ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো: ১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন। ২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল। উদাহরণ: • হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)। • হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি। সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো: ১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন। ২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল। উদাহরণ: • হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)। • হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি। সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
ছোট থেকে বড় হয়েছে হুজুরদের সাথে। এই জাবের ভাইয়ের অসাধারণ আলোচনায় সত্যটা জানলাম। জাবের ভাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না। ওনার জন্ম হয়েছে মানুষের সত্যটা প্রকাশ করার জন্য
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ৷ আলহামদুলিল্লাহ জাবের সাহেব আপনার কথাগুলো শুনে অনেক খুশি হলাম ভেবে নিলাম যে সঠিক কোরআন বুঝানোর জন্য আমাদের মাঝে এখনো মানুষ আছে আন্তরিক অভিনন্দন ও দোয়া ও ভালোবাসা রইলো দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আপনার সাথে সাক্ষাত করার তৌফিক দান করেন
আমি ভারতীয়, বাঙালি, বাবা জাহাঙ্গীর ঈমান আল সুরেশসরি রহঃ এর বই পড়ে আমার আধ্যাত্মিক চেতনার পরিবর্তন হয়ে যাই। এখানে যাবের ভাই খুব সুন্দর ব্যাখ্যা করলেন। তিনার প্রতি শ্রদ্ধা ভক্তি ও অফুরন্ত প্রেম ও ভালোবাসা রইলো। 🙏🙏❤️
আমরা দীর্ঘ সময় নবী ও রাসুলের মধ্যে পার্থক কি তা নিয়ে আলোচনা শুনলাম খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন, আমি পরিচালক মহোদয় কে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এমন সুন্দর একটি অনুষ্ঠান উপহার দেওয়া জন্য, ধন্যবাদ সকলকে। 🏝️
বাবা জাবের ইনশাল্লাহ এগিয়ে জান সত্য প্রচার করারজ্ন্য। াবাবা জাহাঙ্গীর আপনাকে তাঁর সমস্ত নূরের আলোয় আলোকিত করে দেখ। মানুষ কে আত্মমুক্তির পথ দেখানোর জন্য আলকোরআনের সত্য জানার জন্য।
ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো: ১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন। ২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল। উদাহরণ: • হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)। • হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি। সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো: ১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন। ২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল। উদাহরণ: • হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)। • হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি। সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো: ১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন। ২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল। উদাহরণ: • হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)। • হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি। সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
আমি প্রত্যেক রসূলকেই তার স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি তাদের নিকট পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করবার জন্য।[1] আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বিভ্রান্ত করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে পরিচালিত করেন। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
জাবের ভাইয়ের গঠনমূলক আলোচনার জন্য ধন্যবাদ। মুফতি সাহেবকেও ধন্যবাদ। তবে মুফতি সাহেবের প্রতি অধমের একটি অনুরোধ রইলো আর সেটি হলো আপনি আসুন আমাদের দরবারে। আমন্ত্রণ রইলো। নিন্মতম কর্মসূচির ভিত্তিতে আসুন আমরা সকলে মিলে গঠনমূলক গবেষণা করি। আপনি শেখাবেন আমরা শিখবো, আমরা শেখাবো আপনি শিখবেন। তবে হ্যা, কখনোই যেন বলবেন না যে আপনি সব বুঝে গেছেন। ধন্যবাদ।
সূরা ইব্রাহিম আয়াত (৪) وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ رَّسُوۡلٍ اِلَّا بِلِسَانِ قَوۡمِهٖ لِیُبَیِّنَ لَهُمۡ ؕ فَیُضِلُّ اللّٰهُ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ আমি প্রত্যেক রসূলকেই তার স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি তাদের নিকট পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করবার জন্য।[1] আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বিভ্রান্ত করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে পরিচালিত করেন। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।। এই আয়াত কোরান শরিফে স্পষ্টভাবে আছে, আমার বুঝে আসে হুজুর কিভাবে অস্বীকার করলো।
মাওলানা জাবের আল সুরেশ্বরী কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই কারণ উনি সম্পূর্ণ কুরআনকে আঁকড়ে ধরে রেখেছেন জাবের আল সুরেশ্বরী আলোচনা পবিত্র কুরআন সম্মত তাই ওনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
# জাবের ভাইয়ের উক্তি হলো নবুয়ত খতম কিন্তু রেসালত চলমান অপর পক্ষে মোল্লা বলেন নবুয়ত ও রেসালত উভয়ই খতম। আলোচনায় জবেরভাইয়ের উক্তিখাঁটি অলংকার মোল্লার উক্তি খাত মিশ্রিত। ধন্যবাদ জাবের ভাইকে।
মুসলমানের পরে আর কিছু থাকে না- কিন্তু মুসলমানের আগে অনেক স্তর আছে, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভিডিওটি দেখেছি, আমার খুব ভালো লেগেছে জাবের ভাইয়ের কথাগুলো- জাবের ভাই আমার মতে অনেক সুন্দর সূক্ষ্ম তথ্য কোরআন থেকে দিয়েছেন দিয়েছেন।
জাবের ভাইয়ের গঠনমূলক আলোচনা র জন্য ধন্যবাদ।
সুন্দর আলোচনা, শুধু কোরআন থেকেই নবী ও রাসূলের প্রার্থক্য বুঝা সম্ভব। ধন্যবাদ।
ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:
১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন।
২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল।
উদাহরণ:
• হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)।
• হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি।
সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
মাশাল্লাহ। মাওলানা জাবের আহমেদ। ধন্যবাদ।
ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:
১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন।
২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল।
উদাহরণ:
• হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)।
• হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি।
সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
ছোট থেকে বড় হয়েছে হুজুরদের সাথে। এই জাবের ভাইয়ের অসাধারণ আলোচনায় সত্যটা জানলাম। জাবের ভাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না। ওনার জন্ম হয়েছে মানুষের সত্যটা প্রকাশ করার জন্য
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা কাজী জাবের আহমদ আল জাহাঙ্গীর। জয় গুরু।
জয় বাবা জাহাঙ্গীর
জয় এই নাস্তিক
জয় বাবা জাহাঙ্গীর
Tor baba jaber hoilo kemne
এই স্লোগান হিন্দুদের
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ৷ আলহামদুলিল্লাহ জাবের সাহেব আপনার কথাগুলো শুনে অনেক খুশি হলাম ভেবে নিলাম যে সঠিক কোরআন বুঝানোর জন্য আমাদের মাঝে এখনো মানুষ আছে আন্তরিক অভিনন্দন ও দোয়া ও ভালোবাসা রইলো দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আপনার সাথে সাক্ষাত করার তৌফিক দান করেন
অসংখ্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ জাবের সাহেবকে
আমি ভারতীয়, বাঙালি, বাবা জাহাঙ্গীর ঈমান আল সুরেশসরি রহঃ এর বই পড়ে আমার আধ্যাত্মিক চেতনার পরিবর্তন হয়ে যাই। এখানে যাবের ভাই খুব সুন্দর ব্যাখ্যা করলেন। তিনার প্রতি শ্রদ্ধা ভক্তি ও অফুরন্ত প্রেম ও ভালোবাসা রইলো। 🙏🙏❤️
Jaber bai shundor bolsen
আমরা দীর্ঘ সময় নবী ও রাসুলের মধ্যে পার্থক কি তা নিয়ে আলোচনা শুনলাম খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন, আমি পরিচালক মহোদয় কে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এমন সুন্দর একটি অনুষ্ঠান উপহার দেওয়া জন্য, ধন্যবাদ সকলকে। 🏝️
জয় গুরু, জাবের ভাই কে অসংখ্য ধন্যবাদ। এটা পরিষ্কার বোঝা গেল, কোরআন ব্যতিত হুজুর শরীফ চলবে না।
যারা কোরআন না মানে / যারা কোরআনের বাইরে কথা বলে তারাই শত ভাগ কাফের তুই মোল্লা বড় কাফের
টিক
বাবা জাবের ইনশাল্লাহ এগিয়ে জান
সত্য প্রচার করারজ্ন্য।
াবাবা জাহাঙ্গীর আপনাকে তাঁর সমস্ত নূরের আলোয় আলোকিত করে দেখ।
মানুষ কে আত্মমুক্তির পথ দেখানোর জন্য
আলকোরআনের সত্য জানার জন্য।
❤❤❤❤
তর কোন মায়ের জামাই
অসংখ্য ধন্যবাদ।
জনাব কাজী জাবের ভাই।
জয় বাবা জাহাঙ্গীর বা ঈমান সুরেশ শ্বরী
জয় বাবা কাজী জাবের বাবা
সুন্দর আলোচনা ফাটিয়া দিয়েছো ভাই❤❤❤❤❤
কোরআন থেকে যদি ফায়সালা চলে আসে তাহলে হাদিসের প্রয়োজন মনে করি না। জয় হোক সুফিবাদ
কোরআন শরিফের জয় হইছে ভাই অনেক সুন্দর আলোচনা
জাবেদ ভাইয়ের কথা শুনতে শুনতে আর কারো কথা বুঝিনা আর বুঝলো ও বুজতে চাওনা আর বুজানো মতো আমার ভাই একজন সেই হলো জাবেদ ভাই ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
জয় জয় জয়,সত্যের জয় সবসময়। ধন্যবাদ আপনাকে, জাবের ভাই।
অনেক সুন্দর আলোচনা জাবের আল জাহাঙ্গীর ভাই আপনাকে। ইসলামের সঠিক বিজয় চাই জয় হোক রিসালাতের। এই আলোচনাটুকু আমি আরো আগে অনেক শুনেছি এখনোও ভালো লাগে।
আমি ভারত থেকে বলছি ইফনে জাবের আপনার কথা গোলো সঠিক আমি আপনার সাতে একমত আপনার বাদি মৌলানা সাহেরের বুজার তৌফিক দান করুক আমীন
জাবের ভাই কোরআন থেকে আলোচনা খুব সুন্দর হয়েছে আমি আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই
জয় গুরু বাবা জাবের আল কালান্দার বা ঈমান আল সরেরশরি জাহাঙ্গীর
ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:
১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন।
২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল।
উদাহরণ:
• হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)।
• হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি।
সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশের সেরা মাওলানা জাবের ভাই সত্য চালিয়ে যান
ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:
১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন।
২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল।
উদাহরণ:
• হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)।
• হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি।
সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
ইসলামী ধর্মতত্ত্বে, রাসুল (বার্তাবাহক) নবীর তুলনায় উচ্চতর মর্যাদা ধারণ করেন, কারণ একজন রাসুলের উপর নতুন একটি ঐশী বার্তা বা কিতাব প্রেরণের অতিরিক্ত দায়িত্ব এবং বিশেষ ভূমিকা অর্পিত থাকে।ইসলামী ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী, এই বক্তব্যটি সঠিক: প্রতিটি রাসুল (বার্তাবাহক) একজন নবী, কিন্তু প্রতিটি নবী রাসুল নন। এর পার্থক্যের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:
১. নবী (Prophet): নবী হলেন একজন নবী যিনি আল্লাহর কাছ থেকে ওহী প্রাপ্ত হন তাদের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। একজন নবীকে আল্লাহ বেছে নেন যাতে তিনি আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেন, ঈমানের মূলনীতি রক্ষা করেন এবং পূর্বে প্রকাশিত আইন বা কিতাবের ভিত্তিতে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সাধারণত, নবী নতুন কোনো আইন প্রবর্তন করেন না বরং বিদ্যমান ধর্মীয় কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেন।
২. রাসুল (Messenger): রাসুল হলেন একজন নবী যাকে বিশেষ একটি মিশন নিয়ে পাঠানো হয় এবং সাধারণত তিনি তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য নতুন একটি ঐশী আইন বা কিতাব নিয়ে আসেন। একজন রাসুল প্রায়শই প্রতিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ আল্লাহর কাছ থেকে নতুন বার্তা বা আইন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর উপর থাকে, যা মানুষকে তাদের প্রচলিত বিশ্বাস বা আচার-আচরণ পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, মহানবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন নবী এবং রাসুল উভয়ই, কারণ তিনি একটি নতুন বার্তা এবং আইন (কুরআন) নিয়ে এসেছিলেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবগুলোকে রহিত করেছিল।
উদাহরণ:
• হযরত মূসা (আ.), হযরত ঈসা (আ.) এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবী এবং রাসুল উভয়ই হিসেবে গণ্য হন কারণ তারা নতুন আইন নিয়ে এসেছিলেন (যেমন: তওরাত, ইঞ্জিল, এবং কুরআন)।
• হযরত হারুন (আ.) এর মতো অন্য নবীরা নবী ছিলেন কিন্তু রাসুল ছিলেন না, কারণ তিনি তাঁর ভাই মূসা (আ.)-এর সহায়ক ছিলেন এবং নিজস্ব কোনো নতুন আইন নিয়ে আসেননি।
সুতরাং, প্রতিটি রাসুল নবী হলেও, প্রতিটি নবী রাসুল হন না। এই পার্থক্যটি কিছু নবীর প্রতি অর্পিত বিশেষ দায়িত্বকে তুলে ধরে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য নির্দিষ্ট মিশন নিয়ে পাঠানো হয়।
জাবের ভাইকে ধন্যবাদ সত্য প্রকাশ করার জন্য
জয় গুরু জাবের আল জাহাঙ্গীর আমাদেরকে সত্যের দিকে পথ চলতে সাহয্য করুন,,ধন্য আপনি ধন্য আপনার মুরশিদ ❤️
জাবের ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। অসাধারণ ও যুক্তিসঙ্গত আলোচনা করার জন্য।
জাবের ভাই ঠিক বলেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
জাবের ভাই গুরু ধরেছেন তাই প্রকৃত সত্য উনার অনুভবে ধরা পড়েছে আমার মনে হয় 🙏
এই মোল্লা কোরআন আগে নাকি হাদিস আগে। নিশ্চয়ই জাবের ভাই সঠিক উপস্থাপনকারী
জাবের মনগড়া তাফসির বানিয়ে বলতেছে।
তুই আসলেই একটা পাগল
জাহেল@@mdmahabubhalom
মোল্লা না কাট মোল্লা জিলাফি
জাবের সটিক
সত্যি জাবের ভাই থেকে প্রকৃত কোরআনের কথা সহজ করে বুঝতে পারি।ধন্যবাদ জাবের ভাই।
জাবের ভাই আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না অনেক সুন্দর করে কুরআনের ভাষা প্রচার করছে করছেন
জাবের বাবা জীবন্ত কোরআন
কারন তিনি সব ডাইরেক্ট কোরআন থেকে আলোচনা করেছেন💜💜🙏🙏🙏
জাবের ভাইয়ের প্রতিটি কথা বোঝার মতো❤❤❤
জাবের ভাইয়ের নরম্যতায় আমি মুগ্ধে আমি একগাল হাসি!
জয় গুরু প্রিয় ভাই🤍✨
❤❤❤❤❤জয় গুরু 💙 জয় গুরু 💙 জয় গুরু 💙 জয় গুরু 💙 জয় গুরু 💙 জয় গুরু 💙 জয় গুরু 💙 আমার গুরু জাবের ভাইকে শত শত ❤❤❤❤❤❤ ভক্তী
ইয়া রাসুল আল্লাহ ইয়া হাবিব আল্লাহ জয় হোক অলি আল্লার।
💝জাবের ভাইয়ের কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো,,,তার কথায় অনেকটা শিক্ষা লাভ করলাম,, ধন্যবাদ জাবের ভাই♥
জয় গুরু বাবা জাহাঙ্গীর জয় ও আপন গুরু জয় হোক। ❤❤❤❤❤
আসলে হৃদয় ছুয়ে যায় যে কথা গুলো সে গুলোই সত্য।
আমি প্রত্যেক রসূলকেই তার স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি তাদের নিকট পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করবার জন্য।[1] আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বিভ্রান্ত করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে পরিচালিত করেন। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
জাবের সাহেব আপনাকে অনেক অনেক ধন্য বাদ আপনি সত্য বলেন আপনার কথা হলো কোরআন থেকে aerbangla channel
জাবের ভাইকে অনেক ধন্যবাদ ❤
জাবের আর সুরেশ্বরীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পবিত্র কুরআন থেকে রেফারেন্স ভিত্তিক আলোচনা তার অসাধারণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় বহন করে।
রাসুল সর্ব কাল, কুরআন এ অসংখ্য আয়াত আছে আল্লাহর রসুল তোমাদের মধ্যো রয়েছেন।
অসাধারণ সত্য সবসময় সত্য থাকে।ধন্যবাদ প্রিয় হুজুর জাবরাল জাহাঙ্গীর আপনার প্রতি ভালোবাসা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে।
জাবের ভাইয়ের গঠনমূলক আলোচনার জন্য ধন্যবাদ। মুফতি সাহেবকেও ধন্যবাদ। তবে মুফতি সাহেবের প্রতি অধমের একটি অনুরোধ রইলো আর সেটি হলো আপনি আসুন আমাদের দরবারে। আমন্ত্রণ রইলো। নিন্মতম কর্মসূচির ভিত্তিতে আসুন আমরা সকলে মিলে গঠনমূলক গবেষণা করি। আপনি শেখাবেন আমরা শিখবো, আমরা শেখাবো আপনি শিখবেন। তবে হ্যা, কখনোই যেন বলবেন না যে আপনি সব বুঝে গেছেন। ধন্যবাদ।
jaber ❤
ঠিকানাটা বলবেন প্লিজ
মাজার পুজারী দের আবার বাহাষ কিসের?
জনাব মোঃ জাবের ভাইয়ের উন্মুক্ত আলোচনা একদম পরিষ্কার এবং কোরআন ও হাদিস সম্মত বলে বলে তিনি দাবি করেন আমিন আলহামদুলিল্লাহ।।
আপনি চ্যানেল আই এ আসেন আপনার সাথে কথা হবে
আজকে আমি অনেক কিছু শিখলাম মারহাবা বাবা জাহাঙ্গীর আপনার চরন ধুলি কামনা করি
জাবের ভাইয়ের আলোচনা খুব সুন্দরী জয় গুরু বাবা জাহাঙ্গীর জয় হয় মওলানা জাবের সাহেবকে জয় হক
আল্লাহ জাবের আহমেদ কে 100 বছর হায়াত দিক উনি যত দিন বেঁচে থাকে ততদিন সত্য ইসলাম প্রচার হবে
Javer সাহেবের কথা গুলো সুন্দর হয়েছে এবং ঘটন মূলক
মারহাবা বাবা জাহাঙ্গীর।
হযরত জাবের দয়াল কে যারা পাবে তাদের মানব জনম সার্থক হয়ে যাবে❤❤জয়গুরু দয়াময় 🙏🙏🙏
❤❤❤
অঅঅ যা
গড় ঙ বড়
হা❤😅😮😢🎉😂 36:31 @@MDJubaid-f8g
@@MDJubaid-f8g❤ও
❤
@@MDJubaid-f8gআ😂উঃ ঘি ঘি
Yes
জাবের ভাই আপনি সত্য,আপনার বাবা জাহাজের সত্য,আর তার ই ইসলাম সত্য
মাওলানা জাবের আল জাহাঙ্গীর হুজুর,সত্যটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন,আল্লাহ আপনাকে সেই তৌফিক দান করুন,শুভকামনা হুজুর আপনার জন্য
kazi Zaber is absolutely right. It's a vast knowledgeable discussion.
অনেক সুন্দর জাবেদ ভাই জয়ী হয়েছে
হাদিস গোলায়ে খান গে।
উপস্থাপন আপনাকে ধন্যবাদ। সত্য প্রকাশ করা/আলোচনা সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
জাবের সাহেব আপনাকে অনেক অনেক ধন্য বাদ আপনি সত্য বলেন আপনার কথা হলো কোরআন থেকে
জাবের ভাই এগিয়ে যাও, লাইনে থাকো , সাথে আছি । ।
উপস্থাপক দাদাভাইকে অভিনন্দন
জাবেদ ভাইকে ধন্যবাদ
সূরা ইব্রাহিম আয়াত (৪) وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ رَّسُوۡلٍ اِلَّا بِلِسَانِ قَوۡمِهٖ لِیُبَیِّنَ لَهُمۡ ؕ فَیُضِلُّ اللّٰهُ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ আমি প্রত্যেক রসূলকেই তার স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি তাদের নিকট পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করবার জন্য।[1] আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বিভ্রান্ত করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে পরিচালিত করেন। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।। এই আয়াত কোরান শরিফে স্পষ্টভাবে আছে, আমার বুঝে আসে হুজুর কিভাবে অস্বীকার করলো।
উক্ত আয়াতে কি বলা হয়েছে?
[Mashuk Alam]
23/04/2023
RAHMAT ULLAH
হুজুর ভাই তো কুরআনের কোন কথাই বলে নাই সে বলেছে হাদিস বড় না কোরআন বড়
এরা মুনাফেক
জাবের ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
জাবেদ ভাইয়ের কথাগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে জয়গুরু
জাবের সাহেবের আলোচনা গঠনমূলক।
অপূর্ব।
জয় বাবা জাহাঙ্গীর।
Thank you kaji Jaber Ahmed .peace be on you inshallah.
সাবাস, জাবের ভাই এত সুন্দর আলোচনা করার জন্য।
বাবা জাহাঙ্গীর হাজার বছরে একবার আসে,,,
জ্ঞানের মহা সাগর বাবা আল জাহাঙ্গীর
সব থেকে একটা কথা ভালো লেগেছে হুজুর শরিফ আর কোআন শরিফের পার্থক্য টা বুঝিয়ে বলা ধন্যবাদ ভাই সত্য প্রকাশ করার জন্য
মাওলানা জাবের আল সুরেশ্বরী কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই কারণ উনি সম্পূর্ণ কুরআনকে আঁকড়ে ধরে রেখেছেন জাবের আল সুরেশ্বরী আলোচনা পবিত্র কুরআন সম্মত তাই ওনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
জয় বাবা জাহাঙ্গীর আল সুরেশ সরি জয় গুরু জাবের ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য গুলোকে তুলে ধরার জন্য ধন্য আপনি ধন্য জয় বাবা জাহাঙ্গীর
# জাবের ভাইয়ের উক্তি হলো নবুয়ত খতম কিন্তু রেসালত চলমান
অপর পক্ষে মোল্লা বলেন নবুয়ত ও রেসালত উভয়ই খতম। আলোচনায়
জবেরভাইয়ের উক্তিখাঁটি অলংকার
মোল্লার উক্তি খাত মিশ্রিত। ধন্যবাদ জাবের ভাইকে।
বুদ্ধি বিবেচনা কি এক্কেবারে গলায় খাইছো মুফতি সাহেব কত রেফারেন্স দিল সেটা তুমি শোনোননি
জাবের ভাই আপনার কথাগুলো আমাকে ব্যাধ করছে আপনার ভক্ত হতে So ❤️
জয় জাবের ভাই ।অনেক ভাল বলছেন । ধন্যবাদ সবাইকে। জয় বাবা জাহাঙ্গীর ।
জাবের ভাই সত্য
আমার মত জাবের ভাই কি
এ বিশ্লেষণের সেই ফাস্ট হয়েছে
জাবের ভাইয়ের কথা শুনে আমার অনেকটাই পরিবর্তন আসছে,,,,আমার জন্য দোয়া করবেন। ❤❤❤❤
জোবায়ের ভাইকে ধন্যবাদ। আমিন
জয় বাবা জাহাঙ্গীর
আজকের আলোচনায় যা বুঝলাম। সুবিধার জন্য কিছু কিছু আলেম যা ইচ্ছা তাই পেশ করেন।এ ক্ষেএে আলোচনায় জাবের সাহেব রাইট।
জাবের ভাই এর ওপর আল্লাহর রহমত আছে,, কি সুন্দর তার ব্যবহার,তার মাধ্যমে সত্যটা জানলাম।।। ওসমান গনির মধ্যে আছে অহংকার।।
জয় বাবা জাহাঙ্গীর ❤❤❤জয় জাবেদ ভাই। সত্যের কথা গুলো হৃদয় শুয়ে যায়। তাই বুঝা যায় জাবেদ ভাই সত্য
কাজী জাবের ভাইকে অনেক ধন্যবাদ !
চমৎকার বাবা জাহাঙ্গীর আপনার কদমে হাজার সালাম
❤❤❤Jaber vai sotti bolar jonno onek onek dhonnobad ❤❤❤❤
ধন্যবাদ
জাবের হুজুরের ❤❤❤
জয়গুরু কাজী জাবের ভাইয়ের জয় হোক
সাধা টুপি মনে হয় কোরান পড়িনি জিবনে
জাবের ভাই আপনি বলেন ওর দারাই হবেনা ও আবু জেহেলের লোক
জাবের ভাইএর অসাধারণ আলোচনা এবং যুক্তিবাদি বিশ্লেষণ,, আাল কুরআন থেকে,
জাবের ভাই আপনার কথা ঠিক।
কোনো হুজুর চলবে না। কুরআন রাইট।
এগুলু হুজুর নামে কলঙ্কের দাগ
মুসলমানের পরে আর কিছু থাকে না- কিন্তু মুসলমানের আগে অনেক স্তর আছে, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভিডিওটি দেখেছি, আমার খুব ভালো লেগেছে জাবের ভাইয়ের কথাগুলো- জাবের ভাই আমার মতে অনেক সুন্দর সূক্ষ্ম তথ্য কোরআন থেকে দিয়েছেন দিয়েছেন।
কত হাজার বছর পরে বাবা জাহাঙ্গীর এসে সত্য দান করলেন জাবের ভাইয়ের আমাদের জন্য শুকরিয়া
জয় বাবা জাহাঙ্গীর। জয় সূফীবাদ।
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ, জাবের ভাই,
জাবের ভাই অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আমার অনেক ভালো লাগলো।
জাবের ভাইকে আমার অন্তরের অন্তস্তল থেকে সম্মান করি তার উপর রহমত বরসিতো হোক৷ সালাম তাকে আমার
জয় গুরু 🥰 জাবের ভাইয়ের কোরান শরিফের সত্যো
কথা গুলি বলেছেন খুব ভালো লাগলো
মারহাবা মারহাবা🥰জয় গুরু,,,,
জয়গুরু বাবা জাহাঙ্গীর জয় বাবা কাজী জাভেদ তুমি সত্যির দরশন। আসাম ধুনুরী। আমার জন্য দোয়া চাই। আমি আপনার দর্শন চাই এবং দর্শন করব।ধনন্যবাদ। আমিন
❤ right
জাবের ভাইকে ধন্যবাদ
জাবেদ সাহেব ১০০% সত্য
মুফতি সাহেব আপনি কুরআনের একটা আয়াত দিয়ে বলেন না তাতে আমরা বুঝতে পারব ভালো
জয় বাবা বেদম ওয়ারসির জয় জাহাঙ্গীরের জয়। জাবের স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য বলার জন্য। দর্শনা সীমান্তে চুয়াডাঙ্গা
বেয়াদব বেয়াদব করা ছাইড়া দিয়া ইসলামের পথে চল দোবো বাঁচাবে না বেয়াদব কেডারে ভন্ডামি
মারহাবা মারহাবা জাবের ভাই
জাবেদ সাহেবকে অসংখ্য ধন্যবাদ মুফতি সাহেব কেউ অসংখ্য ধন্যবাদ আলহামদুলিল্লাহ
আমার বাসা কোন্ডা, সাভার, ঢাকা। আমি জাবের ভাই এর অনেক আলোচনা শুনেছি। আমি উনার ফ্যান হয়ে গেছি বার বার, বারংবার সহস্রবার।
জয় জয় সব জয় কালান্দার বা ঈমান আল শুরেরশরী ফি আকবর
জয গুৰু জাবেৰ আল জাহাঙ্গীৰ