দেশের অর্থনীতি এভাবে ধ্বংস করার পেছনে যারা জড়িত তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবী জানাচ্ছি। ভবিষ্যতে কেউ যেন এভাবে বৈদেশিক মুদ্রায় ক্রয় করে তা নষ্ট না হয় সেদিকে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
এগুলো অল্প সময়ের মধ্যে নিলাম ওঠা উচিত। কারণ সেগুলো টাকা দিয়ে বিক্রি করতে হত দেশের কাজে লাগতো। তোর দেশের আইনটাই চেঞ্জ করে দিতে হবে। এভাবে অযথা টাকা দিয়েই তো মানুষ কিনেছে বাংলাদেশের কাজে লাগবে। এগুলো তাহলে ভালো হবে।
সরকারি প্রক্রিয়ার জটিলতায় দামী এসব পণ্য এভাবে নষ্ট করে ফেলা হচ্ছে। এভাবে নষ্ট না করে সময় থাকতে নিলামে এগুলো বিক্রয় করে আমদানিকারক টাকাটা দিয়ে দেয়া উচিত ছিল। পোর্টের ব্যবস্থাপনা সরকারি হাতে না রেখে এটাকে প্রাইভেটাইজ করা হোক।
দেশের অর্থনীতি এভাবে ধ্বংস করার পেছনে যারা জড়িত তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবী জানাচ্ছি। ভবিষ্যতে কেউ যেন এভাবে বৈদেশিক মুদ্রায় ক্রয় করে তা নষ্ট না হয় সেদিকে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
এগুলো অল্প সময়ের মধ্যে নিলাম ওঠা উচিত। কারণ সেগুলো টাকা দিয়ে বিক্রি করতে হত দেশের কাজে লাগতো। তোর দেশের আইনটাই চেঞ্জ করে দিতে হবে। এভাবে অযথা টাকা দিয়েই তো মানুষ কিনেছে বাংলাদেশের কাজে লাগবে। এগুলো তাহলে ভালো হবে।
বৈদেশিক মুদ্রায় আমদানি করা পচনশীল দ্রব্যাূদি ক্লিয়ারেন্স সময় কমিয়ে যথাসময়ে নিলামে তোলা উচিৎ
সরকারি প্রক্রিয়ার জটিলতায় দামী এসব পণ্য এভাবে নষ্ট করে ফেলা হচ্ছে। এভাবে নষ্ট না করে সময় থাকতে নিলামে এগুলো বিক্রয় করে আমদানিকারক টাকাটা দিয়ে দেয়া উচিত ছিল। পোর্টের ব্যবস্থাপনা সরকারি হাতে না রেখে এটাকে প্রাইভেটাইজ করা হোক।
নষ্ট না করে কম দামে বিক্রি করলেই কিছু টাকা আসতো
কোটি কোটি টাকার মাল নষ্ট না করে মানুষ কে দিয়ে দিতে ও পারতো,,
ভাই তারিখ শেষ হয়ে গিয়েছে পচে গেছে এগুলো যে কেউ খেলে অসুস্থ হতে পারে
মানুষ ফল মাছ সবজি কিছু খেতে পায় না, আর ওরা বেশি দাম না পেয়ে বুঝিয়ে পেলে হায়রে বিবেক