ไม่สามารถเล่นวิดีโอนี้
ขออภัยในความไม่สะดวก
জেনে নিন _জর্দা গুল বিড়ি খাওয়া জায়েজ আছে কিনা-মুফতি রেজাউল করিম আবরার। Mufti Razaul Karim Abrar
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 23 ก.ย. 2023
- জেনে নিন _জর্দা গুল বিড়ি খাওয়া জায়েজ আছে কিনা-মুফতি রেজাউল করিম আবরার। Mufti Razaul Karim Abrar
নতুন সকল ভিডিও পেতে Subscribe করে বেল বাটনটি অন করুন।
আশা করি ভিডিওটি আপনাদের ভালো লাগবে আর ভালো না লাগলে দেখতে থাকুন দেখতে দেখতে ভালো লাগা ভালোবাসা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
----------------------------------------------------------------------
All Rights Reserved by Tafsir Media Rangpur
This Visual and Audio Element is Copyrighted Content of Tafsir Media Rangpur. Any Unauthorized Publishing is Strictly Prohibited.
----------------------------------------------------------------------
👍 Like ✍️ Comments 👪 Share ✅ Subscribe
✅ আমরা আমাদের ধারন করা ভিডিও আপলোড করি!
✅ ভিডিও কপি করা থেকে বিরত থাকুন।
✅ ভিডিওটি কেমন লাগলো কমেন্ট বক্স এ লিখুন।
✅ আরো নতুন ভিডিও পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।
জর্দা খোর মুফতি হে আল্লাহ এই জর্দাখোর মুফতি থেকে আমাদের ইমান কে বাচান আমিন 🤲
কাকে জর্দা খোর বলছেন উনি তো পানই খান না তো জর্দা খাবেন কিভাবে
জর্দার পক্ষে কথা বলা ঠিক হয়নি
@@mdalauddinjalaly3364পান না খেলেও গাঁজা খাই
আপনার চৌদ্দগুস্ঠি যে পানের সাথে জর্দা খায় সেটা দেখেন গিয়ে এখানে কথা না বইলা।
আমীন
তোমার তামাকের ব্যাখ্যা শুনে, তোমার এলেমে সম্পর্কে আমার একটা ভাল আইডিয়া হয়েছে
রাইট বলছেন ধন্যবাদ আপনাকে ❤
আপনারা যাদি আলেমের ফতওয়ায় ভুল ধরেন তাহলে যান ওনায় জায়গায় দাওরা হাদিস আর ইফতার ঘন্টাটা করান দেখি বুকে কলিটা কতবড়?😡😡😡
@@MohammadSifat-jt6vt ইয়াবা হালাল না হারাম?
@nahidahmed7990 thik bolesen😂
@@ataurrohmansarkar508 এই প্রশ্ন ইফতার দফতরে গিয়ে করেন এটা ফাওয়া জানার জায়গা না।
আল্লাহ যেন এসব মুক্তি থেকে আমাদেরকে হেফাজত করে
জর্দা খোর আলেম
আপনার কথা শুনে বুজলাম আপনি একজন তামাকখর।
নতুন বাবা জর্দা বাবা
জর্দার গায়ে লেখা থাকে ক্যান্সারের কারণ। কিন্তু কোন মাছে লেখা থাকে না এখানে ফরমালিন আছে
Ore bhai macher gaye lekha thak ar na thak keu ki mach kheye nesha kore...
শালা পাগলের বাচ্চা তোর গায়ে পাগল লেখা থাকলে ভালো হত
তোর কথা অনুযায়ী সবকিছুর গায়ে হালাল হারাম লেখা থাকতে হবে?😅😅
ইয়াবা খাওয়া জায়েজ
হ। হারাম হওয়ার দলিল নাই।😢
তুমার এলেমের অবস্থা খুবই সন্দেহ জনক। আল্লাহ তুমাকে হেদায়েত দান করুন আমিন!
আমীন
আগে দেখ নিজে কতটুকু এলেমের সাগর বানিয়েছো
ইয়া আল্লাহ তুমি আমাদের কে এই ফিৎনার যুক্তি বাদী আলেমদের থেকে বের হয়ে আসার তাওফীক দিন আমীন সুম্মা আমীন
যে ব্যাখা দিছেন হুজুর,,, তোমার ইলিম জাহের হয়ে গেছে😅😅😅
তামাক খাওয়া জায়েজ এটা প্রথম শুনলাম।
হাদিস জানলে হে আগে জানবি
@@shahanurislam2016 (সম্পূর্ণ লেখা দেখার জন্য অনুরোধ করছি) উনি বলেছেন যে জর্দা খাওয়া হারাম নয়। তিনি এর পক্ষে যুক্তি দিলেন যে,জর্দা যে হারাম তার পক্ষে সুস্পষ্ট কোনো দলিল কুরআন বা হাদিসে নেই তাই এটা হারাম নয়।
এর প্রেক্ষিতে আমি বলতে চাই যে কুরআন হাদিসে কিছু বিষয় সুস্পষ্টভাবে বলা নেই কিন্তু এর ইঙ্গিত দেওয়া আছে।কারণ রাসূল (স) - এর সময়ে এসব ছিল না।
আপনারা এখন বলতে পারেন যে জর্দার বিষয়ে কোথায় ইঙ্গিত দেওয়া আছে?
আবূ উমামা আল বাহিলী (রা:), হতে বর্ণিত
রাসূল (স) বলেছেন :"এমন কোনো রাত এবং দিন অতিবাহিত হবেনা, যখন আমার উম্মতের কতক লোক শরাবের ভিন্ন নাম করন করে তা পান করবেনা"(সুনানে ইবনে মাজাহ/হাদিস নং:৩৩৮৪)
এবং ইবনে মাজাহ-এর ৩৩৮৫ নং হাদিসেও একই কথা বলা হয়েছে।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে,জর্দা যে এর অন্তর্ভুক্ত তার প্রমাণ কি?
সুনানে ইবনু মাজাহ /হাদিস নং:৩৩৯২,৩৩৯৩,৩৩৯৪ এ আছে
রাসূল (স) বলেছেন: "যে জিনিস বেশি খেলে নেশা হয় তার অল্পও হারাম।"
এখন আপনারা যদি বলেন যে আমি তো অল্প খাই তাই আমার নেশা হয়না তাহলে এই হাদিস অনুযায়ী একবারে হাফ কেজি বা এক কেজি বা তার চেয়ে একটু কম বা বেশি খেয়ে দেখেন বা হয়তো আপনি খাননা, যে খায় এবং বলে যে আমার খেয়ে অভ্যাস হয়ে গেছে তাই আমার নেশা হয়না তাকে খাইয়ে দেন খাওয়ার পর যদি তার নেশা না হয় বা সে সাভাবিক থাকে তাহলে এই হাদিস মতে তা হারাম নয় আর যদি তার নেশা হয় এবং সে সাভাবিক অবস্থায় না থাকে তাহলে এই হাদিস অনুযায়ী জর্দা খাওয়া হারাম।
আমি আপনাদের কিছু কথা বললাম কথা গুলো একটু সাধারণ বিবেক বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করেন তাহলেই ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন আর আমি যেই দলিল গুলো পেশ করলাম তা আমার জানা মতে সহিহ কিন্তু হাদিস নং : ৩৩৯৩ এবং ৩৩৯৪ সম্ভবত হাসান সহিহ। তার পরেও যদি সন্দেহ থাকে তাহলে হাদিস গুলোর সনদ একটু কষ্ট করে যাচাই করে নিয়েন। আর হ্যা আমি কিন্তু হুজুরের মতো অতো হাদিস জানিনা তবুও দেখুন ওনার ভুল ধরে ফেললাম।
নাজায়েজ হওয়ার দলিল দিন ভাই । দলিল ছাড়া কথা বলেন কেন ভাই
@@raselmahmoud3722ইয়াবা হালাল না হারাম?
তোমার মত আলেমকে দ্বীনদার আলেম হওয়ার তাওফিক আল্লাহ দান করুন।
আর তর মতো ভন্ড কে আল্লাহ হৃদয়াত দেই যেন
উনি নাকি আবার বড় মুফতি বড় আলেম।
এ হুজুরকে হাদিস পড়েনি যেটা বেশি খেলে নেশা হয় সেটা অল্প খাওয়া হারাম
আপনি হয়তো তাকে চিনেন না, যার কারণে এমন কথা বলছেন
@@al-aminkhan2039 আমি ভালো করেই চিনি সে দেওবন্দী কওমী আলেম যেটা একটা ভারতের জায়গার নাম সে জায়গার নামেরে দল বানিয়ে নিয়েছে
আমার কাছে মনে হয় হুজুরের বদনা এগিয়ে নেয়ার জন্য তোমাকে
যে খাবার খেলে মাতাল হয়ে যায় সেই খাবার খাওয়া হারাম। যেমন। গাজা মদ ইয়াবা ইত্যাদি ইত্যাদি
@@srtv1114 উনি বলেছেন যে জর্দা খাওয়া হারাম নয়। তিনি এর পক্ষে যুক্তি দিলেন যে,জর্দা যে হারাম তার পক্ষে সুস্পষ্ট কোনো দলিল কুরআন বা হাদিসে নেই তাই এটা হারাম নয়।
এর প্রেক্ষিতে আমি বলতে চাই যে কুরআন হাদিসে কিছু বিষয় সুস্পষ্টভাবে বলা নেই কিন্তু এর ইঙ্গিত দেওয়া আছে।কারণ রাসূল (স) - এর সময়ে এসব ছিল না।
আপনারা এখন বলতে পারেন যে জর্দার বিষয়ে কোথায় ইঙ্গিত দেওয়া আছে?
আবূ উমামা আল বাহিলী (রা:), হতে বর্ণিত
রাসূল (স) বলেছেন :"এমন কোনো রাত এবং দিন অতিবাহিত হবেনা, যখন আমার উম্মতের কতক লোক শরাবের ভিন্ন নাম করন করে তা পান করবেনা"(সুনানে ইবনে মাজাহ/হাদিস নং:৩৩৮৪)
এবং ইবনে মাজাহ-এর ৩৩৮৫ নং হাদিসেও একই কথা বলা হয়েছে।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে,জর্দা যে এর অন্তর্ভুক্ত তার প্রমাণ কি?
সুনানে ইবনু মাজাহ /হাদিস নং:৩৩৯২,৩৩৯৩,৩৩৯৪ এ আছে
রাসূল (স) বলেছেন: "যে জিনিস বেশি খেলে নেশা হয় তার অল্পও হারাম।"
এখন আপনারা যদি বলেন যে আমি তো অল্প খাই তাই আমার নেশা হয়না তাহলে এই হাদিস অনুযায়ী একবারে হাফ কেজি বা এক কেজি বা তার চেয়ে একটু কম বা বেশি খেয়ে দেখেন বা হয়তো আপনি খাননা, যে খায় এবং বলে যে আমার খেয়ে অভ্যাস হয়ে গেছে তাই আমার নেশা হয়না তাকে খাইয়ে দেন খাওয়ার পর যদি তার নেশা না হয় বা সে সাভাবিক থাকে তাহলে এই হাদিস মতে তা হারাম নয় আর যদি তার নেশা হয় এবং সে সাভাবিক অবস্থায় না থাকে তাহলে এই হাদিস অনুযায়ী জর্দা খাওয়া হারাম।
আমি আপনাদের কিছু কথা বললাম কথা গুলো একটু সাধারণ বিবেক বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করেন তাহলেই ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন আর আমি যেই দলিল গুলো পেশ করলাম তা আমার জানা মতে সহিহ কিন্তু হাদিস নং : ৩৩৯৩ এবং ৩৩৯৪ সম্ভবত হাসান সহিহ। তার পরেও যদি সন্দেহ থাকে তাহলে হাদিস গুলোর সনদ একটু কষ্ট করে যাচাই করে নিয়েন। আর সর্বপরি যদি কোথাও ভুল করে থাকি তাহলে আশা করি ইনশাল্লাহ ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
জর্দ্দাখোর হুজুরের কাছে, জর্দ্দার সঠিক ফতোয়া পাওয়া সম্ভব নয়....
তুই দে
@@golamrabbi2304are gada ja bes khele matal hoi ta olpo khawa haram. Ekhon ki babe jorda halal hoi
আবরার সাহেব পান জর্দা খান্না।
@@wasifalarif2000 খাওয়া, না খাওয়া বিষয় নয়। সমর্থন করল কাকে সেটা দেখার বিষয়।
@@golamrabbi2304 উনি বলেছেন যে জর্দা খাওয়া হারাম নয়। তিনি এর পক্ষে যুক্তি দিলেন যে,জর্দা যে হারাম তার পক্ষে সুস্পষ্ট কোনো দলিল কুরআন বা হাদিসে নেই তাই এটা হারাম নয়।
এর প্রেক্ষিতে আমি বলতে চাই যে কুরআন হাদিসে কিছু বিষয় সুস্পষ্টভাবে বলা নেই কিন্তু এর ইঙ্গিত দেওয়া আছে।কারণ রাসূল (স) - এর সময়ে এসব ছিল না।
আপনারা এখন বলতে পারেন যে জর্দার বিষয়ে কোথায় ইঙ্গিত দেওয়া আছে?
আবূ উমামা আল বাহিলী (রা:), হতে বর্ণিত
রাসূল (স) বলেছেন :"এমন কোনো রাত এবং দিন অতিবাহিত হবেনা, যখন আমার উম্মতের কতক লোক শরাবের ভিন্ন নাম করন করে তা পান করবেনা"(সুনানে ইবনে মাজাহ/হাদিস নং:৩৩৮৪)
এবং ইবনে মাজাহ-এর ৩৩৮৫ নং হাদিসেও একই কথা বলা হয়েছে।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে,জর্দা যে এর অন্তর্ভুক্ত তার প্রমাণ কি?
সুনানে ইবনু মাজাহ /হাদিস নং:৩৩৯২,৩৩৯৩,৩৩৯৪ এ আছে
রাসূল (স) বলেছেন: "যে জিনিস বেশি খেলে নেশা হয় তার অল্পও হারাম।"
এখন আপনারা যদি বলেন যে আমি তো অল্প খাই তাই আমার নেশা হয়না তাহলে এই হাদিস অনুযায়ী একবারে হাফ কেজি বা এক কেজি বা তার চেয়ে একটু কম বা বেশি খেয়ে দেখেন বা হয়তো আপনি খাননা, যে খায় এবং বলে যে আমার খেয়ে অভ্যাস হয়ে গেছে তাই আমার নেশা হয়না তাকে খাইয়ে দেন খাওয়ার পর যদি তার নেশা না হয় বা সে সাভাবিক থাকে তাহলে এই হাদিস মতে তা হারাম নয় আর যদি তার নেশা হয় এবং সে সাভাবিক অবস্থায় না থাকে তাহলে এই হাদিস অনুযায়ী জর্দা খাওয়া হারাম।
আমি আপনাদের কিছু কথা বললাম কথা গুলো একটু সাধারণ বিবেক বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করেন তাহলেই ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন আর আমি যেই দলিল গুলো পেশ করলাম তা আমার জানা মতে সহিহ কিন্তু হাদিস নং : ৩৩৯৩ এবং ৩৩৯৪ সম্ভবত হাসান সহিহ। তার পরেও যদি সন্দেহ থাকে তাহলে হাদিস গুলোর সনদ একটু কষ্ট করে যাচাই করে নিয়েন। আর সর্বপরি যদি কোথাও ভুল করে থাকি তাহলে আশা করি ইনশাল্লাহ ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ব্যাখ্যাটা কেমন কেমন যেন লাগল,,,,
আমি আপনাকে অনেক শ্রদ্ধা করি, কিন্তু আজকে আপনার কথা শুনে মনে হয় গাজা খেয়ে বয়ান করতে বসেছেন। তাই ভুল ভাল ফতোয়া দিয়েছেন।
তুমি ফতোয়া দাও
দূর বেটা
আবরার সাহেব এর কথায় ঠিক যুক্তি আছে
😅😅😅😅😅
উনার ফতোয়া সঠিক। তাতে কোনো সন্দেহ নাই। আর আপনি যদি তা মানতে না পারেন, তাহলে আপনি নিজে ফতোয়া দেন প্লিজ তবে দলিল দিতে হবে।আপনি একজন আম ইনসান হয়ে একজন আলিমের ভুল ধরাটা গাধাকে ঘোড়া মনে করার মত
@@mdtarak3035 উনি বলেছেন যে জর্দা খাওয়া হারাম নয়। তিনি এর পক্ষে যুক্তি দিলেন যে,জর্দা যে হারাম তার পক্ষে সুস্পষ্ট কোনো দলিল কুরআন বা হাদিসে নেই তাই এটা হারাম নয়।
এর প্রেক্ষিতে আমি বলতে চাই যে কুরআন হাদিসে কিছু বিষয় সুস্পষ্টভাবে বলা নেই কিন্তু এর ইঙ্গিত দেওয়া আছে।কারণ রাসূল (স) - এর সময়ে এসব ছিল না।
আপনারা এখন বলতে পারেন যে জর্দার বিষয়ে কোথায় ইঙ্গিত দেওয়া আছে?
আবূ উমামা আল বাহিলী (রা:), হতে বর্ণিত
রাসূল (স) বলেছেন :"এমন কোনো রাত এবং দিন অতিবাহিত হবেনা, যখন আমার উম্মতের কতক লোক শরাবের ভিন্ন নাম করন করে তা পান করবেনা"(সুনানে ইবনে মাজাহ/হাদিস নং:৩৩৮৪)
এবং ইবনে মাজাহ-এর ৩৩৮৫ নং হাদিসেও একই কথা বলা হয়েছে।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে,জর্দা যে এর অন্তর্ভুক্ত তার প্রমাণ কি?
সুনানে ইবনু মাজাহ /হাদিস নং:৩৩৯২,৩৩৯৩,৩৩৯৪ এ আছে
রাসূল (স) বলেছেন: "যে জিনিস বেশি খেলে নেশা হয় তার অল্পও হারাম।"
এখন আপনারা যদি বলেন যে আমি তো অল্প খাই তাই আমার নেশা হয়না তাহলে এই হাদিস অনুযায়ী একবারে হাফ কেজি বা এক কেজি বা তার চেয়ে একটু কম বা বেশি খেয়ে দেখেন বা হয়তো আপনি খাননা, যে খায় এবং বলে যে আমার খেয়ে অভ্যাস হয়ে গেছে তাই আমার নেশা হয়না তাকে খাইয়ে দেন খাওয়ার পর যদি তার নেশা না হয় বা সে সাভাবিক থাকে তাহলে এই হাদিস মতে তা হারাম নয় আর যদি তার নেশা হয় এবং সে সাভাবিক অবস্থায় না থাকে তাহলে এই হাদিস অনুযায়ী জর্দা খাওয়া হারাম।
আমি আপনাদের কিছু কথা বললাম কথা গুলো একটু সাধারণ বিবেক বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করেন তাহলেই ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন আর আমি যেই দলিল গুলো পেশ করলাম তা আমার জানা মতে সহিহ কিন্তু হাদিস নং : ৩৩৯৩ এবং ৩৩৯৪ সম্ভবত হাসান সহিহ। তার পরেও যদি সন্দেহ থাকে তাহলে হাদিস গুলোর সনদ একটু কষ্ট করে যাচাই করে নিয়েন। আর সর্বপরি যদি কোথাও ভুল করে থাকি তাহলে আশা করি ইনশাল্লাহ ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
আবেগ নয় বিবেক খাটিয়ে চলুন । এদের মতো আলেমর কাছে ভালো কিছু আশা করা যায় না । তার কথায় বুজতেপারলাম
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর উত্তর
তাই বুঝি ভাই
আগামীকাল একসাথে ইয়াবা খাব
ঠিক আছে
ইয়াবা খাওয়া নিষেধ কোরআন হাদিসে নাই 😂
মদন
😂😂😂😂😂😂 হুজুর যদি এসবের বিরোধিতা করে তাহলে আর মাহফিলে ডাকবে না কেও হুজুরের ব্যাপারটা একটু খেয়াল রাখেন
ইয়াবা খাওয়া হারাম এটা হাদিসে আছে, তুমি কয়টা হাদিস পড়ছ যে উনার ভুল ধরতে যান
@@smile-jkচদন
আরে ভাইজান, নেশা সেটি যেটি খেলে মাতাল হয়
যে খাবার মানুষের মৃত্যু ঘটায় সেই খাবার কি হালাল না হারাম
haram
কপাল ভালো যে কয় নাই যে আমরা গাঁজা খাই
আমি ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্য থেকে।
জর্দা গুল বিড় নিজে যদি খাই
তাহলে আর কি ফতুয়া দিবে
ওনি জিবনে পানই খায়না আপনি কাকে কি বলতাছেন নিজেকে মুফতি মনে কইরেন না বেডায় মুফতিগ ক্লাস করায়।
বিরি খাওয়যার দলিল পেয়েগেলাম
হুম কিন্তু বাথরুমে বশে খাইতে হবে
এবার। বাচ্চা দেরখাওতে।হবে
@@hapijulsk8711 খাওয়াইবেন মনে চাইলে
আপনার ধারায় জাতি এই আশা করিনি ফতোয়া দেওয়ার সময় তাকওয়ার রাখা দরকার অহংকার পতনের মূল ভুল হলে মাফ করবেন
ধন্যবাদ
আরে আবুল তুই এক কেজি জর্দা একসাথে খেয়ে দেখা।
Hummm
You are a very good person
Thanks
জর্দা খাওয়া যদি জায়েজ হয় তাহলে সিগারেট খাওয়া কি,,??
apnar priyo hujur ke bolen
R o jayej
ওয়াজিব 😂😂😂😂😂
জর্দা খাওয়া আর মাছ খাওয়া এক কথা নয়
Hummm
জেদ্দা খাওয়া হারাম
তুমি কোন মুফতিনা
@@MohammadSifat-jt6vt তুমি কি মুফতি
@@tafsirmediarangpur775 তুমি কি মুফতি।নাকি মূর্তি
হুজুর এখন থেকে আপনিও সিকারেট খায়েন
জর্দা গুল তাহলে খাদ্য এটা তো জানতাম না আগে, জর্দা গুল এ কি কি পুষ্টিগুণ পাওয়া যায় একটু কেউ জানালে উপকৃত হতাম
জর্দায় কেলসিয়াম বৃদ্ধি করে
আবরার হুজুরের কাছে আমার একটা প্রশ্ন পায়খানায় যাওয়ার আগে সম্মিলিত দোয়া পড়েন না কেন এর দলিল দেন
আল্লাহ তায়ালা মুফতি রেজাউল করিম সাহেবের হায়াতে বারাকাত দান করুন
Amin
পুটকি দিয়ে 7up ভৈরা দিলে ভাল হয়,,,কারণ এগুলু শুকর থেকে তৈরি আর হালাল।।।
বিড়ি সিগারেট ও জর্দার মাঝে কোনো পার্থক্য নেই
জরদা হুজুর
নিজেরা খাও ত, সেজন্য হালাল বলে দিলেন
হুজুর মনে হয়।। জরদাখায়
এ লোকটা তো পাগল। ও কেন ফতোয়া দেয়।
ইয়াবার কথা কোরআনে নেই হাদিসে নেই তাহলে হারাম হলো কীভাবে
কিউট বয় এর কিউট ফতুয়া জর্দা বিড়ি খাওয়া হালাল কর্বেইত
ভাই জর্দা খেলে আপনার সমস্যা কোথায়
মদ, গাঁজা, হিরোইন ইত্যাদি খেলে নিজে,ফ্যআমইলই,সমাজ,দেশ সব নষ্ট জর্দা খেলে কি এগুলো উপর প্রভাব পড়ে কি
ভাই আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি কিন্ত একজন জর্দা খাই তার মুখের গন্ধে থাকতে পারিনা এটা কি ভাবে জায়েজ হয় এবং যেটা কোম্পানি খেতে নিষেধ করছে
মানুষ মাছ খায়; ফরমালিন না।
কিন্তু জর্দা খাওয়ার সময় মানুষ জ্বর্দাই খায়।
বিড়ি সিগারেট জিন্দাবাদ
হুজুর আপনি কি কাঞ্জা খেয়ে কথা গুলা বলছেন নাকি
গাঞ্জুটি হুজুর।।
জিহাদের ময়দানে দোয়া আর প্রতি সালাতের ফরজের পর
যেইটা খাইলে মাথা কেমন যেনো একটা ফিলিংস আসে অইটাই নেশা। জর্দা যে নেশা এইটা নিয়ে কারো কোন সন্দেহ নেই। কেমনে যেনো একটা নেশারে পারমিশন দিয়া দিলো।
এই বেটাকে সবাই সিগারেট হাদিয়া দেন
Toi beta ok cinish?
আপাঙা
ভাই হাসাইলেন
চেয়ারম্যান সাবকে জিগায় হাদীসের মধ্যে আছেনি? জর্দা😂 পাঙ্গাস 😮😅
চেয়ারম্যান মানে সভাপতি, ওয়াজে সভাপতি আলেম থাকে। এলাকার চেয়ারম্যান না
যে খাবার খেলে মাতাল হয়ে যায় সেই খাবার খাওয়া হারাম। যেমন। গাজা মদ ইয়াবা ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি
আমার জর্দা খোরদের পাশে নামাজ পড়তে খুক কষ্ট হয় মুখ দিয়ে গন্ধ্যে বের হয় এটা কি ভাবে জায়েজ হয়
Rights
আলহামদুলিল্লাহ ইয়াবা খাওয়া হালাল 😊।
ভাই মনে হয় গাঁজা খাইয়া ওয়াজ করতাছেন এক সাথে ১০০ তালাক দিলে যদি তিন তালাক হয় তাহলে এক সাথে তিন তালাক দিলে কেন এক তালাক হবে না? যেহেতু হাদীস বলছে এক সাথে তিন তালাক দেওয়া যাবেনা।
তুমি মুফতিনা ফতওয়া নিয়া কথা বইলনা
তাহলে গাজা কি হালাল
মদ এর বিভিন্ন নাম আছে--যেমন হুইস্কি,, কেরু এগুলো কই লেখা আছে হারাম,, তাহলে এগুলো খাওয়া যাবে গরু সাহেব।
এই গাধার বাচ্চা হাদিসে এসেছে যেসব জিনিস খেলে মানুষের নেশা হয় মানুষ অচেতন হয় সেগুলো খাওয়া হারাম,না বুঝে কুকুরের মত বেউ বেউ করছ কেন
যে খাবার খেলে মাতাল হয়ে যায় সেই খাবার খাওয়া হারাম। যেমন। গাজা মদ ইয়াবা ইত্যাদি ইত্যাদি
ভাই তোকে সম্মান দিয়ে বলতে পারলাম না কিন্তু তুই এসব হারাম হালালের সঙ্গা কোথায় পেয়েছিস?? হে আল্লাহ আমাদেরকে এসব ফিতনার হাত থেকে বাচার তৌফিক দান করুন। আমিন।
পায়খানা খাওয়া হালাল। তার মধ্যে তো দলীল নাই।😂😂😂
হুজুর আপনি ভুল ফতোয়া দিয়েছেন যা দু:খ জনক।
তুমি কোন মসজিদের হুজুর বাবা
apni kono mufti naki
তোমার বউ কে আর ছেলে নিয়ে একসাথে বসে গাঁজা খাবে, কারোন গাঁজার কথা কোরআন এ নাই
পাংগাস হুজুর
আলেম নামের কলংক।
হুজুর নিশ্চয় গাঁজা খেয়ে মঞ্চেউঠেছেন কারন কোরআন হাদীসে গাঁজা খাওয়া নিষেধ নাই।হুজুরের ফতুয়ায় গুল,জর্দা,বিড়ি, সিগারেট, গাজাঁ,ইয়াবা,ফেনসিডিল, হালাল কারন এগুলো কোরআন হাদীসে কোথাও নেই। হুজুর সহিহ ইবনে মাজাহ ৩৩৯২ হাদিস পড়ে নেন।
নিজের মনমতো কোরআন হাদিসের দলিল দিবেন না। আপনি কি খেয়েছেন? আপনি হাদিস এর কিতাব পড়তে জানেন না ।
হারামের দলিল নাই, গাজা তো হালালের দলিল নাই তবে হারাম ক্যান।
গাজা খাওয়া কি হারাম না হালাল ? মাসয়ালা দিবেন।
জর্দা হুজুর
হুজুর জানাজার নামাজে সুরা ফাতেহা দোয়া হয়ে গেল জোহরের নামাজে রাকাত হয়ে গেল এটা কেমন কথা
মারহাবা রেজাউল করিম ইয়াবা বাবা। খেয়ে নিও। দলিল নেই। ভন্ডামীর সীমা নাই।
হুজুর গানজা খাওয়া কি হারাম ???
আমিরহামজা❤❤🎉🎉🎉😊😊
Khajur kohi ki ?
আমি বুঝলাম না হযরত কে নিয়ে তোদের এত মাথা কেন
জর্দা রখাওয়া।দলিল।নে।এই।হজূর।বলেদিয়েছে্
হুজুর দোলিল ঠিক হোয়নি
জি
Very good
Thanks
জাহেল মৃখ আবরার।
আল্লাহ বলেছেন কোরআন পরিপূর্ণ কুরআনের অনুবাদ ছাড়া আপনি তালাকের কিভাবে দিতে পারেন দয়াকরে মানুষকে কুরআন দিয়ে বুঝান
সে বক্তা আলেম না তাই এর বক্তব্য এমন। জর্দা তোমার পরিবারের ছেলে মেয়ে মা বাবা ভাই বোন সবাইকে সাথে করে তুমি খেও কেমন।তোমার কাছে তো হারাম না।
হে শুধু আলেম না, আলেমের বাপ, আরে মিয়া ওনার বয়স কম দেখে ফালতু কমেন্ট করবেন না
মাশাআল্লাহ
আপনিও ওর মতো জর্দাখুর নাকি রে ভাই
ফজলুল করি জর্দা খায় এজন্য জর্দা জায়েজ
গাঁজাখোররা এখন কি বলবে জানেন যে এরকম হুজুরই তো দরকার 😢
Kno
এই জন্যইত বলি মাইক কমে গেল কেন😢😢😅😅
হুজুর বেটা রে আদা কেজি জর্দা খাওয়াইয়া দেন ..
যদি দেখেন আদা কেজি জর্দা খাইয়া হুজুরের কিছু না হয় তাহলে আমিও ভাতের সাথে জর্দা খামু শাক বানাইয়া 🤪😁
Jorda khawar upokarita dekhan
মাসালা ভালো করে জানেন তারপর ফতোয়া দেন। মানুষকে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলবেন না
ঐ ভাইকে বলতে চাই আরে ভাই হুজুরদের সাথে পাঙ্গা নিয়েন না।একদম সাইজ করে দেবে।হুজুররা বুঝে শুনেই কাজ করে থাকেন।তবে সবাই না যে সব হুজুররা সচেতন।
আমি জর্দা দিয়ে পান খাওয়া অবস্থায় এই ভিডিও দেখেছি
Hujur taholato sagarat kawaoto jaaj apner kotha motha.
ভুল হাদিস বলিয়েন না
চাপাবাজ বক্তা। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন -ওয়ালা তাক্বতুলু আনফুসাকুম। এই আয়াতের আলোকে জর্দা খাওয়া হারাম।
আপনার ফজরের কাছে আমার আর একটা প্রশ্ন উত্তর দিয়ে যাবেন যে কোন ফতোয়া দিবেন কোরআন হাদিসের সহিহ দলিল হিসেবে দিবেন।
তামাক খাওয়া হারাম।
Masallah
ধন্যবাদ
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে
তুই কি মুসলিম
বেশি করে তামাক খা
Ai hujur namer fajiltay sigaret khay proman dibo kotha dia
Thanks
Masa formanil pora dai shita tho dolil noi Mas khoa jabe ki na tai bolon
ল পেশার
ওরে পাবনা পাঠান
Hu
যেমন আলেম তেমন সমাধান
কপাল পুড়া রেজাউল করিম হুজুর
কুকুরের হাদীস কই
সুবাহানাল্লাহ
তুমিও ওর মতো জর্দা খুর নাকি রে
দর্শক ভাইয়েরা এই আলেমের বক্তা কেউ শুনবেন না কারণ এই আলেম মানুষকে পথভ্রষ্টের দিকে নিয়ে যায়।
হুজুর যারা বলছেন সবাই ভুল বলছেন
আহালে মুর্খ আবরার
Kno
Je jorda khai seto bolbei, je mod khai se bole mod makru etai bastob