বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ কমিটি বিবাহটি ভেঙে দেওয়া হল।

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 16 ก.ย. 2024
  • মোঃ আল আমিন ০৪ তারিখ শুক্রবার ২০২৪, সমসাময়িক পর্যবেক্ষণের ধারাতে অভিযানটি পরিচালনা করেন শ্রীপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তার স্যার এর নেতৃত্বে অভিযানটি পরিচালনা করা হয়, আরো উপস্থিত ছিলেন মোঃ
    মোঃ হারুন ইউপি সদস্য, বরমী ইউনিয়ন। বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ কমিটি টিম অভিযানটি সম্পন্ন পর্যবেক্ষণ করেন।
    এ সময় উপস্থিত ছিলিন শ্রীপুর উপজেলা বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মেহেদী হাসান আশিক।
    আরো উপস্থিত ছিলেন বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ কমিটির বরমী ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ আল আমিন উক্ত অভিযানে আরো উপস্থিত ছিলেন, এ সময় পর্যবেক্ষণ করে জানা যায়, বরমী ইউনিয়ন এর দরগাচালা গ্রমের ৪ নংএ গটনা, তখন জানা যায় মেয়েটিকে ছেলেটি কুমিল্লা থেকে নিয়ে আসে এবং মেয়েটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে অধ্যায়নরত, ছেলের বয়স ১৭ বছর এবং মেয়ের বয়স ১৩ বছর,
    আমরা জানি বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী ছেলের বয়স ২১ বছর, আর মেয়ের বয়স ১৮ বছর হলেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।
    এ সময় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিত থাকা সত্ত্বে বিবাহ টি ভেঙে দেওয়া হয় এবং মেয়ে এবং ছেলেকে আলাদা করা হয়, অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করানো হয়। বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ কমিটি সর্বদাই সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির মানে অনেক ভূমিকা পালন করতেছে।
    উল্লেখ্য যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাল্যবিবাহর বিরুদ্ধে কঠিন আইন প্রয়োগ করা হয়েছে। বাল্যবিবাহের সাথে যারা জড়িত সকলকে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির সম্মুখীন করার নির্দেশ গভমেন্ট দিয়েছে। আর সেই নির্দেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শ্রীপুর উপজেলা বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ কমিটি রাত দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছে। বিশেষ করে শ্রীপুর উপজেলা বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মেহেদী হাসান আশিক সহ কমিটির সকলেই বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন।
    অভিযান পরিচালনা করে বাল্য বিবাহ বন্ধ করে সবাই কে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে প্রতিবাদী ভূমিকা পালন করার জন্য আহবান করেন। পাশাপাশি বাল্যবিবাহ আইন সম্পর্কে সকলকে অবগত করে। এই সময় ছেলে এবং মেয়ে উভয় পক্ষের পরিবারের সম্মতিক্রমে বাল্যবিবাহ বন্ধ করা হয়। এ সময় এলাকাবাসী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে উভয়পক্ষ অঙ্গীকারবদ্ধ করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইনকে পরিপূর্ণভাবে সম্মান এবং শ্রদ্ধা করবে। পরবর্তী তে মেহেদী হাসান আশিক বলেন সকলের উপস্থিতিতে বাল্যবিবাহ বন্ধ করে আইনানুক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
    সরকার, বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধের নিমিত্ত, জাতীয়, জেলা উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা এবং স্থানীয় পর্যায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তি সমন্বয়ে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ কমিটি গঠন এবং উহাদের কার্যাবলি নির্ধারণ করিতে পারিবে।
    কোন বিবাহ নিবন্ধক বাল্যবিবাহ নিবন্ধন করিলে উহা হইবে একটি অপরাধ এবং তজ্জন্য তিনি অনধিক ২ (দুই) বৎসর ও অন্যূন ৬ (ছয়) মাস কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং অর্থদণ্ড অনাদায়ে অনধিক ৩ (তিন) মাস কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং তাহার লাইসেন্স বা নিয়োগ বাতিল হইবে।

ความคิดเห็น • 7