সেনাবাহিনী যদি নিরপেক্ষ থেকে কাজ করে তাহলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত হবে। আমি মনে করি এতে বিএনপির জন্যও ভালো হবে। তারা এখন বদনাম থেকে বাচবে। বিএনপির কর্মি হিসেবে আমি এটাকে স্বাগত জানাই।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤রাজ্জাক কি সাহেব এবং ফিরোজ সাহেব কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ জনগণের মনের কথা বলার জন্য এবং আমরা চাই ইউনুসরা পাঁচ থেকে সাত বছর বাংলাদেশে থাকবে
@@banglafoundation3103 স্যার আমি প্রবাসী দয়া করে আমার কমেন্টটা নিয়ে একটা ভিডিও করেন আমি সিঙ্গাপুর থাকি সিঙ্গাপুর আজ শুধু এই কারণে উন্নত। এখানে আমরা রাজনৈতিক মূলক ভিডিও তৈরি করতে পারিনা এইজন্য জন্য আপনার সাহায্য চাচ্ছি। জনগণের অকুল আবেদন প্লিজ নিচের সংস্কার গুলো করুন সব দলীয় তৃণমূল সংগঠন / তৃণমূল রাজনীতি / ছাত্র রাজনীতি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ও বিলুপ্ত করা হোক। বিশ্ববিদ্যালয় শুধু নির্দলীয় ছাত্র সংসদ থাকবে। তৃণমূল নেতাকর্মী দিয়ে দেশের কোন উন্নয়ন হয় না এরা শুধু দলের প্রভাব বিস্তার করে যত অনৈতিক কাজ করে বেড়ায় বিশ্বের কোন দেশে এরকম ঘরে ঘরে তৃণমূল রাজনীতি নেই। তৃণমূল দিয়ে দলের প্রভাব বাড়ানোর রাজনীতি না করে, তৃণমূল বাদ দিয়ে দেশ গড়ার রাজনীতি করুন। তা না হলে বাংলাদেশ থেকে নাগরিক বৈষম্য, দুর্নীতি, চাদাবাজি, দখলদারিত্ব, ঘুস বাণিজ্য, ট্যাক্সের টাকা ফাঁকি, সরকারি প্রজেক্ট থেকে টাকা আত্মসাৎ ও স্বৈরাশাসক মুক্ত করা সম্ভব হবে না। এলাকায় এলাকায় রাজনীতি আজ ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে। মানুষ পড়ালেখা না করে নেতাদের পিছে ঘুরে। দেশ আজ ভয়ংকর মেধাশূন্যতে পরিণত হচ্ছে। এই ডিজিটাল যুগে কেন লক্ষ লক্ষ নেতা কর্মী পালতে হবে, দলগুলো কি এদের কোন বেতনের ব্যবস্থা করেছে ?? তাহলে দলগুলো কিভাবে এদের দুর্নীতি দমন করবে। লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর আয়ের উৎস কি? বর্তমান যুগে কেউ কারো জন্য এমনিতে কাজ করে না। এটা কি শিক্ষিত নেতারা বোঝেনা ??? অন্যথায় বাংলাদেশ কোনদিন উন্নয়ন করা সম্ভব নয় দায়িত্ব নিয়ে বলে গেলাম
@@banglafoundation3103 সব দলীয় তৃণমূল সংগঠন / তৃণমূল রাজনীতি / ছাত্র রাজনীতি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ এবং বিলুপ্ত করা হোক। তা না হলে বাংলাদেশ থেকে নাগরিক বৈষম্য, দুর্নীতি, চাদাবাজি, দখলদারিত্ব, ঘুস বাণিজ্য, ট্যাক্সের টাকা ফাঁকি, সরকারি প্রজেক্ট থেকে টাকা আত্মসাৎ ও স্বৈরাশাসক মুক্ত করা সম্ভব হবে না, এলাকায় এলাকায় রাজনীতি আজ ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের কোন উন্নত দেশে বাংলাদেশের মত এত ঘরে ঘরে তৃণমূল ভিত্তিক রাজনীতি ও নেতাকর্মী নেই। এমপি মন্ত্রীর নিচে সরকারি কর্মকর্তা ছাড়া আর কোন পদ/পদবী ও এলাকায় এলাকায় নেতাকর্মী দেখতে চাই না। প্রয়োজন হলে সরকারি প্রশাসক ও গ্রাম পুলিশ বাড়ানো হোক। তা না করলে সরকার দলীয় তৃণমূল নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষের ভিতরে বৈষম্য থেকেই যাবে, যা জনগণকে চরমভাবে প্রভাবিত করে। দেশের সাধারণ জনগণ ঘরে ঘরে এই অসুস্থ ক্যান্সার রাজনীতি চায় না। আজ শিক্ষার্থী এবং সর্বস্তরে জনগণের মধ্যে রাজনীতি ও দলাদলি এক মহামারী আকার ধারণ করেছে, মেরুদণ্ডহীন শিক্ষা ব্যবস্থা দেশকে এক অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক এবং আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা কাঠামো ব্যবস্থা প্রণয়ন করা হোক সরকার কিংবা এমপি-মন্ত্রীর দেশ গড়ার সৎ উদ্দেশ্যে থাকলেও অধিকাংশ তৃণমূল সংগঠন ও নেতাকর্মী কখনোই সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে রাজনীতি করে না, ৬৪ জেলার লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর মনোভাব এমপি মন্ত্রীর পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। নিরপক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে ভোট হলে সাধারণ জনগণ তার পছন্দের সরকার দলকে এমনিতেই ভোট দেবে, ডিজিটাল এই যুগে তৃণমূল দিয়ে প্রচার-প্রচারণা মিছিল মিটিং অযৌক্তিক ও বিশৃঙ্খল এসব দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য জনসাধারণের জীবন যাপন ব্যাপকভাবে প্রবাহিত করে এবং দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে। এমপি মন্ত্রীরা কোটি কোটি টাকা নির্বাচনের জন্য ব্যয় করে পরে দুর্নীতির মাধ্যমে তার লক্ষ্য গুণ পূরণ করে। এভাবেই দেশে দুর্নীতিবাজ তৈরি হয়। এক্ষেত্রে দল প্রধানকে নমিনেশন বিক্রির বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। তাই প্রত্যেক "দল প্রধান" ইন্টারভিউর মাধ্যমে জেলাভিত্তিক শিক্ষিত এবং দেশ প্রেমিক এমপি নির্বাচন করবে। তৃণমূল সংগঠনমূলক রাজনীতি হলো ক্ষমতায় টিকে থাকার রাজনীতি। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে শিক্ষিত মানুষ নিয়ে দেশ গড়ার রাজনীতি করতে হবে। সুশিক্ষিত নেতা না হলে দেশ কখনোই উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই দলের রাজনীতি না করে দেশ গড়ার রাজনীতি করতে হবে। নির্বাচন কমিশনের উচিত সরকারি খরচে নির্দলীয়ভাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে যেমন টিভি চ্যানেল এবং ফেসবুকে, প্রত্যেক দলের 300 আসনের প্রার্থীর তালিকা সহ নির্বাচন প্রচারণা চালানো। এতে করে অল্প খরচে জনগণ দলীয় মার্কা এবং দলকে চিনতে পারবে। এতে করে কোন এমপি মন্ত্রীর ব্যক্তিগত টাকা খরচ হবে না এবং দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদ তৈরি হবে না। সর্বস্তরের নাগরিককে বাধ্যতামূলক জাতীয় ভোট দিতে হবে। এক্ষেত্রে সকল সরকারি বেসরকারি কোম্পানি ছুটি প্রদান করবে এবং তারা যে ভোট দিয়েছে তার নিশ্চত করবে। জাতীয় ভোট প্রদান না করলে তাকে সরকারি কিছু সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হবে। এটা ডিজিটাল সিস্টেমের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এলাকায় এলাকায় দলীয় নেতাকর্মীরা দেশে গঠনের তেমন কোন কাজে আসে না এরা সরকারি সুযোগ সুবিধার অপব্যবহার করে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে রাখে ও অবৈধ পথে অর্থ আয়ের উৎস উন্মোচন করে নেতাদের পেট পূর্তি করে। বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ এই অসুস্থ স্বৈরতন্ত্রমূলক ক্যান্সার রাজনীতি থেকে মুক্তি চায়।
আবু হেনা রাজ্জাকী ভাই এর বিশ্লেষণ খুবইগুরুত্বপূর্ণ, সুন্দর পর্যালোচনা।
বিজ্ঞ লোক পাকিস্তানের মত বানানা কান্ট্রিকেও টাকা দেয় এর পরের টা বুঝেনেন, কুটনিতি বোঝা এত সহজ না বিজ্ঞ লোক
Thanks rjjaki bhai you are right
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
স্যালুট রাজ্জাকী ভাই আপনাকে৷ ,,, গঠন মুলুক আলোচনার জন্য,,, সাথে ফিরোজ ভাই কে ছালাম ,,,
আইনজীবী আবু হেনা সাহেব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন ❤🌹
দারুণ আলোচনা। ধন্যবাদ জনাব রাজ্জাকী আপনার সুন্দর বক্তব্যের জন্য।
এটি নিঃসন্দেহে ভালো একটি সিদ্ধান্ত❤❤❤
আবু হেনা স্যার কে অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ, সোজা করে এই বাংলাদেশের মানুষ কে কথা গুলো শুনানোর জন্য ❤
আইনজীবী আবু হেনা রাজ্জাকী খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন
আবু হেনা রাজ্জাকি স্যার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথা বলছে ধন্যবাদ স্যার ❤️👍
আর্মি নামানো এটা অনিবার্য ছিল জানি কিছু কিছু রাজনৈতিক দল পছন্দ করবে না কিন্তু সামগ্রিক পরিস্থিতি অনুযায়ী খুব ভালো উদ্যোগ
জনগণের মনের কথা ২০০% এবং ২০০% মনের কথা বলেছেন রাজ্জাক ভাই
অনেক সুন্দর আলোচনা ও পর্যালোচনা ছিল, ধন্যবাদ মোস্তফা ফিরোজ ভাই ও রাজ্জাকী স্যার কে।
অনেক সুন্দর আলোচনা পর্যালোচনা ছিল অনেক অনেক ধন্যবাদ রাজ্জাক স্যার কে দোয়া ও ভালোবাসা রইলো
হে আল্লাহ আপনি আমাদেরকে সঠিক বুঝার এবং সঠিক সিন্ধান্ত নেওয়ার তৌফিক দেন।
রাজ্জাকি ভাইয়ের সাথে সম্পূর্ণ একমত। আমাদের ডঃ ইউনুস সাহেব যেন হাসিনার বিচারটা করে যেতে পারে।
ফ্যাসিস্ট সরকারের সবাই সমস্ত পদ দখল করে আছে।এইমুহূর্তে এদেরকে দমন করতে সেনাবাহিনীর সাহায্য প্রয়োজন।
উপস্থাপনাতে খুবই চমৎকার ব্যাখ্যা রয়েছে,, বুঝার মত অনেক কিছু রয়েছে 👍👍👍👍
রাজজাকি স্যার কুব গুরুত্বপূর্ণ খতা গুলো বলেছেন আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
সঠিক সিদ্ধান্ত সঠিক মন্তব্য রাজজাকি ভাই
চমৎকার বিশ্লেষণ
সেনাবাহিনী নামানো এইমহুর্তে সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত ।
ধন্যবাদ রাজ্জাকী ভাই। খুব গুরত্বপূর্ণ কথা বলেছেন।
খুব সুন্দর আলোচনা।
খুব ভাল বলেছেন রাজ্জাকি ভাই।
অসাধারণ বিশ্লেষণ! অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথা।সুন্দর এবং সুপরামর্শ - আমাদের এবং আমাদের সন্তানদের আল্লাহ যেন বুঝার তৌফিক দান করেন।
আপনার কথা গুলো অনেক ভালো লাগে
রাজ্জাকী ভাই অসাধারণ বলেছেন। সংস্কার এবং বিচার এ দুটো প্রধান কাজ এ নতুন সরকারের।
ধন্যবাদ আপনাদের
খুব সুন্দর ও যথার্থ কথা বলেছেন রাজ্জাকী ভাই।
খুবই সুন্দর একটা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
আবু হেনা স্যারের কথায় যুক্তি আছে আমি সহমত পোষণ করছি ধন্যবাদ
খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছেন জনাব রাজ্জাকি সাহেব
ইউনুস স্যার লম্বা সময থাক এটা আমরাও চাই
সুন্দর কথা বলেছেন ভাই
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর আলোচনা করার জন্য, একমত
গঠনমূলক বক্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
স্যালুট আবু হেনা স্যারকে, অত্যান্ত গুরুত্বপুর্ন আলোচনার জন্য
সুন্দর পর্যালোচনা। কিন্তু আমরা ইউনুস স্যারকে পাঁচ বছরের জন্য চাই।
সেনাবাহিনী জিন্দাবাদ আমি সেনাবাহিনীকে অনেক ভালোবাসি সুযোগ পেলে আমিও সেনাবাহিনীতে ভর্তি হব আই লাভ ইউ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
যতদিন ইউনুস সাহেব আাছেন ততোদিন শান্তি। সব রকম সংক্সকার ও জঞ্জাল সাফ করা পর্যন্ত ইউনুস সরকার থাকুক এটাই দেশবাসীর কামনা।
দুজনকেই অশেষ ধন্যবাদ বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য
অশেষ ধন্যবাদ রাজজাকী ভাই।
চমতকার কিছু কথা বলেছেন আবু হেনা ভাই
খুব সুন্দর গঠনমূলক আলোচনা।
সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার
হেনা সাহেব সুন্দর কথা বলেছেন
ডক্টর ইউনুস স্যার জিন্দাবাদ সেনাবাহিনী জিন্দাবাদ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বাংলাদেশ দীর্ঘজীবী হোক
ইউনূস স্যার আসলেই যার তুলনা তিনি নিজে
আমার বিশ্বাস সেনাবাহিনী নিরপরাধ কাউকে শাস্তি দেবেনা ।
সেনাবাহিনী কে ধন্যবাদ জানাই সব সময় জণগণ এর সাথে থাকাতে হবে।
❤ ধন্যবাদ, সুন্দর বিশ্লেষণের জন্য।
সেনাবাহিনী যদি নিরপেক্ষ থেকে কাজ করে তাহলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত হবে। আমি মনে করি এতে বিএনপির জন্যও ভালো হবে। তারা এখন বদনাম থেকে বাচবে। বিএনপির কর্মি হিসেবে আমি এটাকে স্বাগত জানাই।
ফ্যাসিস্ট সরকারের সবাই সমস্ত পদ দখল করে আছে।এইমুহূর্তে এদেরকে দমন করতে সেনাবাহিনীর সাহায্য প্রয়োজন।
Sir একদম সঠিক কথা, ড মোহাম্মদ ইউনুস স্যার দলীয় সরকারের প্রেসিডেন্ট থাকবেন। আমরা আশা করি।
ওনার কথা গুলো খুবই ভালো লাগলো। 🥰🥰🥰🥰
আমি তো একমত👍
রাজ্জাকি ভাই কে। সঠিক কথা বলার জন্য অনেক অনেক। ধন্যবাদ দেশের জন্য, প্রতিবাদী ভাষার, এ-ই মূহুর্তে অতি জরুরি।
১০০% সঠিক সিদ্দান্ত
খুব চমৎকার ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন।
ফারুকি ভাই আপনার যুক্তিসম্মত সাবলীল সহজ কথাগুলো শুনতে অসাধারণ লাগে 👍👍
অভিনন্দন জানাই সময়পুযোগী আলোচনা করার জন্য ফিরোজ ভাই ও রাজ্জাকী ভাই ধন্যবাদ
কথা গুলো ১০০% সঠিক।।
ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস স্যার কে মিনিমাম পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।
রাজ্জাকী ভাই কে সুন্দর আলোচনার জন্য ধন্যবাদ।
আবু হেনা সাহেব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথা বলছেন রাইট
রাজা কি সাহেব অত্যন্ত দেশপ্রেমিক এর মত কথা বলেন এবং জনতার মনের কথা বলেন সেলুট জানাই রাজ্জাকী সাহেবকে এবং ফিরোজ ভাইকে সালাম
অসাধারণ আলোচনা ❤❤❤
যুগ উপযোগী সিদ্ধান্ত ধন্যবাদ
সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরকার। দেশের আবর্জনা চাপ করার ১০০℅ প্রযোজন আছে ।
অপেক্ষায় ছিলাম আবু হেনা রাজ্জাকী সাহেবের জন্য
বাস্তব জীবনের কথাগুলি তুলে ধরেছেন।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤রাজ্জাক কি সাহেব এবং ফিরোজ সাহেব কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ জনগণের মনের কথা বলার জন্য এবং আমরা চাই ইউনুসরা পাঁচ থেকে সাত বছর বাংলাদেশে থাকবে
১০০%সঠিক।
আবু হেনা রাজজাকী আপনার অনেক সুন্দর উপস্থাপনা ধন্যবাদ আপনাকে
সকল পুলিশকে বরখাস্ত করুন।
অপরাধী দুর্নীতিবাজ পুলিশ দের বিচার করূন।
নতুন পুলিশ নিয়োগ দিন !
😂😂😂😂😂😂
ঠিক কথা বলে ছেন অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে স্যারকে
অনেক দিনের পুরাতন জঙ্গল পরিষ্কারের দায়িত্ব নিয়েছেন আমাদের সেনাবাহিনী, তাদের জন্য শুভকামনা রইল
Excellent
অন্তর্বর্তী সরকার সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছেন।সর্বাগ্রে জনগণের প্রত্যাশা দেশে স্বাভাবিক ফিরে আসুক।
ডক্টর ইউনুস স্যার খুবই ভালো একটা কাজ করছে, 👌👌👌
খুব ভালো সিদ্ধান্ত হয়েছে।
পুলিশ এখনো সক্রিয় হয়ে উঠতে পারেনি।
রেজ্জাক সাহেবকে খুব রাগান্বিত মনে হচ্ছে।
আমার একান্ত মনের কথা গুলো বলছে অসাধারণ যুক্তি
সেনাবাহিনীর নামানোও বিএনপির মনে ভয় ঢুকে গেছে, বিএনপির নেতা কর্মীর কথায় বুজা যায়
আপসোস লীগ
চমৎকার আলোচনা খুব ভালো লাগলো।
কেন এত প্রয়োজনীয় সময়ে ও উনাকে পেলাম না,অনেক দিন ধরে খুচ্ছি,অবশেষে পেলাম, ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
বর্তমান পুলিশ বাহিনীকে কোনক্রমেই বিশ্বাস করা যাবে না।
ek basar salary na dewa hawk police bahinike... thik hoye jabe. duty korar dorkar nai..shudu army and rab. bass
Yes right information thanks Bhai ❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉
Thanks
আবু হেনা সাহেব সঠিক কথা বলেছেন।
স্যার আপনাকে ধন্যবাদ
আলোচনা খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ
খুব সুন্দর আলোচনা
ফালতু সাংবাদিকদের আলোচনায় না এনে জনস্বার্থে উনার মত লোকদের আলোচনায় আনেন। দেশ ও জাতির মনে শক্তি ফিরে আসবে।
সঠিক তথ্য দিয়েছেন অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই ❤❤
Khub valo laglo razzaki saheber kothagulo
রাজ্জাকী সাহেবের মতো লোকদেরকে, বর্তমান সরকারের পরামর্শদাতা হিসাবে। নিয়োগ দেওয়া উচিত, 🤔
রাজ্জাকী ভাই কে স্যালুট ❤🙋
চমৎকার আলোচনার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
স্যার আপনি আমাদের কমেন্ট পড়েন না এটি দুঃখ লাগে
ঠিক নয়। আমি কমেন্ট পডি ।
@@banglafoundation3103
স্যার আমি প্রবাসী দয়া করে আমার কমেন্টটা নিয়ে একটা ভিডিও করেন আমি সিঙ্গাপুর থাকি সিঙ্গাপুর আজ শুধু এই কারণে উন্নত। এখানে আমরা রাজনৈতিক মূলক ভিডিও তৈরি করতে পারিনা এইজন্য জন্য আপনার সাহায্য চাচ্ছি।
জনগণের অকুল আবেদন প্লিজ নিচের সংস্কার গুলো করুন
সব দলীয় তৃণমূল সংগঠন / তৃণমূল রাজনীতি / ছাত্র রাজনীতি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ও বিলুপ্ত করা হোক। বিশ্ববিদ্যালয় শুধু নির্দলীয় ছাত্র সংসদ থাকবে।
তৃণমূল নেতাকর্মী দিয়ে দেশের কোন উন্নয়ন হয় না এরা শুধু দলের প্রভাব বিস্তার করে যত অনৈতিক কাজ করে বেড়ায় বিশ্বের কোন দেশে এরকম ঘরে ঘরে তৃণমূল রাজনীতি নেই।
তৃণমূল দিয়ে দলের প্রভাব বাড়ানোর রাজনীতি না করে, তৃণমূল বাদ দিয়ে দেশ গড়ার রাজনীতি করুন।
তা না হলে বাংলাদেশ থেকে নাগরিক বৈষম্য, দুর্নীতি, চাদাবাজি, দখলদারিত্ব, ঘুস বাণিজ্য, ট্যাক্সের টাকা ফাঁকি, সরকারি প্রজেক্ট থেকে টাকা আত্মসাৎ ও স্বৈরাশাসক মুক্ত করা সম্ভব হবে না।
এলাকায় এলাকায় রাজনীতি আজ ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে। মানুষ পড়ালেখা না করে নেতাদের পিছে ঘুরে। দেশ আজ ভয়ংকর মেধাশূন্যতে পরিণত হচ্ছে।
এই ডিজিটাল যুগে কেন লক্ষ লক্ষ নেতা কর্মী পালতে হবে, দলগুলো কি এদের কোন বেতনের ব্যবস্থা করেছে ?? তাহলে দলগুলো কিভাবে এদের দুর্নীতি দমন করবে। লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর আয়ের উৎস কি? বর্তমান যুগে কেউ কারো জন্য এমনিতে কাজ করে না। এটা কি শিক্ষিত নেতারা বোঝেনা ???
অন্যথায় বাংলাদেশ কোনদিন উন্নয়ন করা সম্ভব নয় দায়িত্ব নিয়ে বলে গেলাম
@@banglafoundation3103
সব দলীয় তৃণমূল সংগঠন / তৃণমূল রাজনীতি / ছাত্র রাজনীতি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ এবং বিলুপ্ত করা হোক। তা না হলে বাংলাদেশ থেকে নাগরিক বৈষম্য, দুর্নীতি, চাদাবাজি, দখলদারিত্ব, ঘুস বাণিজ্য, ট্যাক্সের টাকা ফাঁকি, সরকারি প্রজেক্ট থেকে টাকা আত্মসাৎ ও স্বৈরাশাসক মুক্ত করা সম্ভব হবে না, এলাকায় এলাকায় রাজনীতি আজ ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে।
বিশ্বের কোন উন্নত দেশে বাংলাদেশের মত এত ঘরে ঘরে তৃণমূল ভিত্তিক রাজনীতি ও নেতাকর্মী নেই। এমপি মন্ত্রীর নিচে সরকারি কর্মকর্তা ছাড়া আর কোন পদ/পদবী ও এলাকায় এলাকায় নেতাকর্মী দেখতে চাই না। প্রয়োজন হলে সরকারি প্রশাসক ও গ্রাম পুলিশ বাড়ানো হোক।
তা না করলে সরকার দলীয় তৃণমূল নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষের ভিতরে বৈষম্য থেকেই যাবে, যা জনগণকে চরমভাবে প্রভাবিত করে। দেশের সাধারণ জনগণ ঘরে ঘরে এই অসুস্থ ক্যান্সার রাজনীতি চায় না।
আজ শিক্ষার্থী এবং সর্বস্তরে জনগণের মধ্যে রাজনীতি ও দলাদলি এক মহামারী আকার ধারণ করেছে, মেরুদণ্ডহীন শিক্ষা ব্যবস্থা দেশকে এক অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক এবং আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা কাঠামো ব্যবস্থা প্রণয়ন করা হোক
সরকার কিংবা এমপি-মন্ত্রীর দেশ গড়ার সৎ উদ্দেশ্যে থাকলেও অধিকাংশ তৃণমূল সংগঠন ও নেতাকর্মী কখনোই সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে রাজনীতি করে না, ৬৪ জেলার লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর মনোভাব এমপি মন্ত্রীর পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
নিরপক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে ভোট হলে সাধারণ জনগণ তার পছন্দের সরকার দলকে এমনিতেই ভোট দেবে, ডিজিটাল এই যুগে তৃণমূল দিয়ে প্রচার-প্রচারণা মিছিল মিটিং অযৌক্তিক ও বিশৃঙ্খল এসব দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য জনসাধারণের জীবন যাপন ব্যাপকভাবে প্রবাহিত করে এবং দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে।
এমপি মন্ত্রীরা কোটি কোটি টাকা নির্বাচনের জন্য ব্যয় করে পরে দুর্নীতির মাধ্যমে তার লক্ষ্য গুণ পূরণ করে। এভাবেই দেশে দুর্নীতিবাজ তৈরি হয়। এক্ষেত্রে দল প্রধানকে নমিনেশন বিক্রির বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে।
তাই প্রত্যেক "দল প্রধান" ইন্টারভিউর মাধ্যমে জেলাভিত্তিক শিক্ষিত এবং দেশ প্রেমিক এমপি নির্বাচন করবে।
তৃণমূল সংগঠনমূলক রাজনীতি হলো ক্ষমতায় টিকে থাকার রাজনীতি। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে শিক্ষিত মানুষ নিয়ে দেশ গড়ার রাজনীতি করতে হবে। সুশিক্ষিত নেতা না হলে দেশ কখনোই উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই দলের রাজনীতি না করে দেশ গড়ার রাজনীতি করতে হবে।
নির্বাচন কমিশনের উচিত সরকারি খরচে নির্দলীয়ভাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে যেমন টিভি চ্যানেল এবং ফেসবুকে, প্রত্যেক দলের 300 আসনের প্রার্থীর তালিকা সহ নির্বাচন প্রচারণা চালানো। এতে করে অল্প খরচে জনগণ দলীয় মার্কা এবং দলকে চিনতে পারবে। এতে করে কোন এমপি মন্ত্রীর ব্যক্তিগত টাকা খরচ হবে না এবং দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদ তৈরি হবে না।
সর্বস্তরের নাগরিককে বাধ্যতামূলক জাতীয় ভোট দিতে হবে। এক্ষেত্রে সকল সরকারি বেসরকারি কোম্পানি ছুটি প্রদান করবে এবং তারা যে ভোট দিয়েছে তার নিশ্চত করবে। জাতীয় ভোট প্রদান না করলে তাকে সরকারি কিছু সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হবে। এটা ডিজিটাল সিস্টেমের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
এলাকায় এলাকায় দলীয় নেতাকর্মীরা দেশে গঠনের তেমন কোন কাজে আসে না এরা সরকারি সুযোগ সুবিধার অপব্যবহার করে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে রাখে ও অবৈধ পথে অর্থ আয়ের উৎস উন্মোচন করে নেতাদের পেট পূর্তি করে। বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ এই অসুস্থ স্বৈরতন্ত্রমূলক ক্যান্সার রাজনীতি থেকে মুক্তি চায়।
সুন্দর কথা বলার জন্য অনেক ধন্যবাদ
সুন্দর কথা বলেছেন!
একটু শান্ত হোন।
সামরিক শাসন অলরেডি লোডিং।
তাহলে হাসিনা আবার আসবে।
উস্কানি দিয়ে লাভ৷ নাই।
অসাধারণ আলোচনা
ওনেক সুন্দর কথা বলেছেন