আমি আসাম রাজ্যের বরাক উপত্যকার কাছাড় জিলা থেকে সজল ভাইকে যে ভাবে অনুরোধ করেছিলাম ঠিক একই ভাবে আপনাকে বিনম্র অনুরোধ করছি, আপনার কথাগুলো প্রধান প্রধান ভাষায় ভার্সন করেন। তবে বাঙ্গালীদের পাশাপাশি অবাঙালীরাও ইসলামের সঠিক রূপ বুঝতে পারবেন। জয় হিন্দ!জয় ভারত!
রসুলের বাণী যদি হাদীস হয়ে থাকে তাহলে সেটা এক মাত্র কোরআন রেফারেন্স আল হাক্কাহ সূরাঃ ৬৯, পারা: ২৯, পৃষ্ঠাঃ ৫৬৮ আয়াত--৪০ إِنَّهُ لَقَولُ رَسُولِ كَرِيمٍ ইন্নাহূ লাকাওলু রাছুলিং কারীম। বায়ান ফাউন্ডেশন নিশ্চয়ই এটি এক সম্মানিত রাসূলের বাণী।
ভাই আমিও হাদিস অস্বীকার করি, কিন্তু 3:19 এ আপনি একটি হাদিস থেকেই উদাহরন দিয়ে বলেছেন যে, নবীজি বলেছেন, যে আমার নামে মিথ্যা কথা লেখে তার যেনো জাহান্নামে ঠিকানা হয়।" তাহলে সেই হাদিস কি সত্যি??
আরে মিয়া আপনি রমজান পাইলেন কোথায় রমজা অর্থ ইশারা,, আর (185 ) নাম্বার আয়াত মূল শব্দটা রমাদ এটা একটা আরবি মাসের নাম,, আর আপনি আছেন গরম নিয়ে,, প্রত্যেকটা শব্দেরই তো একটা অর্থ থাকে,, আমি মনে করি এখনো কেউ সিয়ামের আয়াত গুলো স্পষ্ট ক্লিয়ার করতে সক্ষম হচ্ছে না,,,, অতঃপর (187) নাম্বার আয়াতে এসে পুরুষেরা গেল মসজিদে ইতেকাফ করতে সে জায়গায় মহিলাদের যাওয়া নিষেধ,, অথবা পুরুষের আশা নিষেধ,, তাহলে কি শুধু পুরুষরাই ইতেকাফ করবে? তাহলে মহিলারা কি করবে? এসবই আমার নিজস্ব মতামত,,কারো সঠিকটা জানা থাকলে আমাকে বুঝিয়ে বলার জন্য অনুরোধ থাকলো,,,,
সালাম। আমরা জানি মৃত মানুষ বা মাজারের কোন কিছু চাওয়া যায় না। কিন্তু জীবিত মানুষের কাছে কি কিছু চাওয়া যায় দান হিসেবে??? দয়া করে কুরআন থেকে জানাবেন।
ভাইজান, 'আল্লাহ কোথায় আছেন? সমাজে এটা নিয়ে অনেক অনেক ভিন্ন ভিন্ন ধারনা/মতামত,তর্ক বিতর্ক চলছে।কেউ বলছে সর্বত্র বিরাজমান কেউ বলছে আরসে আজীমে ,কেউ বলছে কলবে কলবে ,কেউ বলছে যতো কল্লা ততো আল্লাহ, ইত্যাদি ইত্যাদি।দয়াকরে কোরআন থেকে এর একটা সমাধান আপনার আলোচনার মাধ্যমে হউক আমরা আশাকরি।
সালামুন আলাইকুম। ভাই,পবিত্র কুরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে আপনি এক ভিডিও তে আপনি বললেন যে আল্লাহ মহম্মদ সঃ কে শুধু পবিত্র কুরআন এর আয়াত বয়ান করতে বলেছেন। কিন্তু এ-ই ভিডিও তে বলছেন রসুলুল্লাহ সমস্ত কুরআনের তাফসির হাদিস আকারে তাফসির করা ছিল। দয়া করে বুঝিয়ে বলুন।
কারন কোরানে আল্লাহ বলেছেন আল্লাহই উত্তম হাদিস নাযিল করেছেন। আয়াতটা 39নাম্বার সুরার 20নাম্বার আয়াতে পাবেন। হাদিস এর বাংলা অরথ বানী । আল্লাহ কোরানকে হাদিস বলেছেন অনেক আয়াতে। আমরা যে গুলোকে হাদিস বলি এগুলো হাদিস নয়।
ভাই আপনার আলোচনাগুলো দরকার আছে। তবে কেউই ভুলের উর্ধ্বে নয়। আপনার সঙ্গে দ্বীনের খাতিরে কথা বলা দরকার ছিল ভাই। যদি সুযোগ দিতেন তাহলে ইসলামের আরো অনেক বিষয় দলিল সহকারে উপস্থাপন করা যেত । কেননা আমার অনলাইনে কাজ করার বিষয়ে পারদর্শিতা নেই
সালাম। ভাই আমি আপনার অনেক ভিডিও দেখেছি। কোরআনই কোরআনের সুস্পষ্ট তাফছীর, আহসানুল হাদিস। মানব রচিত হাদিস লাহুয়াল হাদীস। কোরআন থেকেই আয়াত উল্লেখ করে দলিল দিয়েছেন। আল্লহ কোরানের শিক্ষক, রাসুল নয়, রাসুল কোরআন তাফছীর করেননি। কিন্তু আজ আগের বক্তব্যের বিপরীত বলছেন! কিন্তু কেন ভাই। এতে কি বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবেনা? কোন্ কোন্ হাদীস, কোন্ কোন্ আয়াতের তাফছীর জুরাথুস্ট্রবাদ থেকে এসেছে তা জুরাথুস্ট্রবাদ থেকে মার্ক করে এনে দেখানো উচিত নয় কি? মিরাজ বা বিরাজ বা হাদিস বা তাফছীর কোথায় কিভাবে জুরাথুস্ট্রবাদের প্রভাবে বিকৃত হয়েছে তা যথাযথভাবে চিন্হিত করে প্রকাশ করা উচিত। তা নাহলে বক্তব্যের ভিত্তি থাকে না । সাহাবিরা যারা প্রথম দিকে ঈমান এনেছে তাদের প্রতি আল্লাহ সন্তুষ্ট হয়েছেন, কোরআনে এ আয়াত আছে, আপনি তা জানেন(আমার আয়াতটি এখন মনে পড়ছে না ) , তাহলে সেই সাহাবিরা কি অন্যায়ভাবে অন্যদেশ দখল করবে, খলিফারা নিহত হয়েছেন অন্যায় করার জন্য, অন্যদেশ দখল করার জন্য, অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করার জন্য, দাসদাসী বানানোর জন্য ... আপনি তা কোন আয়াতে বা হাদিসে পেয়েছেন? নাকি ইতিহাসটা উল্টো?নাকি মুসলিম জাতির অগ্রযাত্রা শুরুতেই (তখনও উদীয়মান মুসলিম জাতি যুদ্ধের কৌশলে, সৈন্য সংখ্যায়, অস্ত্রশস্ত্রে অর্থাৎ সবদিক থেকে অন্যসকল সাম্রাজ্যের থেকে ভীষন দুর্বল ছিল )থামিয়ে দেয়ার জন্যে পার্শ্ববর্তী দেশগুলো সরাসরি বা পরোক্ষভাবে যুক্ত ছিলনা, আপনি কি শিউর? অপরাজিত সাম্রাজ্যগুলো রাসুলের ঈমানের দাওয়াত কিভাবে প্রত্যাখান করেছিল, সেগুলো একটু যাচাই করে দেখুন। নবীজির মৃত্যুর পর দেশগুলো শুরুতেই নব্য দুর্বল মুসলিম জাতিকে ধংস্ব করে দেয়ার জন্য সর্বতভাবে চেষ্টারত ছিল।মুসলমানদের উপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল, তাই মুসলিমরা বাচার জন্য যুদ্ধ করতে বাধ্য ছিল। সেধে সেধে লুটপাট করতে যাওয়ার জাতি মুসলিমরা নয়। বরং যেখানেই বিজিত হয়েছে, সেখানেই ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত করেছে,গরীবের হক আদায় করেছে, নারীদের সম্মানিত করেছে, জ্ঞান বিজ্ঞানের প্রসার ঘটিয়েছে। দ্বীনের সৌন্দর্য দেখে মানুষ দলে দলে মুসলিম হয়েছে। আর মোল্লাতন্ত্রের কারণে, পারিবারিক চক্রান্তের কারনে মুসলিমরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি। এইযে আহলে কোরান ভাইয়েরা শুরুর আগেই কতভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে, কেউ দলিল দিচ্ছে সালাত নেই, কেউ বলছে ২ ওয়াক্ত, কেউ বলছে ৩বা৫ ওয়াক্ত. কেউ বলছে রোজা এটা, রুকু সেটা, কোরবানী এটা হজ্জ ঐইটা। একজন আরেকজনকে নিয়ত হেয় করছে। আপনাদের ঘরইত এলোমেলো, অন্যের ঘরের দিকে তাকাচ্ছেন কেন? যে বিষয়গুলো স্পষ্ট নয় সেই বিষয় এড়িয়ে যান। বরং চেষ্টা করুন নিজেদের ঘর গোছানোর। কোন প্রথা নিজে নিজে তৈরি না করে সকলে একমন্চে বসে বেসিক কথা বলুন। আর পদ্ধতিগত ইবাদত গুলো যার যারটা বলুন অন্যেরটা সমালোচনা না করে একমন্চে বসে, এবং সকলে একসাথে বসে বলুন "যা আপনাদের কাছে সত্য বলে জ্ঞান লাভ হয় তাই করুন," কিন্তু ওরটা ভুল আমারটা রাইট, এসব দলাদলি সকলে মিলে বাদ দিন! মিমাংশা করুন। আর আপনিত জানেনই অধিকাংশই মুশরিক। আল্লাহর আয়াত সত্য। তাই শুধু দাওয়াতের কাজ করুন। আর যেকোনো বিষয়ে বক্তব্য দেয়ার আগে আরও গবেষণা করে দিন রেফারেন্স সহকারে। আপনি অনেক কষ্ট করেন এবং ভাল বলেন। ভাল থাকবেন, ধন্যবাদ। কিছু মনে করবেন না, দুঃখিত।
আপনি যেহেতু আগের ভিডিও শুনেছেন আশা করি আপনি আল্লাহর রহমত প্রাপ্ত বান্দা। সেই সাথে এটাও প্রত্যাশা এই ভিডিওর মাধ্যমে কি বোঝাতে চেয়েছি কাদের বোঝাতে চেয়েছি তাও পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পেরেছেন। ❤️❤️ ভালোবাসা ও দোয়া অবিরাম
The Prophet never explained any verse of the Quran. The people would discuss the verse sitting together. If he would explain then there would be contradictory between Quran verse and hadid.
you are absolutely right. সোজা কথা বললে এই মুশরিকের দল বুঝবে না। তাদের কানে অন্তরে মোহর মারা। সেজন্য এ পদ্বতি অবলম্বন করা। আল্লাহ অন্তরের খবর রাখেন। আপনার মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ স্যার
apni ze kotha gulo bolcen se guli hadis thekei peyecen. afsos era khiristo purrbo plato, Aristotle er theory te sondeh kore na, othocho matro 1500 yrs ager kosti pathore jachai kora hadis k grohon korte pare na.
সালাম সঠিক কথা বলুন দোয়া কবুল হবে। আরবিতে সালাত, ফার্সিতে নামাজ, উর্দুতে দোয়া, ইংরেজি প্লেয়ার, বাংলায় প্রার্থণা বলা হয়। সবই এট অর্থ বহন করে, এতে কোন সমস্যা নেই। আর মনে রাখবেন আপনার পূর্বপুরুষ কোন ধর্মের ছিলেন ? অযথা বিভ্রান্তি ছড়াবেন না। ধন্যবাদ
ফিরোজ ভাই আল্লাহ তো কুরআন এ বলেছেন "অতঃপর তাদেরকে যখন বলা হয় তোমরা তার অনুসরন কর যা আল্লাহর নিকট থেকে পেয়েছ তখন তারা বলে আমারা তার অনুসরন করব যার উপর আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে পেয়েছি" তো আপনি ও তো সত্যটা জানার ইচ্ছা পোষন করছেন না পিতৃপুরুষদের অনুসরন ব্যতিত। উনি তো আপনাকে জোর করছেন না আসুন শুনুন আপনার কাছেও কুরান আছে নিজে পড়ে বুঝে নিন
সাধূবাদ জানাচ্ছি।
এই প্রথম একজন সত্য সন্ধানী র দেখা পাওয়া গেলো।
জয় হউক সাধূ গুরুর।
জয় গুরু।
সালামুন আলাইকা।হাদিসের নামে প্রকৃত মুশরিকদের পরিচয় তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
একদম ঠিক বলেছেন
আমি এই কথাগুলোর সাথে একমত পোষণ করছি।
সালামুণ আলেইকুম আমি ভারত থেকে সুণছি আপণাকে ধন্যবাদ
Great brother ,
ভাই খুব সুন্দর লাগে আপনার আলো চনা
Bhalo bolesen.... Dhonnobad.
সালাম
মিরপুর ঢাকা।
I m agree with you in this subject
Salam brather.aponaka anok dhnno bad sotto tola dorar .aro aro vedo chi alhamdolla he robil alamin
❤❤সালামুন আলাইকুম 💚🌹💛
Good good very good your explanation !About Hadis ,!
Many many thanks
আমি আসাম রাজ্যের বরাক উপত্যকার কাছাড় জিলা থেকে সজল ভাইকে যে ভাবে অনুরোধ করেছিলাম ঠিক একই ভাবে আপনাকে বিনম্র অনুরোধ করছি, আপনার কথাগুলো প্রধান প্রধান ভাষায় ভার্সন করেন। তবে বাঙ্গালীদের পাশাপাশি অবাঙালীরাও ইসলামের সঠিক রূপ বুঝতে পারবেন। জয় হিন্দ!জয় ভারত!
😢😢😢😢 আল্লাহর কাছে বিচার😭😭😭😭😭
🤲🤲🤲
রসুলের বাণী যদি হাদীস হয়ে থাকে তাহলে সেটা এক মাত্র কোরআন রেফারেন্স
আল হাক্কাহ
সূরাঃ ৬৯, পারা: ২৯, পৃষ্ঠাঃ ৫৬৮
আয়াত--৪০
إِنَّهُ لَقَولُ رَسُولِ كَرِيمٍ
ইন্নাহূ লাকাওলু রাছুলিং কারীম।
বায়ান ফাউন্ডেশন
নিশ্চয়ই এটি এক সম্মানিত রাসূলের বাণী।
❤❤❤❤❤❤❤apnak na valobese thakte parlam na🎉🎉🎉🎉🎉
Salam, Sir
আনি আপনার কাছে একটা আবদার করছি আপনি সঠিকভাবে কোরআনের তাফসির করে দেন যাতে আমরা একটু মনে শান্তি পেতে পারি খাটি মুসলিম হতে পারি
Tafseer onno keo korte parbe na ,
কোরআন পড়ে আপনি যেটুকু বোঝেন আপ্নার জন্য ওইটুকুই ইসলাম
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জত টুক বুঝিয়েছেন ততো টুক ইসলাম আপনার আমার সবার বোঝার সাতে কিচ্ছু যায় আসে না
কোরআনের বাংলা অনুবাদ সঠিকভাবে হয়নি। সুন্দর ভাবে অনুবাদ নাই বলে বাংলায় কোরআন পড়া ও বুঝা অনেক কঠিন। তাফসির তো আল্লাহ কোরআনে করে দিয়েছেন।
Well said@@TechBestBD2020
উনারা উনাদের নিজের মনগড়া ভালো ভালো কথা বলছেন যাহা কোরনের সংগে মিল পড়ে না বিভ্রানতি ছড়ায়
❤
ভাই আপনি খুব তাড়াতাড়ি কোরআনের সঠিক অনুবাদ বের করেন
ভাই আমিও হাদিস অস্বীকার করি, কিন্তু 3:19 এ আপনি একটি হাদিস থেকেই উদাহরন দিয়ে বলেছেন যে, নবীজি বলেছেন, যে আমার নামে মিথ্যা কথা লেখে তার যেনো জাহান্নামে ঠিকানা হয়।"
তাহলে সেই হাদিস কি সত্যি??
সালামুন আলাইকুম ভাই।
সালামুন আলাইকুম
রমজান অর্থ গরম হলে "রমজান মাস" কবে ধরতে হবে?আমি রমজানেই ১০টা রোজা রাখতে চাইছি।প্লীজ,আমাকে রমজান মাসটা জানাবেন।খুব উপকৃত হবো।
আরে মিয়া আপনি রমজান পাইলেন কোথায় রমজা অর্থ ইশারা,, আর (185 ) নাম্বার আয়াত মূল শব্দটা রমাদ এটা একটা আরবি মাসের নাম,, আর আপনি আছেন গরম নিয়ে,, প্রত্যেকটা শব্দেরই তো একটা অর্থ থাকে,,
আমি মনে করি এখনো কেউ সিয়ামের আয়াত গুলো স্পষ্ট ক্লিয়ার করতে সক্ষম হচ্ছে না,,,,
অতঃপর (187) নাম্বার আয়াতে এসে পুরুষেরা গেল মসজিদে ইতেকাফ করতে সে জায়গায় মহিলাদের যাওয়া নিষেধ,, অথবা পুরুষের আশা নিষেধ,, তাহলে কি শুধু পুরুষরাই ইতেকাফ করবে? তাহলে মহিলারা কি করবে?
এসবই আমার নিজস্ব মতামত,,কারো সঠিকটা জানা থাকলে আমাকে বুঝিয়ে বলার জন্য অনুরোধ থাকলো,,,,
Aroo ekta question koraaa jaaai,,, Rasulll er ekta, shudhu ekta Jumma khutba dekhatey bolden....Dekheeen ki hoy>>>??????
স্যার কেমন আছেন,,
একটি বিষয় পাক পাঞ্জাতন বলতে কি বুঝায় এবং,,
এ বিষয়ে কোরআনে
কতটা গুরুত্ব দিয়েছে।।
এ বিষয় কুরআনে নাই।
এটা নবী পুজার মতোই আল্লাহর বান্দা পুজার কৌকৌশল
সালামুন আলাইকুম ।পাকপানজাতন বলতে কিছুই নেই কোরানে। সব ভূযা ।শুধু কোরান মানুন কোরান বুঝুন সেই অনুযায়ী জীবন গডুন।
Tahole quran kivabe shongrokkhito hoise ??
Kara etodin dhore eta ke dhore rakhse ??
Keno Hafez goner Maddome?
সালামুআলাইকুম। ভাই হোক না লক্ষ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ সেগুলো সব কিতাবে একই রকম তো হবার কথা কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন কেন?
মিথ্যা একেক সময় একেক রকম হয়, আর সত্য সব সময় এক ই থাকে।
সালাম। আমরা জানি মৃত মানুষ বা মাজারের কোন কিছু চাওয়া যায় না। কিন্তু জীবিত মানুষের কাছে কি কিছু চাওয়া যায় দান হিসেবে??? দয়া করে কুরআন থেকে জানাবেন।
ভাইজান, 'আল্লাহ কোথায় আছেন? সমাজে এটা নিয়ে অনেক অনেক ভিন্ন ভিন্ন ধারনা/মতামত,তর্ক বিতর্ক চলছে।কেউ বলছে সর্বত্র বিরাজমান কেউ বলছে আরসে আজীমে ,কেউ বলছে কলবে কলবে ,কেউ বলছে যতো কল্লা ততো আল্লাহ, ইত্যাদি ইত্যাদি।দয়াকরে কোরআন থেকে এর একটা সমাধান আপনার আলোচনার মাধ্যমে হউক আমরা আশাকরি।
সুরা হাদীদ -৪
সুরা বাকারা -১৮৬
আলোচনা করলে ভালো হতো ভাইজান @@Quran.Research.Intelligence
ভাই কুরআনের একটা তাফসির করেন। অন্তত সূরা মাউনের অনুবাদ ও তাফসির কইরেন।
কুরআন গবেষক ও তাফসির লেখক অধ্যক্ষ মোজাম্মেল হক চমৎকার তাফসির করেছেন, সময় পেলে শুনতে পারেন।
সালামুন আলাইকুম। ভাই,পবিত্র কুরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে আপনি এক ভিডিও তে আপনি বললেন যে আল্লাহ মহম্মদ সঃ কে শুধু পবিত্র কুরআন এর আয়াত বয়ান করতে বলেছেন। কিন্তু এ-ই ভিডিও তে বলছেন রসুলুল্লাহ সমস্ত কুরআনের তাফসির হাদিস আকারে তাফসির করা ছিল। দয়া করে বুঝিয়ে বলুন।
এটা যারা আহলে হাদীস তাদের বোঝানোর জন্য তাদের দৃষ্টি কোন থেকে বোঝানোর চেষ্টা।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ স্যার
প্লিজ, কুরআন দিয়ে ব্যাখ্যা করুন।
কারন কোরানে আল্লাহ বলেছেন আল্লাহই উত্তম হাদিস নাযিল করেছেন। আয়াতটা 39নাম্বার সুরার 20নাম্বার আয়াতে পাবেন। হাদিস এর বাংলা অরথ বানী । আল্লাহ কোরানকে হাদিস বলেছেন অনেক আয়াতে। আমরা যে গুলোকে হাদিস বলি এগুলো হাদিস নয়।
স্যার,কুরআনের বাণী তথা আল্লাহর হাদিস আর অ্ত্র ভিডিও তে রসুলল্লাহ’র কুরআন তাফসির কৃত হাদিসের বাণী যাহা পূর্ব ভিডিও তে অস্বীকার করা হয়েছে, ব্যাপারটা ভালো ভাবে বুঝতে পারলাম না। প্লিজ বুঝিয়ে বলুন।
উত্তর টা পেলাম না।
ভাই আপনার আলোচনাগুলো দরকার আছে। তবে কেউই ভুলের উর্ধ্বে নয়। আপনার সঙ্গে দ্বীনের খাতিরে কথা বলা দরকার ছিল ভাই। যদি সুযোগ দিতেন তাহলে ইসলামের আরো অনেক বিষয় দলিল সহকারে উপস্থাপন করা যেত । কেননা আমার অনলাইনে কাজ করার বিষয়ে পারদর্শিতা নেই
1:30 সুকৌশলে ঈসায়ী ধর্মের প্রচারক।
ঈসায়ি ধর্ম মুসায়ি ধর্ম মুহাম্মদি ধর্ম থেকে বেরিয়ে ইসলামে প্রবেশ করুন
সালাম। ভাই আমি আপনার অনেক ভিডিও দেখেছি। কোরআনই কোরআনের সুস্পষ্ট তাফছীর, আহসানুল হাদিস। মানব রচিত হাদিস লাহুয়াল হাদীস। কোরআন থেকেই আয়াত উল্লেখ করে দলিল দিয়েছেন। আল্লহ কোরানের শিক্ষক, রাসুল নয়, রাসুল কোরআন তাফছীর করেননি। কিন্তু আজ আগের বক্তব্যের বিপরীত বলছেন! কিন্তু কেন ভাই। এতে কি বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবেনা? কোন্ কোন্ হাদীস, কোন্ কোন্ আয়াতের তাফছীর জুরাথুস্ট্রবাদ থেকে এসেছে তা জুরাথুস্ট্রবাদ থেকে মার্ক করে এনে দেখানো উচিত নয় কি? মিরাজ বা বিরাজ বা হাদিস বা তাফছীর কোথায় কিভাবে জুরাথুস্ট্রবাদের প্রভাবে বিকৃত হয়েছে তা যথাযথভাবে চিন্হিত করে প্রকাশ করা উচিত। তা নাহলে বক্তব্যের ভিত্তি থাকে না । সাহাবিরা যারা প্রথম দিকে ঈমান এনেছে তাদের প্রতি আল্লাহ সন্তুষ্ট হয়েছেন, কোরআনে এ আয়াত আছে, আপনি তা জানেন(আমার আয়াতটি এখন মনে পড়ছে না ) , তাহলে সেই সাহাবিরা কি অন্যায়ভাবে অন্যদেশ দখল করবে, খলিফারা নিহত হয়েছেন অন্যায় করার জন্য, অন্যদেশ দখল করার জন্য, অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করার জন্য, দাসদাসী বানানোর জন্য ... আপনি তা কোন আয়াতে বা হাদিসে পেয়েছেন? নাকি ইতিহাসটা উল্টো?নাকি মুসলিম জাতির অগ্রযাত্রা শুরুতেই (তখনও উদীয়মান মুসলিম জাতি যুদ্ধের কৌশলে, সৈন্য সংখ্যায়, অস্ত্রশস্ত্রে অর্থাৎ সবদিক থেকে অন্যসকল সাম্রাজ্যের থেকে ভীষন দুর্বল ছিল )থামিয়ে দেয়ার জন্যে পার্শ্ববর্তী দেশগুলো সরাসরি বা পরোক্ষভাবে যুক্ত ছিলনা, আপনি কি শিউর? অপরাজিত সাম্রাজ্যগুলো রাসুলের ঈমানের দাওয়াত কিভাবে প্রত্যাখান করেছিল, সেগুলো একটু যাচাই করে দেখুন। নবীজির মৃত্যুর পর দেশগুলো শুরুতেই নব্য দুর্বল মুসলিম জাতিকে ধংস্ব করে দেয়ার জন্য সর্বতভাবে চেষ্টারত ছিল।মুসলমানদের উপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল, তাই মুসলিমরা বাচার জন্য যুদ্ধ করতে বাধ্য ছিল। সেধে সেধে লুটপাট করতে যাওয়ার জাতি মুসলিমরা নয়। বরং যেখানেই বিজিত হয়েছে, সেখানেই ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত করেছে,গরীবের হক আদায় করেছে, নারীদের সম্মানিত করেছে, জ্ঞান বিজ্ঞানের প্রসার ঘটিয়েছে। দ্বীনের সৌন্দর্য দেখে মানুষ দলে দলে মুসলিম হয়েছে। আর মোল্লাতন্ত্রের কারণে, পারিবারিক চক্রান্তের কারনে মুসলিমরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি। এইযে আহলে কোরান ভাইয়েরা শুরুর আগেই কতভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে, কেউ দলিল দিচ্ছে সালাত নেই, কেউ বলছে ২ ওয়াক্ত, কেউ বলছে ৩বা৫ ওয়াক্ত. কেউ বলছে রোজা এটা, রুকু সেটা, কোরবানী এটা হজ্জ ঐইটা। একজন আরেকজনকে নিয়ত হেয় করছে। আপনাদের ঘরইত এলোমেলো, অন্যের ঘরের দিকে তাকাচ্ছেন কেন? যে বিষয়গুলো স্পষ্ট নয় সেই বিষয় এড়িয়ে যান। বরং চেষ্টা করুন নিজেদের ঘর গোছানোর। কোন প্রথা নিজে নিজে তৈরি না করে সকলে একমন্চে বসে বেসিক কথা বলুন। আর পদ্ধতিগত ইবাদত গুলো যার যারটা বলুন অন্যেরটা সমালোচনা না করে একমন্চে বসে, এবং সকলে একসাথে বসে বলুন "যা আপনাদের কাছে সত্য বলে জ্ঞান লাভ হয় তাই করুন," কিন্তু ওরটা ভুল আমারটা রাইট, এসব দলাদলি সকলে মিলে বাদ দিন! মিমাংশা করুন। আর আপনিত জানেনই অধিকাংশই মুশরিক। আল্লাহর আয়াত সত্য। তাই শুধু দাওয়াতের কাজ করুন। আর যেকোনো বিষয়ে বক্তব্য দেয়ার আগে আরও গবেষণা করে দিন রেফারেন্স সহকারে। আপনি অনেক কষ্ট করেন এবং ভাল বলেন। ভাল থাকবেন, ধন্যবাদ। কিছু মনে করবেন না, দুঃখিত।
আপনি যেহেতু আগের ভিডিও শুনেছেন আশা করি আপনি আল্লাহর রহমত প্রাপ্ত বান্দা।
সেই সাথে এটাও প্রত্যাশা এই ভিডিওর মাধ্যমে কি বোঝাতে চেয়েছি কাদের বোঝাতে চেয়েছি তাও পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পেরেছেন। ❤️❤️
ভালোবাসা ও দোয়া অবিরাম
10:30 ওনি এই অংশ ভালো ভাবে না শুনেই রচনা লিখে ফেলছে। 😂 সমস্যা আসলে এখানেই! আল্লাহ সবাইকে জ্ঞান দান করুক।
@@Quran.Research.Intelligenceআলহামদুলিল্লহ
@@Quran.Research.Intelligenceআলহামদুলিল্লহ
সালামুন আলাইকুম নোয়াখালী মাইজদী বলির দোকান
The Prophet never explained any verse of the Quran. The people would discuss the verse sitting together. If he would explain then there would be contradictory between Quran verse and hadid.
you are absolutely right.
সোজা কথা বললে এই মুশরিকের দল বুঝবে না।
তাদের কানে অন্তরে মোহর মারা।
সেজন্য এ পদ্বতি অবলম্বন করা।
আল্লাহ অন্তরের খবর রাখেন।
আপনার মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ স্যার
@@Quran.Research.Intelligence I am sorry to misinterpret you. Salam to you.
apni ze kotha gulo bolcen se guli hadis thekei peyecen. afsos era khiristo purrbo plato, Aristotle er theory te sondeh kore na, othocho matro 1500 yrs ager kosti pathore jachai kora hadis k grohon korte pare na.
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ স্যার।। আপনি ভিডিওর মূল বক্তব্য সম্ভবত ধরতে পারেন নি।
কুরআনের ৫ হাজার আয়াতের তাফসীরের হাদিস কারা গায়েব করেছে?
পাক , নাপাক, পেসাবের পর কিভাবে পাক হবে ইত্যাদির একটি ভিডিও করবেন কি
😂হাগার পর ঝামা ঘষবেন !
এত কমনসেন্সের অভাব ! এগুলো নিয়ে ফতোয়া লাগে
@@honeybee7eএতে না হলে একটা গ্রেন্ডার মেশিন কিনবেন, সাথে কাটিং,গ্রেন্ডিং,শিরিষ, কাপ,বফ, ফোম, ডিক্স কিনে নেবেন যখন যেটা লাগে আরকি
সালাম
সঠিক কথা বলুন দোয়া কবুল হবে।
আরবিতে সালাত, ফার্সিতে নামাজ, উর্দুতে দোয়া, ইংরেজি প্লেয়ার, বাংলায় প্রার্থণা বলা হয়।
সবই এট অর্থ বহন করে, এতে কোন সমস্যা নেই।
আর মনে রাখবেন আপনার পূর্বপুরুষ কোন ধর্মের ছিলেন ?
অযথা বিভ্রান্তি ছড়াবেন না।
ধন্যবাদ
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইজান।
নামাজ প্রার্থনা দোয়া সম্ভবত আপনি গুলিয়ে ফেলেছেন।
প্রার্থনার আরবি দোয়া।
কুরআনে অজস্র দোয়া আল্লাহ শিখিয়েছেন। ১১১ টা দোয়া আছে যা রাব্বানা দিয়ে শুরু।
সালাত হচ্ছে আল্লাহর সাথে সংযোগ যোগাযোগ।
আল্লাহ নিজেও সালাত করে।
সুরা বাকারা ১৫৭ পড়ুন ভাইজান।
ফিরোজ ভাই আল্লাহ তো কুরআন এ বলেছেন
"অতঃপর তাদেরকে যখন বলা হয় তোমরা তার অনুসরন কর যা আল্লাহর নিকট থেকে পেয়েছ তখন তারা বলে আমারা তার অনুসরন করব যার উপর আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে পেয়েছি"
তো আপনি ও তো সত্যটা জানার ইচ্ছা পোষন করছেন না পিতৃপুরুষদের অনুসরন ব্যতিত।
উনি তো আপনাকে জোর করছেন না আসুন শুনুন আপনার কাছেও কুরান আছে নিজে পড়ে বুঝে নিন
এর সমাধান কি ভাই।
এইগুলো কে এড়িয়ে চলবেন। শুধু কুরআনকে আকাশের গান এটাই সমাধান।
কুরআনকে আঁকড়ে ধরবেন।