@সত্যের সন্ধানে, ভাইজান আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়। ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম। # "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ] # "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ] না বুঝতে পারলে বইলেন।
*"We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth.1 But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness?" (Al-Fussiat: 53)*
"অচিরেই আমরা তাদেরকে আমাদের নিদর্শনাবলী দেখাব, বিশ্ব জগতের প্রান্তসমূহে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয়ে উঠে যে, অবশ্যই এটা (কুরআন) সত্য। এটা কি আপনার রবের সম্পর্কে যথেষ্ট নয় যে, তিনি সব কিছুর উপর সাক্ষী ?" (আল-ফুসসিলাতঃ ৫৩)
যে মারা গেছেন সে ভাগ্যবান ঠিক আছে কিন্তু এই কবর টায় আগে যে ব্যক্তিকে মাটি দেওয়া হইছে সে অনেক দ্বীনদার ভালো ব্যক্তি ছিল যার কারনে তার কবরে এই লেখা গুলি আল্লাহর পক্ষ থেকে লেখা হয়েছে। তাছাড়া এখন যে ব্যক্তি গুলিকে এখানে মাটি দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ তারা সবাই অনেক ভালো থাকবে।
@Nomad SHAH4U - Artist and worldwide Traveller ! এমন কথা কোথাও বলা নেই জনাব। অনুরোধ থাকবে একবার বাংলায় কুরআন শরীফ পড়ে নেবেন। শোনা কথায় কান না দিয়ে নিজে যাচাই করে নিন।
@Nomad SHAH4U - Artist and worldwide Traveller ! Dear sir, what I tried to say is, please read the whole Quran by yourself so that when you hear anything illogical about Islam you can cross verify it. I was a student of mathematics and after I read Quran I found Quran as highly a rational book. Trust me I am not exaggerating.
@সত্যের সন্ধানে, ভাইজান আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়। ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম। # "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ] # "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ] না বুঝতে পারলে বইলেন।
*"We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth.1 But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness?" (Al-Fussiat: 53)*
"অচিরেই আমরা তাদেরকে আমাদের নিদর্শনাবলী দেখাব, বিশ্ব জগতের প্রান্তসমূহে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয়ে উঠে যে, অবশ্যই এটা (কুরআন) সত্য। এটা কি আপনার রবের সম্পর্কে যথেষ্ট নয় যে, তিনি সব কিছুর উপর সাক্ষী ?" (আল-ফুসসিলাতঃ ৫৩)
*"We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth.1 But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness?" (Al-Fussiat: 53)*
ঐ ব্যক্তি কতোই না ভাগ্যবান যার কবরে পবিত্র কোরআনের হরফ খুদায় হয়ে গেছে অলৌকিক ভাবে সুবহানআল্লাহ আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করুন আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] 📚আল্লাহপাক বলেন- ✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ। ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
@সত্যের সন্ধানে, ভাইজান আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়। ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম। # "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ] # "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ] না বুঝতে পারলে বইলেন।
আরবীতে পেশাব পায়খানা শব্দ দেখলেও ছাগু সমাজ পবিত্র মনে করে। তেতুল শফি, কাশেমি সহ এত পীর হুজুর মরলো কারো কবরে এসব লেখা এলোনা এর কবরে এলো কারন কি? অবশ্য যে দেশে সাঈদিকে চান্দে পাঠিয়ে শত কোটি টাকার সম্প্দ পোড়ানো হয় সেই অসভ্য অশিক্ষিত মুর্খ সমাজের থেকে বেশি কিছু ভাল আশা করাই ভুল।
দেবী দুর্গার 🔥জঙ্গি প্রতিমা ✳✳✳✳⚅❎❎❎❎ ❎পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা। ✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি। ❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:- 🖐বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র। 🖐ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ ✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। ✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি,আর পতিতালয়ের মাটি। ✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়। ✔এই নব কন্যারা হলেন ১ নর্তকী/ অভিনেত্রী ২ কাপালিক ৩ ধোপানী ৪ নাপিতানি ৫ ব্রাহ্মণী ৬ শূদ্রাণী ৭ গোয়ালিনী ৮ মালিনী ৯ পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে 📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান। হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ ❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত 📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি । অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু 📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে। গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর 📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে। বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” ঋকবেদ ২;৪৫;১৬ “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই। ঋকবেদ ১;২;৩ “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” ঋকবেদ ১০;১২১;৩) 📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - 📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না। গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ - ✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ - [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] 📚আল্লাহপাক বলেন- ✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
এই জানোয়ারের বাচ্চারা ভালোবাসা এখানে দেখাতে হবে, ফেক আইডি খুলে উল্টাপাল্টা কমেন্ট করতে আসিস,এই ধরনের কমেন্ট দেখলে তোদের জুতা পেটা করতে ইচ্ছে করে, আর কিছু কিছু আবালচোদা পাবলিক এইসব কমেন্ট দেখে আমিন আমিন শুরু করে!
@সত্যের সন্ধানে, ভাইজান আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়। ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম। # "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ] # "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ] না বুঝতে পারলে বইলেন।
@সত্যের সন্ধানে, ভাইজান আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়। ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম। # "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ] # "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ] না বুঝতে পারলে বইলেন।
দেবী দুর্গার 🔥জঙ্গি প্রতিমা ✳✳✳✳⚅❎❎❎❎ ❎পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা। ✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি। ❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:- 🖐বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র। 🖐ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ ✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। ✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি,আর পতিতালয়ের মাটি। ✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়। ✔এই নব কন্যারা হলেন ১ নর্তকী/ অভিনেত্রী ২ কাপালিক ৩ ধোপানী ৪ নাপিতানি ৫ ব্রাহ্মণী ৬ শূদ্রাণী ৭ গোয়ালিনী ৮ মালিনী ৯ পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে 📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান। হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ ❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত 📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি । অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু 📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে। গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর 📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে। বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” ঋকবেদ ২;৪৫;১৬ “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই। ঋকবেদ ১;২;৩ “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” ঋকবেদ ১০;১২১;৩) 📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - 📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না। গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ - ✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ - [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
আসলে এদেশে মানুষের বিনোদনের তো কিছু নেই -- সব কিছুতেই এরা শিরক খুঁজে বেড়ায় -- তাই কোথায় কোন একটা খবর পেলে পঙ্গপালের মত সেখানে তারা ভিড় করে। মাটি খুড়ল আর আরবি লেখা পেল এ যেন সাঈদীকে চাঁদে দেখার মত। যত সব আহমক, বেক্কলে দেশ ভরে গেছে -- কারণ দেশে তো আর সুশিক্ষা নেই।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] 📚আল্লাহপাক বলেন- ✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ। ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
@@irangpur1465 মাতায় কিছু আছে নবিপাক (দঃ)রজানেনা মতাবেদ রয়েছে না কোরান প্রতেক আয়াত অর্থ ব্যাখা তপচির সুদু তা না ১৮ হাজার মাকলুকা মুখে ভাষা আল্লাহ রাসুল (দঃ)জানে।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] 📚আল্লাহপাক বলেন- ✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
ইসলাম সত্য আর অন্যেরা মিথ্যা তাই বলতে চাইছেন আর আমি এসবকে ভেলকি মুসলিমরা এমন কোন কাজ নেই।মানুষকে গোজামিল দিয়ে ইসলামকে প্রতিস্টিত করতে চায় আর কিছুই না সব হচ্ছে ভেলকিবাজী ওকে
@@rakibmia1639 দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা। ✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি। ❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:- 🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র। 🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ ✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। ✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- 👉🔸️গাভীর মূত্র 👉🔸️গোবর 👉🔸️ধানের শিস 👉🔸️গঙ্গার জল 👉🔸️রাজ দরবারের মাটি 👉🔸️চৌমাথার মাটি 👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা 👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি 👉🔸️গঙ্গামাটি আর 👉🔸️পতিতালয়ের মাটি। ✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়। ✔এই নব কন্যারা হলেন:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ ১ নর্তকী/ অভিনেত্রী ২ কাপালিক ৩ ধোপানী ৪ নাপিতানি ৫ ব্রাহ্মণী ৬ শূদ্রাণী ৭ গোয়ালিনী ৮ মালিনী ৯ পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে। ✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি! ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀ 📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান। 👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ 📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত 📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি । অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু 📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে। গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর 📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে। বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” ঋকবেদ ২;৪৫;১৬ “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই। ঋকবেদ ১;২;৩ “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” ঋকবেদ ১০;১২১;৩) 📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - 📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না। গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ - ✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ - [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
@সত্যের সন্ধানে, ভাইজান আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়। ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম। # "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ] # "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ] না বুঝতে পারলে বইলেন।
আরবীতে পেশাব পায়খানা শব্দ দেখলেও ছাগু সমাজ পবিত্র মনে করে। তেতুল শফি, কাশেমি সহ এত পীর হুজুর মরলো কারো কবরে এসব লেখা এলোনা এর কবরে এলো কারন কি? অবশ্য যে দেশে সাঈদিকে চান্দে পাঠিয়ে শত কোটি টাকার সম্প্দ পোড়ানো হয় সেই অসভ্য অশিক্ষিত মুর্খ সমাজের থেকে বেশি কিছু ভাল আশা করাই ভুল।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] 📚আল্লাহপাক বলেন- ✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করি কারন আমি মুসলিম। আলহামদুলিল্লাহ
3 ปีที่แล้ว +1
Arbi te jodi paikhana oo lekha thake amader uneducated chagoler baccha kuttarjaat guli eaita re miracle mone korbe. Eto namaz, eto koran, eto mafhil tarpore deshe eto corruption, rape ar crime keno? karon shobai eaishob fake arbi pichone ghure. Kintu keo valo manush hoyte chai na. Kurigramer arbi nia report na koyra kurigramer shobcheye clean ar valo manush re nia report koren. Kintu oyshob report eai chagol ra dekhbe na
দেবী দুর্গার 🔥জঙ্গি প্রতিমা ✳✳✳✳⚅❎❎❎❎ ❎পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা। ✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি। ❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:- 🖐বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র। 🖐ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ ✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। ✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি,আর পতিতালয়ের মাটি। ✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়। ✔এই নব কন্যারা হলেন ১ নর্তকী/ অভিনেত্রী ২ কাপালিক ৩ ধোপানী ৪ নাপিতানি ৫ ব্রাহ্মণী ৬ শূদ্রাণী ৭ গোয়ালিনী ৮ মালিনী ৯ পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে 📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান। হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ ❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত 📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি । অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু 📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে। গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর 📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে। বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” ঋকবেদ ২;৪৫;১৬ “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই। ঋকবেদ ১;২;৩ “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” ঋকবেদ ১০;১২১;৩) 📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - 📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না। গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ - ✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ - [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] 📚আল্লাহপাক বলেন- ✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
সূরা আন নাহল (16) : আয়াত 67 সূরা আল মায়িদা (05) : আয়াত 90 এগুলো আয়াত পড়লে বুঝতে পারবেন আল্লাহ্ সকালবেলায় একটা তো বিকেলে আরেক কথা বলেন। আল্লাহ্ ও মোহাম্মদ দুজনেই মাতাল তাই বলতেই পারেন। আপনিও কি তাদের মতো মাতাল হয়েছেন?
@সত্যের সন্ধানে, ভাইজান আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়। ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম। # "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ] # "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ] না বুঝতে পারলে বইলেন।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] 📚আল্লাহপাক বলেন- ✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
*"We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth.1 But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness?" (Al-Fussiat: 53)*
"অচিরেই আমরা তাদেরকে আমাদের নিদর্শনাবলী দেখাব, বিশ্ব জগতের প্রান্তসমূহে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয়ে উঠে যে, অবশ্যই এটা (কুরআন) সত্য। এটা কি আপনার রবের সম্পর্কে যথেষ্ট নয় যে, তিনি সব কিছুর উপর সাক্ষী ?" (আল-ফুসসিলাতঃ ৫৩)
@@jakirulislam472 এটা একটা ভালো লক্ষন। তবে আমাদের সিওরিটি দিয়ে বলা যাবে না, জান্নাত না জাহান্নাম। সাহাবাদের কবরে এমন ছিল.? প্রশ্নটা অবান্তর। কেন যারা জান্নাতি, তাদের সবারই কি একই আলামত দেখা গেছে। বা সব সাহাবাদের কি একই জান্নাতি আলামত ছিল.?
আসলে এদেশে মানুষের বিনোদনের তো কিছু নেই -- সব কিছুতেই এরা শিরক খুঁজে বেড়ায় -- তাই কোথায় কোন একটা খবর পেলে পঙ্গপালের মত সেখানে তারা ভিড় করে। মাটি খুড়ল আর আরবি লেখা পেল এ যেন সাঈদীকে চাঁদে দেখার মত। যত সব আহমক, বেক্কলে দেশ ভরে গেছে -- কারণ দেশে তো আর সুশিক্ষা নেই।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] 📚আল্লাহপাক বলেন- ✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ। ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
খবরটা দেখতে ছিলাম আর নিজের জন্য চিন্তা করতেছিলাম আমি কি নিয়ে জাবো কবরে আমি কি করলাম নিজের জন্য, আসুন সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি আল্লাহর ইবাদত করি, ইনশাআল্লাহ
আল্লাহু আকবার, আল্লাহ পাক মহান, তিনি হায়াতের মালিক মৃত্যুর মালিক, তিনি সব কিছু করতে পারেন।
3 ปีที่แล้ว +1
Arbi te jodi paikhana oo lekha thake amader uneducated chagoler baccha kuttarjaat guli eaita re miracle mone korbe. Eto namaz, eto koran, eto mafhil tarpore deshe eto corruption, rape ar crime keno? karon shobai eaishob fake arbi pichone ghure. Kintu keo valo manush hoyte chai na. Kurigramer arbi nia report na koyra kurigramer shobcheye clean ar valo manush re nia report koren. Kintu oyshob report eai chagol ra dekhbe na
@সত্যের সন্ধানে, ভাইজান আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়। ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম। # "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ] # "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ] না বুঝতে পারলে বইলেন।।
@সত্যের সন্ধানে, ভাইজান আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়। ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম। # "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ] # "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ] না বুঝতে পারলে বইলেন।
দেবী দুর্গার 🔥জঙ্গি প্রতিমা ✳✳✳✳⚅❎❎❎❎ ❎পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা। ✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি। ❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:- 🖐বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র। 🖐ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ ✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। ✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি,আর পতিতালয়ের মাটি। ✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়। ✔এই নব কন্যারা হলেন ১ নর্তকী/ অভিনেত্রী ২ কাপালিক ৩ ধোপানী ৪ নাপিতানি ৫ ব্রাহ্মণী ৬ শূদ্রাণী ৭ গোয়ালিনী ৮ মালিনী ৯ পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে 📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান। হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ ❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত 📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি । অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু 📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে। গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর 📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে। বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” ঋকবেদ ২;৪৫;১৬ “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই। ঋকবেদ ১;২;৩ “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” ঋকবেদ ১০;১২১;৩) 📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - 📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না। গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ - ✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ - [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] 📚আল্লাহপাক বলেন- ✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
অজান্তেই চোখে পানি চলে আসলো, আল্লাহ আমাদের সবাইকে দিনের পথে কবুল করুন, আমিন
@সত্যের সন্ধানে,
ভাইজান
আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়।
ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম।
# "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ]
# "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ]
না বুঝতে পারলে বইলেন।
@@mrfoysal1879 ভাই ওইডা মালু জানোয়ারের বাচ্চা RSS এর সদস্য
Ameen
আমিন
@@mrfoysal1879 ধন্যবাদ আপনাকে।
আল্লাহু আকবার! আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় বান্দা হিসেবে আমাদেরকেও কবুল করুন আমীন।
আমিন
Amin
Amin
আমিন
@@mdbillalhossain4005 - Arbi te jodi paikhana oo lekha thake amader uneducated chagoler baccha kuttarjaat guli eaita re miracle mone korbe. Eto namaz, eto koran, eto mafhil tarpore deshe eto corruption, rape ar crime keno? karon shobai eaishob fake arbi pichone ghure. Kintu keo valo manush hoyte chai na. Kurigramer arbi nia report na koyra kurigramer shobcheye clean ar valo manush re nia report koren. Kintu oyshob report eai chagol ra dekhbe na
আল্লাহু আকবার , হে আল্লাহ তুমি আমাদেরকে তোমার প্রিয় বান্দা হিসাবে কবুল করে নিও
Hmmm amin
@@lotaakter131 iffd er meye sathe kotha Buy
আমিন
Amin
যে ঐ কবরে যাবেন, মনে হয় আল্লাহ তাকে জান্নাত বাসী করবেন
না ভাই। শুধুমাত্র কবর দেখতে যাওয়াতে জান্নাত পাওয়া সম্ভব না । জান্নাতে যেতে হলে আল্লাহ ও তাঁর নবী রাসুলদের দেখানো পথে চলতে হবে।
আলহামদুলিল্লাহ আমি গর্বিত আমি একজন মুসলিম
আল্লাহ পাক ভাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন
হাস্যকর!😂
@@monirulislam80952 hossokor mone korar karon ta ki
@@kuasha4624🎉🎉 1:41
আল্লাহু আকবর। সুবহানআল্লাহ.........এই পৃথিবীতে তুমিই আমাদের প্রায়শই স্বরন করিয়ে দাও তোমার অস্তিত্ব। কিন্ত আমারা তোমাকেই ভুলে যাই। হে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করো।
Allahumma Amin
@সত্যের সন্ধানে শালা নাস্তিক। ইসলাম কখোনও গোজামিল নয় ইসলাম মানে শান্তি।
❤আমিন❤
Amin
Ameen
মৃত ব্যক্তি কতনা বাগ্যবান। সময় টিভি কে ধন্যবাদ সত্য নিউজ তুলে ধরার জন্য।
@habi kabi আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক
এখনো সময় আছে ভয় কর তাকে। জিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন । আল্লাহু আকবার
আল্লাহু আকবার,, আল্লাহু আকবার,, আল্লাহু আকবার,,❤️❤️
আল্লাহর এসব নিদর্শন দেখেও মানুষ আল্লাহর ইবাদত করেনা, আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন,
ভাই টা মনে হচ্ছে আল্লাহর পথের পথিক ছিল,সোবহান আল্লাহ _আল্লাহ উনাকে জান্নাতের উচ্চ মাকান দান করুক আর আমাদেরকেও প্রিয় বান্দা হিসেবে কবুল করুক
কোরানের হাফেজ ছিল
Amin
Amin
আমিন
Right
আমি গর্বিত এই জন্য যে আমি হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর উম্মত
Subohan Allah..
তোমার মনে পরে না তখন যখন অন্য ধর্মের মন্দিরে ভাঙচুর করা হয় মুসলিমরা
@@samirdas851 কেরে করে
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ উনি আল্লাহর নেক বান্দা
আল্লাহ এক আল্লাহর কোন শরীক নাই আল্লাহু আকবার
@মুহাম্মদের গনিমতের মাল
হে নাস্তিক!
তদের মতো আবালরা প্রাণীর থেকেও অধম।
সুবাহানাল্লাহ
*"We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth.1 But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness?" (Al-Fussiat: 53)*
কষ্ট ছাড়া কেউ অশ্রু ঝরাতে পারেনা ভালোবাসা ছাড়া কোনো স্বপ্ন হয়্না জীবনে একটা কথা মনে রেখো কাউকে কাদিয়ে নিজের স্বপ্ন সাজানো যায়্ না..
"অচিরেই আমরা তাদেরকে আমাদের নিদর্শনাবলী দেখাব, বিশ্ব জগতের প্রান্তসমূহে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয়ে উঠে যে, অবশ্যই এটা (কুরআন) সত্য। এটা কি আপনার রবের সম্পর্কে যথেষ্ট নয় যে, তিনি সব কিছুর উপর সাক্ষী ?" (আল-ফুসসিলাতঃ ৫৩)
যে লোক টা মারা গেছেন, তিনি সত্যি অনেক ভাগ্যবান, আল্লাহ আমাদের সবাইকে তুমি মাফ করে দাও, 🙏🙏🙏
যে মারা গেছেন সে ভাগ্যবান ঠিক আছে কিন্তু এই কবর টায় আগে যে ব্যক্তিকে মাটি দেওয়া হইছে সে অনেক দ্বীনদার ভালো ব্যক্তি ছিল যার কারনে তার কবরে এই লেখা গুলি আল্লাহর পক্ষ থেকে লেখা হয়েছে। তাছাড়া এখন যে ব্যক্তি গুলিকে এখানে মাটি দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ তারা সবাই অনেক ভালো থাকবে।
@Nomad SHAH4U - Artist and worldwide Traveller ! এমন কথা কোথাও বলা নেই জনাব। অনুরোধ থাকবে একবার বাংলায় কুরআন শরীফ পড়ে নেবেন। শোনা কথায় কান না দিয়ে নিজে যাচাই করে নিন।
@Nomad SHAH4U - Artist and worldwide Traveller ! Dear sir, what I tried to say is, please read the whole Quran by yourself so that when you hear anything illogical about Islam you can cross verify it. I was a student of mathematics and after I read Quran I found Quran as highly a rational book. Trust me I am not exaggerating.
@Nomad SHAH4U - Artist and worldwide Traveller ! Then brother can you please clarify me the story behind 72 hurs
Amin
নিশ্চয়ই মানুষটি ভালো ছিলেন । এরকম ভাগ্য কয়জনের হয়। আললাহ আমাদের কে ওনার মতো কবুল করুক আমিন
X x zoo
ছাগল
আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক আমিন
আমিন
@@mdnomansarif আমার
@@salmanbinledu694 amar ki
কত ভাগ্যবান ওই ব্যক্তি । দুনিয়াতে থাকা অবস্থায়। আল্লাহ পাক তার উপর খুশি ।এইটায় তার একটা নমুনা।
Amin
আমিন
amin
@সত্যের সন্ধানে,
ভাইজান
আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়।
ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম।
# "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ]
# "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ]
না বুঝতে পারলে বইলেন।
আরবীতে পেশাব পায়খানা শব্দ দেখলেও ছাগু সমাজ পবিত্র মনে করে। তেতুল শফি, কাশেমি সহ এত পীর হুজুর মরলো কারো কবরে এসব লেখা এলোনা এর কবরে এলো কারন কি?
সত্যি আমি খুবই গর্বিত আমি হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ) এর উম্মদ!!
Correct spelling first, bro. We are prophet Mohammed(PBUH)'s 'ommot' not 'ommad'. Please read carefully what you read.
বানান ঠিক কর।
Amio
উম্মত হবে
আমিন
আল্লাহ সর্ব শক্তিমান_
ভালো কাজের প্রতিদান আল্লাহর তরফ থেকে জান্নাত!
ভাই আললাহ মহান। সরব শক্তি মান না।
*"We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth.1 But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness?" (Al-Fussiat: 53)*
কষ্ট ছাড়া কেউ অশ্রু ঝরাতে পারেনা ভালোবাসা ছাড়া কোনো স্বপ্ন হয়্না জীবনে একটা কথা মনে রেখো কাউকে কাদিয়ে নিজের স্বপ্ন সাজানো যায়্ না..
"অচিরেই আমরা তাদেরকে আমাদের নিদর্শনাবলী দেখাব, বিশ্ব জগতের প্রান্তসমূহে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয়ে উঠে যে, অবশ্যই এটা (কুরআন) সত্য। এটা কি আপনার রবের সম্পর্কে যথেষ্ট নয় যে, তিনি সব কিছুর উপর সাক্ষী ?" (আল-ফুসসিলাতঃ ৫৩)
@সত্যের সন্ধানে tui borbor
আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করুন আমিন 😥😢😰😥😓
আমিন
আমিন।আমিন।আমিন।
আল্লাহু আকবর।উনি ভাগ্যবান,ঈমানদার ব্যক্তি।আল্লাহ তাকে জান্নাত নসিব করুক।
আমিন আমিন আমিন
Amin
Amin Amin Amin
Right, Amin
Ameen
আমি গর্বিত কারণ আমি হযরত মুহাম্মদ (সঃ)এর উম্মত
আল্লাহু আকবার। মৃত লোকটাকে আল্লাহ তা'আলা জান্নাত নছিব করুক।
আমিন
আমিন
Amin
@সত্যের সন্ধানে abal
*"We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth.1 But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness?" (Al-Fussiat: 53)*
আল্লাহুআকবার।তিনি নিশ্চয়ই আল্লাহর পছন্দনীয় ব্যক্তি ছিলেন। হয়ত আল্লাহ উনাকে কবুল করেছেন।
😊
নিজেদেরকে সংশোধন করার স্পষ্ট বার্তা আমাদের জন্য। আল্লাহ আমাদের সবাইকে মৃত্যুর আগে প্রকৃত মুসলিম হিসেবে কবুল করুন। আমিন ❤️❤️
ঐ ব্যক্তি কতোই না ভাগ্যবান যার কবরে পবিত্র কোরআনের হরফ খুদায় হয়ে গেছে অলৌকিক ভাবে সুবহানআল্লাহ আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করুন আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন
এখানে অলৌকিক কিছুই ঘটেনাই,কোন মানুষ এই আরবি বর্ণ খোদাই করসে।আশা রইল একদিন আপনার মানসিক পরিপক্বতা আসবে।
@@ম্যাক দূর মিয়া
মাশাআল্লাহ কবরটাও খুব সুন্দর হয়েছে🥰এতো কবর কখনোই দেখিনি।কতই না ভাগ্যবান ব্যক্তি সে🥰আল্লাহ মৃত্যুর সময় আমাদের মুখে কালেমা নসিব করিও।
আমার শ্রদ্ধেয় স্যার, আমার বাসার পাশেই থাকেন...উনি অনেক ভাল মানুষ ছিলেন আমাকে টিউশনি করাতেন, এত অমায়িক তার ব্যবহার...আল্লাহ উনাকে কবুল করুন আমিন।
Ki korten Uni??
কিভাবে কি হলো উনার?
,
ব্র্যাকের মহাখালী শাখায় জব করতেন, হৃদরোগে
মারা যান
Golam mosaib, আমাদের একটু বলেন তো এই ব্যাক্তি ব্যাক্তিগত ভাবে কেমন ছিলো, কেমন ভাবে চলাচল করতো??
সুবহানাল্লাহ মৃত্যু ব্যক্তি কী আমল করতেন যে এতোই ভাগ্যবান তিনি । আলহামদুলিল্লাহ
ইনশাল্লাহ আমিও মুসলমান। আল্লাহ যদি রহমত করে কিছুদিন পরে আমি হাফেজের মা হব ইনশাআল্লাহ।
💜
Allah jeno apnar sontan k nek hayat dan kore
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
আমিন
সুবাহানাল্লাহ...সব কিছুই মহান আল্লাহর নিদর্শন ❤️🥰
আলহামদুলিল্লাহ, আমি গর্বিত, আমি একজন মুসলিম।।
লোকটা কেমন সুন্দর একটা কবর উপহার পেলো আল্লাহর তরফ থেকে!
আল্লাহু আকবর।আবারো প্রমাণিত হলো যে ইসলামেই সত্যের ধর্ম।আলহামদুলিল্লাহ!! আমি মুসলিম
এটা নাহলে কি ইসলাম মিথ্যা হতো?
কখনো না। ইসলাম আল্লাহর মননিত ধর্ম
ভাই বর্তমানে ইসলাম কে নিয়া বিধর্মীরা যে পরিমানে কটুক্তি করছে আল্লাহ কিছু নজিরা না দেখালে ওরা বেরে যাবে।।
hi
@@soumyadanceking7145 what?
আমার চ্যানেল কে ঘুরে আসুন।
সুবাহানাল্লাহ ❤❤❤ যার কবরে এই লেখাটা উঠছে তিনি অনেক ভাগ্যবান 😢😢😮😊
ইয়াসিন হল আমাদের রাসুল (সা.) এর অনেক গুলো নামের মধ্যে একটি নাম..যেটা আল্লাহ পাক তার হাবিব এর জন্য রেখেছেন...
রেফারেন্স প্লিজ
রাসূলের নামে মিথ্যা কথা বলা ঠিক নয়।
@@mdanas6008 কথা মিথ্যা নয়
তা-হা, ইয়া সিন, মুযাম্মিল, মুদ্দাসসির,
এগুলো রাসুলুল্লাহ সাঃ এর নাম
নিশ্চয়ই আল্লাহ্ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।
[ সূরা আল-আনফাল ৪৬ ]
313
আল্লাহ আপনে সত্যি একজন আছেন,আপনাকে এবং নবী মোহাম্মদ (স) এবং পবিত্র কোরআন শরীফ কে আমি বিসশাস করি,আমিন
আমিন
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
📚আল্লাহপাক বলেন-
✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম,,,, যারা মুসলিম হয়ে গর্বিত তারা আলহামদুলিল্লাহ বলে যান ্্🙏🙏
মানুষ কি এটা দেখেও সতর্ক হয় না, ভালো আমলের জন্য যেমন সম্মান, খারাপ আমলের জন্য তেমনি শাস্তি।
মরহুম ব্যক্তি একজন কোরআনের হাফেজ ছিলো!
এই খবরটিও করা উচিত ছিলো।
ও, জানা ছিল না 😯💝
রাইট
@@shuvarthyofficial সিরিয়াসলি মরহুম ব্যাক্তি হাফেজ ছিলো?
অইটা আবার ইসলাম প্রচার হত,তাই করেনি।
Refarece?
আল্লাহু আকবার! আল্লাহ তায়ালা তার পছন্দের বান্দা হিসেবে আমাদেরকেও কবুল করুন আমিন ❤
❤❤
এসো সবাই মিলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি
AMIN.....
আমিন
আমিন
Tui namaz poros
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে কবর আজাব থেকে মুক্তি করে দিয় আমিন
@সত্যের সন্ধানে,
ভাইজান
আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়।
ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম।
# "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ]
# "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ]
না বুঝতে পারলে বইলেন।
আরবীতে পেশাব পায়খানা শব্দ দেখলেও ছাগু সমাজ পবিত্র মনে করে। তেতুল শফি, কাশেমি সহ এত পীর হুজুর মরলো কারো কবরে এসব লেখা এলোনা এর কবরে এলো কারন কি? অবশ্য যে দেশে সাঈদিকে চান্দে পাঠিয়ে শত কোটি টাকার সম্প্দ পোড়ানো হয় সেই অসভ্য অশিক্ষিত মুর্খ সমাজের থেকে বেশি কিছু ভাল আশা করাই ভুল।
দেবী দুর্গার 🔥জঙ্গি প্রতিমা
✳✳✳✳⚅❎❎❎❎
❎পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি,আর পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
❎❎❎❎❎❎❎❎❎
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
📚আল্লাহপাক বলেন-
✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
আমি গর্বিত কারণ আমি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর উম্মত
গরব করা ভালো নয়,শুকরিয়া আদায় করুন
অালহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ্। আমিও
The
এই জানোয়ারের বাচ্চারা ভালোবাসা এখানে দেখাতে হবে, ফেক আইডি খুলে উল্টাপাল্টা কমেন্ট করতে আসিস,এই ধরনের কমেন্ট দেখলে তোদের জুতা পেটা করতে ইচ্ছে করে, আর কিছু কিছু আবালচোদা পাবলিক এইসব কমেন্ট দেখে আমিন আমিন শুরু করে!
Allahuakbar...❤️❤️❤️...ashun amra sobay namaz pori...etay amader srestho sompod..
সুবাহান আল্লাহ্,, যারা দুনিয়াতে সৎ ভাবে চলবে,, আল্লাহ্'র হুকুম মেনে চলবে,, তাদের জন্য কবর কে জান্নাতের বাগান কোরে দিবে,, আল্লাহ্,,,
@সত্যের সন্ধানে,
ভাইজান
আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়।
ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম।
# "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ]
# "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ]
না বুঝতে পারলে বইলেন।
@@চট্টলাএক্সপ্রেস-ঘ৬য,, বেশি বুজলে যা হয় আপনি ও তাই,, মনে রাখবেন আল্লাহ্ চাইলে সব কিছুই করতে পারেন,, কার কখন কি হয় সে ভালই জানে।
Amin
@@চট্টলাএক্সপ্রেস-ঘ৬য vai ato sundor nam but namer sathe kothay kono mil nai
@@nusratlaboni7888 আপনি ভাবসিলেন আরবি মুসলিম নাম অথচ মা বোন তুলে গালিগালাজের বদলে যুক্তি দিয়ে কথা বলে তাই অবাক হয়েছেন?
আলহামদুলিল্লাহ মুসলিম হিসেবে আমি গর্বিত।।
Amin
আলহামদুলিললা. আল্লাহ আকবার,
@সত্যের সন্ধানে,
ভাইজান
আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়।
ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম।
# "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ]
# "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ]
না বুঝতে পারলে বইলেন।
@সত্যের সন্ধানে আপনার মতো এরকম কতো নাস্তিক আসছে আর গেছে, ইসলামের বিন্দুমাত্র ক্ষতি হয়নি আর কস্মিনকালেও হবে না ইনশাআল্লাহ।
দেবী দুর্গার 🔥জঙ্গি প্রতিমা
✳✳✳✳⚅❎❎❎❎
❎পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি,আর পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
❎❎❎❎❎❎❎❎❎
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
অনেক ধন্যবাদ, সময় টিভি কে। ভালো খবর প্রচার করার জন্য
প্রিয় নবীজিকে জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসি ❤️❤️❤️❤️❤️
হাফেজা আয়েশা 💜
আজকে জদি এই কবর টা আমার হতো আমার জিবনে আর কিছু চাওয়ার নেই আল্লাহ্ তুমি আমাকে সহ পৃথিবীর সকল মুসলিম জাতিকে তুমি হেদায়েত দান করো আমিন
ভাই তাহলে কাজ করেন সেই অনুযায়ী,,, ইনশাআল্লাহ এর চেয়ে ভাল কিছু পেতে পারেন,,
আসলে এদেশে মানুষের বিনোদনের তো কিছু নেই -- সব কিছুতেই এরা শিরক খুঁজে বেড়ায় -- তাই কোথায় কোন একটা খবর পেলে পঙ্গপালের মত সেখানে তারা ভিড় করে। মাটি খুড়ল আর আরবি লেখা পেল এ যেন সাঈদীকে চাঁদে দেখার মত। যত সব আহমক, বেক্কলে দেশ ভরে গেছে -- কারণ দেশে তো আর সুশিক্ষা নেই।
@@Tom-nu5ix আপনার সমস্যা কি ভাই,আপনি হিন্দু?
@@Tom-nu5ix sotti ki mittha allah valo jane. Tobe apnar problem ki apni ki hindu naki??? Apnar gaye eto lage kno
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
📚আল্লাহপাক বলেন-
✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
চোখে পানি চলে আসলো,,এতদিন আমাদের রবকে ভালোভাবে চিনতে পারি নাই
শুধু রবকে দেখলেন রব কি লেখলেন তা
বুজলেন না
Right
আমিন
অ
অললল্ক
প
এতদিন চেনেন নাই কেন ভাই? কি করছেন এতদিন।
আমি গর্বিত আমি মুসলিম আর আমার ধর্ম ইসলাম আলহামদুলিল্লাহ।
ইয়াসিন হচ্ছে দুটি আরবি বর্ণের সমষ্টি। এটি সূরা ইয়াসিনের প্রথম আয়াত। এর অর্থ আল্লাহ, রাসূল ছাড়া কেউ জানেনা।
এর অর্থ রাসূল সা: ও জানতেন না। জানলে আমাদের ও জানাতেন। এই শব্দের অর্থ কেবল আল্লাহ জানেন। কেবল তিনিই জানেন।
@@saifanwartauhid1702 yes you're right
@@saifanwartauhid1702 yes you r right
আল্লাহই ভাল জানেন কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানতাম কিনা মতভেদ রয়েছে!
@@irangpur1465 মাতায় কিছু আছে নবিপাক (দঃ)রজানেনা মতাবেদ রয়েছে না কোরান প্রতেক আয়াত অর্থ ব্যাখা তপচির সুদু তা না ১৮ হাজার মাকলুকা মুখে ভাষা আল্লাহ রাসুল (দঃ)জানে।
মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে লক্ষ কুটি শুকরিয়া একজন মুলিমের ঘরে জন্ম ও শেষ নবীর উম্মত হিসেবে
কবুল করার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
📚আল্লাহপাক বলেন-
✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
👳👳👳কে কে আগামী কাল,, জুম্মার,,নামাজের প্রস্তুতি নিচ্ছে 👳👳👳
Lok down tai jumma ni
আসসালামু আলাইকুম আমি এই মাত্র ফজর নামাজ পড়ে উঠলাম,,,,জুম্মা মুবারক ভাই কেমন আছেন
জুম্মা মোবারক
সবাই মনে হয় প্রবাসি জুম্মা মোবারক
আমি
যে লোকটির জন্য ওই কবর টি খোলা হয়েছে,,, সে সত্যিই অনেক ভাগ্যবান🙂✨আর বলতেও বাকি রইলো নাহ যে সে জান্নাতি💕
লোকটি সত্যিই নেককার,আল্লা ওনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক, আর আমাদের সাবাইকে হেদায়েত করুক।
Amin
আমিন
Amin
Ameen
Amin
দেখ মানুষ দেখ ইসলাম সত্য সত্য
সুবাহানআল্লাহ্
ইসলাম সত্য আর অন্যেরা মিথ্যা তাই বলতে চাইছেন আর আমি এসবকে ভেলকি মুসলিমরা এমন কোন কাজ নেই।মানুষকে গোজামিল দিয়ে ইসলামকে প্রতিস্টিত করতে চায় আর কিছুই না সব হচ্ছে ভেলকিবাজী ওকে
🤣🤣🤣
@@rakibmia1639
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
সুবহান আল্লাহ
Islam is best
আলহামদুলিল্লাহ মুসলমানের কবরে এরকম হওয়াই উচিত হক পথে থাকলে এরকমই হয়
Ameen ameen ameen
যারা সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করে না আল্লাহ তাদের তুমি তোমার রহমতের হেদায়েত দান করো।
দুনিয়ায় সৃষ্টি কর্তা বলতে কেউ নেই যা আছে সব মানুষের আবিষ্কার।
@সত্যের সন্ধানে,
ভাইজান
আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়।
ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম।
# "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ]
# "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ]
না বুঝতে পারলে বইলেন।
আরবীতে পেশাব পায়খানা শব্দ দেখলেও ছাগু সমাজ পবিত্র মনে করে। তেতুল শফি, কাশেমি সহ এত পীর হুজুর মরলো কারো কবরে এসব লেখা এলোনা এর কবরে এলো কারন কি? অবশ্য যে দেশে সাঈদিকে চান্দে পাঠিয়ে শত কোটি টাকার সম্প্দ পোড়ানো হয় সেই অসভ্য অশিক্ষিত মুর্খ সমাজের থেকে বেশি কিছু ভাল আশা করাই ভুল।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
📚আল্লাহপাক বলেন-
✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করি কারন আমি মুসলিম। আলহামদুলিল্লাহ
Arbi te jodi paikhana oo lekha thake amader uneducated chagoler baccha kuttarjaat guli eaita re miracle mone korbe. Eto namaz, eto koran, eto mafhil tarpore deshe eto corruption, rape ar crime keno? karon shobai eaishob fake arbi pichone ghure. Kintu keo valo manush hoyte chai na. Kurigramer arbi nia report na koyra kurigramer shobcheye clean ar valo manush re nia report koren. Kintu oyshob report eai chagol ra dekhbe na
আলহামদুলিল্লাহ
@ আসসালামু আলাইকুম কেমন আচেন ভাইয়া আশা করি একমাত্র মহান আল্লাহ্ পাক রাব্বুল আলামীনের অশেষ রহমতে ভালো আছে,আপনাকে বলতেচি নিশ্চয়ই ইসলাম ধর্ম একমাত্র শান্তির ধর্ম,প্রবিত্র আল্ কোরান মজিদ সত্যি সত্যি আসমানী কিতাব,যা শয়ং একমাত্র মহান আল্লাহ্ পাক রাব্বুল আলামীনে নাজিল করেছেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাঃ মে মাধ্যমে,আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন🕋
দেবী দুর্গার 🔥জঙ্গি প্রতিমা
✳✳✳✳⚅❎❎❎❎
❎পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি,আর পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
❎❎❎❎❎❎❎❎❎
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
📚আল্লাহপাক বলেন-
✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
আলহামদুলিল্লাহ আমি গর্বিত যে আমি একজন মুসলিম এবং আমার ধর্ম সত্য 💝💖💝💖
সূরা আন নাহল (16) : আয়াত 67
সূরা আল মায়িদা (05) : আয়াত 90
এগুলো আয়াত পড়লে বুঝতে পারবেন
আল্লাহ্ সকালবেলায় একটা তো বিকেলে আরেক কথা বলেন। আল্লাহ্ ও মোহাম্মদ দুজনেই মাতাল তাই বলতেই পারেন।
আপনিও কি তাদের মতো মাতাল হয়েছেন?
ভাই মনের মধ্যে খটকা লাগে না কি যে এমনে কইরা কইতাছেন?
আমিন আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার
Abkrsqgjk😂😂😂😂
আল্লহু আকবর
আল্লাহু আকবার
আল্লাহ তার প্রিয় বান্দাদের জন্য কত কিছুই রেখেছে
আমরা তা হয়তো যানীনা
ইসলাম ধর্ম যে চিরন্তন সত্য তার আরো একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এটি✌✌✌✌❤
Allahuakbar🤲
@সত্যের সন্ধানে তোরে যে কেউ গুনতেছে না দেখছিস? সব জায়গায় কমেন্ট করিস কেউ যে পাত্তা দেয় না?
আবালের মত এগুলি করতে থাক
@সত্যের সন্ধানে,
ভাইজান
আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়।
ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম।
# "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ]
# "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ]
না বুঝতে পারলে বইলেন।
@সত্যের সন্ধানে কি রে তুই বাংলাদেশে নি😠😡
যলদি ইন্ডিয়া যা বাঁচতে পারবি না বাংলাদেশে থাকলে🔫
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
📚আল্লাহপাক বলেন-
✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সা)
@সত্যের সন্ধানে chop thak
*"We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth.1 But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness?" (Al-Fussiat: 53)*
"অচিরেই আমরা তাদেরকে আমাদের নিদর্শনাবলী দেখাব, বিশ্ব জগতের প্রান্তসমূহে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয়ে উঠে যে, অবশ্যই এটা (কুরআন) সত্য। এটা কি আপনার রবের সম্পর্কে যথেষ্ট নয় যে, তিনি সব কিছুর উপর সাক্ষী ?" (আল-ফুসসিলাতঃ ৫৩)
@@nakibulislam8704 সত্যের সন্ধানে নামক তার চ্যানেলে একবার ঘুরে এসে দেখতে পারেন সে কিভাবে ইসলামকে অপমান করছে
@সত্যের সন্ধানে she nijei nastik sobai tar channel report mere chande pathai den
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
আল্লাহ্ পাক আমাদের সন্তানদের
কুরআনের হাফেজ হিসেবে গড়ে তোলার
তৌফিক দান করুক। আমিন।
আল্লাহু আকবার। মহান আল্লাহ তয়ালার নিকট অশেষ শুকরিয়া আমরা মুসলমান ও প্রিয়নবি হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত।
আল্লাহু আকবার আমাদের মুসলিমদের সবার খবর এরকম হোক আল্লাহর রহমত সহায় হোক সবার জন্য আমিন
আল্লাহু আকবার,,,, মৃত ব্যক্তিকে আল্লাহ জান্নাত বাসি করুন,,,,,
আল্লাহু আকবার, আল্লাহতায়ালা যেন আমাদের সবাইকে কবুল করেন। আমিন।
Amin
Amin
Amin
Amin!
Amin
জান্নাতি ব্যক্তিদের কবরে এরকম অনেক আলামত দেখা যায় অনেক পূর্বে থেকেই।আল্লাহ তায়ালা মরহুম কে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুক।আমিন
সাহাবীগণের কবরে এরকম কিছু কি কখনো দেখা গিয়েছিল ?
@@jakirulislam472 এটা একটা ভালো লক্ষন। তবে আমাদের সিওরিটি দিয়ে বলা যাবে না, জান্নাত না জাহান্নাম।
সাহাবাদের কবরে এমন ছিল.?
প্রশ্নটা অবান্তর।
কেন যারা জান্নাতি, তাদের সবারই কি একই আলামত দেখা গেছে। বা সব সাহাবাদের কি একই জান্নাতি আলামত ছিল.?
এই কবরের মাটি বালিশের নিচে রাখলে যাদের বাচ্চা হয়না তাদের আবার বাচ্চা হয়, একজনের একটা মেয়ে হয়েছে
@@SharifulIslam-rw4kx Kon kobor?
Balu ar pani mile dheu er moto ekta shape hoise, islam er modon gula arbi okhhor banay dise.sagoler baccha. 😂😂😂🤦
আল্লাহ আপনি সকল মুসলিম ভাই ও বোনকে ঈমান নিয়ে কবরে যাওয়ার তওপিক দিয়েন আমিন
সুবহানাল্লাহ আল্লাহর কাছে এমন কবর কে কে চান,, আল্লাহ তুমি আমাদের নসিবে এমন একটি কবর দান করিও 💖💖
আমিন
আসলে এদেশে মানুষের বিনোদনের তো কিছু নেই -- সব কিছুতেই এরা শিরক খুঁজে বেড়ায় -- তাই কোথায় কোন একটা খবর পেলে পঙ্গপালের মত সেখানে তারা ভিড় করে। মাটি খুড়ল আর আরবি লেখা পেল এ যেন সাঈদীকে চাঁদে দেখার মত। যত সব আহমক, বেক্কলে দেশ ভরে গেছে -- কারণ দেশে তো আর সুশিক্ষা নেই।
আপনার মতো সুশিক্ষিত লোকের বড় অভাব ।
আমিন 💚💚
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
📚আল্লাহপাক বলেন-
✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
খবরটা দেখতে ছিলাম আর নিজের জন্য চিন্তা করতেছিলাম আমি কি নিয়ে জাবো কবরে আমি কি করলাম নিজের জন্য, আসুন সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি আল্লাহর ইবাদত করি, ইনশাআল্লাহ
Alhamdulliah
আল্লাহ তুমি আমাকে মাফ করে দাও আমিন,,,, আমাকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করো আমিন 😥😥😥😥
Thik bolsen....
আলহামদুলিল্লাহ আমি গর্বিত আমি মুসলিম পরিবার জন্ম নেওয়ার কারণে আল্লাহর বান্দা হওয়ার কারণে
ফেসবুকে খবরটা দেখে ভাবছিলাম ভুয়া খবর।এখন জানলাম শত্য ধন্যবাদ সময় টিভি
হয়তোবা সে কোরআন এর বেশিরভাগ সুরা ইয়া সিন পরেছিলো,তাই হয়তোবা সাক্ষি হিসেবে তারা কবরের পাশেই চলে এসেছে
Right
Eta kono karon na, oita kono purano mosjid ba building chilo hoito
Allah e valo janen. Ei bapare andaza khota bola thik na.
@@AnjumulHaque asche amr karon bisheshoggo.khobor ta arekbar monojog dia shunen.bodhodoy howk apnar
@@AnjumulHaque Vai apni plz vibeo ta Valo kore dakhen . Apner ki ga joltesa
ভাইটিকে আল্লাহ জান্নাত বাসী করুক❤❤
Ameen 🤲
Amin
Ameen
Alhamdulillah
@Md Jony Sarkar ম ki 😂😂😂
সবই আল্লাহর খেলা, আমিন
সুবহানআল্লাহ , সে কতই না ভাগ্যবান । আল্লাহ তাঁকে জান্নাতে সর্বোচ্চ মাকাআম দান করুক । আমিন
এক বছর পর দেখলাম নিউজ, আলহামদুলিল্লাহ তা-ও তো আল্লাহ পাক দেখালেন।
you r right
আমি ২ বছর পর দেখলাম তাও তো আল্লাহ দেখালেন
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ এই ভাই কে তুমি জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব কর
আমিন
আমিন
আমিন❤️❤️❤️
আমিন
Amin
❤️ আল্লাহু আকবার ❤️
-আজ যদি বিছানা ছেড়ে নামাজে দাঁড়াও;🌸🥀
-কাল কবর তোমার জন্য বিছানা হয়ে যাবে!🥰❤️
Tomi namej podo??
Porda kore na abar aise koborer gan dite🙄
Oooo Toi to Haram jinis sikhas sobaire
Toi sob teenage baccagre kemne biar age balobaste hoi ya shikas abar aisos koborer gan dite🙄
😲
You don't know where to comment?
আল্লাহ আপনার কাছে দোয়া করি আপনি এই কবর বাসীকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করে দিয়েন ৷ আমিন!
Amin
আমরা মুসলিম।এটাই সত্য।এবং আমি গর্বিত। 💯
প্রমান কি? প্রমান করেন
আলহামদুলিল্লাহ আমি গর্বিত আমি একজন মুসলিম 💝💖
@@faysalabrar5715 প্রমান কি দেখেন না! আপনারা জিবনে বলতে পারবেন যে আপনাদের ভগবান এর নাম কনো খানে দেখা গেছে! আমরা বলতে পারবো যে গাছে ও আল্লাহু নাম আছে
@@mdanasprothan are oshikkhito gondo murkho ami muslim
@@mdanasprothan eshb kore kore aj tora amr praner islam tarei tamasha banaisos unplanned birth ra munafeks
আমি গর্বিত কারন আমি একজন মুসলিম 💓
আল্লাহু আকবার, আল্লাহ পাক মহান, তিনি হায়াতের মালিক মৃত্যুর মালিক, তিনি সব কিছু করতে পারেন।
Arbi te jodi paikhana oo lekha thake amader uneducated chagoler baccha kuttarjaat guli eaita re miracle mone korbe. Eto namaz, eto koran, eto mafhil tarpore deshe eto corruption, rape ar crime keno? karon shobai eaishob fake arbi pichone ghure. Kintu keo valo manush hoyte chai na. Kurigramer arbi nia report na koyra kurigramer shobcheye clean ar valo manush re nia report koren. Kintu oyshob report eai chagol ra dekhbe na
Amin
ওনি কবরে যাওয়ার আগেই আল্লাহ্ তা'আলা ওনার কবর কে জান্নাতুল ফেরদৌস বানিয়ে রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ্... আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে ইমানের সাথে মৃত্যু দিয়ো আমিন
@সত্যের সন্ধানে,
ভাইজান
আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়।
ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম।
# "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ]
# "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ]
না বুঝতে পারলে বইলেন।।
@সত্যের সন্ধানে নষ্ট তরে কে বলছে কমেন্ট করতে নাস্তিকের জাত
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ! সময় টিভিকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে মুসলিমদের ইমানকে শক্তিশালী করার জন্য সত্য ও বাস্তব ভিডিও দেখানো জন্য। আল্লাহু আকবর।
আলহামদুলিল্লা ওই ভাইয়ের জন্য জান্নাত এর সু সংবাদ দিয়েছেন আল্লাহ ।
পাগল নাকী আপনে,😂😂😂😂😂
আল্লাহ্ তুমি আমাদের কবরে ও
এরকম আরবি হরফ উঠাই ও আমিন
আমিন
Amin
Amin
আমিন
আমিন
ওই মানুষটার ভাগ্য অনেক ভালো তাকে আল্লাহ ওনাকে জান্নাত নসিব করুক আমিন
কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব হবে।আল-হাদীস
@সত্যের সন্ধানে,
ভাইজান
আমাদের কুরআনের সুরা বাকারা এর ২৩ ও ২৪ নম্বর আয়াতে একটা চ্যালেঞ্জ আছে। ১৪০০ শত বছর আগের ঐ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা আজও পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে করতে পারে নি। পৃথিবীর আর কোনো ধর্মে এরকম চ্যালেঞ্জ নাই। যদি থাকে আমাকে দেখান আমি দেখতে চাই। এখন যুগ অনেক আধুনিক হয়ে গেছে চাইলেই এখন কেউ কাউকে বোকা বানাতে পারে না। গুগলে সার্চ দিলে এখন সব কিছু পাওয়া যায়।
ভাইজান এত কষ্ট করে এগুলো না লিখে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন দেখবেন ইসলাম ভেনিস হয়ে গেছে। আর তা করতে না পারলে অযথা কষ্ট করে এগুলো লিখেন না, কোনো লাভ হবে না। ↓ নিচে চ্যালেঞ্জ টা দিলাম।
# "এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।" [ সুরা বাকারা ২:২৩ ]
# "আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।" [ সুরা বাকারা ২:২৪ ]
না বুঝতে পারলে বইলেন।
রাইট
দেবী দুর্গার 🔥জঙ্গি প্রতিমা
✳✳✳✳⚅❎❎❎❎
❎পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি,আর পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
❎❎❎❎❎❎❎❎❎
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
📚আল্লাহপাক বলেন-
✏বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
দেখ মানুষ ইসলাম যে সত্য, সুবাহানআল্লাহ্
সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ,,, ওই মৃত ব্যক্তি কতই না ভাগ্যবান❤️
আল্লাহ তায়ালা ওনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক,,, আমিন
Amin
আমিন
Amin
আমিন
আকাবাকা কিছু দাগ দেখেই বলা শুরু করে দিয়েছে আরবি লেখা। আলিফ বা তা ছা কোনো অক্ষরই সেখানে নেই। মুর্খ জনগন। হে আল্লাহ, এদের মাথায় বুদ্ধি দাও, আমিন।
পশ্চিমে আরবি ভাষা ভেসে উঠেছে,,
আলহামদুলিল্লাহ,,,
কতই না ভাগ্যবান সে ব্যাক্তি
যার জন্য কবর ও স্বাগত জানায়,,
সব মুসলিম যেন এমনই কবরের মালিক হয়,,
Amin ❤️❤️❤️
আমিন
আমিন
Amin
AMIN
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ আল্লাহু আকবার