এই বয়ান টা শোনার সবার তৌফিক হোক...... পর্দা সত্যিই নারীর রক্ষাকবচ! ঘর সত্যিই নারীর কর্ম ক্ষেত্র!!! হুজুর, আলেমদে র বউ দের উপর আল্লাহর রহমত, শান্তি! হুজুরদের বউদের দুনিয়ার কাজে কর্মে অহেতুক বের হতে হয় না, ইনকাম করতে হয় না! পুরষের সাথে ঠেলাঠেলি করতে হয় না!!!!
৭) ফাতেমার(রা:) পর্দা। সহীহ মুসলিম, ইসলামি ফাউন্ডেশন, হজ্জ অধ্যায়, হাদীস নং- ২৮২১। হাদীস: জাবের(রা:) থেকে বর্নিত(সুদীর্ঘ হাদিস) ------এ সময় আলী (রাঃ) ইয়েমেন থেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কুরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কে তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীণ কাপড় পরিহিতা ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। রাবী বলেন, আলী (রাঃ) ইরাকে থাকতেন, অতএব ফাতেমা (রাঃ) যা করেছেন তার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে আমি তাকে জানালাম যে আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। তিনি যা উল্লেখ করেছেন, সে বিষয়ে জানার জন্য আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে গেলাম। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ফাতিমা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে। (২) সুনানে ইবনে মাজা, হাদীস নং ৩০৭৪ এসময় আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কোরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কেও তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীন কাপড় পরিহিত ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। (রাবী বলেন) এরপর আলী (রাঃ) ইরাকে অবস্থানকালে বলতেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হলাম ফাতিমার উপর অসন্তুষ্ট অবস্থায়, সে যা করেছে সে সম্পর্কে মাসআলা জানার জন্য। আমি তাঁকে বললাম যে, আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ফাতিমা ঠিকই করেছে, ঠিকই বলেছে! (৩)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৭৩ আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ হে আলী, জান্নাতের একটা রত্নভাণ্ডার তোমার জন্য সঞ্চিত রয়েছে। তার দুই শৃঙ্গ তোমার মালিকানাভুক্ত। সুতরাং তুমি কোন বেগানা নারীর প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থেকো না। প্রথম দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। পরবর্তী দৃষ্টি বৈধ নয়। (৪)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৬৯ আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, কোন অ-মুহরিমা স্ত্রীলোকের প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থাকবে না। প্রথম বারের দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। তারপরের দৃষ্টি বৈধ নয়। ১ ও২ নং হাদীসে মেয়েদের চেহারা খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আর ৩ ও ৪ নং হাদীসে গায়রে মাহরাম নারীর দিকে এক নাগারে তাকিয়ে থাকতে নিষেধ করা হয়েছে । আর আমরা "এক নাগারে তাকিয়ে না থাকার নির্দেশটিকে" পাস কাটিয়ে মহিলাদের চেহারা ঢাকতে মহা বেতিব্যাস্ত হয়ে পড়েছি । (৫) আবূল ইয়ামন (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কন্যা উম্মে কুলসুমের পরিধানে হালকা নকশা করা রেশমী চাদর দেখেছেন।(সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৫৪২৪)। চেহারা খোলা না থাকলে আনাস(রাঃ) তাকে চিনলেন কিভাবে? (৬) ৫৪০৬। আবূ নুআইম (রহঃ) ... উম্মে খালিদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত।---- রাসুলুল্লাহ (সঃ) খালেদের মাকে নিজের হাতে একটি চাদর পরিয়ে দিলেন। এরপর বললেনঃ (এটি) তুমি পুরান কর ও ছিড়ে ফেল (অথাৎ তুমি দীর্ঘজীবী হও)। ঐ চাদরে সবুজ অথবা হলুদ রঙের নকশী ছিল। তিনি বললেনঃ হে খালেদের মা! এ খানি কত সুন্দর! তিনি হাবশী ভাষায় বললেনঃ সানাহ অর্থাৎ সুন্দর।(সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর -৫৪০৬)। খালেদের মা কিন্তু রসুলের(সঃ) মাহরাম ছিলেন না। এখানে প্রশ্ন হল মহিলাটির চেহারা খোলা না থাকলে কিভাবে বুঝা যাবে যে, মহিলাটি কি খালেদের মা, নাকি জব্বরের মা! 🏀---------------------------
২) এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীরা ভীড় করে থাকেন। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৫৬৩, ৩৫৬৫, ৩৫৬৬, ৩৫৬৭,৩৫৭১)। # এক হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে। এখানের লক্ষণীয় বিষয় এই যে ফাতেমার(রাঃ) চেহারা খোলা ছিল। তার সৌন্দর্য দেখে রসূল(সঃ) ওসামার জন্য তাকে পছন্দ করেন এবং তার সাথে পরে বিয়ে পড়িয়ে দেন। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৪১১২) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে বলেন,উম্মুল মোমেনিনগন মাহরামদের সাথে পর্দা করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। 🏀-----------------
Alhamdulillah.allah porda kore khati mumin bandi hoea jeno Morte pare say taufik deo. R hedait Dan koro.amin..hujurer waj ame sune.allah hujur k nek hayat Dan koiro.sustho raikho...Amin..
১৪) তৎকালীন আর্থসামাজিক অবস্থা। রসুলের(সঃ) যুগে আরবের আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় নিলে আমরা খুব সহজেই অনুমান করতে পারি যে, সমাজের চরম দরিদ্র নারী-পুরুষ এবং দাস-দাসীদের লজ্জার নিবারণের মত প্রয়োজনীয় কাপড় কেনার সমর্থ্য ছিল না। সে সময় টেক্সটাইল মিল এবং সেলাই মেশিন আবিষ্কার হয়নি। ধনাট্য ব্যবসায়ীদের স্ত্রী-কন্যা ও রাজরানীরা হিজাব-নিকাবের মত সাজসজ্জা ও বিলাসিতা করতে পারতো। #রসূল(সঃ) দুধরনের কাপড় পড়তে নিষেধ করেছেন। তন্মদ্ধে একটি কাপড়ে পুরুষের এমনভাবে পেচিয়ে থাকা যে, তার লজ্জা স্থানের উপর সে কাপড়ের কোন অংশই থাকেনা।(সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর- ৫৪০৪) । এই হাদিস থেকে আন্দাজ করা যায় যে, কিছু আহাম্মক এমন ভাবে কাপড় পড়তো যে, তার বাঁশি বের হয়ে থাকতো। আবার কিছু মহিলাও খালি গায়ে ঘুরতো। তাই মহান আল্লাহ সূরা নূরে মোমেন নর-নারীদের লজ্জাস্থান ঢাকার নির্দেশ দেন এবং নারীদের অতিরিক্ত বুক ঢাকার নির্দেশ দেন। কারণ নারীর বুক বিশেষ অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত। যে বর্বর জাতি উলঙ্গ হয়ে কাবা ঘর তোয়াফ করতো, সেখানে মোমেন নারী-পুরুষের কর্তব্য হল সতর থেকে তাদের চক্ষুকে সংযত করা। # দরিদ্র সাহাবীরা গামছার মত এক টুকরা কাপড় পড়ত অর্থাৎ তহবন্ধ বাচ্চাদের মত কাঁধের সাথে বেঁধে রাখত। (সে কারণে সাহাবীরা নামাজে সেজদায় গেলে মান-ইজ্জত পাংচার হওয়ার সম্ভাবনা ছিল)। মসজিদে নববীতে নিয়ম ছিল মহিলারা আগে সেজদায় যাবে এবং পরে মাথা তুলবে। অর্থাৎ পুরুষরা সেজদা থেকে উঠে কাপড় ঠিক করার পর মহিলারা মাথা তুলবে (সহি বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৩৫৫) । ওই সময়ে পুরুষের কাতারের পিছনে নারীরা কাতার বন্দি হয়ে নামাজ আদায় করত। মাঝখানে কোন পর্দা থাকতো না। রসুল(স:) বিবস্ত্র অবস্থায় দু,জন পুরুষকে এক চাদরের নিচে শয়ন করতে নিষেধ করেছেন এবং বিবস্ত্র অবস্থায় দুই মহিলাকে এক চাদরের নিচে শয়ণ করতে নিষেধ করেছেন। (সুনানে আবু দাউদ, ই,ফা, হাদীস নং- ৪০০৭)। হাদিস থেকে বুঝা যায়, তৎকালীন সময়ে কাপড়ের এতটাই অভাব ছিল যে, মানুষ বিবস্ত্র অবস্থায় সয়ন করত। # এক বেদুইন মসজিদে নববীর ভিতরে জনসম্মুখ্যে প্রস্রাব করে দিয়েছিল। (সহি বুখারী, ই,ফা,হাদীস নং-৫৬০০)। এটা মসজিদের অবমাননার উদ্দেশ্যে নয়। এটা ছিল তাদের অভ্যাস। # রসুলের(সঃ) কাছে জনৈক মহিলা বিবাহের জন্য আসলে এক সাহাবী তাকে বিয়ে করতে চাইলেন। মহরানা দেয়ার মত তার নিকট কোন কিছু ছিল না। এমনকি একটি লোহার আংটিও না। সাহাবী বললেন, আমার পড়ার লুঙ্গিটি দিতে পারি। রসূল(সঃ) বললেনঃ তবেতো তুমি ল্যাংটা হয়ে যাবে। পরবর্তীতে সূরা শিক্ষা দেয়ার বিনিময়ে মোহরানা হিসেবে গণ্য করে তাদের মধ্যে বিয়ে পড়িয়ে দেয়া হয়। (সহি বুখারী, ই,ফা,হাদিস নং- ৫৪৫২)। রসুলের(সঃ) শেষ জীবনে বিভিন্ন দেশ থেকে মূল্যবান কাপড় উপহার হিসেবে পেতেন। #৷ রসূল(সঃ) নিজের হাতে একটি চাঁদর নিলেন এবং উম্মে খালিদকে পড়িয়ে দিলেন। ঐ চাদর সবুজ অথবা হলুদ রঙ্গের নকশি ছিল। রসূল(সঃ) বললেন, হে খালিদের মা! এখন কত সুন্দর! তিনি হাফসী ভাষায় বললেন, সানাহ অর্থাৎ সুন্দর। (সহি বুখারী, ই,ফা, হাদিস নং ৫৪০৬) । খালিদের মা রসুলের(সঃ) মাহরাম ছিল না। তার চেহারা খোলা না থাকলে, খালিদের মা, নাকি নাছিরের মা , তা রসুল(সঃ) কিভাবে বুঝলেন? এই ছিল তৎকালীন সামাজিক অবস্থার খন্ডিত চিত্র। সমাজে পর্দা প্রথা প্রথম প্রচলন করেন খলিফার দ্বিতীয় ওয়ালিদ, হিজরী ১২৫ সনে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরবর্তীতে পর্দা প্রথা এমন কঠিন রূপ ধারণ যে, একটি মেয়ে মাতৃ জঠর ভেদ করে পিত্রালয়ে গমন, সেখান থেকে স্বামীর গৃহ এবং স্বামীগৃহ থেকে কবরে স্থানান্তর ছাড়া দুনিয়ার আর কোথাও তার যাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। 🏀--------------------
৫) নারী-পুরুষ পরষ্পর পরস্পরের জন্য যৌন উত্তেজক। পোষাকের উদ্যেশ্য যৌন উত্তেজনা প্রশমনের জন্য নয়। যৌন উত্তেজনা প্রসমনের জন্য নারী- পুরুষ উভয়কেই দৃষ্টি সংযত রাখতে এবং জৌনাঙ্গের হেফাজত করার নির্দশ দেয়া হয়েছে। আর নারীদের বলে দেয়া হয়েছে, তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য (যীনাত) প্রকাশ করবে না ঐটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ পায়( অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি)। আর তারা যেন ওড়না দিয়ে তাদের গৃবা ও বক্ষদেশ আবৃত করে রাখে। ( সুরা নুর- ৩০, ৩১)। সুরা আহজাবের ৫৯ নং আয়াত বর্ণনার পূর্বে মহান আল্লাহ ৫৮ নং আয়াতে সতর্ক করে দেন যে, "আর যারা মুমিন নর-নারীদেরকে তাদের কৃত কোন অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয়ই তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ"। সুরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেমঃ- হে নবী, আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা, মোমেন নারীদের বলুন তারা যেন তাদের জিলবাবের ( চাদর) একাংশ নিজেদের উপড় টেনে দেয়। যাতে তাদের চেনা যায় ( তারা স্বাধীন মহিলা) এবং বৈসম্যের শিকার হবে না। মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম-আহকাম সংক্রান্ত আয়াতগুলো খুবই স্পষ্ট। আল্লাহ নিজেই সে সম্পর্কে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেনঃ তোমাদের জন্য এটা হারাম, ওটা হালাল, তোমাদের উপড় ফরজ করা হয়েছে, অথবা তোমাদের জন্য উত্তম, এর জন্য রয়েছে পুরষ্কার, ক্ষমা, সুসংবাদ অথবা দুঃসংবাদ, তারাই জালিম বা মহাপাপী, তারাই কাফের, ফাসেক বা পাপিষ্ঠ। অর্থাৎ হালাল-হারাম, পাপ-পুন্য এবং পরিনতি স্পষ্টভাবে বর্ননা করা হয়েছে। মহিলাদের পোষাকের গাইড লাইন সুরা নুরের-৩১ এবং সুরা আহযাবের-৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বিস্তারিত বলে দিয়েছেন। কিন্তু সেখান পাপ-পুন্য, ফরজ-ওয়াজিব বেহেশত-দোযখ বা কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। কিন্তু আমরা পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে মহিলাদের আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ইসলামের অন্যতম প্রধান অ্যাজেন্ডা বানিয়েছি। আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ফরজ করতে কয়েক ডজন তাফসির আর ফতোয়ার কিতাব উপস্থাপন করছি। এমনকি এই পর্দার ফতোয়াকে কেন্দ্র করে এক আলেম আরেক আলমকে কাফের ফতোয়া দিয়ে সরকারের কাছে তার ফাসির দাবি করা হচ্ছে। অথচ মহান আল্লাহর এটুকু বলে দেয়াই যথেষ্ট ছিল যে, "প্রয়োজন ছাড়া মহিলারা ঘর থেকে বের হবে না এবং গায়েরে মাহরামের সামনে আপাদ-মস্তক ঢেকে রাখতে হবে। অন্যথা এই এই শাস্তি"। আল্লাহ কোন কিছু বলতে সংকোচবোধ করেন না। আল্লাহ এবং তার রসুল(সঃ) যা ফরয বা হারাম করেননি, তা ফরজ বা হারাম করার এখতিয়ার কারো নেই। মহিলারা হলো যৌন সামগ্রী। তাই মহিলা দেখলেই পুরুষের চোখের যিনা, কানের জিনা, নাকের জিনা হবে। অনুরূপভাবে পুরুষও নারীর জন্য যৌন সামগ্রিক্রী। রাসূল (সঃ) বললেন, "তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না"। জাহেলী যুগে মেয়েদেরকে পাপের কারণ মনে করা হতো। মেয়েদের পাপের কারনে তার পিতা, ভাই, স্বামী, বড় ছেলে দোজখে যাবে- এরকারনেই জাহেলী যুগের আবু জেহেলরা কন্যা সন্তানকে হত্যা করে দোজখের আগুনে পানি ঢেলে দেয়ার ফতোয়া দিত। হিন্দু সমাজেও সতীদাহ প্রথা চালু হয়েছিল একই যুক্তিতে। বিধবার পাপের কারনে তার স্বামী নরকে যাবে তাতো হতে দেয়া যায় না। তাই স্বামীর চিতায় তার যুবতী স্ত্রীকে অগ্নিদগ্ধ করে স্বর্গে পাঠানো হত। আমাদের নবীজি (সঃ) কন্যা সন্তান হত্যার এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই করেছেন। কিন্তু এখন পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে মহিলাদের জীবিত কবর দেয়ার ফতোয়া তৈরীর ক্ষেত্র প্রস্তুতে মহা বেতিব্যাস্ত আছেন আমাদের আল্লামাগন। -------------------
আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুন। 🤲
আল্লাহ তায়ালা ল্হজুরকে নেক হায়াত দান করুন
আমার প্রিয় সাহেব মুফতি মোস্তাকুন্নবী কাসেমী।
মাশাআল্লাহ,, অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ❤
হুজুরের কথা শুনে মনটা শান্ত হয়ে গেলো
Masha allah....onek sundor Kotha gula
আমার প্রিয় হুজুরকে আল্লাহ জেন সবাইকে পরিপূর্ণ প্রদ্দা মেনে চলতে পারি
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর একটা ওয়াজ
এই বয়ান টা শোনার সবার তৌফিক হোক......
পর্দা সত্যিই নারীর রক্ষাকবচ!
ঘর সত্যিই নারীর কর্ম ক্ষেত্র!!!
হুজুর, আলেমদে র বউ দের উপর আল্লাহর রহমত, শান্তি!
হুজুরদের বউদের দুনিয়ার কাজে কর্মে অহেতুক বের হতে হয় না, ইনকাম করতে হয় না! পুরষের সাথে ঠেলাঠেলি করতে হয় না!!!!
৭) ফাতেমার(রা:) পর্দা।
সহীহ মুসলিম, ইসলামি ফাউন্ডেশন, হজ্জ অধ্যায়, হাদীস নং- ২৮২১।
হাদীস: জাবের(রা:) থেকে বর্নিত(সুদীর্ঘ হাদিস) ------এ সময় আলী (রাঃ) ইয়েমেন থেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কুরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কে তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীণ কাপড় পরিহিতা ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
রাবী বলেন, আলী (রাঃ) ইরাকে থাকতেন, অতএব ফাতেমা (রাঃ) যা করেছেন তার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে আমি তাকে জানালাম যে আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। তিনি যা উল্লেখ করেছেন, সে বিষয়ে জানার জন্য আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে গেলাম। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ফাতিমা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে।
(২) সুনানে ইবনে মাজা, হাদীস নং ৩০৭৪
এসময় আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কোরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কেও তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীন কাপড় পরিহিত ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। (রাবী বলেন) এরপর আলী (রাঃ) ইরাকে অবস্থানকালে বলতেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হলাম ফাতিমার উপর অসন্তুষ্ট অবস্থায়, সে যা করেছে সে সম্পর্কে মাসআলা জানার জন্য। আমি তাঁকে বললাম যে, আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ফাতিমা ঠিকই করেছে, ঠিকই বলেছে!
(৩)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৭৩
আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ হে আলী, জান্নাতের একটা রত্নভাণ্ডার তোমার জন্য সঞ্চিত রয়েছে। তার দুই শৃঙ্গ তোমার মালিকানাভুক্ত। সুতরাং তুমি কোন বেগানা নারীর প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থেকো না। প্রথম দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। পরবর্তী দৃষ্টি বৈধ নয়।
(৪)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৬৯
আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, কোন অ-মুহরিমা স্ত্রীলোকের প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থাকবে না। প্রথম বারের দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। তারপরের দৃষ্টি বৈধ নয়।
১ ও২ নং হাদীসে মেয়েদের চেহারা খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আর ৩ ও ৪ নং হাদীসে গায়রে মাহরাম নারীর দিকে এক নাগারে তাকিয়ে থাকতে নিষেধ করা হয়েছে । আর আমরা "এক নাগারে তাকিয়ে না থাকার নির্দেশটিকে" পাস কাটিয়ে মহিলাদের চেহারা ঢাকতে মহা বেতিব্যাস্ত হয়ে পড়েছি ।
(৫) আবূল ইয়ামন (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কন্যা উম্মে কুলসুমের পরিধানে হালকা নকশা করা রেশমী চাদর দেখেছেন।(সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৫৪২৪)।
চেহারা খোলা না থাকলে আনাস(রাঃ) তাকে চিনলেন কিভাবে?
(৬) ৫৪০৬। আবূ নুআইম (রহঃ) ... উম্মে খালিদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত।---- রাসুলুল্লাহ (সঃ) খালেদের মাকে নিজের হাতে একটি চাদর পরিয়ে দিলেন। এরপর বললেনঃ (এটি) তুমি পুরান কর ও ছিড়ে ফেল (অথাৎ তুমি দীর্ঘজীবী হও)। ঐ চাদরে সবুজ অথবা হলুদ রঙের নকশী ছিল। তিনি বললেনঃ হে খালেদের মা! এ খানি কত সুন্দর! তিনি হাবশী ভাষায় বললেনঃ সানাহ অর্থাৎ সুন্দর।(সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর -৫৪০৬)।
খালেদের মা কিন্তু রসুলের(সঃ) মাহরাম ছিলেন না। এখানে প্রশ্ন হল মহিলাটির চেহারা খোলা না থাকলে কিভাবে বুঝা যাবে যে, মহিলাটি কি খালেদের মা, নাকি জব্বরের মা!
🏀---------------------------
আল্লাহ তুমি হুজুরের নেকহায়াত দান করো আমিন। ❤❤
মাশাআল্লাহ হুজুর সুন্দর ওয়াজ করেছেন। সবার জন্য জরুরি।
হুজুরের জন্য সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ তা'আলা যেন দিনের পথে কবুল করেন
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত বাড়ি য়ে দিক
হুজুরকে অনেক ধন্যবাদ ❤
আমার প্রিয় শায়েখ মুফতি মুস্তাকুন্নবী কাসেমী
২) এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম।
#(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২)
# (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীরা ভীড় করে থাকেন। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৫৬৩, ৩৫৬৫, ৩৫৬৬, ৩৫৬৭,৩৫৭১)।
# এক হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে।
এখানের লক্ষণীয় বিষয় এই যে ফাতেমার(রাঃ) চেহারা খোলা ছিল। তার সৌন্দর্য দেখে রসূল(সঃ) ওসামার জন্য তাকে পছন্দ করেন এবং তার সাথে পরে বিয়ে পড়িয়ে দেন।
ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে।
# এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি।
# অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ।
# আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড)
# ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৪১১২) ।
# ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে বলেন,উম্মুল মোমেনিনগন মাহরামদের সাথে পর্দা করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড)
# ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)।
# ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)।
# মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)।
# ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)।
# কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
# তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)।
# মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ।
🏀-----------------
আসসালামু আলাইকুম আমি একজন এতিম আমার স্বামী দুইটি বিয়ে করেছেন বড় বউর কথায় আমাকে ছেড়ে দিতে চাইছেন সেই বিষয়ে কিছু বলেন উনি একজন আলেম
❤❤❤
মাশাল্লা
🎉😂থ😮@@MsHalima-jp6qi
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করার জন্য ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ সকল সমস্যার সমাধান খুঁজে দিবে আল কোরআন ইনশাআল্লাহ । আল্লাহু আকবার
😑😑😵😌😌😌😌
এতো সুন্দর ওয়াজ হয়েছে।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ অসাধারণ একটি আলোচনা।
হুজুরকে অনেক ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো ❤❤❤❤❤❤
❤❤❤আল্লাহ জন্য ভালোবাসি হযরত কে
মাশাআল্লাহ!! 🥀❤️
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
মাসাহাল্লাহ অসাদারন বয়ান
হুজুর আমার একটা মেয়ে দুইটা ছেলে আমার মেয়ে টাকে যেন আল্লাহ আলেমা বানায় দেয় আর ছেলেদুইটাকে আল্লাহ যেন আলেম বানায় দেয় দোয়া করবেন আপনার জন্য ও দোয়া রইল
আমিন
Allah hujurk dirghodin was korar tawfik din❤❤
Allahr jonno huzur ka Valobashi, Allah huzur or hayat o borkot dan koren
Alhamdulillah.allah porda kore khati mumin bandi hoea jeno Morte pare say taufik deo. R hedait Dan koro.amin..hujurer waj ame sune.allah hujur k nek hayat Dan koiro.sustho raikho...Amin..
মাশাআল্লাহ ❤️❤️❤️❤️
আমার শায়েখ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ।
আর কি ভাবে বুঝাবে?
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের পরিপূর্ণ হেদায়েত দান করুন।
আমার পছন্দের একজন বক্তা
আল্লাহর জন্য হযরত কে ভালোবাসি❤
খুব ভালো আমার বন্ধু হুজুর সাহেব
১৪) তৎকালীন আর্থসামাজিক অবস্থা।
রসুলের(সঃ) যুগে আরবের আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় নিলে আমরা খুব সহজেই অনুমান করতে পারি যে, সমাজের চরম দরিদ্র নারী-পুরুষ এবং দাস-দাসীদের লজ্জার নিবারণের মত প্রয়োজনীয় কাপড় কেনার সমর্থ্য ছিল না। সে সময় টেক্সটাইল মিল এবং সেলাই মেশিন আবিষ্কার হয়নি। ধনাট্য ব্যবসায়ীদের স্ত্রী-কন্যা ও রাজরানীরা হিজাব-নিকাবের মত সাজসজ্জা ও বিলাসিতা করতে পারতো।
#রসূল(সঃ) দুধরনের কাপড় পড়তে নিষেধ করেছেন। তন্মদ্ধে একটি কাপড়ে পুরুষের এমনভাবে পেচিয়ে থাকা যে, তার লজ্জা স্থানের উপর সে কাপড়ের কোন অংশই থাকেনা।(সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর- ৫৪০৪) ।
এই হাদিস থেকে আন্দাজ করা যায় যে, কিছু আহাম্মক এমন ভাবে কাপড় পড়তো যে, তার বাঁশি বের হয়ে থাকতো। আবার কিছু মহিলাও খালি গায়ে ঘুরতো। তাই মহান আল্লাহ সূরা নূরে মোমেন নর-নারীদের লজ্জাস্থান ঢাকার নির্দেশ দেন এবং নারীদের অতিরিক্ত বুক ঢাকার নির্দেশ দেন। কারণ নারীর বুক বিশেষ অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত। যে বর্বর জাতি উলঙ্গ হয়ে কাবা ঘর তোয়াফ করতো, সেখানে মোমেন নারী-পুরুষের কর্তব্য হল সতর থেকে তাদের চক্ষুকে সংযত করা।
# দরিদ্র সাহাবীরা গামছার মত এক টুকরা কাপড় পড়ত অর্থাৎ তহবন্ধ বাচ্চাদের মত কাঁধের সাথে বেঁধে রাখত। (সে কারণে সাহাবীরা নামাজে সেজদায় গেলে মান-ইজ্জত পাংচার হওয়ার সম্ভাবনা ছিল)। মসজিদে নববীতে নিয়ম ছিল মহিলারা আগে সেজদায় যাবে এবং পরে মাথা তুলবে। অর্থাৎ পুরুষরা সেজদা থেকে উঠে কাপড় ঠিক করার পর মহিলারা মাথা তুলবে (সহি বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৩৫৫) ।
ওই সময়ে পুরুষের কাতারের পিছনে নারীরা কাতার বন্দি হয়ে নামাজ আদায় করত। মাঝখানে কোন পর্দা থাকতো না।
রসুল(স:) বিবস্ত্র অবস্থায় দু,জন পুরুষকে এক চাদরের নিচে শয়ন করতে নিষেধ করেছেন এবং বিবস্ত্র অবস্থায় দুই মহিলাকে এক চাদরের নিচে শয়ণ করতে নিষেধ করেছেন। (সুনানে আবু দাউদ, ই,ফা, হাদীস নং- ৪০০৭)।
হাদিস থেকে বুঝা যায়, তৎকালীন সময়ে কাপড়ের এতটাই অভাব ছিল যে, মানুষ বিবস্ত্র অবস্থায় সয়ন করত।
# এক বেদুইন মসজিদে নববীর ভিতরে জনসম্মুখ্যে প্রস্রাব করে দিয়েছিল। (সহি বুখারী, ই,ফা,হাদীস নং-৫৬০০)।
এটা মসজিদের অবমাননার উদ্দেশ্যে নয়। এটা ছিল তাদের অভ্যাস।
# রসুলের(সঃ) কাছে জনৈক মহিলা বিবাহের জন্য আসলে এক সাহাবী তাকে বিয়ে করতে চাইলেন। মহরানা দেয়ার মত তার নিকট কোন কিছু ছিল না। এমনকি একটি লোহার আংটিও না। সাহাবী বললেন, আমার পড়ার লুঙ্গিটি দিতে পারি। রসূল(সঃ) বললেনঃ তবেতো তুমি ল্যাংটা হয়ে যাবে। পরবর্তীতে সূরা শিক্ষা দেয়ার বিনিময়ে মোহরানা হিসেবে গণ্য করে তাদের মধ্যে বিয়ে পড়িয়ে দেয়া হয়। (সহি বুখারী, ই,ফা,হাদিস নং- ৫৪৫২)।
রসুলের(সঃ) শেষ জীবনে বিভিন্ন দেশ থেকে মূল্যবান কাপড় উপহার হিসেবে পেতেন।
#৷ রসূল(সঃ) নিজের হাতে একটি চাঁদর নিলেন এবং উম্মে খালিদকে পড়িয়ে দিলেন। ঐ চাদর সবুজ অথবা হলুদ রঙ্গের নকশি ছিল। রসূল(সঃ) বললেন, হে খালিদের মা! এখন কত সুন্দর! তিনি হাফসী ভাষায় বললেন, সানাহ অর্থাৎ সুন্দর। (সহি বুখারী, ই,ফা, হাদিস নং ৫৪০৬) ।
খালিদের মা রসুলের(সঃ) মাহরাম ছিল না। তার চেহারা খোলা না থাকলে, খালিদের মা, নাকি নাছিরের মা , তা রসুল(সঃ) কিভাবে বুঝলেন?
এই ছিল তৎকালীন সামাজিক অবস্থার খন্ডিত চিত্র। সমাজে পর্দা প্রথা প্রথম প্রচলন করেন খলিফার দ্বিতীয় ওয়ালিদ, হিজরী ১২৫ সনে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরবর্তীতে পর্দা প্রথা এমন কঠিন রূপ ধারণ যে, একটি মেয়ে মাতৃ জঠর ভেদ করে পিত্রালয়ে গমন, সেখান থেকে স্বামীর গৃহ এবং স্বামীগৃহ থেকে কবরে স্থানান্তর ছাড়া দুনিয়ার আর কোথাও তার যাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না।
🏀--------------------
Masha Allah, Alhamdulillah
মাসা আললাহ❤❤❤❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉🎉
মাশাআল্লাহ জাজাকাল্লাহ
Masha Allah onek sundur kore boiyan kore
অনেক সুন্দর হয়েছে হুজুর
হুজুর আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আমিন ❤❤❤❤❤❤❤
মাসা আল্লাহ
৫) নারী-পুরুষ পরষ্পর পরস্পরের জন্য যৌন উত্তেজক। পোষাকের উদ্যেশ্য যৌন উত্তেজনা প্রশমনের জন্য নয়। যৌন উত্তেজনা প্রসমনের জন্য নারী- পুরুষ উভয়কেই দৃষ্টি সংযত রাখতে এবং জৌনাঙ্গের হেফাজত করার নির্দশ দেয়া হয়েছে। আর নারীদের বলে দেয়া হয়েছে, তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য (যীনাত) প্রকাশ করবে না ঐটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ পায়( অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি)। আর তারা যেন ওড়না দিয়ে তাদের গৃবা ও বক্ষদেশ আবৃত করে রাখে। ( সুরা নুর- ৩০, ৩১)।
সুরা আহজাবের ৫৯ নং আয়াত বর্ণনার পূর্বে মহান আল্লাহ ৫৮ নং আয়াতে সতর্ক করে দেন যে, "আর যারা মুমিন নর-নারীদেরকে তাদের কৃত কোন অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয়ই তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ"।
সুরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেমঃ- হে নবী, আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা, মোমেন নারীদের বলুন তারা যেন তাদের জিলবাবের ( চাদর) একাংশ নিজেদের উপড় টেনে দেয়। যাতে তাদের চেনা যায় ( তারা স্বাধীন মহিলা) এবং বৈসম্যের শিকার হবে না।
মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম-আহকাম সংক্রান্ত আয়াতগুলো খুবই স্পষ্ট। আল্লাহ নিজেই সে সম্পর্কে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেনঃ তোমাদের জন্য এটা হারাম, ওটা হালাল, তোমাদের উপড় ফরজ করা হয়েছে, অথবা তোমাদের জন্য উত্তম, এর জন্য রয়েছে পুরষ্কার, ক্ষমা, সুসংবাদ অথবা দুঃসংবাদ, তারাই জালিম বা মহাপাপী, তারাই কাফের, ফাসেক বা পাপিষ্ঠ। অর্থাৎ হালাল-হারাম, পাপ-পুন্য এবং পরিনতি স্পষ্টভাবে বর্ননা করা হয়েছে।
মহিলাদের পোষাকের গাইড লাইন সুরা নুরের-৩১ এবং সুরা আহযাবের-৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বিস্তারিত বলে দিয়েছেন। কিন্তু সেখান পাপ-পুন্য, ফরজ-ওয়াজিব বেহেশত-দোযখ বা কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। কিন্তু আমরা পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে মহিলাদের আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ইসলামের অন্যতম প্রধান অ্যাজেন্ডা বানিয়েছি। আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ফরজ করতে কয়েক ডজন তাফসির আর ফতোয়ার কিতাব উপস্থাপন করছি। এমনকি এই পর্দার ফতোয়াকে কেন্দ্র করে এক আলেম আরেক আলমকে কাফের ফতোয়া দিয়ে সরকারের কাছে তার ফাসির দাবি করা হচ্ছে।
অথচ মহান আল্লাহর এটুকু বলে দেয়াই যথেষ্ট ছিল যে, "প্রয়োজন ছাড়া মহিলারা ঘর থেকে বের হবে না এবং গায়েরে মাহরামের সামনে আপাদ-মস্তক ঢেকে রাখতে হবে। অন্যথা এই এই শাস্তি"।
আল্লাহ কোন কিছু বলতে সংকোচবোধ করেন না। আল্লাহ এবং তার রসুল(সঃ) যা ফরয বা হারাম করেননি, তা ফরজ বা হারাম করার এখতিয়ার কারো নেই।
মহিলারা হলো যৌন সামগ্রী। তাই মহিলা দেখলেই পুরুষের চোখের যিনা, কানের জিনা, নাকের জিনা হবে। অনুরূপভাবে পুরুষও নারীর জন্য যৌন সামগ্রিক্রী।
রাসূল (সঃ) বললেন, "তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না"। জাহেলী যুগে মেয়েদেরকে পাপের কারণ মনে করা হতো। মেয়েদের পাপের কারনে তার পিতা, ভাই, স্বামী, বড় ছেলে দোজখে যাবে- এরকারনেই জাহেলী যুগের আবু জেহেলরা কন্যা সন্তানকে হত্যা করে দোজখের আগুনে পানি ঢেলে দেয়ার ফতোয়া দিত। হিন্দু সমাজেও সতীদাহ প্রথা চালু হয়েছিল একই যুক্তিতে। বিধবার পাপের কারনে তার স্বামী নরকে যাবে তাতো হতে দেয়া যায় না। তাই স্বামীর চিতায় তার যুবতী স্ত্রীকে অগ্নিদগ্ধ করে স্বর্গে পাঠানো হত।
আমাদের নবীজি (সঃ) কন্যা সন্তান হত্যার এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই করেছেন। কিন্তু এখন পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে মহিলাদের জীবিত কবর দেয়ার ফতোয়া তৈরীর ক্ষেত্র প্রস্তুতে মহা বেতিব্যাস্ত আছেন আমাদের আল্লামাগন।
-------------------
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান
❤❤❤❤❤❤
আমি ভাগ্যবতী কারণ আমি মুসলিম
Amar prio shayek
Massallah alamdullah
Ma sha Allah
❤❤❤❤❤ ভালো লাগে
Hujurer Jonno Dua Kori.
মাশা-আল্লাহ
ماشا الله
Subhan allah ❤❤❤
Alhamdulillah
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ
আমিন
খুব সুন্দর
উত্তম কথা
ভাল
❤❤
Masa allah
Thanks
❤
❤u
❤❤❤❤❤
? Ameen❤❤❤❤❤❤
🎉💯
আসসালামু আলাইকুম কিভাবে দোয়া করবেন করতে পারে
Ami.apomar.mafahil.mmon.tah.suni.
Assalamualaikum kamon acen hujur .hujur apnar waje ato biggapon kano
❤😂❤❤❤❤❤❤❤❤😊😊
Hujur nambarta ten vi onek dorkar
হুজুরের নম্বর ঝ দি থাকে মাকে দেন আমার একটা ফতুয়া দরকার
Add off koiro vai
Thumbnail a Meyer Chobi diye Gunahe Jaria chalu korla.Thumbnail change koro
😊knk😮ik😮k😅
হুজুর কি জানে তুমি যে মহিলার ছবি লাগাইছো লগে দিয়া
মানুষের কাছে কি ইসলাম প্রচার করেন নাকি গুনা প্রচার করেন
চ্যানেল এর মালিক কে বলছি কেউ উল্টা বুঝবেন না
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর
মাশা আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
Masahallah
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤
আমিন
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ
❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ