দ্বীন কায়েমের সঠিক পথ || মাওলানা মোজাম্মেল হক বরিশাল | mozammel haque barisal

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 3 ธ.ค. 2024

ความคิดเห็น • 9

  • @babu850
    @babu850 ปีที่แล้ว +5

    আলহামদুলিল্লাহ, হুজুরের তাফসির আমাক অনেক ভাল লাগে।আল্লাহ হুজুরকে দীর্ঘদিন নেক হায়াত দান করুণ।

  • @AsgarAli-h3j
    @AsgarAli-h3j 4 หลายเดือนก่อน +1

    মাশাআল্লাহ
    যাযাক্বল্লাহ
    ইয়া রব ! এ দাঈকে নেক হায়াত দান করুন।

  • @lonelyglace5207
    @lonelyglace5207 ปีที่แล้ว +1

    আল্লাহ তায়ালা পথভ্রষ্ট আলেমদের হেদায়েত দান করুন।

  • @AbdulKarim-dv1qh
    @AbdulKarim-dv1qh ปีที่แล้ว +2

    আল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও নেক হায়াত দান করুন এব; ওনার আলোচনা বেশি বেশি শোনার তৌফিক দানকরুন ; আমিন ঃ

  • @chowhanmostafabulbul9417
    @chowhanmostafabulbul9417 ปีที่แล้ว +2

    Thank you so much!Very nice!May Allah bless you are all.

  • @humayunkabir.1224
    @humayunkabir.1224 9 หลายเดือนก่อน

    ALHAMDULILLAH

  • @chowhanmostafabulbul9417
    @chowhanmostafabulbul9417 ปีที่แล้ว +1

    Hujurer boy gulu jodi bisoy vittik hotu tahole, Muslim jatir kollane kotoyna valu hotu!.thankyou so much,May Allah bless you.

  • @AbdurRahman-gx5xf
    @AbdurRahman-gx5xf 5 หลายเดือนก่อน

    সকল নবী রাসুলদের মৌলিক এবাদত হলো কলেমার দাওয়াত। তাই আমরা সকল নবী রাছুলগনের উপর ঈমান এনেছি, কোন পার্থক্য করি না তাদের মাঝে। সুতরাং কলেমা ওয়ালা প্রত্যেকে আমাদের ভাই। মহান আল্লহ আমাদের ভাইদেরকে ঐক্যবদ্ধ করতে দৈনিক পাঁচ বার, সপ্তাহে একবার, দুই ঈদে দুই বার জমাতবদ্ধ নামাজ ও খোতবা দিয়েছেন। পরিশেষে বিশ্বের সকল ভাষাভাষি মুসলিমদেরকে ঐক্যবদ্ধ করতে হজ্জের বিধান দিয়েছেন। তবে আল্লাপাক এসব এবাদতের মহ্তাজ নহে, প্রশংসার কাতর নহে, তাওয়াফের মুখাপেক্ষী নহে। তিনি সর্ব প্রকার অভাব থেকে মুক্ত। তিনি আমাদের প্রয়োজনে আমাদের উপর জমাতবদ্ধ এবাদত ফরজ করেছেন যাতে আমরা সংঘবদ্ধ হয়ে দ্বীন কায়েমের প্রচেষ্টা করতে পারি। তিনি ইচ্ছা করলে মুহূর্তে তাঁর জমিনে তার বিধান কায়েম করতে পারেন। কিন্তু না, তিনি আমাদেরকে দুজাহানে ইজ্জতের মাকাম দিতে এই দায়িত্ব অর্পণ করেছেন। বর্তমান বিশ্বে মুসলিম রাষ্ট্রের ক্বাবা আর ক্বাবা নেই, মুসলিম রাষ্ট্রের ক্বাবা এখন জাতিসংঘ। অথচ এই অজাত সংঘ কখনো মুসলিমদের বন্ধু হতে পারে না। আজ দূরদর্শিতাহীন এসব ওয়ারেছাতুল আম্বিয়াগনের কারনে মুসলিম উম্মার ঐক্য বিনষ্ট হয়েছে। এরা হাদিয়া, হালুয়া, নামাজ রোযাকে বড় এবাদত মনে করে। অথচ আদম জাতির প্রথম পরিচয় হলো “আল্লাহর খলিফা”। খলিফার প্রধান আমল আল্লাহর জমিনে আল্লাহর বিধান কায়েম করা, জান-মাল কোরবান করা। শহীদি মৃত্যুকে সফলতা মনে করা। তাই ছাহাবাদের তামান্না ছিল শহীদি মৃত্যু। আমরা ইসলামের খেদমতের নামে একই দুধে কেহ ঘোল কেহ মাঠা কেহ ঘি কেহ ছানা কেহ মিষ্টি কেহ দদি বানিয়ে উপার্জনের পথ সুগম করেছি। অথচ আল্লাহ পাক নবী রাছুলদের মত মহা মানবদেরকেও দ্বীনকে খ্যালেছ রাখতে আদেশ করেছেন। মূলতঃ টেক্স ব্যাট যাকাত আদায় করে জনগনকে শিক্ষা দীক্ষা প্রদান করা, অসহায় দেরকে যাকাত দেয়া হলো রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব, খলিফার দায়িত্ব। মনে রাখবেন রাজার কাজ প্রজার সোভা পায় না, রুহের কাজ মগজ দিয়ে হয় না। এসব এবাদত করে আমরা মনে মনে খুব খুশি, “আমরা নেক্ কার, অথচ লাখে ৯৯৯৯ জন বদকার”। আমরা মনে করি আমাদের দায়িত্ব শুধু পৌঁছে দেয়া। তাই বলে তিনি উলো বনে মুক্তা চড়াতে বলেননি। বনজঙ্গল পরিস্কার না করে বোকা কৃষকও বীজ বপন করে করে না, কলেমার বীজ তো দুরের কথা। আল্লাহ পাকের তরিকা: নিশ্সফলকাম সে যে আত্মশুদ্ধি, তারপরে জেকর, তারপরে ছালাত করেছে। অথচ আমরা প্রথম দুই ধাপ সম্পন্ন না করে তৃতীয় ধাপে ছালাত করছি। তাই নামাজ আমাদেরকে ফাহেশামুক্ত করছে না।
    🎉