হেডলাইন গুলো অসংগতি তে ভরা। কি দরকার, কি উপকার হলো? শুধু তারিখ এবং কোথাকার ওয়াজ অথবা খুতবা। আঃ রাজ্জাক, আঃ রহমান অথবা আবদুল্লা বিন আঃ রাজ্জাক। এতটুকু লিখলেই সকলে বোজে নিবে। বারতি হেডলাইন লিখতে হবে না। দোয়া ও ভালোবাসা অবিরাম সকলের জন্য।
বাদশা হারুনুর রশিদের শাসনকাল গবেষণার ক্ষেত্রে এক সমৃদ্ধ ও ঐতিহাসিক অধ্যায়। তার আমল ইসলামের স্বর্ণযুগ হিসেবে পরিচিত, এবং এটি জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং প্রশাসনিক দক্ষতার জন্য বিখ্যাত। তার গবেষণাসংক্রান্ত কার্যক্রম নিম্নরূপ: --- ১. বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং বায়তুল হিকমাহ হারুনুর রশিদের শাসনকালে "বায়তুল হিকমাহ" (জ্ঞানাগার) প্রতিষ্ঠিত হয়, যা তৎকালীন বিশ্বের এক অনন্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এখানে গ্রিক, ভারতীয়, পার্সি, এবং সিরীয় ভাষার বই আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হতো। গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং প্রকৌশলবিদ্যার গবেষণায় এর ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। ইউক্লিড, হিপোক্রেটিস, এবং এরিস্টটলের মতো বিখ্যাত দার্শনিকদের কাজ আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হয়। --- ২. জ্যোতির্বিদ্যা এবং গণিতের অগ্রগতি হারুনুর রশিদ তৎকালীন জ্যোতির্বিদদের সমর্থন দেন, এবং তার আমলে জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চা জোরদার হয়। "সিন্ধ-হিন্দ গণনা" নামে পরিচিত ভারতীয় গণিতের বিভিন্ন দিক আরবে প্রবেশ করে। বিখ্যাত গণিতবিদ খালিদ ইবনে ইয়াজিদ তার শাসনামলে কাজ করেন। --- ৩. চিকিৎসাবিজ্ঞান হারুনুর রশিদের শাসনকালে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ব্যাপক উন্নতি ঘটে। চিকিৎসকরা গ্রিক ও পার্সি গ্রন্থ অনুবাদ করে নতুন চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়ন করেন। চিকিৎসালয় বা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা তার আমলের অন্যতম কীর্তি। --- ৪. সাহিত্য এবং সংস্কৃতি হারুনুর রশিদ সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। "আলিফ লায়লা" বা "হাজার রজনীর গল্প" তার শাসনামলের গল্পগাথাগুলোকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। কবি ও লেখকদের তিনি সম্মানিত করতেন এবং তাদের প্রাসাদে থাকার সুযোগ দিতেন। --- ৫. প্রশাসনিক গবেষণা তার আমলে খেলাফতের প্রশাসনিক কাঠামো শক্তিশালী হয়। কর ব্যবস্থা উন্নত করা এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য সাহায্য কর্মসূচি গ্রহণ করেন। দূত প্রেরণের মাধ্যমে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের মতো শক্তির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। --- হারুনুর রশিদের শাসনকাল ইতিহাসে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির এক আলোকিত সময় হিসেবে গণ্য হয়। তার গবেষণা কার্যক্রম এবং পৃষ্ঠপোষকতা পরবর্তীকালে ইউরোপীয় রেনেসাঁর উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
বাদশা হারুনুর রশিদের শাসনকাল গবেষণার ক্ষেত্রে এক সমৃদ্ধ ও ঐতিহাসিক অধ্যায়। তার আমল ইসলামের স্বর্ণযুগ হিসেবে পরিচিত, এবং এটি জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং প্রশাসনিক দক্ষতার জন্য বিখ্যাত। তার গবেষণাসংক্রান্ত কার্যক্রম নিম্নরূপ: --- ১. বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং বায়তুল হিকমাহ হারুনুর রশিদের শাসনকালে "বায়তুল হিকমাহ" (জ্ঞানাগার) প্রতিষ্ঠিত হয়, যা তৎকালীন বিশ্বের এক অনন্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এখানে গ্রিক, ভারতীয়, পার্সি, এবং সিরীয় ভাষার বই আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হতো। গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং প্রকৌশলবিদ্যার গবেষণায় এর ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। ইউক্লিড, হিপোক্রেটিস, এবং এরিস্টটলের মতো বিখ্যাত দার্শনিকদের কাজ আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হয়। --- ২. জ্যোতির্বিদ্যা এবং গণিতের অগ্রগতি হারুনুর রশিদ তৎকালীন জ্যোতির্বিদদের সমর্থন দেন, এবং তার আমলে জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চা জোরদার হয়। "সিন্ধ-হিন্দ গণনা" নামে পরিচিত ভারতীয় গণিতের বিভিন্ন দিক আরবে প্রবেশ করে। বিখ্যাত গণিতবিদ খালিদ ইবনে ইয়াজিদ তার শাসনামলে কাজ করেন। --- ৩. চিকিৎসাবিজ্ঞান হারুনুর রশিদের শাসনকালে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ব্যাপক উন্নতি ঘটে। চিকিৎসকরা গ্রিক ও পার্সি গ্রন্থ অনুবাদ করে নতুন চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়ন করেন। চিকিৎসালয় বা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা তার আমলের অন্যতম কীর্তি। --- ৪. সাহিত্য এবং সংস্কৃতি হারুনুর রশিদ সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। "আলিফ লায়লা" বা "হাজার রজনীর গল্প" তার শাসনামলের গল্পগাথাগুলোকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। কবি ও লেখকদের তিনি সম্মানিত করতেন এবং তাদের প্রাসাদে থাকার সুযোগ দিতেন। --- ৫. প্রশাসনিক গবেষণা তার আমলে খেলাফতের প্রশাসনিক কাঠামো শক্তিশালী হয়। কর ব্যবস্থা উন্নত করা এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য সাহায্য কর্মসূচি গ্রহণ করেন। দূত প্রেরণের মাধ্যমে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের মতো শক্তির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। --- হারুনুর রশিদের শাসনকাল ইতিহাসে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির এক আলোকিত সময় হিসেবে গণ্য হয়। তার গবেষণা কার্যক্রম এবং পৃষ্ঠপোষকতা পরবর্তীকালে ইউরোপীয় রেনেসাঁর উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
আলহামদুলিল্লাহ যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান
আপনারা তিন ভাই জন্য এবং আপনার আব্বুর জন্য জাযাকাল্লাহ খাইরান
আমিন
কিভাবে সন্তানদের প্রস্তুত করেছেন,,ধন্য সেই বাবা❤
মাশাল্লাহ খুবই চমৎকার বক্তব্য দিয়েছেন। চাই ইসলামের ইতিহাস সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে।
আলহামদুলিল্লাহ উপস্থিত ছিলাম ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
অসাধারণ আলোচনা আমাকে মুগ্ধ করেছে।
আলহামদুলিল্লাহ, জ্ঞানগর্ভ আলোচনা
মা শা আল্লাহ সুন্দর আলোচনা প্রিয় ভাই।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক চমৎকার আলোচনা দোয়া রইলো ভাই আপনাদের জন্য জাযাকাল্লাহ খায়ের
আলহামদুলিল্লাহ উপস্থিত ছিলাম
এটা কোন জায়গায় হয়েছিল মাহফিল টা
সুবহানাল্লাহ ❤আলহামদুলিল্লাহ❤ আল্লাহু আকবার❤ লাই লাহা ইল্লালাহ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারোকাতুহু,, আলহামদুলিল্লাহ, সুবহানাল্লাহ, মাশাআল্লাহ, বারকাল্লাহ়্, জাজাকাল্লাহু, আল্লাহুম্মা আমীন।।।।।।।।
অনেক সুন্দর আলোচনা ❤
আলহামদুলিল্লাহ মালয়েশিয়ায় থেকে বাড়ি জাজিরা শরিয়তপুর
যোগ্য পিতার যোগ্য ৩ সন্তান ❤❤
জাযাকাল্লাহু খাইরান
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
মাশাআল্লাহ জাজাকাল্লাহ খয়রান
মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইর
আঃ রাজ্জাক বিন ইউসুফ
আব্দুল্লাহ বিন আঃ রাজ্জাক
আঃ রহমান বিন আঃ রাজ্জাক
আঃ রহিম বিন আঃ রাজ্জাক...
পিতা হিসেবে আপনি ধন্য.....
আলহামদুলিল্লাহ এটা
সুন্দর আলোচনা
সবকিছু ঠিকঠাক আছে বক্তব্য অনেক সুন্দর লাগে এই চ্যানেলের সব ভিডিও,,,, কিন্তু ইদানিং টাইটেল গুলো একটু ফালতু হচ্ছে
রাইট
Right
সহমত
Right
সহমত
আমিন
মাশাল্লাহ অনেক জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য
সুজন ময়মনসিংহ গৌরী পুর থেকে শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ হুজুর আপনার ওয়াজ শুনে আপনার বই পড়ে ভুল থেকে সঠিকটা বুঝতে পারি
আলহামদুলিল্লাহ
উপস্থিত ছিলাম
মাশাআল্লাহ
Masallah❤❤
Masha Allah Zazakomullahu khiron
হেডলাইন গুলো অসংগতি তে ভরা। কি দরকার, কি উপকার হলো? শুধু তারিখ এবং কোথাকার ওয়াজ অথবা খুতবা। আঃ রাজ্জাক, আঃ রহমান অথবা আবদুল্লা বিন আঃ রাজ্জাক। এতটুকু লিখলেই সকলে বোজে নিবে। বারতি হেডলাইন লিখতে হবে না। দোয়া ও ভালোবাসা অবিরাম সকলের জন্য।
আলহামদুলিল্লা
Uddeso Views barano😊
Jajakallah kaira Sheikh
আমি নাচোল থেকে সেখানে উপস্থিত ছিলাম
Alhamdulillah ❤❤❤
অসাধারণ
Ma sha Allah
মাশাল্লাহ
যাযাকাললাহ
Alhamdulliha
From Dhaka
ماشآء الله
amin
2nd comment ❤
LOVE from bd army
مشاءالله
Türkiye-এর রাজধানী Ankara not İstanbul
Assalamu alaykum orah matulla hi orbarkatu
❤
এটা কোন জায়গা
Mashallah
বাঙালি পড়ালেখা করে না বলে এই সব কথা বলে,এরা এই সব কথা সহজেই বিশ্বাস করে খাবে বেশি বেশি
বাদশা হারুনুর রশিদের শাসনকাল গবেষণার ক্ষেত্রে এক সমৃদ্ধ ও ঐতিহাসিক অধ্যায়। তার আমল ইসলামের স্বর্ণযুগ হিসেবে পরিচিত, এবং এটি জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং প্রশাসনিক দক্ষতার জন্য বিখ্যাত। তার গবেষণাসংক্রান্ত কার্যক্রম নিম্নরূপ:
---
১. বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং বায়তুল হিকমাহ
হারুনুর রশিদের শাসনকালে "বায়তুল হিকমাহ" (জ্ঞানাগার) প্রতিষ্ঠিত হয়, যা তৎকালীন বিশ্বের এক অনন্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
এখানে গ্রিক, ভারতীয়, পার্সি, এবং সিরীয় ভাষার বই আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হতো।
গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং প্রকৌশলবিদ্যার গবেষণায় এর ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য।
ইউক্লিড, হিপোক্রেটিস, এবং এরিস্টটলের মতো বিখ্যাত দার্শনিকদের কাজ আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হয়।
---
২. জ্যোতির্বিদ্যা এবং গণিতের অগ্রগতি
হারুনুর রশিদ তৎকালীন জ্যোতির্বিদদের সমর্থন দেন, এবং তার আমলে জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চা জোরদার হয়।
"সিন্ধ-হিন্দ গণনা" নামে পরিচিত ভারতীয় গণিতের বিভিন্ন দিক আরবে প্রবেশ করে।
বিখ্যাত গণিতবিদ খালিদ ইবনে ইয়াজিদ তার শাসনামলে কাজ করেন।
---
৩. চিকিৎসাবিজ্ঞান
হারুনুর রশিদের শাসনকালে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ব্যাপক উন্নতি ঘটে।
চিকিৎসকরা গ্রিক ও পার্সি গ্রন্থ অনুবাদ করে নতুন চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়ন করেন।
চিকিৎসালয় বা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা তার আমলের অন্যতম কীর্তি।
---
৪. সাহিত্য এবং সংস্কৃতি
হারুনুর রশিদ সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। "আলিফ লায়লা" বা "হাজার রজনীর গল্প" তার শাসনামলের গল্পগাথাগুলোকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে।
কবি ও লেখকদের তিনি সম্মানিত করতেন এবং তাদের প্রাসাদে থাকার সুযোগ দিতেন।
---
৫. প্রশাসনিক গবেষণা
তার আমলে খেলাফতের প্রশাসনিক কাঠামো শক্তিশালী হয়।
কর ব্যবস্থা উন্নত করা এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য সাহায্য কর্মসূচি গ্রহণ করেন।
দূত প্রেরণের মাধ্যমে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের মতো শক্তির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেন।
---
হারুনুর রশিদের শাসনকাল ইতিহাসে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির এক আলোকিত সময় হিসেবে গণ্য হয়। তার গবেষণা কার্যক্রম এবং পৃষ্ঠপোষকতা পরবর্তীকালে ইউরোপীয় রেনেসাঁর উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
ঐ ইউনিভার্সিটি থেকে কি আবিষ্কার করছে।হা হা হা হা হা হা হা
বাদশা হারুনুর রশিদের শাসনকাল গবেষণার ক্ষেত্রে এক সমৃদ্ধ ও ঐতিহাসিক অধ্যায়। তার আমল ইসলামের স্বর্ণযুগ হিসেবে পরিচিত, এবং এটি জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং প্রশাসনিক দক্ষতার জন্য বিখ্যাত। তার গবেষণাসংক্রান্ত কার্যক্রম নিম্নরূপ:
---
১. বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং বায়তুল হিকমাহ
হারুনুর রশিদের শাসনকালে "বায়তুল হিকমাহ" (জ্ঞানাগার) প্রতিষ্ঠিত হয়, যা তৎকালীন বিশ্বের এক অনন্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
এখানে গ্রিক, ভারতীয়, পার্সি, এবং সিরীয় ভাষার বই আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হতো।
গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং প্রকৌশলবিদ্যার গবেষণায় এর ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য।
ইউক্লিড, হিপোক্রেটিস, এবং এরিস্টটলের মতো বিখ্যাত দার্শনিকদের কাজ আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হয়।
---
২. জ্যোতির্বিদ্যা এবং গণিতের অগ্রগতি
হারুনুর রশিদ তৎকালীন জ্যোতির্বিদদের সমর্থন দেন, এবং তার আমলে জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চা জোরদার হয়।
"সিন্ধ-হিন্দ গণনা" নামে পরিচিত ভারতীয় গণিতের বিভিন্ন দিক আরবে প্রবেশ করে।
বিখ্যাত গণিতবিদ খালিদ ইবনে ইয়াজিদ তার শাসনামলে কাজ করেন।
---
৩. চিকিৎসাবিজ্ঞান
হারুনুর রশিদের শাসনকালে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ব্যাপক উন্নতি ঘটে।
চিকিৎসকরা গ্রিক ও পার্সি গ্রন্থ অনুবাদ করে নতুন চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়ন করেন।
চিকিৎসালয় বা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা তার আমলের অন্যতম কীর্তি।
---
৪. সাহিত্য এবং সংস্কৃতি
হারুনুর রশিদ সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। "আলিফ লায়লা" বা "হাজার রজনীর গল্প" তার শাসনামলের গল্পগাথাগুলোকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে।
কবি ও লেখকদের তিনি সম্মানিত করতেন এবং তাদের প্রাসাদে থাকার সুযোগ দিতেন।
---
৫. প্রশাসনিক গবেষণা
তার আমলে খেলাফতের প্রশাসনিক কাঠামো শক্তিশালী হয়।
কর ব্যবস্থা উন্নত করা এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য সাহায্য কর্মসূচি গ্রহণ করেন।
দূত প্রেরণের মাধ্যমে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের মতো শক্তির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেন।
---
হারুনুর রশিদের শাসনকাল ইতিহাসে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির এক আলোকিত সময় হিসেবে গণ্য হয়। তার গবেষণা কার্যক্রম এবং পৃষ্ঠপোষকতা পরবর্তীকালে ইউরোপীয় রেনেসাঁর উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
জাযাকাল্লাহু খাইরান
কিভাবে সন্তানদের প্রস্তুত করেছেন,,ধন্য সেই বাবা❤
Alhamdulillah ❤❤
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ
alhamdullah
আলহামদুলিল্লাহ