মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন রাসুল সাঃ কে গায়েবের খবর জানানোর পর তো রাসুল সাঃ জানতেন গায়েবের খবর। এটাই তো সুন্নি জামাতের আকিদা। আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন যদি কাউকে কিছু না জানান তবে সে কস্মিনকালেও তার খবর পাবেনা।
আসসালামুআলাইকুম। হুজুর অনেক ভালো লাগলো। যারা গায়েব নিয়ে বুঝেনা তাদের জন্য খুবই উপকারে আসবে। ইনশাআল্লাহ। তবে ভিডিওটা ১৪ মিনিট ২ সেকেন্ড দেখতে হবে মন দিয়ে। দোয়া রইলো সবার জন্য।
একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কেউ গায়েব জানেন না। আর আল্লাহ তাআলা কাউকে কিছু জানালে সেটা নবী গায়েব জানা হয়নি। বরং আল্লাহ তাআলা তাকে গায়ের কিছু খাবার জানালেন।
সত্তাগত আলিমুল গায়েব হলেন একমাত্র আল্লাহ । আর আল্লাহর রাসুলের ইলমে গায়েব আল্লাহ্ প্রদত্ত । যেমন এ পসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে - '' মা কানাল্লাহু লি উতলিয়াকুম আলাল গাইবে ওয়া কিন নাল্লাহা ইজতাবিয়ু মির রুসুলিহু মাইয়া সায়ু '' অর্থাৎ হে সাধারাণ লোকগন ! আল্লাহ তা'আলার শান নয় যে , তিনি তোমাদেরকে ইলমে গায়েব দান করবেন , তবে হ্যাঁ রাসুলগনের মধ্য হতে তিনি যাকে চান তাকে অদৃশ্যজ্ঞানের জন্য মনোনীত করেন ।( সুরা আলইমরান ১৭৯) রসুলগণের মধ্য হতে যদি আল্লাহ পাক কাউকে নির্বাচিত করেন। তাহলে সর্বপ্রথমে কাকে নির্বাচিত করবেন টা সহজেই অনুমেয় । আরেক জায়গায় ইরশাদ হয়েছে ; তিনি স্বীয় গায়েবের বিষয়ে কাউকে ক্ষমতাবান করেন না । কিন্তূ রাসুলদের মধ্য যার উপর তিনি সন্তষ্ট হন ( তাকেই ক্ষমতা বান করেন ) (সুরা জিন- আয়াত ২৬-২৭ ) আল্লাহ তায়ালা ইরশদ করেছেন ' আল্লামাকা মা লাম তাকুন তা'আলাম " আর্থাৎ ' তিনি আপনাকে এমন জিনিস শিক্ষা দিয়েছেন যা আপনি জানতেন না " ( সুরা নিসা আয়াত ১১৩) এ আয়াতে ব্যাখা করতে গিয়ে প্রসিদ্ধ গ্রন্থ জালালাইন শরীফে বলা হয়েছে " আউযয়ু মিনাল আহকামে ওয়াল গাইব '' অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা তাঁর রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে শরীয়তের যাবতিয় হূকুম ও গায়েব সম্পর্কে শিক্ষা দিয়েছেন । জালালাইন শরীফের ব্যাখ্যা দ্বারা বুঝা গেল আল্লাহ রাব্বুল আলামিন উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে ইলমে গায়েব জানাইয়াছেন । তাই আমরা বলি রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইলমে গায়েব জানেন । অসংখ্য হাদিসে মাধ্যমে জানা যায় যে রাসুল সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলাইহিস সালাম স্পস্ট বলে দিয়েছেন -কে কখন মৃত্যুবরন করবে ? কোন জায়গায় কে মারা যাবে এবং কার গর্ভে ছেলে সন্তান অথবা মেয়ে সন্তান রয়েছে ইত্যাদি। যদি রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ সব বিষয়ে গয়েব না জানতেন , তাহলে সম্স্ত গয়েবের সংবাদ কি ভাবে দিলেন ?
অনেকে সূরা আ’রাফ উনার ১৮৮ নং আয়াত শরীফ উনার উদ্ধৃতি দিয়ে বলে থাকে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলমে গইব সম্পর্কে জানতেন না। নাউযুবিল্লাহ! এটি ঠিক নয়- قل لا املك لنفسى نفعا ولا ضرا الا ما شاء الله ولو كنت اعلم الغيب لاستكثرت من الخير وما مسنى السوء ان انا الا نذير وبشير لقوم يؤمنون উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার যাহিরী বা শাব্দিক অর্থ হচ্ছে- “হে আমার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, আমি আমার নিজের উপকার কিংবা অপকার করার মালিক নই, তবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যা চান। (অর্থাৎ আমি সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত মুবারক উনার মধ্যে ফানা, তাই আমি নিজ থেকে কোনো কিছুই করিনা। তিনি যা চান আমিও তাই চাই) আর যদি আমি গইব সম্পর্কে জানতাম তাহলে অবশ্যই আমি বেশি বেশি উত্তম কাজ করতাম এবং কোন মন্দ বা খারাবী আমাকে স্পর্শ করতে পারতো না। (অর্থাৎ আমি ইলমে গইব জানার কারণে সর্বাবস্থায় ভাল কাজই করি আর তাই আমাকে কোনো মন্দ বিষয় স্পর্শও করতে পারেনা) আমি অবশ্যই সতর্ককারী এবং সুসংবাদ প্রদানকারী ওই সকল লোকদের জন্য যারা ঈমানদার।” উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারাও যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলমে গইব সম্পর্কে জানেন সে কথাই স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। যেমন উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- لاستكثرت من الخير وما مسنى السوء অর্থ: অবশ্যই আমি বেশি বেশি উত্তম কাজই করতাম এবং কোন অনুত্তম বা মন্দা বিষয় আমাকে স্পর্শ করতো না। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলমে গইব সম্পর্কে জানতেন বলেই উনার সমস্ত কাজ বা সমস্ত বিষয়ই ছিল সর্বোত্তম। তার বিপরীত কোন অনুত্তম বা মন্দ বিষয় উনাকে স্পর্শ করেনি। সুবহানাল্লাহ!
ভাই,এসব বাদ দিয়ে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (স) এর সমাজ গঠনের কাজ করেন । আপনারা তো রাসুলের নাম মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (স) এর পরিবর্তে নুরে মুজাস্সম হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক স. বলা শুরু করেছেন। ঘুরিয়ে পেচিয়ে না বলে সরল নাম বলার চেষ্টা করুন। "অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ"
রাসূল গায়েব জানতেন । আল্লাহ সে শক্তি রাসূলকে দিছিলেন। রাসূল সাত তবক আসমান জমিনের সব দেখতেন শুধু তাই নয় সিদরাতুল মুনতাহা থেকে নূরের সাগর পারি দিয়ে আরশ দেখতেন আরো ওপরে কুরছী দেখতেন তার ওপরে লাওহে মাহফুজ দেখতেন তার ওপরে মানুষের আমলনামার খাতাও দেখতেন তার ওপরের কলম ও দেখতেন ।আল্লাহর সত্তাগত কিছু জাতী গায়েব আছে তা যতটুকু জানাইছেন ততটুকু জানতেন বাকী সৃষ্টিজগতের সবকিছু রাসূলকে জানাইছেন।
এই ফিতনাবায মুফতি গুস্তাখে রাসুল সুরা আল ইমরান ১৭৯ হে সাধারাণ লোকগন! আল্লাহ তা'আলার শান নয় যে, তিনি তোমাদেরকে ইলমে গায়েব দান করবেন, তবে হ্যাঁ রাসুল গনের মধ্য হতে তিনি যাকে চান তাকে অদৃশ্য জ্ঞানের জন্য মনোনীত করেন ।
আপনি ভাল করে লিখা পরা করুন । ভুলবাল অর্থ করবেন না । আপনার তথ্য এবং অর্থের মধ্যে অনেক ভুল আছে । আপনি আব্বাসি সাহেবের কাছে লিখা পরা করুন । ভুল গুলো সংশোধন হয়ে যাবে ।
@@abdussatar2599 আল্লাহ তার রাসূলের জবানীতে হাশরের(সেটা গায়েব রাসূল ছাড়া কেও দেখে নাই) কথা জানাইছে ।যে নাকি সেই রাসূল গায়েব জানতো সেটা বিশ্বাস করে না সে যে কতটুকু হাশর বিশ্বাস করে বুজা যায়
@@fuhadrock6370ami boli vai Mone koren apni apner streeke niye doctor er kace gelen ar ultrasound kore janlen je apnar streer sele ba meye bacca hobe tahole apni to gayeb janen taina. Bakkha kore janan
সকল নবীরা আমাদের মত মানুষ পার্থক্য শুধু তাদের কাছে ওহীর আসে আমাদের কাছে আসে না তারা কাজ ছিল শুধু ওহী আল্লাহর পক্ষ থেকে যা আছে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া
তুই কোরআন শরীফ ভুল ভাবে অনুবাদ করতেছিস কেন আপনারা যারা বাংলা অনুবাদসহ কোরআন শরীফ আছে হুজুরের বাংলা অনুবাদ আর আপনার কোরআন শরীফে দেওয়া বাংলা অনুবাদ ২ টা মিলাইয়া দেখবেন ঠিক আছে কিনা । বর্তমানে বহুত হুজুর বের হয়েছে, মানুষকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য এবং ধোকা দেওয়ার জন্য আল্লাহ এই সমস্ত মৌলবিদের কাছ থেকে হেফাজতে রাখুক সবাইকে।
ইলমে গইব কি? গইব’ হচ্ছে এরূপ এক অদৃশ্য বস্তু বা বিষয়; যা মানুষ চোখ, নাক, কান ইত্যাদি ইন্দ্রিয়সমূহের সাহায্যে উপলব্ধি করতে পারে না এবং যা কোনো দলীল-প্রমাণ ব্যতীত সুস্পষ্টভাবে পবিত্র ইলম উনার আওতায়ও আসে না। যেমন- জিন, ফেরেশতা, বেহেশত, দোযখ ইত্যাদি।
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি হচ্ছেন ‘আলিমুল গইব’। অর্থাৎ সর্বপ্রকার গইব বা অদৃশ্য বস্তু বা বিষয়ের ইলম মহান আল্লাহ পাক উনার রয়েছে। এ ব্যাপারে পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “আসমান-যমীনে মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত কারো পবিত্র ইলমে গইব নেই।” (পবিত্র সূরা নমল শরীফ: ৬৫)
এই পবিত্র ইলমে গইব তিনি উনার রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাদিয়া মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! এসম্পর্কে কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তিনি (মহান আল্লাহ পাক) আলিমুল গইব, উনার পবিত্র ইলমে গইব উনার মনোনীত হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ব্যতীত কারো নিকট প্রকাশ করেন না।” (পবিত্র সূরা জিন শরীফঃ ২৬ ও ২৭)
এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বিশ্বখ্যাত ও নির্ভরযোগ্য তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে খাযিন ও বাগবী শরীফ’ উনাদের মধ্যে উল্লেখ আছে যে, “যে সমস্ত মহান ব্যক্তিত্ব উনাদেরকে পবিত্র নুবুওওয়াত মুবারক ও পবিত্র রিসালত মুবারক উনাদের জন্য মনোনীত করেন, উনাদেরকে যতটুকু ইচ্ছা পবিত্র ইলমে গইব হাদিয়া করেন। উনাদের পবিত্র ইলমে গইব উনাদের নুবুওওয়াত মুবারক উনার প্রমাণস্বরূপ এবং উনার পবিত্র মু’জিযা শরীফও বটে।” শাব্দিক কিছু পার্থক্যসহ অনুরূপ ব্যাখ্যা তাফসীরে রুহুল বয়ান শরীফ, জালালাইন শরীফ, ছাবী শরীফ ও আযীযী শরীফেও উল্লেখ আছে।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আবূ মুসা আশয়ারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমাকে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব বিষয়ের সমস্ত পবিত্র ইলম হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে।” (ত্ববারানী শরীফ, ইবনে আবি শাইবা শরীফ, আবু ইয়ালা শরীফ, কানযুল উম্মাল শরীফ ৩১৯২৬)
হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে, “হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত । তিনি বলেন, একদা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তিনি আমাদের মাঝে দাঁড়িয়ে সৃষ্টির শুরু থেকে জান্নাতবাসীদের জান্নাতে প্রবেশ এবং দোযখবাসীদের দোযখে প্রবেশ করা পর্যন্ত সকল বিষয়ের সংবাদ প্রদান করেন। এগুলো যাঁরা স্মরণ রাখতে পেরেছেন উনারা স্মরণ রেখেছেন আর যাঁরা স্মরণ রাখতে পারেননি উনারা ভুলে গেছেন।” (বুখারী শরীফ, মিশকাত শরীফ)
মহান আল্লাহ পাক সকল মুসলমানদের আসেকে রাসুল হওয়ার তাওফিক দান করুন আমিন ❤❤❤❤❤
মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন রাসুল সাঃ কে গায়েবের খবর জানানোর পর তো রাসুল সাঃ জানতেন গায়েবের খবর।
এটাই তো সুন্নি জামাতের আকিদা।
আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন যদি কাউকে কিছু না জানান তবে সে কস্মিনকালেও তার খবর পাবেনা।
Jeta allah janiye den seta gayeb kemne hoi vai
Apnar sontan hobar age je apni altrasound kore jene nen tahole ki apnio gayeb janben
সকল গায়ে বের মালিক আল্লাহ তিনি জানীয়েছেন তার হাবিবকে
আপনি ডক্টর সাইফুল আজম বাবর আল আজহারী সাহেব থেকে বিস্তারিত পড়াশোনা করুন অনেক কিছু শিক্ষা করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
আসসালামুআলাইকুম। হুজুর অনেক ভালো লাগলো। যারা গায়েব নিয়ে বুঝেনা তাদের জন্য খুবই উপকারে আসবে। ইনশাআল্লাহ। তবে ভিডিওটা ১৪ মিনিট ২ সেকেন্ড দেখতে হবে মন দিয়ে। দোয়া রইলো সবার জন্য।
আলউদিন জীহাদী কাছে নেওয়া উছিত।
🤣🤣🤣🤣
আজকে প্রথম শুনলাম,,কোন ভন্ডের কাজ থেকে নবী গায়েব জানতেন কিনা, জানতে হবে,,, আলাউদ্দিন জিহাদী একজন ভন্ড,,, ওয়াজেদ নামে বাপদাদার কিচচা কাহিনী বলে
একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কেউ গায়েব জানেন না।
আর আল্লাহ তাআলা কাউকে কিছু জানালে সেটা নবী গায়েব জানা হয়নি।
বরং আল্লাহ তাআলা তাকে গায়ের কিছু খাবার জানালেন।
বিনা দলিলে মানি আমি আমার আল্লাহ ও তার বন্ধু দয়াল নবীজি গায়েব জানেন
Apni musolman non apni ekjon ondho bhokto jar ar kicu thakuk na thakuk iman nai
Sombhob hole iman anun abeg diye islam chole na
ঠিক বলেছেন হুজুর
Gayib sudhu Allah tayala oi jane
R j bolbe allah sara onno kyo gayib jane se bondo
নিজেকে এত পন্ডিত মনে করোনা
হুজুর নামের কলঙ্ক যারা বলবে আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কেউ গায়েব জানে।।তবে আল্লাহ্ যা প্রকাশ করে দিয়েছে সেটা গায়েব হয়ে থাকে কি করে।।
Ji vai sothik bolecen
সত্তাগত আলিমুল গায়েব হলেন একমাত্র আল্লাহ । আর আল্লাহর রাসুলের ইলমে গায়েব আল্লাহ্ প্রদত্ত । যেমন এ পসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে -
'' মা কানাল্লাহু লি উতলিয়াকুম আলাল গাইবে ওয়া কিন নাল্লাহা ইজতাবিয়ু মির রুসুলিহু মাইয়া সায়ু ''
অর্থাৎ হে সাধারাণ লোকগন ! আল্লাহ তা'আলার শান নয় যে , তিনি তোমাদেরকে ইলমে গায়েব দান করবেন , তবে হ্যাঁ রাসুলগনের মধ্য হতে তিনি যাকে চান তাকে অদৃশ্যজ্ঞানের জন্য মনোনীত করেন ।( সুরা আলইমরান ১৭৯)
রসুলগণের মধ্য হতে যদি আল্লাহ পাক কাউকে নির্বাচিত করেন। তাহলে সর্বপ্রথমে কাকে নির্বাচিত করবেন টা সহজেই অনুমেয় ।
আরেক জায়গায় ইরশাদ হয়েছে ; তিনি স্বীয় গায়েবের বিষয়ে কাউকে ক্ষমতাবান করেন না । কিন্তূ রাসুলদের মধ্য যার উপর তিনি সন্তষ্ট হন ( তাকেই ক্ষমতা বান করেন )
(সুরা জিন- আয়াত ২৬-২৭ )
আল্লাহ তায়ালা ইরশদ করেছেন ' আল্লামাকা মা লাম তাকুন তা'আলাম " আর্থাৎ ' তিনি আপনাকে এমন জিনিস শিক্ষা দিয়েছেন যা আপনি জানতেন না "
( সুরা নিসা আয়াত ১১৩)
এ আয়াতে ব্যাখা করতে গিয়ে প্রসিদ্ধ গ্রন্থ জালালাইন শরীফে বলা হয়েছে " আউযয়ু মিনাল আহকামে ওয়াল গাইব '' অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা তাঁর রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে শরীয়তের যাবতিয় হূকুম ও গায়েব সম্পর্কে শিক্ষা দিয়েছেন ।
জালালাইন শরীফের ব্যাখ্যা দ্বারা বুঝা গেল আল্লাহ রাব্বুল আলামিন উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে ইলমে গায়েব জানাইয়াছেন । তাই আমরা বলি রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইলমে গায়েব জানেন । অসংখ্য হাদিসে মাধ্যমে জানা যায় যে রাসুল সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলাইহিস সালাম স্পস্ট বলে দিয়েছেন -কে কখন মৃত্যুবরন করবে ? কোন জায়গায় কে মারা যাবে এবং কার গর্ভে ছেলে সন্তান অথবা মেয়ে সন্তান রয়েছে ইত্যাদি।
যদি রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ সব বিষয়ে গয়েব না জানতেন , তাহলে সম্স্ত গয়েবের সংবাদ কি ভাবে দিলেন ?
অনেকে সূরা আ’রাফ উনার ১৮৮ নং আয়াত শরীফ উনার উদ্ধৃতি দিয়ে বলে থাকে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলমে গইব সম্পর্কে জানতেন না। নাউযুবিল্লাহ! এটি ঠিক নয়-
قل لا املك لنفسى نفعا ولا ضرا الا ما شاء الله ولو كنت اعلم الغيب لاستكثرت من الخير وما مسنى السوء ان انا الا نذير وبشير لقوم يؤمنون
উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার যাহিরী বা শাব্দিক অর্থ হচ্ছে- “হে আমার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, আমি আমার নিজের উপকার কিংবা অপকার করার মালিক নই, তবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যা চান। (অর্থাৎ আমি সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত মুবারক উনার মধ্যে ফানা, তাই আমি নিজ থেকে কোনো কিছুই করিনা। তিনি যা চান আমিও তাই চাই) আর যদি আমি গইব সম্পর্কে জানতাম তাহলে অবশ্যই আমি বেশি বেশি উত্তম কাজ করতাম এবং কোন মন্দ বা খারাবী আমাকে স্পর্শ করতে পারতো না। (অর্থাৎ আমি ইলমে গইব জানার কারণে সর্বাবস্থায় ভাল কাজই করি আর তাই আমাকে কোনো মন্দ বিষয় স্পর্শও করতে পারেনা) আমি অবশ্যই সতর্ককারী এবং সুসংবাদ প্রদানকারী ওই সকল লোকদের জন্য যারা ঈমানদার।”
উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারাও যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলমে গইব সম্পর্কে জানেন সে কথাই স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। যেমন উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لاستكثرت من الخير وما مسنى السوء
অর্থ: অবশ্যই আমি বেশি বেশি উত্তম কাজই করতাম এবং কোন অনুত্তম বা মন্দা বিষয় আমাকে স্পর্শ করতো না।
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলমে গইব সম্পর্কে জানতেন বলেই উনার সমস্ত কাজ বা সমস্ত বিষয়ই ছিল সর্বোত্তম। তার বিপরীত কোন অনুত্তম বা মন্দ বিষয় উনাকে স্পর্শ করেনি। সুবহানাল্লাহ!
ভাই,এসব বাদ দিয়ে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (স) এর সমাজ গঠনের কাজ করেন । আপনারা তো রাসুলের নাম মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (স) এর পরিবর্তে নুরে মুজাস্সম হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক স. বলা শুরু করেছেন। ঘুরিয়ে পেচিয়ে না বলে সরল নাম বলার চেষ্টা করুন। "অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ"
গায়েব এর মালিক একমাত্র রব্বুল আলামীন।
আর রব্বুল আলামীনের হাবিব কে??? আপনারা???
রাসূল গায়েব জানতেন । আল্লাহ সে শক্তি রাসূলকে দিছিলেন। রাসূল সাত তবক আসমান জমিনের সব দেখতেন শুধু তাই নয় সিদরাতুল মুনতাহা থেকে নূরের সাগর পারি দিয়ে আরশ দেখতেন আরো ওপরে কুরছী দেখতেন তার ওপরে লাওহে মাহফুজ দেখতেন তার ওপরে মানুষের আমলনামার খাতাও দেখতেন তার ওপরের কলম ও দেখতেন ।আল্লাহর সত্তাগত কিছু জাতী গায়েব আছে তা যতটুকু জানাইছেন ততটুকু জানতেন বাকী সৃষ্টিজগতের সবকিছু রাসূলকে জানাইছেন।
আরে মাজার পুজারী সয়তান সরাসরি আল্লাহ্ যেটা বলছে তোরা সেটা না বিশ্বাস করে বাকা রাস্তা দেখাছ।
আপনি ঠিক কথাটা সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।
আপনি যে এই কমেন্ট লিখবেন এত বছর পরে, রাসুল সা কি এটা জানতেন
যেনার (স.)কাছে গায়েব জানলা, তেনাকেই বল গায়েব তিনি নাকি গায়েব জানে না🤣🤣।এখন কথা হলো নবিজি(স.) কি আল্লাহর মতো সমস্ত কিছু জানেন?না, আল্লাহই সর্বশ্রষ্ঠ।
এই ফিতনাবায মুফতি গুস্তাখে রাসুল সুরা আল ইমরান ১৭৯ হে সাধারাণ লোকগন! আল্লাহ তা'আলার শান নয় যে, তিনি তোমাদেরকে ইলমে গায়েব দান করবেন, তবে হ্যাঁ রাসুল গনের মধ্য হতে তিনি যাকে চান তাকে অদৃশ্য জ্ঞানের জন্য মনোনীত করেন ।
আপনি ভাল করে লিখা পরা করুন । ভুলবাল অর্থ করবেন না । আপনার তথ্য এবং অর্থের মধ্যে অনেক ভুল আছে । আপনি আব্বাসি সাহেবের কাছে লিখা পরা করুন । ভুল গুলো সংশোধন হয়ে যাবে ।
Thank you 💗💗
ভাই লেখা পড়া যতেষট করছে,,, কোরআনে আছে গায়েবের মালিক আললাহ
আল্লাহ ছাড়া অন্য কেহ গায়েব জানতেন না । আর যারা বলেন তারা শিরিক করতেছে কাল হাশরের দিন বুঝতে পারবে তারা
আব্বাসি হুজুর কি ইসলামের দলিল নাকি
@@abdussatar2599 আল্লাহ তার রাসূলের জবানীতে হাশরের(সেটা গায়েব রাসূল ছাড়া কেও দেখে নাই) কথা জানাইছে ।যে নাকি সেই রাসূল গায়েব জানতো সেটা বিশ্বাস করে না সে যে কতটুকু হাশর বিশ্বাস করে বুজা যায়
Valo lage apnar kotha
Mashallah! Jajakallah Khairan 🌹
সুরা জিন আয়াত 25 না বলে 26. 27 বলে .
রাইট
কুরআন বুঝতে না পরলে হাদিসে যেতে হবে কেন ⁉️
আপনার কী মনে হয় কুরআন অসম্পূর্ণ ⁉️
নাউজুবিল্লাহ
Mithabadi fetnabaz gustake rasulullah saw doshmone rasulullah saw sunnira nobiji saw ke ghayeber Malik bole na bole nobiji saw ghayeb Janen Sura jhin 26 & 27 Bangla torjoma na kore fetnabaz Tomi abol tabol Kotha bolso keno morbana
কোন কিছু জানিয়ে দেয়ার পর সেটা আর গায়েব থাকে না ।
gayeb janiye deoar por r oita gayeb thakena aita kon Ayat dara promanito aktu bolben ki...
@@fuhadrock6370ami boli vai
Mone koren apni apner streeke niye doctor er kace gelen ar ultrasound kore janlen je apnar streer sele ba meye bacca hobe tahole apni to gayeb janen taina. Bakkha kore janan
Amra Jani gaib ar Malik allaha
সূরা তাকভির এর আয়াতটির অপব্যাখ্যা করলেন আপনি,,
ওখানে কৃপণতা করেননি বলে রসূল সা কে বোঝানো হয়েছে,,আল্লাহ্ কে নই
Right
এরাই মিথ্যাবাদী
1400 বৎসরের আগের খবর এখন কার ঘটনার সাথে নবীর কথার সাথে মিলে যাচ্ছে কেনো।এই মেছাল গুলো আগে বলেন
সুন্নি মাজার পুজারীদের 1400 না 14000 বছর চুংগায় ভরে রাখলেও তাদের ইমান ঠিক হবে না।
Karon allah take oahur maddhome janiyecen
Tor Iman ni?
রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবা যখন বিষ খাচ্ছে বা প্রিয় নবিজি যখন খাচ্ছে তখন আল্লাহ কেন বলেনি যে ওতে বিষ আছে। আল্লাহ তো জানতেন।
আপনার কথায় বুঝলাম সয়তান কখনো ইমান আনবে না।
সূরা নামলের ৭৫ নং আয়াতের পরে সূরা আর রহমানের ২ নং আয়াতের অর্থ করেন
তাহলে তো আপনার গোমরাহী প্রকাশ পাবে
নবী রাসুলদের মুজিজা ছিলো।
ফেতনা সৃষ্টি কারি গায়েবের খবর একমাত্র মহান আল্লাহ্ ব্যতীত ছাড়া আর কারো কাছে নেই
Vul
tor antor o chokh abong mostisko iblisher niontrane.adonikdajjal toy
আপনার আয়াত ঠিক আছে কিন্তু বাংলা উচ্চারণ ভূল
চ্যালেঞ্জ
আইনুল হুদা তোদের অনেকের বিভ্রান্তি ছড়ানো ভুল ধরেছে এর জবাব তো তোমরা দেওয়া সম্ভব হয়নি
💢🕋🕌🛕💢❤️🔥🕌💢🛕🕋💢🕌💢
🛑 মোয়াদ্জেম হুসেইন :- সাইফি :- 🛑
🌹 আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন আপনার 🌹
🧿ছহিশুদ্ধ মতবাদকে - কবুল করুন -আমিন🧿
🕋💢🕌💢🛕💢🌹🕋💢🕌💢🛕🕋
🙏=•• যাজাকাল্লাহু=•••• খাইরান =•••••••••🙏
🌹🍀🌻🍀🌻 🧿🌼🍀🍀💖❤️🔥💙🌹
You are misinterpreting
স্যারের নাম্বার দেয়া জাবে কি ✅✅✅✅✅✅✅✅✅✅👈👈👈
মীর মোয়াজ্জম হোসেন সাঈফি 01757634233
ুঊ
শাইখের নাম্বার টা দাওয়া যাবে
মুফতি মীরমোয়াজ্জেম হোসেন সাঈফি 01757634233
Hujur Kon mosjide namaj poran ..akdin namaj porbo hujur er pichone.. location ta kothay
Ga na kha
Mashallah allah pak shaikh ke nek hayat bariye den.khub comotkar.
eida ekta chagol.
সকল নবীরা আমাদের মত মানুষ পার্থক্য শুধু তাদের কাছে ওহীর আসে আমাদের কাছে আসে না তারা কাজ ছিল শুধু ওহী আল্লাহর পক্ষ থেকে যা আছে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া
Chagol Nambar 1 .
Ke aita bekkha bhool korche
Mashallah ❤
Geyeber meaning e Janen na 🙄
তুই কোরআন শরীফ ভুল ভাবে অনুবাদ করতেছিস কেন আপনারা যারা বাংলা অনুবাদসহ কোরআন শরীফ আছে হুজুরের বাংলা অনুবাদ আর আপনার কোরআন শরীফে দেওয়া বাংলা অনুবাদ ২ টা মিলাইয়া দেখবেন ঠিক আছে কিনা । বর্তমানে বহুত হুজুর বের হয়েছে, মানুষকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য এবং ধোকা দেওয়ার জন্য আল্লাহ এই সমস্ত মৌলবিদের কাছ থেকে হেফাজতে রাখুক সবাইকে।
Allah. Gaeb. Akita. Nobo. Bola an.. Bol Anna. Molla
Dure giya mor
গায়েবের এলেমে এক জিনিস এবং গায়েবের খবর হল আর এক জিনিস
hamm tai??
ইলমে গইব কি? গইব’ হচ্ছে এরূপ এক অদৃশ্য বস্তু বা বিষয়; যা মানুষ চোখ, নাক, কান ইত্যাদি ইন্দ্রিয়সমূহের সাহায্যে উপলব্ধি করতে পারে না এবং যা কোনো দলীল-প্রমাণ ব্যতীত সুস্পষ্টভাবে পবিত্র ইলম উনার আওতায়ও আসে না। যেমন- জিন, ফেরেশতা, বেহেশত, দোযখ ইত্যাদি।
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি হচ্ছেন ‘আলিমুল গইব’। অর্থাৎ সর্বপ্রকার গইব বা অদৃশ্য বস্তু বা বিষয়ের ইলম মহান আল্লাহ পাক উনার রয়েছে। এ ব্যাপারে পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “আসমান-যমীনে মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত কারো পবিত্র ইলমে গইব নেই।” (পবিত্র সূরা নমল শরীফ: ৬৫)
এই পবিত্র ইলমে গইব তিনি উনার রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাদিয়া মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! এসম্পর্কে কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তিনি (মহান আল্লাহ পাক) আলিমুল গইব, উনার পবিত্র ইলমে গইব উনার মনোনীত হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ব্যতীত কারো নিকট প্রকাশ করেন না।” (পবিত্র সূরা জিন শরীফঃ ২৬ ও ২৭)
এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বিশ্বখ্যাত ও নির্ভরযোগ্য তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে খাযিন ও বাগবী শরীফ’ উনাদের মধ্যে উল্লেখ আছে যে, “যে সমস্ত মহান ব্যক্তিত্ব উনাদেরকে পবিত্র নুবুওওয়াত মুবারক ও পবিত্র রিসালত মুবারক উনাদের জন্য মনোনীত করেন, উনাদেরকে যতটুকু ইচ্ছা পবিত্র ইলমে গইব হাদিয়া করেন। উনাদের পবিত্র ইলমে গইব উনাদের নুবুওওয়াত মুবারক উনার প্রমাণস্বরূপ এবং উনার পবিত্র মু’জিযা শরীফও বটে।” শাব্দিক কিছু পার্থক্যসহ অনুরূপ ব্যাখ্যা তাফসীরে রুহুল বয়ান শরীফ, জালালাইন শরীফ, ছাবী শরীফ ও আযীযী শরীফেও উল্লেখ আছে।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আবূ মুসা আশয়ারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমাকে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব বিষয়ের সমস্ত পবিত্র ইলম হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে।” (ত্ববারানী শরীফ, ইবনে আবি শাইবা শরীফ, আবু ইয়ালা শরীফ, কানযুল উম্মাল শরীফ ৩১৯২৬)
হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে, “হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত । তিনি বলেন, একদা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তিনি আমাদের মাঝে দাঁড়িয়ে সৃষ্টির শুরু থেকে জান্নাতবাসীদের জান্নাতে প্রবেশ এবং দোযখবাসীদের দোযখে প্রবেশ করা পর্যন্ত সকল বিষয়ের সংবাদ প্রদান করেন। এগুলো যাঁরা স্মরণ রাখতে পেরেছেন উনারা স্মরণ রেখেছেন আর যাঁরা স্মরণ রাখতে পারেননি উনারা ভুলে গেছেন।” (বুখারী শরীফ, মিশকাত শরীফ)
Chagol Nambar 1 .
Wahabir desh ata noy.
বাটপার ছালাফি
Tui boro saitan