হালুয়া রুটি আমি আপনি শবেবরাত ছাড়া যেকোনো দিন খেতে পারি তাতে কিন্তু গরিব মানুষের কোন উপকার হয় না। রোজার ঈদে কয়জন মানুষ গরুর মাংস খেতে পারে? কিন্তু কোরবানির ঈদে ধনী গরিব সবাই গরুর মাংস খেতে পারে কারন সবাই ঐ একদিনে গরু কোরবানি করে তাই। তেমনি আগে সবাই শবেবরাতে রুটি বানাত তাই অনেক গরীব মানুষের মাসের খাবারের ব্যবস্তা হয়ে যেত এই উছিলায়। এর পাশাপাশি প্রতিবেশীদের এই রুটি বিতরণের উছিলায় সম্পর্ক ভালো হত। তাই একটা উপলক্ষে এই সাধারণ রুটি বানানো বাদ দিয়ে ইসলামের কি উপকার হয় আমার বুঝে আসে না। আগে হজ করতে ছবি তুলতে হত না ভিসা লাগত না আর এখন কিন্তু লাগে। এই ছবি তোলার উদ্দেশ্য ভালো তাই জায়েজ হলে রুটি হালুয়া কি দোষ করছে এটার উদ্দেশ্য ও কিন্তু ভালো। এটা একান্তই আমার নিজের মতামত কেউ কষ্ট নিবেন না। ধন্যবাদ।
কিছু মানুষ শবেবরাত নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করে আবার কেউ চুপচাপ থাকে আবার কেউ মাঝামাঝি থাকে,,কাউ কে হালুয়া রুটি খাওয়ানোর ইচ্ছে থাকলে অন্য একদিন খাওয়াতেন আপনি শবেবরাত উপলক্ষে বিতরন করতেছেন তারমানে এটা আপনার কাছে উৎসব ছাড়া কিছুই না,,মনে কষ্ট নিবেন না আপনি যেটা করছেন এটা ইসলাম সমর্থন করে না আশা করি বুঝতে পেরেছেন
আপনাকে এই জন্য আমার ভালোলাগে ভাই এখন ফতুয়ার টেলাই সব হারিয়ে যাচ্চে এইটা বিদায়াত ঔ টা বিদায়াত বলতে বলতে শেষ, আর এক হুজুরের ওয়াজে শুনচি এটা নাকি পতিতালয়ের সমান নাউজুবিল্লাহ এখন হুজুরেরা পড়ে কি পড়ায় কি ভাই আমি জানিনা
শিক্ষিত লোকদের উচিত তারা যেই বিষয়ের উপর পড়াশোনা করেছেন তার উপর নির্ভর করেই কথা বলা।ধর্মীয় বিষয়ে যাঁরা ভাল জানেন তাদের নিকট থেকে না জেনে নিজে মন্তব্য করা অনুচিত।
তাদের আগে পর্দা করান তার পরে যায়েজ নাকি না যায়েজ সেটা পরে খুজেন ভাই কারন আপনার মৃত্যুর পরে আপনারে আগে আল্লাহ ধরবেন,আপনি মুসলমান আমার ভাই তার জন্য বলে গেলেম প্রিয় বড় ভাই অবশ্যই মানবেন।
হালুয়া রুটি যেদিন ইচ্ছা খেতে পারবেন,,শাবান মাসের ১৫ তারিখ ও বানিয়ে খেতে পারবেন,, তবে শবেবরাত উপলক্ষে না, শুধু শবেবরাত না কোনো দিন বা কোনো কিছুর উপলক্ষে খেতে হবে এগুলোর জায়েজ নাই,কোনো উপলক্ষ ছাড়া যখন তখন সব হালাল খাবারই খাওয়া যাবে😊
ভাই আল্লাহর বিধানের উপরে কোন প্রশ্ন না তোলাটাই ভালো। যেই রাস্তা দিয়ে পেসাব বের হয়, সেই একি রাস্তা দিয়ে বীর্য বের হয়, কিন্তু একটা বের হলে গোসল ফরজ, আরেকটা বের হলে ফরজ না, আপনার কি এটার মানে বুঝে আসে কি?? যেহেতু ওলামায়ে কেরাম নিষেধ করছে, নিশ্চয় কুনো কারন আছে। তাই আল্লাহর বিধানের উপর কুনো সওয়াল তুইলেন্না
গরিব কে খাওয়ানোর উছিলার দরকার হয়না কিন্তু নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেটা নির্দেশ করেননি সেটা করা বিদায়াত। আল্লাহ সবাইকে সহীহ্ বুঝ দান করুন ,আমীন।
সারা দিন হালুয়া রুটি বানাতে বানাতে যে বানায় তার শরিরের হালুয়া বের হয়ে যায়,, পরে দেখা যায় সারা দিনের ক্লান্তির জন্য রাতে ইবাদাত করতে কষ্ট হয়ে যায় এর জন্য এই হালুয়া রুটি বানাতে মানা করছে,,তার পর এটা ইবাদাত মনে করে খেলে সেটা বেদায়াত
আমার আম্মু কে দেখেছি শবেবরাতের রুটি বেচে গেলে ছোট ছোট করে কেটে শুখিয়ে রাখছে, রোজায় ভেজে দিতো,অনেক মজা চিনি দিয়ে মিলিয়ে খায়তাম,কোথায় গেলো সেই দিন গুলো😢😢😢
ঠিক বলেছেন ভাই গরিবের জন্য হলেও এটা একদম ঠিক কারন গরিবকে খাওয়ালে এটা সওয়াব আচ্ছে আমার মা বেঁচে থাকতে বুটের হালুয়া চালের রুটি তৈরি করে সারাদিন মানুষ কে দিতেন আর এখন আমার মা বেঁচে নেই সবাই আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন 😢
কেনো ভাই, গরীব মানুষদের দান সাদাকা করার জন্য বিশেষ দিন নির্ধারণ করে নিলেন কেন? আপনি সারাবছর আপনার সুযোগ সুবিধা মতো যেকোনো দিন দান সাদাকা করেন। বছরে এই একদিন দান সাদাকা করে সারা বছর কি আপনি আর করবেন না? অবশ্যই করবেন। এভাবে না বুঝে ইবাদত করতে গিয়ে যদি সওয়াব না হয়ে বিদআত হয় আল্লাহ পাকের কাছে কি জবাব দিবেন।।
আসুন সবাই মিলে এমন কিছু করি যাতে মানুষের দুঃখ কষ্ট দূর হয়। সবাই মিলে সমাজের কুসংস্কার ও হিংসামি দূর করার চেষ্টা করি। আমাদের মন মানুসিকতা পবিত্রতা করা বড়োই প্রয়োজন। আর প্রয়োজন মানুষের ভালোবাসা ও দোয়া।
আমাদের চট্টগ্রামেও এই সিস্টেম হালুয়া রুটি বানিয়ে সবার বাড়িতে বাড়িতে দিয়ে আসা হয়। ব্যাপারটা খুব আনন্দের। আমার শ্বশুরবাড়ি কুমিল্লাতে এইখানে এই সিস্টেম নেই।
আমাদের নবী যিনি দাঁত ভাঙ্গার কারণে হালুয়া রুটি খেয়েছিলেন আর আমরা সেইসব রুটি হালুয়া নিয়ে আনন্দে মেতে উঠি নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করেন তবে বুঝতে পারবেন এটা কতটা যুক্তিসঙ্গ
হালুয়া রুটি বানানো পরে মহিলারা ক্লান্ত হয়ে যায় পরে নামাজটা পড়া হয়না এইজন্য হুজুরে না করছে ভাই ইমাম সাব না করছে বুঝতে হবে ভাই অনুষ্ঠানটা আমি খুব ভালো করে দেখি ভালো লাগে আমি ঢাকা নারায়ণগঞ্জ থেকে বলছি আমি রনি আসসালামু আলাইকুম
আমার এক ভাই লেখছে যে শবেবরাতের দিন হালুয়া রুটি খাওয়া যাবে না, মাসে যে কোন দিন খাওয়া যাবে, মাসের যেকোনো দিন খাওয়া যাবে, শবে বরাতের দিন খেলে কি সমস্যা ভাই, আমার তো বুঝে আসেনা ভাই। সালাম ভাই যে কথাগুলো বলছে সবগুলো ১০০% সঠিক আমরা খেয়ে আসছি যতদিন বাচবো ততদিন খেয়ে যাব ইনশাআল্লাহ বাড়ি আশেপাশে গরিব মানুষকে দিলে বিন্দু পরিমাণ যদি সওয়াব হয় তাতে লস কী ধন্যবাদ সবাইকে যারা হালুয়া রুটি খান তাদেরকে ধন্যবাদ যারা খান না তারাও খাইয়েন অনেক সাধ রে ভাই আলহামদুলিল্লাহ
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ আমি কলকাতা থেকে বলছি মাওলানা ওসি উল্লাহ ভাই আপনি যে কথা বলেছেন যে গরীবকে খাওয়ানোর জন্য এটা অবশ্যই সঠিক কিন্তু কিন্তু আপনাকে এই দিনটায় কেন নির্ধারণ করতে হবে আপনি যে কোন দিনই তো করতে পারেন ইসলামে কোন দিনকে নির্দিষ্ট করে কোন কাজ করা যেটা হাদিস কোরআন থেকে কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না সে কাজ সুন্নত মনে করে করা বেদাত আর বেদাআত কারী জাহান্নামে যাবে এটাই চূড়ান্ত আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে বেদাত কাজ থেকে বাঁচিয়ে রাখেন আমিন
হালুয়া রুটি আমি আপনি শবেবরাত ছাড়া যেকোনো দিন খেতে পারি তাতে কিন্তু গরিব মানুষের কোন উপকার হয় না। রোজার ঈদে কয়জন মানুষ গরুর মাংস খেতে পারে? কিন্তু কোরবানির ঈদে ধনী গরিব সবাই গরুর মাংস খেতে পারে কারন সবাই ঐ একদিনে গরু কোরবানি করে তাই। তেমনি আগে সবাই শবেবরাতে রুটি বানাত তাই অনেক গরীব মানুষের মাসের খাবারের ব্যবস্তা হয়ে যেত এই উছিলায়। এর পাশাপাশি প্রতিবেশীদের এই রুটি বিতরণের উছিলায় সম্পর্ক ভালো হত। তাই একটা উপলক্ষে এই সাধারণ রুটি বানানো বাদ দিয়ে ইসলামের কি উপকার হয় আমার বুঝে আসে না। আগে হজ করতে ছবি তুলতে হত না ভিসা লাগত না আর এখন কিন্তু লাগে। এই ছবি তোলার উদ্দেশ্য ভালো তাই জায়েজ হলে রুটি হালুয়া কি দোষ করছে এটার উদ্দেশ্য ও কিন্তু ভালো। এটা একান্তই আমার নিজের মতামত কেউ কষ্ট নিবেন না। ধন্যবাদ।
আপনাকে গরিবের উপকার করার জন্য শবে বরাতের কেন রুটি করতে হবে গরিবের উপকার করার জন্য তো আল্লাহ তালা বলেছেন যাকাত ফিতরা সদকা দেওয়ার জন্য প্রত্যেকটা মানুষ যদি তার নিজের যাকাত ফিতরাদেয় তাহলে গরিব আর কেউ থাকবে না আর আপনি যে ফটো তোলার ব্যাপারে বললেন ওটার ব্যাপারে মসলা হলো কোন নাজায়েজ জিনিস যদি একান্ত জরুরাত হয় তাহলে সেই কাজ করা জায়েজ কিন্তু শবে বরাতের দুটি হালুয়া দেওয়াটা একান্ত জরুরি নয় যদি নাও দেয়া হয় মানুষের ক্ষতি হয়ে যাবে না এখানে হালুয়া রুটি দেওয়াটা কোন ক্ষতি নয় এখানে নতুন একটা ইসলামের নিয়ম তৈরি হওয়ার কারণে এটাকে মানা করা হয় আল্লাহতালা বুঝার তৌফিক দান করেন
আপনি যদি আল্লাহ এবং তার রাসুলে বিশ্বাসী হোন তাহলে এক কথায় আপনার জন্য যথেষ্ট হওয়া উচিত।বিদআত হলো ইসলামে নতুন কিছু সংযোজন। যা আমাদের রাসুল করেন নি।আপনার যুক্তি মতে যোহরের ফরজ ৪ রাকাত না পড়ে ৫ রাকাত পড়লে কি সমস্যা তাহলে তো আরও বেশি নেকি পাওয়া যাবে।আশা করি বুঝতে পেরেছেন।আপনাকে এ কথাগুলো বলার উদ্দেশ্য একটাই যেনো সাধারন জনগন বিভ্রান্ত না হয় কারন আপনি কোনো আলেম উলামা না। যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না।
আমার ও হঠাৎ করে হালুয়া খেতে ইচ্ছে করলো।যেই বলা সেই কাজ বুটের ডালের হালুয়া করলাম।মাসকাট থাকি আমি এই দেশে শবেবরাত করে না কোন দিন।শুধু শবেমেরাজ আর শবেকদর করে।
সালাম ভাই আপনি কী কখনো ভেবেছেন বিশেষ কোনো দিনে তারা ভালো কিছু খাওয়া সময় যে তার ছোট ভাই বোনদের কথা মনে পড়ে.. সে ও চায় এই ভালো সময় গুলো যদি তার পরিবারের সাথে থাকতে. কিন্ত পারেনা ... কারণ সে বুঝে সব বিশেষ দিন সবার জন্য না
ভাই আপনার আমার মনে করায় কিছু আসে যায় নাহ। এই দিনে এইশব কাজ করা বিদাত। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এই রাত দিয়েছেন ইবাদাত করেয় গুনাহ মাফ করে নেওয়ার জন্য। উতসব করার জন্য নাহ। আপনি জ্ঞানী মানুষ তবুও আমার মনে হয় আপনার বিদাত সর্ম্পকে আরো জনা ঊচিত।
দিন দিন ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। আমি যতদূর জানতে পেরেছি কিছু কিছু হুজুরেরা বলে থাকে এসব রুটি আয়োজন হাদিসে নাই। এসব কথা লোকজনের মধ্যে আছতে আছতে কার্যকর হয়ে যায়।
আসসালামু আলাইকুম ভাই, আপনার ভিডিও মোটামুটি দেখি প্রায় তিন বছরের বেশি সময় ধরে, আজকে কমেন্ট করলাম,আল্লাহ যেমন দিতে জানে তেমন দিয়ে নিতে জানে, এই রাতের গুরুত্ব অনেক কোন ধরা বান্ধা নামাজ দেয় নাই, আল্লাহর নবী এই শাবান মাসে বেশি নফল রোজা রাখতো,হিংসুক শিরিক করে তাদের দোয়া কবুল হবে না, তাও দুর্বল জয়ীফ হাদিস বলা হয়, আজকে দেখবেন ফজরের ফরজ নামাজ নাই যোহরের ফরজ নামাজ নাই আসরের ফরজ নামাজ নাই, যেটা নিয়ে ধরাধরি হবে না অত সহজে সেই নফল এবাদত নিয়ে ব্যস্ত, আপনার সারা জীবনের শবে বরাত এক ওয়াক্ত ফরজ নামাজের সমতুল্য না, ভাই আমরাও হালুয়া রুটি বানাইতাম তাও গাজরের হালুয়া থেকে শুরু করে বুটের হালুয়া গরুর গোস্ত মুরগি গোস্ত , সবই থাকতো হ্যাঁ এখনো থাকে কিন্তু পরের দিন, এই দিনেই খেতে হবে এটাকে বলা হয় বেদাত, শাবান মাসের মাঝামাঝি রাতের কথা হাদিসের উল্লেখ্য আছে এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ রাত, হালুয়া রুটি ফকির মিসকিনদের সারা বছর খাওয়ানো যায় ওই দিনেই খাওয়াইতে হবে নইলে দোয়া কবুল হবে না আমরাও তো জানতাম না যেটা একটা শয়তানের ধোঁকাবাজি,ভাই সুদ খাওয়া হারাম কিন্তু দেখবেন যারা সুদের কারবারী আসল অত সহজে নিতে চাই না যতদিন থাকবে সুদটা বেশি পাবে,কারণ তাদের কাছে সুদটা টা বেশি মজা লাগে, রমজানে একটা আমল করলে 70 গুণ পাওয়া যায়, আপনার ভিডিওতে কিছু জিনিস দেখছি যেমন সিন্নি রান্না করি কোথাও রাখে দিয়ে আসে, ভাই ভরা পেট নিয়ে সারারাত ইবাদত করা যায় না, আলহামদুলিল্লাহ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন,।
MasAllah Vai akdom thik kaj korsen ai rate allah pak bandar guna maf korben bolsa to ai khusitai to khana khawano usit jara bola bidayat tara romjane ato item kno khai o r sobe borat a khailay bedayat.
ইসলাম যুক্তিতর্ক দিয়ে চলেনা,, কোরআন ও হাদিসে যা আছে সেটাই আপনাকে মানতে হবে,, ইসলামের মধ্যে নতুন কিছু ঢুকানো বা ছেড়ে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই,,এখানো ভালো লাগা বা খারাব লাগার কিছু নেই,, আশা করি বুঝতে পেরেছেন,,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু সালাম ভাই এ আগের ঐতিহ্য কিন্তু এখন বর্তমান প্রজন্ম সাথে মিলেনা এবং কি করা হচ্ছে না প্রত্যেকটা পরিবারে কিন্তু আগে আমাদের মা খালারা কিন্তু শবে বরাতের দিনে শবে বরাতকে উল্লেখ করে কিন্তু এই হালুয়া রুটি এবং কি পিন্নি বানানো হতো আমরা খুব মজা করে খেতাম এবং কি বাড়িতে সবাইকে সবার ঘরে ঘরে দিয়ে আসতাম এবং কি সবাই মিলে খেত সবার ঘরে থেকে রবিবার থেকে ওই ঘর ফেলি করা হত এটা হচ্ছে মানবতার খাতিলে সেটা আপনিও আজকে দেখলাম যে ধরে রাখছেন কারণ আপনার আম্মাকে আপনার খালাকে আপনার পরম প্রতিবাসীদেরকে স্মরণ করে আপনে আপনার পরিবারকে নিয়ে একসাথে বসে খালেন খুব ভালো লাগলো দেখে তবে এটা আনুষ্ঠানিকভাবে করাটা উচিত না এটা জায়েজ না শরীয়তে
ভালো খারাপের বিচার করে ইসলাম চলে না। ইসলাম চলে আমাদের শেষ নবী যা করতে বলেছেন আর যা নিষেধ করেছেন। যেহেতু আমাদের শেষ নবী এটা করেনি তাই এটা আমাদের করা নিষেধ
মাশাআল্লাহ, আয়াত সোনামনির রুটি বেলতে দেখে খুব ভালো লাগছে 🥰 আমার মা বলতেন "মেয়েরা জন্ম থেকেই লক্ষী হয়☺️ ছোট্ট বেলায় থেকেই একা একাই কাজ শিখে নেয়🥰 " আয়াতের জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল 🥰
হালুয়া রুটি আমি আপনি শবেবরাত ছাড়া যেকোনো দিন খেতে পারি তাতে কিন্তু গরিব মানুষের কোন উপকার হয় না। রোজার ঈদে কয়জন মানুষ গরুর মাংস খেতে পারে? কিন্তু কোরবানির ঈদে ধনী গরিব সবাই গরুর মাংস খেতে পারে কারন সবাই ঐ একদিনে গরু কোরবানি করে তাই। তেমনি আগে সবাই শবেবরাতে রুটি বানাত তাই অনেক গরীব মানুষের মাসের খাবারের ব্যবস্তা হয়ে যেত এই উছিলায়। এর পাশাপাশি প্রতিবেশীদের এই রুটি বিতরণের উছিলায় সম্পর্ক ভালো হত। তাই একটা উপলক্ষে এই সাধারণ রুটি বানানো বাদ দিয়ে ইসলামের কি উপকার হয় আমার বুঝে আসে না। আগে হজ করতে ছবি তুলতে হত না ভিসা লাগত না আর এখন কিন্তু লাগে। এই ছবি তোলার উদ্দেশ্য ভালো তাই জায়েজ হলে রুটি হালুয়া কি দোষ করছে এটার উদ্দেশ্য ও কিন্তু ভালো। এটা একান্তই আমার নিজের মতামত কেউ কষ্ট নিবেন না। ধন্যবাদ।
অনেক ভালো কথা বলছেন ভাইয়া আপনার কথা যুক্তি আছে আলহামদুলিল্লাহ 😍😍😍
Thik bolechen,,jar jar kobore se se jabe..tai jar jeta Valo lagbe seta korbe,,nijer chinta nijekei Korte hobe..
tik
কিছু মানুষ শবেবরাত নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করে আবার কেউ চুপচাপ থাকে আবার কেউ মাঝামাঝি থাকে,,কাউ কে হালুয়া রুটি খাওয়ানোর ইচ্ছে থাকলে অন্য একদিন খাওয়াতেন আপনি শবেবরাত উপলক্ষে বিতরন করতেছেন তারমানে এটা আপনার কাছে উৎসব ছাড়া কিছুই না,,মনে কষ্ট নিবেন না আপনি যেটা করছেন এটা ইসলাম সমর্থন করে না আশা করি বুঝতে পেরেছেন
আপনাকে এই জন্য আমার ভালোলাগে ভাই এখন ফতুয়ার টেলাই সব হারিয়ে যাচ্চে এইটা বিদায়াত ঔ টা বিদায়াত বলতে বলতে শেষ, আর এক হুজুরের ওয়াজে শুনচি এটা নাকি পতিতালয়ের সমান নাউজুবিল্লাহ এখন হুজুরেরা পড়ে কি পড়ায় কি ভাই আমি জানিনা
ফিলিস্তিন এর ভাই বোনদের জন্য সবাই দোয়া করবেন তাঁরা অনাহারে দিন কাটাচ্ছে আল্লাহ তাদেরকে কুদরত থেকে সহায্য করুন আমিন
আমিন 🤲🤲🤲
Amin🤲🤲🤲
আমিন
Amin
Amin
শিক্ষিত লোকদের উচিত তারা যেই বিষয়ের উপর পড়াশোনা করেছেন তার উপর নির্ভর করেই কথা বলা।ধর্মীয় বিষয়ে যাঁরা ভাল জানেন তাদের নিকট থেকে না জেনে নিজে মন্তব্য করা অনুচিত।
to tader tk neuya kon bisoy a porasona ase suni. je duya korar jonno tk neuya ata kon hadis a ase. joto sob.
তাদের আগে পর্দা করান তার পরে যায়েজ নাকি না যায়েজ সেটা পরে খুজেন ভাই
কারন আপনার মৃত্যুর পরে আপনারে আগে আল্লাহ ধরবেন,আপনি মুসলমান আমার ভাই তার জন্য বলে গেলেম প্রিয় বড় ভাই অবশ্যই মানবেন।
শুকরিয়া
বউ দিয়ে ভিডিও করে টাকা কামাই ওনি হাদিস বলে
ভাই কি যোগ আসলো সত্য কথা বললেও সমস্যা।
বৌকে দেখিয়ে রোজগার করে, যা হারাম।
হালুয়া রুটি যেদিন ইচ্ছা খেতে পারবেন,,শাবান মাসের ১৫ তারিখ ও বানিয়ে খেতে পারবেন,, তবে শবেবরাত উপলক্ষে না, শুধু শবেবরাত না কোনো দিন বা কোনো কিছুর উপলক্ষে খেতে হবে এগুলোর জায়েজ নাই,কোনো উপলক্ষ ছাড়া যখন তখন সব হালাল খাবারই খাওয়া যাবে😊
Right brother
শবেবরাতের দিন খাইলে সবাই এটা উপলক্ষেই খাবে
আমার মনে হয় আপনি অর্ধেক্কা হুজুর কোন কোন ফ্যামিলির জন্য এটা জায়েজ না সেটা উল্লেখ করতে হবে
@@MD.MokterHossan-dg1ty আপনার মনে কি হয় তা নিয়ে আমার কিছু আসে যায় না,
যা বুঝাতে চেয়েছি বুঝলে বুজ পাতা না বুজলে তেজপাতা
@@relaxtrip69 এটা যার যার নিয়ত ভাই,,কেউ যদি এমন নিয়ত করে যে খাওয়া লাগবেই সেইটা এক কথা,,
আর ভাই এইটা তো হারাম খাবার না যে ইচ্ছা খেতে পারে😊
যারা সুস্থ আছি এবং যারা অসুস্থ আছেন তারাও বলি আলহামদুলিল্লাহ 🥰🤲🥰
🎉🎉🎉🎉🎉🎉❤❤❤❤❤❤
🎉🎉🎉
আলহামদুলিল্লাহ, 🥀🥰
আলহামদুলিল্লাহ 😊
Alhamdulillah
আপনারা দুজনই অনেক ভালো, ভালো কাজ করেন,ভাই আরো ভালো কাজ করেন, সেটা হলো মাদ্রাসার এতিম বাচ্চাদের দান সদকা করুন।
ভাই আল্লাহর বিধানের উপরে কোন প্রশ্ন না তোলাটাই ভালো।
যেই রাস্তা দিয়ে পেসাব বের হয়, সেই একি রাস্তা দিয়ে বীর্য বের হয়, কিন্তু একটা বের হলে গোসল ফরজ, আরেকটা বের হলে ফরজ না, আপনার কি এটার মানে বুঝে আসে কি?? যেহেতু ওলামায়ে কেরাম নিষেধ করছে, নিশ্চয় কুনো কারন আছে। তাই আল্লাহর বিধানের উপর কুনো সওয়াল তুইলেন্না
নবীজী (সা:)বলেছেন কেয়ামতের আগে মাওলানাদের মধ্যে ৭৪টি ভাগ হবে৷সেই প্রতিফলনই পতিনিয়ত ঘটে চলেছে৷
S
গরিব কে খাওয়ানোর উছিলার দরকার হয়না কিন্তু নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেটা নির্দেশ করেননি সেটা করা বিদায়াত।
আল্লাহ সবাইকে সহীহ্ বুঝ দান করুন ,আমীন।
ধর্মীয় সংস্কৃতি এবং মুসলমানদের ভ্রাতৃত্ব নষ্ট করার একটি চক্রান্ত এছাড়া কিছু না।আপনার চিন্তা ঠিক আছে ভাই চালিয়ে যান।
সহমত
সারা দিন হালুয়া রুটি বানাতে বানাতে যে বানায় তার শরিরের হালুয়া বের হয়ে যায়,, পরে দেখা যায় সারা দিনের ক্লান্তির জন্য রাতে ইবাদাত করতে কষ্ট হয়ে যায় এর জন্য এই হালুয়া রুটি বানাতে মানা করছে,,তার পর এটা ইবাদাত মনে করে খেলে সেটা বেদায়াত
আলহামদুলিল্লাহ ভালো কাজ করেছেন ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে
বউকে মা কে ক্যামেরার সামনে আনা জায়েজ ভাই????
আমি বেশী পরালেখা করিনি ❤দেশে থাকতে কত শিরক বিদআত করেছি ❤বেচে থাকলে এগুলার ধারেও যাবোনা ইনশাআল্লাহ ❤সঠিক জিনিসটা যেন বুঝতে পারি আমরা সবাই
ভালোবাসা রহিল ভাই আপনার জন্য প্রতিবছর করবেন আমরাও করি ইনসাআল্লাহ❤️❤️❤️
আমার অনেক ইচ্ছে করে আপনাদের ওখানে যেতে বিশ্বাস করেন ভাই আপনাদের অনেক ভালো লাগে আপনাদের ভিতর কোন অহংকার নাই এই গ্রাম্য পরিবেশ আমার মন ছুয়ে যায়
জরুরী বার্তা ---
শবেবরাত প্রেমিকরা আগামীকাল আওয়াজ তুলুন। বিকাল তিনটায় জাতীয় প্রেসক্লাব ঢাকা ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব।
আমার আম্মু কে দেখেছি শবেবরাতের রুটি বেচে গেলে ছোট ছোট করে কেটে শুখিয়ে রাখছে, রোজায় ভেজে দিতো,অনেক মজা চিনি দিয়ে মিলিয়ে খায়তাম,কোথায় গেলো সেই দিন গুলো😢😢😢
ছোট থেকে বড় হলাম ভাই সারা জীবনই হালুয়া রুটি খেয়ে গেলাম শবে বরাত হলে হালুয়া রুটি কত যে মজা ছিল সেই দিনগুলি
ভাই আপনারাদের সাথে চট্টগ্রামের অনেক কিছু মিল আছে
ঠিক বলেছেন ভাই গরিবের জন্য হলেও এটা একদম ঠিক কারন গরিবকে খাওয়ালে এটা সওয়াব আচ্ছে আমার মা বেঁচে থাকতে বুটের হালুয়া চালের রুটি তৈরি করে সারাদিন মানুষ কে দিতেন আর এখন আমার মা বেঁচে নেই সবাই আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন 😢
❤❤❤
Tahole onno kunu din dewa jay na
কেনো ভাই, গরীব মানুষদের দান সাদাকা করার জন্য বিশেষ দিন নির্ধারণ করে নিলেন কেন? আপনি সারাবছর আপনার সুযোগ সুবিধা মতো যেকোনো দিন দান সাদাকা করেন। বছরে এই একদিন দান সাদাকা করে সারা বছর কি আপনি আর করবেন না? অবশ্যই করবেন। এভাবে না বুঝে ইবাদত করতে গিয়ে যদি সওয়াব না হয়ে বিদআত হয় আল্লাহ পাকের কাছে কি জবাব দিবেন।।
বাংলাদেশের মানুষের আবেগ বেশ বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ আবেগ দিয়ে ধর্ম পালন করেন। ি@@Shamsuddinsvlog
❤
এগুলা আমরা সারা গ্রামে করি বাতির চাঁদ উঠার আগে আমরার মা চাচিরা করে তা সবার ঘরে ঘরে দেই❤👍🏻
আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়া,, প্রতিদিন অফিস ছুটির পর বাসায় এসে সপরিবারে মোবাইলে আপনার সকল ভিডিও আমরা দেখি❤
Shompa apur channel a besi besi video dekhte cai...plz
আসুন সবাই মিলে এমন কিছু করি যাতে মানুষের দুঃখ কষ্ট দূর হয়। সবাই মিলে সমাজের কুসংস্কার ও হিংসামি দূর করার চেষ্টা করি। আমাদের মন মানুসিকতা পবিত্রতা করা বড়োই প্রয়োজন। আর প্রয়োজন মানুষের ভালোবাসা ও দোয়া।
❤❤❤
আসসালামু আলাইকুম ভাই আপনে বউ মুখের হাসি অনেক সুন্দর মাশাআল্লাহ শম্পা আপনের জন্য দোয়া করি ইনশাআল্লাহ আমি
আমার শম্পা আপুকে দেখলে অনেক ভালো লাগে মায়াবী একটা চেহারা যদি আমার কোন বোন নাই বোন থাকলে মনে হয় সে আমাকে অনেক ভালোবাসতো
সুন্দর একটা ভিডিও ❤❤❤ খুব ভালো লাগলো লাভ ইউ
আপনার কথাটা ঠিকই বলছেন শুনে অনেক ভালো লাগলো
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম।
আমাদের চট্টগ্রামেও এই সিস্টেম
হালুয়া রুটি বানিয়ে সবার বাড়িতে বাড়িতে দিয়ে আসা হয়।
ব্যাপারটা খুব আনন্দের।
আমার শ্বশুরবাড়ি কুমিল্লাতে
এইখানে এই সিস্টেম নেই।
বস্তির গরীব মানুষদের দিয়েছেন না বড়লোক প্রতিবেশীদের দেন?
আগের দিনগুলি খুব ভালো ছিল
শেষের সারপ্রাইজ টা জোস ছিলো ভাই😅
Unexpected ছিলো।
আমার রিএকশন টা দেখলে বুঝতেন।
অনেক খুশি হইছি ভাই আপনারে বহু দিন পর দেখে।
দোয়া ও ভালোবাসা রইলো ভাই ❤❤❤
ভাই আপনার কিচিনে পাশে কি ওইটা থাই পাতা গাছ নাকি থাই পাতা হলে পাতা দিয়ে চা বানিয়ে পান করিতে পারেন খুব মজাদার হবে
ভালো লাগে আপনাদের ভিড়িও গুলো
সম্পা আপুকে দেখে মনে হয় সে প্রেগন্যান্ট
ভাইয়া আপনি কথা অনেক ভালো লাগছে
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ভালো কাজ এটা অবশ্যই জায়েজ ❤❤❤❤❤❤❤ আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমীন
ভাই সবেবরাত হলো আমাদের মুসলামানদের একটি গুরুত্তপূর্ন ঐতিহ্য। 😊
আপনি হালুয়া রুটি যে কোন সময় খেতে খাওয়াতে পারেন সবেবরাত মনে করে ঐ দিনে করলে বিদাত হবে
ঠিক বলেছেন আল্লাহ পাক আমাদের হেদায়েত দান করুন
সালাম ভাইয়ের কথা একদম ঠিক আমরা ও ছোট বেলায এভাবে দিতাম ঘরে ঘরে কি যে আনন্দ লাগতো ❤❤❤
আমাদের নবী যিনি দাঁত ভাঙ্গার কারণে হালুয়া রুটি খেয়েছিলেন আর আমরা সেইসব রুটি হালুয়া নিয়ে আনন্দে মেতে উঠি নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করেন তবে বুঝতে পারবেন এটা কতটা যুক্তিসঙ্গ
ইসলামে নিজেস্ব মতামতের কোন সুযোগ নেই। আপনি শিক্ষিত মানুষ,এটা জানা কথা।
হালুয়া রুটি বানানো পরে মহিলারা ক্লান্ত হয়ে যায় পরে নামাজটা পড়া হয়না এইজন্য হুজুরে না করছে ভাই ইমাম সাব না করছে বুঝতে হবে ভাই অনুষ্ঠানটা আমি খুব ভালো করে দেখি ভালো লাগে আমি ঢাকা নারায়ণগঞ্জ থেকে বলছি আমি রনি আসসালামু আলাইকুম
এইটা আমাদের ঐতিহ্য,এটা ধরে রাখা উচিত
ভাই আপনার বাড়ির ইন্জিনিয়ার সাহেব কে অনেক দিন পরে দেখলাম।
আর আপনাকে ও 🥰
আমার এক ভাই লেখছে যে শবেবরাতের দিন হালুয়া রুটি খাওয়া যাবে না, মাসে যে কোন দিন খাওয়া যাবে, মাসের যেকোনো দিন খাওয়া যাবে, শবে বরাতের দিন খেলে কি সমস্যা ভাই, আমার তো বুঝে আসেনা ভাই।
সালাম ভাই যে কথাগুলো বলছে সবগুলো ১০০% সঠিক আমরা খেয়ে আসছি যতদিন বাচবো ততদিন খেয়ে যাব ইনশাআল্লাহ বাড়ি আশেপাশে গরিব মানুষকে দিলে বিন্দু পরিমাণ যদি সওয়াব হয় তাতে লস কী ধন্যবাদ সবাইকে যারা হালুয়া রুটি খান তাদেরকে ধন্যবাদ যারা খান না তারাও খাইয়েন অনেক সাধ রে ভাই আলহামদুলিল্লাহ
Vai saban mas ar 15 tarik a disse onno din kno dan ta amar o buj a ase na
ভাই এই রহমতের দিনে রোজা নামাজ করা উচিৎ। সুন্নাত। হালুয়া রুটি খেয়ে সময় নষ্ট করা ঠিক না। হুজুর রা এটা এ বলে।
সালাম ভাই আপনাকে। বলছি ইসলামের
আলোকে জীবন গড়েন
ভাই তাহলে শবে বারতের দিন কেন, অন্য দিন দিন দিতে পারে না???
❤❤❤
ইসলামের দিবসগুলো যদি আমরা পালন না করি তাহলে বেহায়াপনা বিভিন্ন দিবস আমাদের মধ্যে উপস্থিত হবে।
পাশের পুকুরটার কি অবস্থা এতকিছু করলেন এখন সেটার আপডেট কি?
Ami o kub keyesi bai, akon onek Miss kori
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ আমি কলকাতা থেকে বলছি মাওলানা ওসি উল্লাহ ভাই আপনি যে কথা বলেছেন যে গরীবকে খাওয়ানোর জন্য এটা অবশ্যই সঠিক কিন্তু কিন্তু আপনাকে এই দিনটায় কেন নির্ধারণ করতে হবে আপনি যে কোন দিনই তো করতে পারেন ইসলামে কোন দিনকে নির্দিষ্ট করে কোন কাজ করা যেটা হাদিস কোরআন থেকে কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না সে কাজ সুন্নত মনে করে করা বেদাত আর বেদাআত কারী জাহান্নামে যাবে এটাই চূড়ান্ত আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে বেদাত কাজ থেকে বাঁচিয়ে রাখেন আমিন
হালুয়া রুটি আমি আপনি শবেবরাত ছাড়া যেকোনো দিন খেতে পারি তাতে কিন্তু গরিব মানুষের কোন উপকার হয় না। রোজার ঈদে কয়জন মানুষ গরুর মাংস খেতে পারে? কিন্তু কোরবানির ঈদে ধনী গরিব সবাই গরুর মাংস খেতে পারে কারন সবাই ঐ একদিনে গরু কোরবানি করে তাই। তেমনি আগে সবাই শবেবরাতে রুটি বানাত তাই অনেক গরীব মানুষের মাসের খাবারের ব্যবস্তা হয়ে যেত এই উছিলায়। এর পাশাপাশি প্রতিবেশীদের এই রুটি বিতরণের উছিলায় সম্পর্ক ভালো হত। তাই একটা উপলক্ষে এই সাধারণ রুটি বানানো বাদ দিয়ে ইসলামের কি উপকার হয় আমার বুঝে আসে না। আগে হজ করতে ছবি তুলতে হত না ভিসা লাগত না আর এখন কিন্তু লাগে। এই ছবি তোলার উদ্দেশ্য ভালো তাই জায়েজ হলে রুটি হালুয়া কি দোষ করছে এটার উদ্দেশ্য ও কিন্তু ভালো। এটা একান্তই আমার নিজের মতামত কেউ কষ্ট নিবেন না। ধন্যবাদ।
আপনাকে গরিবের উপকার করার জন্য শবে বরাতের কেন রুটি করতে হবে গরিবের উপকার করার জন্য তো আল্লাহ তালা বলেছেন যাকাত ফিতরা সদকা দেওয়ার জন্য প্রত্যেকটা মানুষ যদি তার নিজের যাকাত ফিতরাদেয় তাহলে গরিব আর কেউ থাকবে না আর আপনি যে ফটো তোলার ব্যাপারে বললেন ওটার ব্যাপারে মসলা হলো কোন নাজায়েজ জিনিস যদি একান্ত জরুরাত হয় তাহলে সেই কাজ করা জায়েজ কিন্তু শবে বরাতের দুটি হালুয়া দেওয়াটা একান্ত জরুরি নয় যদি নাও দেয়া হয় মানুষের ক্ষতি হয়ে যাবে না এখানে হালুয়া রুটি দেওয়াটা কোন ক্ষতি নয় এখানে নতুন একটা ইসলামের নিয়ম তৈরি হওয়ার কারণে এটাকে মানা করা হয় আল্লাহতালা বুঝার তৌফিক দান করেন
আপনি যদি আল্লাহ এবং তার রাসুলে বিশ্বাসী হোন তাহলে এক কথায় আপনার জন্য যথেষ্ট হওয়া উচিত।বিদআত হলো ইসলামে নতুন কিছু সংযোজন। যা আমাদের রাসুল করেন নি।আপনার যুক্তি মতে যোহরের ফরজ ৪ রাকাত না পড়ে ৫ রাকাত পড়লে কি সমস্যা তাহলে তো আরও বেশি নেকি পাওয়া যাবে।আশা করি বুঝতে পেরেছেন।আপনাকে এ কথাগুলো বলার উদ্দেশ্য একটাই যেনো সাধারন জনগন বিভ্রান্ত না হয় কারন আপনি কোনো আলেম উলামা না। যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না।
আমাদের এলাকায় আগে প্রচলিত ছিল, কয়েক বছর ধরে নাই।
আমার ও হঠাৎ করে হালুয়া খেতে ইচ্ছে করলো।যেই বলা সেই কাজ বুটের ডালের হালুয়া করলাম।মাসকাট থাকি আমি এই দেশে শবেবরাত করে না কোন দিন।শুধু শবেমেরাজ আর শবেকদর করে।
সৌদি আরবে শবেবরাত পালন করে রোজা রাইখা আর আমাদের দেশে হালুয়া রুটি খায় আর শবেবরাতের নামাজ পরেনা সৌদি আরবে শুধু তিনটি রোজা রাখে আলহামদুলিল্লাহ ❤
ভাইয়া খায়ানোর ইচ্ছে থাকলে এমনিতেই খায়ানো যায়।উপলক্ষ্য লাগে না।
মাশা আল্লাহ ভাইয়া অনেক দিন পর দেখ লাম আপনাকে
Wa alaikumussalam wa rahmatullahi wa barakatuh
আপনার ভিডিও দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকি।
❤❤❤
সালাম ভাই আপনি কী কখনো ভেবেছেন বিশেষ কোনো দিনে তারা ভালো কিছু খাওয়া সময় যে তার ছোট ভাই বোনদের কথা মনে পড়ে..
সে ও চায় এই ভালো সময় গুলো যদি তার পরিবারের সাথে থাকতে. কিন্ত পারেনা ... কারণ সে বুঝে সব বিশেষ দিন সবার জন্য না
Apnar Kotha 100% thik
খেতে মন চাইলে খেতে পারেন সমস্যা নাই কিন্তু শবে বরাত উপলক্ষে খেতেই হবে। এটা মনে করে খাওয়া জায়েজ নাই
ভাই আপনার আমার মনে করায় কিছু আসে যায় নাহ। এই দিনে এইশব কাজ করা বিদাত। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এই রাত দিয়েছেন ইবাদাত করেয় গুনাহ মাফ করে নেওয়ার জন্য। উতসব করার জন্য নাহ।
আপনি জ্ঞানী মানুষ তবুও আমার মনে হয় আপনার বিদাত সর্ম্পকে আরো জনা ঊচিত।
বিদাত আসলেই মিষ্টি
সহমত
Tik bolcen vai amarao evabe roti bari bsri dey
আমাদেরকে দাওয়াত দিলেন্না ভাইয়া, আপুর হাতের রান্না দেখতে খুবই ভাল লাগে, অনেক দিন পর ভাই ক্যামেরার সামনে আসলেন
অনেক সুন্দর ভিডিও ভাইয়া
Md Motiar Rahman MasAllaha Alhamdulillah vai vabe vlo thaken Sobai ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤
শুজির বানাইছে বুটের দলেরটা কোই গাজরের তাও অনেক মজা। আর চালএর রুটি দিয়ে গরুর গুসতো সেই মজা। 👍👍
as salamualikum vai ওসিলা বলতে নেই , সব আল্লাহর ইচ্ছায়।
বহুদিন পরে সালাম ভাই এর মুখ টা দেখলাম ❤❤
সৌদি পাচ বছর আছি কোনদিন এগুলা দেখলাম না আর বাংলাদেশে তো ইসলামের যেটা নাই সেটা বেশী করি আমরা
আমাদের এই দিকে তো শবে বরাত উপলক্ষে কোন খাওয়া দাওয়ার আয়োজন করা হয় না আজ প্রথম শুনলাম আমি। শবে বরাত উপলক্ষে রুটি হালুয়া বানানো হয়
সব ধর্মই উছিলা মাত্র, মানুষকে ভালো রাখার মুলমন্ত্র।
আমি আজকে রাতে স্বপ্ন দেখলাম সম্পার আর একটা মেয়ে হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগলো আমারও পালন করি ইনশাআল্লাহ যতদিন হায়াত আছে পালন করবো।
তাই নাকি
QATRA টু আল্লাহ
আবারও ফিরে আসুক আগের সোনালী দিনগুলো😢
অনেক সুন্দর হইছে ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই ইনশা আল্লাহ্ দোয়া করি
দিন দিন ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। আমি যতদূর জানতে পেরেছি কিছু কিছু হুজুরেরা বলে থাকে এসব রুটি আয়োজন হাদিসে নাই। এসব কথা লোকজনের মধ্যে আছতে আছতে কার্যকর হয়ে যায়।
আমরা কেমন মুসলিম❤ 15 শাবান উপলক্ষে হালুয়া রুটি করতে বলেছে দিতে বলেছে ❤বাকী দিন গুলো কই থাকে হালুয়া রুটি
❤❤❤সবার আগে আমি দেকছি
ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
আসসালামু আলাইকুম ভাই, আপনার ভিডিও মোটামুটি দেখি প্রায় তিন বছরের বেশি সময় ধরে, আজকে কমেন্ট করলাম,আল্লাহ যেমন দিতে জানে তেমন দিয়ে নিতে জানে, এই রাতের গুরুত্ব অনেক কোন ধরা বান্ধা নামাজ দেয় নাই, আল্লাহর নবী এই শাবান মাসে বেশি নফল রোজা রাখতো,হিংসুক শিরিক করে তাদের দোয়া কবুল হবে না, তাও দুর্বল জয়ীফ হাদিস বলা হয়, আজকে দেখবেন ফজরের ফরজ নামাজ নাই যোহরের ফরজ নামাজ নাই আসরের ফরজ নামাজ নাই, যেটা নিয়ে ধরাধরি হবে না অত সহজে সেই নফল এবাদত নিয়ে ব্যস্ত, আপনার সারা জীবনের শবে বরাত এক ওয়াক্ত ফরজ নামাজের সমতুল্য না, ভাই আমরাও হালুয়া রুটি বানাইতাম তাও গাজরের হালুয়া থেকে শুরু করে বুটের হালুয়া গরুর গোস্ত মুরগি গোস্ত , সবই থাকতো হ্যাঁ এখনো থাকে কিন্তু পরের দিন, এই দিনেই খেতে হবে এটাকে বলা হয় বেদাত, শাবান মাসের মাঝামাঝি রাতের কথা হাদিসের উল্লেখ্য আছে এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ রাত, হালুয়া রুটি ফকির মিসকিনদের সারা বছর খাওয়ানো যায় ওই দিনেই খাওয়াইতে হবে নইলে দোয়া কবুল হবে না আমরাও তো জানতাম না যেটা একটা শয়তানের ধোঁকাবাজি,ভাই সুদ খাওয়া হারাম কিন্তু দেখবেন যারা সুদের কারবারী আসল অত সহজে নিতে চাই না যতদিন থাকবে সুদটা বেশি পাবে,কারণ তাদের কাছে সুদটা টা বেশি মজা লাগে, রমজানে একটা আমল করলে 70 গুণ পাওয়া যায়, আপনার ভিডিওতে কিছু জিনিস দেখছি যেমন সিন্নি রান্না করি কোথাও রাখে দিয়ে আসে, ভাই ভরা পেট নিয়ে সারারাত ইবাদত করা যায় না, আলহামদুলিল্লাহ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন,।
MasAllah Vai akdom thik kaj korsen ai rate allah pak bandar guna maf korben bolsa to ai khusitai to khana khawano usit jara bola bidayat tara romjane ato item kno khai o r sobe borat a khailay bedayat.
যারা সুস্থ আছি এবং যারা অসুস্থ আছেন তারা সবাই বলি আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ ❤
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
Masha bhai apne kub sundor 🥰❤️🇮🇳
ভাই মাছ আর খরগোশ ওনেক দিন দেখি না প্লিজ একটা Video দেন 😢😊
ইসলাম যুক্তিতর্ক দিয়ে চলেনা,,
কোরআন ও হাদিসে যা আছে সেটাই আপনাকে মানতে হবে,,
ইসলামের মধ্যে নতুন কিছু ঢুকানো বা ছেড়ে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই,,এখানো ভালো লাগা বা খারাব লাগার কিছু নেই,,
আশা করি বুঝতে পেরেছেন,,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
সালাম ভাই এ আগের ঐতিহ্য কিন্তু এখন বর্তমান প্রজন্ম সাথে মিলেনা এবং কি করা হচ্ছে না প্রত্যেকটা পরিবারে কিন্তু আগে আমাদের মা খালারা কিন্তু শবে বরাতের দিনে শবে বরাতকে উল্লেখ করে কিন্তু এই হালুয়া রুটি এবং কি পিন্নি বানানো হতো আমরা খুব মজা করে খেতাম এবং কি বাড়িতে সবাইকে সবার ঘরে ঘরে দিয়ে আসতাম এবং কি সবাই মিলে খেত সবার ঘরে থেকে রবিবার থেকে ওই ঘর ফেলি করা হত এটা হচ্ছে মানবতার খাতিলে সেটা আপনিও আজকে দেখলাম যে ধরে রাখছেন কারণ আপনার আম্মাকে আপনার খালাকে আপনার পরম প্রতিবাসীদেরকে স্মরণ করে আপনে আপনার পরিবারকে নিয়ে একসাথে বসে খালেন খুব ভালো লাগলো দেখে
তবে এটা আনুষ্ঠানিকভাবে করাটা উচিত না এটা জায়েজ না শরীয়তে
এইটা আমাদের সংস্কৃতির একটা অংশ.....
আর যারা নিষেধ করবে তাদের থেকে নিজেকে,, পরিবার কে
নিজের ঈমান আমল হেফাজত করবেন....
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
ভালো খারাপের বিচার করে ইসলাম চলে না। ইসলাম চলে আমাদের শেষ নবী যা করতে বলেছেন আর যা নিষেধ করেছেন। যেহেতু আমাদের শেষ নবী এটা করেনি তাই এটা আমাদের করা নিষেধ
সবে বরাত উপলক্ষে আপনি স্পেশাল কিছু করলে সেটার কোনো নিয়ম নেই।খাবার খাওয়া সেটা কোনো সমস্যা নেই
আমরাও ছোট বেলায় এই রুটি পাড়ার সব বাড়িতে অনেক আনন্দ করে দিতাম
আপনাদের অনেক ভালো লাগে
Ami bocte parci sompa apu pednet ❤❤❤
মাশাআল্লাহ, আয়াত সোনামনির রুটি বেলতে দেখে খুব ভালো লাগছে 🥰 আমার মা বলতেন "মেয়েরা জন্ম থেকেই লক্ষী হয়☺️ ছোট্ট বেলায় থেকেই একা একাই কাজ শিখে নেয়🥰 "
আয়াতের জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল 🥰
হযরত মুহাম্মদ সাঃ তিনি ভাঙ্গা দাঁতের ব্যাথার কারণে নরম খাবার খাইছে।আর এখন সেই জিনিস টাকে মানুষ আনন্দের উপলক্ষ্য বানাইছে।😢😢
আপনাদের বিডিও অনেক ভালো লাগে কুমিল্লা প্রবাসী সৌদি থেকে
❤❤❤
❤❤❤