1:13 আপনি প্রথম মিথ্যা কথা বললেন উনি গায়রে আলেম অর্থ মাওলানা সাদ সাহেব আলেম না। উনি হাফেজ, মাওলানা, মুফতি এবং খেলাফত প্রাপ্ত পীর এবং আলেম। উনি ৩৭ বছর ধরে নিজামুদ্দিন মার্কাজে একা তারাবীর নামাজ পড়ান এবং একা কোরআন খতম করেন। এতে বুঝাগেলো আমরা কোনো গায়রে আলেমের এতাত করিনা। 1:23 মাওলানা সাদ সাহেব কোনো ফতুয়া দেন নাই। ফতুয়ার কপি দেখান যেখানে মাওলানা সাদ সাহেব ফতুয়া দিয়েছেন। তার মানে আপনি ও শুনা কোথায় কান দিয়েছেন। 0:53 আপনি এক পক্ষের কথা শুনেছেন যা মুমিন ব্যক্তি এবং সত্যিকার আল্লাভীরূ মুসলমান করতে পারে না হে মুমিনগণ! কোনো ফাসেক যদি তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ নিয়ে আসে, তবে ভালোভাবে যাচাই করে দেখবে, যাতে তোমরা অজ্ঞতাবসত কোনো সম্পদ্রায়ের ক্ষতি না করে বস! ফলে নিজেদের কৃতকর্মের কারণে তোমাদের আনুতপ্ত হতে হয়। (সূরা হুজুরাত : আয়াত ৬)। 0:53 আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)] হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনে (সত্যতা যাচাই না করে) তা-ই বলে বেড়ায়। (মুসলিম)
তাবলীগের ভাইয়েরা দয়া করে আপনারা আপনাদের সেই পুরোনো ঐতিহ্যে ফিরে আসুন।এক হয়ে,মিলেমিশে দাওয়াতী কাজ করুন।এতে আমাদের জন্য কল্যাণ হবে।আর দাঙ্গা হাঙ্গামা কইরেন না।
ভাই তাদের নতুন রূপে ফিরে আসতে হবে, কারণ ইসলাম অনেক ডেভলপ হয়েছে, আর তাদের যে কিতাব ওখানে অনেক জাল হাদিস রয়েছে, এজন্য তাদের উচিত কোরআন এবং সহিহ হাদিসের দাওয়াত দেওয়া।
জোর দিয়ে বলতে পারি আপনি সরাসরি সাদ সাহেবের বয়ান শুনেন নাই। আরেকজন যা বলছে তাই মানুষের সামনে প্রকাশ করছেন। অথচা হাদিসে এরূপ করার ব্যপারে নিষেধ আছে। আপনারা জেনে বুঝে কেন এমন কাজ করছেন আল্লাহ মাবুদ জানেন।
@arefinimran9533 দুনিয়ার কয়টা আলেম কে আপনি চিনেন?? মিডিয়া আর বাস্তবতা মিলাবেন না। আর একজন ব্যক্তির কথা বলছেন। ইসলামে আমিরের গুরুত্ব কতটুকু আগে সেটা খোঁজ নেন। তর্ক করে বুঝানো সম্ভব না। কষ্ট করে ইসলামিক ইতিহাস পড়েন।
1:13 আপনি প্রথম মিথ্যা কথা বললেন উনি গায়রে আলেম অর্থ মাওলানা সাদ সাহেব আলেম না। উনি হাফেজ, মাওলানা, মুফতি এবং খেলাফত প্রাপ্ত পীর এবং আলেম। উনি ৩৭ বছর ধরে নিজামুদ্দিন মার্কাজে একা তারাবীর নামাজ পড়ান এবং একা কোরআন খতম করেন। এতে বুঝাগেলো আমরা কোনো গায়রে আলেমের এতাত করিনা। 1:23 মাওলানা সাদ সাহেব কোনো ফতুয়া দেন নাই। ফতুয়ার কপি দেখান যেখানে মাওলানা সাদ সাহেব ফতুয়া দিয়েছেন। তার মানে আপনি ও শুনা কোথায় কান দিয়েছেন। 0:53 আপনি এক পক্ষের কথা শুনেছেন যা মুমিন ব্যক্তি এবং সত্যিকার আল্লাভীরূ মুসলমান করতে পারে না হে মুমিনগণ! কোনো ফাসেক যদি তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ নিয়ে আসে, তবে ভালোভাবে যাচাই করে দেখবে, যাতে তোমরা অজ্ঞতাবসত কোনো সম্পদ্রায়ের ক্ষতি না করে বস! ফলে নিজেদের কৃতকর্মের কারণে তোমাদের আনুতপ্ত হতে হয়। (সূরা হুজুরাত : আয়াত ৬)। 0:53 আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)] হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনে (সত্যতা যাচাই না করে) তা-ই বলে বেড়ায়। (মুসলিম)
ভাই আপনি এখনো উপরে উপরে বিচরন করতেছেন গোড়ায় গিয়ে দেখেন তারপর বুঝতে পারবেন আলেমরা এমনি না বুঝে না শুনে হাকিকত না জেনে কথা বলোনা আমার মনে হয় এটা আমি খেয়াল দিলাম আরকি ভাইয়া
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আপনাকে ধন্যবাদ সময় উপযোগী আলোচনা করার জন্য আপনার আলোচনার মাধ্যমে অনেকেই অনেক কিছু বোঝা দরকার এরকম আরো যেন কথা বলছেন তাদেরকে বাতিল বাতিল বলে ঘোষণা করতে হবে করা উচিত আলেম সমাজের ইসলামী দল এবং ইসলামী রাষ্ট্র চালাইতে হইলে অবশ্যই আলেমের প্রয়োজন
মাফ করবেন, হুজুর আগেই বলে নিছেন যে, ওনার কাছে এতায়াতের কিছু ফতোয়া আছে, এবং তিনি সেটা এখানে পেশ করলেন। আমার প্রশ্ন, তিনি কি এগুলা তাহকিক করেছেন পূর্বে?? তাহকিক ছাড়াই এভাবে ওপেন প্লাটফর্মে প্রচার করা কি ঠিক?
মাওলানা সাব এইরকম সঠিক তথ্যবহুল আরো অনেক ভিডিও তৈরি করে এই উম্মতের মাঝে প্রকাশ করুন না হলে এই উম্মত গোমড়ার মধ্যে নিমজ্জিত হবে.আল্লাহ আপনার নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন
নিজেকে আলেম দাবী করলে আলেম হয় না পাগলা, মাদ্রাসায় পড়লেই আলেম হয় না পাগলা যে আল্লাহকে যত বেশি ভয় করে সে তত বড় আলেম ❤❤ আর যারা আল্লাহ কে ভয় করে তারা অন্যের দোষ গুণ নিয়ে পরে থাকে নারে পাগলা ❤❤❤ হক প্রকাশিত হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার ❤❤ অল্প কিছু দিন অপেক্ষা কর❤❤
যারা দেওবন্দ মাদ্রাসার ফতোয়াকে ভুল প্রমাণ করতে চায় এবং তাদের ওয়েবসাইটের ফতোয়াকে মিথ্যা বলে দাবি করে, তাদের দেওবন্দের শিক্ষা ও আদর্শ থেকে সরে যাওয়া উচিত। সাদ সাহেবের বাবা এবং দাদা দেওবন্দ মাদ্রাসা থেকে ফারেগ হয়ে আজীবন এই প্রতিষ্ঠানের আদর্শ মেনে চলেছেন। দেওবন্দের ফতোয়া ও আদর্শকে যারা অবজ্ঞা করে, তারা দেওবন্দের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করছে। আমাদের জন্য দেওবন্দ মাদ্রাসা সত্য ও ন্যায়ের প্রতীক; এই প্রতিষ্ঠানকে গ্রহণ করতে হলে সম্পূর্ণভাবে করতে হবে, দ্বিচারিতা সহ্য করা হবে না। যারা দেওবন্দের আদর্শে বিশ্বাস রাখে না, তাদের উচিত দেওবন্দের সিলেবাস থেকে সরে গিয়ে নিজেদের একটি নতুন সিলেবাস ও শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করা।
এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
হুজুর আপনাকে অনেক মহব্বত করি। আপনি আগে এগুলোর সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন এক পক্ষের কথা শুনে কোন রায় দিবেন না। হুজুর সঃ কারও বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ পেলে তাকে ডেকে নিয়ে ওই বিষয়ে জিজ্ঞেস করা এবং নসিহা করতেন, কি করতেন না। প্রশ্ন থাকলো । আমার দ্বিতীয় প্রশ্ন কোন বিধর্মী যদি কোন মুসলমানের গান শুনে বলে, মুসলমান ধর্মে গান গাওয়া বৈধ। ঔইটা কি তার সঠিক চিন্তা হবে? ঠিক তেমনি সাধারণ তবলিক ওয়ালাদের সব কথা কেউ আমলে নেয় না। তার দশটা কথার মধ্যে একটা কথা ভূল হতে পারে। এটাই স্বাভাবিক। আর সাদ সাবের ভূল নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে। ওনার সাথে আলোচনা করেন। উনি কোন পেক্ষিতে কি আলোচনা করেছেন সে বিষয়ে জানতে চান। উনার দুই একটা সম্পূর্ণ বয়ান জীবনে শুনছেন কিনা আমার প্রশ্ন আপনার কাছে । না হয় উনাকে দাওয়াত করে আনেন। পৃথিবীর অনেক দেশেইতো যান আপনারা। ওলামায়ে দেওবন্দ বলছে এই এই ফতোয়া ভূল দিয়েছে। এই বয়ানের আপত্তি জানিয়েছে। আর আপনারা যাচ্ছেন হক বাতিলে। সাদ সাব বাতিল নিজামুদ্দিনের সাথিরা গুমরাহ্ আপনারা বলছেন। বাংলা দেশের হুজুররা আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে এগুলার জন্য তৈয়ার থাকেন কেয়ামতের দিন বিচার হবে এসবের। ওজন ঠিক মত দিলেন না। একচোখা হয়ে থেকে আজ উম্মতকে ৭৩ দল ছাড়িয়ে ৭৩ হাজার দলে বিভক্ত করতাছেন। ফতোয়াবাজির কাহিনি আমরা অনেক গুলাই জেনেছি বহু আলেমের ক্ষেত্রেই আপনারা টেগ লাগিয়েছেন বাংলাদেশের হুজুরদের বেলাও এটা দেখতাছি । কোন একটা পক্ষ মার্ক করে কোন সংঘঠন ইসলামের দিকে অগ্রসর এবার তাদের ভূল বের করা হচ্ছে এর পর ফতোয়া দেওয়া হচ্ছে, গিবত করা হচ্ছে। কিন্তু যারা ওয়াজের ময়দানকে ফতোয়ার ভান্ডার বানাচ্ছে তারা কি করতাছে, সারা রাত এসব ফতোয়া শুনে সকালে ফজর নাই। ফলে সমাজে আলেম আছে কিন্তু ইসলামী সমাজ থেকে দুরে সরে যাচ্ছি আমরা। দিচ্ছে তারা কি আর বলা হচ্ছে, গীবত বৈধ বলে ফতোয়া দিচ্ছেন।অথচ যার নামে গীবত করা হচ্ছে তাকে সংশোধন করছেন না, নসিহা করছেন না। তার কাছে যাওয়া উনারা জরুরী মনে করছেন না। আর আপনাদের এগুলো দেখলেই আমার মনে পড়ে ইসলামি খেলাফত কেন ধ্বংস হয়েছে। কেন আমাদেরকে গোলামী র জিঞ্জিরা পরানো হয়েছে। ফতোয়াবাজির কারণে, ইসলামের অক্ষের শক্তিকে দূর্বল করলে চলবে না। কারণ আপনি যে আজকে ফতোয়া দিচ্ছেন তার জায়গায় থেকে কাজের আন্জাম দেওয়ার যোগ্যতা আগে খোজেন। ইসলামি সংঘঠন গুলাকে আগাইতে দেন। হা যদি কেউ সাংগঠনিক নীতিমালায় কোরআন হাদিসে বিপরীতে কিছু করে ইসলামী কাজ বলে চালায়া তাকে ধরেন। ব্যাক্তির ভূল হতেই পার সংঘটনের ভূল আছে কিনা দেখেন। জাজাকাল্লাহ, আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে হেদায়াতের পথে রাখুন।
1:13 আপনি প্রথম মিথ্যা কথা বললেন উনি গায়রে আলেম অর্থ মাওলানা সাদ সাহেব আলেম না। উনি হাফেজ, মাওলানা, মুফতি এবং খেলাফত প্রাপ্ত পীর এবং আলেম। উনি ৩৭ বছর ধরে নিজামুদ্দিন মার্কাজে একা তারাবীর নামাজ পড়ান এবং একা কোরআন খতম করেন। এতে বুঝাগেলো আমরা কোনো গায়রে আলেমের এতাত করিনা। 1:23 মাওলানা সাদ সাহেব কোনো ফতুয়া দেন নাই। ফতুয়ার কপি দেখান যেখানে মাওলানা সাদ সাহেব ফতুয়া দিয়েছেন। তার মানে আপনি ও শুনা কোথায় কান দিয়েছেন। 0:53 আপনি এক পক্ষের কথা শুনেছেন যা মুমিন ব্যক্তি এবং সত্যিকার আল্লাভীরূ মুসলমান করতে পারে না হে মুমিনগণ! কোনো ফাসেক যদি তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ নিয়ে আসে, তবে ভালোভাবে যাচাই করে দেখবে, যাতে তোমরা অজ্ঞতাবসত কোনো সম্পদ্রায়ের ক্ষতি না করে বস! ফলে নিজেদের কৃতকর্মের কারণে তোমাদের আনুতপ্ত হতে হয়। (সূরা হুজুরাত : আয়াত ৬)। 0:53 আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)] হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনে (সত্যতা যাচাই না করে) তা-ই বলে বেড়ায়। (মুসলিম)
আচ্ছা, সারা দুনিয়ার সমস্ত আলেম মিথ্যাবাদী!! আর আপনারা দেশের চিপায় বসে কোন কোরান হাদিসের জ্ঞান না নিয়েও জেনে গেলেন যে আলেমরা মিথ্যা বলছে!! আরে মিয়া সাদ তো নবী না, তাহলে কেন অন্ধভাবে তার পূজা করছেন?? যেখানে সমস্ত উলামায়ে কেরাম তার ভ্রান্তিমূলক বক্তব্যের ব্যাপারে একমত। আল্লাহ হেদায়াত দান করুক আপনাদের।
এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
প্রিয় শায়খ আপনাকে তাবলীগের বিষয়ে আরো গভীরভাবে জানতে হবে, এতে কোন সন্দেহ নাই যে আপনি তাবলীগে এক সাল সময় দেননি। মাওলানা সাদ সাহেবের পুরো বয়ান আপনাকে শুনতে হবে না হলে এই আগে পরের কথা শুনে আপনি নিজেও বিভ্রান্ত হচ্ছেন এই মিম্বরে বসে অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করছেন। আপনার ওয়াজ আমরা শুনে থাকি আশা করি আপনি ভবিষ্যতে আরো যাচাই-বাছাই করে কথা বলার চেষ্টা করবেন। নিজে বিভ্রান্ত না হয়ে অন্যদেরকেও বিভ্রান্ত না করি। মাওলানা সাদ আল্লাহর রহমতে হকের কথা বলেন এবং হকের উপরে আছেন।
যারা দেওবন্দ মাদ্রাসার ফতোয়াকে ভুল প্রমাণ করতে চায় এবং তাদের ওয়েবসাইটের ফতোয়াকে মিথ্যা বলে দাবি করে, তাদের দেওবন্দের শিক্ষা ও আদর্শ থেকে সরে যাওয়া উচিত। সাদ সাহেবের বাবা এবং দাদা দেওবন্দ মাদ্রাসা থেকে ফারেগ হয়ে আজীবন এই প্রতিষ্ঠানের আদর্শ মেনে চলেছেন। দেওবন্দের ফতোয়া ও আদর্শকে যারা অবজ্ঞা করে, তারা দেওবন্দের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করছে। আমাদের জন্য দেওবন্দ মাদ্রাসা সত্য ও ন্যায়ের প্রতীক; এই প্রতিষ্ঠানকে গ্রহণ করতে হলে সম্পূর্ণভাবে করতে হবে, দ্বিচারিতা সহ্য করা হবে না। যারা দেওবন্দের আদর্শে বিশ্বাস রাখে না, তাদের উচিত দেওবন্দের সিলেবাস থেকে সরে গিয়ে নিজেদের একটি নতুন সিলেবাস ও শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করা।
এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
@@jakariashopon9403 এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
নামাজের সময় মোবাইল কেন পকেটে রাখতে হবে। না রাখা ভালো কিন্তু যদি কোন কোন ক্ষেত্রে মোবাইল রাখার কোন জায়গা না থাকে সেক্ষেত্রে পকেটে রাখতে পারে। কিন্তু বন্ধ করে রাখলে ভালো ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আপনি হয়তো জানেন যে হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর একটা হাদিস আছে যে ব্যক্তি শুনে কথা যাচাই না করে অপরের কাছে প্রচার করল মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য তার এতোটুকুই যথেষ্ট এজন্য আপনার উচিত ছিল এগুলা প্রচার করার আগে তাহকি করার
আদবের সাথে কথা বলুন। নিশ্চয়ই আপনি এই ভদ্র লোকের কথা বিরোধিতা করছেন। এই লোক তো ভাল কথায় বলেছেন। যে কোন ব্যক্তিকে নিয়ে কোনো কথা বলার আগে বা পরে কিছু বলে সন্মোধন করতে ভাই।
@rabbiulislamsarker1503 ভাই এই লোক যার সমন্ধে কথা বলতাছে, এইসব তাহকিক করছে, শুধু শুনা কথা বলতাছে, আর মিথ্যাবাদি হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে শুনা কথা যাচাই না করে অন্যের কাছে বলে বেড়ায়।।।
আপনি গ্রহণযোগ্য আলেম।তবে যেইগুলা বললেন সেগুল অসত্য কথা।যাদের ব্যাপারে বললেন যে তারা বলে, তাদের কাছে গিয়ে নিজে একটু শুনুন।তারা আদৌ এগুলা প্রচার প্রসার করতিছে কিনা...
হযরত জি মাওলানা সাদ সাহেব কত বড় আল্লাহ বলা নিজামুদ্দিনের না আসলে বুঝতে পারবেন না প্রত্যেকটা কাজের মধ্যে সুন্নতের পাবন্দি ২৪ টা ঘন্টা উম্মতের হেদায়েতের ফিকির আপনি একটাবার নিজামুদ্দিন আসেন হযরত
@@jakirkhanpolash1721 এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
@@jakirkhanpolash1721 এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
@@abdulkhalequealiahmed5388 এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
শায়ক আমার একটা প্রশ্ন থাকলো আলেম-ওলামা কি শুধু বাংলাদেশে বিদ্যমান নাকি বাইরের দেশে বাংলাদেশ থেকে বড় বড় আলেম ওলামা অবস্থান করেন। 😊 আমার ধারণা যে শুধু বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের কিছু অংশে এই বিষয়টি নিয়ে দ্বন্দ্ব তাছাড়া সারা পৃথিবীর আলেম সাদিয়া অনুসরণ করে তাদের কোন সমস্যা হচ্ছে না। ঝামেলাটা কোথায় সেটা আপনি একটু খুলে বলুন। আসল ঝামেলা হয়েছে জুবায়ের সাহেবকে সূরার সাথে বানানো হয় নাই এটাই বড় সমস্যা
অহংকার পতনের মূল। শুধু একটা কথাই বলব যার সম্পর্কে এই কথা গুলো বলা হলো আগে তাহকীক করুন আদৌ তিনি এই কথা গুলো বলেছেন কিনা বা বললেও আসলে কিভাবে বলেছেন আর কতটুকু বলেছেন।
আপনাকে অনেক পছন্দ করতাম কিন্তু আজ যা বললেন তাতে যদি। মুসলিম উম্মাহর স্বার্থে কথা না বলে নিজেদের স্বার্থে কথা বলে থাকেন তাহলে আপনার বিরুদ্ধে আল্লাহর দরবারে আমার নালিশ থাকবে।।
কোরআন না বুঝে পড়লে কোনো সওয়াব হবে না এই কথা হযরতজ্বী মাওলানা সাদ সাহেব বলেন নাই। ওয়াজিব উনি কুরআনুল কারিম বুঝে পড়ার গুরুত্ব অনুধাবন করার জন্য বলেছেন।এবং হযরত আলী (রা) এর রেওয়ায়েত বর্ণনা করেছেন।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা। আল্লাহ আপনি তাদের হেদায়েত দান করুন।
জাযাকাল্লাহ হুজুর অনেক সুন্দর কথা বলেছেন ।এবং মাওলানা সাদ সাহেব ভ্রান্ত রাস্তায় আছেন ।
মাশাআল্লাহ, হক কথা বলাৰ জন্য এবং প্ৰচাৰ কৰাৰ জন্য ধন্যবাদ। جزاك الله خيرا
1:13 আপনি প্রথম মিথ্যা কথা বললেন উনি গায়রে আলেম অর্থ মাওলানা সাদ সাহেব আলেম না। উনি হাফেজ, মাওলানা, মুফতি এবং খেলাফত প্রাপ্ত পীর এবং আলেম। উনি ৩৭ বছর ধরে নিজামুদ্দিন মার্কাজে একা তারাবীর নামাজ পড়ান এবং একা কোরআন খতম করেন। এতে বুঝাগেলো আমরা কোনো গায়রে আলেমের এতাত করিনা।
1:23 মাওলানা সাদ সাহেব কোনো ফতুয়া দেন নাই। ফতুয়ার কপি দেখান যেখানে মাওলানা সাদ সাহেব ফতুয়া দিয়েছেন। তার মানে আপনি ও শুনা কোথায় কান দিয়েছেন।
0:53 আপনি এক পক্ষের কথা শুনেছেন যা মুমিন ব্যক্তি এবং সত্যিকার আল্লাভীরূ মুসলমান করতে পারে না
হে মুমিনগণ! কোনো ফাসেক যদি তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ নিয়ে আসে, তবে ভালোভাবে যাচাই করে দেখবে, যাতে তোমরা অজ্ঞতাবসত কোনো সম্পদ্রায়ের ক্ষতি না করে বস! ফলে নিজেদের কৃতকর্মের কারণে তোমাদের আনুতপ্ত হতে হয়। (সূরা হুজুরাত : আয়াত ৬)।
0:53 আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)] হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনে (সত্যতা যাচাই না করে) তা-ই বলে বেড়ায়। (মুসলিম)
দেশে কি হলো যে-চারদিকে শুধু সংঘাত? আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন, আমিন।
তাবলীগের ভাইয়েরা দয়া করে আপনারা আপনাদের সেই পুরোনো ঐতিহ্যে ফিরে আসুন।এক হয়ে,মিলেমিশে দাওয়াতী কাজ করুন।এতে আমাদের জন্য কল্যাণ হবে।আর দাঙ্গা হাঙ্গামা কইরেন না।
সহমত
ভাই তাদের নতুন রূপে ফিরে আসতে হবে, কারণ ইসলাম অনেক ডেভলপ হয়েছে, আর তাদের যে কিতাব ওখানে অনেক জাল হাদিস রয়েছে, এজন্য তাদের উচিত কোরআন এবং সহিহ হাদিসের দাওয়াত দেওয়া।
মাশাআল্লাহ, হক কথা বলাৰ জন্য এবং প্ৰচাৰ কৰাৰ জন্য ধন্যবাদ।
হুজুর আপনার বক্তব্য শুনে আমি নিজে অভাক হলাম।যাক আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন।
ma sha allah
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে হেদায়েত দান করেন।
আলহামদুলিল্লাহ্। সুন্দর আলোচনা।
জোর দিয়ে বলতে পারি আপনি সরাসরি সাদ সাহেবের বয়ান শুনেন নাই। আরেকজন যা বলছে তাই মানুষের সামনে প্রকাশ করছেন। অথচা হাদিসে এরূপ করার ব্যপারে নিষেধ আছে। আপনারা জেনে বুঝে কেন এমন কাজ করছেন আল্লাহ মাবুদ জানেন।
আপনারা সাদের পূজা থেকে ফিরে আসুন, দুনিয়ার সমস্ত আলেম কি ভুল নাকি ভাই?? কি চিন্তাভাবনা নিয়া আপনারা চলেন!!! এক ব্যক্তির উপরে পুরাপুরি নির্ভর করছেন।
@arefinimran9533 দুনিয়ার কয়টা আলেম কে আপনি চিনেন?? মিডিয়া আর বাস্তবতা মিলাবেন না। আর একজন ব্যক্তির কথা বলছেন। ইসলামে আমিরের গুরুত্ব কতটুকু আগে সেটা খোঁজ নেন। তর্ক করে বুঝানো সম্ভব না। কষ্ট করে ইসলামিক ইতিহাস পড়েন।
মাশা-আল্লাহ, অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন ভাই
মুসলমানদের জয় হোবে ইনশাল্লাহ
সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ
ভাইয়াও দেখি এই ভিডিও দেখেছে😮
@@Hasnatabdullahofficial2 🤣🤣
joy to tokhon i hobe jokhon islam biddesider government theke astakure fela jabe.
1:13 আপনি প্রথম মিথ্যা কথা বললেন উনি গায়রে আলেম অর্থ মাওলানা সাদ সাহেব আলেম না। উনি হাফেজ, মাওলানা, মুফতি এবং খেলাফত প্রাপ্ত পীর এবং আলেম। উনি ৩৭ বছর ধরে নিজামুদ্দিন মার্কাজে একা তারাবীর নামাজ পড়ান এবং একা কোরআন খতম করেন। এতে বুঝাগেলো আমরা কোনো গায়রে আলেমের এতাত করিনা।
1:23 মাওলানা সাদ সাহেব কোনো ফতুয়া দেন নাই। ফতুয়ার কপি দেখান যেখানে মাওলানা সাদ সাহেব ফতুয়া দিয়েছেন। তার মানে আপনি ও শুনা কোথায় কান দিয়েছেন।
0:53 আপনি এক পক্ষের কথা শুনেছেন যা মুমিন ব্যক্তি এবং সত্যিকার আল্লাভীরূ মুসলমান করতে পারে না
হে মুমিনগণ! কোনো ফাসেক যদি তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ নিয়ে আসে, তবে ভালোভাবে যাচাই করে দেখবে, যাতে তোমরা অজ্ঞতাবসত কোনো সম্পদ্রায়ের ক্ষতি না করে বস! ফলে নিজেদের কৃতকর্মের কারণে তোমাদের আনুতপ্ত হতে হয়। (সূরা হুজুরাত : আয়াত ৬)।
0:53 আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)] হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনে (সত্যতা যাচাই না করে) তা-ই বলে বেড়ায়। (মুসলিম)
মহান আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুজ দান করেন। আমিন
হুজুরের অনেক সুন্দর আলোচনা শুনে ভালো লেগেছে আল্লাহ তুমি হুজুরের হায়াতে বরকত দান কর
❤❤❤❤❤❤❤❤❤ ।
সত্য উন্মোচন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জাযাকাল্লাহু খাইর
খুবই সুন্দর এবং যুক্তিযুক্ত কথা। আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন আমিন।
ধন্যবাদ সত্যি টা তুলে ধরার জন্য
Eta sotto na.re boin
কথা হবে আগামী মাসে ৭ তারিখ ইনশাআল্লাহ থাইকেন আপনারা দাওয়াত দিলাম ওলামা হযরত গান
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর সঠিক বলেছেন।
সাদ সাহেব যে এই কথা গুলো বলছে এগুলো কি আপনি নিজের চোখ দিয়ে দেখছেন আর নিজ কান দিয়ে শুনছেন???
সাইফুল্লাহ ভাই আপনাকে খুব মহব্বত করি,
আপনি তাহাকিক করে কথা বলবেন।
ওনাকে খুব ভালোবাসতাম। আজ আমার মন ভেঙ্গে গেল।
হক কথা বলছেন
Ke Bala
সাইফুল্লাহ সাব ১০০%সত্য বলেছেন।
ভাই আপনি এখনো উপরে উপরে বিচরন করতেছেন গোড়ায় গিয়ে দেখেন তারপর বুঝতে পারবেন আলেমরা এমনি না বুঝে না শুনে হাকিকত না জেনে কথা বলোনা আমার মনে হয় এটা আমি খেয়াল দিলাম আরকি ভাইয়া
শেখ সাইফুল্লাহ সাহেব একদম সঠিক তথ্য তুলে ধরেছেন। জাযাকাল্লাহ খায়রান।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আপনাকে ধন্যবাদ সময় উপযোগী আলোচনা করার জন্য আপনার আলোচনার মাধ্যমে অনেকেই অনেক কিছু বোঝা দরকার এরকম আরো যেন কথা বলছেন তাদেরকে বাতিল বাতিল বলে ঘোষণা করতে হবে করা উচিত আলেম সমাজের ইসলামী দল এবং ইসলামী রাষ্ট্র চালাইতে হইলে অবশ্যই আলেমের প্রয়োজন
মাফ করবেন, হুজুর আগেই বলে নিছেন যে, ওনার কাছে এতায়াতের কিছু ফতোয়া আছে, এবং তিনি সেটা এখানে পেশ করলেন। আমার প্রশ্ন, তিনি কি এগুলা তাহকিক করেছেন পূর্বে?? তাহকিক ছাড়াই এভাবে ওপেন প্লাটফর্মে প্রচার করা কি ঠিক?
সাইফুল হুজুরকে ভালোবাসি তবে হুজুর তাহা কিক করে কথা বললে ভাল হয়
@MasumBillah-o4z তাহকিক না করে উনি কোন্ কথাটা বললেন, জানাবেন প্লীজ।
@@alphagen746 বয়ানটা আবার শুনুন। লক্ষ করে দেখুন, উনি একটু পরপর সামনে ডেস্কে রাখা কোন অভিযোগের বই দেখে দেখে কথা বলছেন। সবগুলো কথাই তাহকিক ছাড়া।
মাওলানা সাব এইরকম সঠিক তথ্যবহুল আরো অনেক ভিডিও তৈরি করে এই উম্মতের মাঝে প্রকাশ করুন না হলে এই উম্মত গোমড়ার মধ্যে নিমজ্জিত হবে.আল্লাহ আপনার নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন
ঠিক বলছেন
আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
নিজেকে আলেম দাবী করলে আলেম হয় না পাগলা, মাদ্রাসায় পড়লেই আলেম হয় না পাগলা যে আল্লাহকে যত বেশি ভয় করে সে তত বড় আলেম ❤❤ আর যারা আল্লাহ কে ভয় করে তারা অন্যের দোষ গুণ নিয়ে পরে থাকে নারে পাগলা ❤❤❤ হক প্রকাশিত হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার ❤❤ অল্প কিছু দিন অপেক্ষা কর❤❤
সাদ পন্থীরা ইসলাম কায়েম করার পক্ষে নাই
যারা দেওবন্দ মাদ্রাসার ফতোয়াকে ভুল প্রমাণ করতে চায় এবং তাদের ওয়েবসাইটের ফতোয়াকে মিথ্যা বলে দাবি করে, তাদের দেওবন্দের শিক্ষা ও আদর্শ থেকে সরে যাওয়া উচিত। সাদ সাহেবের বাবা এবং দাদা দেওবন্দ মাদ্রাসা থেকে ফারেগ হয়ে আজীবন এই প্রতিষ্ঠানের আদর্শ মেনে চলেছেন। দেওবন্দের ফতোয়া ও আদর্শকে যারা অবজ্ঞা করে, তারা দেওবন্দের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করছে। আমাদের জন্য দেওবন্দ মাদ্রাসা সত্য ও ন্যায়ের প্রতীক; এই প্রতিষ্ঠানকে গ্রহণ করতে হলে সম্পূর্ণভাবে করতে হবে, দ্বিচারিতা সহ্য করা হবে না। যারা দেওবন্দের আদর্শে বিশ্বাস রাখে না, তাদের উচিত দেওবন্দের সিলেবাস থেকে সরে গিয়ে নিজেদের একটি নতুন সিলেবাস ও শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করা।
এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
“তুমি কি তোমার দাদার নাতি? যদি হও, তাহলে সেটা কীভাবে প্রমাণ করবে? মানুষের কথা বা কাগজের লেখার ওপর কেন বিশ্বাস করব?”
আবু জেহেল যুদ্ধে যাওয়ার আগে কাবা শরীফের গিলাব ধরে বলেছিল
হে কাবার মালিক আজ হককে জয়ি করো আর বাতিল কে
Joto e chillan vai , ajke atayater sathira bijoy lav korce , alhamdulillah
আল্লাহ আপনাকে হিদায়াত দান করেন,সুন্দর ভাবে সঠিক তথ্য উপস্থাপন করার তওফিক দান করেন।
হুজুর আপনাকে অনেক মহব্বত করি। আপনি আগে এগুলোর সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন এক পক্ষের কথা শুনে কোন রায় দিবেন না। হুজুর সঃ কারও বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ পেলে তাকে ডেকে নিয়ে ওই বিষয়ে জিজ্ঞেস করা এবং নসিহা করতেন, কি করতেন না। প্রশ্ন থাকলো । আমার দ্বিতীয় প্রশ্ন কোন বিধর্মী যদি কোন মুসলমানের গান শুনে বলে, মুসলমান ধর্মে গান গাওয়া বৈধ। ঔইটা কি তার সঠিক চিন্তা হবে? ঠিক তেমনি সাধারণ তবলিক ওয়ালাদের সব কথা কেউ আমলে নেয় না। তার দশটা কথার মধ্যে একটা কথা ভূল হতে পারে। এটাই স্বাভাবিক। আর সাদ সাবের ভূল নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে। ওনার সাথে আলোচনা করেন। উনি কোন পেক্ষিতে কি আলোচনা করেছেন সে বিষয়ে জানতে চান। উনার দুই একটা সম্পূর্ণ বয়ান জীবনে শুনছেন কিনা আমার প্রশ্ন আপনার কাছে । না হয় উনাকে দাওয়াত করে আনেন। পৃথিবীর অনেক দেশেইতো যান আপনারা। ওলামায়ে দেওবন্দ বলছে এই এই ফতোয়া ভূল দিয়েছে। এই বয়ানের আপত্তি জানিয়েছে। আর আপনারা যাচ্ছেন হক বাতিলে। সাদ সাব বাতিল নিজামুদ্দিনের সাথিরা গুমরাহ্ আপনারা বলছেন। বাংলা দেশের হুজুররা আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে এগুলার জন্য তৈয়ার থাকেন কেয়ামতের দিন বিচার হবে এসবের। ওজন ঠিক মত দিলেন না। একচোখা হয়ে থেকে আজ উম্মতকে ৭৩ দল ছাড়িয়ে ৭৩ হাজার দলে বিভক্ত করতাছেন। ফতোয়াবাজির কাহিনি আমরা অনেক গুলাই জেনেছি বহু আলেমের ক্ষেত্রেই আপনারা টেগ লাগিয়েছেন বাংলাদেশের হুজুরদের বেলাও এটা দেখতাছি । কোন একটা পক্ষ মার্ক করে কোন সংঘঠন ইসলামের দিকে অগ্রসর এবার তাদের ভূল বের করা হচ্ছে এর পর ফতোয়া দেওয়া হচ্ছে, গিবত করা হচ্ছে। কিন্তু যারা ওয়াজের ময়দানকে ফতোয়ার ভান্ডার বানাচ্ছে তারা কি করতাছে, সারা রাত এসব ফতোয়া শুনে সকালে ফজর নাই। ফলে সমাজে আলেম আছে কিন্তু ইসলামী সমাজ থেকে দুরে সরে যাচ্ছি আমরা। দিচ্ছে তারা কি আর বলা হচ্ছে, গীবত বৈধ বলে ফতোয়া দিচ্ছেন।অথচ যার নামে গীবত করা হচ্ছে তাকে সংশোধন করছেন না, নসিহা করছেন না। তার কাছে যাওয়া উনারা জরুরী মনে করছেন না। আর আপনাদের এগুলো দেখলেই আমার মনে পড়ে ইসলামি খেলাফত কেন ধ্বংস হয়েছে। কেন আমাদেরকে গোলামী র জিঞ্জিরা পরানো হয়েছে। ফতোয়াবাজির কারণে, ইসলামের অক্ষের শক্তিকে দূর্বল করলে চলবে না। কারণ আপনি যে আজকে ফতোয়া দিচ্ছেন তার জায়গায় থেকে কাজের আন্জাম দেওয়ার যোগ্যতা আগে খোজেন। ইসলামি সংঘঠন গুলাকে আগাইতে দেন। হা যদি কেউ সাংগঠনিক নীতিমালায় কোরআন হাদিসে বিপরীতে কিছু করে ইসলামী কাজ বলে চালায়া তাকে ধরেন। ব্যাক্তির ভূল হতেই পার সংঘটনের ভূল আছে কিনা দেখেন। জাজাকাল্লাহ, আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে হেদায়াতের পথে রাখুন।
পঙ্খে গেলে ভাল, না গেলে কালো। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমীন
কার কাছে শুনেছেন এগুলো?
যার সম্পর্কে বলছেন তাঁর বক্তব্য শুনুন আগে।
দয়া করে ভালো করে তাহকিক করুণ।
আমি সাইফুল্লাহ হুজুরকে ভালোবসতাম। আমি বিশ্বাস করতাম উনি তাহকীক ছাড়া কথা বলেননা। কিন্তু আমার ধারনা আজ ভুল প্রমানিত হলো।
নয় বচর হয়েগেছে এখন ও তাহাকিক করতে হবে
সাদ সাহেবকে জীবনে দেখেন নাই, অর জন্য আলেম উলামা কে পরিত্যাগ করেন, কি পাইছেন সাদ সাহেবের মাঝে আলেম সমাজ ছেড়ে
@@jakariashek1917অন্ধ ভক্ত
আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন, আমিন।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ উপস্থাপন ❤❤
চমৎকার আলোচনা
1:13 আপনি প্রথম মিথ্যা কথা বললেন উনি গায়রে আলেম অর্থ মাওলানা সাদ সাহেব আলেম না। উনি হাফেজ, মাওলানা, মুফতি এবং খেলাফত প্রাপ্ত পীর এবং আলেম। উনি ৩৭ বছর ধরে নিজামুদ্দিন মার্কাজে একা তারাবীর নামাজ পড়ান এবং একা কোরআন খতম করেন। এতে বুঝাগেলো আমরা কোনো গায়রে আলেমের এতাত করিনা।
1:23 মাওলানা সাদ সাহেব কোনো ফতুয়া দেন নাই। ফতুয়ার কপি দেখান যেখানে মাওলানা সাদ সাহেব ফতুয়া দিয়েছেন। তার মানে আপনি ও শুনা কোথায় কান দিয়েছেন।
0:53 আপনি এক পক্ষের কথা শুনেছেন যা মুমিন ব্যক্তি এবং সত্যিকার আল্লাভীরূ মুসলমান করতে পারে না
হে মুমিনগণ! কোনো ফাসেক যদি তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ নিয়ে আসে, তবে ভালোভাবে যাচাই করে দেখবে, যাতে তোমরা অজ্ঞতাবসত কোনো সম্পদ্রায়ের ক্ষতি না করে বস! ফলে নিজেদের কৃতকর্মের কারণে তোমাদের আনুতপ্ত হতে হয়। (সূরা হুজুরাত : আয়াত ৬)।
0:53 আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)] হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনে (সত্যতা যাচাই না করে) তা-ই বলে বেড়ায়। (মুসলিম)
এই ব্যাক্তি মিথ্যাবাদী ও পাপী হওয়ার জন্য যথেষ্ট যে,সে যা শুনে তাই বলে বেরায়। আল্লাহপাক আমাদের এথেকে হেফাজত করুন আমীন।
আচ্ছা, সারা দুনিয়ার সমস্ত আলেম মিথ্যাবাদী!! আর আপনারা দেশের চিপায় বসে কোন কোরান হাদিসের জ্ঞান না নিয়েও জেনে গেলেন যে আলেমরা মিথ্যা বলছে!! আরে মিয়া সাদ তো নবী না, তাহলে কেন অন্ধভাবে তার পূজা করছেন?? যেখানে সমস্ত উলামায়ে কেরাম তার ভ্রান্তিমূলক বক্তব্যের ব্যাপারে একমত। আল্লাহ হেদায়াত দান করুক আপনাদের।
হুজুর বক্তব্যেই বললেন এক পক্ষের কথা শুনেছেন।
মাশা আল্লাহ
প্রিয় হুজুর অসাধারণ কথা বলেছেন
আপনাদের মত আলেমের জন্য আজকে উম্মতের এত ভাগ। হক কখনও নিজেকে হক দাবি করেনা। হক সময় হলে প্রকাশ পাবে। আপনি কিসের আলেম
এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
প্রিয় শায়খ আপনাকে তাবলীগের বিষয়ে আরো গভীরভাবে জানতে হবে, এতে কোন সন্দেহ নাই যে আপনি তাবলীগে এক সাল সময় দেননি। মাওলানা সাদ সাহেবের পুরো বয়ান আপনাকে শুনতে হবে না হলে এই আগে পরের কথা শুনে আপনি নিজেও বিভ্রান্ত হচ্ছেন এই মিম্বরে বসে অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করছেন। আপনার ওয়াজ আমরা শুনে থাকি আশা করি আপনি ভবিষ্যতে আরো যাচাই-বাছাই করে কথা বলার চেষ্টা করবেন। নিজে বিভ্রান্ত না হয়ে অন্যদেরকেও বিভ্রান্ত না করি। মাওলানা সাদ আল্লাহর রহমতে হকের কথা বলেন এবং হকের উপরে আছেন।
মিথ্যাবাদী আলেমদের থেকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে।
মাশা-আল্লাহ
মাশাআল্লাহ হক কথা বলার জন্য।
আল্লাহপাক হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন হুজুরের কথাগুলো শুনে মনে অনেক শান্তি লাগলো। আর প্রমাণ হল সাদপন্থীরা আলেম বিদ্বেষী ইসলাম বিদ্বেষী
সুন্দর আলোচনা, আল্লাহ তাআলা ভাইকে নেক হায়াত দান করুক ইলমে আমলে বারাকাহ দান করুক
যারা নিজেদের হক দাবি করে তারা কখনো হক হতে পারে না
যারা দেওবন্দ মাদ্রাসার ফতোয়াকে ভুল প্রমাণ করতে চায় এবং তাদের ওয়েবসাইটের ফতোয়াকে মিথ্যা বলে দাবি করে, তাদের দেওবন্দের শিক্ষা ও আদর্শ থেকে সরে যাওয়া উচিত। সাদ সাহেবের বাবা এবং দাদা দেওবন্দ মাদ্রাসা থেকে ফারেগ হয়ে আজীবন এই প্রতিষ্ঠানের আদর্শ মেনে চলেছেন। দেওবন্দের ফতোয়া ও আদর্শকে যারা অবজ্ঞা করে, তারা দেওবন্দের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করছে। আমাদের জন্য দেওবন্দ মাদ্রাসা সত্য ও ন্যায়ের প্রতীক; এই প্রতিষ্ঠানকে গ্রহণ করতে হলে সম্পূর্ণভাবে করতে হবে, দ্বিচারিতা সহ্য করা হবে না। যারা দেওবন্দের আদর্শে বিশ্বাস রাখে না, তাদের উচিত দেওবন্দের সিলেবাস থেকে সরে গিয়ে নিজেদের একটি নতুন সিলেবাস ও শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করা।
এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
হুজুরের কথায় অনেক ভুল রয়েছে। তহকীক করার অনুরুধ রইল
জাযাকাল্লাহ, সহীহ কথাগুলো বলায় আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
হুজুর জাযায়ে খায়ের দান করুন
ঠিক বলেছেন,
আপনে কি সাদ সাহেবের মুখে শুনেছেন
গাইরে আলেম কে এতায়েত করে এই কথা আপনি কিসের ভিত্তিতে বললেন? কথা গুলোর প্রমান দেন।
প্রামান আছে,,,।
তোর দাদার তুই নাতি নাই,পারলে প্রমান দে তোর দাদার তুই নাতি, মানুষের কথায় আর কাগজের লেখায় কেন বিশ্বাস করবে
ওনার চৌদ্দ গোষ্ঠিরও এই ইতিহাস নাই যা সাদ সাহেবের আছে।
গোবর খা তাহলে বুঝবি
@@jakariashopon9403 এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
❤সঠিক বলেছেন
নামাজের সময় মোবাইল কেন পকেটে রাখতে হবে। না রাখা ভালো কিন্তু যদি কোন কোন ক্ষেত্রে মোবাইল রাখার কোন জায়গা না থাকে সেক্ষেত্রে পকেটে রাখতে পারে। কিন্তু বন্ধ করে রাখলে ভালো ।
মাওলানা সাদ সাহেব কখন্ও এই কথা বলেননি যে মোবাইল পকেটে ভরে নামাজ পড়লে নামাজ হবেনা। এগুলো ওনাদের বানানো কথা
Apni koi rakhen. Off re rakha lag sobai jane seta.
মাওলানা সাব ভালো করে তাহাক কিক করেন লম্বা একটা বয়ান শোনান সাদ সাহেবের কাটসার্ট না,কোন চ্যানেলে আছে জানাবেন ওয়াজে না হলে আপনি মিথ্যুক
আপনার কথা ঠিক আছে
ওনার কথা সম্পূর্ণ সঠিক
ধর্মব্যবসায়ীদের কাছ থেকে এর থেকে ভালো কথা আর আসবে না
ধন্যবাদ প্রিয় হুজুর
Mashaallah Jazakallah. Prio. Sheikh
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আপনি হয়তো জানেন যে হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর একটা হাদিস আছে যে ব্যক্তি শুনে কথা যাচাই না করে অপরের কাছে প্রচার করল মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য তার এতোটুকুই যথেষ্ট এজন্য আপনার উচিত ছিল এগুলা প্রচার করার আগে তাহকি করার
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা ভালো লাগে
আল্লাহ বুঝবার তাওফিক দান করুন আমিন।
Hojur Allah apnake rohmot Dan korun amin
ধন্যবাদ
এসব ওয়াজ ব্যবসায়ীর ব্যবসা বন্ধ হবে তাবলীগ শুরু হলে
হায়রে এটারেত আলেম মনে করছিলাম।।।
এখন দেখি এটা আলেমের সংগা কি সেটাই জানেনা।।। পরিপুর্ন তাহকিক ছাড়া যে মন্তব্য করে সে আলেম হইতে পারে না।।।
আমিও তাই ভাবছিলাম
আদবের সাথে কথা বলুন। নিশ্চয়ই আপনি এই ভদ্র লোকের কথা বিরোধিতা করছেন। এই লোক তো ভাল কথায় বলেছেন। যে কোন ব্যক্তিকে নিয়ে কোনো কথা বলার আগে বা পরে কিছু বলে সন্মোধন করতে ভাই।
তিনি তাহকিক করে কথা বলেছেন। আপনি অন্ধ ভক্ত তাই আপনার কাছে শত দলিল আর তাহকিক এর কোনো দাম নেই।
@rabbiulislamsarker1503 ভাই এই লোক যার সমন্ধে কথা বলতাছে, এইসব তাহকিক করছে, শুধু শুনা কথা বলতাছে, আর মিথ্যাবাদি হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে শুনা কথা যাচাই না করে অন্যের কাছে বলে বেড়ায়।।।
হো শুধু সাদিয়ানীরাই বিশ্ব বিখ্যাত মুহাক্কিক মুদাক্কিক আলেম
কথা গুলো ঠিক বলেছেন
হুজুর তাহকিক করে কথা বলা উচিত
আপনি গ্রহণযোগ্য আলেম।তবে যেইগুলা বললেন সেগুল অসত্য কথা।যাদের ব্যাপারে বললেন যে তারা বলে, তাদের কাছে গিয়ে নিজে একটু শুনুন।তারা আদৌ এগুলা প্রচার প্রসার করতিছে কিনা...
খুব কষ্ট পেয়েছি আজকে এসব শুনে ওনার মতো আলেমের মুখে।
ধুর 🐐
হুজুর যা বলছেন
তা ১০০% বাস্তব বলছেন
হুজুর যাচাই না করে কথা বলেন নাই,,, সত্য সব সময় তিতা লাগে,,,
আপনি মাওলানা সাদ সাহেবের বিষয়ে যেই অভিযোগ গুলো বলেছেন এগুলো যে উনি বলছে ওইগুলার দলিল বা প্রমান আছে?
হযরত জি মাওলানা সাদ সাহেব কত বড় আল্লাহ বলা নিজামুদ্দিনের না আসলে বুঝতে পারবেন না প্রত্যেকটা কাজের মধ্যে সুন্নতের পাবন্দি ২৪ টা ঘন্টা উম্মতের হেদায়েতের ফিকির আপনি একটাবার নিজামুদ্দিন আসেন হযরত
আর সারা দুনিয়ার সমস্ত উলামায়ে কেরাম, যারা উনার বিরোধিতা করছেন তারা সবাই মিথ্যাবাদী, নাকি?? আপনারা কি ইসলাম মানেন নাকি সাদের পূজা করেন??
উনি স্রোতে গা ভাসিয়েছেন। তাহকিক ব্যতীত কাজ্জাবদের রচিত বই পড়ে/শুনে মিম্বারে কথা বলছেন।
🤔🤔🤔🐒
সত্যি কথা বলুন
বিভক্তি মুসলিম উম্মাহর জন্য বিরাট ক্ষতির কারণ 😢
ধন্যবাদ হুজুর।
আপনার মত আলেমের পক্ষ হতে এমন তাহকীকবিহীন কথা আমরা আশা করিনি
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা করছে আল্লাহতালা আমাদের সবাইকে প্রকৃত দিন বোঝার তৌফিক দান করুন
তাহকিক করে কথা বলা উচিৎ
কি হয়েছে সোনা 😂😂
খুব কষ্ট পেলাম ওনার কথায়। আমি ওনাকে সত্যিিই খুব ভালোবাসতাম।
@@Shopnodana-i1w 🤣🤣🤣
@@jakirkhanpolash1721 এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
@@jakirkhanpolash1721 এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
তাবলিগে না গিয়ে অথবা না যেনে কথা বলা আপনার উচিত হয়নি
এত ভালো একজন আলেম কি করে তাহকিক না করে কথা বলেরে ভাই😢
তাহকীক করেই বলেছেন আরো বড় বড় আলেমরা তাহকীক করে বলার কারণেই তো আজকে তাদের চোখে উলামায়ে কেরাম খারাপ
মাইক্ৰফোন সামনে পেলে গলা ফুলিয়ে হক নাহক অনেক কিছু বলা যায়। সত্যেৰ অন্বেষণ কৰা উচিত।
কোনটা মাইক্রোফোন আর কোনটা মাইক এটা বুঝার দরকার😂😂
ঠিক বলেছেন।
@@abdulkhalequealiahmed5388 এখানে একটি হাদিসের মর্মার্থ যুক্ত করা যায় যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা অধিক সংখ্যক আলিমদের পথ অনুসরণ করো, কারণ সত্যের ওপর থাকা আলিমরা কখনো ভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে না।” এ হাদিসের শিক্ষা হলো-যে পথে অধিক আলিম রয়েছেন, সে পথেই সঠিকতা ও হেদায়াতের সম্ভাবনা বেশি। যে ব্যক্তি নিজে থেকে কম সংখ্যক আলিমদের পথে চলে, সে প্রতারণার শিকার হতে পারে। তাই দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের পথই গ্রহণযোগ্য, যেখানে অধিক সংখ্যক আলিমের সম্মতি রয়েছে।
হুজুর একদম ঠিক কথা বলেছেন
সত্য বলার জন্য শায়েখকে ধন্যবাদ! জাযাকাল্লাহ!
ধন্যবাদ আপনাকে
শায়ক আমার একটা প্রশ্ন থাকলো আলেম-ওলামা কি শুধু বাংলাদেশে বিদ্যমান নাকি বাইরের দেশে বাংলাদেশ থেকে বড় বড় আলেম ওলামা অবস্থান করেন। 😊
আমার ধারণা যে শুধু বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের কিছু অংশে এই বিষয়টি নিয়ে দ্বন্দ্ব তাছাড়া সারা পৃথিবীর আলেম সাদিয়া অনুসরণ করে তাদের কোন সমস্যা হচ্ছে না। ঝামেলাটা কোথায় সেটা আপনি একটু খুলে বলুন। আসল ঝামেলা হয়েছে জুবায়ের সাহেবকে সূরার সাথে বানানো হয় নাই এটাই বড় সমস্যা
সাদ সাহেব তো আমির তার শুরার কি দরকার
অন্ধের মত হুজুরের প্রশংসা জামানার মোজাদ্দেদকে গায়ের আলেম বলিবে এইটা হক হওয়ার শর্ত
সুন্দর আলোচনা
গুটি কয়েক সাদপন্থীদের এত সাহস হয় কিভাবে তারা যা কিছু করতে চাই যাক ভারত গিয়ে যা করার করুক
অহংকার পতনের মূল। শুধু একটা কথাই বলব যার সম্পর্কে এই কথা গুলো বলা হলো আগে তাহকীক করুন আদৌ তিনি এই কথা গুলো বলেছেন কিনা বা বললেও আসলে কিভাবে বলেছেন আর কতটুকু বলেছেন।
আপনি দেখি হাসিনার মত রাজনৈতিক কথা বলেন।।
এভাবে বলে না সোনা
আপনাকে অনেক পছন্দ করতাম কিন্তু আজ যা বললেন তাতে যদি। মুসলিম উম্মাহর স্বার্থে কথা না বলে নিজেদের স্বার্থে কথা বলে থাকেন তাহলে আপনার বিরুদ্ধে আল্লাহর দরবারে আমার নালিশ থাকবে।।
না বুঝে আউল ফাউল কমেন্ট করবেন না
Allah apnakeo buj Dan korok
কোরআন না বুঝে পড়লে কোনো সওয়াব হবে না এই কথা হযরতজ্বী মাওলানা সাদ সাহেব বলেন নাই।
ওয়াজিব উনি কুরআনুল কারিম বুঝে পড়ার গুরুত্ব অনুধাবন করার জন্য বলেছেন।এবং হযরত আলী (রা) এর রেওয়ায়েত বর্ণনা করেছেন।
আপনাদের মত হুজুরকে কোন এক ওয়াজ মাহফিলে নিলে ৫০০০০ টাকা দিতে হয় একি ব্যবসা না
নর্তকী নিয়ে ২/৩ লক্ষ টাকা দিতে পারবেন, বড় বড় আলেম কে কেন দিতে পারবেন না
যাত্রাপালা করলে টাকা দিয়ে মেয়ে আনতে পারেন
আর টাকা দিয়ে হুজুর আনলে সমস্যা
কারোর নামের আগে ডাক্তার লিখতে পারলে সে প্রকৃত ডাক্তার হয়না। এখন সার্টিফিকেট কিনতে পাওয়া যায়।
আফসোস, যখন আলেম অহম নিয়ে চলে বলে।
Good job
পক্ষপাতিত্ব কথাগুলি ভালো না