@@user-xs6en9ny1xনবী কখন নবুওয়ত পেয়েছেন সেটা নিয়ে তিনি আমাদের কে বিতর্ক করতে বলেননি, তিনি যে শিক্ষা আমাদের মাঝে রেখে গেছেন সেটাই অনুসরণ করা আমাদের কর্তব্য।রাসূলের উম্মত থেকে বের করার অধিকার তিনি আপনাকে দেননি এই বাক্য উচ্চারণ করার জন্য হাশরের আপনাকে জবাব দিতে হবে।মুমিনগণ আল্লাহর রাসূলগনের মধ্যে কাউকেই পার্থক্য করেননা ---সূরা বাকারা।আমি আমার নবীকে আমার জীবন থেকেও বেশি ভালোবাসি। মুসলমানদের কে আপনারা শিয়া সুন্নি হানাফি হাম্বলী শাফি মালেকি, কওমি আলিয়া,মাজার পূজারী বিভিন্ন ভাবে বিভক্ত করেছেন, কুরআন পাকে আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন যেটা কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন।আমার পরিচয় আমি মুসলমান,নবীর উম্মত।আপনাদের এই বিভাজনের কারণে ইসলাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে,যার জন্য আল্লাহর মুখোমুখি হতে হবে একদিন।আমার কথায় কষ্ট পেলে দয়া করে ক্ষমা করে দিবেন।
আপনার পড়াশোনা ও রিচার্স যা করেছেন তার জ্ঞান দ্বারা বুঝতে ও বিশ্বাসের মধ্যে নিয়েছেন। আপনার আরো পড়াশোনা ও রিচার্স করতে হবে।তাহলে বুঝতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।
@@mohammadalimuddin9194 ভাই, আপনারা জঈফ, মজু সব জেনে যেভাবে একজন আরেকজনের পিছনে লেগেছেন তাতে ইসলামের সাথে সাথে আমাদেরকে কোথায় নিয়ে ঠেকাবেন মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনই জানেন। এগুলো মিডিয়াতে দেখে অমুসলিম তো বটেই অনেক মুসলমানেরও ঈমান নড়বড়ে হয়ে যাচ্ছে। মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে সহি বুঝ, সহি এলেম এবং হেদায়েত দান করুন।
@@md.asadullahfakir386 না শুনিনি। কেমনে শুনবো! মহান আল্লাহ বলেছেন তিনি প্রথম মানব আদম আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে। হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও আদম সন্তান। আবার আল্লাহ বলেছেন (আলকোরআন এ) হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও আমাদের মতই মানুষ পার্থক্য তিনি সর্বশেষ নবী ও রাসুল। আবার মহান বলেছেন হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টি জগতের রহমত স্বরূপ। তিনি উত্তম চরিত্রের অধিকারী তাঁর মধ্যে রয়েছে উত্তম গুণাবলী। মহান আল্লাহ তাঁর প্রসংশা করেন, ফেরেস্তাগণ তাঁর জন্য দোয়া করে। আর আমাদেরকে বলেছেন (সকল মানুষের জন্য প্রযোজ্য) নবীর অনুসরণ করতে, নবীর জন্য সালাম ও দরুদ পাঠাতে। এর বাইরে আজকাল নবী সম্পর্কে অনেক কিছু বলতে শুনি যা মহান আল্লাহ বলেননি। রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন বলেছেন এমন কোন অকাট্য প্রমাণও (সহি হাদিস) পাওয়া যায়না। অতিরঞ্জিত যা কিছু কোন কোন অখ্যাত ও স্বার্থান্বেষী বক্তা থেকে শুনা যায় এগুলো গুরুত্বপূর্ণ হলে মহান আল্লাহ আলকোরআন এর মাধ্যমে আমাদের জানাতে কার্পণ্য করতেন না। যতদূর জানি এসমস্ত কোন প্রশ্ন মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে করা হবেনা, কোন উত্তরও দিতে হবে না। যার দরুণ এগুলো জানার প্রয়োজনও মনে করি না।
কবরে বা হাশরে নবী কখন থেকে নবী! এই কথা আল্লাহ জিজ্ঞেস করবে কি না! যদি না করে,তাহলে এই প্যাচাল বাদ দেন।ফিলিস্তিনে যান মুসলিম ভাইদের পাশে দাঁড়ান,কারন এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করবেন আল্লাহ।
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর নিকট ৪০পুর্রে কোন ওহী এসেছিল কি? এসে থাকলে সূত্র দিবেন। জিবরাইল আঃ এর সাথে হেরা গুহায় দেখা হওয়ার পর এসংক্রান্ত বিষয় জানার জন্য ওরাকা বিন মহফেল এর নিকট গিয়েছিলেন। এতে কি প্রমানিত হয়?
আসসালামু আলাইকুম লি কুল্লি মুসলিম ওয়াল মুসলিমাত আমরা সাধারণ মুসলিম মুসলিম মিল্লাত আমরা মনে প্রাণে ঈমানে আমলে নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেঁ সৃষ্টির প্রথম সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রাসুল বিশ্বাস করি করতেই চাই কুরআন মাজিদ এঁর বর্ণনা ও গবেষণা অনুযায়ী তাকিয়াল্লাহু তাওয়াকালতু আল্লাহু হাসবি আল্লাহু ইয়া আল্লাহ হাফিজু আল্লাহুম্মাগ ফিরিলী লী কুল্লি গুনাগার নাফসি দাখালা জান্নাত উসিলাতি নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইহায় চাওয়া ও পাওয়া আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার কাছে কোন ফেতনা দলাদলী চাই না কুরআন মাজিদ ও নুর নবীজীর জিন্দেগি ও বন্দেগির গবেষণায় 🤲Ⓜ️🎉❤️🇸🇦অবশ্যই কুরআন মাজিদ গবেষণার মাধ্যমে জীবন যাপন করলে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার সৃষ্টির কল্যাণ ভালায় ছাড়া মুমিন মুত্তাকী মুসলিম মিল্লাত ছাড়া ইহা কেহ জানতে মানতে পারবে না মাশা-আল্লাহ হুজুরের বয়ান খুবই গবেষণা মূলক ও কুরআন মাজিদ সুন্নাহ হইতে অতিব দলীল পূর্ণ আল্লাহ মুসলিম মিল্লাত ্কে হেদায়াত দান করূন আমিন আমিন ছুম্মা আমিন বা হাক্কে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এঁর উসিলায় 🤲Ⓜ️🎉❤️🇸🇦
আমাদের মনে রাখা উচিত, আল্লাহপাক হযরত মোহম্মদ(সঃ) কে প্রথম মুসলিম বলেছেন কোরআনে । আর তাহার কলেমা ছিল --- লা ইলাহা ইল্লালাহ--আন্নি রসূলুল্লাহ । ইব্রাহীম আলাহেসল্লাম এর আলাদা কোন ধম' ছিল না । ইসলামেরই অংশ ছিল । আর এর পরিপূন'তা পেয়েছে হুজুরপাক (সঃ) এর মাধ্যমে । কারন তিনি হলেন ঈমামুল আম্বিয়া । ও রহমতল্লিল আলামিন ।
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম চল্লিশ বছর আগে নবী ছিল এটা কোন মানুষই বুঝতে পারেনি। তবে তিনি ইব্রাহিম আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ধর্মের উপর ছিল । একমাত্র আল্লাহ ছাড়া সত্য কনো মাআ'বুদ নাই এই নিতির উপর ছিলেন মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। ৪০ বছর বয়সে নবুয়াত দাবি করার পর অনেক সাহাবী ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তারপর থেকে নবীর দাদা চাচা দুধমা হালিমা নবীর খেলার সাথী আর অন্য ধর্মের লোকদের কাছ থেকে নবীর সত্যবাদী নম্র ভদ্র আচরণ সব দিকেই ভালো।ছোট্ট বেলার কাহিনী ৪০ বছর পরে লিপিবদ্ধ করেছেন। ৪০ বছর আগে নবী ছিল কোনো মানুষই জানত না। কিন্তু ৪০ বছর আগে কোন মানুষ জানতো সে নবী ছিল তার নাম বলেন ? কিন্তু আদম আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সব নবীই জানতেন মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী হিসেবে আসবে। নবী নিজেই জানতেননা তিনি নবী। ৪০ বছরে আল্লাহ তাকে জানান তিনি নবী ।তারপর থেকে প্রচার করতে থাকলেন আল্লাহ তাকে নবী হিসেবে পাঠিয়েছেন। যেমন ইমাম মাহদী নিজেই জানবেননা যে তিনি ইমাম মাহদী মক্কায় কাবা ঘরে তাকে আল্লাহ জানাবেন ওখানেই আত্মপ্রকাশ পাবে তখনই সব মানুষ জানতে পারবে। নবী আসবে সবাই জানে কিন্তু চিনতে পারেনি ৪০ বছরে চিনেছে। ইমাম মাহদীকে কেউই চিনবে না মক্কায় আত্মপ্রকাশ পাওয়ার পরে সবাই চিনবে। নবীর যে কাহিনীগুলো আপনি বললেন সবগুলোই ৪০ বছরের পরে সবার মুখে শুনে শুনে লিখা হয়েছে।
Taher is 100% correct in this subject but Ahmadullah is 100%wrong , Ahmadullah needs more study in this particular subject, and he needs to renew his iman . Don't support Ahmadullah blindly
নবীজীর প্রথম স্ত্রী(রাঃ) জীবদ্ধশায় নবীজী দ্বিতীয় বিবাহ করেন নাই কারণ তখন নবীজী চরিত্র ছিল ফুলের মতন পবিত্র রোলমডেল চরিত্র, তবে তাঁর মৃত্যুর পরে ১২ বছরের মধ্যে ৫০ঊর্ধ নবীজী বিবাহ করেন কমপক্ষে ১১টা, কারণ তখন নবীজীর চরিত্র হয়ে গেলো "রোলমডেল" থেকে আর এক ধরণের মডেল অর্থাৎ "রাসুলুল্লাহ মডেল", নিন্দুকেরা বলে "রঙ্গিলা মডেল" !! 🇧🇩🇧🇩
@@mdmostafa202 , ইসলাম প্রসারের স্বার্থে আল্লার নির্দেশে নবীজী বারোটা বিবাহ করলেন, তবে একটি নির্দেশও আল্লার পক্ষে দেওয়া সম্ভব হয় নাই যতদিন নবীজীর প্রথম স্ত্রী জীবিত ছিলেন, ইহাতে প্রমাণিত হয় যে আল্লাহ কেবলমাত্র একজনকেই ভয় পেতেন তিনি হলেন নবীজীর প্রথম স্ত্রী আম্মাজান খাদীজাতুল কুবরা(রাঃ) !! 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
যোগে যোগে ইসলামে ধর্মীয় বিষয়ে, সেই সাহাবীদের আমল থেকেই ধর্মীয় বিষয়ে কিছু মতো পার্থক্য ছিলো, কিন্তু তারা শুধু একটা দলের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন তা হলো সঠিক ইসলাম। ইসলামের কোনও বিষয়ে যদি কোনও ইখ্তিলাফ বা মতভেদ থাকে তবে তা ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে একসাথে বসে আলোচনা করে ঠিক করা উচিৎ। এভাবে কাঁদা-ছুড়াছুড়ি করে ইসলামের কোনও লাভ তো হচ্ছেই না বরং ক্ষতি হচ্ছে। বর্তমানে আমাদের দেশে ইসলামটা হয়ে গেছে কে কোন দলের অনুসারী। অথচ দল-মত নির্বিশষে সবাইকে সঠিক ইসলামের অনুসারী হওয়া বাঞ্চনীয়। এক দলের অনুসারী কিছু বললে, আরেক দল বলবে এসব ভুল , মিথ্যা বানোয়াট, এরা জালেম এরা কাফের। অথচ ইসলাম আমাদেরকে শিক্ষা দিচ্ছে শান্তি, সহমর্মিতা ও ভাতৃত্ববোধের। আর আমরা করতেছি তার উল্টো। আল্লাহ্ সবাইকে সবাইকে সঠিক ইসলাম বুজে পালন করার তৌফিক দান করুন। আমিন।
وَ کَذٰلِکَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ رُوۡحًا مِّنۡ اَمۡرِنَا ؕ مَا کُنۡتَ تَدۡرِیۡ مَا الۡکِتٰبُ وَ لَا الۡاِیۡمَانُ وَ لٰکِنۡ جَعَلۡنٰہُ نُوۡرًا نَّہۡدِیۡ بِہٖ مَنۡ نَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِنَا ؕ وَ اِنَّکَ لَتَہۡدِیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿ۙ۵۲﴾ ওয়া কাযা-লিকা আওহাইনাইলাইকা রূহাম মিন আমরিনা- মা-কুনতা তাদরী মাল কিতা-বুওয়ালাল ঈমা-নুওয়ালা-কিন জা‘আলনা-হু নূরান নাহদী বিহী মান নাশাউ মিন ‘ইবা-দিনা- ওয়া ইন্নাকা লা তাহদীইলা সিরা-তিম মুছতাকীম। এভাবে আমি তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করেছি রূহ তথা আমার নির্দেশ; তুমিতো জানতেনা কিতাব কি ও ঈমান কি! পক্ষান্তরে আমি একে করেছি আলো যা দ্বারা আমি আমার বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা পথ-নির্দেশ করি; তুমিতো প্রদর্শন কর শুধু সরল পথ - And thus We have sent to you (O Muhammad SAW) Ruhan (an Inspiration, and a Mercy) of Our Command. You knew not what is the Book, nor what is Faith? But We have made it (this Quran) a light wherewith We guide whosoever of Our slaves We will. And verily, you (O Muhammad SAW) are indeed guiding (mankind) to the Straight Path (i.e. Allah's religion of Islamic Monotheism).
Allah Subhanahu Wa Ta'ala said: وَكَذٰلِكَ اَوْحَيْنَاۤ اِلَيْكَ رُوْحًا مِّنْ اَمْرِنَا ۗ مَا كُنْتَ تَدْرِيْ مَا الْكِتٰبُ وَلَا الْاِ يْمَا نُ وَلٰـكِنْ جَعَلْنٰهُ نُوْرًا نَّهْدِيْ بِهٖ مَنْ نَّشَآءُ مِنْ عِبَا دِنَا ۗ وَاِ نَّكَ لَتَهْدِيْۤ اِلٰى صِرَا طٍ مُّسْتَقِيْمٍ "এভাবে (উপরোক্ত ৩টি উপায়েই) আমার নির্দেশের মূল শিক্ষাকে তোমার কাছে আমি ওয়াহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী, ঈমান কী, কিন্তু আমি একে (অর্থাৎ ওয়াহী যোগে প্রেরিত কুরআনকে) করেছি আলো, যার সাহায্যে আমার বান্দাহদের মধ্য হতে যাকে ইচ্ছে আমি সঠিক পথে পরিচালিত করি। তুমি নিশ্চিতই (মানুষদেরকে) সঠিক পথের দিকে নির্দেশ করছ।" (QS. Ash-Shuraa 42: Verse 52) * Via Al-Qur'an Bangla quranformobile.com/get/bd দয়া করে এই আয়াত টার ব্যাখ্যা দিন। পরস্পরের মধ্যে বিবাদ আল্লাহ পছন্দ করেননা। কোরআনের আয়াত মানুষকে বুঝান। এটাই মুমিনের কাজ।
Ja Jahal Hojurra Amdar Nobir Shomporka Bolsa Amar Nobi 40 Bosshora Naki Nobuutt Payassa Ara Jahanname Wahabi Salafe Ahala Khobish Hadish Ahala Kuran Tawhedi Tablige Jamati Islame Monafack Eajidie Abulahabi Abujahale Ara Shob Gholo Jahanname Kafar Ara Aro Bola Nobir Baba Maa Bola Mosrack A Dharonar Hojur Amar Nobir Nobuutt Somparkay Ki Bujbay Ara Gomra Adar Eman Nai Amar Nobi Nobuutt Payasan Takhonee Jokhon E Allah Prothom Amar Nbir NUR Sistree Korachan Takhonee Nobuutt Payasan Amadar Nobi Atae Shotto Ja Bissows Korbay Sha Emandar Ja Korbana Sha KAfAR
وَ وَجَدَکَ ضَآلًّا فَہَدٰی ۪﴿۷﴾ ওয়া ওয়াজাদাকা দাল্লান ফাহাদা-। তিনি তোমাকে পেলেন পথ সম্পর্কে অনবহিত, অতঃপর তিনি পথের নির্দেশ দিলেন। And He found you unaware (of the Quran, its legal laws, and Prophethood, etc.) and guided you?
আছছালামু আলাইকুম অরহমাতুললাহ আপনার কথাগুলো শুনলাম। দলীল গুলো ভালই দিয়েছেন। কিন্তু শাইখ আহমদ উল্লাহর বক্তব্যের পখখেও অনেক দলীল আছে। এ ভিডিওর কমেন্টস গুলো পরলেই তা যানতে পারবেন। আপনি যেভাবে শাইখ আহমদ উল্লাহর বিরুদ্ধে বক্তব্য দিলেন তাতে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে। আপনি, আমি আমরা কেউই ভূলের উর্ধ্বে নি। কয়েক দিন আগেও আপনার বিরুদ্ধে মারাত্মক ঝর উঠেছিল তা দেখার মত কি আপনার চোখ নাই? তবে কিভাবে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলেন?। 40 বছর বয়সে হেরা গুহার মধ্যে হযরত জিবরাঈল আ:প্রথম ওহী নিয়ে আসলেন সেদিনই প্রকাশ হলো তিনি নবী হিসেবে প্রেরিত হয়ে ছেন। সেদিন যদি কোরআন নাযিল না হতো তাহলে তিনি নিযেও নবুওত দাবি করার কোন দলীল দুনিয়া বাসির কাছে পেশ করতে পারতেন না। এর মানে আমরা কোন দলীল ছারা উনাকে নবী হিসেবে মেনে নিতে নিতে পারতাম না। মুছাইলামাতুল কাযযাবকে দুনিয়া বাসি মানতে পারে নাই কারন তার কাছে ওহী ভিত্তিক প্রমান ছিলনা। কিন্তু মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাললামের ওহী ভিত্তিক দলীল ছিল। তাই সার কথায় এটাই বলব 40 বছরের পর ওহী পাওয়ার পর থেকে তিনি পকাশিত প্রমানিত দলীল ভিত্তিক নবী।। এর আগে তিনি আল্লাহর কাছে প্রকাশিত কিন্তু বিশ্ববাসির নিকট অপ্রকাশিত নবী ছিলেন।। সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাললাম। সকলকে অনেক ধন্যবাদ বিশেষ করে শাইখ কাফিল উদ্দীন সরকারের সুন্দর আলোচনার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ ও দোয়া রইল।। জাযাকুমুললাহু খাইরান ।
আপনি এতো বড় আলেম হইয়া একজন মাজার ভক্তকে সাপট দিলেন কুন সার্তে আমরা জানি আমাদের মহা গন্ত আল কোরআন নাযিল হয়েছে নবি করিম সা: র উপরে এবং এই আল কোরআন কখন নাযিল হলো নবি সা: নবুয়োত কখন প্রকাস পেলো এইসব তত্ত গুলা নিয়া যদি আপনারা একজনের পিছনে আরএকজন লাগেনত আমরা কোথায় যাব?
@@rahmanmdmustafizur3661তুমি মনে হয় মাজার পূজা করো। আমরা তো মাজার জিয়ারত করি। আর মাজার জিয়ারত করা হলো একটা সুন্নতে রাসুল। আর সেই সুন্নতকে তুমি মাজার পূজার সাথে তুলনা করতেছ। বুঝা যাচ্ছে সূরা বাকারা আয়াত নম্বর 7 কাদেরকে উদ্দেশ্য করে আল্লাহু আকবার এ কথা বলেছেন।
শায়খ বেয়াদবি নিবেন না। আমি না আপনার, না শায়খ আহমাদুল্লাহর অনুসারী। আমি আল্লাহ্ সুবাহানাহু তায়ালা কে মেনে ও বিশ্ব নবী সাঃ এর অনুসারী হয়ে শুধু বলবো আপনি নিজেই শায়খ আহমাদুল্লাহ এর পুরো কথা না শুনে এভাবে আলেম হয়ে আলেম এর ব্যাপারে ফিতনা ছড়াচ্ছেন। উনি উনার বক্তব্যে বলছেন নবী সাঃ ৪০ বছর পর্যন্ত দ্বিনে হানিফার উপর ছিলেন যাহা আপনি ও এখানে বলেছেন। আপনাদের কাঁদা ছুঁড়াছুড়ি থেকে বুঝলাম ও জানলাম আসলে আপনাদের কাছ থেকে উম্মাতে রাসূল সাঃ এর কিছুই শেখার নাই। নিশ্চয়ই আল কুরআন ও সুন্নাতে রাসূলাল্লাহ সাঃ উম্মতের জন্যে যথেষ্ট। যাহা নবী সাঃ বিদায় হজে বলেছেন উনি আমাদের জন্যে কুরআন ও উনার সুন্নাহ রেখে গেছেন। উম্মাতকে আপনাদের ফিতনা থেকে আল্লাহ্ সুবাহানু তায়ালা হেফাজতে রাখুক। আমিন কেউ গালি দিবেন না। আমি উনাদের করো পূজা করি না। আমি কুরআন ও হাদীসের মাধ্যমে নিজের জীবন গঠন করতে চাই। বাংলা ভাষায় এসব ফিতনা না শুনে নিজে পড়ুন। কুরআনের প্রথম শব্দ "ইকরা" (পড়). প্লীজ পড়ুন, পড়ুন এবং পড়ুন
apnara aigoli ke mosla bolen aita kharap oita kharap aigoli na bola manoshke vol pothe na nie apnara solit zeita oitai procher koron namaz kalamer kono kotha apnader vashai pailam na matro yotube kamai korle hoibe na
কুরআন কি বলে দেখেন। বুঝতে পারবেন কার কথা ঠিক। ১. সুরা আদ দুহা আয়াত-৭ "তিনি তোমাকে পেলেন পথহারা অবস্থায়, অতঃপর তিনি পথের নির্দেশ দিলেন।" (অর্থাৎ, তুমি দ্বীন, শরীয়ত ও ঈমান সম্বন্ধে অজ্ঞাত ছিলে। আমি তোমাকে পথ দেখালাম, নবুঅত দিলাম এবং তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করলাম। ইতিপূর্বে তুমি হিদায়াতের জন্য পেরেশান ছিলে) রাসুলুল্লাহ সাঃ সৃষ্টির শুর থেকেই নবী থাকলে উনি কেন পথহারা অথবা হিদায়াতের জন্য পেরেশান ছিলেন? ২. সুরা শুরা আয়াত-৫২ "এভাবে আমার নির্দেশের মূল শিক্ষাকে তোমার কাছে আমি ওয়াহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী, ঈমান কী, কিন্তু আমি একে (অর্থাৎ ওয়াহী যোগে প্রেরিত কুরআনকে) করেছি আলো, যার সাহায্যে আমার বান্দাহদের মধ্য হতে যাকে ইচ্ছে আমি সঠিক পথে পরিচালিত করি। তুমি নিশ্চিতই (মানুষদেরকে) সঠিক পথের দিকে নির্দেশ করছ" রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবুয়তের আগে থেকে নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলেছেন "আপনি জানতেন না কিতাব কি, ঈমান কি "? ৩. সুরা ইউনুস আয়াত-১৬ "বল, ‘যদি আল্লাহ চাইতেন, আমি তোমাদের উপর তা পাঠ করতাম না। আর তিনি তোমাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করতেন না। কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি। তবে কি তোমরা বুঝ না" নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও উনি নবী থাকলে আল্লাহ কেন রাসুলুল্লাহ সাঃ কে বলতে বলেছেন "কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি (অর্থাৎ এর আগে তো ইসলামের দাওয়াত দেইনি)"? ৪. সুরা বাকারাহ আয়াত ১৩৫ তে আল্লাহ বলেছেন "ওরা বলে, ‘তোমরা ইয়াহূদী বা নাসারা হয়ে যাও তাহলে সঠিক পথ পাবে’। বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"। নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলতে বললেন " বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"? উল্টো বলতে হতো "তোমার আমার অনুসরণ করো, কারণ ইব্রাহীমও আমার অনুসরণ করেছেন" (নাঊজুবিল্লাহ) আল্লাহ সৃষ্টির শুরুতে কলম সৃষ্টি করে যখন কলমকে লিখতে বলেছেন তখন থেকেই মুহাম্মদ সাঃ এর নবুয়ত নির্ধারিত হয়েছে। অর্থাৎ উনার তকদীর লেখা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তা প্রকাশিত হয়েছে ৪০ বছর বয়সে অথবা জীবনের একটা সময় পার করার পর। তকদীর লেখা হয়েছে বলেই যে রাসুলুল্লাহ সাঃ নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও প্র্যাকটিক্যালি মানে জাহেরিভাবে নবী ছিলেন সেটা কিভাবে গ্রহণযোগ্য কথা হয়? উনি নবুয়তের জন্য মনোনীত ছিলেন। আর একারণেই আল্লাহ উনাকে বিশেষ সম্মানের সাথে গড়ে তুলেছেন। সেজন্য উনাকে গাছ পালা মেঘ ছায়া দিতো, পাথর সালাম দিতো, তাওরাতের আলেমরা চিনতে পারতেন, প্রাণীরা সম্মান করতো। কুরআনের উপর কোন হাদিসের যুক্তি চলে সেটা যে হাদিসেই থাকুক না কেন? কুরআনের একটা শব্দের সাথে কোন হাদিস সাংঘর্ষিক হলে সেটা আকড়ে ধরতে গিয়ে কুরআন বাদ দিলে কাফের হয়ে যাওয়া লাগবে। ভণ্ড মাজার পুজারী, পীর পুজারী, শিরকী আকিদার স্বঘোষিত আলেমগুলো হাদিস নিজেদের মত করে ব্যাখ্যা করে নিয়েছে কিন্তু কুরআন কি বলেছে সেটা দিয়ে হাদিস ব্যাখ্যা করেনি।
কিতাব নাযিলের উপর নবুয়ত নির্ভরশীল নয়। নবুয়ত আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক রুহের জগতেই নির্ধারিত যার সাক্ষ্য দেন পবিত্র কোরআনের আয়াতে মীছাক। কিতাব নাযিল হয়েছে কেবল মুরসাল নবীদের উপর। একলক্ষ চব্বিশ হাজার নবীর মধ্যে মাত্র কয়েকজন মুরসাল নবীর উপর কিতাব নাযিল হয়েছে। রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর চল্লিশ বছর বয়সে পবিত্র কোরআন মজীদ নাযিল হয়েছে। চল্লিশ বছর বয়সে তিনি নবুয়ত প্রাপ্ত হয়েছেন এটা কোরআন হাদিসের কোথায় আছে? কোথাও নাই। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই জঘন্য ভুলটাই আমাদের দেশের পাঠ্যপুস্তকগুলোতে শিখানো হয়েছে। যেকারণে আজ দেশের মুসলমান বিভ্রান্তির শিকার। পবিত্র কোরআন নাযিল হওয়া মানে নবুয়ত প্রাপ্ত হওয়া নয়, বরং এর মাধ্যমে আমাদের নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সমস্ত নবীগণের সর্বশেষ বা খাতেম ও একজন মুরসাল নবী মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারই প্রমাণ বহন করে। ওয়ামা আলাইনা ইল্লাল বালাগ।
ভিন্ন মতের আলেমদের কারণে দেশের এই অবস্থা,ইসলামের সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে নিজের মনগড়া কথা বলে এবং নিজেকে বড় মনে করে,এই কারণেই আলেমদের ভেতর এত দলের এতো বিভেদ সৃষ্টি হয়েছে। আমদের নবীজি তো সৃষ্টির শুরুর আগেই থেকেই আল্লাহ তাকে নবীজীকে সর্বশ্রেষ্ঠ মানব হিসেবে মনোনীত করছেন।কিন্তু কথা হলো নবীজি নবুওয়াত লাভ করছেন ৪০ বছরে, তাঁর দাওয়াতি কাজ ৪০ বছরের পরে গিয়ে শুরু করছেন,
অ হুজুর, বিশ্বনবী সমস্ত স্রিষ্টি জগতের আগেই নবী একথা আপনি জানলেন কেমনে? আপনি কি হাদীসের সহায়তা ছাড়া জেনেছেন? তবে প্রশ্ন হলো, কুরআন ও হাদীস কখন থেকে এলো, নবীজী নবুওয়াত পাওয়ার পর থেকেই তো?
নূর নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইওয়াসাললাম জিব্রাইল আঃ কে জিজ্ঞেস করেছিলেন হে জিব্রাইল তুমি সৃষ্টি হওয়ার পর প্রথম কি দেখেছিলে ? আকাশে একটা তারা দেখেছিলাম একবার উদিত হইলে ৭২ হাজার বছর থাকে আবার অস্ত গেলে ৭২ হাজার বছর থাকে এই ভাবে ৭০ হাজার বছর আমি দেখেছি । এখন কি এই তারা টা দেখ না ইয়া রাসূলললাহ এই তারা টা আমি ছিলাম।
@@user-sk7wc5wm9c এটাতো দুনিয়ার জীবনে নবী হওয়ার দলীল নয়, বাছাধন, আলমে আরওয়াহতে তো আমিও ছিলাম, কিন্তু তখন কি মুসলমানের ঘরে জন্ম নিব একথা কি জানা ছিল, বা দুনিয়ার জীবনে মানুষ হয়ে নবীর উম্মত হবো এটা কি আমাদের এলেমে ছিল? বরং আল্লাহর এলেমে ছিল, সেটা দুনিয়ার সাথে কোনো সম্পর্ক নেই।
প্যাচইল্যা হুজুর, আপনার বিয়ের আগে আপনি কি আপনার বউয়ের স্বামী ছিলেন? অথচ আল্লাহর কাছে তো আগেই থেকে আপনার স্ত্রীর স্বামী ছিলেন কারণ তিনি আলিমুল গায়েব। ওয়াওয়াজাদাকা দাল্লান ফাহাদা। (আদ দোহা) এই আয়াতের অর্থ জানেন কি? আল্লাহ বলেছেন তুমি ছিলে পথহারা আমি পথ প্রদর্শন করলাম। এটাতো আপনি এ আয়াত অস্বীকারকারী।
![[TH] 2024 PMSL SEA Finals D3 | Fall | รู้ผลทีมแชมป์ พร้อมตั๋วสู่ PMGC](http://i.ytimg.com/vi/7NxsN0Ch6vk/mqdefault.jpg)
![[Live] : ONE 168 วันนี้!! "โจนาธาน vs ซุปเปอร์เล็ก"](http://i.ytimg.com/vi/0jIN65KgJsI/mqdefault.jpg)
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আকবার আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ
ঐ বেদ্দপের কথা কইয়া লাভ নই
মারহাবা মাশাল্লাহ সুন্দর আলোচনা নবীজির শানে
মাউলানা কপিল উদ্দিন সতিক ত্তত অ দলিল দিইয়েচেন। আহ্মদুল্লা বুল সিকার করে আল্লার নিকথ তাওবাকরে নিলে বিতরক সেশয়ে জায়।আল্লাহ৷ কমাসিল।
হুজুরের আলোচনা ১০০% সত্য ও সঠিক।
মাশা আল্লাহ যতই শুনি ততই ভাল লাগতেছে আলহামদুলিল্লাহ!
মাশাল্লাহ চেহারায় নূর ভাসে। সুন্দর আলোচনা
উনি তো জান্নাত বাসীর সরদার।😅
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা নবী সাল্লাল্লাহু সালামকে নিয়ে
Mash Allah Alhamdulillah Allah hu Akbar, Ahmed Allah, One kind of Ahommok, Dr Mufti janab Salehe hujur jindabad, Amin
MashAllah, Alhamdulillah, Sukran Zaziran, ZazakAllah Khaeran, May Allah will bless you ❤
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
৪০ বতসরের আগে নবি হলে নবুয়াতের দায়িত্ব বর্তায় তার মাকে কবে দাওয়াত দিয়েছেন কোনো দাওয়াত দেননি কুরআন দিয়ে ফয়সালা দিবেন
রাইট
তুমি নবীকে মান কেন?? তুমি নবীর কাতার থেকে বেরিয়ে যাও, তোমার মতো কাউকে এতো বুঝিয়ে নবীর উম্মতের দরকার নাই
@@user-xs6en9ny1xনবী কখন নবুওয়ত পেয়েছেন সেটা নিয়ে তিনি আমাদের কে বিতর্ক করতে বলেননি, তিনি যে শিক্ষা আমাদের মাঝে রেখে গেছেন সেটাই অনুসরণ করা আমাদের কর্তব্য।রাসূলের উম্মত থেকে বের করার অধিকার তিনি আপনাকে দেননি এই বাক্য উচ্চারণ করার জন্য হাশরের আপনাকে জবাব দিতে হবে।মুমিনগণ আল্লাহর রাসূলগনের মধ্যে কাউকেই পার্থক্য করেননা ---সূরা বাকারা।আমি আমার নবীকে আমার জীবন থেকেও বেশি ভালোবাসি।
মুসলমানদের কে আপনারা শিয়া সুন্নি হানাফি হাম্বলী শাফি মালেকি, কওমি আলিয়া,মাজার পূজারী বিভিন্ন ভাবে বিভক্ত করেছেন, কুরআন পাকে আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন যেটা কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন।আমার পরিচয় আমি মুসলমান,নবীর উম্মত।আপনাদের এই বিভাজনের কারণে ইসলাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে,যার জন্য আল্লাহর মুখোমুখি হতে হবে একদিন।আমার কথায় কষ্ট পেলে দয়া করে ক্ষমা করে দিবেন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু বারাকাল্লাহু ওমরী ওয়া ফি হায়াতি উলামায়ে আহেলে সুন্নত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ
আলহামদুলিল্লাহ ❤খুব সুন্দর আলোচনা
Masha Allah 💝🌹
মাশাআল্লাহ। আমিন।
আল্লাহর রাসুল সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে শুধু মাত্র শরিয়তের জ্ঞান থাকলে ই সম্ভব না এইজন্য আপনার থাকতে হবে শরিয়ত, মারফত, হাকিকত ও তরিকতের জ্ঞান।
প্রায় ৬৫ বছরের জীবনে ছোটকাল থেকেই জেনে এসেছি রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ৪০ বছর বয়সে নবুয়ত লাভ করেন।
আপনার পড়াশোনা ও রিচার্স যা করেছেন তার জ্ঞান দ্বারা বুঝতে ও বিশ্বাসের মধ্যে নিয়েছেন। আপনার আরো পড়াশোনা ও রিচার্স করতে হবে।তাহলে বুঝতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।
@@mohammadalimuddin9194 ভাই, আপনারা জঈফ, মজু সব জেনে যেভাবে একজন আরেকজনের পিছনে লেগেছেন তাতে ইসলামের সাথে সাথে আমাদেরকে কোথায় নিয়ে ঠেকাবেন মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনই জানেন। এগুলো মিডিয়াতে দেখে অমুসলিম তো বটেই অনেক মুসলমানেরও ঈমান নড়বড়ে হয়ে যাচ্ছে। মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে সহি বুঝ, সহি এলেম এবং হেদায়েত দান করুন।
এটা শুনেন নাই তিনি সবার আগে সৃষ্টি?
@@md.asadullahfakir386 না শুনিনি। কেমনে শুনবো! মহান আল্লাহ বলেছেন তিনি প্রথম মানব আদম আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে। হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও আদম সন্তান। আবার আল্লাহ বলেছেন (আলকোরআন এ) হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও আমাদের মতই মানুষ পার্থক্য তিনি সর্বশেষ নবী ও রাসুল। আবার মহান বলেছেন হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টি জগতের রহমত স্বরূপ। তিনি উত্তম চরিত্রের অধিকারী তাঁর মধ্যে রয়েছে উত্তম গুণাবলী। মহান আল্লাহ তাঁর প্রসংশা করেন, ফেরেস্তাগণ তাঁর জন্য দোয়া করে। আর আমাদেরকে বলেছেন (সকল মানুষের জন্য প্রযোজ্য) নবীর অনুসরণ করতে, নবীর জন্য সালাম ও দরুদ পাঠাতে। এর বাইরে আজকাল নবী সম্পর্কে অনেক কিছু বলতে শুনি যা মহান আল্লাহ বলেননি। রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন বলেছেন এমন কোন অকাট্য প্রমাণও (সহি হাদিস) পাওয়া যায়না। অতিরঞ্জিত যা কিছু কোন কোন অখ্যাত ও স্বার্থান্বেষী বক্তা থেকে শুনা যায় এগুলো গুরুত্বপূর্ণ হলে মহান আল্লাহ আলকোরআন এর মাধ্যমে আমাদের জানাতে কার্পণ্য করতেন না। যতদূর জানি এসমস্ত কোন প্রশ্ন মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে করা হবেনা, কোন উত্তরও দিতে হবে না। যার দরুণ এগুলো জানার প্রয়োজনও মনে করি না।
কোরআনের আয়াত টা বলতে পারবেন?@@md.asadullahfakir386
মাশাআল্লাহ"" অনকে সুন্দর আলোচনা
Mushallah
Masaallah Right Bolsen Hujor
কবরে বা হাশরে নবী কখন থেকে নবী! এই কথা আল্লাহ জিজ্ঞেস করবে কি না! যদি না করে,তাহলে এই প্যাচাল বাদ দেন।ফিলিস্তিনে যান মুসলিম ভাইদের পাশে দাঁড়ান,কারন এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করবেন আল্লাহ।
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ প্রিয় হুজুর 💚💚💚
মাশা আল্লাহ জ্ঞান গর্ব আলোচনা!
মাশা-আল্লাহ
Masallha. Massallha
❤ মাশাআল্লাহ❤
Assalamu Alaykum
Mohammad, Salah, Allah Salam, Nabi
40 year old find from Allah thank you
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর নিকট ৪০পুর্রে কোন ওহী এসেছিল কি? এসে থাকলে সূত্র দিবেন। জিবরাইল আঃ এর সাথে হেরা গুহায় দেখা হওয়ার পর এসংক্রান্ত বিষয় জানার জন্য ওরাকা বিন মহফেল এর নিকট গিয়েছিলেন। এতে কি প্রমানিত হয়?
মাশাল্লাহ
Alhamdulillah
মাস আল্লাহ্ মারহাবা
ধন্যবাদ।
Masallah kopiluddin
নিজের বিশ্বাসের বাহিরে কেহই যেতে চায়না।
আপনার বক্তব্য একান্তই আপনার।
আহামদুল্লাহ সাহেবের জ্ঞ্যানের ঘাটতি রয়েছে
মাশাআল্লাহ,,,,
❤মাশাআল্লাহ❤
Nice conversation.
আসসালামু আলাইকুম লি কুল্লি মুসলিম ওয়াল মুসলিমাত আমরা সাধারণ মুসলিম মুসলিম মিল্লাত আমরা মনে প্রাণে ঈমানে আমলে নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেঁ সৃষ্টির প্রথম সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রাসুল বিশ্বাস করি করতেই চাই কুরআন মাজিদ এঁর বর্ণনা ও গবেষণা অনুযায়ী তাকিয়াল্লাহু তাওয়াকালতু আল্লাহু হাসবি আল্লাহু ইয়া আল্লাহ হাফিজু আল্লাহুম্মাগ ফিরিলী লী কুল্লি গুনাগার নাফসি দাখালা জান্নাত উসিলাতি নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইহায় চাওয়া ও পাওয়া আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার কাছে কোন ফেতনা দলাদলী চাই না কুরআন মাজিদ ও নুর নবীজীর জিন্দেগি ও বন্দেগির গবেষণায় 🤲Ⓜ️🎉❤️🇸🇦অবশ্যই কুরআন মাজিদ গবেষণার মাধ্যমে জীবন যাপন করলে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার সৃষ্টির কল্যাণ ভালায় ছাড়া মুমিন মুত্তাকী মুসলিম মিল্লাত ছাড়া ইহা কেহ জানতে মানতে পারবে না মাশা-আল্লাহ হুজুরের বয়ান খুবই গবেষণা মূলক ও কুরআন মাজিদ সুন্নাহ হইতে অতিব দলীল পূর্ণ আল্লাহ মুসলিম মিল্লাত ্কে হেদায়াত দান করূন আমিন আমিন ছুম্মা আমিন বা হাক্কে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এঁর উসিলায় 🤲Ⓜ️🎉❤️🇸🇦
ওহাবিদর আল্লাহ হেদায়েত কর।
আহমাদুল্লাহ এক সময় গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর উত্তরসূরি হবে
ঠিক হয়েও যাইতে পারে
ঠিক
হা হা হা । আপনে কত ঈমানদার আর ভাল মানোষ । আরে মুর্খর দল কি বুঝলেন আর কি বলছেন । আপনারা আশলেই মানোষের খোলশে অমানুষ ।
You are Khati Ejid Marka Alem.
আপনি সঠিক কথা বলেছেন।
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ৪০ বছর হওয়ার আগে নবী দাবি করছিলেন আল্লাহ পাক নবীকে জানিয়েছিলেন সেই শেষ নবী নবুওয়াত লাভের আগে
আমাদের মনে রাখা উচিত, আল্লাহপাক হযরত মোহম্মদ(সঃ) কে প্রথম মুসলিম বলেছেন কোরআনে ।
আর তাহার কলেমা ছিল --- লা ইলাহা ইল্লালাহ--আন্নি রসূলুল্লাহ ।
ইব্রাহীম আলাহেসল্লাম এর আলাদা কোন ধম' ছিল না । ইসলামেরই অংশ ছিল । আর এর পরিপূন'তা পেয়েছে হুজুরপাক (সঃ) এর মাধ্যমে । কারন তিনি হলেন ঈমামুল আম্বিয়া ।
ও রহমতল্লিল আলামিন ।
হযরত ইমব্রাহি (স:) হলেন সমস্ত মানুষের নেতা,জানেন কি? সূত্র: কুরআন
আহমদুল্লাহ আসলে আলিম না
❤❤❤❤
কোরানে কোথায় সমস্থ নবীদের নাম উল্লেখ হয়েছে ? সুরা এবং আয়াত নাম্বার টি দিলে কৃতজ্ঞ হোতাম।
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম চল্লিশ বছর আগে নবী ছিল এটা কোন মানুষই বুঝতে পারেনি। তবে তিনি ইব্রাহিম আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ধর্মের উপর ছিল । একমাত্র আল্লাহ ছাড়া সত্য কনো মাআ'বুদ নাই এই নিতির উপর ছিলেন মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। ৪০ বছর বয়সে নবুয়াত দাবি করার পর অনেক সাহাবী ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তারপর থেকে নবীর দাদা চাচা দুধমা হালিমা নবীর খেলার সাথী আর অন্য ধর্মের লোকদের কাছ থেকে নবীর সত্যবাদী নম্র ভদ্র আচরণ সব দিকেই ভালো।ছোট্ট বেলার কাহিনী ৪০ বছর পরে লিপিবদ্ধ করেছেন। ৪০ বছর আগে নবী ছিল কোনো মানুষই জানত না। কিন্তু ৪০ বছর আগে কোন মানুষ জানতো সে নবী ছিল তার নাম বলেন ? কিন্তু আদম আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সব নবীই জানতেন মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী হিসেবে আসবে। নবী নিজেই জানতেননা তিনি নবী। ৪০ বছরে আল্লাহ তাকে জানান তিনি নবী ।তারপর থেকে প্রচার করতে থাকলেন আল্লাহ তাকে নবী হিসেবে পাঠিয়েছেন। যেমন ইমাম মাহদী নিজেই জানবেননা যে তিনি ইমাম মাহদী মক্কায় কাবা ঘরে তাকে আল্লাহ জানাবেন ওখানেই আত্মপ্রকাশ পাবে তখনই সব মানুষ জানতে পারবে। নবী আসবে সবাই জানে কিন্তু চিনতে পারেনি ৪০ বছরে চিনেছে। ইমাম মাহদীকে কেউই চিনবে না মক্কায় আত্মপ্রকাশ পাওয়ার পরে সবাই চিনবে। নবীর যে কাহিনীগুলো আপনি বললেন সবগুলোই ৪০ বছরের পরে সবার মুখে শুনে শুনে লিখা হয়েছে।
সহমত
ওরাই নবীকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করছে আর বিদয়াতি আমল করছে।
Taher is 100% correct in this subject but Ahmadullah is 100%wrong , Ahmadullah needs more study in this particular subject, and he needs to renew his iman .
Don't support Ahmadullah blindly
You need more study. See Sura As Shura: Verse- 52.
হাদিস গুলো 40বছর পর নবুওয়াতের পর হুজুর ছঃ দিয়েছেন
Allama Pir Mopti Giasuddin Attaheri Hujor Right Bolsen Ahmodulla Supra Kadiani Monafik
Masallah taheri hojur right
নবীজীর প্রথম স্ত্রী(রাঃ) জীবদ্ধশায় নবীজী দ্বিতীয় বিবাহ করেন নাই কারণ তখন নবীজী চরিত্র ছিল ফুলের মতন পবিত্র রোলমডেল চরিত্র, তবে তাঁর মৃত্যুর পরে ১২ বছরের মধ্যে ৫০ঊর্ধ নবীজী বিবাহ করেন কমপক্ষে ১১টা, কারণ তখন নবীজীর চরিত্র হয়ে গেলো "রোলমডেল" থেকে আর এক ধরণের মডেল অর্থাৎ "রাসুলুল্লাহ মডেল", নিন্দুকেরা বলে "রঙ্গিলা মডেল" !! 🇧🇩🇧🇩
ভাই, আপনি যদি মুসলিম হয়ে থাকেন রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে এমন ধরণের কুফরি আকিদা পোষণ এবং তা এভাবে প্রকাশ করা উচিৎ নয়।
@@mdmostafa202 , ইসলাম প্রসারের স্বার্থে আল্লার নির্দেশে নবীজী বারোটা বিবাহ করলেন, তবে একটি নির্দেশও আল্লার পক্ষে দেওয়া সম্ভব হয় নাই যতদিন নবীজীর প্রথম স্ত্রী জীবিত ছিলেন, ইহাতে প্রমাণিত হয় যে আল্লাহ কেবলমাত্র একজনকেই ভয় পেতেন তিনি হলেন নবীজীর প্রথম স্ত্রী আম্মাজান খাদীজাতুল কুবরা(রাঃ) !! 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Ahmudullah kadiyani
الحمد لله، كلامك صحيح،
القول السديد ٦في التاريخ
যোগে যোগে ইসলামে ধর্মীয় বিষয়ে, সেই সাহাবীদের আমল থেকেই ধর্মীয় বিষয়ে কিছু মতো পার্থক্য ছিলো, কিন্তু তারা শুধু একটা দলের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন তা হলো সঠিক ইসলাম। ইসলামের কোনও বিষয়ে যদি কোনও ইখ্তিলাফ বা মতভেদ থাকে তবে তা ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে একসাথে বসে আলোচনা করে ঠিক করা উচিৎ। এভাবে কাঁদা-ছুড়াছুড়ি করে ইসলামের কোনও লাভ তো হচ্ছেই না বরং ক্ষতি হচ্ছে। বর্তমানে আমাদের দেশে ইসলামটা হয়ে গেছে কে কোন দলের অনুসারী। অথচ দল-মত নির্বিশষে সবাইকে সঠিক ইসলামের অনুসারী হওয়া বাঞ্চনীয়। এক দলের অনুসারী কিছু বললে, আরেক দল বলবে এসব ভুল , মিথ্যা বানোয়াট, এরা জালেম এরা কাফের। অথচ ইসলাম আমাদেরকে শিক্ষা দিচ্ছে শান্তি, সহমর্মিতা ও ভাতৃত্ববোধের। আর আমরা করতেছি তার উল্টো। আল্লাহ্ সবাইকে সবাইকে সঠিক ইসলাম বুজে পালন করার তৌফিক দান করুন। আমিন।
❤
Ahmednagar sabse ek din Ka
আপনার এখন ও অনেক কিছু যানার ও শিকার বাকি আছে। চল্লিশ বছর আগে যদি নবী হতেন তাহলে কি তখন দীনের দাওয়াত দিয়েছেন ।আর কতজন মানুষ ইসলাম কবুল করেছেন।
যতো সব বকবাছ ।না কিছু যানার আছে, না কিছু শিকার, বুঝার আছে।
Ahmodulla Name Islami Pawndeton Pokko Teke Mamla Korahok
Masallah
কোনো বিষয় ভালোভাবে জানতে হবে। তারপর কথা বলা উচিৎ। আর মসজিদে কথা বলার জন্য আরও অনেক গবেষণা করা দরকার।
That’s true
وَ کَذٰلِکَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ رُوۡحًا مِّنۡ اَمۡرِنَا ؕ مَا کُنۡتَ تَدۡرِیۡ مَا الۡکِتٰبُ وَ لَا الۡاِیۡمَانُ وَ لٰکِنۡ جَعَلۡنٰہُ نُوۡرًا نَّہۡدِیۡ بِہٖ مَنۡ نَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِنَا ؕ وَ اِنَّکَ لَتَہۡدِیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿ۙ۵۲﴾
ওয়া কাযা-লিকা আওহাইনাইলাইকা রূহাম মিন আমরিনা- মা-কুনতা তাদরী মাল কিতা-বুওয়ালাল ঈমা-নুওয়ালা-কিন জা‘আলনা-হু নূরান নাহদী বিহী মান নাশাউ মিন ‘ইবা-দিনা- ওয়া ইন্নাকা লা তাহদীইলা সিরা-তিম মুছতাকীম।
এভাবে আমি তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করেছি রূহ তথা আমার নির্দেশ; তুমিতো জানতেনা কিতাব কি ও ঈমান কি! পক্ষান্তরে আমি একে করেছি আলো যা দ্বারা আমি আমার বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা পথ-নির্দেশ করি; তুমিতো প্রদর্শন কর শুধু সরল পথ -
And thus We have sent to you (O Muhammad SAW) Ruhan (an Inspiration, and a Mercy) of Our Command. You knew not what is the Book, nor what is Faith? But We have made it (this Quran) a light wherewith We guide whosoever of Our slaves We will. And verily, you (O Muhammad SAW) are indeed guiding (mankind) to the Straight Path (i.e. Allah's religion of Islamic Monotheism).
মারহাটা
Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:
وَكَذٰلِكَ اَوْحَيْنَاۤ اِلَيْكَ رُوْحًا مِّنْ اَمْرِنَا ۗ مَا كُنْتَ تَدْرِيْ مَا الْكِتٰبُ وَلَا الْاِ يْمَا نُ وَلٰـكِنْ جَعَلْنٰهُ نُوْرًا نَّهْدِيْ بِهٖ مَنْ نَّشَآءُ مِنْ عِبَا دِنَا ۗ وَاِ نَّكَ لَتَهْدِيْۤ اِلٰى صِرَا طٍ مُّسْتَقِيْمٍ
"এভাবে (উপরোক্ত ৩টি উপায়েই) আমার নির্দেশের মূল শিক্ষাকে তোমার কাছে আমি ওয়াহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী, ঈমান কী, কিন্তু আমি একে (অর্থাৎ ওয়াহী যোগে প্রেরিত কুরআনকে) করেছি আলো, যার সাহায্যে আমার বান্দাহদের মধ্য হতে যাকে ইচ্ছে আমি সঠিক পথে পরিচালিত করি। তুমি নিশ্চিতই (মানুষদেরকে) সঠিক পথের দিকে নির্দেশ করছ।"
(QS. Ash-Shuraa 42: Verse 52)
* Via Al-Qur'an Bangla quranformobile.com/get/bd
দয়া করে এই আয়াত টার ব্যাখ্যা দিন। পরস্পরের মধ্যে বিবাদ আল্লাহ পছন্দ করেননা। কোরআনের আয়াত মানুষকে বুঝান। এটাই মুমিনের কাজ।
Ja Jahal Hojurra Amdar Nobir Shomporka Bolsa Amar Nobi 40 Bosshora Naki Nobuutt Payassa Ara Jahanname Wahabi Salafe Ahala Khobish Hadish Ahala Kuran Tawhedi Tablige Jamati Islame Monafack Eajidie Abulahabi Abujahale Ara Shob Gholo Jahanname Kafar Ara Aro Bola Nobir Baba Maa Bola Mosrack A Dharonar Hojur Amar Nobir Nobuutt Somparkay Ki Bujbay Ara Gomra Adar Eman Nai Amar Nobi Nobuutt Payasan Takhonee Jokhon E Allah Prothom Amar Nbir NUR Sistree Korachan Takhonee Nobuutt Payasan Amadar Nobi Atae Shotto Ja Bissows Korbay Sha Emandar Ja Korbana Sha KAfAR
وَ وَجَدَکَ ضَآلًّا فَہَدٰی ۪﴿۷﴾
ওয়া ওয়াজাদাকা দাল্লান ফাহাদা-।
তিনি তোমাকে পেলেন পথ সম্পর্কে অনবহিত, অতঃপর তিনি পথের নির্দেশ দিলেন।
And He found you unaware (of the Quran, its legal laws, and Prophethood, etc.) and guided you?
এরা কোরআনের এবং হাদিছের ভূল বেক্ষা করে
আপনি কবে থেকে বায়তুল মোকাররম এর গভর্নর?
Ahamadullah is absolutely right.
আমার একটা জান্নাতের ঠিকেট দরকার। হুজুর পারবেন কি?
Allah oli kodom doro klbea allah Jeker kor
নবুয়ত না পেলে নবী বলা যায়?
Ahamdulillah kadiyani kadiyani
Hujur gon nijeder kamrakamri vuule Gaza juddhe Isrsil ar shathe kamrakamri korte paren. Allah shodoi hoye apnader chokhe alo diteo paren.
আছছালামু আলাইকুম অরহমাতুললাহ
আপনার কথাগুলো শুনলাম। দলীল গুলো ভালই দিয়েছেন। কিন্তু শাইখ আহমদ উল্লাহর বক্তব্যের পখখেও অনেক দলীল আছে। এ ভিডিওর কমেন্টস গুলো পরলেই তা যানতে পারবেন। আপনি যেভাবে শাইখ আহমদ উল্লাহর বিরুদ্ধে বক্তব্য দিলেন তাতে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে। আপনি, আমি আমরা কেউই ভূলের উর্ধ্বে নি। কয়েক দিন আগেও আপনার বিরুদ্ধে মারাত্মক ঝর উঠেছিল তা দেখার মত কি আপনার চোখ নাই? তবে কিভাবে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলেন?।
40 বছর বয়সে হেরা গুহার মধ্যে হযরত জিবরাঈল আ:প্রথম ওহী নিয়ে আসলেন সেদিনই প্রকাশ হলো তিনি নবী হিসেবে প্রেরিত হয়ে ছেন। সেদিন যদি কোরআন নাযিল না হতো তাহলে তিনি নিযেও নবুওত দাবি করার কোন দলীল দুনিয়া বাসির কাছে পেশ করতে পারতেন না। এর মানে আমরা কোন দলীল ছারা উনাকে নবী হিসেবে মেনে নিতে নিতে পারতাম না। মুছাইলামাতুল কাযযাবকে দুনিয়া বাসি মানতে পারে নাই কারন তার কাছে ওহী ভিত্তিক প্রমান ছিলনা। কিন্তু মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাললামের ওহী ভিত্তিক দলীল ছিল। তাই সার কথায় এটাই বলব 40 বছরের পর ওহী পাওয়ার পর থেকে তিনি পকাশিত প্রমানিত দলীল ভিত্তিক নবী।। এর আগে তিনি আল্লাহর কাছে প্রকাশিত কিন্তু বিশ্ববাসির নিকট অপ্রকাশিত নবী ছিলেন।। সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাললাম। সকলকে অনেক ধন্যবাদ বিশেষ করে শাইখ কাফিল উদ্দীন সরকারের সুন্দর আলোচনার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ ও দোয়া রইল।। জাযাকুমুললাহু খাইরান ।
আপনি এতো বড় আলেম হইয়া একজন মাজার ভক্তকে সাপট দিলেন কুন সার্তে আমরা জানি আমাদের মহা গন্ত আল কোরআন নাযিল হয়েছে নবি করিম সা: র উপরে এবং এই আল কোরআন কখন নাযিল হলো নবি সা: নবুয়োত কখন প্রকাস পেলো এইসব তত্ত গুলা নিয়া যদি আপনারা একজনের পিছনে আরএকজন লাগেনত আমরা কোথায় যাব?
তুমি তওবা কর মাজার পূজা বলার জন্য
@@rahmanmdmustafizur3661তুমি মনে হয় মাজার পূজা করো। আমরা তো মাজার জিয়ারত করি। আর মাজার জিয়ারত করা হলো একটা সুন্নতে রাসুল। আর সেই সুন্নতকে তুমি মাজার পূজার সাথে তুলনা করতেছ। বুঝা যাচ্ছে সূরা বাকারা আয়াত নম্বর 7 কাদেরকে উদ্দেশ্য করে আল্লাহু আকবার এ কথা বলেছেন।
Ahmad,ullah,said,right.rasol,sm.found,noboT,at,fojrty,year.
শায়খ বেয়াদবি নিবেন না। আমি না আপনার, না শায়খ আহমাদুল্লাহর অনুসারী।
আমি আল্লাহ্ সুবাহানাহু তায়ালা কে মেনে ও বিশ্ব নবী সাঃ এর অনুসারী হয়ে শুধু বলবো আপনি নিজেই শায়খ আহমাদুল্লাহ এর পুরো কথা না শুনে এভাবে আলেম হয়ে আলেম এর ব্যাপারে ফিতনা ছড়াচ্ছেন। উনি উনার বক্তব্যে বলছেন নবী সাঃ ৪০ বছর পর্যন্ত দ্বিনে হানিফার উপর ছিলেন যাহা আপনি ও এখানে বলেছেন।
আপনাদের কাঁদা ছুঁড়াছুড়ি থেকে বুঝলাম ও জানলাম আসলে আপনাদের কাছ থেকে উম্মাতে রাসূল সাঃ এর কিছুই শেখার নাই।
নিশ্চয়ই আল কুরআন ও সুন্নাতে রাসূলাল্লাহ সাঃ উম্মতের জন্যে যথেষ্ট।
যাহা নবী সাঃ বিদায় হজে বলেছেন উনি আমাদের জন্যে কুরআন ও উনার সুন্নাহ রেখে গেছেন।
উম্মাতকে আপনাদের ফিতনা থেকে আল্লাহ্ সুবাহানু তায়ালা হেফাজতে রাখুক। আমিন
কেউ গালি দিবেন না। আমি উনাদের করো পূজা করি না। আমি কুরআন ও হাদীসের মাধ্যমে নিজের জীবন গঠন করতে চাই।
বাংলা ভাষায় এসব ফিতনা না শুনে নিজে পড়ুন।
কুরআনের প্রথম শব্দ "ইকরা" (পড়).
প্লীজ পড়ুন, পড়ুন এবং পড়ুন
দুঃখিত! আপনি ছারছিনা পীর। এমন জানলে আমি আপনার এখানে কমেন্টই করতাম না। পীর বাগী উম্মাহ থেকে আল্লাহ্ আমাদের হেফাজত করুক। আমিন
apnara aigoli ke mosla bolen aita kharap oita kharap aigoli na bola manoshke vol pothe na nie apnara solit zeita oitai procher koron namaz kalamer kono kotha apnader vashai pailam na matro yotube kamai korle hoibe na
নবীর আদর্শ একামতে দ্বীন বাস্তবায়নের কোন উদ্যোগ, নাই, অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক।
নবিজী (সা:) ৪০ বছরের আগে থেকেই নবী এব্যাপারে কোরানের কোন তথ্যসূত্র আছে?
GAFEL UDDIN KI AHMEDULLAHR BOKTOBBO SUNECHEN ? UNITO ABAR BEHESHTER CERTIFICATE BIKRI KORAR LICENCE PRAPTO SORKARI DALAK:
OrebafarCopiljahannamtorjonno
কারে বিশ্বাস করি😇
কুরআন কি বলে দেখেন। বুঝতে পারবেন কার কথা ঠিক।
১. সুরা আদ দুহা আয়াত-৭
"তিনি তোমাকে পেলেন পথহারা অবস্থায়, অতঃপর তিনি পথের নির্দেশ দিলেন।" (অর্থাৎ, তুমি দ্বীন, শরীয়ত ও ঈমান সম্বন্ধে অজ্ঞাত ছিলে। আমি তোমাকে পথ দেখালাম, নবুঅত দিলাম এবং তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করলাম। ইতিপূর্বে তুমি হিদায়াতের জন্য পেরেশান ছিলে)
রাসুলুল্লাহ সাঃ সৃষ্টির শুর থেকেই নবী থাকলে উনি কেন পথহারা অথবা হিদায়াতের জন্য পেরেশান ছিলেন?
২. সুরা শুরা আয়াত-৫২
"এভাবে আমার নির্দেশের মূল শিক্ষাকে তোমার কাছে আমি ওয়াহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী, ঈমান কী, কিন্তু আমি একে (অর্থাৎ ওয়াহী যোগে প্রেরিত কুরআনকে) করেছি আলো, যার সাহায্যে আমার বান্দাহদের মধ্য হতে যাকে ইচ্ছে আমি সঠিক পথে পরিচালিত করি। তুমি নিশ্চিতই (মানুষদেরকে) সঠিক পথের দিকে নির্দেশ করছ"
রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবুয়তের আগে থেকে নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলেছেন "আপনি জানতেন না কিতাব কি, ঈমান কি "?
৩. সুরা ইউনুস আয়াত-১৬
"বল, ‘যদি আল্লাহ চাইতেন, আমি তোমাদের উপর তা পাঠ করতাম না। আর তিনি তোমাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করতেন না। কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি। তবে কি তোমরা বুঝ না"
নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও উনি নবী থাকলে আল্লাহ কেন রাসুলুল্লাহ সাঃ কে বলতে বলেছেন "কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি (অর্থাৎ এর আগে তো ইসলামের দাওয়াত দেইনি)"?
৪. সুরা বাকারাহ আয়াত ১৩৫ তে আল্লাহ বলেছেন
"ওরা বলে, ‘তোমরা ইয়াহূদী বা নাসারা হয়ে যাও তাহলে সঠিক পথ পাবে’। বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"।
নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলতে বললেন " বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"? উল্টো বলতে হতো "তোমার আমার অনুসরণ করো, কারণ ইব্রাহীমও আমার অনুসরণ করেছেন" (নাঊজুবিল্লাহ)
আল্লাহ সৃষ্টির শুরুতে কলম সৃষ্টি করে যখন কলমকে লিখতে বলেছেন তখন থেকেই মুহাম্মদ সাঃ এর নবুয়ত নির্ধারিত হয়েছে। অর্থাৎ উনার তকদীর লেখা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তা প্রকাশিত হয়েছে ৪০ বছর বয়সে অথবা জীবনের একটা সময় পার করার পর। তকদীর লেখা হয়েছে বলেই যে রাসুলুল্লাহ সাঃ নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও প্র্যাকটিক্যালি মানে জাহেরিভাবে নবী ছিলেন সেটা কিভাবে গ্রহণযোগ্য কথা হয়? উনি নবুয়তের জন্য মনোনীত ছিলেন। আর একারণেই আল্লাহ উনাকে বিশেষ সম্মানের সাথে গড়ে তুলেছেন। সেজন্য উনাকে গাছ পালা মেঘ ছায়া দিতো, পাথর সালাম দিতো, তাওরাতের আলেমরা চিনতে পারতেন, প্রাণীরা সম্মান করতো।
কুরআনের উপর কোন হাদিসের যুক্তি চলে সেটা যে হাদিসেই থাকুক না কেন?
কুরআনের একটা শব্দের সাথে কোন হাদিস সাংঘর্ষিক হলে সেটা আকড়ে ধরতে গিয়ে কুরআন বাদ দিলে কাফের হয়ে যাওয়া লাগবে।
ভণ্ড মাজার পুজারী, পীর পুজারী, শিরকী আকিদার স্বঘোষিত আলেমগুলো হাদিস নিজেদের মত করে ব্যাখ্যা করে নিয়েছে কিন্তু কুরআন কি বলেছে সেটা দিয়ে হাদিস ব্যাখ্যা করেনি।
উনি কফিন উদ্দিন।
আলিম এরা ছালেহি সাহেব তারা
এমন ব্যাখ্যা না শুনে থাকলে আপনার অবশ্যই গভীর সমুদ্রে গিয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
ইনার বক্তব্য যে শুনবে, তিনি আস্তে আস্তে ভুল পথে চালিত হবে।
সে তো দালাল,
দুর্গাদেবী ভক্তের জান্নাতের সার্টিফিকেট ইস্যুকারী।
আমি মনে করি তোমার ইসলামি গেয়ান বলতে কিছুই নাই
@@user-hj4ul9ci2f
সে ঠিকই বলেছে। সালেহী চাটুকার। দুর্গাদেবী ভক্তের জান্নাতের সার্টিফিকেট ইস্যুকারী। জ্ঞান তো আপনার নেই।
আপনি ভুলের মধ্যে আছেন। বানোয়াট হাদীস মানা যাবে না।
কিতাব নাযিলের উপর নবুয়ত নির্ভরশীল নয়। নবুয়ত আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক রুহের জগতেই নির্ধারিত যার সাক্ষ্য দেন পবিত্র কোরআনের আয়াতে মীছাক। কিতাব নাযিল হয়েছে কেবল মুরসাল নবীদের উপর। একলক্ষ চব্বিশ হাজার নবীর মধ্যে মাত্র কয়েকজন মুরসাল নবীর উপর কিতাব নাযিল হয়েছে। রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর চল্লিশ বছর বয়সে পবিত্র কোরআন মজীদ নাযিল হয়েছে। চল্লিশ বছর বয়সে তিনি নবুয়ত প্রাপ্ত হয়েছেন এটা কোরআন হাদিসের কোথায় আছে? কোথাও নাই। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই জঘন্য ভুলটাই আমাদের দেশের পাঠ্যপুস্তকগুলোতে শিখানো হয়েছে। যেকারণে আজ দেশের মুসলমান বিভ্রান্তির শিকার। পবিত্র কোরআন নাযিল হওয়া মানে নবুয়ত প্রাপ্ত হওয়া নয়, বরং এর মাধ্যমে আমাদের নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সমস্ত নবীগণের সর্বশেষ বা খাতেম ও একজন মুরসাল নবী মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারই প্রমাণ বহন করে। ওয়ামা আলাইনা ইল্লাল বালাগ।
ভিন্ন মতের আলেমদের কারণে দেশের এই অবস্থা,ইসলামের সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে নিজের মনগড়া কথা বলে এবং নিজেকে বড় মনে করে,এই কারণেই আলেমদের ভেতর এত দলের এতো বিভেদ সৃষ্টি হয়েছে। আমদের নবীজি তো সৃষ্টির শুরুর আগেই থেকেই আল্লাহ তাকে নবীজীকে সর্বশ্রেষ্ঠ মানব হিসেবে মনোনীত করছেন।কিন্তু কথা হলো নবীজি নবুওয়াত লাভ করছেন ৪০ বছরে, তাঁর দাওয়াতি কাজ ৪০ বছরের পরে গিয়ে শুরু করছেন,
অ হুজুর, বিশ্বনবী সমস্ত স্রিষ্টি জগতের আগেই নবী একথা আপনি জানলেন কেমনে? আপনি কি হাদীসের সহায়তা ছাড়া জেনেছেন? তবে প্রশ্ন হলো, কুরআন ও হাদীস কখন থেকে এলো, নবীজী নবুওয়াত পাওয়ার পর থেকেই তো?
আল কুরআনের আয়াত পড়ে পড়ে তা আবার বাংলায় ব্যাখ্যা করে দিচ্ছে, আপনি কি মনোযোগ সহকারে শুনেননি..?
নূর নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইওয়াসাললাম জিব্রাইল আঃ কে জিজ্ঞেস করেছিলেন হে জিব্রাইল তুমি সৃষ্টি হওয়ার পর প্রথম কি দেখেছিলে ? আকাশে একটা তারা দেখেছিলাম একবার উদিত হইলে ৭২ হাজার বছর থাকে আবার অস্ত গেলে ৭২ হাজার বছর থাকে এই ভাবে ৭০ হাজার বছর আমি দেখেছি । এখন কি এই তারা টা দেখ না ইয়া রাসূলললাহ এই তারা টা আমি ছিলাম।
@@user-sk7wc5wm9c এটাতো দুনিয়ার জীবনে নবী হওয়ার দলীল নয়, বাছাধন, আলমে আরওয়াহতে তো আমিও ছিলাম, কিন্তু তখন কি মুসলমানের ঘরে জন্ম নিব একথা কি জানা ছিল, বা দুনিয়ার জীবনে মানুষ হয়ে নবীর উম্মত হবো এটা কি আমাদের এলেমে ছিল? বরং আল্লাহর এলেমে ছিল, সেটা দুনিয়ার সাথে কোনো সম্পর্ক নেই।
নুর আর আকাশের ★ তারা কি এক জিনিস?
তারার গল্পটা কি কোরানে আছে?
কোরাআনের ভুল অর্থ করতেছেন। সৃষ্টির শুরু থেকে অর্থ কই? আরবি পড়ে একটা অর্থ করে আরেকটা।
আপনারা রসুল এবং আল্লাহকে নিয়ে অনেক বেশি বাড়াবাড়ি করছেন । আহমদুল্লা সাহেবকে সঠিক মনে করি ।
Ahmad ullah hujur is right 👍👍👍👍👍 you are wrong gov't hujur
মানুষদেরকে ভুল তথ্য দিবেন না
চোরে চোরে মামাতো ভাই
প্যাচইল্যা হুজুর,
আপনার বিয়ের আগে আপনি কি আপনার বউয়ের স্বামী ছিলেন?
অথচ আল্লাহর কাছে তো আগেই থেকে আপনার স্ত্রীর স্বামী ছিলেন কারণ তিনি আলিমুল গায়েব।
ওয়াওয়াজাদাকা দাল্লান ফাহাদা। (আদ দোহা)
এই আয়াতের অর্থ জানেন কি?
আল্লাহ বলেছেন তুমি ছিলে পথহারা আমি পথ প্রদর্শন করলাম।
এটাতো আপনি এ আয়াত অস্বীকারকারী।
আপনারা মানুষকে আপনাদের নিজস্ব মতবাদ চাপিয়ে দিচ্ছেন।
হুজুর আসসালামু আলাইকুম। তবে, নবী (সঃ) কত বছর বয়সে মৃত্যু বরণ করেন?
দরবারী আলেম