ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে। এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে। এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে। এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে। এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে। এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
বাংলাদেশের আর স্বাধীনতা ভোগ করবে। ধোপার নীলে জলে চুবানো একটি শিয়াল (ইউনুস) দেখেই বাংলাদেশীরা ভয়ে কাচুমাচু। একটা নীলের চুবানো শেয়ালকে সিংহের আসনে বসিয়ে বাংলাদেশিরা আর স্বাধীনতা ভোগ করছে।
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে। এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিৎ ভারতে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভুল করে বাংলাদেশের কথা বলে ফেলেছেন। উনার উচিত উনার ভুল বক্তব্য প্রত্যাহার করে সঠিকভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করা।
ধন্যবাদ মির্জা ফখরুল ইসলাম কে
ধন্যবাদ ফখরুল স্যার কে, সঠিক জবাব দেওয়ার জন্য।
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে।
এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
ভয় পাই বাংলার বাঘেরা
ধন্যবাদ মির্জা ফখরুল স্যারকে।
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে।
এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
ফকরুল,,,,, বাংলার স্বাধীনতা এনে দিয়ে ছিল ভারত, মনে রাখিছ রাজাকার!
হে বাংলার বীর সন্তান মিঃ ফখরুদ্দিন আলমগীর ভালোবাসা ও শুভকামনা। 🌹☘️🌸💮🍀🌷🏵️🪷🥀✨✌️
যে যত বেশি ভারত বিদ্বেষী সে তত বড় দেশ প্রেমিক
ধন্যবাদ স্যার
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে।
এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি অতি জরুরিভাবে পরিবর্তন করা দরকার সবার সাথে বন্ধুত্ব নয় কৌশলগতভাবে বন্ধুত্ব করে তুলতে হবে
দেশটা কে বাচাতে হলে তাড়াতাড়ি নির্বাচনের বিকল্প নেই।
নির্বাচন চাড়া দেশ শান্ত হবে না।
দিদি মনে হয় পাগল হয়ে গেছে। ধন্যবাদ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব কে।
খুব জলে,,ইউনুস দেশ ধ্বংস করছে তখন কিছু হয়না
ধন্যবাদ মমতাজ দিদি
গৃহযুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠেছে দেশের যে পরিস্থিতি
ধন্যবাদ মিরজা
Great 👌 bnp family in Bangladesh
জয় শ্রী রাম
হাসিনার সোনা রাম
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে।
এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
ইন্ডিয়া খেলা বুঝা বড় দায়।😅
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে।
এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
যদি তুমি ভয় পাও হয়ে যাবে শেষ, যদি তুমি রুখে দাঁড়াও তবেই পাবে স্বাধীন বাংলাদেশ
বাংলাদেশের আর স্বাধীনতা ভোগ করবে। ধোপার নীলে জলে চুবানো একটি শিয়াল (ইউনুস) দেখেই বাংলাদেশীরা ভয়ে কাচুমাচু। একটা নীলের চুবানো শেয়ালকে সিংহের আসনে বসিয়ে বাংলাদেশিরা আর স্বাধীনতা ভোগ করছে।
ইউনুস সরকার শপথ নেয়ার আগেই ভারতকে চিকেন নেক তথা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছিলেন। এই হুমকির শুরু আরো আগে থেকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন সমন্বয়ক চিকেন নেক বন্ধ করে ভারতকে সেভেন সিস্টার্স থেকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলেছিলেন। কয়েকজন সেভেন সিস্টার্স দখলের কথাও বলেছিলেন। এরা সবাই ভারত বিদ্বেষী। এরা ক্ষমতায়। এরপরে পাকিস্তানের সাথে মাখামাখি, সামরিক আর্মস ডিল এসবকেই ভারত এখন তার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে দেখছে। আমার অনুমান হচ্ছে ভারতের সাথে যদি কোন ধরনের যুদ্ধ লেগে যায় ভারত ঠিক তাই করবে যা রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে করেছে। চিকেন নেক সংলগ্ন বাংলাদেশের জেলাগুলোকে দখল করে ঐ এলাকাটাকে “চিকেন নেক” অপবাদ মুক্ত করবে এবং শিলগুঁড়ি করিডোরকে ব্যাপক হারে প্রশস্ত করবে সেভেন সিস্টার্সকে ভালনারবিলিটি থেকে মুক্ত করতে। বাংলাদেশে বর্তমান যারা ক্ষমতায় এরা পৃথিবীর বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে। এদের আছে একগাদা ভারতবিদ্বেষী, হিন্দুবিদ্বেষী আবেগ। আর আশা যে যুদ্ধ লাগলে আসমান থেকে ফেরেস্তারা এসে ভারতকে পরাজিত করবে।
এদের পাল্লায় পড়ে বাংলাদেশ তার ভূমির উল্লেখযোগ্য একটা অংশ হারিয়ে ফেলতে পারে। ভৌগলিক কারনে তারা পাকিস্তান থেকে যে সামরিক সহায়তা পাবে আশা করছে সেটা তারা কখনোই পাবে না। চীন থেকেও কোন সাহায্য আসবে না। আর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থাও এতটা ভালো না যে বাংলাদেশকে কোন প্রকারের আর্থিক বা বিনা পয়সায় সামরিক সাহায্য করতে পারবে। বাংলাদেশ যদি ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং ভূমির একটা অংশ হারায় তবে তার দায় একান্তই বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের এবং হঠকারি রিগ্রেসিভ বামপন্থীদের।
জয় শ্রী রাম 🚩🚩🚩
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একদম সঠিক কথা বলেছেন।
Bal bolse
আপনারা এত অকৃতজ্ঞ কেন?
@@রেদুয়ানরায়হানmuslim tora okritoggo...beiman jati... nirlojjo jati muslim
চিন্ময় কৃষ্ণের জন্য আজকে দেশের এই অবস্থা ওনাকে এরেস্ট না করাটাই ভালো ছিল
মমতার উচিত ছিল। বাংলাদেশ সফল করে গিয়ে তারপর মন্তব্য করা। বাংলাদেশের জনগণ উগ্রবাদী নয়। কিছু ঘটনা পৃথিবীর সব দেশে হয়।
মমতা এতোদিনে সত্যি কথা বলছে
আর যুদ্ধ হবে!!
শিরোনামটা সেই হয়েছে। 😂😂😂
বিএনপি ❤️
BAL নিষিদ্বের বিপক্ষে ফকরুল সাহেবের আবার কি হইলো
সব জায়গায় দেখলাম বিএনপি প্রতিবাদ করছে, জামায়াত চুপ কেন??
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিৎ ভারতে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভুল করে বাংলাদেশের কথা বলে ফেলেছেন। উনার উচিত উনার ভুল বক্তব্য প্রত্যাহার করে সঠিকভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করা।
মনিপুরে শান্তিরক্ষী দেয়া উচিত। ইলিশ আর আম পাঠান বেশি করে
Derite holeo bujte perecen thanks
আমি একটা বাশ নিয়ে রাস্তায় দাড়িয়ে আছি
ভারতের বন্ধু হবে না ফখরুল সাহেব
হাত কেনো? অন্য কিছু ছিল না 😂
বাংলাদেশ ওবায়দুল কাদের মির্জা ফখরুদ্দিন😂
বেশি লাফালাফি করিস না 😡😡😡
❤
তাহলে এই কথা আমেরিকার কাছে ও পোছে গেছে 😂
মির্জা ফখরুল এর কারণেই এমন হচ্ছে
Dide thik boleche ar ওটাই hobe
তাতে মমতার কি হবে।
জিনিসের দাম লাগাম ছাড়া এসব নিউজ করেন
Yunus ekta brand vule gece india.
Good didi
জয় শ্রী রাম
Hamilto d souza?
indiaa cdiii
কেন মিছা ফখরুল তোমার মা লাগে না মমতা