মদিনাতে ত্বহা জান্নাতের সেন্ট পাইছে। তো এর তো উচিৎ সেখানকার ধর্ম, সেখানকার আকিদা গ্রহণ করা। কেননা, সেখানে আল্লাহর বিশেষ রহমত রয়েছে। যার বদৌলতে সেখানকার বাতাসেও জান্নাতের সেন্ট (ওর মতে)আছে।সে যদি সত্যিই জান্নাতের সেন্ট পায় ওর তো উচিৎ সব ছেড়ে সেখানকার আকিদা-মানহাজ গ্রহণ করা। তা না করে সে সেখানকার শাসনদের ইহুদির এজেন্ট মনে করে! মিথ্যাুকের উপর আল্লাহর লানত! আর তা না হলে সে সাইকোলজিক্যালি ডিসঅর্ডার। তার মানসিক রোগ আছে সে ভবিষ্যতে বিভিন্ন বস্তু, বিভিন্ন সাউন্ড বিভিন্ন রং দেখতে পারে।দিন থাকতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত।
আর আপনারা কথার আগা গোঁড়া না শুনে মাজখানের কথা শুনে ও আবেগের অনুসরণ করে পটাপট মেনে নিয়েছেন যে তাঁরা ইহুদিদের দালাল। তাঁরা কোথাও ইসরাইল এর প্রসংসা করেন নি, তাদের পক্ষ নেন নি, বা হামাসের বিপক্কে যাওয়া উচিত এটাও বলেন নি। কিন্তু সালাফিরা ভালর প্রসংসা ও ভুল স্বীকার উভয়ে বিশ্বাস করে এবং উভয়ের মাধ্যমে ধর্মীও বিকৃতি সাধন রোধ করে চায়। তাঁরা সর্বদা মাঝপথ থেকে কথা বলতে চান ও সমাধান দিতে চান। সামর্থ্য না থাকলে যুদ্ধ ঘোষণা না করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত, কুরআন এর অন্তর্ভুক্ত। এবং এই কথা বললেই ইহুদিদের দালাল হয়ে যায় না। তাঁরা যদি এটার বৈধতা দিয়ে যান, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আবেগের অনুসরণ করবে। হুদায়বিয়ায় এত অপমানজনক শর্ত দেওয়ার পরেও মুসলমানরা কেন চুক্তি করল? কারণ তখন তাদের জিহাদের সামর্থ্য ছিল না। সূরা আনফালের ৬৫-৬৬ আয়াতে আল্লাহ কেন যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সংখ্যার অনুপাত নির্ধারণ করে দিলেন? আর তথাকথিত হানাফিরা যুক্তি দেয়, বদরের যুদ্ধে মুসলমান রা ৩১৩ নিয়ে ১০০০ শত্রু কে হারাল। আপনাদের এখানে বুঝতে হবে, আল্লাহ বিজয় দিতে পারেন-এটা এক জিনিস, আর যুদ্ধ ঘোষণা করা, এটা আরেক জিনিস। রাসূল সাঃ বের হয়ে ছিলেন কেবল একটি কাফেলার উপর আক্রকন করতে, কিন্তু ঘটনাক্রমে এখানে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় ও শত্রুর বাহিনি উপস্থিত হয়ে যায়। তখন আল্লাহ সাহায্য করেন। কিন্তু রাসুল (সাঃ) কখনই ১০০০ এর মকাবিলা করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। আবার সেই হানাফিরা মুতার যুদ্ধের দলিল দেয়, যেখানে মুসলমান ছিল ৩০০০ আর রোমান ছিল ১ লাখ। আশ্চর্য! শত্রুদের সসংখ্যা এত বেশি এতা পড়া জানা গিয়েছিল। যখন মুসলমানদের কমান্ডার জানতে পেরেছিলেন যে শত্রু অনেক শক্তিশালি, তখন তিনি প্রথম আক্রমণের পরে মুসলমানদের নিয়ে ফিরে এসেছিলেন। তিনি আর যুদ্ধে জড়ান নি। আর ওই হানাফিরা কখনই খন্দকের যুদ্ধের দলিল দেয়না, যেখানে রাসূল (সাঃ) যুদ্ধের সামর্থ্য না থাকায় পরিখা খনন করে ছিলেন। তাঁরা শুধু তাদের আবেগের অনুসরণ করে! এবং খুবই দুঃখ জনক ব্যাপার, তাদের অনেকেই মুসলমান শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কথা বলে, অথচ রাসূল (সাঃ) বুখারি এর ৭০৫৫ নম্বর হাদিসে স্পষ্ট করে বলেছেন, বিদ্রোহ করার জন্য আগে শাসককে কাফের হতে হবে। তখন আবার তাঁরা বলে, হুসাইন (রাঃ) তো ইয়াজিদ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ছিলেন, ইয়াজিদ কি কাফের? আশ্চর্য! হুসাইন (রাঃ) বিদ্রোহ করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। তিনি শুধু তাঁর শাসন মেনে নেননি ও ইয়াজিদ এর সাথে কথা বলার উদ্দ্যেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজিদ এর সৈন্যরা ভূল বুঝে তাকে আক্রমণ করে। তখন তিনি তা প্রতিহত করতে করতে শহীদ হন। খুবই দুঃখ জনক, তখন তাঁরা আবার যুক্তি দেয়, এতগুলো কুফরি করার পরেও কাফের হয় না কিভাবে? আশ্চর্য! তাঁরা কি ৪ ইমামের চেয়ে আকিদা ভালো বুঝে ফেলেছে? কাউকে কাফের বলার জন্য শর্ত হচ্ছে, তাঁর কাছে অজর চাইতে হবে। যদি অজ্ঞতাবসত কেউ মানব-রচিত আইনে শাসন করে, সে কাফের হবে না! ভয়-ভিতির কারণে এটি করলে সেও কাফের হবে না। এবং এটি ৪ ইমাম ও পরবর্তীতে শাইখ ইবন তাইমিয়ার সর্বস্বীকৃত ফতোয়া! তাঁরা কি খুব বেশি বুঝে ইমামদের চেয়ে! আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দান করুক। এখন যদি আপনাদের চোখ না খুলে, আপনারা আমাকেও ইহুদিদের দালাল, কাফের, মুনাফেক, ইত্যাদি বলতে থাকবেন। জেনে রাখবেন, আপনারা আপনাদের আবেগেরই অনুসরণ করছেন। হয়ত বিদ্রোহ আপনাদের ভালো লাগে, কিন্তু উপজুক্ত সময়ের আগে তা করা আল্লাহ পছন্দ করেন না। "আর হয়ত তোমরা এমন কিছু পছন্দ কর, যা আল্লাহর নিকট অপছন্দের। আর হয়ত তোমরা এমন কিছু অপছন্দ করো, যা আল্লাহর নিকট পছন্দের" (সূরা বাকারাহঃ ২১৬) "আর আল্লাহ যা জানেন, তোমরা তা জান না" (সূরা বাকারাহঃ ৩০) আল্লাহ এদেশের আলেমদের আবেগের অনুসরণ থেকে হেফাজত করুক। আমিন।
মদিনাতে ত্বহা জান্নাতের সেন্ট পাইছে। তো এর তো উচিৎ সেখানকার ধর্ম, সেখানকার আকিদা গ্রহণ করা। কেননা, সেখানে আল্লাহর বিশেষ রহমত রয়েছে। যার বদৌলতে সেখানকার বাতাসেও জান্নাতের সেন্ট (ওর মতে)আছে।সে যদি সত্যিই জান্নাতের সেন্ট পায় ওর তো উচিৎ সব ছেড়ে সেখানকার আকিদা-মানহাজ গ্রহণ করা। তা না করে সে সেখানকার শাসনদের ইহুদির এজেন্ট মনে করে! মিথ্যাুকের উপর আল্লাহর লানত! আর তা না হলে সে সাইকোলজিক্যালি ডিসঅর্ডার। তার মানসিক রোগ আছে সে ভবিষ্যতে বিভিন্ন বস্তু, বিভিন্ন সাউন্ড বিভিন্ন রং দেখতে পারে।দিন থাকতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত।
আর আপনারা কথার আগা গোঁড়া না শুনে মাজখানের কথা শুনে ও আবেগের অনুসরণ করে পটাপট মেনে নিয়েছেন যে তাঁরা ইহুদিদের দালাল। তাঁরা কোথাও ইসরাইল এর প্রসংসা করেন নি, তাদের পক্ষ নেন নি, বা হামাসের বিপক্কে যাওয়া উচিত এটাও বলেন নি। কিন্তু সালাফিরা ভালর প্রসংসা ও ভুল স্বীকার উভয়ে বিশ্বাস করে এবং উভয়ের মাধ্যমে ধর্মীও বিকৃতি সাধন রোধ করে চায়। তাঁরা সর্বদা মাঝপথ থেকে কথা বলতে চান ও সমাধান দিতে চান। সামর্থ্য না থাকলে যুদ্ধ ঘোষণা না করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত, কুরআন এর অন্তর্ভুক্ত। এবং এই কথা বললেই ইহুদিদের দালাল হয়ে যায় না। তাঁরা যদি এটার বৈধতা দিয়ে যান, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আবেগের অনুসরণ করবে। হুদায়বিয়ায় এত অপমানজনক শর্ত দেওয়ার পরেও মুসলমানরা কেন চুক্তি করল? কারণ তখন তাদের জিহাদের সামর্থ্য ছিল না। সূরা আনফালের ৬৫-৬৬ আয়াতে আল্লাহ কেন যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সংখ্যার অনুপাত নির্ধারণ করে দিলেন? আর তথাকথিত হানাফিরা যুক্তি দেয়, বদরের যুদ্ধে মুসলমান রা ৩১৩ নিয়ে ১০০০ শত্রু কে হারাল। আপনাদের এখানে বুঝতে হবে, আল্লাহ বিজয় দিতে পারেন-এটা এক জিনিস, আর যুদ্ধ ঘোষণা করা, এটা আরেক জিনিস। রাসূল সাঃ বের হয়ে ছিলেন কেবল একটি কাফেলার উপর আক্রকন করতে, কিন্তু ঘটনাক্রমে এখানে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় ও শত্রুর বাহিনি উপস্থিত হয়ে যায়। তখন আল্লাহ সাহায্য করেন। কিন্তু রাসুল (সাঃ) কখনই ১০০০ এর মকাবিলা করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। আবার সেই হানাফিরা মুতার যুদ্ধের দলিল দেয়, যেখানে মুসলমান ছিল ৩০০০ আর রোমান ছিল ১ লাখ। আশ্চর্য! শত্রুদের সসংখ্যা এত বেশি এতা পড়া জানা গিয়েছিল। যখন মুসলমানদের কমান্ডার জানতে পেরেছিলেন যে শত্রু অনেক শক্তিশালি, তখন তিনি প্রথম আক্রমণের পরে মুসলমানদের নিয়ে ফিরে এসেছিলেন। তিনি আর যুদ্ধে জড়ান নি। আর ওই হানাফিরা কখনই খন্দকের যুদ্ধের দলিল দেয়না, যেখানে রাসূল (সাঃ) যুদ্ধের সামর্থ্য না থাকায় পরিখা খনন করে ছিলেন। তাঁরা শুধু তাদের আবেগের অনুসরণ করে! এবং খুবই দুঃখ জনক ব্যাপার, তাদের অনেকেই মুসলমান শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কথা বলে, অথচ রাসূল (সাঃ) বুখারি এর ৭০৫৫ নম্বর হাদিসে স্পষ্ট করে বলেছেন, বিদ্রোহ করার জন্য আগে শাসককে কাফের হতে হবে। তখন আবার তাঁরা বলে, হুসাইন (রাঃ) তো ইয়াজিদ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ছিলেন, ইয়াজিদ কি কাফের? আশ্চর্য! হুসাইন (রাঃ) বিদ্রোহ করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। তিনি শুধু তাঁর শাসন মেনে নেননি ও ইয়াজিদ এর সাথে কথা বলার উদ্দ্যেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজিদ এর সৈন্যরা ভূল বুঝে তাকে আক্রমণ করে। তখন তিনি তা প্রতিহত করতে করতে শহীদ হন। খুবই দুঃখ জনক, তখন তাঁরা আবার যুক্তি দেয়, এতগুলো কুফরি করার পরেও কাফের হয় না কিভাবে? আশ্চর্য! তাঁরা কি ৪ ইমামের চেয়ে আকিদা ভালো বুঝে ফেলেছে? কাউকে কাফের বলার জন্য শর্ত হচ্ছে, তাঁর কাছে অজর চাইতে হবে। যদি অজ্ঞতাবসত কেউ মানব-রচিত আইনে শাসন করে, সে কাফের হবে না! ভয়-ভিতির কারণে এটি করলে সেও কাফের হবে না। এবং এটি ৪ ইমাম ও পরবর্তীতে শাইখ ইবন তাইমিয়ার সর্বস্বীকৃত ফতোয়া! তাঁরা কি খুব বেশি বুঝে ইমামদের চেয়ে! আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দান করুক। এখন যদি আপনাদের চোখ না খুলে, আপনারা আমাকেও ইহুদিদের দালাল, কাফের, মুনাফেক, ইত্যাদি বলতে থাকবেন। জেনে রাখবেন, আপনারা আপনাদের আবেগেরই অনুসরণ করছেন। হয়ত বিদ্রোহ আপনাদের ভালো লাগে, কিন্তু উপজুক্ত সময়ের আগে তা করা আল্লাহ পছন্দ করেন না। "আর হয়ত তোমরা এমন কিছু পছন্দ কর, যা আল্লাহর নিকট অপছন্দের। আর হয়ত তোমরা এমন কিছু অপছন্দ করো, যা আল্লাহর নিকট পছন্দের" (সূরা বাকারাহঃ ২১৬) "আর আল্লাহ যা জানেন, তোমরা তা জান না" (সূরা বাকারাহঃ ৩০) আল্লাহ এদেশের আলেমদের আবেগের অনুসরণ থেকে হেফাজত করুক। আমিন।
শাবাশ, আদনান সাহেব। চালিয়ে যান। আল্লাহ, আবু ত্বহা আদনান সাহেবের জনপ্রিয়তা এবং সাহসীকতা বাড়িয়ে দিন। আল্লাহ, আবু ত্বহা আদনান সাহেবকে হিংসুক ও ইসলামের প্রকৃত শত্রু নামধারী আহলে হাদীসদের প্রচেষ্টা, অনিষ্ট, অপবাদ থেকে হেফাজত করুন। আমীন।
আসসালামু ওয়ালাইকুম।। আমি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য( ভারত) থেকে অনেক দিন আপনাদের চ্যানেল ফলো করি।। আমরা তাওহা আদনান ভাই কে পশ্চিমবঙ্গ তে আনতে চাই প্রোগ্রাম এর জন্য ।।যোগাযোগের মাধ্যম টা বলে দিন কিভাবে ওনার সঙ্গে যোগাযোগ করবো।।
আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল! এগুলো শুনে কি মাথা ঠিক থাকে! এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই! আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল! এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই! আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
ভাই তোর কথা শুনে বোঝা যাচ্ছে তুই অনেক জ্ঞানী, এখন দেখার বিষয় যেহেতু অনেক জ্ঞানী তাই তুই করে বলার কারণ না খুঁজে, কেন তুই বললাম এটা নিয়ে প্রশ্ন তুলিস কিনা😢
@@MohammedAbujor চোখের প্রলেপ তুললেই বুঝা যায় কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা। হাজার হাজার মানুষ মরে ফিলিস্তিনে, বোমা গুলি করে পাখির মতো মানুষ মারা হচ্ছে ৭৫ বছর ধরে। হামাসের মা বোন কে মারা হচ্ছে তারা অস্ত্র তুলে নিলো। আপনার পরিবারের লোকদের এভাবে প্রতিনিয়ত মারলে আপনি কি আকিদা নিয়ে বসে থাকতেন?? তুই করে বলেছেন এতে দুঃখ নেই, দুঃখ একটাই আপনারা এই মুহুর্তেও আকিদা খুঁজেন, সহমর্মিতার পরিবর্তে।
এই গুলো হলো মুসা (আ:) এর কওম এর মতো,,,,, কথা গুলো বোঝার মতো ক্ষমা নেই তোমার,, যেন মনে হচ্ছে অন্তর টা কলেসিত চোখে মহর মারা আছে,,, আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দিন
ফি লিস্তিনবাসীর পক্ষে সবাই, কিন্তু... হা-মা সের বিপক্ষে কথা বলে চলেছে এখনো অনেক শায়েখ! …তারা (হা-মা স) মনে করে যে- এটা তারা জি- হা দ করতেছে কিন্তু এটা জি- হা দ নয় এটা পাগলামি করেছে…এটা পাগলামি করেছে এটা জি- হা দের কাজ নয়! …ক্ষমতার দ্বন্দ্বে আপনি(হা- মা স) আলাদা হয়ছেন কোনো সন্দেহ নাই, ক্ষমতার দ্বন্দ্বে আলাদা হয়ছেন আর এখন বলছো- “আমাকে হেল্প করে না কেন(ব্যঙ্গাত্বকভাবে), আপনাকে কে হেল্প করবে, আপনি আগে যে ভুল করছেন তার দায়িত্ব কে নিবে!”… ...সালাউদ্দীন আইয়ুবী অনেক ভাল ছিলেন কিন্তু আকিদার দিক দিয়ে পরিচ্ছন্ন ছিলেন না...(সংক্ষিপ্ত) - (বাণীতেঃ-শায়খ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া) বুঝুন অবস্থা, নব্য সালাফী মাজহাবের কি অবস্থা!!! আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন-আমীন ।
@@lutforrahman4749 আপনি যেমন ত্বহার দালাল আর উনি সালাফ দের দালাল। এইতো পার্থক্য। আপনি যেমন দূরে বসে সুযোগ নিয়ে যা কাউরে তুই ডাকেন আমি দূরে বসে আপনায় আপনি সম্বোধন করলাম। এইতো পার্থক্য। বিচারের মাঠে সব ক্লিয়ার হয়ে যাবে ইংশাল্লাহ
@@Amivaloni আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল! এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই! আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
এই গুলো হলো মুসা (আ:) এর কওম এর মতো,,,,, কথা গুলো বোঝার মতো ক্ষমা নেই তোমার,, যেন মনে হচ্ছে অন্তর টা কলেসিত চোখে মহর মারা আছে,,, আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দিন
Assalamualaikum Ami ektu md.tawhaa sir er shate cnct korte chai ami amr elakay taake niye ekta boktobbo shunate chai amr elakay Plz amk tar shate ektu joga jog koriye den ba nmbr ta den
আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল! এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই! আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
প্রথম কথা হল ঈশ্বরের সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই। ধর্ম হল ঈশ্বরের প্রতি নিমজ্জিত মানব সৃষ্ট কিছু নিয়ম কানুন। মহান সৃষ্টিকর্তার কোন নির্দিষ্ট আকার নেই নির্দিষ্ট ধর্ম নেই নির্দিষ্ট রং নেই। তিনি আমাদের বোঝার ক্ষমতার বাইরে। আমরা তার কাছে বালুকনা থেকেও ক্ষুদ্র। তিনি আমাদের ধর্ম ও নিয়ম কানুন নিয়ে পড়ে নেই। তিনি শুধু আমাদের পৃথিবীর মালিক নন তিনি এরকম কোটি কোটি পৃথিবী ,মানে মহাবিশ্বের মালিক। সৃষ্টিকর্তার সমীপ আমাদের বিচার কর্মে হবে ধর্ম গুনে নয়। আপনি কোন ধর্ম মানুন বা না মানুন সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে খারাপ কাজের ফল খারাপই হবে। আপনি যদি আগেই কোন ধর্মের প্রতি অন্ধ হয়ে থাকেন তবে আমার কথাগুলো একটু খারাপ লাগতে পারে। একটু গভীর ভাবে চিন্তা করুন, সৃষ্টিকর্তা শুধু আমাদের পৃথিবী বা চাঁদের সৃষ্টিকর্তা নয় তিনি মহাবিশ্বের সৃষ্টি কর্তা । প্রত্যেকটা ধর্মের মানুষ তার সৃষ্টি। তার কাছে আমাদের অস্তিত্ব অতি তুচ্ছ থেকেও তুচ্ছ। আর আপনি মনে করেন সৃষ্টিকর্তা আমাদের তুচ্ছ ধর্ম নিয়ে পড়ে আছে। মানুষ শুধু শুধু ধর্ম নিয়ে পড়ে আছে তারা জানে না মহান সৃষ্টিকর্তার কোন ধর্ম হয় না।
আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল! এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই! আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
কে কাদের আকিকা খারাপের কথা বলছে? আবু বকর জাকারিয়া কি বলছে হামাসের আকিদা ভাল না? বরং তাকে মানুষ জিজ্ঞাস করছে আবু ত্বহা সম্পর্কে যে সে জিহাদ হেনতেন এসবের কথা বলে, তখন আবু বকর জাকারিয়া আদনানের আকিদা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। আবু বকর জাকারিয়া হামাসের বিপক্ষে বা ইহুদিদের পক্ষে কোন কথা বলেননি। আপনি একবার ভাবেন যুদ্ধ করতে যাবেন ঠিক আছে,কিন্তু আপনাদের সরকার কি অনুমতি দেবে?? আচ্ছা সরকার অনুমতি দিল মানলাম আপনি কি আপনার পরিবারের করা ভাবেন? আচ্ছা সেটাও ভেবে ফেলছেন। তাহলে কিসের অপেক্ষা, আপনার অনুসারি বা ভক্তও অনেক, আপনার বিপক্ষে কিছু বললেই তারা ফেসবুক ইউটিউবে গিয়ে ছিড়ে খাবে। তো ভাই যুদ্ধ করার এতোই শখ যান না আপনার দলবল নিয়ে। আমরাতো যুদ্ধের কথা শুনলে পিছন দড়জা দিয়ে যাই,ইহুদিদের দালাল হ্যান ত্যান। তো যান দেখি, যুদ্ধ করেন ওদের সাথে। মাঠে ফাঁকা আওয়াজ ছাড়েন কেন? যুদ্ধে যান,শহীদ হতে হবেনা যান যান।
আসসালামু আলাইকুম ত্বোহা ভাই🥀🥀🥀🥀 ভাই জান আপনার থেকে আশা করি আমার করা প্রশ্নের উওর পাবো 😢😢😢 ভাই জান আমার পরিবারে আমি আমার মা বাবা আমি আর আমার ছোট বোন সে ক্লাস নবম শ্রেণিতে পরে,,, তো আমার বোন এলাকার কিছু খারাপ মেয়েদের সাথে চলে বের্দা হয়ে বাহিরে ঘুরে আল্লাহর রহমতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে কিন্ত সে পুরোপুরি পর্দা করে না রাস্তা ঘাটে বেপর্দা হয়ে ঘুরে বেরায় যার জন্য আমি বকা ঝকা এমন কি মাঝে মাঝে মাইর দেই,,,, তো আমার বোন এলাকার একটা বাজে মেয়ের সাথে চলতে চাই আমি বলছি আমি চলতে দিবো না,,,, তো এক পর্যায়ে মা এসে বলে আমার মেয়ে সে কার সাথে চলবে না চলে সেটা তোর দেখার বা বলার কোনো আধিকার নেই তোর কোনো কথা শুনবে না তার সেভাবে খুশি যার সাথে খুশি চলে তুই কিছু বলতে পারবি না,,,, তাই এক পর্যায়ে মায়ের সাথে রাগারাগি করে মা আর বোনের সাথে আর কথা বলি না,,, তাদের সাথে পুরোপুরি ভাবে কথা বলে বাদ দিয়ে দেই এতে কি আমার পাপ হবে বা আল্লাহ বিধাে এ সম্পর্কে কি বলা হয়েছে দয়া করে জানাবেন,, আশায় রইলাম হুজুর,,, 😢😢😢 আর হে আমি আপনার অনেক বড় এক জন ভক্ত আমার সব থেকে পচ্ছন্দের শীর্ষ আবস্হানে আপনি আপনাকে কখনো পেলে জরিয়ে ধরে আপনার কালে চুমু খাওয়ার ইচ্ছে খুব ভালোবাসি হুজুর আপনাকে,,, আপনার বয়ান শুনলে শরিলের লোম দাড়িয়ে যায়,,,হুজুর আমার বাসা নাটোর আপনি আমাদের নাটোর একবার আসছিলেন আপনাকে দেখছি কিন্ত আপনার সাথে মুসাফা করার সৌভাগ্য হয় নি ইনশাআল্লাহ একদিন হবে ❤️❤️❤️হুজুর দোয়া করবেন আমার জন্য ❤️❤️❤️❤️ আল্লাহ যেনো আমাকে ইসলামের জন্য কবুল করেন আর ইমাম মাহাদির সৈনিক হওয়ার তৌফিক দান করেন 🥀🥀🥀🥀🥀 আসসালামু আলাইকুম 🖤🖤
ভাইজান আপনার সব কথাই পড়লাম। আর বুঝলাম আপনি কিসের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। আপনার ঘটনার সাথে আমার ঘটনা পুড়ো মিলে গেছে। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো আল্লহর উপর তাওয়াক্কুল করা। কারণ এছাড়া আর কিছুই করার নাই।
ফি লিস্তিনবাসীর পক্ষে সবাই, কিন্তু... হা-মা সের বিপক্ষে কথা বলে চলেছে এখনো অনেক শায়েখ! …তারা (হা-মা স) মনে করে যে- এটা তারা জি- হা দ করতেছে কিন্তু এটা জি- হা দ নয় এটা পাগলামি করেছে…এটা পাগলামি করেছে এটা জি- হা দের কাজ নয়! …ক্ষমতার দ্বন্দ্বে আপনি(হা- মা স) আলাদা হয়ছেন কোনো সন্দেহ নাই, ক্ষমতার দ্বন্দ্বে আলাদা হয়ছেন আর এখন বলছো- “আমাকে হেল্প করে না কেন(ব্যঙ্গাত্বকভাবে), আপনাকে কে হেল্প করবে, আপনি আগে যে ভুল করছেন তার দায়িত্ব কে নিবে!”… ...সালাউদ্দীন আইয়ুবী অনেক ভাল ছিলেন কিন্তু আকিদার দিক দিয়ে পরিচ্ছন্ন ছিলেন না...(সংক্ষিপ্ত) - (বাণীতেঃ-শায়খ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া) বুঝুন অবস্থা, নব্য সালাফী মাজহাবের কি অবস্থা!!! আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন-আমীন ।
আমি ইন্ডিয়ান।
আল্লাহ জন্য ভালোবাসি
আপনার সব বয়ান শুনি
আবু ত্বহা আদনান ভাইয়ের প্রতিটি কথা বর্তমান সমাজের সাথে একেবারে মিলে যায়, আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুক, সত্যের জয় হবে একদিন ইনশাল্লাহ ❤❤❤
মদিনাতে ত্বহা জান্নাতের সেন্ট পাইছে। তো এর তো উচিৎ সেখানকার ধর্ম, সেখানকার আকিদা গ্রহণ করা। কেননা, সেখানে আল্লাহর বিশেষ রহমত রয়েছে। যার বদৌলতে সেখানকার বাতাসেও জান্নাতের সেন্ট (ওর মতে)আছে।সে যদি সত্যিই জান্নাতের সেন্ট পায় ওর তো উচিৎ সব ছেড়ে সেখানকার আকিদা-মানহাজ গ্রহণ করা। তা না করে সে সেখানকার শাসনদের ইহুদির এজেন্ট মনে করে! মিথ্যাুকের উপর আল্লাহর লানত!
আর তা না হলে সে সাইকোলজিক্যালি ডিসঅর্ডার। তার মানসিক রোগ আছে সে ভবিষ্যতে বিভিন্ন বস্তু, বিভিন্ন সাউন্ড বিভিন্ন রং দেখতে পারে।দিন থাকতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনার মত করে সবাইকে যেন হক কথা বলার হক পথে থাকার তাওফিক দান করুন।
হক কথা বলার মানুষ খুব কম। হক কথা বলার পর বেশি সমালোচনা হয়।আল্লাহ আমাদের বুঝবার তৌফিক দান করুন।
আর আপনারা কথার আগা গোঁড়া না শুনে মাজখানের কথা শুনে ও আবেগের অনুসরণ করে পটাপট মেনে নিয়েছেন যে তাঁরা ইহুদিদের দালাল।
তাঁরা কোথাও ইসরাইল এর প্রসংসা করেন নি, তাদের পক্ষ নেন নি, বা হামাসের বিপক্কে যাওয়া উচিত এটাও বলেন নি। কিন্তু সালাফিরা ভালর প্রসংসা ও ভুল স্বীকার উভয়ে বিশ্বাস করে এবং উভয়ের মাধ্যমে ধর্মীও বিকৃতি সাধন রোধ করে চায়।
তাঁরা সর্বদা মাঝপথ থেকে কথা বলতে চান ও সমাধান দিতে চান।
সামর্থ্য না থাকলে যুদ্ধ ঘোষণা না করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত, কুরআন এর অন্তর্ভুক্ত। এবং এই কথা বললেই ইহুদিদের দালাল হয়ে যায় না। তাঁরা যদি এটার বৈধতা দিয়ে যান, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আবেগের অনুসরণ করবে। হুদায়বিয়ায় এত অপমানজনক শর্ত দেওয়ার পরেও মুসলমানরা কেন চুক্তি করল? কারণ তখন তাদের জিহাদের সামর্থ্য ছিল না। সূরা আনফালের ৬৫-৬৬ আয়াতে আল্লাহ কেন যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সংখ্যার অনুপাত নির্ধারণ করে দিলেন?
আর তথাকথিত হানাফিরা যুক্তি দেয়, বদরের যুদ্ধে মুসলমান রা ৩১৩ নিয়ে ১০০০ শত্রু কে হারাল। আপনাদের এখানে বুঝতে হবে, আল্লাহ বিজয় দিতে পারেন-এটা এক জিনিস, আর যুদ্ধ ঘোষণা করা, এটা আরেক জিনিস। রাসূল সাঃ বের হয়ে ছিলেন কেবল একটি কাফেলার উপর আক্রকন করতে, কিন্তু ঘটনাক্রমে এখানে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় ও শত্রুর বাহিনি উপস্থিত হয়ে যায়। তখন আল্লাহ সাহায্য করেন। কিন্তু রাসুল (সাঃ) কখনই ১০০০ এর মকাবিলা করার নিয়ত নিয়ে বের হননি।
আবার সেই হানাফিরা মুতার যুদ্ধের দলিল দেয়, যেখানে মুসলমান ছিল ৩০০০ আর রোমান ছিল ১ লাখ। আশ্চর্য! শত্রুদের সসংখ্যা এত বেশি এতা পড়া জানা গিয়েছিল। যখন মুসলমানদের কমান্ডার জানতে পেরেছিলেন যে শত্রু অনেক শক্তিশালি, তখন তিনি প্রথম আক্রমণের পরে মুসলমানদের নিয়ে ফিরে এসেছিলেন। তিনি আর যুদ্ধে জড়ান নি।
আর ওই হানাফিরা কখনই খন্দকের যুদ্ধের দলিল দেয়না, যেখানে রাসূল (সাঃ) যুদ্ধের সামর্থ্য না থাকায় পরিখা খনন করে ছিলেন। তাঁরা শুধু তাদের আবেগের অনুসরণ করে!
এবং খুবই দুঃখ জনক ব্যাপার, তাদের অনেকেই মুসলমান শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কথা বলে, অথচ রাসূল (সাঃ) বুখারি এর ৭০৫৫ নম্বর হাদিসে স্পষ্ট করে বলেছেন, বিদ্রোহ করার জন্য আগে শাসককে কাফের হতে হবে।
তখন আবার তাঁরা বলে, হুসাইন (রাঃ) তো ইয়াজিদ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ছিলেন, ইয়াজিদ কি কাফের? আশ্চর্য! হুসাইন (রাঃ) বিদ্রোহ করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। তিনি শুধু তাঁর শাসন মেনে নেননি ও ইয়াজিদ এর সাথে কথা বলার উদ্দ্যেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজিদ এর সৈন্যরা ভূল বুঝে তাকে আক্রমণ করে। তখন তিনি তা প্রতিহত করতে করতে শহীদ হন।
খুবই দুঃখ জনক, তখন তাঁরা আবার যুক্তি দেয়, এতগুলো কুফরি করার পরেও কাফের হয় না কিভাবে? আশ্চর্য! তাঁরা কি ৪ ইমামের চেয়ে আকিদা ভালো বুঝে ফেলেছে? কাউকে কাফের বলার জন্য শর্ত হচ্ছে, তাঁর কাছে অজর চাইতে হবে। যদি অজ্ঞতাবসত কেউ মানব-রচিত আইনে শাসন করে, সে কাফের হবে না! ভয়-ভিতির কারণে এটি করলে সেও কাফের হবে না। এবং এটি ৪ ইমাম ও পরবর্তীতে শাইখ ইবন তাইমিয়ার সর্বস্বীকৃত ফতোয়া! তাঁরা কি খুব বেশি বুঝে ইমামদের চেয়ে!
আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দান করুক।
এখন যদি আপনাদের চোখ না খুলে, আপনারা আমাকেও ইহুদিদের দালাল, কাফের, মুনাফেক, ইত্যাদি বলতে থাকবেন। জেনে রাখবেন, আপনারা আপনাদের আবেগেরই অনুসরণ করছেন। হয়ত বিদ্রোহ আপনাদের ভালো লাগে, কিন্তু উপজুক্ত সময়ের আগে তা করা আল্লাহ পছন্দ করেন না।
"আর হয়ত তোমরা এমন কিছু পছন্দ কর, যা আল্লাহর নিকট অপছন্দের। আর হয়ত তোমরা এমন কিছু অপছন্দ করো, যা আল্লাহর নিকট পছন্দের" (সূরা বাকারাহঃ ২১৬)
"আর আল্লাহ যা জানেন, তোমরা তা জান না" (সূরা বাকারাহঃ ৩০)
আল্লাহ এদেশের আলেমদের আবেগের অনুসরণ থেকে হেফাজত করুক।
আমিন।
আল্লাহ্ ফিলিস্তিনি ও গাঁজা বাসীকে সাহায্য করুন আমিন আমিন আমিন
মাশাল্লাহ আপনার সব হুজুর আপনার বয়ান খুবই ভালো আর একটা কথা আলিম বলেছেন আপনি যেন কারো সোহবতে থাকেন
সময়োপযোগী বক্তব্য যে যাই বলুক আমি উনার সাথে একমত 😊❤
মদিনাতে ত্বহা জান্নাতের সেন্ট পাইছে। তো এর তো উচিৎ সেখানকার ধর্ম, সেখানকার আকিদা গ্রহণ করা। কেননা, সেখানে আল্লাহর বিশেষ রহমত রয়েছে। যার বদৌলতে সেখানকার বাতাসেও জান্নাতের সেন্ট (ওর মতে)আছে।সে যদি সত্যিই জান্নাতের সেন্ট পায় ওর তো উচিৎ সব ছেড়ে সেখানকার আকিদা-মানহাজ গ্রহণ করা। তা না করে সে সেখানকার শাসনদের ইহুদির এজেন্ট মনে করে! মিথ্যাুকের উপর আল্লাহর লানত!
আর তা না হলে সে সাইকোলজিক্যালি ডিসঅর্ডার। তার মানসিক রোগ আছে সে ভবিষ্যতে বিভিন্ন বস্তু, বিভিন্ন সাউন্ড বিভিন্ন রং দেখতে পারে।দিন থাকতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত।
আপনি সঠিক হক কথা বলেছেন আমরা আপনার সাথে একমত আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক
Hujur assalamu alaikum.
আপনার প্রতিটি কথাই হক কথা. আমি আপনার কথার সাথে সহমত.আমি আল্লাহকে ভয় করি মানুষ কে নয়।
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ তোমাকে কবুল করুক, আমিন❤️
আল্লাহর কাছে দোয়া করি আপনাকেও আরো বেসি করে এগিয়ে যাওয়ার তোফিক দান করুক ।আল্লাহ যেন সবাইকে হেদায়েত দেন জিহাদ করার।
এরকম একজন বাস্তববাদী আলেম প্রত্যেক জাতির জন্য দরকার। ঘোমটাওয়ালা ১০০০০ হাজার আলেমের দরকার নেই
আর আপনারা কথার আগা গোঁড়া না শুনে মাজখানের কথা শুনে ও আবেগের অনুসরণ করে পটাপট মেনে নিয়েছেন যে তাঁরা ইহুদিদের দালাল।
তাঁরা কোথাও ইসরাইল এর প্রসংসা করেন নি, তাদের পক্ষ নেন নি, বা হামাসের বিপক্কে যাওয়া উচিত এটাও বলেন নি। কিন্তু সালাফিরা ভালর প্রসংসা ও ভুল স্বীকার উভয়ে বিশ্বাস করে এবং উভয়ের মাধ্যমে ধর্মীও বিকৃতি সাধন রোধ করে চায়।
তাঁরা সর্বদা মাঝপথ থেকে কথা বলতে চান ও সমাধান দিতে চান।
সামর্থ্য না থাকলে যুদ্ধ ঘোষণা না করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত, কুরআন এর অন্তর্ভুক্ত। এবং এই কথা বললেই ইহুদিদের দালাল হয়ে যায় না। তাঁরা যদি এটার বৈধতা দিয়ে যান, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আবেগের অনুসরণ করবে। হুদায়বিয়ায় এত অপমানজনক শর্ত দেওয়ার পরেও মুসলমানরা কেন চুক্তি করল? কারণ তখন তাদের জিহাদের সামর্থ্য ছিল না। সূরা আনফালের ৬৫-৬৬ আয়াতে আল্লাহ কেন যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সংখ্যার অনুপাত নির্ধারণ করে দিলেন?
আর তথাকথিত হানাফিরা যুক্তি দেয়, বদরের যুদ্ধে মুসলমান রা ৩১৩ নিয়ে ১০০০ শত্রু কে হারাল। আপনাদের এখানে বুঝতে হবে, আল্লাহ বিজয় দিতে পারেন-এটা এক জিনিস, আর যুদ্ধ ঘোষণা করা, এটা আরেক জিনিস। রাসূল সাঃ বের হয়ে ছিলেন কেবল একটি কাফেলার উপর আক্রকন করতে, কিন্তু ঘটনাক্রমে এখানে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় ও শত্রুর বাহিনি উপস্থিত হয়ে যায়। তখন আল্লাহ সাহায্য করেন। কিন্তু রাসুল (সাঃ) কখনই ১০০০ এর মকাবিলা করার নিয়ত নিয়ে বের হননি।
আবার সেই হানাফিরা মুতার যুদ্ধের দলিল দেয়, যেখানে মুসলমান ছিল ৩০০০ আর রোমান ছিল ১ লাখ। আশ্চর্য! শত্রুদের সসংখ্যা এত বেশি এতা পড়া জানা গিয়েছিল। যখন মুসলমানদের কমান্ডার জানতে পেরেছিলেন যে শত্রু অনেক শক্তিশালি, তখন তিনি প্রথম আক্রমণের পরে মুসলমানদের নিয়ে ফিরে এসেছিলেন। তিনি আর যুদ্ধে জড়ান নি।
আর ওই হানাফিরা কখনই খন্দকের যুদ্ধের দলিল দেয়না, যেখানে রাসূল (সাঃ) যুদ্ধের সামর্থ্য না থাকায় পরিখা খনন করে ছিলেন। তাঁরা শুধু তাদের আবেগের অনুসরণ করে!
এবং খুবই দুঃখ জনক ব্যাপার, তাদের অনেকেই মুসলমান শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কথা বলে, অথচ রাসূল (সাঃ) বুখারি এর ৭০৫৫ নম্বর হাদিসে স্পষ্ট করে বলেছেন, বিদ্রোহ করার জন্য আগে শাসককে কাফের হতে হবে।
তখন আবার তাঁরা বলে, হুসাইন (রাঃ) তো ইয়াজিদ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ছিলেন, ইয়াজিদ কি কাফের? আশ্চর্য! হুসাইন (রাঃ) বিদ্রোহ করার নিয়ত নিয়ে বের হননি। তিনি শুধু তাঁর শাসন মেনে নেননি ও ইয়াজিদ এর সাথে কথা বলার উদ্দ্যেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজিদ এর সৈন্যরা ভূল বুঝে তাকে আক্রমণ করে। তখন তিনি তা প্রতিহত করতে করতে শহীদ হন।
খুবই দুঃখ জনক, তখন তাঁরা আবার যুক্তি দেয়, এতগুলো কুফরি করার পরেও কাফের হয় না কিভাবে? আশ্চর্য! তাঁরা কি ৪ ইমামের চেয়ে আকিদা ভালো বুঝে ফেলেছে? কাউকে কাফের বলার জন্য শর্ত হচ্ছে, তাঁর কাছে অজর চাইতে হবে। যদি অজ্ঞতাবসত কেউ মানব-রচিত আইনে শাসন করে, সে কাফের হবে না! ভয়-ভিতির কারণে এটি করলে সেও কাফের হবে না। এবং এটি ৪ ইমাম ও পরবর্তীতে শাইখ ইবন তাইমিয়ার সর্বস্বীকৃত ফতোয়া! তাঁরা কি খুব বেশি বুঝে ইমামদের চেয়ে!
আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দান করুক।
এখন যদি আপনাদের চোখ না খুলে, আপনারা আমাকেও ইহুদিদের দালাল, কাফের, মুনাফেক, ইত্যাদি বলতে থাকবেন। জেনে রাখবেন, আপনারা আপনাদের আবেগেরই অনুসরণ করছেন। হয়ত বিদ্রোহ আপনাদের ভালো লাগে, কিন্তু উপজুক্ত সময়ের আগে তা করা আল্লাহ পছন্দ করেন না।
"আর হয়ত তোমরা এমন কিছু পছন্দ কর, যা আল্লাহর নিকট অপছন্দের। আর হয়ত তোমরা এমন কিছু অপছন্দ করো, যা আল্লাহর নিকট পছন্দের" (সূরা বাকারাহঃ ২১৬)
"আর আল্লাহ যা জানেন, তোমরা তা জান না" (সূরা বাকারাহঃ ৩০)
আল্লাহ এদেশের আলেমদের আবেগের অনুসরণ থেকে হেফাজত করুক।
আমিন।
MashAllaha absolutely right 👍 speech ❤❤❤❤
Allah Bless you Abu Taha Adnan, Protect you, Grant you long life , Aameen.
❤❤❤ আল্লাহু আকবার আল্লাহ পাক আমাদের বোজার তৌফিক দান করুন আমীন
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে নেক হায়াত দান করুন, আমীন। হে আমাদের রব আপনি মজলুম মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা করুন, আমীন।
ভালবাসা প্রিয় আবু উবাইদা❤❤❤❤ হামাস মিডিয়া মুখপাত্র❤️❤️🔥🔥🔥 তুমি যুব সমাজের জিহাদী আইকন🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥❤️
সঠিক আলোচনা
ভাই আপনি সত্য কথা বলেছেন❤❤❤❤
,আসসালামুয়ালাইকুম, ওইসব ঘুমটা ওয়ালা মুনাফিকদের ধ্বংস অনিবার্য ইনশাআল্লাহ
ঘুমটাওয়ালারা মুনাফিক?
এত বড় অভিযোগ, ভয়াবহ,গুরুতর
ফতোয়া?
যদি সত্য না হয়, ফতোয়া আপনার উপর আসবে, আপনিই মুনাফিক হয়ে যাবেন - সহীহ হাদীস।
তথাকথিত পাক-ভারতের আলেমরা মুখে ফেনা তুলে ফেলেছে - আরবদের বিরুদ্ধতা, বিরোধীতা করতে যেয়ে।
সমালোচনা করুন, কিনতু্ ভয়াবহ ফতোয়া না দেয়াই উওম।
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক
আমীন॥❤❤❤❤
লাভ ইউ ত্বহা ভাই ❤❤❤❤
শাবাশ, আদনান সাহেব। চালিয়ে যান।
আল্লাহ, আবু ত্বহা আদনান সাহেবের জনপ্রিয়তা এবং সাহসীকতা বাড়িয়ে দিন।
আল্লাহ, আবু ত্বহা আদনান সাহেবকে হিংসুক ও ইসলামের প্রকৃত শত্রু নামধারী আহলে হাদীসদের প্রচেষ্টা, অনিষ্ট, অপবাদ থেকে হেফাজত করুন। আমীন।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা
একদম ঠিক কথা বলেছেন
আলহামদুলিল্লাহ শায়খ আদনান আরাকান,কাশ্মীর,সিরিয়া,আকসা স্ব শরীরে জিহাদ শেষ করে আমাদের মাঝে সুস্থ শরীরে মাহফিল করছে😂😂😂
রাইট
ইসলাম নিয়ে আর আগামী প্রজন্মকে নিয়ে অন্য কোন হুজুরকে এরকম ভাবে ভাবতে আমি দেখি না।
আবু উবায়দা আমার ভাই❤❤❤
সহমত। আল্লাহ তায়ালা সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন আমীন।
Go ahead brother ❤
Maashallah ❤
Allah amader shobai ke shokol fetna theke bachar toufik dan korun 💖 amin 🤲🏻💜💫
❤❤❤ abu toha adnan ❤️❤️❤️
100% right
হক কথা
Allah tomaka onak nek hayat dan koruk vaijan
,এর জন্যে আমি Mizanur rahman Ajhari হুজুরকে ভালবাসি
ভাই ফিলিস্তিনিদের কথা মনে হলেও দুই চোখ দিয়ে পানি চলে আসে ভাই কি করব বলেন যদি পারতাম আমি যেতাম যুদ্ধে
Amio vae🙂🙂kuno way thakle janaben
আলহামদুলিল্লাহ শায়খ আদনান আরাকান,কাশ্মীর,সিরিয়া,আকসা স্ব শরীরে জিহাদ শেষ করে আমাদের মাঝে সুস্থ শরীরে মাহফিল করছে😂😂😂
@@mdrupokbinibrahim9465
আমি ও same ভাই। কোনো way থাকলে জানাবেন।
ভাই same.কোনো way থাকলে জানাবেন।যেতে চাই যুদ্ধে।
visa chalu hoieche 6 ta muslim desh er eksathe
May Allah help us to realize the truth
এজন্য নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন আলেম রাই হবে জাহানারার দরজার মুখে
বদ আলেম রা
Mas Allah
মাশাআল্লাহ
Masaallah right
Right
Thik bolechen hujur
সাবাশ হুজুর
Masaallah
Zajak Allah...prio shaiq
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আসসালামু ওয়ালাইকুম।।
আমি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য( ভারত) থেকে অনেক দিন আপনাদের চ্যানেল ফলো করি।।
আমরা তাওহা আদনান ভাই কে পশ্চিমবঙ্গ তে আনতে চাই প্রোগ্রাম এর জন্য ।।যোগাযোগের মাধ্যম টা বলে দিন কিভাবে ওনার সঙ্গে যোগাযোগ করবো।।
উনি বিতর্কিত বক্তা উনাকে ভারতের ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা কম
@@Rsaikh73 ওনার সঙ্গে যোগাযোগ এর মাধ্যম টা পেলে ব্যাবস্থা করতাম।।
Masallah allah apnake nek hayat dan korun. amin
❤❤❤❤❤❤❤❤
হুম।
Allahu Akbar ☝️☝️..Forgive us😢😢
TH-cam fighter
সঠিক।
Right shikh
মৌমাছির বক্তা।আফসোস
I love you ❤❤❤
Hm
💖💗❣
আবু ত্বহাও শুরু করেছে।
উনি আগে কারোর সমালোচনা করতেন না।কথা গুলো অন্যভাবেও বলা যেতো।ভালবাসা ও শ্রদ্ধা ভাই❤❤❤।
আলহামদুলিল্লাহ শায়খ আদনান আরাকান,কাশ্মীর,সিরিয়া,আকসা স্ব শরীরে জিহাদ শেষ করে আমাদের মাঝে সুস্থ শরীরে মাহফিল করছে😂😂😂
আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল! এগুলো শুনে কি মাথা ঠিক থাকে!
এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই!
আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ শায়খ আদনান আরাকান,কাশ্মীর,সিরিয়া,আকসা স্ব শরীরে জিহাদ শেষ করে আমাদের মাঝে সুস্থ শরীরে মাহফিল করছে😂😂😂
আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল!
এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই!
আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
Tomra hoila munafeq..munafek bujho? Jahannmer sob theke khrap jaygay tomder jayga .
আদনান জিহাদ করেনি যাদের দরকার তারাই করছে।
হামাসের মা বোন, সন্তানকে মারছে তারাই জিহাদ করছে।
তুমি জাহেল যদি তাদের সমর্থন করতে না পারো, চুপ করে বসে থাকো।
ভাই তোর কথা শুনে বোঝা যাচ্ছে তুই অনেক জ্ঞানী, এখন দেখার বিষয় যেহেতু অনেক জ্ঞানী তাই তুই করে বলার কারণ না খুঁজে, কেন তুই বললাম এটা নিয়ে প্রশ্ন তুলিস কিনা😢
@@MohammedAbujor চোখের প্রলেপ তুললেই বুঝা যায় কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা।
হাজার হাজার মানুষ মরে ফিলিস্তিনে, বোমা গুলি করে পাখির মতো মানুষ মারা হচ্ছে ৭৫ বছর ধরে।
হামাসের মা বোন কে মারা হচ্ছে তারা অস্ত্র তুলে নিলো।
আপনার পরিবারের লোকদের এভাবে প্রতিনিয়ত মারলে আপনি কি আকিদা নিয়ে বসে থাকতেন??
তুই করে বলেছেন এতে দুঃখ নেই, দুঃখ একটাই আপনারা এই মুহুর্তেও আকিদা খুঁজেন, সহমর্মিতার পরিবর্তে।
তুমি জিহাদে না গিয়ে এখানে কি কর আবু তহা ভাই???
❤❤❤❤❤❤❤❤👍👍👍👍👍👍👍✅✅✅
❤❤❤❤
Apnar Nek hayat kamona kori
ভালো উত্তর দিয়েছেন আব্বাসিকে।
আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলেছে... এটা তারই জবাব।
আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
Apnar sathe ekmot
আসসালামু আলাইকুম,,, আদনান হুজুরের একটি মাদ্রাসা মিরপুরের মধ্যে আছে কেউ কিছু বলতে পারবেন এটা কোথায় প্লিজ খুব দরকার জানার জন্য
Valo basa obiram
17 min waz sunlam, but hadis sunlam 2 tar moto...
Hujur er Quran & Hadis er dhore alochona korar poriman barale valo hobe...
Toke bolar moto kisu nai
Ei lecture er jonno Abu tha Mohamad Adnan k niye anek kharap khata bolche 😢😢🥺
নাম্বার ওয়ান খারিজি,পথভ্রষ্ট আদনান সাহেব।
এই গুলো হলো মুসা (আ:) এর কওম এর মতো,,,,,
কথা গুলো বোঝার মতো ক্ষমা নেই তোমার,,
যেন মনে হচ্ছে অন্তর টা কলেসিত চোখে মহর মারা আছে,,,
আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দিন
আপনার মতো পথভ্রষ্ট থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাযত করুক।
তুই কোন মাতারি
ফি লিস্তিনবাসীর পক্ষে সবাই, কিন্তু...
হা-মা সের বিপক্ষে কথা বলে চলেছে এখনো অনেক শায়েখ!
…তারা (হা-মা স) মনে করে যে- এটা তারা জি- হা দ করতেছে কিন্তু এটা জি- হা দ নয় এটা পাগলামি করেছে…এটা পাগলামি করেছে এটা জি- হা দের কাজ নয়!
…ক্ষমতার দ্বন্দ্বে আপনি(হা- মা স) আলাদা হয়ছেন কোনো সন্দেহ নাই, ক্ষমতার দ্বন্দ্বে আলাদা হয়ছেন আর এখন বলছো- “আমাকে হেল্প করে না কেন(ব্যঙ্গাত্বকভাবে), আপনাকে কে হেল্প করবে, আপনি আগে যে ভুল করছেন তার দায়িত্ব কে নিবে!”…
...সালাউদ্দীন আইয়ুবী অনেক ভাল ছিলেন কিন্তু আকিদার দিক দিয়ে পরিচ্ছন্ন ছিলেন না...(সংক্ষিপ্ত)
- (বাণীতেঃ-শায়খ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া)
বুঝুন অবস্থা, নব্য সালাফী মাজহাবের কি অবস্থা!!!
আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন-আমীন ।
@shakibraihan1153 😄😄😄😄😄🤭🤭পাগল তুমি কি মুসলিম
আহলে খবিশ
@@lutforrahman4749 আপনি যেমন ত্বহার দালাল আর উনি সালাফ দের দালাল। এইতো পার্থক্য। আপনি যেমন দূরে বসে সুযোগ নিয়ে যা কাউরে তুই ডাকেন আমি দূরে বসে আপনায় আপনি সম্বোধন করলাম। এইতো পার্থক্য। বিচারের মাঠে সব ক্লিয়ার হয়ে যাবে ইংশাল্লাহ
আমি এই যুদ্ধে যেতে চাই কে কে আছে
আলহামদুলিল্লাহ শায়খ আদনান আরাকান,কাশ্মীর,সিরিয়া,আকসা স্ব শরীরে জিহাদ শেষ করে আমাদের মাঝে সুস্থ শরীরে মাহফিল করছে😂😂😂
@@Amivaloni আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল!
এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই!
আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
আমি আছি ইনশাআল্লাহ। কোনো way থাকলে জানাবেন।
তুমি একজন ইউটিউব যোদ্ধা এখান থেকে তোমার অনেক টাকা আসে। তুমি ফিলিস্তিনের জন্য কি করেছো।
ভাই গিয়ে জিহাদ করো শুধূ বক্তব্য দাও স্টেজ এ বসে 😂😂😂
আপনার যাওয়ার হলে আপনি যান অন্যকে খোঁচা মারেন কেনো
এই গুলো হলো মুসা (আ:) এর কওম এর মতো,,,,,
কথা গুলো বোঝার মতো ক্ষমা নেই তোমার,,
যেন মনে হচ্ছে অন্তর টা কলেসিত চোখে মহর মারা আছে,,,
আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দিন
আর তুমি পগো দেখো
Amra apnar sathe asi
Allah jokhon kawke upore uthabe karo Babar khomota nai take niche namanor !!!!!!!
কে বলেছে ফিলিস্তিনের আকিদা খারাপ?
Assalamualaikum
Ami ektu md.tawhaa sir er shate cnct korte chai ami amr elakay taake niye ekta boktobbo shunate chai amr elakay
Plz amk tar shate ektu joga jog koriye den ba nmbr ta den
তুই জিহাদের কথা শুনলে মনে হয় সবার আগে থাকিস
আমল বেশি হলে কথায় তাসির হয়
Yes Brother 👍👍👍
মুহাম্মদ বিন সলমান রোস্টেড্ 😂
যেনা/পতিতালয় নিয়ে কথা বলতে খুব আনন্দ লাগে তাই না?? এতো বেশি বলা ভালো না।
আপনি তো নিযে মিথ্যেক প্রমাণিত হয়েছে দুই বছর আগে এক বৈউয়ে বাপের বাড়ি লুকিয়ে থেকে আরেক বৈউকে পাঠান ঘুমের মামলা করতে বয়ান করেন মিথ্যা
ভাই অন্ধ বিশ্বাস থেকে বেরিয়ে এসো
আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল!
এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই!
আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
Ke ondho bishwas e ase?
প্রথম কথা হল ঈশ্বরের সাথে
ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই। ধর্ম হল ঈশ্বরের প্রতি নিমজ্জিত মানব সৃষ্ট কিছু নিয়ম কানুন। মহান সৃষ্টিকর্তার কোন নির্দিষ্ট আকার নেই নির্দিষ্ট ধর্ম নেই নির্দিষ্ট রং নেই। তিনি আমাদের বোঝার ক্ষমতার বাইরে। আমরা তার কাছে বালুকনা থেকেও ক্ষুদ্র। তিনি আমাদের ধর্ম ও নিয়ম কানুন নিয়ে পড়ে নেই। তিনি শুধু আমাদের পৃথিবীর মালিক নন তিনি এরকম কোটি কোটি পৃথিবী ,মানে মহাবিশ্বের মালিক। সৃষ্টিকর্তার সমীপ আমাদের বিচার কর্মে হবে ধর্ম গুনে নয়। আপনি কোন ধর্ম মানুন বা না মানুন সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে
খারাপ কাজের ফল খারাপই হবে। আপনি যদি আগেই কোন ধর্মের প্রতি অন্ধ হয়ে থাকেন তবে আমার কথাগুলো একটু খারাপ লাগতে পারে। একটু গভীর ভাবে চিন্তা করুন, সৃষ্টিকর্তা শুধু আমাদের পৃথিবী বা চাঁদের সৃষ্টিকর্তা নয় তিনি মহাবিশ্বের সৃষ্টি কর্তা । প্রত্যেকটা ধর্মের মানুষ তার সৃষ্টি। তার কাছে আমাদের অস্তিত্ব অতি তুচ্ছ থেকেও তুচ্ছ। আর আপনি মনে করেন সৃষ্টিকর্তা আমাদের তুচ্ছ ধর্ম নিয়ে পড়ে আছে। মানুষ শুধু শুধু ধর্ম নিয়ে পড়ে আছে তারা জানে না
মহান সৃষ্টিকর্তার কোন ধর্ম হয় না।
এতো কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি না করলেই বেশি ভালো হতো। এতে করে ইসলামের আরো বেশি ক্ষতি হয়ে যাবে।
এরা সেই চিন্তা করে না, ইসলামের খতি হলে এদের কি জায় আশে😢
আহলে হাদিস মাযহাবের শায়েখ হা মা স কে শয়তান বলে জি- হা দ কে পাগলামি বলে এগুলো কি খুব ভাল!
এমন কথা বললেতো হকপন্থী যে কেউ প্রতিবাদ করবেই!
আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন সঠিক পথ দেখান -আমিন।
কে কাদের আকিকা খারাপের কথা বলছে? আবু বকর জাকারিয়া কি বলছে হামাসের আকিদা ভাল না?
বরং তাকে মানুষ জিজ্ঞাস করছে আবু ত্বহা সম্পর্কে যে সে জিহাদ হেনতেন এসবের কথা বলে, তখন আবু বকর জাকারিয়া আদনানের আকিদা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। আবু বকর জাকারিয়া হামাসের বিপক্ষে বা ইহুদিদের পক্ষে কোন কথা বলেননি।
আপনি একবার ভাবেন যুদ্ধ করতে যাবেন ঠিক আছে,কিন্তু আপনাদের সরকার কি অনুমতি দেবে?? আচ্ছা সরকার অনুমতি দিল মানলাম আপনি কি আপনার পরিবারের করা ভাবেন? আচ্ছা সেটাও ভেবে ফেলছেন। তাহলে কিসের অপেক্ষা, আপনার অনুসারি বা ভক্তও অনেক, আপনার বিপক্ষে কিছু বললেই তারা ফেসবুক ইউটিউবে গিয়ে ছিড়ে খাবে। তো ভাই যুদ্ধ করার এতোই শখ যান না আপনার দলবল নিয়ে। আমরাতো যুদ্ধের কথা শুনলে পিছন দড়জা দিয়ে যাই,ইহুদিদের দালাল হ্যান ত্যান। তো যান দেখি, যুদ্ধ করেন ওদের সাথে। মাঠে ফাঁকা আওয়াজ ছাড়েন কেন? যুদ্ধে যান,শহীদ হতে হবেনা যান যান।
আসসালামু আলাইকুম ত্বোহা ভাই🥀🥀🥀🥀 ভাই জান আপনার থেকে আশা করি আমার করা প্রশ্নের উওর পাবো 😢😢😢 ভাই জান আমার পরিবারে আমি আমার মা বাবা আমি আর আমার ছোট বোন সে ক্লাস নবম শ্রেণিতে পরে,,, তো আমার বোন এলাকার কিছু খারাপ মেয়েদের সাথে চলে বের্দা হয়ে বাহিরে ঘুরে আল্লাহর রহমতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে কিন্ত সে পুরোপুরি পর্দা করে না রাস্তা ঘাটে বেপর্দা হয়ে ঘুরে বেরায় যার জন্য আমি বকা ঝকা এমন কি মাঝে মাঝে মাইর দেই,,,, তো আমার বোন এলাকার একটা বাজে মেয়ের সাথে চলতে চাই আমি বলছি আমি চলতে দিবো না,,,, তো এক পর্যায়ে মা এসে বলে আমার মেয়ে সে কার সাথে চলবে না চলে সেটা তোর দেখার বা বলার কোনো আধিকার নেই তোর কোনো কথা শুনবে না তার সেভাবে খুশি যার সাথে খুশি চলে তুই কিছু বলতে পারবি না,,,, তাই এক পর্যায়ে মায়ের সাথে রাগারাগি করে মা আর বোনের সাথে আর কথা বলি না,,, তাদের সাথে পুরোপুরি ভাবে কথা বলে বাদ দিয়ে দেই এতে কি আমার পাপ হবে বা আল্লাহ বিধাে এ সম্পর্কে কি বলা হয়েছে দয়া করে জানাবেন,, আশায় রইলাম হুজুর,,, 😢😢😢 আর হে আমি আপনার অনেক বড় এক জন ভক্ত আমার সব থেকে পচ্ছন্দের শীর্ষ আবস্হানে আপনি আপনাকে কখনো পেলে জরিয়ে ধরে আপনার কালে চুমু খাওয়ার ইচ্ছে খুব ভালোবাসি হুজুর আপনাকে,,, আপনার বয়ান শুনলে শরিলের লোম দাড়িয়ে যায়,,,হুজুর আমার বাসা নাটোর আপনি আমাদের নাটোর একবার আসছিলেন আপনাকে দেখছি কিন্ত আপনার সাথে মুসাফা করার সৌভাগ্য হয় নি ইনশাআল্লাহ একদিন হবে ❤️❤️❤️হুজুর দোয়া করবেন আমার জন্য ❤️❤️❤️❤️ আল্লাহ যেনো আমাকে ইসলামের জন্য কবুল করেন আর ইমাম মাহাদির সৈনিক হওয়ার তৌফিক দান করেন 🥀🥀🥀🥀🥀 আসসালামু আলাইকুম 🖤🖤
ভাইজান আপনার সব কথাই পড়লাম। আর বুঝলাম আপনি কিসের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। আপনার ঘটনার সাথে আমার ঘটনা পুড়ো মিলে গেছে। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো আল্লহর উপর তাওয়াক্কুল করা। কারণ এছাড়া আর কিছুই করার নাই।
হুজুর কোন শায়েখ এর কথা বলতেছে
যে শায়েখ এই সব কর্ম করছে তাদের
মাদখালি শায়েখ
ফি লিস্তিনবাসীর পক্ষে সবাই, কিন্তু...
হা-মা সের বিপক্ষে কথা বলে চলেছে এখনো অনেক শায়েখ!
…তারা (হা-মা স) মনে করে যে- এটা তারা জি- হা দ করতেছে কিন্তু এটা জি- হা দ নয় এটা পাগলামি করেছে…এটা পাগলামি করেছে এটা জি- হা দের কাজ নয়!
…ক্ষমতার দ্বন্দ্বে আপনি(হা- মা স) আলাদা হয়ছেন কোনো সন্দেহ নাই, ক্ষমতার দ্বন্দ্বে আলাদা হয়ছেন আর এখন বলছো- “আমাকে হেল্প করে না কেন(ব্যঙ্গাত্বকভাবে), আপনাকে কে হেল্প করবে, আপনি আগে যে ভুল করছেন তার দায়িত্ব কে নিবে!”…
...সালাউদ্দীন আইয়ুবী অনেক ভাল ছিলেন কিন্তু আকিদার দিক দিয়ে পরিচ্ছন্ন ছিলেন না...(সংক্ষিপ্ত)
- (বাণীতেঃ-শায়খ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া)
বুঝুন অবস্থা, নব্য সালাফী মাজহাবের কি অবস্থা!!!
আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন-আমীন ।
abu bokkor jakaria
@@MuslimBrother367আলহামদুলিল্লাহ শায়খ আদনান আরাকান,কাশ্মীর,সিরিয়া,আকসা স্ব শরীরে জিহাদ শেষ করে আমাদের মাঝে সুস্থ শরীরে মাহফিল করছে😂😂😂
He is talking about so called madkhali ulema
আদনানের মুখে আমি প্রসাব করি
ভাই আপনি আপনার ভাষা ঠিক করুন।
কেউ জানতে না চাওয়ার পরেও নিজের চরিত্র টা এইভাবে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ 😊😊😊
Gonok bokta chetce. Era abar bokta? Ci ci ci
বিদেশি ব্লগ কন্টেন্ট চুরি করে ভিডিও বানানো মনা কয় কী? নাম আবার দিছে তথ্য ভান্ডার।
সদন
হুজুর কার কথা বললো, কেউ একটু বলবেন?
আবু বকরি জাকির
মাশাআল্লাহ
❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤