মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর জায়গা খুব মনে পড়ছে আমাদের প্রিয় নবীজিকে মনে হচ্ছে চোখের সামনে সব কিছু ভাসছে কাল কিয়ামতের ময়দানে আল্লাহ যেন ওই রাসুলের সাফায়েত আমাদের নসিব করেন আমিন হুজুর আপনাকে আল্লাহ কবুল করুক আপনার জন্যই এই জায়গা ভালোভাবে আমরা দেখতে পাচ্ছি জাযাকাল্লাহু খাইর
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুবই চমৎকার দৃশ্য তুলে ধরেছেন আমাদের সামনে জাজাকুমুল্লাহু খাইরান সম্মানিত প্রিয় শায়েখ আমাদেরকে এতো সুন্দর দৃশ্য দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।🤲💕💐
আসসালামু আলাইকুম,,, আপনাকে হাজারো জাজাকাল্লাহ খাইরান ফিদ্দারইন,,, আপনার মাধ্যমে দেখতে পারলাম!!! হে আল্লাহ আমার মতো পাপীকে হজ্জ পালন করার জন্য কবুল করো,,আমিন,,,,
কেমন ছিলেন আমাদের প্রিয় নবী রাসুল (সঃ)? ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্টহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা নাপর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্ৰতাকে পছন্দ করতেন। ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,, আমিন।
আহ মাশাআল্লাহ, জায়গাগুলো দেখছি আর যেতে মন চাইছে,এবং আমার খুব ইচ্ছে হচ্ছে আমাদের প্রিয় নবী সাঃ এর দেশে যাবার জন্য, আল্লাহর কাছে দোয়া করি জীবনে একটি বার যেনো যেতে পারি,আমিন ,ইনশাআল্লাহ।
হে আরশের মালিক পবিত্র রমজান মাসে তোমার কাছে ফরিয়াদ করছি আমরা যারা এই ভিডিওটা দেখছি প্রত্যেককে একটিবার হলেও হারাম শরীফে যাওয়ার সুযোগ দিও , সবাই আমিন বলি।
মাশাআল্লাহ, হুজুর আপনি আমাদের জন্য দোয়া করিয়েন আমরা যেন এখানে আসতে পারি।মানির মান আল্লাহই রাখেন,মেজর জিয়া অভিজাত পরিবারের এবং উদার মনমানসিকতার লোক ছিলেন, কোন্ গাছ লাগালে হাজি সাহেবদের একটু আরাম হবে সেইটা গবেষণার মাধ্যমে বের করে সেইখানে নিম গাছ লাগিয়ে দিয়েছেন।
দুনিয়ার সর্বকালের সেরা মানব হিসেবে যিনি স্বীকৃত তিনি হলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.)। জীবনের সর্বক্ষেত্রে তিনি আমাদের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ রেখে গেছেন। কীভাবে কথা বলতে হবে, কীভাবে চলতে হবে, স্বামী হিসেবে, পিতা হিসেবে, বন্ধু হিসেবে এমনকি আত্মীয় ও প্রতিবেশী হিসেবে কী করণীয় তার আদর্শ নমুনা খুঁজে পাওয়া যায় প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) এর জীবনাদর্শে। প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) দেখতে কেমন ছিলেন একজন নবীপ্রেমিক মাত্রই জানতে আগ্রহী হয়ে উঠবেন। প্রিয় নবীর আকার-আকৃতি সম্পর্কে অনেক সাহাবি (রা.) থেকে বর্ণনা পাওয়া যায়। ব্যবসায়ী হিসেবে, রাষ্ট্রনেতা হিসেবে তিনি রেখে গেছেন সর্বোত্কৃষ্ট উদাহরণ। সর্বক্ষেত্রে শোভন আচরণের প্রতীক ছিলেন তিনি। হযরত মুহম্মদ (সা.) কে জীবনের সবক্ষেত্রে অনুসরণ মুমিনদের অবশ্য কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। কারণ এর মাধ্যমে নবীপ্রেমের প্রকাশ ঘটে। হযরত মুহম্মদ (সা.) কে অনুসরণের মাধ্যমে আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলা সম্ভব হয়। ব্যক্তিজীবনে হযরত মুহম্মদ (সা.) কেমন ছিলেন তার চিত্র পাওয়া যায় বিভিন্ন হাদিসে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) তোমাদের মতো দ্রুত কথা বলতেন না। তিনি এমনভাবে কথা বলতেন যে, কেউ তা (শব্দ সংখ্যা) গণনা করতে চাইলে সহজেই গণনা করতে পারত (বোখারি ও মুসলিম থেকে মিশকাতে)। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) এর মুখ দিয়ে কখনো অশ্লীল কথা, অভিশাপ বাক্য ও গালির শব্দ বের হয়নি। অসন্তোষের সময় তিনি বলতেন, তার কী হয়েছে, তার চেহারা ধূলিমলিন হোক (বোখারি থেকে মিশকাতে)। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত। রসুলুল্লাহ (সা.) আলুথালু চুলবিশিষ্ট এক ব্যক্তিকে দেখে বললেন, তোমাদের কোনো ব্যক্তি নিজেকে কুশ্রী বানায় কেন? অতঃপর তিনি হাতের ইশারায় তার চুল ছেঁটে পরিপাটি করতে বললেন (তাবারানির আল-মুজামুস সগির)। আবদুল্লাহ ইবনুল হারিস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি হযরত মুহম্মদ (সা.) এর চাইতে অধিক মুচকি হাসিদাতা আর কাউকে দেখিনি (তিরমিজি থেকে মিশকাতে)। হযরত মুহম্মদ (সা.) এর মেজাজে রুক্ষতাও ছিল না এবং তিনি এতটা উচ্ছলও ছিলেন না যে, সামান্য কথাবার্তায় অট্টহাসিতে ফেটে পড়বেন। বরং এ ব্যাপারে তার কর্মপন্থা ছিল অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি কখনো হযরত মুহম্মদ (সা.) কে অট্টহাস্য করতে দেখিনি যে, তাঁর আলজিভ দেখা যায়। তিনি কেবল মুচকি হাসতেন (বোখারি থেকে মিশকাতে)। হজরত আলী (রা.) তাঁর আকৃতির বর্ণনা দিয়ে বলেন, প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) অত্যধিক লম্বাও ছিলেন না, একেবারে বেঁটেও ছিলেন না; বরং তিনি ছিলেন লোকদের মধ্যে মধ্যম আকৃতির। তাঁর মাথার চুল একেবারে কোঁকড়ানো ছিল না এবং সম্পূর্ণ সোজাও ছিল না; বরং মধ্যম ধরনের কোঁকড়ানো ছিল। তিনি অতি স্থূলদেহী ছিলেন না এবং তাঁর চেহারা একেবারে গোল ছিল না; বরং লম্বাটে গোল ছিল। গায়ের রং ছিল লাল-সাদা সংমিশ্রিত। চক্ষুর বর্ণ ছিল কালো এবং পলক ছিল লম্বা লম্বা। হাড়ের জোড়াগুলো ছিল মোটা। গোটা শরীর ছিল পশমহীন, অবশ্য পশমের চিকন একটি রেখা বক্ষ হতে নাভি পর্যন্ত লম্বা ছিল। হস্তদ্বয় ও পদদ্বয়ের তালু ছিল মাংসে পরিপূর্ণ। যখন তিনি হাঁটতেন তখন পা পূর্ণভাবে উঠিয়ে মাটিতে রাখতেন, যেন তিনি কোনো উচ্চ স্থান হতে নিচের দিকে নামছেন। যখন তিনি কোনোদিকে তাকাতেন তখন ঘাড় পূর্ণ ফিরিয়ে তাকাতেন। তাঁর উভয় কাঁধের মাঝখানে ছিল মোহরে নবুওত বা নবী হওয়ার অলৌকিক নিদর্শন। বস্তুত তিনি ছিলেন খাতামুন নাবিয়্যিন (শেষ নবী)। তিনি ছিলেন মানুষের মধ্যে অধিক দাতা, সর্বাপেক্ষা সত্যভাষী। তিনি ছিলেন সর্বাপেক্ষা কোমল স্বভাবের এবং বংশের দিক থেকে সম্ভ্রান্ত। আল্লাহ আমাদের সবাইকে প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) জীবনাদর্শ অনুসরণের তাওফিক দান করুন।
ইনশাআল্লাহ আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেন আমাকে এই জায়গা দেখার তৌফিক দান করে । ইনশাআল্লাহ একদিন গিলাফ ধরে কাঁদবো আসলে রাসূলের কবর জিয়ারত আমার মনোবাসনা পূরণ করেন সেখানে সালাম দিব। আল্লাহ পূরণ করে দাও ইনশাআল্লাহ এ পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
Alhamdulillah valo subhanallah shaik...onk kota porsno jante onk essa chilo aj clear holam..coto coto bishoi te ullek korechn...apnak ney haiyet dan korok
হুজুর আমার জন্য দোয়া করবেন বাবা-মা কে নিয়ে যেন কোন এক দিন হজ্জ করতে পারি। আর আমি পরীক্ষায় পাশ করতে পারি। আমিন। দেখতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। রমজান মোবারক
আলহামদুলিল্লাহ্ | আপনাদের ভালোবাসায় আর অল্প কিছু সদস্য হলে আমাদের ফ্যামিলি মেম্বর আট হাজার হবে ইনশাআল্লাহ ¦ আল্লাহ্ তা'য়ালার রহমত এবং আপনাদের সবাইকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই ¦
হতাশ হবেন না~,ভেঙ্গে পড়বেন না... সৃষ্টিজগতের রব আপনাকেই উদ্দেশ্য করে বলছেন?
إِنَّ مَعَ العُسرِ يُسرًا
নিশ্চয় কষ্টের সাথেই রয়েছে আনন্দ । আল-ইনশিরাহ(৬)🖤
হে আল্লাহ এই রমজান এ একটাই চাওয়া তুমি সকল
মুসলিম কে মুত্তাকিন বানিয়ে দাও আমিন🤲💯🥀
এই জায়গায় যেতে সবসময়ই মন কাঁদে আমার
ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই একদিন এই স্থানে হাজির হবে। হজের উদ্দেশ্যে।🇮🇳♥️🇸🇦
InsaAllah
Amin amin amin
আমিন
ইনশাআল্লাহ
Aamin
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর জায়গা খুব মনে পড়ছে আমাদের প্রিয় নবীজিকে মনে হচ্ছে চোখের সামনে সব কিছু ভাসছে কাল কিয়ামতের ময়দানে আল্লাহ যেন ওই রাসুলের সাফায়েত আমাদের নসিব করেন আমিন হুজুর আপনাকে আল্লাহ কবুল করুক আপনার জন্যই এই জায়গা ভালোভাবে আমরা দেখতে পাচ্ছি জাযাকাল্লাহু খাইর
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুবই চমৎকার দৃশ্য তুলে ধরেছেন আমাদের সামনে জাজাকুমুল্লাহু খাইরান সম্মানিত প্রিয় শায়েখ আমাদেরকে এতো সুন্দর দৃশ্য দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।🤲💕💐
আসসালামু আলাইকুম,,, আপনাকে হাজারো জাজাকাল্লাহ খাইরান ফিদ্দারইন,,, আপনার মাধ্যমে দেখতে পারলাম!!! হে আল্লাহ আমার মতো পাপীকে হজ্জ পালন করার জন্য কবুল
করো,,আমিন,,,,
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর 🥰
মাশা আল্লাহ তাবারাকা ইলাল্লাহ, রিয়াদ থেকে দেখতেছি,রামাদান মুবারাক,রামাদান কারিম,কুল আম ওয়া আন্তুম খাইর, তাকাব্বালা ল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম,
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ, আমার ভাইয়ের এই পরিশ্রম কবুল করে নিও। আমিন।
ইনশাআল্লাহ আমরা সকলে একদিন এই স্থানে হাজির হব হজের জন্য
আপনার মাধ্যমে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ জানিনা কবে দেখতে পারবো আমাদের দেখার তৌফিক দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ্। যেতে তো পারিনি আপনাদের মাধ্যমে ভালোবাসার জায়গাটা দেখলাম❤🥰আল্লাহ আমাদেরও জাওয়ার তৌফিক দাও🥰
আমিন
আমিন
আমিন
Ameen
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহু যেন একবার জন্য হজ্জ পালন করার তৌফিক দান করেন ।
আমিন ।
Masha Allah ❤️🇮🇳❤️. Alhamdulillah ❤️🇮🇳❤️ jazakallah khair ❤️❤️❤️. Allah hum sabko naseeb farmaye ameen 🇮🇳🇮🇳❤️❤️
আলহামদুল্লিলাহ আমাদের সকলকে ইসলামের পথে চলার তৈফিক দান করুন আল্লাহ্ 💓💓
Allhamdunillah mashallah
মাশাআললাহ খুবই গুরুত্ব পৃরন্য কথা বলেছেন আল্লাহ আমাদের কে হজ্জ ও ওমরাহ করার তৌফিক দান করুন আমিন
আল্লাহ আপনাদের ওমরাহ কবুল করুন আমিন
আল্লাহ্ আজকে মক্কাই আছি
কালকে অথবা পরের দিন যাবো মদিনাই ইনশাআল্লাহ
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক ইচ্ছে জাওয়ার
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ পাক আবার ও দেখার সুযোগ করে দিন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ্। যেতে তো পারিনি আপনাদের মাধ্যমে ভালোবাসার জায়গাটা দেখলাম আল্লাহ আমাদেরও জাওয়ার তৌফিক দাও
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ খুব চমৎকার একটা ভিডিও।
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক সুন্দর পবিত্র জায়গা, আল্লাহ যেনো আমাদের কে, হজ ও ওমরাহর করার তউফিক দান করুক, আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আৃমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ আমিসহ পুরো মুসলিম উম্মাকে কবুল করেন
আলহামদুল্লিলাহ মাশা আল্লাহ সুভান আল্লাহ আল্লাহ আবনি আমাদেরকে জীবনে একবার হলেও নবীজির রোওজা মোবারক জিয়ারত করার তৌফিক দান করুন আমিন আমিন আমিন
মাসাল্লাহ চমৎকার একটা ভিডিও শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে দেখার সুযোগ হয়েছিলো ২০১৫ সালে।
কেমন ছিলেন আমাদের প্রিয় নবী রাসুল (সঃ)? ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্টহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা নাপর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্ৰতাকে পছন্দ করতেন। ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,, আমিন।
আল্লাহু আকবার
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আপনি আমাদের সকলকে আরাফার ময়দানের জন্য কবুল করে নিন।
প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে আপনি মাফ করে দিন
Alhamdulillah saifullah vi nc
আল্লাহ আমি নিতাই কোরছি একটু বার তোমার কাছথেকে চাই ছাছিআমাদের কে ওখানে জেতে পারি আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমিন
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
আলহামদুলিল্লাহ,, এই খানে আল্লাহ যাওয়ার তৌফিক দিয়েছেন,,
আলহামদুলিল্লাহ,,,,,,
আল্লাহ্ পাক গত ২০-৬-২০২৩ তারিখে আরাফাত ময়দানে অবস্থান করিয়েছেন
আল্লাহ পাকের দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া।
মনটা জুড়ায় গেলো
Masha Allah, Alhamdulillah.
আললাহ তুমি আমদের সকলের মনের মাকসুদ গুলো পুরন করো আমরা ও যে আরাফার ময়দান দেখতে পারি আমিন
Alhamdulillah Masha Allah ❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ জানিনা,,কোনদিন যাইতে পারবো কি না।
আহ মাশাআল্লাহ, জায়গাগুলো দেখছি আর যেতে মন চাইছে,এবং আমার খুব ইচ্ছে হচ্ছে আমাদের প্রিয় নবী সাঃ এর দেশে যাবার জন্য, আল্লাহর কাছে দোয়া করি জীবনে একটি বার যেনো যেতে পারি,আমিন ,ইনশাআল্লাহ।
Ameen
আলহাদুলিল্লাহ আরাফাত ময়দান টা দেখে খুব ভালো লাগলো
খুবসুন্দারজাজাকআল্লাহহায়াতআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন আমিন,,
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যাওয়ার তৌফিক দিয়েছে
Massa Allah 🇧🇩🇧🇩🇧🇩 Alhamdolilla
যদি এই জায়গায় যেতে পারতাম
মাশাআল্লাহ আল্লাহ আমাদের সবাইকে এক বার যাওয়ার তৌফিক দান করেন আমার অনেক ইচ্ছে একবার যাবো ইনশাআল্লাহ
Alhamdulillha khub sundor
Allah go mittuer agy akber tumar ghory jaber tufik dan koro. ...AMIN SUMMAMIN...
Allah amader sobai k hajj korar tawfiq dan korun ameen.
আমীন
জাযাকাল্লাহু খয়রন প্রিয় ভাই । ♥️♥️♥️
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ সুবহানআল্লাহ আল্লাহুআকবার আল্লাহ সবাইকেই নেক হায়াতদানকরুন আল্লাহ সবাইকেই মাফ করুন আল্লাহ সবাইকেই বুঝার তৌফিক দান করুন আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন আল্লাহ সবাইকেই মক্কায় ও মদীনা শরীফে যাওয়ার তৌফিক দান করুন অনেক চমৎকার মাশাআল্লাহ সুবহানআল্লাহ অনেক ধন্যবাদ আমিনআমিন আমিনআমিন
Mashallah 💯👈
আমাগো আমাকে কবুল করে নেন
ইনশাআল্লাহ, একদিন যাব,সবাইকে যাওয়ার তোফিক দিক,
হায় আল্লাহ আপনি আমাকে এক বার হলেও যাবার তৌফিক দান করুন
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে, আল্লাহর ঘর, আরাফার ময়দান জিয়ারত করার তৌফিক দান করুক। আমিন
Alhamdulillah onek valo laglo Allah tala amader jawar tawfik dan korun amin. Inshaallah
হে আরশের মালিক পবিত্র রমজান মাসে তোমার কাছে ফরিয়াদ করছি আমরা যারা এই ভিডিওটা দেখছি প্রত্যেককে একটিবার হলেও হারাম শরীফে যাওয়ার সুযোগ দিও , সবাই আমিন বলি।
আল্লাহ যানো সবাই যাওয়া তৌফিক দিক আমিন আল্লাহ ফুহাকব্বার
আল্লাহ যেন একবার যেন যাওয়ার তৌফিক দান করেন আমিন
মাশাআল্লাহ, হুজুর আপনি আমাদের জন্য দোয়া করিয়েন আমরা যেন এখানে আসতে পারি।মানির মান আল্লাহই রাখেন,মেজর জিয়া অভিজাত পরিবারের এবং উদার মনমানসিকতার লোক ছিলেন, কোন্ গাছ লাগালে হাজি সাহেবদের একটু আরাম হবে সেইটা গবেষণার মাধ্যমে বের করে সেইখানে নিম গাছ লাগিয়ে দিয়েছেন।
একজন নারী যদি জানতো পুরুষ তার দিকে কিভাবে তাকায় তাহলে সে কাপড় দিয়ে নয় বরং লোহা দিয়ে নিজের পোশাক তৈরি করতো।
(হযরত আলী রাঃ)
আমরা খুব সুন্দর মত দেখতে পাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ
ভিডিও দেখার পরে যেতে খুব ইচ্ছে করছে
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভাল লাগছে। আপনাকেধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ। আপনার মাধ্যমে ভালোবাসার জায়গাটুকু দেখলাম। আমিন। আল্লাহ তাআলা আপনার জন্য কবুল করে জান্নাত কবুল করেন
Khub sundor jayga alluh amrao jeno jete pari hujur doa korben .ami india theke bolchi
দুনিয়ার সর্বকালের সেরা মানব হিসেবে যিনি স্বীকৃত তিনি হলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.)। জীবনের সর্বক্ষেত্রে তিনি আমাদের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ রেখে গেছেন।
কীভাবে কথা বলতে হবে, কীভাবে চলতে হবে, স্বামী হিসেবে, পিতা হিসেবে, বন্ধু হিসেবে এমনকি আত্মীয় ও প্রতিবেশী হিসেবে কী করণীয় তার আদর্শ নমুনা খুঁজে পাওয়া যায় প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) এর জীবনাদর্শে।
প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) দেখতে কেমন ছিলেন একজন নবীপ্রেমিক মাত্রই জানতে আগ্রহী হয়ে উঠবেন। প্রিয় নবীর আকার-আকৃতি সম্পর্কে অনেক সাহাবি (রা.) থেকে বর্ণনা পাওয়া যায়।
ব্যবসায়ী হিসেবে, রাষ্ট্রনেতা হিসেবে তিনি রেখে গেছেন সর্বোত্কৃষ্ট উদাহরণ। সর্বক্ষেত্রে শোভন আচরণের প্রতীক ছিলেন তিনি। হযরত মুহম্মদ (সা.) কে জীবনের সবক্ষেত্রে অনুসরণ মুমিনদের অবশ্য কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। কারণ এর মাধ্যমে নবীপ্রেমের প্রকাশ ঘটে।
হযরত মুহম্মদ (সা.) কে অনুসরণের মাধ্যমে আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলা সম্ভব হয়। ব্যক্তিজীবনে হযরত মুহম্মদ (সা.) কেমন ছিলেন তার চিত্র পাওয়া যায় বিভিন্ন হাদিসে।
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) তোমাদের মতো দ্রুত কথা বলতেন না।
তিনি এমনভাবে কথা বলতেন যে, কেউ তা (শব্দ সংখ্যা) গণনা করতে চাইলে সহজেই গণনা করতে পারত (বোখারি ও মুসলিম থেকে মিশকাতে)।
আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) এর মুখ দিয়ে কখনো অশ্লীল কথা, অভিশাপ বাক্য ও গালির শব্দ বের হয়নি। অসন্তোষের সময় তিনি বলতেন, তার কী হয়েছে, তার চেহারা ধূলিমলিন হোক (বোখারি থেকে মিশকাতে)।
জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত। রসুলুল্লাহ (সা.) আলুথালু চুলবিশিষ্ট এক ব্যক্তিকে দেখে বললেন, তোমাদের কোনো ব্যক্তি নিজেকে কুশ্রী বানায় কেন? অতঃপর তিনি হাতের ইশারায় তার চুল ছেঁটে পরিপাটি করতে বললেন (তাবারানির আল-মুজামুস সগির)।
আবদুল্লাহ ইবনুল হারিস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি হযরত মুহম্মদ (সা.) এর চাইতে অধিক মুচকি হাসিদাতা আর কাউকে দেখিনি (তিরমিজি থেকে মিশকাতে)।
হযরত মুহম্মদ (সা.) এর মেজাজে রুক্ষতাও ছিল না এবং তিনি এতটা উচ্ছলও ছিলেন না যে, সামান্য কথাবার্তায় অট্টহাসিতে ফেটে পড়বেন। বরং এ ব্যাপারে তার কর্মপন্থা ছিল অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ।
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি কখনো হযরত মুহম্মদ (সা.) কে অট্টহাস্য করতে দেখিনি যে, তাঁর আলজিভ দেখা যায়। তিনি কেবল মুচকি হাসতেন (বোখারি থেকে মিশকাতে)।
হজরত আলী (রা.) তাঁর আকৃতির বর্ণনা দিয়ে বলেন, প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) অত্যধিক লম্বাও ছিলেন না, একেবারে বেঁটেও ছিলেন না; বরং তিনি ছিলেন লোকদের মধ্যে মধ্যম আকৃতির।
তাঁর মাথার চুল একেবারে কোঁকড়ানো ছিল না এবং সম্পূর্ণ সোজাও ছিল না; বরং মধ্যম ধরনের কোঁকড়ানো ছিল।
তিনি অতি স্থূলদেহী ছিলেন না এবং তাঁর চেহারা একেবারে গোল ছিল না; বরং লম্বাটে গোল ছিল। গায়ের রং ছিল লাল-সাদা সংমিশ্রিত।
চক্ষুর বর্ণ ছিল কালো এবং পলক ছিল লম্বা লম্বা। হাড়ের জোড়াগুলো ছিল মোটা। গোটা শরীর ছিল পশমহীন, অবশ্য পশমের চিকন একটি রেখা বক্ষ হতে নাভি পর্যন্ত লম্বা ছিল।
হস্তদ্বয় ও পদদ্বয়ের তালু ছিল মাংসে পরিপূর্ণ। যখন তিনি হাঁটতেন তখন পা পূর্ণভাবে উঠিয়ে মাটিতে রাখতেন, যেন তিনি কোনো উচ্চ স্থান হতে নিচের দিকে নামছেন।
যখন তিনি কোনোদিকে তাকাতেন তখন ঘাড় পূর্ণ ফিরিয়ে তাকাতেন। তাঁর উভয় কাঁধের মাঝখানে ছিল মোহরে নবুওত বা নবী হওয়ার অলৌকিক নিদর্শন। বস্তুত তিনি ছিলেন খাতামুন নাবিয়্যিন (শেষ নবী)।
তিনি ছিলেন মানুষের মধ্যে অধিক দাতা, সর্বাপেক্ষা সত্যভাষী। তিনি ছিলেন সর্বাপেক্ষা কোমল স্বভাবের এবং বংশের দিক থেকে সম্ভ্রান্ত।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) জীবনাদর্শ অনুসরণের তাওফিক দান করুন।
খুব করে মন চায় সেখানে যাওয়ার আল্লাহ কবুল করুন 🤲🤲
Alluh amader jonno hajj naseeb korun amin
নবীর পরে নবী নাই সংসদে আইন চাই
ইনশাআল্লাহ আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেন আমাকে এই জায়গা দেখার তৌফিক দান করে । ইনশাআল্লাহ একদিন গিলাফ ধরে কাঁদবো আসলে রাসূলের কবর জিয়ারত আমার মনোবাসনা পূরণ করেন সেখানে সালাম দিব। আল্লাহ পূরণ করে দাও ইনশাআল্লাহ এ পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
Alhamdulillah vai khus kasmot apki jo ohape poch gia
আমার আসা হূজুর আপনার সাথে উমরা করা দোয়া করি আল্লাহ্ আমাকে তাওফিক দেন আপনাকে আল্লাহ্ কবুল করেন
Alhamdulillah Alhamdulillah Alhamdulillah
আল্লাহ পাক যেন আমাকে ঐভালোবাসরজায়গা জাওয়ারতৌফিক দান করুন আমিন আমিন আমিন ।
আলহামদূলিল্লাহ।খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়াছেন।আমিন
Alhamdulillah Alhamdulillah Masha Allah Jozakola Hoir. I can be seen by everything.
I like this place and I want to go there🇧🇩
আমিন আল্লাহ কবুল করুন
Allah go amader ke umra hoj korar tofik Dan koren! Amin 🤲🤲🤲🕋
আলহামদুল্লিাহ। এখানে উঠার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। দৃশ্যগুলি মনে করিয়ে দেয়।
মাশা আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আরাফাতের ময়দান দেখলাম
আলহামদুলিল্লাহ ❤পাথর গুলো দেখতে পাচ্ছি
আলহামদুলিললাহ আমরাও যেন যেতে পারি আল্লাহ তৌফিক দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ,
Alhamdulillah valo subhanallah shaik...onk kota porsno jante onk essa chilo aj clear holam..coto coto bishoi te ullek korechn...apnak ney haiyet dan korok
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
ইয়া আল্লা আপনি আমাকে হজ করার তাওফিক দান করেন
আলহামদুলিল্লাহ ❤
হুজুর আমার জন্য দোয়া করবেন বাবা-মা কে নিয়ে যেন কোন এক দিন হজ্জ করতে পারি। আর আমি পরীক্ষায় পাশ করতে পারি। আমিন। দেখতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। রমজান মোবারক
Subhan Allah
ভাই আসসালামু আলাইকুম। আপনাকে ধন্যবাদ। দোয়া করি আললাহ যেনো আপনাকে ভালো রাখেন
আলহামদুলিল্লাহ্ | আপনাদের ভালোবাসায় আর অল্প কিছু সদস্য হলে আমাদের ফ্যামিলি মেম্বর আট হাজার হবে ইনশাআল্লাহ ¦
আল্লাহ্ তা'য়ালার রহমত এবং আপনাদের সবাইকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই ¦
Alhamdulillah ❣️
SubbahanAllah Alhamdulillah Ameen