বিজ্ঞানীর যাত্রাটা কি শুরু হয়েছিল হরমোনের থেকে। হনুমান নাকি চাঁদ অর্ধেক খেয়ে ফেলেছিল । সেই থেকে কি বিজ্ঞানের যাত্রা।মুসলিম রা যে তার আগে কত কী করে ছিড়ে রাখছে জান।
আমার কালকে পরিক্ষা হঠাৎ ভিডিওটা সামনে এলো। সময় কম তাই লিখতে পারছি না। আপনার সকল কথাগুলোর যথাযথ উত্তর আমার কাছে আছে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ এক অদ্বিতীয়, তার কোনো শরিক নাই, তিনিও কারোর শরিক নন। হযরত মুহাম্মদ (স.) আল্লার রাসুল 💓😊
একদিন আমাদের লাইভে এসে যুক্ত হোন। দেখি আপনি কি ধরনের গোঁজামিল দেন। গোঁজামিল দেয়ার আগে অবশ্যই এই বিষয়টা মাথায় রাখবেন যে একই গোঁজামিল যদি অন্য ধর্মের লোক তাদের ধর্মীয় গ্রন্থের পক্ষে দেয়, তবে কি আপনি মানবেন ?
আপনি আগে আরবী পড়ুন। আহাদ শব্দের অর্থ এক এবং অদ্বিতীয় হয়না। আহাদের অর্থ অনেকের মধ্যে এক। ওয়াহিদ শব্দের অর্থ এক এবং অদ্বিতীয়। এখানে আহাদ দিয়ে অনেক সৃষ্টি কর্তার মধ্যে সবচেয়ে বড় বা আকবর বলা হয়েছে। বাকিটা অনুবাদে গোঁজামিল
@@asif.mohiuddin আপনি ত আপনার লাইভ পেজে স্বাচ্ছন্দ্য মতো কাউকে কথা বলতে দেননা! যখন দেখেন আপনি হেরে যাচ্ছেন তখন মুমিনদেরকে উল্টা- পাল্টা বলে বের করে দেন! আপনার যুক্তিই যে সঠিক অথবা মিথ্যা তা বুঝার জন্য একজন দক্ষ নিরপেক্ষ পরিচালকের প্রয়োজন তাও বুঝেননা!
কোরান আল্লার বাণী নয়, কারণ কোরানের ৮:৪১ নং আয়াতে লিখা আছে "গনীমতের মালের 20% হলো আল্লার এবং নবীজীর, এই আয়াতটা আল্লার জন্য খুবই ইন্সালটিং কারণ এই দুনিয়ায় সব মাল হলো আল্লার মাল, এমন কি নবীজী নিজেও হলেন আল্লার মাল !! 🇧🇩🇧🇩
@@blogtcv1 , কোরানের আল্লাহ মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা নয়, কারণ মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আর যাই করুক তিনি কখনোই আপনাকে আপনার পালিতপুত্রের স্ত্রীকে বিবাহ করার নির্দেশ দিবেন না, অথচ সেই নির্দেশটাই কোরানের আল্লাহ আপনাকে দিয়েছেন ৩৩:৩৭ নং আয়াতে, এবং নবী মুহাম্মদ সেটা করিয়ে দেখিয়েছেন !! 🇧🇩🇧🇩
@@sujauddin9603 সন্ত্রাসী নাস্তিকেরা বলে কি? গণিমতের মাল কাফেরদের ফিরিয়ে দিয়ে আবার কাফেরদেরকে পুনরায় সন্ত্রাসী করতে ইসলামের নবীজি ও আল্লাহ সুযোগ নিশ্চয়ই দিবেনা!
শ্রী কৃষ্ণ মহান পন্ডিত ছিলেন তিনি বেদজ্ঞ ছিলেন তিনি কৌশলী ছিলেন। তিনি গুণী ছিলেন। মানুষ ছিলেন। প্রত্যেক মানুষ ই এক এবং তার দ্বিতীয় কখোনোই আর আসেনা। সেক্ষেত্রে তিনি না আপনিও অদ্বিতীয় মোহাম্মদ ও তা আমিও তা। ১৬১০৮ টি বিবাহ করেছিলেন স্বীকৃতি দান উদ্দেশ্যে। মহাভারতের যুদ্ধের পর। যার পটভূমি আলাদা। তর্কে না জরানোই শ্রেয়। কারণ মুশরিক কাফের দের জীবনী নিয়ে বা তারা কে কী করলো তা নিয়ে স্বঘোষিত পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শান্তির ধর্মের মানুষের বাক্যব্যয় হাস্যকর।
আমাদের জীবনটাই তো আল্লাহর কাছে পরীক্ষা।আল্লাহপাক কাউকে বিপদে ফেলে না। বরং আমরাই আমাদের কৃতকর্মের কারণে বিপদে পড়ি ।আর আল্লাহ পাক তো সর্বজ্ঞানী তিনি জানেন আমরা ভবিষ্যতে কি করবো। আমাদের সকলের কৃতকর্ম আল্লাহ পাক লিখে রেখেছেন । আল্লাহ পাক লিখে রেখেছেন বিধায় যে আমরা তা করব এই না বরং আমরা এসব কর্ম করব বিদায় আল্লাহ পাক জানেন এবং লিখেছেন।কারণ তিনি সর্বজ্ঞ
وَلَمَّا جَآءَ مُوسَىٰ لِمِيقَـٰتِنَا وَكَلَّمَهُۥ رَبُّهُۥ قَالَ رَبِّ أَرِنِىٓ أَنظُرْ إِلَيْكَ ۚ قَالَ لَن تَرَىٰنِى وَلَـٰكِنِ ٱنظُرْ إِلَى ٱلْجَبَلِ فَإِنِ ٱسْتَقَرَّ مَكَانَهُۥ فَسَوْفَ تَرَىٰنِى ۚ فَلَمَّا تَجَلَّىٰ رَبُّهُۥ لِلْجَبَلِ جَعَلَهُۥ دَكًّۭا وَخَرَّ مُوسَىٰ صَعِقًۭا ۚ فَلَمَّآ أَفَاقَ قَالَ سُبْحَـٰنَكَ تُبْتُ إِلَيْكَ وَأَنَا۠ أَوَّلُ ٱلْمُؤْمِنِينَ ١٤٣ And when Prophet Musa came at the time We had determined, and his Lord spoke to him, then Prophet Musa (pleaded with) said: "O my Lord! Show me (Your Most Holy Essence) so that I can see You". God said: "You will never be able to see Me, but look at the mountain, then if it remains in its place, you will be able to see Me", After God "Tajalla" (revealed His greatness) to the mountain, (then) His "Tajalli" made the mountain melt and Prophet Musa fell unconscious. After he regained consciousness, he said: "Glory be to You (my Lord), I repent to You, and I was the efirst to believe (in my time).....Please emphasize on IN MY TIME. EVery prophet is the first believer in his tim.
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
চমৎকার ❤। একজন মুসলমান তার নিজের মেয়েকে বিয়ে করতে পারে, যদি মেয়েটি অবিবাহিত সম্পর্কের কারণে জন্ম নেয়। কুরআনের 25:54 আয়াত এবং আল কুরতুবি দ্বারা প্রদত্ত ব্যাখ্যা পড়ুন😂😂😂 কি সুন্দর ধর্ম 😮
আচ্ছা, যে আয়াতগুলো বললেন, প্রথম মুমিন বিষয়ে, সেখানে বর্তমান সময়ের কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ সেই সময়ে যারা জীবিত ছিল, তাদের নিজ নিজ সময় অনুযায়ী বুঝতে হবে। মূসার সময়ে মূসা প্রথম, ইবরাহীমের সময়ে ইবরাহীম প্রথম, নবী মুহাম্মদের সময়ে মুহাম্মদ প্রথম। একটা উদাহরণ দিলে বুঝতে পারবেন বিষয়টা। মনে করুন, একটা স্কুলে দশম শ্রেণীতে বিদায় অনুষ্ঠান হচ্ছে। এখন প্রতিবারেই বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক বলেন, আমাদের স্কুলের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্রের কাছে এখন ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হবে। দেখা যায়, প্রতি বারেই একজন নতুন ছাত্র এই পুরষ্কার পেয়ে থাকেন। এবারে মূল বিষয়ে আসি, এখন কোনো ব্যক্তি যদি বলেন, হেড মাস্টারের মাথা ঠিক নেই। প্রতি বছরই বলে সবচেয়ে সেরা ছাত্রের হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছি। এখন যদি হেডমাস্টারের বিষয়ে এই কথা বলা হয়, তবে কি তা যুক্তিযুক্ত হবে? নাকি ওই প্রশ্নকারীর যে প্রশ্ন করার যোগ্যতায় নেই, সেটা বুঝাবে?
@@mirabdulruhaimin5742 নবীরা তাহলে ওই 600 বছর পর্যন্তই ছিল তাইনা ভাই তারপর শব উধাও🤣🤣 600 বছরের পর 1500 বছর আমরা এমনেই আছি আসল কথা কি জানেন তখন যে মানুষ এতটাই মূর্খ ছিলো যে কেউ একজন নবী দাবি করলেই তাকে পীরের মত ভক্তি করতো কিন্তু কালের পালাক্রমে পৃথিবীও আধুনিক হয়েছে এবং এগুলাকে কেউ আর promot করেনি আপনার কি একবারও প্রশ্ন জাগেনি সৃষ্টিকর্তা শব নবী আরব দেশেই কেনো পাঠিয়েছে কেনো অন্যান্য দেশে কি মানুষ ছিল না নাকি তখন আরব দেশ ছাড়া আর কোনো দেশ ছিল না আসলে তখন আরবের মানুষের কাছে এমনি একটা রীতি ছিল যে আমি নিজেকে আল্লাহর বান্দা মনে করলেই আমি নবী আর এটাকেই পুঁজি করে তারা ধর্মব্যবসা করতো যেমনটা আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে যারা নিজেদেরকে তান্ত্রিক মনে করে আর সবাই তাকে ভক্তি করে এটাকে পুঁজি করে আরো অনেকেই এই পেশা বেছে নিয়েছে যে আরে এত ভারি মজার ব্যাবসা সুয়ে বসে টাকা আয় করা যাবে
মি. আসিফ,আমার মনে হচ্ছে কুরআনের আয়াতগুলোর যথাযথ অর্থ বুঝতে আপনার সমস্যা হয়ে থাকতে পারে।আপনি দয়া করে আরবি শব্দ গুলোর অর্থ বোঝার চেষ্টা করুন।আপনি যথেষ্ট জ্ঞানী,বিভিন্ন বিষয়ে জানেন। আমার বিশ্বাস,আপনি আরবি আয়াতগুলো নিজে নিজে শব্দ অনুযায়ী অনুবাদ করলে নিজেই অনুধাবন করতে পারবেন যে কে প্রথম মুসলিম ❤❤
আল্লাহ তাআলা বলছেন যে আমার আয়াতের কোন পরিবর্তন নেই এবং পরে অন্য আয়াতে বলেছেন যে তিনি চাইলে পরিবর্তন করতে পারেন এটা সাধারণ জ্ঞান যদি চান তাহলে এরকমটা বলছেন তিনি যে তিনি যদি চান যদি তিনি চান
আর সত্যি কথা বলতে, আমার এই প্রশ্ন আছে কিন্তু আমি এর জন্য আল্লাহকে অস্বীকার করতে পারবো না যখন প্রমাণ আছে এত গুলা। প্রশ্ন হচ্ছে, আল্লাহ যখন সব আগে থেকেই জানেন যে কখন কার সাথে কি হবে না হবে তাহলে পরীক্ষা নিয়ে আল্লাহর আবার দেখার কি প্রয়োজন। আল্লাহ এই ধংসাত্নক সৃষ্টির সূচনা না করলেও পারতেন কারণ দরকার কি ছিলো যেহেতু তিনি সব জানেন। আমার এই কথাটার ও ভেলিডিটি থাকে না যখন আল্লাহ বলেন তার যা ইচ্ছা তিনি তাই-ই করেন। তাকে প্রশ্ন করা যায় না। আরেকটা প্রশ্ন হচ্ছে, অনেক জায়গায় আল্লাহ বলেন, তিনি জেনে নিবেন, তিনি জেনে নিতে চান, তিনি এখন জেনে নিয়েছেন ইত্যাদি ধরনের কথা। এগুলোর মানে কি তাহলে? আল্লাহর কেন এমন কর্ম পরবর্তী ফল জ্ঞান এর কথা বলতে হলো, তিনি তো অলরেডি জানেন-ই সব যেহেতু তিনি আল্লাহ। আমার এমন প্রশ্ন গুলো আছে, কিন্তু ভয় আছে কারণ এই ধর্ম নিয়ে এত বড় কমিউনিটি এদের সবার মধ্যে আমি যে সঠিক আর সবাই ভূল এটা খুব ভয়ংকর কথা। মনে হয় আমিই ভূল। অন্যরা ঠিক ভাবে জানে। আমি ভূল জানছি বা ভাবছি, আবার ব্যাখ্যারও তো বিষয় আছে, সেটাও জানা নাই।
আর কিচ্ছু না ভাই শুধু এইটুকু চিন্তা করেন। অসীম দয়ালু আল্লাহর যমীনে ফিলিস্তিনের মানুষ অথবা অন্য যে কেউ এমনে মরে ভাই? এইডা আবার পরীক্ষা? আল্লাহ কি তাইলে নিজের সার্থে নিজের খুশির জন্য মানুষ মারতেসে যমীনে? আবার বলে এটা তো ঈহুদিদের ফল্ট তাদের দোষ! আরে আল্লাহর নজরের সামনেই তো হচ্ছে এসব, তার মানে আল্লাহই তো চায় এগুলা! আবার আল্লাহ অসীম দয়ালু!
যে আল্লাহ এমন কর্মকান্ড এলাও করতে পারে থামানোর ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও এ আর যাই হোক পরম করুনাময় অসীম দয়ালু হতে পারে না। আমার বাপ কি কখনো আমাকে আরেকজনের হাতে মেরে পরিক্ষা করতে পারবে যে আমি তার জন্যে কিছু করি কিনা, কক্ষনো সম্ভব না, আর আল্লাহ নাকি বাবা মা এর থেকে কত্ত বড় বেশি দয়ালু! হ্যা আমার বাবার জন্যে আমি নিজের জীবন নিজে খুশি খুশি দিয়ে দিবো এতে কোনো সন্দেহ নেই কিন্তু তখনো তো আমার বাপ আফসোস করবে কাদবে দুঃখ পাবে যে আমার জীবনটার কি হলো তার সার্থে কিন্তু উনি জীন্দিগিতে আমার এক ফোটা ক্ষতিও তো চাবে না।
ভাই, আপনাকে শত শত যুক্তি দিয়ে বোঝানো যাবে যে কোরান মানব রচিত। কিন্তু সেদিকে না গিয়ে আমি আপনাকে সাজেস্ট করব theory of evolution বা বিবর্তনের ওপর পড়াশোনা করতে। আপনি এত এত এত প্রমাণ পাবেন যে আদম হাওয়ার ব্যাপারটা যে একদকমই একটা গল্প সেটা প্রমাণ পাবেন।
@@asif.mohiuddin আপনি কেন সহজ উদাহরণ কে পেচাচ্ছেন? আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০ বছর আগে পড়তেন তখন মনে করেন আপনি প্রথম হতেন, এখন যারা পড়ে, তারা এখন প্রথম হচ্ছে, তার মানে আপনার সময় আপনিই প্রথম, পরের জামানায় আর একজন প্রথম। ক্রিকেট খেলায়ও বর্তমানে যে প্রথম, তাকে প্রথম বলবো, পরের জামানায়, আর একজনকে প্রথম বলবো, বিষয় টি অপবেক্খা করার মতো না, আপনি এটা নিয়ে অপবেক্খা করে কোন লাফ পাবেন না, শুধু আপনার সময় নষ্ট হবে, তাই অন্য কোরআনের আয়াত নিয়ে কথা বললে ভালো হয়। অধিকাংশ ধর্ম স্রষ্টা প্রদত্ত বলে আমি বিশ্বাস করি।
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
আসুন ভাই ডিবেট করি,কখন করবো বলেন সব কিছুর উত্তর দিবো। ওষুধের নাম জানলে যদি ডাক্তার হতো তাহলে সবাই ডাক্তার, আপনার নাস্তিকতা নৈতিকতা সম্পর্কে কি বলে শুধু সমালোচনা করা, পৃথিবীতে কোটি মুসলিম মুর্খ, একজন ও জ্ঞানী নেই আপনার মতো তারা বুঝে না সব আপনি বুঝেন। আরবি কতটা শব্দ জানেন, নিমোনিকস বানান করুন তো ইংরেজিতে থাকতো আরবি
এই ধরনের মন্তব্য আসলে অসম্পূর্ণ, তিনি না বুঝলে আপনি ডিরেক্ট কথাটা বুঝিয়ে বলে দিলেই তো পারেন। আর @user..... আপনি কাদের কে শেয়ার দিয়ে চ্যালেঞ্জ দিয়েছেন? অজ্ঞ দের সাথে এসব করলে কিন্তু আবার ফলাফল শূন্য। যারা জানে তারা যদি না উত্তর দিতে পারে তাহলে একটা কথা।
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
কুরআনের অন্য একটি আয়াতে আল্লাহ বলেছেন: > "আল্লাহর বাণী পরিবর্তন হয় না।" - (সূরা আন'আম, ৬:৩৪) এবং > "আল্লাহর কথায় কোনো পরিবর্তন নেই।" - (সূরা ইউনুস, ১০:৬৪) এতে প্রশ্ন উঠতে পারে, যদি আল্লাহর বাণী পরিবর্তন না হয়, তবে "নাসিখ ও মানসুখ" (আয়াত রহিতকরণ) কীভাবে হয়? এর ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো: --- ১. আল্লাহর বাণী পরিবর্তন না হওয়ার অর্থ: আল্লাহর যে মৌলিক প্রতিশ্রুতি ও চূড়ান্ত ঘোষণা, যেমন আল্লাহর একত্ববাদ (তাওহীদ), নবুয়ত, এবং পরকালের বিচার (আখিরাত)-এই বিষয়গুলো কখনো পরিবর্তিত হয় না। আল্লাহ যা ঘোষণা করেন, যেমন সত্যের বিজয়, মুমিনদের পুরস্কার এবং কাফেরদের শাস্তি, তা অপরিবর্তনীয়। আয়াত: > "তোমার রবের বাণী সত্য ও ন্যায়ের ভিত্তিতে পূর্ণ হয়েছে। তার কথার কোনো পরিবর্তন নেই।" - (সূরা আন'আম, ৬:১১৫) --- ২. নাসিখ ও মানসুখ (আয়াত রহিতকরণ): নাসিখ ও মানসুখ হলো বিধি-বিধান বা শাসনসংক্রান্ত নির্দেশনায় পরিবর্তন। এটি মানুষের প্রয়োজন এবং প্রেক্ষাপট অনুযায়ী করা হয়। এটি আল্লাহর জ্ঞানের অংশ এবং মানুষের জন্য সহজতর পথ প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে। নাসিখ কোনোভাবে আল্লাহর চিরস্থায়ী বাণীর বিরোধিতা করে না। বরং এটি সময় ও পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সাময়িক বিধান পরিবর্তন। উদাহরণ: ইতিহাসে পরিবর্তনশীল বিধান: তাওরাত ও ইনজিলে নির্দিষ্ট কিছু বিধান ছিল যা পরবর্তীতে কুরআনের মাধ্যমে সংশোধিত হয়েছে। তবুও এইসব পরিবর্তন আল্লাহর মূল বার্তা (তাওহীদ) পরিবর্তন করে না। --- ৩. বাণীর স্তর: আল্লাহর বাণীকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়: 1. চিরন্তন বাণী (আকিদা ও মৌলনীতি): এটি অপরিবর্তনীয়। যেমন: তাওহীদ, পরকাল, ন্যায়বিচার। 2. সাময়িক নির্দেশনা ও বিধি-বিধান: এটি মানুষের প্রয়োজনে পরিবর্তিত হতে পারে। যেমন: পূর্ববর্তী কিবলার পরিবর্তন। --- ৪. পরিবর্তন এবং আল্লাহর পরিকল্পনা: আল্লাহর পরিকল্পনা কখনো পরিবর্তন হয় না। তিনি যা চান, তা-ই ঘটবে। তবে সময় ও প্রেক্ষাপটে মানুষের জন্য নির্দিষ্ট বিধান পরিবর্তন করা তাঁর করুণার নিদর্শন। আয়াত: > "আল্লাহ যা চান তা মিটিয়ে দেন, এবং যা চান তা স্থির রাখেন। আর তাঁর কাছেই রয়েছে মূলগ্রন্থ।" - (সূরা রাদ, ১৩:৩৯) --- ৫. সারসংক্ষেপ: আল্লাহর মৌলিক বাণী ও প্রতিশ্রুতি কখনো পরিবর্তন হয় না। নাসিখ ও মানসুখ সাময়িক বিধান, যা সময়ের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। এটি আল্লাহর অসীম জ্ঞান ও করুণার নিদর্শন এবং মানবজাতির কল্যাণের জন্য। তাহলে সঙ্গতিপূর্ণভাবে বোঝা যায়: আল্লাহর বাণী পরিবর্তন না হওয়ার কথা তাঁর চিরস্থায়ী সত্য ও প্রতিশ্রুতির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর নাসিখ ও মানসুখ বিধানের পরিবর্তন, যা মানুষকে ধাপে ধাপে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য নির্ধারিত।
পলিটিক্যালি চিন্তা করেন, সব উত্তর পাবেন। মুহাম্মদ পলিট্যাকিলি সবাইকে সঙ্গবদ্ধ করে একটা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠান করে সেখানে শাসন ব্যবস্থা স্থাপন করার জন্য যা করনীয় তিনি তাই করেছেন।
@@asif.mohiuddinতাহলে তো শিপ মানে ভেড়া আবার শিপ মানে জাহাজ হতো না।আত্মসমর্পণ মানে মুসলিম আবার আত্মসমর্পণ মানেও অন্য কিছুও হয়।নাস্তিকদের ব্রেইন কোথায় থাকে আমি নিজেও জানি না😢😂😂😂😂😂
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
@@asif.mohiuddinআসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
কোরআন সংকলন প্রক্রিয়া এবং এর নির্ভুলতা নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা: --- কুরআন সংকলনের প্রক্রিয়া: কুরআন সংকলনের প্রক্রিয়া তিনটি মূল ধাপে সম্পন্ন হয়েছে: ১. নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর জীবদ্দশায়: কুরআন ধাপে ধাপে ২৩ বছরে অবতীর্ণ হয়। যখনই কোনো আয়াত নাজিল হতো, নবী (সা.) তা মুখে বলতেন এবং সাহাবিরা তা মুখস্থ করতেন। নবী (সা.)-এর নির্দেশে নির্দিষ্ট লেখকরা খেজুর পাতায়, পশুর হাড়ে, চামড়ার টুকরোতে এবং অন্য উপাদানে লিখে রাখতেন। তিনি ব্যক্তিগতভাবে নিশ্চিত করতেন, প্রতিটি আয়াত সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে। আল্লাহর প্রতিশ্রুতি: > "আমিই কুরআন অবতীর্ণ করেছি, এবং আমিই একে সংরক্ষণ করব।" (সূরা হিজর, ১৫:৯) ২. আবু বকর (রা.)-এর খিলাফতকালে (প্রথম সংকলন): নবী (সা.)-এর মৃত্যুর পর যুদ্ধের কারণে বহু হাফিজ (মুখস্থকারী) শহীদ হন। সাহাবি উমর (রা.)-এর পরামর্শে আবু বকর (রা.) কুরআনকে একত্রে সংকলনের সিদ্ধান্ত নেন। সাহাবি জাইদ ইবনে সাবিত (রা.)-কে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি কুরআনের প্রতিটি আয়াত সাহাবিদের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন। কুরআনের প্রতিটি অংশের স্বাক্ষী গ্রহণ করা হয়। ৩. উসমান (রা.)-এর খিলাফতকালে (অফিশিয়াল সংকলন): ইসলামের বিস্তৃতির ফলে বিভিন্ন অঞ্চলে কুরআন তিলাওয়াতের উচ্চারণে পার্থক্য দেখা দেয়। উসমান (রা.)-এর নির্দেশে কুরআনের একটি নির্দিষ্ট পাঠ (দ্বারা পাঠ) সংরক্ষণের জন্য নতুন কপি তৈরি করা হয়। আবারও জাইদ ইবনে সাবিত (রা.)-এর নেতৃত্বে দল কাজ করে। এই কপি বিভিন্ন প্রদেশে পাঠানো হয় এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত কপিগুলো ধ্বংস করার নির্দেশ দেওয়া হয়, যাতে কোনো বিভ্রান্তি না থাকে। --- কোনো ভুল হয়েছে কি না? কোনো ভুল হয়নি। কারণ: ১. আল্লাহর প্রতিশ্রুতি: আল্লাহ কুরআনের সংরক্ষণের দায়িত্ব নিজে নিয়েছেন। > "আমিই কুরআন অবতীর্ণ করেছি, এবং আমিই একে সংরক্ষণ করব।" (সূরা হিজর, ১৫:৯) ২. সতর্ক সংকলন প্রক্রিয়া: প্রতিটি আয়াত সাহাবিদের মুখস্থ করা এবং লিখিত নথির সাথে মিলিয়ে যাচাই করা হয়েছিল। সংকলনের প্রতিটি ধাপে স্বচ্ছতা ও সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছিল। ৩. মৌখিক ও লিখিত সংরক্ষণ: সাহাবিদের মধ্যে বহুজন পুরো কুরআন মুখস্থ করেছিলেন। লিখিত নথিগুলোও যাচাই করা হয়। ৪. কুরআনের ভাষাগত অলৌকিকতা: কুরআনের গঠন, ভাষা, এবং সংরক্ষণ এমন একটি অলৌকিক প্রক্রিয়া যা কোনো মানুষের পক্ষ থেকে ভুল করা অসম্ভব। ৫. একই কুরআন সারা বিশ্বে: আজ পর্যন্ত সারা বিশ্বের মুসলিমরা একই কুরআন পড়ছে, যার একটি শব্দও পরিবর্তিত হয়নি। --- ভ্রান্ত ধারণার জবাব: কিছু লোক কুরআনের সংকলন প্রক্রিয়া নিয়ে সন্দেহ উত্থাপন করে। তবে এসব অভিযোগ সাধারণত: 1. অজ্ঞতা: তারা সংকলন প্রক্রিয়ার ইতিহাস জানে না। 2. ইচ্ছাকৃত বিভ্রান্তি: ইসলামের বিরোধীরা কুরআন সম্পর্কে ভুল ধারণা ছড়াতে চায়। তথ্যসূত্র: কুরআনের বিভিন্ন পাঠ (কিরাত) আলাদা, তবে মূল পাঠ একই। কিরাত কুরআনের পাঠের স্বীকৃত বিভিন্ন উচ্চারণ শৈলীকে বোঝায়, যা নবী (সা.) নিজেই অনুমোদন করেছেন। --- সারসংক্ষেপ: কুরআনের সংকলন অত্যন্ত নির্ভুল এবং আল্লাহর প্রতিশ্রুতি অনুসারে সংরক্ষিত। কোনো ভুল হয়নি। এটি একইভাবে সংরক্ষিত আছে এবং সব মুসলিমের কাছে একই। কুরআনের সংকলন প্রক্রিয়া ইতিহাসে একটি অসাধারণ নিদর্শন।
কোরআনে যে এক জায়গায় বলা হয়েছে আমরা নবীগণের মধ্যে পার্থক্য করিনা যেমন ইয়াকুব নবী, ইসহাক নবী ,ঈসা আলাই সাল্লাম আরো অনেক নবী রাসুলের নাম বলা হয়েছে। আবার আরেক জায়গায় আল্লাহ পাক বলছে যে আমি কিছু নবীকে কিছু নবীর উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি এই দুইটা বিষয়ের অর্থ বুঝে কথা বলেন। সাপোজ আমি একজন স্টুডেন্ট আমার স্কুলে 10 জন শিক্ষক আছে । তাদের মধ্যে তাদের মধ্যে কেউ বাংলা পড়ায় কেউ ইংরেজি পড়ায়, আবার একজনবিজ্ঞান পড়ায় ,একজনগণিত পড়ায় এবং একজন হেডমাস্টার ও তার একজন সহকারী আছে। এখন আমি যদি বলি আমি সকল শিক্ষককে সম্মান করি শ্রদ্ধা করি। তারমানে কি হেডমাস্টার আর বাংলা শিক্ষককে আমি সমান করে ফেললাম এবং আমার ভুল হয়েছে। আসলে আল্লাহ পাক এক এক যুগে এক এক নবী-রাসূল পাঠিয়েছে এবং কাউকে রাসুল বানিয়ে পাঠিয়েছে কাউকে নবী বানিয়ে পাঠিয়েছে আবার কাউকে আসমানী কিতাব দিয়েছে এবং আমাদের আখেরী নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে সর্বশ্রেষ্ঠ রাসেল বানিয়ে পাঠিয়েছে। আমরা মুসলিম জাতি হিসেবে সব নবী-রাসুলগণ কে সম্মান করি শ্রদ্ধা করি। কিন্তু সব নবী রাসূল তো আর হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর মত শ্রেষ্ঠ নবী না।
@abubakarsiddique4092 apni to bujhen... Apni bole den tailei hoy... Ekta boi onek age thekei written hoye thakle ar seta 100% accurate hole ayat kivabe batil hote pare ? Correct kora lagte pare notun kore?
ভাই একটি সুরার এক অংশ নিয়ে আলোচনা করলে হবে না- এখানে মুসা (আঃ) বলেছেন আমি আপনার দরবারে তাওবা করছি এবং *(দুনিয়ায় কেউ আপনাকে দেখতে সক্ষম নয় এ বিষয়ের প্রতি)* আমি সবার আগে ঈমান আনছি। সুরা বাকারার ১৩১ নম্বর আয়াত- যখন তার রব তাকে বললেন, ‘তুমি আত্মসমর্পণ কর’। সে বলল, ‘আমি সকল সৃষ্টির রবের কাছে নিজকে সমর্পণ করলাম’। ভাই পুরা আয়াত এর অর্থ পরেন।
Asif bhai...apnar cheye soitan besi gyani silo...4 ta akasi kitab jar mukhostho silo...sob jagay tini sejda korese....gyani howa valo but besi gyani howa murkhotar porichoy...allah apnake porjapto gyan daan korenni..so apni islam bujhen ni...seta apnar bodnosibi...ar manusher nikot apni kafir hisape porisoy peyesen...ki bujhlen ki sikhlen....dhikkar shoto dhikkar apnar gyan gorimay....apni je murkho shiromoni atai prokrito porichoy...ja issa tai koren mone rakhben kormo fol sobar bhinno....apnar islamic naamta ar sunte chai na...naamta bodlaben
আল্লাহ তো সর্বি শক্তিমান তিনি পৃথিবীতে এতো ভাষা থাকতে শুধু আরবী ভাষা জানতেন,অন্য ভাষা জানতেন না?পৃথিবী জীব সৃষ্টি তো তিনি করেছেন,টা হলে সব মানুষকে একই মতের অনুসারী না করে ঝামেলা বাঁধিয়ে গেছেন ক্যান।
এর উত্তর কুরআন এ আছে, আরবী ভাষায় নবী আসছিলো বলে তাই আরবী ভাষায় নাযিল করা হইসে আল কুরআন। আর আল্লাহ বলসেন যে তিনি চাইলে সবাইকে একই মতের অনুসারী করতে পারতেন কিন্তু তিনি তার কথা সত্য প্রমাণিত করবেন, যে জ্বীন ও মানুষ দিয়ে জাহান্নাম পূর্ণ করবেন। একারণে তিনি স্বাধীন ইচ্ছা শক্তি দিয়েছেন সবাইকে, যে আল্লাহকে মানবে সে জাহান্নামে যাবে না, যে আল্লাহকে মানবে না তাকে দিয়ে আল্লাহর কথা প্রমাণিত হবে। এই হচ্ছে ইসলামিক কনসেপ্ট অফ গড বা আল কুরআন এর কথা। আসলে ভাই, ইসলাম মতে সহজ হিসাব, আমাদের ইচ্ছার ঠিক ততটুকুই মূল্য আছে যতটুকু মূল্য আল্লাহ তা'আলা দিবেন। এইটাই। সবার উপর আল্লাহর ইচ্ছা, মানুষ বাচবে মরবে কেমনে বাচবে কেমনে মরবে আপনার আমার সীমিত ইচ্ছা চুড়ান্ত ইচ্ছা আল্লাহর।
হোগার গু মাথায় উঠলে যা হয়। যখন মক্কায় আহেলি যুগ চলছিলো তখন এতোটাই হানা হানি মারা মারি জীবন্ত কন্না দাফন, নারীদের সম্মান হানি, ওজনে কম ইত্যাদি ঐই যুগে তখন মানুষ এতোটাই পাপাচারে লিপ্ত হয়ে যায় যা কল্পনার বাহিরে তখনি সৃষ্টি কর্তা মানুষদের সঠিক পথ নির্দেশনা দেখানোর জন্য একজন প্রেরন করেন। আরববাসি গন তখন আরবিতে এবং অন্যান্ন ভাষায় কথানবলতো।
কোরআনে স্পষ্ট বলা আছে নিসন্দেহে এহা এমন একটি কিতাব যা সকল মানবের জন্য কল্যানকর। এই কিতাব এমন কিতাব যা শুরু থেকে শেষ অব্দি যাহা কিছু হবে তার সমাধান। মমিনগন তারাই যারা সৃষ্টি কর্তার আদেশ নির্দেশ মেনে চলে এবং সকল পাপাচারের থেকে বিরত থাকে। সকল কিতাবের লেখক আছে এই কিতাবের কোন লেখক নাই। এই কিতাবে শুধু সৃষ্টি কর্তার আদেশ নির্দেশ সৃষ্টির রুপ, সকল পাপাচার থেকে বিরতথাকা সঠিকভাবে পথ চলার কথা উল্লেখ আছে। কেউ যদি এর সহজ ভাষা না বুজে তাকে স্বয়ং সৃষ্টি কর্তাও বুজাতে অক্ষম কারন মানুষের এতো বিবেক বুদ্ধি থাকা সত্বেও ইবলিশ সয়তানে সামিল হয় তাদেরকে আল্লাহর এতো ঠেকা পরে নাই অতি সহজেই হেদায়েত দেওয়ার। সঠিক ঈমানদার ব্যাক্তিরা এসবে কান দিবে না, যাদের ঈমান দূর্বল তারাই নাস্তিক দের কাতারে সামিল হবে।
Vai prosno ta holo ibvrhim (w)er jamanay oi jaheli joge oniy ay momin der protom .r bagi novi rasul der jamanay oray pritom jeheto oder kase hohita oi jama nay oder ksey sobar age ase to oray soti ta sobar age janse r allha rrohomote ora sotita grohon korse
Bhai ami apnake aro shohoj kore dei bishoyta... Muhammad: (6:163) He has no partner, and this [creed] I have been commanded [to follow], and I am the first of those who submit [to Allah]. Noah (10:72) And if you turn away [from my advice] then no payment have I asked of you. My reward is only from Allah, and I have been commanded to be of the Muslims." Lot and his family (51:36) And We found not within them other than a [single] house of Muslims. During the time of Abraham (22:78) And strive for Allah with the striving due to Him. He has chosen you and has not placed upon you in the religion any difficulty. [It is] the religion of your father, Abraham. Allah named you "Muslims" before [in former scriptures] and in this [revelation] that the Messenger may be a witness over you and you may be witnesses over the people. So establish prayer and give zakah and hold fast to Allah. He is your protector; and excellent is the protector, and excellent is the helper. So, how can Muhammad be the first muslim when people who existed before him were also muslims according to the Qur'an? First submitted to Allah First believer First Muslim Egulor moddhe Many things matter kore.. Apnara Qur'an theke ekta ba ordhek ayat niye nijer style e torjoma koren... Notun kisu bolen..egulo purono ba onno kono islam biddeshi der kotha copy kora... Bhai apnake ekta proshno kori..apnito nijeke nastik dabi koren? Tahole Islam niye shudhu negative kotha keno bolen? Jodio negative kisui bolar nai...onno dhormo niye bolteto shuni na..ashol motlob ta ki? Islam niye negative bolar chakri paisen? Bhalo bole jan bhai kono luv hobe bole mone hoi na
I haven't seen the video yet, first of all Assalamu alaikum, I am a Hindu and a Mushrik, who has deep respect and admiration for MANY of Islam's moral teachings, but I have found a logical contradiction in Islam and Judaism that no one has yet been able to answer. So since I do not mean any intentional disrespect, I will take liberty to explain what this perceived contradiction is, and perhaps, I will learn something new if I a proven wrong Inshaallah. You see love the creator same as you do, I just differ with the way the Holy Quran describes the personality of Allah. Without further adou lets get started. Allah's intended punishment for Shirk and Disbelief proves Allah is *FAR LESS MERCIFUL AND FAR LESS JUST* *than even the most morally average of human beings.....* Proving the Holy Qur'an which says Allah is the most merciful and most just, a logically incoherent scripture.... And as the Holy Qur'an says itself, if you find any logical contradictions in this book, you can belive it is not from God almighty, thereby proving it's own self wrong. Now lets see how.... Shirk and Disbelief, doesnt hurt any other sentient beings in anyway, causes no harm to any other sentient being, and especially none to Allah who is allegedly omnipotent. Yet Allah swt chooses to punish you in the most painful way possible, for eternity, which is eternal hellfire, if you did Shirk or Disbelief, which causes no harm or hurt to any other sentient beings, and which is simply an extension of your freedom of worship, which is your birthright, because you are given free will by Allah himself (allegedly).... Why does Allah choose to punish you in the worst way for that? Because it hurts his ego, makes him angry, but it is his already existing cruelty, that compells him to give you no less than the worst punishment for it, and he doesnt try to justify why do you deserve it simply for practicing your free will and freedom of worship. It is entirely Allah's egoistic whims and cruelty at play here, because he has no other reason to do this to you. How does it make him less merciful and less just than human beings? Allah is said to love us (his creation) more than a mother can love her creation, her child. Now ask yourself this, and this will clear it up for you, would you and your spouse, put gasoline on your child and burn him alive, if your child didnt call you parents and called some other pair parents? Or if your child loved his uncle and aunt more than than his parents? Would you do that to your children? Or has the thought ever occured to you? You are the biological creator of your children. Allah is allegedly the creator of us all. So would you do that to your children? If not then why not? Justice and Mercy and love. It is clear that Allah, with his intended punishment for Shirk and Disbelief, doesn't have even one percent of the mercy that you as a human being do. Allah is also pretty clear, you can be the most compassionate, noble, loving and self sacrificing human being in the world, you can have the best morals in the world, but if you do Shirk and Disbelief, and dont stop doing that before death... Then Allah will surely punish you with eternal hellfire. *So this proves even an average human being is far above Allah in mercy and yet Allah lied that he is the most merciful and most just.* Hell, even career criminals would die to protect their children from harm, but not Allah, he will surely punish you for Shirk and Disbelief, such is his egoistic huvris and cruelty. This is a logical contradiction that no muslim has yet been able to answer, and no faithful muslim ever can. I mean a lot of muslims tried telling me that I am anthropomorphising human emotions over Allah's emotions. However that only makes this contradiction even more severe, because Qur'an says Allah is the "most just" and "most merciful", those are the exact words used in the Qur'an, now the terms "Mercy" and "Justice" have had their own meaning to human beings for far longer than Qur'an was ever revealed. As such, since Allah swt did not choose to use words other than "most merciful" and "most just", or did not care to explain exactly how his mercy and justice has a different meaning than that of human beings, IT IS ALLAH WHO HAS ALREADY DONE THE ANTHROPOMORPHISATION IN HIS REVELATION WHICH IS THE HOLY QUR'AN. By calling himself the "most just" and "most merciful". Because Mercy and Justice are human qualities and human attributes, shared by other animals as well. And if Allah already did it, then no Muslim should have a problem with anthropomorphisation over this particular subject. How can you go against something that Allah already did in his Holy book to mankind which is claimed to be perfectly preserved? My best hope? The Holy Qur'an was once the uncorrupted word of God, but it was corrupted by human beings soon after the death of Muhammad PBUH, and the corruption was done in a way to eliminate any evidence of corruption. As for the motivation of this corruption, the Prophet Muhammad PBUH and the sahaba were facing many attacks from the evil polytheists so maybe after the death of Muhammad PBUH, they introduced this punishment for Shirk and Disbelief to convert the defeated forces, rather than having to kill them all, because the defeated forces would always come back for vengeance.
নাস্তিক মানুষ অজ্ঞান বসে হয়😂 কোরআনে বিভিন্ন স্থানে নবীগণ বলেছেন, "আমি প্রথম মুমিন"। উদাহরণস্বরূপ, সূরা আন'আম (৬:১৬৩)-এ আল্লাহ বলেন: > "আমি আদিষ্ট হয়েছি এই যে, আমি সর্বপ্রথম আত্মসমর্পণকারী হব।" এ ধরনের বক্তব্যের ব্যাখ্যা হলো: ১. আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পণ: "প্রথম মুমিন" বলতে নবীগণ বোঝাতে চেয়েছেন যে তারা আল্লাহর প্রতি পূর্ণরূপে আত্মসমর্পণকারী (মুসলিম)। তারা প্রথম ব্যক্তি যারা আল্লাহর দেওয়া বার্তা বা আদেশগুলো সবচেয়ে আগে গ্রহণ করেন। ২. তাদের জাতির মধ্যে প্রথম মুমিন: প্রত্যেক নবী তার জাতির জন্য প্রেরিত। সুতরাং, নবীগণ তাদের জাতির মধ্যে প্রথম ব্যক্তি যারা আল্লাহর দেওয়া বার্তাকে মেনে নেন এবং তদনুসারে জীবনযাপন করেন। ৩. আদর্শের দৃষ্টান্ত স্থাপন: নবীগণ আল্লাহর আদেশের পূর্ণ অনুগত ছিলেন এবং অন্যদের জন্য উদাহরণ তৈরি করেছেন। তাই তারা নিজেদেরকে "প্রথম মুমিন" বলছেন যেন তারা দেখাতে পারেন, একজন প্রকৃত মুমিন কীভাবে আল্লাহর প্রতি একনিষ্ঠ থাকে। ৪. আল্লাহর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রকাশ: "আমি প্রথম মুমিন" বলতে নবীগণ বোঝাতে চেয়েছেন যে, তাদের হৃদয়ে আল্লাহর প্রতি সর্বোচ্চ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রয়েছে, এবং তারা সকল কাজে আল্লাহকে প্রাধান্য দেন। এ বক্তব্যের মাধ্যমে নবীগণ অন্যদের শিক্ষা দেন যে, আল্লাহর প্রতি মুমিন হওয়া মানে নিজেকে সম্পূর্ণরূপে তাঁর ইচ্ছার কাছে সমর্পণ করা।
মানুষ আসিফ মহিউদ্দিন, আমি আপনাকে বলতে চাচ্ছিলাম আপনি একটু হিন্দু ধর্ম টার ব্যাপারে জানুন, কারণ হিন্দু ধর্ম টি বিশ্বাস এর বিষয় না, যুক্তি বিচার বিশ্লেষন করে নিজের সত্য জানার বিষয়। হিন্দু ধর্মের মূল কথাই হলো এই প্রশ্ন যে আমি কে? আপনি আদ্বইতো বেদান্ত এর ব্যাপারে জানুন, কারণ আমার কাছে তাদের কথাগুলো অনেক রিলেটেবল মনে হলো। তাদের সৃষ্টি সম্পর্কে জ্ঞানতত্ত্ব একেবারেই আলাদা। আর প্রমাণও আছে, আপনি অভিজ্ঞতা পেতে পারবেন। তবে ইসলাম ধর্মকেও নাকোচ করা কঠিন মনে হচ্ছে, বিশ্বের বৃহত্তর তিন ধর্মই ইসলামের বেসিক কনসেপ্ট ফলো করে। এটা কম কথা না।
আচ্ছা আমি আপনার সাথে এখানেই বলছি তাদের মূল কথাটি, এর বাইরে নানা কুসংস্কার হলেও হতে পারে তবে তাদের মূল কথাটি যৌক্তিক কিনা একবার ভেবে নেয়া যায়, তাদের কথা হচ্ছে, আমরাই প্রকৃতি আর প্রকৃতিই হচ্ছে আমরা। আর এই প্রকৃতিই হচ্ছে স্রষ্ঠা। অন্যভাবে বললে একটা বিশেষ সত্ত্বার ভিন্ন ভিন্ন রুপ দেখা যাচ্ছে। তারা বলে, আমি বলে এই প্রকৃতি থেকে আলাদা কোনো সত্ত্বা নেই। এটা একটা মাইন্ড এর ইলিউশান। সব কিছুই একে অপরের সাথে জরিত আর সব কিছুই একে অপরের উপর নির্ভরশীল। আর এই সব সৃষ্টি যা দেখা যাচ্ছে এর মূল তত্ত্ব টা হচ্ছে কনসিয়াসনেস। অর্থাৎ কনসিয়াসনেসই শুধু অস্তিত্বে আছে তার ভিন্ন ভিন্ন রুপ এ। আমি কনসিয়াসনেস, আপনি কনসিয়াসনেস, গাছ - পালা, পশু পাখি সবই সেই এক কনসিয়াসনেস। এর প্রমাণ তারা বিভিন্নভাবে দেয়, সবচেয়ে বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রমাণ হচ্ছে যখন নাকি আপনি চুপ হয়ে বসবেন, আর চিন্তা ভাবনা কে ছেড়ে দিবেন তার মত, কোনো ধরনের চেষ্টা না করে কিছুক্ষন পর আপনি এক আওয়াজ শুনতে পাবেন ভিতর থেকে। এটাই আসল আপনি আমি সবাই সব কিছু তারা বলে। বাকি সব ইগো, আমিত্ব, ডুয়ালিটি নাকি শুধুই চিন্তা - ভাবনা, মাইন্ড এ তৈরি হয়। যখন মাইন্ড থাকে না তখন শুধু এই সত্য টা থাকে। আরো নানাভাবে বিচার করে তারা। বুঝার সুবিধার্থে বলি, তাদের কথা হচ্ছে, আপনার আমার তিন অবস্থা থাকে। জাগ্রত অবস্থা, স্বপ্নাবস্থা আর গভীর ঘুম। জাগ্রত অবস্থায় ইগো একটিভ থাকে। স্বপ্নাবস্থায়ও মাইন্ড এক্টিভ থাকে। কিন্তু গভীর ঘুমে না আপনি অর্থাৎ আপনার বা আমার ইগো থাকে আর না স্বপ্ন থাকে। আপনি বলতে পারেন না যে গভীর ঘুমে আপনি আছেন আবার এটাও বলতে পারেন না যে গভীর ঘুম এ আপনি নেই। অর্থাৎ আপনি আছেনও আবার নেইও। এখন প্রশ্ন হচ্ছে গভীর ঘুমে কে থাকে যে ঘুমটাকে অবজারভ করে? সেটা হচ্ছে এই কনসিয়াসনেস, সেটা ইগো না। এর মানে গভীর ঘুম আমাদের আসল সত্ত্বার পরিচয়। আর গভীর ঘুমে আমরা সবাই এক সত্ত্বা। আরো অনেক ভাবে তারা বিচার বিশ্লেষন করে এই একই তত্ত্ব প্রমাণ করে। যে আমি কে? Who am I? আপনি যদি Advaita Vedanta সম্বন্ধে আরো একটু সার্চ করেন। তাহলে প্রমাণ পাবেন।
ধরুন আপনার মোবাইল ফোন নষ্ট হয়ে গেছে এখন আপনি নিয়ে যাবেন মোবাইল মেইকারের কাছে এখন আপনি যদি চলে যান মুদির দোকান দারের কাছে অথবা সাইকেল মেকারের কাছে তাহলে কি আপনি সমাধান পাবেন?
আনাআম 14 এর অর্থ হলো। তুমি বলে দাও। আমাকে তো এই হুকুম দেয়া হয়েছে যে ব্যক্তি পোরোথম থেকে ইসলাম গোরোহন করেছে আমিও তার অন্তর্ভুক্ত হ ই। আর যেন মুশরিক দলের অন্তর্ভুক্ত না হ ই।
এখানে মুসা নবী যুগের মুসা নবী প্রথম মুমিন আর মুসার পূর্ববর্তী নবী ছিলেন ইব্রাহীম নবী কাজেই ইব্রাহিম নবী বলতেই পারেন তিনি তার যুগে মানুষের মধ্যে তিনিই প্রথম মুমিন বা আত্মোসমর্পন কারী অতএব এখানে কোরানের দুই জায়গায় দুই রকম কথা নয়।
@@asif.mohiuddinوَلَمَّا جَآءَ مُوسٰى لِمِيقٰتِنَا وَكَلَّمَهُۥ رَبُّهُۥ قَالَ رَبِّ أَرِنِىٓ أَنظُرْ إِلَيْكَ ۚ قَالَ لَن تَرٰىنِى وَلٰكِنِ انظُرْ إِلَى الْجَبَلِ فَإِنِ اسْتَقَرَّ مَكَانَهُۥ فَسَوْفَ تَرٰىنِى ۚ فَلَمَّا تَجَلّٰى رَبُّهُۥ لِلْجَبَلِ جَعَلَهُۥ دَكًّا وَخَرَّ مُوسٰى صَعِقًا ۚ فَلَمَّآ أَفَاقَ قَالَ سُبْحٰنَكَ تُبْتُ إِلَيْكَ وَأَنَا۠ أَوَّلُ الْمُؤْمِنِينَ অর্থঃ ওয়া লাম্মা-জাআ মূছা-লিমীকা-তিনা ওয়া কাল্লামাহূরাব্বুহূ কা-লা রাব্বি আরিনীআনজুর ইলাইকা কা-লা লান তারা-নী ওয়ালা-কিনিনজু র ইলাল জাবালি ফাইনিছতাকাররা মাকা-নাহূফাছাওফা তারা-নী ফালাম্মা-তাজাল্লা-রাব্বুহূলিলজাবালি জা‘আলাহূদাক্কাওঁ ওয়া খার রা মূছা-সা‘ঈকা- ফালাম্মাআফা-কা কা-লা ছুবহানাকা তুবতুইলাইকা ওয়া আনা আওওয়ালূল মু’মিনীন। আয়াত মুসা (আ) বলচে সে আললাহকে দেখতে চাই চে কিনতু আললাহ যে নিদর্শন দেখায়চে সেটা দেখে মুসা তার ভুল বুজতে পারচে যে আললাহ কে দুনিয়া তে সম্ভব নয়, তার এ ইচ্ছা টা তার ভুল হয়চে সে আললাহ র কাছে তওবা করচে, তওবা করে আবার সে পথমে আতসমপন করতেছে, যাতে আললাহ তার পতি আর অসন্তোষ না থাকে, তার আগের আললাহ কে দেখার অবস্থান টা ভুল ছিলো। এখনে সে কি বলচে যে সে একেবারে পথিবীর শুরু থেকে আজ পযন্ত সবার আগে সে ঈমান আনছে, তার আগে কেউ ঈমান আনেনি সে সর্ব প্রথম ঈমান আনছে?
@@asif.mohiuddinআসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
প্রথমত : হাদিস গ্রন্থের কোন ভিত্তি নাই, তারপর আপনি কোরআনের অনুবাদ বাদ দিয়ে নিজে আরবি গ্রামার সহ আরবি শব্দের অর্থ ভালভাবে শিখে কোরআন পাঠ করলে সঠিকভাবে বুঝতে পারা সম্ভব।
ঐতিহাসিকভাবে একত্বের কথা প্রচলিত মানব সমাজে। আল্লাহ এর সন্ধিবিচ্ছেদ হবে আল ইলাহ। অর্থাৎ এক সত্ত্বা। আমার সন্দেহ হিন্দুইজম ও এক সত্ত্বা নিয়ে কথা বলে কিন্তু তারা আমাদের আল্লাহর যে ধারনা তেমনটা না বরং অন্যভাবে এক সত্ত্বার কথা বলে যা প্রচুর যৌক্তিক মনে হয় আমার কাছে। কারণ আমি এর সত্যতা আচ করতে পারি। তাছাড়া নবী মুহাম্মাদ ( সাঃ) নাকি হেরা গুহায় ধ্যান করতেন। হতে পারে তখন তিনি এই এক সত্ত্বার অস্তিত্ব অনুধাবন করে তার প্রচার করেছেন।
Christian desh e teke to akash e urchen tai vesi giyan dite aisen manuske allah sombonde, apni jodi na manen to khan ar hagen pore mara jan, manuske uttejito korsen kno
@@asif.mohiuddinআসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
Thanks!
কুরআনে গাঁজাখরি গল্প শুনে মনে হয়, আল্লা গাঁজা খেতো।
ইসলাম হল বিশ্বের সকল শুভ শক্তি, সভ্যতা, বিজ্ঞান এবং প্রগতির জন্য প্রকাশ্য হুমকি।
বিজ্ঞানীর যাত্রাটা কি শুরু হয়েছিল হরমোনের থেকে। হনুমান নাকি চাঁদ অর্ধেক খেয়ে ফেলেছিল । সেই থেকে কি বিজ্ঞানের যাত্রা।মুসলিম রা যে তার আগে কত কী করে ছিড়ে রাখছে জান।
❤❤❤ নবী কি আল্লাহকে দেখেছে 😅😅😅 আমরা হিন্দু আমাদের ভগবানকে দেখেছি ❤❤ তিনি সব জায়গায় বিরাজমান❤ কৃষ্ণ আমার ভগবান❤❤❤,
দুজন একপক্ষের লোক
আমার কালকে পরিক্ষা হঠাৎ ভিডিওটা সামনে এলো। সময় কম তাই লিখতে পারছি না। আপনার সকল কথাগুলোর যথাযথ উত্তর আমার কাছে আছে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ এক অদ্বিতীয়, তার কোনো শরিক নাই, তিনিও কারোর শরিক নন। হযরত মুহাম্মদ (স.) আল্লার রাসুল 💓😊
Sagol apni...
উত্তর গুলো কি দিয়ে দেখাবেন?
একদিন আমাদের লাইভে এসে যুক্ত হোন। দেখি আপনি কি ধরনের গোঁজামিল দেন। গোঁজামিল দেয়ার আগে অবশ্যই এই বিষয়টা মাথায় রাখবেন যে একই গোঁজামিল যদি অন্য ধর্মের লোক তাদের ধর্মীয় গ্রন্থের পক্ষে দেয়, তবে কি আপনি মানবেন ?
আপনি আগে আরবী পড়ুন। আহাদ শব্দের অর্থ এক এবং অদ্বিতীয় হয়না। আহাদের অর্থ অনেকের মধ্যে এক। ওয়াহিদ শব্দের অর্থ এক এবং অদ্বিতীয়। এখানে আহাদ দিয়ে অনেক সৃষ্টি কর্তার মধ্যে সবচেয়ে বড় বা আকবর বলা হয়েছে। বাকিটা অনুবাদে গোঁজামিল
@@asif.mohiuddin আপনি ত আপনার লাইভ পেজে স্বাচ্ছন্দ্য মতো কাউকে কথা বলতে দেননা! যখন দেখেন আপনি হেরে যাচ্ছেন তখন মুমিনদেরকে উল্টা- পাল্টা বলে বের করে দেন! আপনার যুক্তিই যে সঠিক অথবা মিথ্যা তা বুঝার জন্য একজন দক্ষ নিরপেক্ষ পরিচালকের প্রয়োজন তাও বুঝেননা!
কিছু দিন পর মানুষ মুসলমান মুক্ত বিশ্ব চাইবে।
আল্লাহু সর্ব শক্তি মান
তাহলে ফিলিস্তিনদের বাঁচায় না কেন?
@@soumiksikder999filisthiner kissu hoy ni...somoy ka khel nirala..somoy mai sob ho jayega
প্রাচীন ধর্ম সনাতনধর্ম
মানব জনম সুরু থেকে
কোরান আল্লার বাণী নয়, কারণ কোরানের ৮:৪১ নং আয়াতে লিখা আছে "গনীমতের মালের 20% হলো আল্লার এবং নবীজীর, এই আয়াতটা আল্লার জন্য খুবই ইন্সালটিং কারণ এই দুনিয়ায় সব মাল হলো আল্লার মাল, এমন কি নবীজী নিজেও হলেন আল্লার মাল !! 🇧🇩🇧🇩
সুন্দর ধরেছেন।
@@sujauddin9603 লেখাটা পড়ে বুঝতে পারলে হয়তো বলতেন না,,, আগে ভাই বাংলা পড়ার request থাকলো।এগুলো বোঝার ক্ষমতা আল্লাহ আপনাদের দেয়নি।
@@blogtcv1 , কোরানের আল্লাহ মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা নয়, কারণ মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আর যাই করুক তিনি কখনোই আপনাকে আপনার পালিতপুত্রের স্ত্রীকে বিবাহ করার নির্দেশ দিবেন না, অথচ সেই নির্দেশটাই কোরানের আল্লাহ আপনাকে দিয়েছেন ৩৩:৩৭ নং আয়াতে, এবং নবী মুহাম্মদ সেটা করিয়ে দেখিয়েছেন !! 🇧🇩🇧🇩
@@sujauddin9603 সন্ত্রাসী নাস্তিকেরা বলে কি? গণিমতের মাল কাফেরদের ফিরিয়ে দিয়ে আবার কাফেরদেরকে পুনরায় সন্ত্রাসী করতে ইসলামের নবীজি ও আল্লাহ সুযোগ নিশ্চয়ই দিবেনা!
@@sujauddin9603 কচু বুঝেছেন! গণিমতের মাল গরীব এতিমদের বিলিয়ে না দিয়ে কাফেরদের ফিরিয়ে দিলে তারা পুণরায় সন্ত্রাসী করতে সুযোগ পাবে!
শ্রী কৃষ্ণ সর্ব শক্তি মান তিনি এক ও অদিতীয়
শ্রী কৃষ্ণ মহান পন্ডিত ছিলেন
তিনি বেদজ্ঞ ছিলেন
তিনি কৌশলী ছিলেন।
তিনি গুণী ছিলেন।
মানুষ ছিলেন।
প্রত্যেক মানুষ ই এক এবং তার দ্বিতীয় কখোনোই আর আসেনা। সেক্ষেত্রে তিনি না আপনিও অদ্বিতীয় মোহাম্মদ ও তা আমিও তা।
১৬১০৮ টি বিবাহ করেছিলেন স্বীকৃতি দান উদ্দেশ্যে। মহাভারতের যুদ্ধের পর। যার পটভূমি আলাদা।
তর্কে না জরানোই শ্রেয়। কারণ মুশরিক কাফের দের জীবনী নিয়ে বা তারা কে কী করলো তা নিয়ে স্বঘোষিত পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শান্তির ধর্মের মানুষের বাক্যব্যয় হাস্যকর।
আজাইরা কথা না বলে এমন কিছু দেন যা থেকে প্রমাণ হবে আপনার কথা। হুদাই মানুষরে অন্ধ বানাইতে চান কেন?
তাহলে ব্রম্মা মহাদেব ইনারা কারা
@@shubhobapee2812 apnar mote krishna musrik?
পেটে খাবার ছিলো না কিন্তু ধো*নে ঠিকই জোর ছিলো আমার প্রিয় নবির 🥰। বাচ্চা দেখলে যার ঈমানদন্ড। বা ধো#ন দাড়িয়ে যেতো। সেই আমার নবী 🥰
কাজাকিস্তানের হিজাব নিষিদ্ধ ঈদ নিষিদ্ধ তা নিয়ে একটা ভিডিও বানান তাহলে মুমিনদের চোখ খুলে যাবে আসিফ ভাই ধন্যবাদ
👌
আমাদের জীবনটাই তো আল্লাহর কাছে পরীক্ষা।আল্লাহপাক কাউকে বিপদে ফেলে না। বরং আমরাই আমাদের কৃতকর্মের কারণে বিপদে পড়ি ।আর আল্লাহ পাক তো সর্বজ্ঞানী তিনি জানেন আমরা ভবিষ্যতে কি করবো। আমাদের সকলের কৃতকর্ম আল্লাহ পাক লিখে রেখেছেন । আল্লাহ পাক লিখে রেখেছেন বিধায় যে আমরা তা করব এই না বরং আমরা এসব কর্ম করব বিদায় আল্লাহ পাক জানেন এবং লিখেছেন।কারণ তিনি সর্বজ্ঞ
Ei jonno quran wala channel subscribe korun ❤
وَلَمَّا جَآءَ مُوسَىٰ لِمِيقَـٰتِنَا وَكَلَّمَهُۥ رَبُّهُۥ قَالَ رَبِّ أَرِنِىٓ أَنظُرْ إِلَيْكَ ۚ قَالَ لَن تَرَىٰنِى وَلَـٰكِنِ ٱنظُرْ إِلَى ٱلْجَبَلِ فَإِنِ ٱسْتَقَرَّ مَكَانَهُۥ فَسَوْفَ تَرَىٰنِى ۚ فَلَمَّا تَجَلَّىٰ رَبُّهُۥ لِلْجَبَلِ جَعَلَهُۥ دَكًّۭا وَخَرَّ مُوسَىٰ صَعِقًۭا ۚ فَلَمَّآ أَفَاقَ قَالَ سُبْحَـٰنَكَ تُبْتُ إِلَيْكَ وَأَنَا۠ أَوَّلُ ٱلْمُؤْمِنِينَ ١٤٣
And when Prophet Musa came at the time We had determined, and his Lord spoke to him, then Prophet Musa (pleaded with) said: "O my Lord! Show me (Your Most Holy Essence) so that I can see You". God said: "You will never be able to see Me, but look at the mountain, then if it remains in its place, you will be able to see Me", After God "Tajalla" (revealed His greatness) to the mountain, (then) His "Tajalli" made the mountain melt and Prophet Musa fell unconscious. After he regained consciousness, he said: "Glory be to You (my Lord), I repent to You, and I was the efirst to believe (in my time).....Please emphasize on IN MY TIME. EVery prophet is the first believer in his tim.
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
চমৎকার ❤। একজন মুসলমান তার নিজের মেয়েকে বিয়ে করতে পারে, যদি মেয়েটি অবিবাহিত সম্পর্কের কারণে জন্ম নেয়। কুরআনের 25:54 আয়াত এবং আল কুরতুবি দ্বারা প্রদত্ত ব্যাখ্যা পড়ুন😂😂😂 কি সুন্দর ধর্ম 😮
পুরো কোরআন শরিফ পড়লে নাস্তিক হয়ে যাবে, এজন্যই আমি পড়ি না 😂
আসিফ মহিউদ্দীন ভাই❤❤❤ এর কোনো বিকল্প নেই। 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ থেকে।
অবশ্যই আছে এবং থাকা প্রয়োজন।
আচ্ছা, যে আয়াতগুলো বললেন, প্রথম মুমিন বিষয়ে, সেখানে বর্তমান সময়ের কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ সেই সময়ে যারা জীবিত ছিল, তাদের নিজ নিজ সময় অনুযায়ী বুঝতে হবে।
মূসার সময়ে মূসা প্রথম, ইবরাহীমের সময়ে ইবরাহীম প্রথম, নবী মুহাম্মদের সময়ে মুহাম্মদ প্রথম।
একটা উদাহরণ দিলে বুঝতে পারবেন বিষয়টা।
মনে করুন, একটা স্কুলে দশম শ্রেণীতে বিদায় অনুষ্ঠান হচ্ছে। এখন প্রতিবারেই বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক বলেন, আমাদের স্কুলের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্রের কাছে এখন ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হবে।
দেখা যায়, প্রতি বারেই একজন নতুন ছাত্র এই পুরষ্কার পেয়ে থাকেন।
এবারে মূল বিষয়ে আসি, এখন কোনো ব্যক্তি যদি বলেন, হেড মাস্টারের মাথা ঠিক নেই। প্রতি বছরই বলে সবচেয়ে সেরা ছাত্রের হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছি।
এখন যদি হেডমাস্টারের বিষয়ে এই কথা বলা হয়, তবে কি তা যুক্তিযুক্ত হবে? নাকি ওই প্রশ্নকারীর যে প্রশ্ন করার যোগ্যতায় নেই, সেটা বুঝাবে?
@@insearchoftruth240 A self blind
সঠিক যুক্তি দিয়েছেন
TAR. Mane. QURAN
Chara. Muslim
@@insanekamil100ওরে ধান্দাবাজ,আল্লাহর শক্তি কই গেছিল তখন ??? 😊😊😊😊
মুসা কি বলেছে সে সৃষ্টির পথম, হা মুসার যুগে মুসাই প্রথম ছিল, পতোকটা যুগে পথভ্রষ্ট মানুষ দের মধ্যে থেকে নবীরা পথম ছিল
@@mirabdulruhaimin5742 নবীরা তাহলে ওই 600 বছর পর্যন্তই ছিল তাইনা ভাই
তারপর শব উধাও🤣🤣
600 বছরের পর 1500 বছর আমরা এমনেই আছি
আসল কথা কি জানেন তখন যে মানুষ এতটাই মূর্খ ছিলো যে কেউ একজন নবী দাবি করলেই তাকে পীরের মত ভক্তি করতো
কিন্তু কালের পালাক্রমে পৃথিবীও আধুনিক হয়েছে এবং এগুলাকে কেউ আর promot করেনি
আপনার কি একবারও প্রশ্ন জাগেনি সৃষ্টিকর্তা শব নবী আরব দেশেই কেনো পাঠিয়েছে কেনো অন্যান্য দেশে কি মানুষ ছিল না নাকি তখন আরব দেশ ছাড়া আর কোনো দেশ ছিল না
আসলে তখন আরবের মানুষের কাছে এমনি একটা রীতি ছিল যে আমি নিজেকে আল্লাহর বান্দা মনে করলেই আমি নবী
আর এটাকেই পুঁজি করে তারা ধর্মব্যবসা করতো যেমনটা আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে যারা নিজেদেরকে তান্ত্রিক মনে করে আর সবাই তাকে ভক্তি করে
এটাকে পুঁজি করে আরো অনেকেই এই পেশা বেছে নিয়েছে যে আরে এত ভারি মজার ব্যাবসা সুয়ে বসে টাকা আয় করা যাবে
তাহলে বর্তমানে আপনিও নিজেকে নবী দাবি করেন।সবাই আপনাকে বিশ্বাস করবে।
@@SozonMadborবর্তমানের বিজ্ঞান যুগের মানুষ কখনোই 570 বছর আগের মানুষের মতো নির্বোধ আর অশিক্ষিত ছিলো নারে ভাই।
@@TarikulIslam-wz9swকয়জন নবীর জিবনি পড়েছেন, কত হাজার কোটি টাকার মালিক ছিলো,আন্দাজে খালি চিল্লান, আগে ইতিহাস জানেন তারপর মন্তব্য কইরেন,
@@SozonMadbor আরবের দেশে এখনো হবে । এদিকে তো ভাই হবে না ।
❤❤❤❤❤ from India
1:18 ভুল!
হযরত মূসা (আ) বলেছেন, আমিই মুমিনদের প্রথম যে স্বয়ং আল্লাহর কাছে তাওবা করলাম।
মি. আসিফ,আমার মনে হচ্ছে কুরআনের আয়াতগুলোর যথাযথ অর্থ বুঝতে আপনার সমস্যা হয়ে থাকতে পারে।আপনি দয়া করে আরবি শব্দ গুলোর অর্থ বোঝার চেষ্টা করুন।আপনি যথেষ্ট জ্ঞানী,বিভিন্ন বিষয়ে জানেন।
আমার বিশ্বাস,আপনি আরবি আয়াতগুলো নিজে নিজে শব্দ অনুযায়ী অনুবাদ করলে নিজেই অনুধাবন করতে পারবেন যে কে প্রথম মুসলিম ❤❤
কুরআনই শ্রেষ্ঠ তাফসির
চটি গল্পের বই 😂
আল্লাহ তাআলা বলছেন যে আমার আয়াতের কোন পরিবর্তন নেই এবং পরে অন্য আয়াতে বলেছেন যে তিনি চাইলে পরিবর্তন করতে পারেন এটা সাধারণ জ্ঞান যদি চান তাহলে এরকমটা বলছেন তিনি যে তিনি যদি চান যদি তিনি চান
আর সত্যি কথা বলতে, আমার এই প্রশ্ন আছে কিন্তু আমি এর জন্য আল্লাহকে অস্বীকার করতে পারবো না যখন প্রমাণ আছে এত গুলা।
প্রশ্ন হচ্ছে, আল্লাহ যখন সব আগে থেকেই জানেন যে কখন কার সাথে কি হবে না হবে তাহলে পরীক্ষা নিয়ে আল্লাহর আবার দেখার কি প্রয়োজন। আল্লাহ এই ধংসাত্নক সৃষ্টির সূচনা না করলেও পারতেন কারণ দরকার কি ছিলো যেহেতু তিনি সব জানেন।
আমার এই কথাটার ও ভেলিডিটি থাকে না যখন আল্লাহ বলেন তার যা ইচ্ছা তিনি তাই-ই করেন। তাকে প্রশ্ন করা যায় না।
আরেকটা প্রশ্ন হচ্ছে, অনেক জায়গায় আল্লাহ বলেন, তিনি জেনে নিবেন, তিনি জেনে নিতে চান, তিনি এখন জেনে নিয়েছেন ইত্যাদি ধরনের কথা। এগুলোর মানে কি তাহলে? আল্লাহর কেন এমন কর্ম পরবর্তী ফল জ্ঞান এর কথা বলতে হলো, তিনি তো অলরেডি জানেন-ই সব যেহেতু তিনি আল্লাহ।
আমার এমন প্রশ্ন গুলো আছে, কিন্তু ভয় আছে কারণ এই ধর্ম নিয়ে এত বড় কমিউনিটি এদের সবার মধ্যে আমি যে সঠিক আর সবাই ভূল এটা খুব ভয়ংকর কথা। মনে হয় আমিই ভূল। অন্যরা ঠিক ভাবে জানে। আমি ভূল জানছি বা ভাবছি, আবার ব্যাখ্যারও তো বিষয় আছে, সেটাও জানা নাই।
May be Allah is there, we do not know for sure but it seems, mohammed did misrepresent him, he made all these up.
আর কিচ্ছু না ভাই শুধু এইটুকু চিন্তা করেন। অসীম দয়ালু আল্লাহর যমীনে ফিলিস্তিনের মানুষ অথবা অন্য যে কেউ এমনে মরে ভাই? এইডা আবার পরীক্ষা? আল্লাহ কি তাইলে নিজের সার্থে নিজের খুশির জন্য মানুষ মারতেসে যমীনে? আবার বলে এটা তো ঈহুদিদের ফল্ট তাদের দোষ! আরে আল্লাহর নজরের সামনেই তো হচ্ছে এসব, তার মানে আল্লাহই তো চায় এগুলা! আবার আল্লাহ অসীম দয়ালু!
যে আল্লাহ এমন কর্মকান্ড এলাও করতে পারে থামানোর ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও এ আর যাই হোক পরম করুনাময় অসীম দয়ালু হতে পারে না।
আমার বাপ কি কখনো আমাকে আরেকজনের হাতে মেরে পরিক্ষা করতে পারবে যে আমি তার জন্যে কিছু করি কিনা, কক্ষনো সম্ভব না, আর আল্লাহ নাকি বাবা মা এর থেকে কত্ত বড় বেশি দয়ালু!
হ্যা আমার বাবার জন্যে আমি নিজের জীবন নিজে খুশি খুশি দিয়ে দিবো এতে কোনো সন্দেহ নেই কিন্তু তখনো তো আমার বাপ আফসোস করবে কাদবে দুঃখ পাবে যে আমার জীবনটার কি হলো তার সার্থে কিন্তু উনি জীন্দিগিতে আমার এক ফোটা ক্ষতিও তো চাবে না।
আর আল্লাহ তার রাস্তায় যুদ্ধ করতে ডাক দেয়, হায়রে!
ভাই, আপনাকে শত শত যুক্তি দিয়ে বোঝানো যাবে যে কোরান মানব রচিত। কিন্তু সেদিকে না গিয়ে আমি আপনাকে সাজেস্ট করব theory of evolution বা বিবর্তনের ওপর পড়াশোনা করতে। আপনি এত এত এত প্রমাণ পাবেন যে আদম হাওয়ার ব্যাপারটা যে একদকমই একটা গল্প সেটা প্রমাণ পাবেন।
পবিত্র কুরআনে চার রকমের আয়াত আছে, প্রকাশ্য, রূপক, পরস্পর বিরোধী এবং মিমাংসিত।
এই চার রকমের জ্ঞান না থাকলে কুরআন নিয়ে আলোচনা করতে আসা উচিৎ নয়।
আমার ঈমান শেষ হয়ে যাচ্ছে হায় সৃষ্টি কর্তা 😢
Ramkrishna bolchhen...Allah tar niyam paribartan kore, tar vakter janya...
❤❤❤
Right
প্রত্যেক জমানায় একজন একজন নবী সেই জামানায় প্রথম। যেমন কেউ বললো, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম হতাম, কিন্তু এখনও তো প্রথম হয়। আসিফ ভাইের বুঝতে ভুল 😊
ভিন্ন ক্লাস বলে কথা, তার মানে কি আপনি বলতে চাচ্ছেন আল্লাহরও ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম? তাহলে আপনারাই আবার কেন দাবী করেন ইসলাম পৃথিবীর শুরু থেকে ছিল?
@@asif.mohiuddin আপনি কেন সহজ উদাহরণ কে পেচাচ্ছেন? আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০ বছর আগে পড়তেন তখন মনে করেন আপনি প্রথম হতেন, এখন যারা পড়ে, তারা এখন প্রথম হচ্ছে, তার মানে আপনার সময় আপনিই প্রথম, পরের জামানায় আর একজন প্রথম। ক্রিকেট খেলায়ও বর্তমানে যে প্রথম, তাকে প্রথম বলবো, পরের জামানায়, আর একজনকে প্রথম বলবো, বিষয় টি অপবেক্খা করার মতো না, আপনি এটা নিয়ে অপবেক্খা করে কোন লাফ পাবেন না, শুধু আপনার সময় নষ্ট হবে, তাই অন্য কোরআনের আয়াত নিয়ে কথা বললে ভালো হয়। অধিকাংশ ধর্ম স্রষ্টা প্রদত্ত বলে আমি বিশ্বাস করি।
আপনি হাজার বোঝালেও সে বুঝতেই চাইবেনা, এজন্য আল্লাহপাক কুরআান এই চ্যালেন্জ দিয়েছেন, পারলে একটা আয়াত রচনা করে দেখাও, আজও কেউ পারেনি আর পারবেওনা
@@mainuddinraju5560 asif mohiuddin ayeth rochona koreche tho unar website a ace
আচ্ছা কেউ আজ পর্যন্ত আয়াত বা সূরা আনতে পারে নি, ভালো দাবী এখন এটারও তো প্রমাণ লাগবে, এত বড় পৃথীবি, আপনি কিভাবে জানলেন যে কেউ পারে নি ?
বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তানে যত মুসলিম লোক আছে তারা সবাই এক সময় হিন্দু ধর্মের লোক ছিল।
এখনকার মানুষ আসল ধর্মকেই ভুলে গেছে 😅😅😅😅
এত সোজা,তফসির কারক রাই ব্যাখ্যা দিতে পারে, কোনো আসিফ এর মূর্খ নয়
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
আল্লাহ তাআলা বলছেন যে আমার আয়াতের কোন পরিবর্তন নেই এবং পরে অন্য আয়াতে বলেছেন যে তিনি চাইলে পরিবর্তন করতে পারেন এটা সাধারণ জ্ঞান
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
আসিফ ভাই আপনার তথ্য প্রমান গুলো আমি স্ক্রিনশট নিয়ে অনেকের সাথে চেলেঞ্জ দিয়েছি তারা উত্তর দিতে পারেনি
আসুন ভাই ডিবেট করি,কখন করবো বলেন সব কিছুর উত্তর দিবো। ওষুধের নাম জানলে যদি ডাক্তার হতো তাহলে সবাই ডাক্তার, আপনার নাস্তিকতা নৈতিকতা সম্পর্কে কি বলে শুধু সমালোচনা করা, পৃথিবীতে কোটি মুসলিম মুর্খ, একজন ও জ্ঞানী নেই আপনার মতো তারা বুঝে না সব আপনি বুঝেন। আরবি কতটা শব্দ জানেন, নিমোনিকস বানান করুন তো ইংরেজিতে থাকতো আরবি
আপনি কিছুই বুঝেন নাই
এই ধরনের মন্তব্য আসলে অসম্পূর্ণ, তিনি না বুঝলে আপনি ডিরেক্ট কথাটা বুঝিয়ে বলে দিলেই তো পারেন।
আর @user..... আপনি কাদের কে শেয়ার দিয়ে চ্যালেঞ্জ দিয়েছেন? অজ্ঞ দের সাথে এসব করলে কিন্তু আবার ফলাফল শূন্য। যারা জানে তারা যদি না উত্তর দিতে পারে তাহলে একটা কথা।
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
কুরআনের অন্য একটি আয়াতে আল্লাহ বলেছেন:
> "আল্লাহর বাণী পরিবর্তন হয় না।"
- (সূরা আন'আম, ৬:৩৪)
এবং
> "আল্লাহর কথায় কোনো পরিবর্তন নেই।"
- (সূরা ইউনুস, ১০:৬৪)
এতে প্রশ্ন উঠতে পারে, যদি আল্লাহর বাণী পরিবর্তন না হয়, তবে "নাসিখ ও মানসুখ" (আয়াত রহিতকরণ) কীভাবে হয়? এর ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:
---
১. আল্লাহর বাণী পরিবর্তন না হওয়ার অর্থ:
আল্লাহর যে মৌলিক প্রতিশ্রুতি ও চূড়ান্ত ঘোষণা, যেমন আল্লাহর একত্ববাদ (তাওহীদ), নবুয়ত, এবং পরকালের বিচার (আখিরাত)-এই বিষয়গুলো কখনো পরিবর্তিত হয় না।
আল্লাহ যা ঘোষণা করেন, যেমন সত্যের বিজয়, মুমিনদের পুরস্কার এবং কাফেরদের শাস্তি, তা অপরিবর্তনীয়।
আয়াত:
> "তোমার রবের বাণী সত্য ও ন্যায়ের ভিত্তিতে পূর্ণ হয়েছে। তার কথার কোনো পরিবর্তন নেই।"
- (সূরা আন'আম, ৬:১১৫)
---
২. নাসিখ ও মানসুখ (আয়াত রহিতকরণ):
নাসিখ ও মানসুখ হলো বিধি-বিধান বা শাসনসংক্রান্ত নির্দেশনায় পরিবর্তন।
এটি মানুষের প্রয়োজন এবং প্রেক্ষাপট অনুযায়ী করা হয়।
এটি আল্লাহর জ্ঞানের অংশ এবং মানুষের জন্য সহজতর পথ প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে।
নাসিখ কোনোভাবে আল্লাহর চিরস্থায়ী বাণীর বিরোধিতা করে না। বরং এটি সময় ও পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সাময়িক বিধান পরিবর্তন।
উদাহরণ:
ইতিহাসে পরিবর্তনশীল বিধান:
তাওরাত ও ইনজিলে নির্দিষ্ট কিছু বিধান ছিল যা পরবর্তীতে কুরআনের মাধ্যমে সংশোধিত হয়েছে।
তবুও এইসব পরিবর্তন আল্লাহর মূল বার্তা (তাওহীদ) পরিবর্তন করে না।
---
৩. বাণীর স্তর:
আল্লাহর বাণীকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়:
1. চিরন্তন বাণী (আকিদা ও মৌলনীতি):
এটি অপরিবর্তনীয়।
যেমন: তাওহীদ, পরকাল, ন্যায়বিচার।
2. সাময়িক নির্দেশনা ও বিধি-বিধান:
এটি মানুষের প্রয়োজনে পরিবর্তিত হতে পারে।
যেমন: পূর্ববর্তী কিবলার পরিবর্তন।
---
৪. পরিবর্তন এবং আল্লাহর পরিকল্পনা:
আল্লাহর পরিকল্পনা কখনো পরিবর্তন হয় না। তিনি যা চান, তা-ই ঘটবে। তবে সময় ও প্রেক্ষাপটে মানুষের জন্য নির্দিষ্ট বিধান পরিবর্তন করা তাঁর করুণার নিদর্শন।
আয়াত:
> "আল্লাহ যা চান তা মিটিয়ে দেন, এবং যা চান তা স্থির রাখেন। আর তাঁর কাছেই রয়েছে মূলগ্রন্থ।"
- (সূরা রাদ, ১৩:৩৯)
---
৫. সারসংক্ষেপ:
আল্লাহর মৌলিক বাণী ও প্রতিশ্রুতি কখনো পরিবর্তন হয় না।
নাসিখ ও মানসুখ সাময়িক বিধান, যা সময়ের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়।
এটি আল্লাহর অসীম জ্ঞান ও করুণার নিদর্শন এবং মানবজাতির কল্যাণের জন্য।
তাহলে সঙ্গতিপূর্ণভাবে বোঝা যায়:
আল্লাহর বাণী পরিবর্তন না হওয়ার কথা তাঁর চিরস্থায়ী সত্য ও প্রতিশ্রুতির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর নাসিখ ও মানসুখ বিধানের পরিবর্তন, যা মানুষকে ধাপে ধাপে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য নির্ধারিত।
পলিটিক্যালি চিন্তা করেন, সব উত্তর পাবেন। মুহাম্মদ পলিট্যাকিলি সবাইকে সঙ্গবদ্ধ করে একটা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠান করে সেখানে শাসন ব্যবস্থা স্থাপন করার জন্য যা করনীয় তিনি তাই করেছেন।
সেটা আল্লাহর নামে চালাই দিছে😅😅😅😅
@@mdfariduzzaman8445 😄😄😄😄😄😄😄
এটা হলো বিভিন্ন সময়ের কাওম ও মানুষের কথা বলা হয়েছে! আসলে প্রথম মুসলিম হলো আদম!! অন্যরা তাদের সময়ে প্রথম!!!
ওখানে সেটা স্পষ্ট করে বলা হয়নি। এটা জাস্ট গোঁজামিল দেয়ার চেষ্টা। বাকি আয়াতগুলোর ব্যাপারে কি বলবেন?
@@asif.mohiuddinতাহলে তো শিপ মানে ভেড়া আবার শিপ মানে জাহাজ হতো না।আত্মসমর্পণ মানে মুসলিম আবার আত্মসমর্পণ মানেও অন্য কিছুও হয়।নাস্তিকদের ব্রেইন কোথায় থাকে আমি নিজেও জানি না😢😂😂😂😂😂
আসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
@@asif.mohiuddinআসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
মাঘ মাসের গীত পৌষ মাসে গাইলে কি লাভ হইবো। যুদ্ধের সময়ের কথা যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ভুল ব্যাখ্যা করলে কি লাভ হবে।
এক এক শরীঅতে এক এক জন মুমিন।
ইসলাম স্ববিরোধী দর্শন নয়।এটাই শ্রেষ্ঠত্ব। সুফিকবি রুমী রহঃ এর মসনবী শরীফে আছে তার প্রমাণ।
প্রথম মুসলিম খাদিজা।
আছিব,ভাই,সোদশ,বারান
আল্লাহর বাণীর পরিবর্তন নেই তাই সমস্ত আসমানী কিতাব সমূহের মাঝে,ট,ঠ,ডঃ,ঢ, ইত্যাদি নেই শুকরিয়া
প্রথম মুসলিম কে খতমা দিল কে
কোরান সহজ কিন্তুু. আমি বুজলাম না এর খর্থ কি,খুলে বলো মরে প্রিও কেউ আছো ,,,, আমার মতো ই সবাই মুমিন এ হাল, কোথায় পাবো হুরের সন্দান
মূসা আ. যোগে তিনি ছিলেন ফাস্ট। ইব্রাহিম আ. যোগে তিনি প্রথম। তার পরে যিনি আসবেন তার সময়ে প্রথম হতেই পারেন
কুরআনে কি এটা বলা হয়েছে? এটা তো আপনি বলছেন।
Iq
মোসলিম আর মোমেন এক কথা না।।যেমন আললার অলি আর সাধারণ মানুষ
😮😮😮😮
ফেইসবুকে নোটিফিকেশন পাই না কেন
মুমিন, মুসলিম এর মধ্যে পারথক্য আছে।
আল্লাহ রহম করুক মহববতের রুহানিয়াতে নজরে। আমিন।
কোরআন সংকলন প্রক্রিয়া এবং এর নির্ভুলতা নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
---
কুরআন সংকলনের প্রক্রিয়া:
কুরআন সংকলনের প্রক্রিয়া তিনটি মূল ধাপে সম্পন্ন হয়েছে:
১. নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর জীবদ্দশায়:
কুরআন ধাপে ধাপে ২৩ বছরে অবতীর্ণ হয়।
যখনই কোনো আয়াত নাজিল হতো, নবী (সা.) তা মুখে বলতেন এবং সাহাবিরা তা মুখস্থ করতেন।
নবী (সা.)-এর নির্দেশে নির্দিষ্ট লেখকরা খেজুর পাতায়, পশুর হাড়ে, চামড়ার টুকরোতে এবং অন্য উপাদানে লিখে রাখতেন।
তিনি ব্যক্তিগতভাবে নিশ্চিত করতেন, প্রতিটি আয়াত সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে।
আল্লাহর প্রতিশ্রুতি:
> "আমিই কুরআন অবতীর্ণ করেছি, এবং আমিই একে সংরক্ষণ করব।"
(সূরা হিজর, ১৫:৯)
২. আবু বকর (রা.)-এর খিলাফতকালে (প্রথম সংকলন):
নবী (সা.)-এর মৃত্যুর পর যুদ্ধের কারণে বহু হাফিজ (মুখস্থকারী) শহীদ হন।
সাহাবি উমর (রা.)-এর পরামর্শে আবু বকর (রা.) কুরআনকে একত্রে সংকলনের সিদ্ধান্ত নেন।
সাহাবি জাইদ ইবনে সাবিত (রা.)-কে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
তিনি কুরআনের প্রতিটি আয়াত সাহাবিদের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন।
কুরআনের প্রতিটি অংশের স্বাক্ষী গ্রহণ করা হয়।
৩. উসমান (রা.)-এর খিলাফতকালে (অফিশিয়াল সংকলন):
ইসলামের বিস্তৃতির ফলে বিভিন্ন অঞ্চলে কুরআন তিলাওয়াতের উচ্চারণে পার্থক্য দেখা দেয়।
উসমান (রা.)-এর নির্দেশে কুরআনের একটি নির্দিষ্ট পাঠ (দ্বারা পাঠ) সংরক্ষণের জন্য নতুন কপি তৈরি করা হয়।
আবারও জাইদ ইবনে সাবিত (রা.)-এর নেতৃত্বে দল কাজ করে।
এই কপি বিভিন্ন প্রদেশে পাঠানো হয় এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত কপিগুলো ধ্বংস করার নির্দেশ দেওয়া হয়, যাতে কোনো বিভ্রান্তি না থাকে।
---
কোনো ভুল হয়েছে কি না?
কোনো ভুল হয়নি। কারণ:
১. আল্লাহর প্রতিশ্রুতি:
আল্লাহ কুরআনের সংরক্ষণের দায়িত্ব নিজে নিয়েছেন।
> "আমিই কুরআন অবতীর্ণ করেছি, এবং আমিই একে সংরক্ষণ করব।"
(সূরা হিজর, ১৫:৯)
২. সতর্ক সংকলন প্রক্রিয়া:
প্রতিটি আয়াত সাহাবিদের মুখস্থ করা এবং লিখিত নথির সাথে মিলিয়ে যাচাই করা হয়েছিল।
সংকলনের প্রতিটি ধাপে স্বচ্ছতা ও সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছিল।
৩. মৌখিক ও লিখিত সংরক্ষণ:
সাহাবিদের মধ্যে বহুজন পুরো কুরআন মুখস্থ করেছিলেন।
লিখিত নথিগুলোও যাচাই করা হয়।
৪. কুরআনের ভাষাগত অলৌকিকতা:
কুরআনের গঠন, ভাষা, এবং সংরক্ষণ এমন একটি অলৌকিক প্রক্রিয়া যা কোনো মানুষের পক্ষ থেকে ভুল করা অসম্ভব।
৫. একই কুরআন সারা বিশ্বে:
আজ পর্যন্ত সারা বিশ্বের মুসলিমরা একই কুরআন পড়ছে, যার একটি শব্দও পরিবর্তিত হয়নি।
---
ভ্রান্ত ধারণার জবাব:
কিছু লোক কুরআনের সংকলন প্রক্রিয়া নিয়ে সন্দেহ উত্থাপন করে। তবে এসব অভিযোগ সাধারণত:
1. অজ্ঞতা: তারা সংকলন প্রক্রিয়ার ইতিহাস জানে না।
2. ইচ্ছাকৃত বিভ্রান্তি: ইসলামের বিরোধীরা কুরআন সম্পর্কে ভুল ধারণা ছড়াতে চায়।
তথ্যসূত্র:
কুরআনের বিভিন্ন পাঠ (কিরাত) আলাদা, তবে মূল পাঠ একই।
কিরাত কুরআনের পাঠের স্বীকৃত বিভিন্ন উচ্চারণ শৈলীকে বোঝায়, যা নবী (সা.) নিজেই অনুমোদন করেছেন।
---
সারসংক্ষেপ:
কুরআনের সংকলন অত্যন্ত নির্ভুল এবং আল্লাহর প্রতিশ্রুতি অনুসারে সংরক্ষিত।
কোনো ভুল হয়নি।
এটি একইভাবে সংরক্ষিত আছে এবং সব মুসলিমের কাছে একই।
কুরআনের সংকলন প্রক্রিয়া ইতিহাসে একটি অসাধারণ নিদর্শন।
কোরআনে যে এক জায়গায় বলা হয়েছে আমরা নবীগণের মধ্যে পার্থক্য করিনা যেমন ইয়াকুব নবী, ইসহাক নবী ,ঈসা আলাই সাল্লাম আরো অনেক নবী রাসুলের নাম বলা হয়েছে।
আবার আরেক জায়গায় আল্লাহ পাক বলছে যে আমি কিছু নবীকে কিছু নবীর উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি এই দুইটা বিষয়ের অর্থ বুঝে কথা বলেন।
সাপোজ আমি একজন স্টুডেন্ট আমার স্কুলে 10 জন শিক্ষক আছে । তাদের মধ্যে তাদের মধ্যে কেউ বাংলা পড়ায় কেউ ইংরেজি পড়ায়, আবার একজনবিজ্ঞান পড়ায় ,একজনগণিত পড়ায় এবং একজন হেডমাস্টার ও তার একজন সহকারী আছে। এখন আমি যদি বলি আমি সকল শিক্ষককে সম্মান করি শ্রদ্ধা করি। তারমানে কি হেডমাস্টার আর বাংলা শিক্ষককে আমি সমান করে ফেললাম এবং আমার ভুল হয়েছে।
আসলে আল্লাহ পাক এক এক যুগে এক এক নবী-রাসূল পাঠিয়েছে এবং কাউকে রাসুল বানিয়ে পাঠিয়েছে কাউকে নবী বানিয়ে পাঠিয়েছে আবার কাউকে আসমানী কিতাব দিয়েছে এবং আমাদের আখেরী নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে সর্বশ্রেষ্ঠ রাসেল বানিয়ে পাঠিয়েছে।
আমরা মুসলিম জাতি হিসেবে সব নবী-রাসুলগণ কে সম্মান করি শ্রদ্ধা করি। কিন্তু সব নবী রাসূল তো আর হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর মত শ্রেষ্ঠ নবী না।
As per science n as per Quran, I ll answer u.... Could u connect me?
উত্তম অনুততম বলতে খাশির মাংসের বদলে গরুর মাংস
প্রত্যেকেই নিজের যুগে সঠিক।
আসিফ ভাই ইসলামে সুন্নত কেন দেওয়া হয় পুরুষ দের। যদি একটু বিস্তারিত বলবেন
পুরাতন মিশরীয় কালচারের কপি। নারীদেরও দেয়ার বিধান আছে ইসলামে, শুধু পুরুষদের নয়৷ shongshoy.com এ বিস্তারিত পাবেন।
কোরান নাজিলের ৫০০০০বছর আগে লাহোমাফুজে সংরক্ষণিত থাকলে সেটা কিভাবে নাছুক মানসুক হয় অথৎ পরিবর্তন হয়।
তুমি কিভাবে বুঝবা বোঝার চেষ্টা করেছি কখনো পাগল ছাগল পড়াশোনা কর
@abubakarsiddique4092 apni to bujhen... Apni bole den tailei hoy... Ekta boi onek age thekei written hoye thakle ar seta 100% accurate hole ayat kivabe batil hote pare ? Correct kora lagte pare notun kore?
সত্যিই এখন দেখছি আল কুরআনের আগামাথার ঠিক নাই। আল্লাহ নিজেই বলে আবার নিজেই উল্টায়। একেবারেই আলহামদুল্লিলাহ।
সেটাই। মানবরচিত বই বলেই এই অবস্থা।
@@asif.mohiuddin you are illiterate
ভাই একটি সুরার এক অংশ নিয়ে আলোচনা করলে হবে না- এখানে মুসা (আঃ) বলেছেন আমি আপনার দরবারে তাওবা করছি এবং *(দুনিয়ায় কেউ আপনাকে দেখতে সক্ষম নয় এ বিষয়ের প্রতি)* আমি সবার আগে ঈমান আনছি।
সুরা বাকারার ১৩১ নম্বর আয়াত- যখন তার রব তাকে বললেন, ‘তুমি আত্মসমর্পণ কর’। সে বলল, ‘আমি সকল সৃষ্টির রবের কাছে নিজকে সমর্পণ করলাম’।
ভাই পুরা আয়াত এর অর্থ পরেন।
Asif bhai...apnar cheye soitan besi gyani silo...4 ta akasi kitab jar mukhostho silo...sob jagay tini sejda korese....gyani howa valo but besi gyani howa murkhotar porichoy...allah apnake porjapto gyan daan korenni..so apni islam bujhen ni...seta apnar bodnosibi...ar manusher nikot apni kafir hisape porisoy peyesen...ki bujhlen ki sikhlen....dhikkar shoto dhikkar apnar gyan gorimay....apni je murkho shiromoni atai prokrito porichoy...ja issa tai koren mone rakhben kormo fol sobar bhinno....apnar islamic naamta ar sunte chai na...naamta bodlaben
মুসলিম। হিন্দু খৃষ্টান। এই শব পাটির নাম। প্রকৃত সত মানুষ কে।ধার্মিক বলা যায়
তুমি কোরআন বুঝতে হলে আববাসীর কাছে এই বিষয় নিয়ে যাও আলেম ছাড়া কোরআন বুঝতে পারবে না।
আল্লাহ তো সর্বি শক্তিমান তিনি পৃথিবীতে এতো ভাষা থাকতে শুধু আরবী ভাষা জানতেন,অন্য ভাষা জানতেন না?পৃথিবী জীব সৃষ্টি তো তিনি করেছেন,টা হলে সব মানুষকে একই মতের অনুসারী না করে ঝামেলা বাঁধিয়ে গেছেন ক্যান।
এর উত্তর কুরআন এ আছে, আরবী ভাষায় নবী আসছিলো বলে তাই আরবী ভাষায় নাযিল করা হইসে আল কুরআন। আর আল্লাহ বলসেন যে তিনি চাইলে সবাইকে একই মতের অনুসারী করতে পারতেন কিন্তু তিনি তার কথা সত্য প্রমাণিত করবেন, যে জ্বীন ও মানুষ দিয়ে জাহান্নাম পূর্ণ করবেন।
একারণে তিনি স্বাধীন ইচ্ছা শক্তি দিয়েছেন সবাইকে, যে আল্লাহকে মানবে সে জাহান্নামে যাবে না, যে আল্লাহকে মানবে না তাকে দিয়ে আল্লাহর কথা প্রমাণিত হবে।
এই হচ্ছে ইসলামিক কনসেপ্ট অফ গড বা আল কুরআন এর কথা। আসলে ভাই, ইসলাম মতে সহজ হিসাব, আমাদের ইচ্ছার ঠিক ততটুকুই মূল্য আছে যতটুকু মূল্য আল্লাহ তা'আলা দিবেন। এইটাই। সবার উপর আল্লাহর ইচ্ছা, মানুষ বাচবে মরবে কেমনে বাচবে কেমনে মরবে আপনার আমার সীমিত ইচ্ছা চুড়ান্ত ইচ্ছা আল্লাহর।
আমি জাস্ট নলেজ শেয়ার করলাম, এ থেকে আমার পরিচয় ঠিক করে নিয়েন না আবার।
হোগার গু মাথায় উঠলে যা হয়। যখন মক্কায় আহেলি যুগ চলছিলো তখন এতোটাই হানা হানি মারা মারি জীবন্ত কন্না দাফন, নারীদের সম্মান হানি, ওজনে কম ইত্যাদি ঐই যুগে তখন মানুষ এতোটাই পাপাচারে লিপ্ত হয়ে যায় যা কল্পনার বাহিরে তখনি সৃষ্টি কর্তা মানুষদের সঠিক পথ নির্দেশনা দেখানোর জন্য একজন প্রেরন করেন। আরববাসি গন তখন আরবিতে এবং অন্যান্ন ভাষায় কথানবলতো।
কোরআনে স্পষ্ট বলা আছে নিসন্দেহে এহা এমন একটি কিতাব যা সকল মানবের জন্য কল্যানকর। এই কিতাব এমন কিতাব যা শুরু থেকে শেষ অব্দি যাহা কিছু হবে তার সমাধান। মমিনগন তারাই যারা সৃষ্টি কর্তার আদেশ নির্দেশ মেনে চলে এবং সকল পাপাচারের থেকে বিরত থাকে। সকল কিতাবের লেখক আছে এই কিতাবের কোন লেখক নাই। এই কিতাবে শুধু সৃষ্টি কর্তার আদেশ নির্দেশ সৃষ্টির রুপ, সকল পাপাচার থেকে বিরতথাকা সঠিকভাবে পথ চলার কথা উল্লেখ আছে। কেউ যদি এর সহজ ভাষা না বুজে তাকে স্বয়ং সৃষ্টি কর্তাও বুজাতে অক্ষম কারন মানুষের এতো বিবেক বুদ্ধি থাকা সত্বেও ইবলিশ সয়তানে সামিল হয় তাদেরকে আল্লাহর এতো ঠেকা পরে নাই অতি সহজেই হেদায়েত দেওয়ার। সঠিক ঈমানদার ব্যাক্তিরা এসবে কান দিবে না, যাদের ঈমান দূর্বল তারাই নাস্তিক দের কাতারে সামিল হবে।
সাধারণ জ্ঞান যাদের আছে তারাও তো এগুলো নিয়ে ভুল ধরতে আসে না
Vai prosno ta holo ibvrhim (w)er jamanay oi jaheli joge oniy ay momin der protom .r bagi novi rasul der jamanay oray pritom jeheto oder kase hohita oi jama nay oder ksey sobar age ase to oray soti ta sobar age janse r allha rrohomote ora sotita grohon korse
আমার স্কুলে আমি প্রতিবার ফাস্ট হতাম
এখনও স্কুলে কেউ না কেউ ফাস্ট হয় ।এখন আমি কি সব সময়ে জন্য ফাস্ট
আছে
আসলেই সঠিক সংরক্ষণের অভাবছিল ।
সেটাই
আপনারা আর কিছু পারেনা না পারেন এক জায়গার জিনিস নিয়ে আরেক জায়গায় লাগান আর বলেন এটাতো মিলছে না
ঐ সময়ের প্রথম বুঝান হয়েছে
তুই কে? আগে সেটা প্রমান কর, তারপর অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা
।
Bhai ami apnake aro shohoj kore dei bishoyta...
Muhammad: (6:163)
He has no partner, and this [creed] I have been commanded [to follow], and I am the first of those who submit [to Allah].
Noah (10:72)
And if you turn away [from my advice] then no payment have I asked of you. My reward is only from Allah, and I have been commanded to be of the Muslims."
Lot and his family (51:36)
And We found not within them other than a [single] house of Muslims.
During the time of Abraham (22:78)
And strive for Allah with the striving due to Him. He has chosen you and has not placed upon you in the religion any difficulty. [It is] the religion of your father, Abraham. Allah named you "Muslims" before [in former scriptures] and in this [revelation] that the Messenger may be a witness over you and you may be witnesses over the people. So establish prayer and give zakah and hold fast to Allah. He is your protector; and excellent is the protector, and excellent is the helper.
So, how can Muhammad be the first muslim when people who existed before him were also muslims according to the Qur'an?
First submitted to Allah
First believer
First Muslim
Egulor moddhe Many things matter kore..
Apnara Qur'an theke ekta ba ordhek ayat niye nijer style e torjoma koren...
Notun kisu bolen..egulo purono ba onno kono islam biddeshi der kotha copy kora...
Bhai apnake ekta proshno kori..apnito nijeke nastik dabi koren? Tahole Islam niye shudhu negative kotha keno bolen? Jodio negative kisui bolar nai...onno dhormo niye bolteto shuni na..ashol motlob ta ki? Islam niye negative bolar chakri paisen? Bhalo bole jan bhai kono luv hobe bole mone hoi na
I haven't seen the video yet, first of all Assalamu alaikum, I am a Hindu and a Mushrik, who has deep respect and admiration for MANY of Islam's moral teachings, but I have found a logical contradiction in Islam and Judaism that no one has yet been able to answer.
So since I do not mean any intentional disrespect, I will take liberty to explain what this perceived contradiction is, and perhaps, I will learn something new if I a proven wrong Inshaallah.
You see love the creator same as you do, I just differ with the way the Holy Quran describes the personality of Allah. Without further adou lets get started.
Allah's intended punishment for Shirk and Disbelief proves Allah is *FAR LESS MERCIFUL AND FAR LESS JUST* *than even the most morally average of human beings.....*
Proving the Holy Qur'an which says Allah is the most merciful and most just, a logically incoherent scripture....
And as the Holy Qur'an says itself, if you find any logical contradictions in this book, you can belive it is not from God almighty, thereby proving it's own self wrong.
Now lets see how....
Shirk and Disbelief, doesnt hurt any other sentient beings in anyway, causes no harm to any other sentient being, and especially none to Allah who is allegedly omnipotent.
Yet Allah swt chooses to punish you in the most painful way possible, for eternity, which is eternal hellfire, if you did Shirk or Disbelief, which causes no harm or hurt to any other sentient beings, and which is simply an extension of your freedom of worship, which is your birthright, because you are given free will by Allah himself (allegedly)....
Why does Allah choose to punish you in the worst way for that? Because it hurts his ego, makes him angry, but it is his already existing cruelty, that compells him to give you no less than the worst punishment for it, and he doesnt try to justify why do you deserve it simply for practicing your free will and freedom of worship. It is entirely Allah's egoistic whims and cruelty at play here, because he has no other reason to do this to you.
How does it make him less merciful and less just than human beings? Allah is said to love us (his creation) more than a mother can love her creation, her child.
Now ask yourself this, and this will clear it up for you, would you and your spouse, put gasoline on your child and burn him alive, if your child didnt call you parents and called some other pair parents? Or if your child loved his uncle and aunt more than than his parents?
Would you do that to your children? Or has the thought ever occured to you? You are the biological creator of your children. Allah is allegedly the creator of us all. So would you do that to your children?
If not then why not? Justice and Mercy and love.
It is clear that Allah, with his intended punishment for Shirk and Disbelief, doesn't have even one percent of the mercy that you as a human being do.
Allah is also pretty clear, you can be the most compassionate, noble, loving and self sacrificing human being in the world, you can have the best morals in the world, but if you do Shirk and Disbelief, and dont stop doing that before death...
Then Allah will surely punish you with eternal hellfire.
*So this proves even an average human being is far above Allah in mercy and yet Allah lied that he is the most merciful and most just.*
Hell, even career criminals would die to protect their children from harm, but not Allah, he will surely punish you for Shirk and Disbelief, such is his egoistic huvris and cruelty.
This is a logical contradiction that no muslim has yet been able to answer, and no faithful muslim ever can.
I mean a lot of muslims tried telling me that I am anthropomorphising human emotions over Allah's emotions. However that only makes this contradiction even more severe, because Qur'an says Allah is the "most just" and "most merciful", those are the exact words used in the Qur'an, now the terms "Mercy" and "Justice" have had their own meaning to human beings for far longer than Qur'an was ever revealed.
As such, since Allah swt did not choose to use words other than "most merciful" and "most just", or did not care to explain exactly how his mercy and justice has a different meaning than that of human beings, IT IS ALLAH WHO HAS ALREADY DONE THE ANTHROPOMORPHISATION IN HIS REVELATION WHICH IS THE HOLY QUR'AN. By calling himself the "most just" and "most merciful". Because Mercy and Justice are human qualities and human attributes, shared by other animals as well.
And if Allah already did it, then no Muslim should have a problem with anthropomorphisation over this particular subject. How can you go against something that Allah already did in his Holy book to mankind which is claimed to be perfectly preserved?
My best hope? The Holy Qur'an was once the uncorrupted word of God, but it was corrupted by human beings soon after the death of Muhammad PBUH, and the corruption was done in a way to eliminate any evidence of corruption.
As for the motivation of this corruption, the Prophet Muhammad PBUH and the sahaba were facing many attacks from the evil polytheists so maybe after the death of Muhammad PBUH, they introduced this punishment for Shirk and Disbelief to convert the defeated forces, rather than having to kill them all, because the defeated forces would always come back for vengeance.
Sokol rasul gone prthom momin o muslim
নাস্তিক মানুষ অজ্ঞান বসে হয়😂
কোরআনে বিভিন্ন স্থানে নবীগণ বলেছেন, "আমি প্রথম মুমিন"। উদাহরণস্বরূপ, সূরা আন'আম (৬:১৬৩)-এ আল্লাহ বলেন:
> "আমি আদিষ্ট হয়েছি এই যে, আমি সর্বপ্রথম আত্মসমর্পণকারী হব।"
এ ধরনের বক্তব্যের ব্যাখ্যা হলো:
১. আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পণ:
"প্রথম মুমিন" বলতে নবীগণ বোঝাতে চেয়েছেন যে তারা আল্লাহর প্রতি পূর্ণরূপে আত্মসমর্পণকারী (মুসলিম)। তারা প্রথম ব্যক্তি যারা আল্লাহর দেওয়া বার্তা বা আদেশগুলো সবচেয়ে আগে গ্রহণ করেন।
২. তাদের জাতির মধ্যে প্রথম মুমিন:
প্রত্যেক নবী তার জাতির জন্য প্রেরিত। সুতরাং, নবীগণ তাদের জাতির মধ্যে প্রথম ব্যক্তি যারা আল্লাহর দেওয়া বার্তাকে মেনে নেন এবং তদনুসারে জীবনযাপন করেন।
৩. আদর্শের দৃষ্টান্ত স্থাপন:
নবীগণ আল্লাহর আদেশের পূর্ণ অনুগত ছিলেন এবং অন্যদের জন্য উদাহরণ তৈরি করেছেন। তাই তারা নিজেদেরকে "প্রথম মুমিন" বলছেন যেন তারা দেখাতে পারেন, একজন প্রকৃত মুমিন কীভাবে আল্লাহর প্রতি একনিষ্ঠ থাকে।
৪. আল্লাহর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রকাশ:
"আমি প্রথম মুমিন" বলতে নবীগণ বোঝাতে চেয়েছেন যে, তাদের হৃদয়ে আল্লাহর প্রতি সর্বোচ্চ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রয়েছে, এবং তারা সকল কাজে আল্লাহকে প্রাধান্য দেন।
এ বক্তব্যের মাধ্যমে নবীগণ অন্যদের শিক্ষা দেন যে, আল্লাহর প্রতি মুমিন হওয়া মানে নিজেকে সম্পূর্ণরূপে তাঁর ইচ্ছার কাছে সমর্পণ করা।
Allah MD same man.
আপনার মাথা নষ্ট হয়েই যাবে। তাই আগের থেকে পাবনায় একটি সিট বুক করে রাইখেন। নষ্ট হয়ে যাওয়ার পরে গেলে সিট নাও পেতে পারেন।
মানুষ আসিফ মহিউদ্দিন, আমি আপনাকে বলতে চাচ্ছিলাম আপনি একটু হিন্দু ধর্ম টার ব্যাপারে জানুন, কারণ হিন্দু ধর্ম টি বিশ্বাস এর বিষয় না, যুক্তি বিচার বিশ্লেষন করে নিজের সত্য জানার বিষয়।
হিন্দু ধর্মের মূল কথাই হলো এই প্রশ্ন যে
আমি কে?
আপনি আদ্বইতো বেদান্ত এর ব্যাপারে জানুন, কারণ আমার কাছে তাদের কথাগুলো অনেক রিলেটেবল মনে হলো। তাদের সৃষ্টি সম্পর্কে জ্ঞানতত্ত্ব একেবারেই আলাদা।
আর প্রমাণও আছে, আপনি অভিজ্ঞতা পেতে পারবেন।
তবে ইসলাম ধর্মকেও নাকোচ করা কঠিন মনে হচ্ছে, বিশ্বের বৃহত্তর তিন ধর্মই ইসলামের বেসিক কনসেপ্ট ফলো করে। এটা কম কথা না।
কুসংস্কারে ভরপুর হিন্দুধর্ম।
আচ্ছা আমি আপনার সাথে এখানেই বলছি তাদের মূল কথাটি, এর বাইরে নানা কুসংস্কার হলেও হতে পারে তবে তাদের মূল কথাটি যৌক্তিক কিনা একবার ভেবে নেয়া যায়,
তাদের কথা হচ্ছে, আমরাই প্রকৃতি আর প্রকৃতিই হচ্ছে আমরা। আর এই প্রকৃতিই হচ্ছে স্রষ্ঠা। অন্যভাবে বললে একটা বিশেষ সত্ত্বার ভিন্ন ভিন্ন রুপ দেখা যাচ্ছে।
তারা বলে, আমি বলে এই প্রকৃতি থেকে আলাদা কোনো সত্ত্বা নেই। এটা একটা মাইন্ড এর ইলিউশান।
সব কিছুই একে অপরের সাথে জরিত আর সব কিছুই একে অপরের উপর নির্ভরশীল।
আর এই সব সৃষ্টি যা দেখা যাচ্ছে এর মূল তত্ত্ব টা হচ্ছে কনসিয়াসনেস।
অর্থাৎ কনসিয়াসনেসই শুধু অস্তিত্বে আছে তার ভিন্ন ভিন্ন রুপ এ। আমি কনসিয়াসনেস, আপনি কনসিয়াসনেস, গাছ - পালা, পশু পাখি সবই সেই এক কনসিয়াসনেস।
এর প্রমাণ তারা বিভিন্নভাবে দেয়,
সবচেয়ে বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রমাণ হচ্ছে যখন নাকি আপনি চুপ হয়ে বসবেন, আর চিন্তা ভাবনা কে ছেড়ে দিবেন তার মত, কোনো ধরনের চেষ্টা না করে কিছুক্ষন পর আপনি এক আওয়াজ শুনতে পাবেন ভিতর থেকে। এটাই আসল আপনি আমি সবাই সব কিছু তারা বলে।
বাকি সব ইগো, আমিত্ব, ডুয়ালিটি নাকি শুধুই চিন্তা - ভাবনা, মাইন্ড এ তৈরি হয়। যখন মাইন্ড থাকে না তখন শুধু এই সত্য টা থাকে।
আরো নানাভাবে বিচার করে তারা।
বুঝার সুবিধার্থে বলি, তাদের কথা হচ্ছে, আপনার আমার তিন অবস্থা থাকে। জাগ্রত অবস্থা, স্বপ্নাবস্থা আর গভীর ঘুম।
জাগ্রত অবস্থায় ইগো একটিভ থাকে। স্বপ্নাবস্থায়ও মাইন্ড এক্টিভ থাকে।
কিন্তু গভীর ঘুমে না আপনি অর্থাৎ আপনার বা আমার ইগো থাকে আর না স্বপ্ন থাকে।
আপনি বলতে পারেন না যে গভীর ঘুমে আপনি আছেন আবার এটাও বলতে পারেন না যে গভীর ঘুম এ আপনি নেই।
অর্থাৎ আপনি আছেনও আবার নেইও। এখন প্রশ্ন হচ্ছে গভীর ঘুমে কে থাকে যে ঘুমটাকে অবজারভ করে? সেটা হচ্ছে এই কনসিয়াসনেস, সেটা ইগো না। এর মানে গভীর ঘুম আমাদের আসল সত্ত্বার পরিচয়। আর গভীর ঘুমে আমরা সবাই এক সত্ত্বা।
আরো অনেক ভাবে তারা বিচার বিশ্লেষন করে এই একই তত্ত্ব প্রমাণ করে। যে আমি কে? Who am I?
আপনি যদি Advaita Vedanta সম্বন্ধে আরো একটু সার্চ করেন। তাহলে প্রমাণ পাবেন।
@@asif.mohiuddin হিন্দু ধর্মের অল্প কিছু আছে । বাকি সব কিছুই আপডেট হয়েছে ।
Sokhi All আপনাকে একজন হিন্দু মনে হচ্ছে, আপনি কি একটু বলবেন যে হিন্দু ধর্মের সত্যতা কী? আর প্রমাণ কি?
@@Sifat-y9t সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করিনা । আগে বলেন কাগজ আবিষ্কার কতো বছর হচ্ছে । তার আগে কি ছিলো ।
ভাই, আমার কাছে মনে হয়েছে আপনাকে আরো বেশি বেশি বুঝে তারপর মন্তব্য করা উচিত ছিল
Allah Md are same man, tout batpar.
That period they was first mumin
কুরআন হাদিসের বাংলা অনুবাদ এত বিটকেল কেন
Anubad karor bhul...krn onubad sothik na hole ortho bhinno hote pare..so onubad korar khetreu onek kafer hoyese
আল্লাহ বলে না এট বলে তরজুমাকারিদের ভুল। যেহেতু আমরা ভাষা জানি না তাই সত্যিকারের অর্থ বোঝা যায় না। তাই বিশ্বাসটাই সঠিক।
😁😁😁
ধরুন আপনার মোবাইল ফোন নষ্ট হয়ে গেছে এখন আপনি নিয়ে যাবেন মোবাইল মেইকারের কাছে এখন আপনি যদি চলে যান মুদির দোকান দারের কাছে অথবা সাইকেল মেকারের কাছে তাহলে কি আপনি সমাধান পাবেন?
ইসলাম কী মোবাইল বা কোন পেশা ? ইসলাম কী ধর্মীয় পেশাজীবীদের জন্য ?
সবাই একটা করে রিপোর্ট মারেন।
আনাআম 14 এর অর্থ হলো। তুমি বলে দাও। আমাকে তো এই হুকুম দেয়া হয়েছে যে ব্যক্তি পোরোথম থেকে ইসলাম গোরোহন করেছে আমিও তার অন্তর্ভুক্ত হ ই। আর যেন মুশরিক দলের অন্তর্ভুক্ত না হ ই।
এখানে মুসা নবী যুগের মুসা নবী প্রথম মুমিন আর মুসার পূর্ববর্তী নবী ছিলেন ইব্রাহীম নবী কাজেই ইব্রাহিম নবী বলতেই পারেন তিনি তার যুগে মানুষের মধ্যে তিনিই প্রথম মুমিন বা আত্মোসমর্পন কারী অতএব এখানে কোরানের দুই জায়গায় দুই রকম কথা নয়।
Asole vai prottek judge 1 Jon kore nobi Aston sei juger nobi prothom muslim
Ramkrishna bolchhen" badsahi amaler niyam saheb amale chale na... " Ramkrishna tai edit a biswas korten..
আরাফ 143 এর অর্থ হলো। আর আমি তো পোরোথম হতেই ঈমান রাখি
এই সকল আয়াত সম্পর্কে তফসিরে কোরআন গবেষকরা কি ব্যাখ্যা দিয়েছেন ?
জানার আগ্রহ রইল।
গোঁজামিল দিয়েছে
@@asif.mohiuddinوَلَمَّا جَآءَ مُوسٰى لِمِيقٰتِنَا وَكَلَّمَهُۥ رَبُّهُۥ قَالَ رَبِّ أَرِنِىٓ أَنظُرْ إِلَيْكَ ۚ قَالَ لَن تَرٰىنِى وَلٰكِنِ انظُرْ إِلَى الْجَبَلِ فَإِنِ اسْتَقَرَّ مَكَانَهُۥ فَسَوْفَ تَرٰىنِى ۚ فَلَمَّا تَجَلّٰى رَبُّهُۥ لِلْجَبَلِ جَعَلَهُۥ دَكًّا وَخَرَّ مُوسٰى صَعِقًا ۚ فَلَمَّآ أَفَاقَ قَالَ سُبْحٰنَكَ تُبْتُ إِلَيْكَ وَأَنَا۠ أَوَّلُ الْمُؤْمِنِينَ
অর্থঃ ওয়া লাম্মা-জাআ মূছা-লিমীকা-তিনা ওয়া কাল্লামাহূরাব্বুহূ কা-লা রাব্বি আরিনীআনজুর ইলাইকা কা-লা লান তারা-নী ওয়ালা-কিনিনজু র ইলাল জাবালি ফাইনিছতাকাররা মাকা-নাহূফাছাওফা তারা-নী ফালাম্মা-তাজাল্লা-রাব্বুহূলিলজাবালি জা‘আলাহূদাক্কাওঁ ওয়া খার রা মূছা-সা‘ঈকা- ফালাম্মাআফা-কা কা-লা ছুবহানাকা তুবতুইলাইকা ওয়া আনা আওওয়ালূল মু’মিনীন। আয়াত মুসা (আ) বলচে সে আললাহকে দেখতে চাই চে কিনতু আললাহ যে নিদর্শন দেখায়চে সেটা দেখে মুসা তার ভুল বুজতে পারচে যে আললাহ কে দুনিয়া তে সম্ভব নয়, তার এ ইচ্ছা টা তার ভুল হয়চে সে আললাহ র কাছে তওবা করচে, তওবা করে আবার সে পথমে আতসমপন করতেছে, যাতে আললাহ তার পতি আর অসন্তোষ না থাকে, তার আগের আললাহ কে দেখার অবস্থান টা ভুল ছিলো। এখনে সে কি বলচে যে সে একেবারে পথিবীর শুরু থেকে আজ পযন্ত সবার আগে সে ঈমান আনছে, তার আগে কেউ ঈমান আনেনি সে সর্ব প্রথম ঈমান আনছে?
@@asif.mohiuddin গোজামিল গুলির গোজা উন্মোচন করা দরকার ।
ভাইজান ভালো আছেন? আমাৰ বাড়ী ভাৰতেৰ, আসাম ৰাজ্যেৰ বঙাইগাঁও জেলা, আপোনাৰ ভিডিঅ'আমাকে অন্ততা দুৰ কৰছে@@asif.mohiuddin
@@asif.mohiuddinআসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
প্রথমত : হাদিস গ্রন্থের কোন ভিত্তি নাই, তারপর আপনি কোরআনের অনুবাদ বাদ দিয়ে নিজে আরবি গ্রামার সহ আরবি শব্দের অর্থ ভালভাবে শিখে কোরআন পাঠ করলে সঠিকভাবে বুঝতে পারা সম্ভব।
হাদিস গন্থ ভিত্তিহিন হলে আপনাদের নামাজ পড়াও ভিত্তিহিন।আজকে থেকে নামাজ পড়া বাদ দিয়ে দেন।😅🤣😂
আপনার পরিচয় দিন।
আসিফ ভাই আল্লা মদ খেয়ে কোরআন লিখেছেন।আর আল্লার কাছে তো মদের নদী আছে
আল্লাহ - বাল্লাহ নয়, নবী মুহাম্মদের সাহাবীরা কুরআন লিখেছেন।
ঐতিহাসিকভাবে একত্বের কথা প্রচলিত মানব সমাজে। আল্লাহ এর সন্ধিবিচ্ছেদ হবে আল ইলাহ। অর্থাৎ এক সত্ত্বা। আমার সন্দেহ হিন্দুইজম ও এক সত্ত্বা নিয়ে কথা বলে কিন্তু তারা আমাদের আল্লাহর যে ধারনা তেমনটা না বরং অন্যভাবে এক সত্ত্বার কথা বলে যা প্রচুর যৌক্তিক মনে হয় আমার কাছে। কারণ আমি এর সত্যতা আচ করতে পারি।
তাছাড়া নবী মুহাম্মাদ ( সাঃ) নাকি হেরা গুহায় ধ্যান করতেন। হতে পারে তখন তিনি এই এক সত্ত্বার অস্তিত্ব অনুধাবন করে তার প্রচার করেছেন।
Christian desh e teke to akash e urchen tai vesi giyan dite aisen manuske allah sombonde, apni jodi na manen to khan ar hagen pore mara jan, manuske uttejito korsen kno
@@asif.mohiuddinআসলে আল্লাহ যদি কাউকে তার অহংকার আর পাপের জন্য পথভ্রষ্ট করেন তাকে কে হেদায়েত দেবে।আসিফ মহিউদ্দিনের এসব অভিযোগ দেখে তা অনুধাবন করি।এখানে প্রথম মানে অগ্রনি, অগ্রগামী, প্রথম সারির। এই সাধারন সেন্স টা নেই তার।আল্লাহ বলেন কেয়ামতের দিন বিচার দিবসে তিনটা সারি হবে।একটা প্রথম সারি বা অগ্রগামী, দ্বিতীয় ডান দিকের সারি তারাও জান্নাতি।তৃতীয় বাম দিকের তারা জাহান্নামি, তাদের আমল নামা বাম দিক থেকে দেওয়া হবে। কুরআন যে আল্লাহর পক্ষ থেকে ধ্রুব সত্য তার অনেক প্রমানের মধ্যে একটি দিচ্ছি।আল্লাহ বলেছেন যখন সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে, সুরা ৮১ আয়াত ১। কেয়ামতের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে আল্লাহ এটা বলেছেন। আল্লাহ বলতে পারতেন যখন সুর্য ধংস হয়ে যাবে কিন্তু বলেছেন আলোহীন হয়ে যাবে। এবং আজকের সাইন্স তাই বলে যে সুর্য আলোহীন হয়ে যাবে। নাস্তিক অভিজিৎ রায়ের স্ত্রি বন্যাও এই সুর্যের আলোহীন হয়ে যাবার ব্যাপারে একটা ভিডিও করেছে তার চ্যানেলে।
আপনি সুরা আনআম ১৬১,১৬২,১৬৩ আয়াতের অর্থ টা লিখে পাঠান। আমি জানতে চাই।
আপনার কাছে থেকে কুরআন থেকে জেনে নিন, অথবা গুগলে সার্চ করুন।
@@asif.mohiuddin আমিতু জানি,তুমিও জেনে নিও।
"""ওয়া আনা আউয়ালু মুসলিমীন,,,
আমিও সর্বপ্রথম আল্লাহর আনুগত্য কারী (মুসলিম) কেন বলছ।
যা নিয়ে বিভ্রান্ত হচ্ছ।
Vay nambar den