গ্রন্থঃ মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত) অধ্যায়ঃ পর্ব-১৬: কিসাস (প্রতিশোধ) (كتاب القصاص) হাদিস নম্বরঃ ৩৫৪৫ ৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - মুরতাদ এবং গোলযোগ সৃষ্টিকারীকে হত্যা করা প্রসঙ্গে ৩৫৪৫-[১৩] ইবনু আবূ লায়লা (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীগণ বলেছেন যে, তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে রাতে সফরে ছিলেন। (এক রাতে) তাদের মাঝে একজন ঘুমিয়ে পড়ল। অতঃপর ঘুমন্ত লোকটি জেগে দেখে, এক ব্যক্তি একটি রশি হাতে নিয়ে তার দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। এমতাবস্থায় ঘুমন্ত লোকটি ভীষণ ভয় পেয়ে গেল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কোনো মুসলিমের পক্ষে জায়িয নয় যে, সে অন্য কোনো মুসলিমকে ভীতি প্রদর্শন করবে। (আবূ দাঊদ)[1] وَعَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى قَالَ: حَدَّثَنَا أَصْحَابُ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُمْ كَانُوا يَسِيرُونَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَنَامَ رَجُلٌ مِنْهُمْ فَانْطَلَقَ بَعْضُهُمْ إِلَى حَبْلٍ مَعَه فَأَخذه فَفَزعَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يُرَوِّعَ مُسْلِمًا» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৫০০৪, আহমাদ ২৩০৬৪, সহীহ আল জামি‘ ৭৬৫৮, সহীহ আত্ তারগীব ২৮০৫। ব্যাখ্যা: হাদীসটিকে কোনো লেখক (بَاب الرَّجُل يُرَوِّع الرَّجُل وَمَنْ أَخَذَ الشَّيْء عَلَى الْمِزَاح) অর্থাৎ ‘‘কোনো ব্যক্তি কোনো ব্যক্তিকে ভীতি প্রদর্শন করা এবং ঠাট্টা-মশকরা করা’’ নামক শিরোনামের অধীনে নিয়ে এসেছেন। আর ইমাম আবূ দাঊদ (باب من يأخذ الشىئ من مزاح) অর্থাৎ ‘‘কোন ব্যক্তির ঠাট্টা-মশকরা করা’’ নামক শিরোনামের অধীনে নিয়ে এসেছেন। فَزَعَ শব্দের অর্থ অভিধানে রয়েছে, الفرق و الذعر অর্থাৎ ভয় দেখানো। এর বহুবচন الفزاع। ঠাট্টা-মশকরা করা নিষেধ এজন্য যে, তাতে কোনো উপকার নেই। বরং এটা কখনো সাময়িক সুখ লাভের সাথীর নিকটে রাগ বা ক্রোধের কারণ অথবা কষ্টের কারণে পরিণত হয়। মুনাবী বলেন- যদি ঠাট্টা বা মশকরাকারী কষ্টদায়ক মশকরা করে তবুও হারাম। (‘আওনুল মা‘বূদ ১৩তম খন্ড, হাঃ ৪৯৯৪) Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=68872
@@afifatul_muslima আমরাও জানি আপনারা একমত হবেন না! মানুষ ফেরেস্তা নয় তাই ভুল হবে এটা স্বাভাবিক। ভুল করেছেন তাওবা করে সংশোধন হন। তাওবা করতে লজ্জা করে কেন? 📖মানুষ মাত্রই গুনাহগার (অপরাধী)। আর গুনাহগারদের মধ্যে তাওবাকারীরাই উত্তম। 👉 তিরমিজিঃ ২৪৯৯ এখানে একজন আলেম হয়ে অন্য আলেমকে অপমান করে নাই বরং তাকে সংশোধন হতে বলেছে।
গ্রন্থঃ মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত) অধ্যায়ঃ পর্ব-১৬: কিসাস (প্রতিশোধ) (كتاب القصاص) হাদিস নম্বরঃ ৩৫৪৫ ৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - মুরতাদ এবং গোলযোগ সৃষ্টিকারীকে হত্যা করা প্রসঙ্গে ৩৫৪৫-[১৩] ইবনু আবূ লায়লা (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীগণ বলেছেন যে, তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে রাতে সফরে ছিলেন। (এক রাতে) তাদের মাঝে একজন ঘুমিয়ে পড়ল। অতঃপর ঘুমন্ত লোকটি জেগে দেখে, এক ব্যক্তি একটি রশি হাতে নিয়ে তার দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। এমতাবস্থায় ঘুমন্ত লোকটি ভীষণ ভয় পেয়ে গেল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কোনো মুসলিমের পক্ষে জায়িয নয় যে, সে অন্য কোনো মুসলিমকে ভীতি প্রদর্শন করবে। (আবূ দাঊদ)[1] وَعَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى قَالَ: حَدَّثَنَا أَصْحَابُ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُمْ كَانُوا يَسِيرُونَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَنَامَ رَجُلٌ مِنْهُمْ فَانْطَلَقَ بَعْضُهُمْ إِلَى حَبْلٍ مَعَه فَأَخذه فَفَزعَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يُرَوِّعَ مُسْلِمًا» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৫০০৪, আহমাদ ২৩০৬৪, সহীহ আল জামি‘ ৭৬৫৮, সহীহ আত্ তারগীব ২৮০৫। ব্যাখ্যা: হাদীসটিকে কোনো লেখক (بَاب الرَّجُل يُرَوِّع الرَّجُل وَمَنْ أَخَذَ الشَّيْء عَلَى الْمِزَاح) অর্থাৎ ‘‘কোনো ব্যক্তি কোনো ব্যক্তিকে ভীতি প্রদর্শন করা এবং ঠাট্টা-মশকরা করা’’ নামক শিরোনামের অধীনে নিয়ে এসেছেন। আর ইমাম আবূ দাঊদ (باب من يأخذ الشىئ من مزاح) অর্থাৎ ‘‘কোন ব্যক্তির ঠাট্টা-মশকরা করা’’ নামক শিরোনামের অধীনে নিয়ে এসেছেন। فَزَعَ শব্দের অর্থ অভিধানে রয়েছে, الفرق و الذعر অর্থাৎ ভয় দেখানো। এর বহুবচন الفزاع। ঠাট্টা-মশকরা করা নিষেধ এজন্য যে, তাতে কোনো উপকার নেই। বরং এটা কখনো সাময়িক সুখ লাভের সাথীর নিকটে রাগ বা ক্রোধের কারণ অথবা কষ্টের কারণে পরিণত হয়। মুনাবী বলেন- যদি ঠাট্টা বা মশকরাকারী কষ্টদায়ক মশকরা করে তবুও হারাম। (‘আওনুল মা‘বূদ ১৩তম খন্ড, হাঃ ৪৯৯৪) Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=68872
@@muntakim2504 যেটা বুঝেন নাহ সেটা নিয়ে চুপ আমি আপনি সবাইই শাইখের অন্ধভক্ত করছি এটা ঠিক আহলে হাদিস সালাফি দের অনুসরণ করি আপনি কোনো হানাফি বাহ শাইখ জশিম উদ্দিন রহমানির করছেন করেন আমি মানা করছি নাহ জসিমউদদীন রহমানি আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর ভূল ধরিয়ে দিতে পারেন কিন্তু আপনার আমার যে ধরনেরই আলেম হোক না কেন তার ভুল নিয়ে আলোচনা করতে পারি না আলেম আলেম দের ভূল ধরবে আমাদের ২পেজ শুনে অন্য আলেম কে তিরস্কার করা যাবে নাহ
প্রিয় শায়েখ, আমি 'কে বড় লাভবান' বইটি পড়েছি, আপনি হাদিসগুলো যেভাবে বললেন বইয়েও হাদিসগুলো সেভাবেই উল্লেখ করা হয়েছে।।
ভাই আপনার যে বইটা রয়েছে সে বইটা কত সালে প্রকাশিত হয়েছে একটু জানাবেন প্লিজ
@@AbdusSalam-z9g প্রকাশকাল ২০০৬, দ্বিতীয় সংস্করণ ২০১১ সাল।।
তোমার মুখে দাড়ি নাই, হাদিস নিয়ে কথা বলতে লজ্জা করেনা?
এটা আপনার উচিত না।সঠিক টা তো রহমানিই বললেন।আমি আহলে হাদিস।আমি ইনসাফ করবোই।@@MmSs-r8f
@@MmSs-r8f হাদিস কি শুধু যাদের মুখে দাড়ি আছে তাদের?? নাকি যে কেউ পড়তে পারে যে কেউ কথা বলতে পারে??
আহ্ উনার কন্ঠ শুনলেই হৃদয় টা আতকে উঠে। আল্লাহ তুমি রহমত চাদরে ঢেকে রাখো শায়েখ কে।
আমার দেখা সেরা বিজ্ঞ বিশ্লেষক আলেমদের একজন।
জসিম উদ্দিন রহমানি হাফিজুল্লাহ এর জন্য দোয়া রইল তিনি একদিন হক্কানী আলেম নিঃসন্দেহে
😂
আমার কাছে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ আলেম জসিমউদ্দিন রহমানী
আলেম মানে জ্ঞানী। তাহলে এবার বলেন তো সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী কে, এভাবেই বুঝি আপনার শায়েখ আপনাকে শিরক শিখাচ্ছে।
খারেজী বক্তা থেকে সাবধান ⚠️
রহমানী সাহেবের ওয়াজ যেদিন প্রথম শুনেছি। সেদিন থেকে সে আমার প্রিয়।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ শায়েখকে জনগণের মাঝে ফিরে যাও
আল্লাহ তায়ালা সবাইকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করুন আমীন।
হিংসা পরিহার করুন। মানুষ ভুলের উর্ধ্বে নয়, ভুল হলে তাকে ধরিয়ে দিন। অথবা এক জায়গায় বসার চেষ্টা করুন।
ওনি তো বসতে চাইতেন না
Ata jaliati.. Issa krito
আপনি কি করে এটা হিংসা বলছেন? সত্য প্রকাশ করার নাম কি হিংসা?????
Are u crazy
কিরে ভাই তুমি কি আওয়ামী লীগ নাকি আহলে খবিস
আমার অন্তর চক্ষু খুলে গিয়েছে আলহামদুলিল্লাহ
May Allah subhanahu wa tala grant immense good reward and mercy to beloved Shaykh Jashimuddin Rahmani Hafizahullah.
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
অনুবাদ করার সময় " মুসলিম " উল্লেখ করা আছে। আরেকবার বইটি ভালোভাবে পড়ার অনুরোধ করছি।
যাদের অনুসন্ধান করার মন আছে তাদের জন্য এখানে শিক্ষা আছে
শায়খের আরো বয়ান চাই
ইনশা'আল্লাহ শাইখ রাহমানি হাফিজাহুল্লার সকল বয়ান আপলোড করা হবে পর্যাকক্রমে।
শায়েখের জন্য দোয়া করবেন
আলহামদুলিল্লাহ
গ্রন্থঃ মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
অধ্যায়ঃ পর্ব-১৬: কিসাস (প্রতিশোধ) (كتاب القصاص)
হাদিস নম্বরঃ ৩৫৪৫
৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - মুরতাদ এবং গোলযোগ সৃষ্টিকারীকে হত্যা করা প্রসঙ্গে
৩৫৪৫-[১৩] ইবনু আবূ লায়লা (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীগণ বলেছেন যে, তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে রাতে সফরে ছিলেন। (এক রাতে) তাদের মাঝে একজন ঘুমিয়ে পড়ল। অতঃপর ঘুমন্ত লোকটি জেগে দেখে, এক ব্যক্তি একটি রশি হাতে নিয়ে তার দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। এমতাবস্থায় ঘুমন্ত লোকটি ভীষণ ভয় পেয়ে গেল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কোনো মুসলিমের পক্ষে জায়িয নয় যে, সে অন্য কোনো মুসলিমকে ভীতি প্রদর্শন করবে। (আবূ দাঊদ)[1]
وَعَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى قَالَ: حَدَّثَنَا أَصْحَابُ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُمْ كَانُوا يَسِيرُونَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَنَامَ رَجُلٌ مِنْهُمْ فَانْطَلَقَ بَعْضُهُمْ إِلَى حَبْلٍ مَعَه فَأَخذه فَفَزعَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يُرَوِّعَ مُسْلِمًا» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৫০০৪, আহমাদ ২৩০৬৪, সহীহ আল জামি‘ ৭৬৫৮, সহীহ আত্ তারগীব ২৮০৫।
ব্যাখ্যা: হাদীসটিকে কোনো লেখক (بَاب الرَّجُل يُرَوِّع الرَّجُل وَمَنْ أَخَذَ الشَّيْء عَلَى الْمِزَاح) অর্থাৎ ‘‘কোনো ব্যক্তি কোনো ব্যক্তিকে ভীতি প্রদর্শন করা এবং ঠাট্টা-মশকরা করা’’ নামক শিরোনামের অধীনে নিয়ে এসেছেন। আর ইমাম আবূ দাঊদ (باب من يأخذ الشىئ من مزاح) অর্থাৎ ‘‘কোন ব্যক্তির ঠাট্টা-মশকরা করা’’ নামক শিরোনামের অধীনে নিয়ে এসেছেন।
فَزَعَ শব্দের অর্থ অভিধানে রয়েছে, الفرق و الذعر অর্থাৎ ভয় দেখানো। এর বহুবচন الفزاع।
ঠাট্টা-মশকরা করা নিষেধ এজন্য যে, তাতে কোনো উপকার নেই। বরং এটা কখনো সাময়িক সুখ লাভের সাথীর নিকটে রাগ বা ক্রোধের কারণ অথবা কষ্টের কারণে পরিণত হয়।
মুনাবী বলেন- যদি ঠাট্টা বা মশকরাকারী কষ্টদায়ক মশকরা করে তবুও হারাম। (‘আওনুল মা‘বূদ ১৩তম খন্ড, হাঃ ৪৯৯৪)
Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=68872
শ্রেষ্ঠ বই পড়ে দেখতে পারবেন, হুবহুম হাদিসে থেকে দলিলসহ সুন্দর বই
আপনি সত্য কথা বলেন এবং স্পষ্ঠভাবে বলেন নিঃসন্দেহে
তার ও ভুল হয়
আপনার সাথে আমি একমত নই।
মানুষ ফেরেশতা নয় অতএব ভুল হতেও পারে।
একজন আলেম হয়ে অপর আলেমকে অপমান করার অধিকার আপনার নেই বলে মনে করি!!!
@@afifatul_muslima আমরাও জানি আপনারা একমত হবেন না!
মানুষ ফেরেস্তা নয় তাই ভুল হবে এটা স্বাভাবিক।
ভুল করেছেন তাওবা করে সংশোধন হন।
তাওবা করতে লজ্জা করে কেন?
📖মানুষ মাত্রই গুনাহগার (অপরাধী)। আর গুনাহগারদের মধ্যে তাওবাকারীরাই উত্তম।
👉 তিরমিজিঃ ২৪৯৯
এখানে একজন আলেম হয়ে অন্য আলেমকে অপমান করে নাই বরং তাকে সংশোধন হতে বলেছে।
ওই বই এর যা যা ভূল ধরা হয়েছে তা ১০০% সঠিক। এজন্য ই আমি ঐ অালেমের ওয়াজ শুনতে অপছন্দ করি।।
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ হাদিস এর তরজমা ঠিকই করছেন. ব্যাখ্যাটা নিজের মতো করে.. ভালো করে দেখুন
ماشاء الله...
كلامه ١٠٠%صحيح...
حفظه الله تعالى
হক আলেম বলতে জসিমউদদীন রাহিমনির মত আলেমকে বুঝি
আলহামদুলিল্লাহ
আলেমগন আলেম সংশধন করবেন আশা করি
100%right masha Allah, amar priyo akjon mufti
Razzak ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉
Amin
জাযাকাল্লাহু খায়রান। লীগের সময়ে তাদের কোন ক্ষতি হয়নি। এবং হাসিনা তাদের ডিস্টার্বও করে নি! কারণ কি?🤔🤔🤔
কারণ ঐটা
❤jazakallah
ভাই কে বড় লাভবান বই টির ২০১০ এ কিছু তর্জমাগত ভুল ছিল।
এজন্য নতুন সংস্করণ করা হয়েছে।
Ma shaa Allah
একজন হক আলিম
আল্লাহ ভালো জানেন
উনার রেফারেন্স অনুযায়ী আমি বইটাতে হাদিসটা পাইলাম না
প্লিজ কেউ সাহায্য করেন
আমিও পাইলাম না ভাই
হাদীসগুলি অনেক সময় নাম্বার বেশকম হয় আপনি একটু এদিক-সেদি করে দেখেন হাদিস পেয়ে যাবেন
গ্রন্থঃ মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
অধ্যায়ঃ পর্ব-১৬: কিসাস (প্রতিশোধ) (كتاب القصاص)
হাদিস নম্বরঃ ৩৫৪৫
৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - মুরতাদ এবং গোলযোগ সৃষ্টিকারীকে হত্যা করা প্রসঙ্গে
৩৫৪৫-[১৩] ইবনু আবূ লায়লা (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীগণ বলেছেন যে, তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে রাতে সফরে ছিলেন। (এক রাতে) তাদের মাঝে একজন ঘুমিয়ে পড়ল। অতঃপর ঘুমন্ত লোকটি জেগে দেখে, এক ব্যক্তি একটি রশি হাতে নিয়ে তার দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। এমতাবস্থায় ঘুমন্ত লোকটি ভীষণ ভয় পেয়ে গেল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কোনো মুসলিমের পক্ষে জায়িয নয় যে, সে অন্য কোনো মুসলিমকে ভীতি প্রদর্শন করবে। (আবূ দাঊদ)[1]
وَعَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى قَالَ: حَدَّثَنَا أَصْحَابُ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُمْ كَانُوا يَسِيرُونَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَنَامَ رَجُلٌ مِنْهُمْ فَانْطَلَقَ بَعْضُهُمْ إِلَى حَبْلٍ مَعَه فَأَخذه فَفَزعَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يُرَوِّعَ مُسْلِمًا» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৫০০৪, আহমাদ ২৩০৬৪, সহীহ আল জামি‘ ৭৬৫৮, সহীহ আত্ তারগীব ২৮০৫।
ব্যাখ্যা: হাদীসটিকে কোনো লেখক (بَاب الرَّجُل يُرَوِّع الرَّجُل وَمَنْ أَخَذَ الشَّيْء عَلَى الْمِزَاح) অর্থাৎ ‘‘কোনো ব্যক্তি কোনো ব্যক্তিকে ভীতি প্রদর্শন করা এবং ঠাট্টা-মশকরা করা’’ নামক শিরোনামের অধীনে নিয়ে এসেছেন। আর ইমাম আবূ দাঊদ (باب من يأخذ الشىئ من مزاح) অর্থাৎ ‘‘কোন ব্যক্তির ঠাট্টা-মশকরা করা’’ নামক শিরোনামের অধীনে নিয়ে এসেছেন।
فَزَعَ শব্দের অর্থ অভিধানে রয়েছে, الفرق و الذعر অর্থাৎ ভয় দেখানো। এর বহুবচন الفزاع।
ঠাট্টা-মশকরা করা নিষেধ এজন্য যে, তাতে কোনো উপকার নেই। বরং এটা কখনো সাময়িক সুখ লাভের সাথীর নিকটে রাগ বা ক্রোধের কারণ অথবা কষ্টের কারণে পরিণত হয়।
মুনাবী বলেন- যদি ঠাট্টা বা মশকরাকারী কষ্টদায়ক মশকরা করে তবুও হারাম। (‘আওনুল মা‘বূদ ১৩তম খন্ড, হাঃ ৪৯৯৪)
Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=68872
আল্লাহ, জসিম উদ্দিন রহমানী সাহেবকে কারাগার থেকে মুক্ত করে দিন, আমীন
আজকে উনি মুক্তি পাইছে
mashallah
জসিম উদ্দিন একজন বিজ্ঞ আলেম,তবে তার অনেক ভুল ও আছে। যারা জ্ঞানী তাদের থেকে এটা জানি আমরা
কথা সত্য
Massaallah
الحمد لله
শাইখ এর সবগুলো ওয়াজ কোন চ্যানেলে পাওয়া যাবে?
@@Nazmul-o1nNazmul এই চ্যানেলেই অনেক ওয়াজ আছে এবং পর্যায়ক্রমে সবগুলো আপলোড দেওয়া হচ্ছে।
Goggle সার্চ করেন Jasimuddin Brahmani mp3 all lecture
ওনার মাহফিলের ভিডিও গুলো এখন ইউটুবে পাওয়া যায় না। সেগুলো সংগ্রহে থাকলে আপলোড দিবেন উপকৃত হবো @@live.63
@@LibertyBangla পর্যায়ক্রমে দেয়া হবে ইনশা'আল্লাহ।
Rajjak.saheb.❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉.
❤❤❤
ভূল থাকতেই পারে কোনো ব্যাপার যেমন যিনি বক্তব্য দিচ্ছেন তার ও অনেক ভূল আছে তাই বলে তাকে অসম্মান করবো তা না
তো কি করবে,
সাধারন মানুষকে তো সচেতন করতে হবে নাকি
আল্লাহ সর্বজ্ঞ।
কথা সেটা না ..যার কথা বলছে তিনি সব সময় বলেন এতো বছর থেকে ফতোয়া দি ..জীবন এ কোনোদিন অপ্রয়োজনীয় কথা বলিনি ..💔
যেই বিষয়ে সঠিক জ্ঞান নেই ঐ বিষয়ে কথা বলা অনুচিত, এটা সবার জন্য
@@muntakim2504 যেটা বুঝেন নাহ সেটা নিয়ে চুপ আমি আপনি সবাইই শাইখের অন্ধভক্ত করছি এটা ঠিক আহলে হাদিস সালাফি দের অনুসরণ করি আপনি কোনো হানাফি বাহ শাইখ জশিম উদ্দিন রহমানির করছেন করেন আমি মানা করছি নাহ জসিমউদদীন রহমানি আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর ভূল ধরিয়ে দিতে পারেন কিন্তু আপনার আমার যে ধরনেরই আলেম হোক না কেন তার ভুল নিয়ে আলোচনা করতে পারি না আলেম আলেম দের ভূল ধরবে আমাদের ২পেজ শুনে অন্য আলেম কে তিরস্কার করা যাবে নাহ
জসিমুদ্দিন রাহমানির বুঝতে ভুল হয়েছে
@@ALORPOTH09-ob3ks ওনার বুঝতে ভুল আর সেই ভুল তুমি ছোকরা বুঝতে পার।
ei bhai ami february 2021 er boi ta kinechi . ekhane 152 no prishtha e salat nie kotha ache .
Notun soskoron mone hoi.
আহালে ইহুদি থেকে রক্ষা করুন আল্লাহ তায়ালা
Aka josim Uddin ar somosto ahle hadiser pondit ra dare geste parbena
Ek jaygai bosun
tar kontota sunlei ridoy jege ute
আপনি যে ভাবে বল্লেন কে বড় লাবভান বইয়ে সেভাবে উল্লেখ করা আছে এখানে জালিয়াতি করলো কই
তুমি হয়তো কার বইয়ের দিকে তাকিয়ে ছো সেটা ভুলে গেছো। তার ভুল হাদীস তো দূরের কথা কোন যইফ হাদীস কে জায়গা দেই না।
@@Mehedi-gh5dw ওরে ছোকরা!
সুইপারের মতো চুলের কাটিং দিছো আবার হাদিস নেয়ে কথা বল।
ora ahle Israeli
Tora ahle hanaf tora ahle zalem Ahle iblish..
Alhumdulilla
Jasimuddin right rajjak na