3 Offbeat place in Hooghly | Jaffar Khan Gazi Mosque | Raghu Dakater Kali Mandir | Hanging Bridge |

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 4 ก.พ. 2025
  • #jaffarkhangazimosque #jafarkhangazi #raghudakaterkalimandir #raghu_dakat #kuntighat_hanging_bridge #hangingbridge #hooghlyimambara #hooghly #imambara #onedaytrip #nearkolkata #history #historicalplaces
    প্রাচীন কাল থেকেই এই নদী মাতৃক বঙ্গের বাণিজ্যের মেরুদন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছিল ভাগীরথী, হুগলী নদী বা বাংলার গঙ্গা, উপনিবেশিক শক্তিগুলো বাংলায় এসে এই নদীকেই বেছেনিয়ে তাদের বাসস্থান, কার্যালয়, ধর্ম স্থান স্থাপন করে, তারই একটি হলো এই বঙ্গের হুগলী জেলা।
    জাফর খান গাজী মসজিদ.....
    বাংলার সবচেয়ে প্রাচীন মসজিদ
    কলকাতা থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে হুগলী জেলার অন্তর্গত ত্রিবেণী নামক শহরে অবস্থিত জাফর খান গাজী মসজিদ ও দরগাহ হল বাংলার সবচেয়ে প্রাচীন মসজিদ, যা তৈরি হয় ১২৯৮ খ্রিষ্টাব্দে। বাংলায় ইসলামিক স্থাপত্যের সর্বপ্রথম নিদর্শন হল এই মসজিদ। গাজীর এই মসজিদ মূলত দুটি অংশে বিভক্ত। মসজিদ ও দরগাহ এই দুটি নিয়েই তৈরি হয়েছে গাজীর আস্তানা। দরগায় রয়েছে গাজী ও তাঁর পরিবারের সমাধি এবং সামনেই কয়েক গজ দূরে দশগম্বুজ যুক্ত জাফর খান গাজীর মসজিদ, যা বর্তমানে এখনও একটি সক্রিয় ধর্মীয় স্থান হিসাবে পরিচালিত।
    কীভাবে যাবেন -
    • ট্রেনযাত্রা - হাওড়া থেকে মেনলাইনগামী কাটোয়া যাওয়ার ট্রেনে উঠে নামতে হবে ত্রিবেণী স্টেশন, সময় লাগবে প্রায় ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট। স্টেশন থেকে নেমেই কবাইরে দেখা মিলবে টোটো / রিকশা। যেকোনো একটিতে উঠে বলতে হবে গাজী সাহেবের আস্তানা যেতে চান। টোটোতে সময় লাগবে মিনিট পাঁচেক। আর স্টেশন থেকে হেঁটে গেলে সময় লাগবে প্রায় ১৫ মিনিট।
    • সড়কপথে - প্রথমে হাওড়া থেকে বালি। সেখান থেকে দিল্লী রোড ধরে প্রথমে মগরা। মগরা ফ্লাইওভার ধরে বাঁশবেড়িয়ার ঝুলনিয়া মোড়। সেখান থেকে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে রাস্তা ধরে ঈশ্বর গুপ্ত সেতুতে ওঠার আগে ডানদিকে পাবেন হংসেশ্বরী মন্দিরে যাওয়ার রাস্তা। তবে ডান দিকের রাস্তায় না গিয়ে আপনাকে যেতে হবে বামদিকের রাস্তায়। রাস্তার নাম বাঁশবেড়িয়া রোড / ত্রিবেণী-শিবপুর রোড, হুগলী নদীর ধার ধরে সেই রাস্তাটিই সোজা চলে গেছে ত্রিবেণী ঘাট। তবে গঙ্গার ঘাটে পৌঁছানোর কিছুটা আগেই বামদিকে পরবে জাফর খান গাজী মসজিদ ও দরগাহ।
    রঘু ডাকাতের কালী মন্দির
    বাংলার প্রাচীন জনশ্রুতি অনুযায়ী আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে ত্রিবেণীর বাসুদেবপুরের দুই কুখ্যাত ডাকাত ছিলো রঘু ডাকাত আর বুধো ডাকাত। এই দুই ডাকাতের আরাধ্যা দক্ষিণা কালী মন্দিরটি গম্বুজাকার, এক চূড়াবিশিষ্ট এবংমন্দিরের সামনেই রয়েছে বিশাল চাতাল। মন্দিরের পিছনে আজও রয়েছে একটি পুকুর যেখানে নাকি ডাকাতদল ডাকাতির অভিযানে রওনা হবার পূর্বে স্নান সেরে পুজো দিত বলে শোনা যায়।
    কিভাবে যাবেন : ত্রিবেণী স্টেশন থেকে মাত্র 1কিমি পথ, 6 নং রাজ্য সড়কের ত্রিবেণী মোড়ের পাশে।
    মগড়ার 300 বছরের পুরনো ঝুলন্ত সেতু।
    ত্রয়োদশ শতাব্দী সপ্তগ্রামের শাসনকর্তা জাফর খান গাজি এই জেলার ত্রিবেণী থেকে বর্ধমানের কালনা পর্যন্ত যাতায়াতের জন্য সড়ক নির্মাণ করেছিলেন। পরবর্তী কালে ডাচ শাসন কালে মানুষের সুবিধার জন্য হুগলির জেলা জজ ড্যানিয়েল স্মিথের চেষ্টায় কুন্তী নদীর উপর এই সেতুটি নির্মিত হয়। সেতুটি তৈরি করতে অর্থ সাহায্য করেছিলেন ভাস্তারার জমিদার ছকুরাম সিংহ। জেলার কুন্তীঘাট ও ঘোষালিয়া গ্রামের মাঝে কুন্তী নদীর ওপর এই ঝুলন্ত কাঠের ব্রীজ টি অবস্থিত । কাঠের তৈরি এই সেতুটি বেশ নয়নাভিরাম ।। বহু ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে সেতু টি ।। প্রাচীন এই সেতু টি বর্তমানেও বেশ ব্যাস্ত ।। তবে খুব ভারী যানবাহন এই সেতুর উপরদিয়ে চলাচল করেনা ।।
    হাওড়া কাটোয়া বা শিয়ালদহ কাটোয়া লোকাল ধরে নেমে পড়ুন কুন্তী ঘাট স্টেশনে, সেখান থেকে টুকটুকি তে মাত্র 5 মিন:

ความคิดเห็น • 2

  • @sukantagomes5499
    @sukantagomes5499 11 หลายเดือนก่อน +1

    Oshadaron.. Khub sundor... Thanks.. Ai rokom arow video r wait kore thakbo. Bhalo thakben.

    • @ichchheudaan3907
      @ichchheudaan3907  11 หลายเดือนก่อน

      আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ভাবেই পাশে থাকুন আরও অনেক ভিডিও আসছে...❤️❤️❤️