ওয়াজ শুনতে শুনতে ওয়াজ এর মধ্যে এড আসলে যা বিরক্ত লাগে তা বলার মত নয়,,, আল্লাহু এ সকল ইউটিউবারদের হেদায়েত দান করুন এবং ইসলামের সঠিক বুঝ দান করুন আমিন।
হুজুর আমি আমার ঝনা জন্য একটা রোজা মানত করেছিলাম আর ছোট ছেলেমেয়েরা খাওয়া চাইছিলাম কিন্তু আমার ঝনা মারা গেছে আমি কি রোজা করবো ছোট ছেলে মেয়ে দাওয়াত খাওয়া বো কিন্তু রোজা করবো তা বলবেন
নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাজ্ঞানী।আল্লাহ কারো উপর বেইনসাফি করেন না।আল্লাহ নিজেই বলছেন তিনি পরীক্ষা করার জন্য পাঠিয়েছেন।নিশ্চয়ই আল্লাহ জানেন কে কি করবে কারন উনার কাছে সব স্পষ্ট।তবে তাকদির বিষয়ে অনেক আলেমদের বক্তব্য যা শুনলাম তা অনেককে অস্পষ্ট করে দিবে।যদি আল্লাহ নির্দিষ্ট একটা একটা বিষয় আমাদের লিখে থাকেন তাহলে বান্দার কোনো শক্তি নেই তা এড়িয়ে যাওয়ার কারন আল্লাহ যেমন মহাসত্য উনার লিখনীও মহাসত্য।চুম্বক যেমন লোহাকে আকর্ষণ করে আল্লাহ যদি প্রতিটি মুহুর্তে নির্দিষ্ট একটা বিষয় করে আমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে লিখে রাখতেন ফলে যার জন্য পাপকর্ম লিখা হয়েছে সে বান্দা সে পাপ না করে পারবে না।কারণ মাহান স্রষ্টার লেখা বিষয় ও কর্ম তাকে চুম্বকের থেকে হাজার কোটিগুণ বেশি শক্তিতে আকর্ষণ করবে ফলে সে তো পাপ করবেই এতে বান্দার শাস্তি হবে কেন?অতচ আল্লাহ আমাদের পাঠিয়েছেন পরীক্ষার জন্য।পরীক্ষা তো সেটাই যেখানে নিজের মত করে ভুল ও সঠিক চয়েছ বা লিখার সুযোগ থাকবে।নাহলে পথভ্রষ্টদের মত বলতে হবে যেমনে নাচাও তেমনি নাচি পুতুলের কি দুষ?নায়ুযুবিল্লাহ। মূলত বিষয়টি এভাবেও আমরা ভাবতে পারি আমাদের সামনে বিভিন্ন অপশন তাকদিরে লিখা থাকে তার উপর নির্ভর করে আমাদের কর্মফল।পাশাপাশি কিছু বিষয় আমাদের জীবনে ফিক্সড করে দেওয়া হয়েছে।যেমন মুসা আঃ এর জন্য ফিক্সড ছিল ফেরাউনের কাছে আসা লোহিত সাগর পাড়ি দেওয়া।তিনি চাইলেও নমরুদের আগুনে নিক্ষিপ্ত হতে পারতেন না কারন উনার জন্য সেটা ফিক্সড ছিল। মনে করেন আজ থেকে ২০০ বছর আগে X নামে মানুষের তাকদিরে লিখা ছিল সে কলেরা আক্রান্ত হবে মারা যাবে ও ২০০ বছর পর Y নামে একজন মানুষের কলেরা আক্রান্ত হবে ও যদি সে চিকিৎনা নেয় সুস্থ হবে। মানুষকে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি দিয়েছেন তাই পরীক্ষার হলে MCQ একাধিক অপশনের মধ্যে যেমন একটি উত্তর দেওয়া সুযোগ আছে তেমনি আমাদের জীবনে প্রতিটি মুহুর্তে আমাদের সামনে কিছু পথ থাকে সেখান থেকে যেকোনো একটি অপশন বা পথ আমরা চয়েছ করি।সে পথগুলি আপনি নিয়ে আসেননি সে পথগুলি আল্লাহ লিখে রেখেছেন।তাই তাকদির।
সব কিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ। নিশ্চয়ই আল্লাহ উত্তর পরিকল্পনাকারী 🤲
ওয়াজ শুনতে শুনতে ওয়াজ এর মধ্যে এড আসলে যা বিরক্ত লাগে তা বলার মত নয়,,, আল্লাহু এ সকল ইউটিউবারদের হেদায়েত দান করুন এবং ইসলামের সঠিক বুঝ দান করুন আমিন।
কথায় বাস্তবধর্মী যুক্তি আছে।
আমি প্রতিটা ধাপে ধাপে বুঝতে পারছি আল্লাহর রহমত ছাড়া কিছু ই হবে না 😢
হে সুন্দর করে বুঝিয়ে ছে
Alhamdulillah hojor kathagula sondarvabe bojaya disen
আল্লাহ আমাদের যেভাবে হুকুম করেন আমরা সেই মতই কাজ করি তাহলে কেন আমাদের বিচার হবে
আলহাদুলিল্লাহ
Alhamdulillah
কাজের মাধ্যেম কি ভাগ্য পরিবর্তন করা যায়?
alhamdulillah
হুজুর আমি আমার ঝনা জন্য একটা রোজা মানত করেছিলাম আর ছোট ছেলেমেয়েরা খাওয়া চাইছিলাম কিন্তু আমার ঝনা মারা গেছে আমি কি রোজা করবো ছোট ছেলে মেয়ে দাওয়াত খাওয়া বো কিন্তু রোজা করবো তা বলবেন
অনেক শায়েখরা বলেছেন দোয়ার মাধ্যমে তকদির অনেক সময় পরিবর্তন হয়।
এখন আমার মত সাধারণ মুসলিমরা কোন আলেমের কথা শুনবে
আমাদের তাকদিরে যা আছে তাই হবে। দোয়া ব্যতিত তা পরিবর্তন করা যায় না। মানুষের ভাগ্য একমাত্র দোয়ার মাধ্যমে পরিবর্তন করা সম্ভব।
হুজুর আমার লাগে ডাক্তার আমার ঝনা মরে ফেলেছে সে কি জান্নাত জাবে
Nice
Thanks
হুজুরকে অনুরোধ করবো তাগদির নিয়ে আগে ভালো করে গবেষণা করে আসেন,তারপর বক্তৃতা দিয়েন।।আপনাদের উদ্ভট কথায় ইসলামের ক্ষতি হচ্ছে।
Uni vul ki bolse
জী @@ahmedchowdhury3391
Uni bol ki bolce takdik to fixed
নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাজ্ঞানী।আল্লাহ কারো উপর বেইনসাফি করেন না।আল্লাহ নিজেই বলছেন তিনি পরীক্ষা করার জন্য পাঠিয়েছেন।নিশ্চয়ই আল্লাহ জানেন কে কি করবে কারন উনার কাছে সব স্পষ্ট।তবে তাকদির বিষয়ে অনেক আলেমদের বক্তব্য যা শুনলাম তা অনেককে অস্পষ্ট করে দিবে।যদি আল্লাহ নির্দিষ্ট একটা একটা বিষয় আমাদের লিখে থাকেন তাহলে বান্দার কোনো শক্তি নেই তা এড়িয়ে যাওয়ার কারন আল্লাহ যেমন মহাসত্য উনার লিখনীও মহাসত্য।চুম্বক যেমন লোহাকে আকর্ষণ করে আল্লাহ যদি প্রতিটি মুহুর্তে নির্দিষ্ট একটা বিষয় করে আমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে লিখে রাখতেন ফলে যার জন্য পাপকর্ম লিখা হয়েছে সে বান্দা সে পাপ না করে পারবে না।কারণ মাহান স্রষ্টার লেখা বিষয় ও কর্ম তাকে চুম্বকের থেকে হাজার কোটিগুণ বেশি শক্তিতে আকর্ষণ করবে ফলে সে তো পাপ করবেই এতে বান্দার শাস্তি হবে কেন?অতচ আল্লাহ আমাদের পাঠিয়েছেন পরীক্ষার জন্য।পরীক্ষা তো সেটাই যেখানে নিজের মত করে ভুল ও সঠিক চয়েছ বা লিখার সুযোগ থাকবে।নাহলে পথভ্রষ্টদের মত বলতে হবে যেমনে নাচাও তেমনি নাচি পুতুলের কি দুষ?নায়ুযুবিল্লাহ। মূলত বিষয়টি এভাবেও আমরা ভাবতে পারি আমাদের সামনে বিভিন্ন অপশন তাকদিরে লিখা থাকে তার উপর নির্ভর করে আমাদের কর্মফল।পাশাপাশি কিছু বিষয় আমাদের জীবনে ফিক্সড করে দেওয়া হয়েছে।যেমন মুসা আঃ এর জন্য ফিক্সড ছিল ফেরাউনের কাছে আসা লোহিত সাগর পাড়ি দেওয়া।তিনি চাইলেও নমরুদের আগুনে নিক্ষিপ্ত হতে পারতেন না কারন উনার জন্য সেটা ফিক্সড ছিল। মনে করেন আজ থেকে ২০০ বছর আগে X নামে মানুষের তাকদিরে লিখা ছিল সে কলেরা আক্রান্ত হবে মারা যাবে ও ২০০ বছর পর Y নামে একজন মানুষের কলেরা আক্রান্ত হবে ও যদি সে চিকিৎনা নেয় সুস্থ হবে।
মানুষকে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি দিয়েছেন তাই পরীক্ষার হলে MCQ একাধিক অপশনের মধ্যে যেমন একটি উত্তর দেওয়া সুযোগ আছে তেমনি আমাদের জীবনে প্রতিটি মুহুর্তে আমাদের সামনে কিছু পথ থাকে সেখান থেকে যেকোনো একটি অপশন বা পথ আমরা চয়েছ করি।সে পথগুলি আপনি নিয়ে আসেননি সে পথগুলি আল্লাহ লিখে রেখেছেন।তাই তাকদির।
তাহলে বিচার বা শাস্তি হবে কেন?
পড়ালেখা করেন না, গবেষণা নাই। এতো শুধু মেঠো বক্তৃতা।
Alhamdulillah