান থেকে অহি আনেন না। নেট ঘেতে, নিউজ দেখে সব বলেন। আপনিও চেষ্টা করেন, উনার চেয়ে বেসি জানতে পারবেন।
@@abdullahalmamun6581 এখানে কে বলল- যে আদনান সাহেব অহি প্রাপ্ত হয়েছে? আবাল পন্ডিত৷
সারা জীবন মানুষের লেখা বই পড়ে ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,শিক্ষক হয়৷
তখন তোমাদের চুলকায় না৷
পারলে তুমিও নেট ঘেটে তার মত বক্তব্য দেও চাপাবাজি বন্ধ করে৷
@@abdullahalmamun6581 তাহলে আপনি এতো জানেন কই আপনাকেতো কেউ মূল্যায়ন করে না। আপনি কেমন মানুষ?
বিশ্বের অবস্থা জানার আগে নিজের খবর নেন।
@@mahinmahiuddin834 ভালোর মূল্য সবাই দিতে পারেনা
সত্য কথা তুলে ধরবার জন্য আল্লাহ আপনাকে আরো শক্তি প্রদান করুন।
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাইতো তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির।
কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী।
কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
আল্লাহর জন্যে ভালোবাসি ভাই
ভাই, বয়ানের সাথে সংশ্লিষ্ট কিছু বই সাজেস্ট করেন। আমি একটা পড়ছি-ইতিহাসের আয়নায় বর্তমান বিশ্বব্যবস্থা।
সত্য কথা বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁরা কি দেখা না যে, নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ।
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
ধিক্কার জানাই সেসব ঘোমটা ওয়ালাদের। এরা হাত বাধার মাসালা দিতে পারে শুধু। ভালোবাসা অবিরাম আদনান ভাই 🥰
পাগল
পাগল নাকি?
ঘোমটাওয়ালা বলতে কাকে বুঝাইছে ভাই?
@@mohassilin তথাকথিত লা মাযহাবীদের।
@@adamantboy7444 হিংসা বিদ্বেষ কেনো
মাশাল্লাহ হক কথাগুলি সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন।
প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে।
শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে।
প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না।
কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না।
দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
ধন্যবাদ আবু তহা
আল্লাহ আমাদেরকে ইসলামের সঠিক পথে পরিচালিত করো||
কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
"অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
Nizera poro
আল্লাহ্ মাফ কর আমাদের .............
আদনান হুজুর জিন্দাবাদ
আদনান ভাই হক্ব কথা বলেছেন।
Please stop such criticism, rather invite the whole mankind towards Islam with patience and intellectual attitudes. May ALLAH SWT grant all of us.
প্রিয় শায়েখ আল্লাহর জন্য আপনাকে অনেক ভালবাসি 💝
নবী'র এই আক্বীদাকে হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা,আব্বাসী, চরমোনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা কখনোই এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
আর এই সকল হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান, বৌদ্ধ হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান এর শির্কি আক্বীদা প্রচার করে করে আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে নাঊজুবিল্লাহ।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আল্লাহ্-কে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন নবী(স:)।আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করছে আর আমাদের নবীর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে বিদআত বলে অপবাদ দিচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
৬৭ নং সূরা মুলকঃ আয়াত ১৭ঃ
"যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?" (৬৭:১৭)
আদনান ভাই সব সময় আমাদের কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানিয়ে রাখেন কিন্তু মানুষ সেই সময়ে তা বুঝতে পারেনা,,, পরে সবই আস্তে আস্তে সত্য হয়ে যায়।
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন।
প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে।
শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে।
প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না।
কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না।
দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
ইরানি মন্সুরহাল্লাজের 'আমি খোদা'র দাজ্জালীয় আক্বীদার প্রচারকারীঃইলিয়াসী তাবলীগের হেফাজতে কওমী সব পীরশিয়া বাউল,বৌদ্ধ,হিন্দু,খ্রিস্টা,ইহুদী কাব্বালাহ।
পীর-সুফী, শিয়া, বাউল, বৌদ্ধ, হিন্দু, খ্রিস্টান, ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীন শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর'-এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্।
পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাঁদের খোদায়ী ক্ষমতার (নিজেকে খোদা দাবিকারী) আমি খোদার আক্বীদার পীর মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
আবার ঐ বিদাতিরা নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্ ।
কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬!
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং
মিজানুররহমান আজহারী,কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
বরং হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির।
হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
সুন্দর বয়ান ভাই আবু-ত্বহা
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ফেতনা থেকে হেফাজত করুন।
নবী'র এই আক্বীদাকে হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা,আব্বাসী, চরমোনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা কখনোই এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
আর এই সকল হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান, বৌদ্ধ হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান এর শির্কি আক্বীদা প্রচার করে করে আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে নাঊজুবিল্লাহ।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আল্লাহ্-কে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন নবী(স:)।আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করছে আর আমাদের নবীর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে বিদআত বলে অপবাদ দিচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
৬৭ নং সূরা মুলকঃ আয়াত ১৭ঃ
"যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?" (৬৭:১৭)
hojur antorjatik bislashok.allah amar by ka americar president howar towfik dankorok.amin
সঠিক তথ্য মাশাআল্লাহ
আল্লাহ আপনি আমাদের সকল মুসলমানদের হেফাজত করুন আমিন সকল কথা বুজার তৌফিক দান করুন আমিন
jajakallah u khairan.
Correct. MasaAllah.
u are all right.allah with us.
জাজাকাল্লাহ খায়ের।
মাসা আল্লাহ
অসাধারণ সত্য
Allah hojorke hayat den Amin
ঠিক বলেছেন হুজুর💓
You are absolutely right 👍 bro
আদনান ভাই নিজের শরীর পরিবারকে সমাজকে সামলান আল্লাহ আমাকে আমার পরিবারকে সঠিক দ্বীন বোঝার তৌফিক দিন আমীন সমস্ত মুসলিম উম্মাহকে আমিন এবং সমস্ত অমুসলিমদের হিদায়াত দিন আমীন
Jazakallah vai
মহান আল্লাহ তায়ালা সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমীন
আবু ত্বহা আদনানের কথা সত্য
Masha Allah
আলহামদুলিল্লাহ ভালো কথা হয়েছে
আল্লাহ আমাদের সঠিকটা বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন 🤲🤲
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁরা কি দেখা না যে, নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ।
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
Zazakallahmu khayran
আলহামদুল্লিলাহ খুব সুন্দর আলোচনা
Allah apnar valo korun!
দেখবেন বিশাল বুজু
আলেম কিন্তু ভিতরের খোঁজ নিয়ে দেখবেন ঐটার ধারেকাছেও নেই।
হে আল্লাহ কাকে বিশ্বাস করবো
Nizeke
ঘুমটা ওয়ালা শায়েখ বলে আপনি কাদের কে বুজাচ্ছেন সবাই বুঝে। আপনি যে সব শায়েখ দের নিয়ে তামাশা করার সাহস পেলেন এর পরিনতি আল্লাহতাল আপনাকে দেবেন।
কেন ঘুমটা ওয়ালা শায়েখ তো আহমাদুল্লাহ ও জামশেদ মজুমদার ও এরাও কী আমাদের সালাফী আলেমদের মতো ডলার খোর????
আমাদের মাদানী শায়েখরা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ আলেম এতে কোনো সন্দেহ নেই কিন্তু এই মিথ্যুক আমাদের সালাফী আলেমদের এত বড় অপবাদ দিলো???
সঠিক কথা বলেছেন আদনান ভাই
ধন্যবাদ আপনাকে ঘোমটা ওয়ালাদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্যে. কিনতু আপনি শুধু এটুকু বলেন আপনি কি আসলেই জান্নাতের ঘ্রাণ পাইছেন কিনা?
বাংলাদেশের সব মানুষই বুজছে যে সৌদিতে Halloween হয়ে খারাপ হইছে । কিনতু আপনার ঘ্রাণের বিষয়টা সবাই সত্য মনে করতেছে। যেমন করে মনে করেছে সাঈদী সাহেবকে চাঁদে দেখা গেছে।
তাই দয়া করে clarify করুন।
আপনি কুরআন সুন্নাহভিত্তিক জীবন যাপন করলে অবশ্যই শুধু জান্নাত না,আল্লাহ,রাসুল সঃ কে অনুভব করা যায়
@@isratdipa25তাই নাকি, নবীজী কি অনুভব করেছেন?
উচিৎ জবাব ♥️
Nice brother
দিন দিন নামধারী আহলে হাদিস গ্রুপ এই সমাজের একটা বড় ফেতনার নাম হয়ে যাচ্ছে,,,🥺
আক্বীদা ঠিক না থাকলে হাজার আমল করলেও লাভ হবে না। আহলে হাদীস সবাই আমরা। চার ইমামও আহলুল হাদীসের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
@@khalidbinwaleed4571 উম্মতের মধ্যে বিভক্ত তৈরি করে কোন দলের নাম আহলে হাদিস রাখলে আমি ঐ বিভক্তকারী দলের হতে চাইনা। আমি তো ঐ দলের অন্তর্ভূক্ত হতে চাই যারা কোরআণ ও সুন্নাহ এর অনুসারী, সে মোতাবেক আমরা সবাই আহলে হাদিস,,, কিন্তু নব্য সৃষ্ট বিভক্তকারী দলের কেউ নই,,,
তোদের আদনান জঘন্য মিথ্যাচার করেছে ইয়ামেন সম্পর্কে ওর মোটেও ধারণা নেই
ও সৌদি বিদ্বেষী কারণ হচ্ছে ইরানকে নিয়ে আদনানের একটা বক্তব্য দেখাতে পারবি না কারণ ও ইরান প্রেমিক
যে নিরীহ ইয়ামিনিদেরকে হত্যা করছে এই ইরান সেই ইরানের ব্যাপারে ওর কোন কথা নেই, অথচ সৌদি আরব সুন্নিদেরকে বাঁচানোর জন্য নিজেদের জানমাল দিয়ে ইয়ামেনের পাশে দাঁড়িয়েছে অথচ এই বাটপার সৌদি আরবকে দোষারোপ করতেছে,,
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন।
প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে।
শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে।
প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না।
কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না।
দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
সঠিক
Allahu Akbar
মাশাআল্লাহ
Masalla vai
কেনো আমাদের মুসলিম দের মানুষ সবাই মিলে থাকতে পারেনা?
সবাই সবার বদনামে ব্যাস্ত।
এটা বদনাম নয়, সত্য প্রকাশ মাত্র
গোমটা ওয়ালা শায়খরা ভন্ড ,প্রতারক।
সব শায়েখ এক না। আমি আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনানকে আল্লাহর জন্য পছন্দ করি কিন্তু ঘোমটা ওয়ালা অনেক শায়েখ আছে বুঝেছেন আমি জানি উনি কাকে বলেছেন তাকে আমি ও ব্যাক্তিগত ভাবে পছন্দ করিনা।
কাকে বলেছে ভাই???
তুমি শুধু আলেমদের থেকে সাধারণ মানুষকে দুরে সরিয়ে রাখ
সঠিক বলেছেন বলতে থাকেন ইনশাআল্লাহ
True words
ماشاءالله وأحسن به و استقر قلبي بمناقشتك المنافقين
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]
আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ।
যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্
অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ]
“আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️
এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।
🤲😥😥😥 মাফ করো আল্লাহ
আফসোস শিরখাখুর আদনান এর জন্য বাংলাদেশে যখন মংগল শোভাযাত্রা করে তখন এই আদনান এ পাবনা থাকে । আর যা যা আন্তাজ করে মিথ্যা কথা বলেছে তার পরকালে পার পাবেন না। আল্লাহ এই খারেজী বক্তা থেকে সবাইকে হেদায়েত দান করুক আমিন।
51:10
قُتِلَ الۡخَرّٰصُوۡنَ ﴿ۙ۱۰﴾
Bengali - Taisirul Quran
অনুমানকারীরা ধ্বংস হোক,
শায়েখদের এবং তাদের অনুসারিদের মতের মিল না হলে বেদাতি খারিজি মুর্জিয়া এগুলো ট্যাগ দেয় এটা তো নতুন না। মুসলিমদের থেকে বের হয়ে যারা আলাদা নাম দেয় তাদের আবার বড় বড় কথা। কিয়ামতের দিন আশিস তখন দেখবো আল্লাহ্ যখন ধরবে ছহিহ বলে বলে নিজেদের হক বলার ডিলার কে দিয়েছে তোমাদের। অন্যদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলার সাহস কে দিয়েছে তোমাদের তখন দেখবো ইনশাআল্লাহ কিভাবে পার পাও। ইনশাআল্লাহ কিয়ামতের দিন দেখা হবে আল্লাহর সামনে। এটা আমার চূড়ান্ত বিশ্বাস ইনশাআল্লাহ
@@mdmynul3722 ভাই কি ডেইটফেইল কিছু খাইছেন নাকি?
যারা জাল জইফ ও বানোয়াট গাজাখুরি কিচ্চা কাহিনি শুনে অভ্যস্ত তাদের বুজাইয়া লাভ নাই।
কারণ তারা বিদআত করতে করতে এতটাই প্রথভ্রষ্ট আর গোমড়াহ হইছে তারা সহিহ হাদিস মানে না। আদনান সাহেবের বেশিরভাগ কথার এ দলিল ছাড়া আর আন্তাজে কথা বলে আর যারা আন্তাজে কথা বলে কুরআনে বলেছে
51:10
قُتِلَ الۡخَرّٰصُوۡنَ ﴿ۙ۱۰﴾
Bengali - Taisirul Quran
অনুমানকারীরা ধ্বংস হোক,
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আমিন।
আমীন
অন্য দেশের কথা বলে কি লাভ, আপনি নিজের দেশের কথা বলেন , যদি ভয়ে না বলতে পানের , তাহলে তাদের জায়গা থেকেও তারা ঠিক আছে?
ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরার পীরদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের উত্তরে “আল্লাহ্ আসমানে” একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (দেখুন হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ এদের অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
(আরো দেখুন ৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭-তে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আসমানে সমুন্নত...)
কিন্তু সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণঃ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীর, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর"- এই দাজ্জালীয় আক্বীদার যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী (নাউযুবিল্লাহ।)" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
আর পবিত্র আল-কোরআনে আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
Ostad eta bolte parbe na directly 😒 kintu indirectly thiki bolse
কোন ঠিক নেই,। সব মুসলিম এক জাতি। তাই প্রকৃত সত্যিটাই বলা জরুরী
@@isratdipa25উনি তো শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কথা বলবেন না, আগে নিজের গায়ের ময়লা দুর করি
নিজের দেশের কথা ও কিছু উনি বলে গুরুত্বপূর্ণ কথা উনি বলতেছেন আপনারা কি মানুষের খালি ভুল ধরতে পারেন মিয়া মুসলিম উম্মার জন্য এই ধরনের কথা বলা খুব জরুরী ওনাদের অবদান অনেক গুরুত্বপূর্ণ খারাপ দিকটা কম ধরেন ভালো দেখতে দেখেন মহান সৃষ্টা বোঝার তৌফিক দান করুক আমিন
Right
আহ আদনান তুমি নিজেও তাওহীদ শিখতে পারোনি
আপনাকে জিব্রাইল এসে বলে গেছে
পাওয়া গেছে আহলে মোনাফেক একটা
সৌদি আরবে কি শুধু মুসলিমরাই থাকে নাকি অন্যান্য ধর্মের লোকও আছে ???
ইসলাম কি অন্যের ধর্ম পালনে বাঁধা প্রদান করে ???
মুখোশ পরে উদযাপন এটা কি অন্য ধর্মের(খ্রিস্টান) লোকে করেছে নাকি মুসলিমরা বা সৌদি আরবের শায়েখরা বা আলেমগণ করেছে ???
প্লিজ উত্তরগুলো কেউ জানাবেন , ভাই।
না, শুধু কিছু আম জনতা এবং বাহিরের লোক ও কিছু বিধর্মিও করছে,
আচ্ছা আমি ইন্ডিয়া থেকে bolci ঐই আলিম গুলো k k ?? Ki তাদের সংঘটন plz একটু বলবেন , সতর্ক hoye jabo tahole inshaallah
Ahalehadis
@@karibul873
শাইখ, আহলুল হাদীস ফিরকাতুন নাজিয়া হওয়ার ব্যাপারে ইমাম ইবনে হাজার রহ ফাতহুল বারি তে ইমাম আহমেদ এর যেই কাওল এনেছেন সেইটা নিয়ে আপনার কি মতামত?
@@karibul873 আপনি কেমনে বুঝলেন?? অনুমান কি সর্বদা সঠিক??
কথিত আহলে হাদিস নামধারী ফিতনা সৃষ্টিকারি দল🤒
শাইখ আবু ত্বহা আদনানের বক্তব্য ঘোমটাওয়ালাদের ঘোমটার উপর দিয়ে চলে যায়!
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাইতো তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির।
কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী।
কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
❤️❤️❤️
Good
আমি ওনার কথাগুলো শুনি মন দিয়ে শুনি, আপনার কথা হকের পথে এবং সত্য কথা বলেন উনি এটা আমি বিশ্বাস করি। কিন্তু! দু একজন রুমাল মাথায় দেওয়ার মানুষের জন্য সমস্ত রুমাল মাথায় দেওয়া হুজুরদের ঘুমটা ওয়ালা (কটুক্তি করা) শায়েখ বলাটা ঠিক হয় নাই। আর আপনারাও এমন করে কেন থাম্লিং দেন ভাই? এতে উম্মার মধ্যে বিভক্তির সৃষ্টি হয়। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত নসিব করুন আমিন।
যে হেদায়েত পেয়েছে সেওই জানে কারা ভালো আর কারা খারাপ।ঘুমটা ওয়ালার জগ্যতা যানে কি তারা,,,যারা বলে ঘুমটাওয়ালা আলেম?
অধিকাংশ ঘোমটাওয়ালা সত্য কে অশ্বিকার করে। এবং মিথ্যা কে খুব জোর গলায় সত্য করার চেষ্টা করে। তাদের মতের মিল না হলে বেদাতি খারিজি মুর্জিয়া এই সব ট্যাগ দেয়
@@mdmynul3722 আরে ভাই আপনি ইসলাম সম্পর্কে কতটুকু জানেন? প্রথমে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন এই বলে যে,,,, হে আল্লাহ যেইটা সত্য সেটা আমাকে জানা ও মানার তৌফিক দেও।
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন।
প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে।
শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে।
প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না।
কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না।
দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
ঘোমটা ওয়ালা আলেমরা কখনো মৌলিক বিষয়ে কথা না বলে আরেকজন আলেমের সমালোচনা করে বেশি। ওদের জন্মই অন্য আলেমের সমালোচনা করার জন্য। আপনিও এখন লাইনে এসেছেন। আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে রাখুক! আজকের মতো আর সমালোচনা না করে মৌলিক সমস্যা নিয়ে কথা বলুন।
ভাই সম্মানের সাথে জানাতে চাই। যেকোনো ঘোমটা ওয়ালা শাইখের চ্যানেলে গিয়ে প্লে লিস্ট চেক করেন। উনারা কুরআন হাদীসের যেই পরিমান দারস দিয়েছেন তার এক ভাগ আপনার এই জান্নাতী হুজুর দিতে সক্ষম হয় নি। আল্লাহ ভালো জানে আপনার কেন মনে হলো তারা মৌলিক বিষয় নিয়ে কথা বলে না। আর সৌদি কি করলো এইটা কি একজন মুমিনের জানার মৌলিক বিষয়?
সত্য সঠিক কথা রুলে ধরলেও সমালোচনা হিসাবে ধরেন, এগুলো ঠিক নয়
আমার ও ভিশন রাগ হয় এইসব আলেমগুলোর উপর।।
কি করে উনারা চুপ থাকেন এইসব আলেম একটা ডাক দিলো আজও হাজারোও যুবক বের হবে আজও।।।
ছোট খাটো বিষয়ে কথা বলতে পারে যেটা না কথা বললেও কিছু আসে যায় না তবুও ঠিক লাইভ এ চলো চসেন।।
বাট বড় বড় বিষয় নিয়ে একটা কথা বলার সাহস নেই উনাদের 😡😡
Vai ekta kothaa
Apnader kothai thik dhorlam j ghomta walader boro boro bishoye mukh kholar shahosh nei.petro doller off hoye jabe .tahole apnara kenoi ba oi doller khorder mukh pane cheye achen? kenoi ba tader kache asha koren jehetu tader ashol rup apnara jenei gechen.
Nijerai daak diye jihad shuru kore den.apnaraw tahole keno ei waz stage er moddhei shimaboddho?daak den r shuru koren jihad.
এডমিন তোমাকে বলছি, তুমি কি দিন প্রচার করো? নাকি ভাই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করো?
এই কথাটা অধিকাংশ ঘোমটা ওয়ালা শায়েখ ও তাদের অনেক অনুসারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য
Allah
জ্ঞানীরা ইশারায় বুঝে
এইখানে অবশ্যই সংশয় নিরসন করা উচিত কেন আমাদের হক্কানী শাইখ কিছু বলে নি হেলউইন উৎসব নিয়ে আর কেন ঘ্রাণ নিয়ে সমালোচনা করেছেন।
প্রথম বিষয় আমাদের মাশায়েখরা রাজনীতিবিদ না বা বিদ্রোহী সন্ত্রাসী না যে শাসকের বিরোধিতা করবে।
শাইখের কাজ হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া। শাসকের বিরুদ্ধে ফতুয়াবাজি করা আর একজন জেনারেল শিক্ষিতদের পণ্ডিতের ভুল ধরার মধ্যে আকাশ সমতুল্য পার্থক্য আছে।
প্রথম কারণ, এইসব জান্নাতী ঘ্রাণ পাওয়া লোকরা ইসলামের নামে ব্যাবসা করছে। এদের সব শ্রেণীর মানুষ চিনতে সক্ষম না।
কিন্তু যখন প্রসঙ্গ আসে জালেম শাসকের তখন সেই দেশের ভিক্ষুকও শাসকের চরিত্র সম্পর্কে জানে। কাজেই একজন আলেমে দ্বীনের কোনো প্রয়োজন নেই গলা ফাটায় বলে বেড়ানো “সৌদি এই করছে, এরা অমুক উৎসব পালন করে“। সাধারণ মানুষ শাসক নিয়ে ভালোই জ্ঞান রাখে কিন্তু জান্নাতী ঘ্রাণ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুঝে না।
দ্বিতীয় বিষয় সম্মানিত শাইখের কোনো লাভ নেই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলে। এর পরিণাম শুধু ব্যার্থ বিদ্রোহ ছাড়া কিছু না। যদি তারা শাসকদের ব্যাক্তিগত ভাবে নসীহত না করে প্রকাশ্যে শাসকের ভুল ধরত তাহলে মানুষকে নতুন কোনো উপকারী কিছু জানার নেই এর মধ্যে। উল্টা এর ফলে মানুষের মধ্যে খারেজী মনোভাব আসতো। বাঙালির এইখানে কোনো লাভের কিছু নাই। আর সেখানকার লোক তখন সন্ত্রাস শুরু করতো। আর ঘোমটা পড়া কি হারাম নাকি? এইসব ব্যাবসার ক্ষতির কারণে শাইখদের ভুল ধরার কোনো যুক্তি নেই। শাইখদের ভুল ধরতে এখনও এইসব সহশিক্ষায় শিক্ষিত নামধারী স্কলার অনেক পড়াশোনার দরকার আছে
امين
আদনান মাদ্রাসায় পড়াশোনা করো।তুমি যাদের সমালোচনা করছো,তারাই বর্তমান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আলেম ও দ্বায়ী।
আসসালামুআলাইকুম
আমি মো ঃ মেহেদি হাসান
আমার বাড়ি বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলায়।।
আমার প্রশ্ন:
আমি যানাজার নামাজ পরতে গিয়ে এই কথাটা শুনছি, কতটা সত্যি মিথ্যা তা আমার জানা নাই,, ,,
শুনছি মানুষের নাভী যে জাগার মাটি এনে বানানো হইছে ঐ জাগায় নাকি তার মৃত্যু হবে,, হোক সেটা কি সত্যি
No.not true
Allah pak bachak
I love ❤️ you