কোরআন, পুরান, রামায়ণ, মহাভারত, বাইবেল, ত্রিপিটক প্রভৃতি গ্রন্থ সমূহ মানব জীবনের সুন্দর জীবন যাপনের উদ্দেশ্যে রচিত ধরে নেওয়া যেতেই পারে কিন্তু সেগুলি ব্যতীত জীবন অচল এটা হতে পারে না। জগতে জীবন শুধু মানুষের নয় অন্যান্য জীবজাতিও রয়েছে তাদের গ্রন্থ সমূহ কী??? তাছাড়া এই গ্রন্থ কেন্দ্রিকই যদি জীবন চালিত হতে হবে তো সেগুলি পাঠের সক্ষমতা আল্লাহ দেয় নাই কেন????? কয়টা মানুষের অক্ষর জ্ঞান আছে ? প্রকৃতিগত ভাবে মানুষের প্রয়োজন খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান , চিকিৎসা, শিক্ষা এর কোথাও কোরআন, পুরান বেদ বেদান্ত হাদিসের আবশ্যকতা নায়। জগতে আলেম উলামাদের কনো প্রয়োজন নায়, এরা ক্ষতিকারক, পরভোজি , বিভেদ ও বিবাদ সৃষ্টি কারী, জগতে অশান্তির মূল এরা।
দোকান থেকে সামান্য ২০০ টাকার হাত ঘড়ি কিনলে সেটার সাথেও একটা ইউজার ম্যানুয়েল দেয়া থাকে। ঘড়িটি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে, কি ধরনের ব্যাটারি ব্যবহার করতে হবে, কোন কোন বিষয়গুলো ঘড়িটির জন্য ক্ষতিকর, যাবতীয় বিষয়াদি। আর মানুষের মত এত কমপ্লেক্স এত জটিল একটা সৃষ্টি স্রষ্টা তৈরি করলেন তার জন্য কোনো জীবন বিধান তিনি পাঠাবেন না?
সৃষ্টির মূল উৎস নূরে মোহাম্মদী ঃ عَن جابر بن عَبدِ اللهِ قَالَ قُلْتُ يَارَسُولَ اللَّهِ بِأَبِي أَنتَ وَأَمِي أَخْبَرَنِي عَنْ أَوَّلِ شَيْءٍ خَلَقَهُ اللهُ تَعَالَى قَبْلَ الْأَشْيَاءِ؟ قَالَ يَاجَابِرُ إِنَّ اللَّهَ تَعَالَى قَدْ خَلَقَ قَبْلَ الأشْيَاءِ نُورَ نَيَكَ مِنْ نُورِهِ فَجَعَل ذالك النور يَدُورُ بِالْقُدْرَةِ حَيْثُ شَاءَ اللهُ تَعَالَى وَلَمْ يَكُنْ فِي ذَالِكَ الْوَقْتِ لَوْحٌ وَلَا قَلَمْ وَلَا جَنَّةٌ وَلَا نَارٌ وَلَا مَلَكَ وَلَا سَمَاء وَلَا أَرْضٌ وَلَا شَمْسُ وَلَا قَمَرُ وَلَا حِقٌّ وَلَا إِنَّسٌ - فَلَمَّا أَرَادَ اللَّهُ تَعَالَى أَنْ يَخْلُقَ الْخَلْقَ قَسَّمَ ذَالِكَ التَّوْر اَرْبَعَة اجْزَاء فَخَلَقَ مِنَ الْجُزْءِ الْأَوَّلِ الْقَلَمَ وَمِنَ الثَّانِي اللُّوْحَ وَمِنْ الثَّالِثِ الْعَرْشَ ثُمَّ قَسَمَ الْجُزُءَ الرَّابِعَ أَرْبَعَةَ أَجْزَاءِ فَخَلَقَ مِنَ الأوّل حَمَلَةَ الْعَرْشِ وَمِنَ الثَّانِي الْكُرْسِيَّ وَمِنَ الثَالِثِ بَاقِيَ الْمَلَائِكَةِ ثُمَّ قَسَّمَ الرَّابِعَ أَرْبَعَةَ أَجْزَاءً فَخَلَقَ مِنَ الْأَوَّلِ السَّمَوَاتِ وَمِنَ الثَّانِي الْأَرْضِينَ وَمِنَ الثَّالِثِ الْجَنَّةَ وَالنَّار ... الخ . হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আবেদন করলাম, এয়া রসূলাল্লাহ! আমার মা-বাবা আপনার কদমে উৎসর্গিত, আপনি দয়া করে বলুন, সকল বস্তুর পূর্বে সর্বপ্রথম আল্লাহ তা'আলা কোন বস্তুটি সৃষ্টি করেছিলেন? নবীজী এরশাদ করলেন, নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত কিছুর পূর্বে তোমার নবীর (আমার) নূরকেই তাঁরই নূর হতে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর ওই নূর আল্লাহ তা'আলারই মর্জি মুতাবেক তাঁরই কুদরতি শক্তিতে পরিভ্রমণ করতে লাগল। ওই সময় না ছিল লৌহ-কলম, না ছিল বেহেশত-দোযখ, আর ছিলনা আসমান যমীন, চন্দ্র-সূর্য, মানব ও দানব। এক পর্যায়ে মহান আল্লাহ্ যখন সৃষ্টিজগত পয়দা করার মনস্থ করলেন, প্রথমেই ওই নূর মুবারক চারভাগে বিভক্ত প্রথম অংশ দিয়ে কলম, দ্বিতীয় অংশ দিয়ে লওহ, তৃতীয় অংশ দিয়ে আংশ, সৃষ্টি করে চতুর্থাংশকে পুনরায় চারভাগে বিভক্ত করে প্রথমাংশ দিয়ে আরশবহনকারী ফেরেশতাদের, দ্বিতীয় অংশ দ্বারা কুরসী, তৃতীয় অংশ অন্যান্য ফেরেশতাদের সৃষ্টি করে চতুর্থাংশকে আবারও চারভাগে বিভক্ত করে। প্রথম ভাগ দিয়ে সপ্ত আসমান, দ্বিতীয় ভাগ দিয়ে সপ্ত যমীন, তৃতীয় দিয়ে বেহেস্ত-দোযখ এবং পরবর্তী ভাগ দিয়ে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য সকল বস্তু সৃষ্টি করেছেন। উৎস ঃ | ইমাম কুন্তলানী : আল মাওয়াহিবুল লাদুনিয়া, ১ম খণ্ড, ৭১ পৃষ্ঠা। ইমাম যুরকানী : শরহুল মাওয়াহিব, ১ম খণ্ড, ৮৯-৯১ পৃষ্ঠা। হালভী : আসিরাতুল হালভিয়া, ১ম খন্ড, ৫০ পৃষ্ঠা। আল্লামা আজলুনী : কাশফুল খেফা, ১ম খন্ড, ৩১১ পৃষ্ঠা শায়খ আবদুর রায্যাক : ‘আল মুসান্নাফ’। ড. তাহেরুল কাদেরী : খাছাইছে মুস্তফা। নাবহানী : আল আনওয়ারুল মুহাম্মদিয়া ১৩ পৃষ্ঠা, ইস্তাম্বুল থেকে প্রকাশিত। ইমাম আহমদ রেযা রহমাতুল্লাহি আলাইহি সালাতুস
হুজুরের কাছে আমার জানার ইচ্ছা হলো। মহা নবী না আসলে যদি আসমান জমিন সৃষ্টি না হতো। তা হলে মাহা নবী আসার আগেত। মানুষ ছিল। তখন কার মানুষ কি আসমান জমিন ছাড়া ছিল।
উনি যা দলিল দিয়েছেন এইসব জাল দলিল। হাদিস এমন মানুষের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হতো যিনি একদম ভালো মানুষ মুসলিম হিসেবে পরিচিত। কিন্তু মুসলিম হলেও অপরিচিত বা মিথ্যাবাদী বা এমন কারো কাছ থেকে হাদিস অর্থাৎ বক্তব্য নেওয়া হতো না এভাবেই হাদিস সংগ্রহিত হয়েছে মুহাম্মদ (স) র যুগে বা কিছু সময় পর।. সুতরাং একটু সন্দেহ যুক্ত হলেই হাদিস বাতিল বলে গণ্য হয়। এরকমই একটা হাদিস উনি বলেছে। এই হাদিসটি উলামারা জাল বলেছেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন
ভুল ভাল কথা বার্তা। রাসুল আল্লাহ কে আমরা সবাই অনেক বেশি ভালোবাসি, কিন্তু তাই বলে এই না যে সৃষ্টিকর্তার সমপর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। আল্লাহ অন্য নবী রাসূলদের যেমন ভালোবাসতেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কেউ ওমনি ভালবাসতেন। যদি কেউ বলে শুধুমাত্র মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর জন্য সবকিছু সৃষ্টি করা হয়েছে, তাহলে এমন অনেক প্রশ্ন আসবে যেটার কোন উত্তর কেউ দিতে পারবে না
শিরক তো তুই করছস,,আল্লাহর একটা সীমানা নিয়ে আসছছ,,বলতেছেন আল্লাহর সমানে নিয়ে যাচ্ছি,মানে তুই আল্লাহর সম্মান কতটুকু তার একটা পরিমাণ জেনে গেছছ,,বাটপার মুশরিক তো তুই,,আমরা তো আল্লাহরিই আদেশ পালন করি,আল্লাহ নিজেই তো তার হাবিবের শান কুরআনে বর্ণনা করেছেন
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ আল্লাহু আকবর।
মাশাআল্লাহ প্রিয় শায়েখ 💚💛🧡🥀
Alhamdulillah 💚💚💚
Mashallah ❤❤❤❤ love you hojor Allah apnake nek Hayat dan kurok amin
মাশা আল্লাহ ❤
সোবহান আল্লাহ।
মাশাল্লাহ ❤❤❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় শায়েখ
Mashallah priyo Alem Allah Unar Hayat ka bariya din
মাশাআল্লাহ
কোরআনে আল্লাহ বলেন
আমি আকাশ পৃথিবী সৃষ্টি করেছি যাতে আমার বান্দা রা আমাকে চিনতে পারে।
মাশা আল্লাহ্
মাশাআল্লাহ প্রিয় শায়খ 🌺☘️
Masha Allah, ❤❤❤❤❤❤
Mashaallah
Masa Allah loves ❤❤
SOBHANALLAH
Very nice
কোরআন, পুরান, রামায়ণ, মহাভারত, বাইবেল, ত্রিপিটক প্রভৃতি গ্রন্থ সমূহ মানব জীবনের সুন্দর জীবন যাপনের উদ্দেশ্যে রচিত ধরে নেওয়া যেতেই পারে কিন্তু সেগুলি ব্যতীত জীবন অচল এটা হতে পারে না। জগতে জীবন শুধু মানুষের নয় অন্যান্য জীবজাতিও রয়েছে তাদের গ্রন্থ সমূহ কী??? তাছাড়া এই গ্রন্থ কেন্দ্রিকই যদি জীবন চালিত হতে হবে তো সেগুলি পাঠের সক্ষমতা আল্লাহ দেয় নাই কেন????? কয়টা মানুষের অক্ষর জ্ঞান আছে ? প্রকৃতিগত ভাবে মানুষের প্রয়োজন খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান , চিকিৎসা, শিক্ষা এর কোথাও কোরআন, পুরান বেদ বেদান্ত হাদিসের আবশ্যকতা নায়। জগতে আলেম উলামাদের কনো প্রয়োজন নায়, এরা ক্ষতিকারক, পরভোজি , বিভেদ ও বিবাদ সৃষ্টি কারী, জগতে অশান্তির মূল এরা।
দোকান থেকে সামান্য ২০০ টাকার হাত ঘড়ি কিনলে সেটার সাথেও একটা ইউজার ম্যানুয়েল দেয়া থাকে। ঘড়িটি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে, কি ধরনের ব্যাটারি ব্যবহার করতে হবে, কোন কোন বিষয়গুলো ঘড়িটির জন্য ক্ষতিকর, যাবতীয় বিষয়াদি। আর মানুষের মত এত কমপ্লেক্স এত জটিল একটা সৃষ্টি স্রষ্টা তৈরি করলেন তার জন্য কোনো জীবন বিধান তিনি পাঠাবেন না?
❤❤❤
এই সময়ে এসে এই কথা শুনতে হয়
সৃষ্টির মূল উৎস নূরে মোহাম্মদী ঃ
عَن جابر بن عَبدِ اللهِ قَالَ قُلْتُ يَارَسُولَ اللَّهِ بِأَبِي أَنتَ وَأَمِي أَخْبَرَنِي عَنْ أَوَّلِ شَيْءٍ خَلَقَهُ اللهُ تَعَالَى قَبْلَ الْأَشْيَاءِ؟ قَالَ يَاجَابِرُ إِنَّ اللَّهَ تَعَالَى قَدْ خَلَقَ قَبْلَ الأشْيَاءِ نُورَ نَيَكَ مِنْ نُورِهِ فَجَعَل ذالك النور يَدُورُ بِالْقُدْرَةِ حَيْثُ شَاءَ اللهُ تَعَالَى وَلَمْ يَكُنْ فِي ذَالِكَ الْوَقْتِ لَوْحٌ وَلَا قَلَمْ وَلَا جَنَّةٌ وَلَا نَارٌ وَلَا مَلَكَ وَلَا سَمَاء وَلَا أَرْضٌ وَلَا شَمْسُ وَلَا قَمَرُ وَلَا حِقٌّ وَلَا إِنَّسٌ - فَلَمَّا أَرَادَ اللَّهُ تَعَالَى أَنْ يَخْلُقَ الْخَلْقَ قَسَّمَ ذَالِكَ التَّوْر اَرْبَعَة اجْزَاء فَخَلَقَ مِنَ الْجُزْءِ الْأَوَّلِ الْقَلَمَ وَمِنَ الثَّانِي اللُّوْحَ وَمِنْ الثَّالِثِ الْعَرْشَ ثُمَّ قَسَمَ الْجُزُءَ الرَّابِعَ أَرْبَعَةَ أَجْزَاءِ فَخَلَقَ مِنَ الأوّل حَمَلَةَ الْعَرْشِ وَمِنَ الثَّانِي الْكُرْسِيَّ وَمِنَ الثَالِثِ بَاقِيَ الْمَلَائِكَةِ ثُمَّ قَسَّمَ الرَّابِعَ أَرْبَعَةَ أَجْزَاءً فَخَلَقَ مِنَ الْأَوَّلِ السَّمَوَاتِ وَمِنَ الثَّانِي الْأَرْضِينَ وَمِنَ الثَّالِثِ الْجَنَّةَ وَالنَّار ... الخ .
হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আবেদন করলাম, এয়া রসূলাল্লাহ! আমার মা-বাবা আপনার কদমে উৎসর্গিত, আপনি দয়া করে বলুন, সকল বস্তুর পূর্বে সর্বপ্রথম আল্লাহ তা'আলা কোন বস্তুটি সৃষ্টি করেছিলেন? নবীজী এরশাদ করলেন, নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত কিছুর পূর্বে তোমার নবীর (আমার) নূরকেই তাঁরই নূর হতে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর ওই নূর আল্লাহ তা'আলারই মর্জি মুতাবেক তাঁরই কুদরতি শক্তিতে পরিভ্রমণ করতে লাগল। ওই সময় না ছিল লৌহ-কলম, না ছিল বেহেশত-দোযখ, আর ছিলনা আসমান যমীন, চন্দ্র-সূর্য, মানব ও দানব। এক পর্যায়ে মহান আল্লাহ্ যখন সৃষ্টিজগত পয়দা করার মনস্থ করলেন, প্রথমেই ওই নূর মুবারক চারভাগে বিভক্ত প্রথম অংশ দিয়ে কলম, দ্বিতীয় অংশ দিয়ে লওহ, তৃতীয় অংশ দিয়ে আংশ, সৃষ্টি করে চতুর্থাংশকে পুনরায় চারভাগে বিভক্ত করে প্রথমাংশ দিয়ে আরশবহনকারী ফেরেশতাদের, দ্বিতীয় অংশ দ্বারা কুরসী, তৃতীয় অংশ অন্যান্য ফেরেশতাদের সৃষ্টি করে চতুর্থাংশকে আবারও চারভাগে বিভক্ত করে। প্রথম ভাগ দিয়ে সপ্ত আসমান, দ্বিতীয় ভাগ দিয়ে সপ্ত যমীন, তৃতীয় দিয়ে বেহেস্ত-দোযখ এবং পরবর্তী ভাগ দিয়ে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য সকল বস্তু সৃষ্টি করেছেন।
উৎস ঃ
| ইমাম কুন্তলানী : আল মাওয়াহিবুল লাদুনিয়া, ১ম খণ্ড, ৭১ পৃষ্ঠা। ইমাম যুরকানী : শরহুল মাওয়াহিব, ১ম খণ্ড, ৮৯-৯১ পৃষ্ঠা। হালভী : আসিরাতুল হালভিয়া, ১ম খন্ড, ৫০ পৃষ্ঠা। আল্লামা আজলুনী : কাশফুল খেফা, ১ম খন্ড, ৩১১ পৃষ্ঠা শায়খ আবদুর রায্যাক : ‘আল মুসান্নাফ’। ড. তাহেরুল কাদেরী : খাছাইছে মুস্তফা। নাবহানী : আল আনওয়ারুল মুহাম্মদিয়া ১৩ পৃষ্ঠা, ইস্তাম্বুল থেকে প্রকাশিত। ইমাম আহমদ রেযা রহমাতুল্লাহি আলাইহি সালাতুস
Mojo হাদিস
পথভ্রষ্ট আলেম
তুমি পথ ভাল করে চেনো, আল্লাহ হেদায়েত দান করুন।
এতো বড়ো আলেমের ডিগ্রি নিয়ে কিভাবে এতো মিথ্যা কথা বলতে পারে আাউযুবিল্লাহ।
আল্লাহ্পাক কুরআনে দোয়ার কালিমাতের কথা বর্ণনা করলেন ওয়াসিলার কথা কেনো বর্ণনা করলেন না?
হুজুর কোথায় ইমামতি করেন??
অতিভক্তি থেকে সীমা লংঘিত হয়ে পুরবে অনেক কওম আল্লাহর রোসানলে পরে ধংশ হয়ছে।
হুজুরের কাছে আমার জানার ইচ্ছা হলো। মহা নবী না আসলে যদি আসমান জমিন সৃষ্টি না হতো। তা হলে মাহা নবী আসার আগেত। মানুষ ছিল। তখন কার মানুষ কি আসমান জমিন ছাড়া ছিল।
ভাই আমাদের নবিকে পৃথিবী সৃষ্টির আগেই নূর বানিয়ে রাখছিলো
@@saifulhasan2493 কত বছর আগে।
উনি যা দলিল দিয়েছেন এইসব জাল দলিল। হাদিস এমন মানুষের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হতো যিনি একদম ভালো মানুষ মুসলিম হিসেবে পরিচিত। কিন্তু মুসলিম হলেও অপরিচিত বা মিথ্যাবাদী বা এমন কারো কাছ থেকে হাদিস অর্থাৎ বক্তব্য নেওয়া হতো না এভাবেই হাদিস সংগ্রহিত হয়েছে মুহাম্মদ (স) র যুগে বা কিছু সময় পর।. সুতরাং একটু সন্দেহ যুক্ত হলেই হাদিস বাতিল বলে গণ্য হয়। এরকমই একটা হাদিস উনি বলেছে। এই হাদিসটি উলামারা জাল বলেছেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন
আপনি পাগলের মতন একটা প্রশ্নটা করলেন মান ছাইলে কেন পাগলের মতন প্রশন তাহা আমি অধম থেকে জেনে নিও
@@mohammadabdulaziz2554 কেন বললেন ভাই এই কথা। কারো কাছে কিছু যানতে চাওয়া কে কি পাগল বলে।
২০২৪ এ এইসব ভণ্ডামি
উচিলাই সৃষ্টি করছেন এটার সহিহ দলিল কোথায়!
ভুল ভাল কথা বার্তা। রাসুল আল্লাহ কে আমরা সবাই অনেক বেশি ভালোবাসি, কিন্তু তাই বলে এই না যে সৃষ্টিকর্তার সমপর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। আল্লাহ অন্য নবী রাসূলদের যেমন ভালোবাসতেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কেউ ওমনি ভালবাসতেন। যদি কেউ বলে শুধুমাত্র মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর জন্য সবকিছু সৃষ্টি করা হয়েছে, তাহলে এমন অনেক প্রশ্ন আসবে যেটার কোন উত্তর কেউ দিতে পারবে না
আপনার কি বলতে চান বলেন।
আহলে খবিশ ইবনে তাইমিয়ার ইবনে ওহাবী।
শিরক তো তুই করছস,,আল্লাহর একটা সীমানা নিয়ে আসছছ,,বলতেছেন আল্লাহর সমানে নিয়ে যাচ্ছি,মানে তুই আল্লাহর সম্মান কতটুকু তার একটা পরিমাণ জেনে গেছছ,,বাটপার মুশরিক তো তুই,,আমরা তো আল্লাহরিই আদেশ পালন করি,আল্লাহ নিজেই তো তার হাবিবের শান কুরআনে বর্ণনা করেছেন
Ora ki bolbe bai
@@AbuSaleh-x7z বলতে চাই শুধু উনার জন্য সব কিছু সৃষ্টি করেন নাই
Ai Munci ra ki God ki buje?
Zal. Hadis
মনগড়া কথা
মিথ্যা কথা মিথ্যা ওয়াজ কোরআন পড়ো তাহলে সঠিক টা জানতে পারবা
এগুলো কি কুরআনে আছে
নিজেকে এত বেশি বুঝার মনে করেন কেন?
আপনাদের মাথায় ঘিলু কম তাই
😡😡😡😡😡😡
😂😂😂😂😂
This mowlana is a cow
You are a cow
কোরান দিয়ে বলেন।
Kire daktor
মুর্খ
Mashallah ❤❤❤❤ love you hojor Allah apnake nek Hayat dan kurok amin