শীতে শিশুর যত্ন - শিশুর কাশি হলে করণীয় শিশুর ঠান্ডা কাশি দূর করার উপায় শিশুর সর্দি দূর করার উপায

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 15 ธ.ค. 2021
  • মেডিলাইভের ১২৬২ তম চপস্টিক লাইভে এবারে "শিশুর শীতকালীন রোগ ও তার প্রতিকার" নিয়ে লাইভে প্রশ্নের উত্তর দিতে আসবেনঃ
    ডা. ফারহানা আফরোজ সীমা
    সহযোগী অধ্যাপক
    শিশু বিভাগ
    মার্কস মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল, ঢাকা
    মিডিয়া পার্টনারঃ মেডিটক ডিজিটাল
    শীতে শিশুদের প্রতি নিতে হয় বাড়তি যত্ন। এ সময় শিশুদের জ্বর, ঠান্ডা-কাশি হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। জ্বর-ঠান্ডা যদিও কয়েক দিনের মধ্যেই সেরে যায়। তবে সমস্যা ঘটে কাশির ক্ষেত্রে। কিছুতেই সারতে চায় না কাশি।
    অনেক সময় তো শিশুর কাশির জন্য বাবা-মাও ঘুমাতে পারেন না। কাশির সিরাপ খেয়েও অনেক সময় তা সারতে চায় না। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে শিশুকে খাওয়াতে পারেন ঘরোয়া কিছু দাওয়াই। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক-
    শিশুর বয়স যদি দুই বছরের কম হয়; তাহলে তার বালিশের ওপর কয়েক ফোঁটা ইউকেলিপটাস তেলের ড্রপ ঢেলে দিন। এতে শিশুর নাসারন্ধ্র খুলে যাবে।
    খুসখুসে কাশি হলে শিশুকে জিংক লজেন্স প্রতি ২-৩ ঘণ্টায় একবার দিতে পারেন। এটি খেলে কাশি কমে আসবে।
    শিশুর কাশি হলে তাল মিছরি চুষলেও উপকার পাওয়া যায়।
    কাশি হলে আপনার শিশুকে এক বাটি গরম সবজির স্যুপ বা চিকেন স্যুপ খাওয়ান। এটি কাশি বা গলা ব্যথা থেকে আরাম প্রদান করবে।
    মধুর সঙ্গে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়ো খাওয়াতে পারেন শিশুকে। এতে দ্রুত সারবে শিশুর কাশি।
    মধুর সঙ্গে মিশিয়ে আদা বাটাও খাওয়াতে পারেন শিশুকে। আদার অ্যান্টি-হিস্টামাইন গুণ অ্যালার্জির চিকিৎসায় অন্যতম। দীর্ঘস্থায়ী কাশি নিরাময় করতেও সাহায্য করে এ টোটকা।
    রাতে যদি শিশুর কাশি বেড়ে যায়; তাহলে কয়েকটি বালিশ দিয়ে তার মাথা উঁচু করে শুইয়ে দিন। কাশি কমে যাবে।
    সরিষার তেল গরম করে এর মধ্যে সামান্য রসুন থেঁতো করে মিশিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। এরপর ওই তেল দিয়ে শিশুর গলা, বুক, পিঠ, হাতের তালু ও পায়ের পাতায় এটি মালিশ করুন। ঠান্ডা-কাশি দ্রুত সেরে যাবে এই উপায়ে।

ความคิดเห็น •