Proud for her. সে চাইলে ইংলিশে উত্তর দিতে পারত । সেটা না করে বাংলায় উত্তর দিয়েছে। সে বিদেশ বড় হয়ে বাংলা এত সুন্দর করে বলতে পারছে এটাই তো অনেক বড় ব্যপার। এখানে ট্রলের কি? অনেক সুন্দর সিলেটি বাংলা জানার জন্য অনেক ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল।
মাস আল্লাহ আসলে মায়ের মুখের ভাষায় কথা বলার আনন্দই অন্যরকম। আমি আসলে তোমার উপর খুবই গর্বিত। যখন সুযোগ পাবে শেষ তখনই চেষ্টা করবে। মায়ের মুখের ভাষায় কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
মেয়ে টি দীর্ঘদিন যুক্তরাজ্য থেকে এসে বিমানবন্দরে ইংরেজীতে না বলে সিলেটি আঞ্চলিক ও শুদ্ধ বাংলা মিশ্রণে কথা বলে বাংলাদেশ কে সম্মানিত করেছেন। মেয়ে টি কে ধন্যবাদ জানাই।
আমি ওই মেয়েটাকে নিয়ে প্রাউড ফিল করি কারণ হচ্ছে উনি আমাদের সিলেটি বোন ধন্যবাদ বোন তোমাকে আমাদের সিলেটি ভাষা কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য❤❤❤💪 সিলেটি #I_love_sylhet ❣️❣️
ভাই সিলেটতো বাংলাদেশেই তাহলে এতো ভেদাভেদ করছেন কেন কিছু শিক্ষিত গন্ড মুরুখ্য আছে তাদের খেয়েদেয়ে কোন কাজ নেই তারা শুধু এসব নিয়ে পরে থাকে এইসব চুদিরভাই গুলা ভেদাভেদ তৈরি করে বাইনচো***দ আমি ঢাকা থেকে বলছি বাংলাদেশের সকল অনচলের মানুষ আমরা সবাই বাঙালি আর এটাই সবার পরিচয়
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
মেয়েটির কথায় ওর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়েগেলাম। নিজের আঞ্চলিক ভাষাকে সবার সামনে তুলে ধরতে হলেও মন থেকে ভাষার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ লাগে যেটা মেয়েটার আছে। আর কথার কথা হলো আমরা সিলেটি গর্ব করি আমাদের ভাষা নিয়ে যে ভাষার নিজস্ব লিপি আছে।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
আমাদের সিলেটের মানুষ যে শুদ্ধ ভাষায় কথা বলতে পারে না তা কিন্তু না। তবে আমরা সিলেটিরা বেশিরভাগই আমাদের সিলেটের ভাষায় কথা বলি। সিলেটি ভাষায় কথা বললে যে সিলেটিরা বাঙালী না তা কিন্তু না। সিলেটিরা শুদ্ধ ভাষা জানে, সিলেটি ভাষা জানে, ইংরেজি ভাষা ও জানে। এতে হাসাহাসি করা বা মজা নেওয়ার কিছু নেই। আপনারা কি জানেন লন্ডন এবং আমেরিকাতে এক বাঙালী আরেক বাঙালীর সাথে দেখা হলে প্রথমে তারা কি বলে প্রথমে তারা একজন আরেকজনের সঙ্গে দেখা হলে বলে আপনি কি সিলেটি। আপনি কি বাংলাদেশি সেটা বলে না। বলে সিলেটি কি না। ধন্যবাদ সিলেট থেকে।
@@TanzirRahmanকেন ভারতের রাষ্ট্র ভাষা হলো হিন্দি! তাই বলে ভারতের সবাই কি হিন্দি ভাষা জানে? আমরা সিলটি! সিলেটিভাষা হলো আমাদের মাতৃভাষা! আর আমার এই ভাষাতেই কথা বলবো। আমরা বাঙালী না, আমরা সিলেটি।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
কার কাছে কেমন লাগে তার কথা আমি জানিনা,তবে আমার কাছে তার ভাষা বালো লাগছে, তাই আমি তার কথা ৫০ বার শুনেছি জতো শুনি ততো ভালো লাগে আমার কাছে। তার জন্য দোয়া করি আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে অনেক ভালো রাখেন,,, আমিন,,,
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
ধন্যবাদ সারা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই ভদ্র বালিকাটি তার আঞ্চলিক সিলেটি ভাষায় সুন্দরভাবে কথা বলার জন্য। ধন্যবাদ তার মা-বাবাকে তাকে বাংলায় সিলেটি ভাষা শেখানোর জন্য।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
@@hasanahmed7972 আচ্ছালামু আলাইকুম, আপনার মাধ্যমে অনেক মুল্যবান একটা তথ্য জানতে পারলাম। এই জন্য আপনাকে অনেক ষ্টাডি করতে হয়েছিলো আর সেই ধনভান্ডার হতে আমাদের কে কিছু দান করলেন সেজন্য আমরাও জানলাম।দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে সুস্থ্য রাখুন এবং আপনার মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি ।
বাংলা ভাষার নিজস্ব কোনো ধ্বনি তত্ত্ব নেই কিন্তু অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া ভাষার নিজস্ব ধ্বনি তত্ত্ব আছে। প্রমিত বা শুদ্ধ বাংলার ৭০% শব্দ সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে নকল করা শব্দ। যেমনঃ সংস্কৃতঃ পাশুরা, শীরস্থান✅ বাংলাঃ পাশুরা, শীরস্থান❌ সিলটীয়াঃ ফাউরিলিছি, হিতান✅ চাটগাঁইয়াঃ ফরিগাই, ইতেন✅ অসমীয়াঃ পাহৰিছু, খিতান✅ বাংলা ভাষার আঞ্চলিক রূপ হলো খাটি বাংলা। যাকে শুদ্ধ বাংলা বা প্রমিত করণ বাংলা বলা হয় সেটি হলো সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে নকল করা। যেমনঃ গ্রীষ্ম, পদ্মা। গ্রীষ্মের উচ্চারণ বাংলা ভাষায় গ্রীষ্ষ হয় কিন্তু লিখার সময় সংস্কৃত শব্দ গ্রীষ্ম লিখা হয়। পদ্মার উচ্চারণ বাংলায় পদ্দা হয় কিন্তু লিখার সময় সংস্কৃত তৎসম শব্দ [পদমা] লিখা হয়। আরো আছে যেমনঃ শীর্ষস্থান, পাশুরা। এই শব্দ গুলো সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে নকল করে বাংলায় এনে ঢুকানো হয়েছে।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
কিসের ট্রল,মেয়েটাকে নিয়ে গর্ববোধ করা উচিত,কারন বিদেশে জন্ম গ্রহন করে সে নিজ এলাকার ভাযা ও সংস্কৃতি ধারন করার জন্য,, স্যালুট বোন তোমাকে,তুমি সিলেটের অহংকার
এই সিলেটি মেয়েটি ব্রিটিশ নাগরিক। সে অত্যন্ত বিনয় এবং ভদ্র- ইনোসেন্ট। সে অত্যন্ত ভদ্রভাবে বলেছে আমি শুদ্ধ বাংলায় কথা বলতে পারি না। আমি সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে পারি। মেয়েটির অবয়ব দেখলেই বোঝা যায় সে অত্যন্ত ভদ্র। সুতরাং তাকে নিয়ে ট্রল করার কিছু নেই। God bless you.
এইটা হচ্ছে সিলেট আমরা সিলেটকে বুকে লালন করি সিলেটি হিসাবে আমরা গর্ব অনুভব করি এবং আমার সিলেটি ভাষাকে এবং সিলেটকে রিপ্রেজেন্ট করার লাগি এই কিশোরীকে অসংখ্য ধন্যবাদ
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
যাদের কাজ কর্ম নাই ও আজাইরা থাকে তারাই অন্যদের নিয়ে ট্রল করে। বিদেশে থেকেও উনি মায়ের ভাষায় কথা বলা শিখেছেন (হোক সেটা আঞ্চলিক) সেজন্য উনি ও উনার মা বাবাকে ধন্যবাদ দেয়া উচিত।
She is a cute girl living in the UK and learning much she can speak the bangla Sylheti language. This is the important thing, many children are born outside the country of bangladesh, and they can't speak bengali. We are proud of that all parents are doing their best to teach them to keep our bengali language. Many Thanks to all parents are doing their children best to learn them.
আমি গর্বিত আমি সিলেটি। আমাদের নিজস্ব বর্ণমালা আছাে যদিও সবাই জানে না সেটা আর আমি শুদ্ধ বাংলা ও বলি অন্য বিভাগের মানুষদের সাথে তবে আমি সিলেটি ভাষায় কথা বলে খুশি থাকি
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
Mashallah, she talked really nicely. Sylhety is our mother tongue. Whoever trolled her their narrow minded and acted like pakistani who wanted to force us to speak urdu. I live in the USA. It's already kind of hard for our kids to learn even sylhety and then teach them shuddho Bangla is really tough also they don't have Bangla language class in school. In the USA, you must take a second language to learn since most schools don't have Bangla. Our kids had to take Spanish, French, etc, as a second language. I hope Bangladeshi community leaders will come forward regarding this.
আমার জন্মও সিলেটে কিন্তু দাদার বাড়ি লক্ষ্মীপুর। বাবার সরকারি চাকরির কারণে সিলেটে ১৪ বছর ছিলাম। পরে লক্ষ্মীপুর ছিলাম ৭ বছর। সত্যি বলতে গেলে লক্ষ্মীপুরের চেয়েও সিলেটকে বেশি ভালোবাসি আর বর্তমানে ঢাকায় থাকছি স্বামীর সাথে তাও ১৪ বছর। সিলেটি ভাষা ভুলে গিয়েছি বলতে পারিনা কিন্তু শুনতে অনেক ভালো লাগে। ভালোবাসি সিলেটকে।
আমরা সবাই বাংলাদেশী এখানে ভাষা কোন ব্যাপার না। ❤❤❤❤❤ আমি বরিশালের কিন্তু তবুও সব এলাকার আঞ্চলিক ভাষা আমার খুব পছন্দের আমি অনেক নাটক দেখি শুধু ভাষা শুনতে।
এই মিষ্টি মেয়েটি এত ভাইরাল হবার কারণ মেয়েটি খুবই সপ্রতিভ, প্রাণোবন্ত ও সাবলীল। একজন সিলেটি হিসেবে আমি গর্বিত ও আপ্লুত, সেইসাথে মেয়েটি ও মেয়েটির গর্বিত বাবা-মার জন্য রইল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
@@Nahidchowdhury-s4e সিলটীয়া ভাষার বয়স ২ হাজার বছর আর বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর। বাংলা হল সংস্কৃত ভাষা থেকে সরাসরি নকল করা ব্রিটিশদের বানানো একটি কৃত্রিম ভাষা বা সংস্কৃত ভাষার বিকৃত রূপ। সিলটীয়া হল একটি পাহাড়ি Tonal প্রাচীন প্রাকৃতিক ভাষা। অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, সিলটীয়া, কামতাপুরী, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, হাজং ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর এবং বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর। বাংলা ভাষা চর্চা করা হয় অসমীয়া বর্ণমালা দিয়ে। আর এই তথাকথিত বাংলা বর্ণমালার আসল মালিক হল অসমীয়া জাতি। বাংলা ভাষা মূলত লিখা হয় অসমীয়া বর্ণমালা দিয়ে।
@@Nahidchowdhury-s4e সিলটীয়া ভাষার বয়স ২ হাজার বছর আর বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর। বাংলা হল সংস্কৃত ভাষা থেকে সরাসরি নকল করা ব্রিটিশদের বানানো একটি কৃত্রিম ভাষা বা সংস্কৃত ভাষার বিকৃত রূপ। সিলটীয়া হল একটি পাহাড়ি Tonal প্রাচীন প্রাকৃতিক ভাষা। অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, সিলটীয়া, কামতাপুরী, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, হাজং ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর এবং বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর। বাংলা ভাষা চর্চা করা হয় অসমীয়া বর্ণমালা দিয়ে। আর এই তথাকথিত বাংলা বর্ণমালার আসল মালিক হল অসমীয়া জাতি। বাংলা ভাষা মূলত লিখা হয় অসমীয়া বর্ণমালা দিয়ে।
সিলেটের যেমন একটি ভাষা আছে তেমনি বর্ণও আছে, এটাই সিলেটের স্বকীয়তা। যা অন্যদের থেকে অনন্য করেছে এ অঞ্চলকে। তাকে ধন্যবাদ সে তার স্বকীয়তা বজায় রেখে দেশে তথাকথিতদের মতো না হয়ে নিজের ভাষায় কথা বলেছে।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
আমরা বাংলাদেশি আমাদের আন্তরিক আনচোলিক সব ভালোবাসার ভাষা আমাদের মেয়েটি হিন্দিতে কথা বলছেন না মেয়েটি ইংরেজি ভাষার অনেক দক্ষ যা কিনা অনেক মানুষ বুঝতে বলতে পারবে না❤❤
আমি রাজশাহীর কিন্তু আমি সিলেটি ভাষা আমার খুব ভালো লাগে । একটা মজা করার কিছু নেই যে যার ভাষাকে ভালোবাসে শেষে ভাষায় কথা বলে । আমাকে হুট করে যদি বাংলা থেকে ইংলিশ করতে দেয় আমি নিশ্চয়ই পারবো না আমার মাতৃভাষা বাংলা এটা যদি কেউ হাসাহাসি করে করার কিছুই নেই। কারেন আমার মাতৃভাষা এটা আমি ভালোমতো পারি ।
We are proud of our selves for being Sylheti. Sylheti is the only localy spoken language which has its own Alphabet. Everyone should respect the local language.
সিলেটি ভাষা আমাদের জন্য শুদ্ধ ভাষা, যাদের বাড়ি সিলেটে না তারা কি সিলেটি ভাষা বলতে পারে? পারে না তবে সিলেটিরা বাংলা ভাষা ( বই-এর) বলতে পারে সাথে ইংলিশ ভাষাও বলতে পারে,
নিজের শেকড় ও ভুলে যায় নি।আমরা সিলেটিরা গর্বিত
write
টিক বলেছে ন
যে কোন আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে সে একজন ভাষা শিল্পী। তাকে সবার সাপোর্ট করা উচিত। এটা আমাদের দেশের সৌন্দর্য।
Yes
Proud for her. সে চাইলে ইংলিশে উত্তর দিতে পারত । সেটা না করে বাংলায় উত্তর দিয়েছে। সে বিদেশ বড় হয়ে বাংলা এত সুন্দর করে বলতে পারছে এটাই তো অনেক বড় ব্যপার। এখানে ট্রলের কি? অনেক সুন্দর সিলেটি বাংলা জানার জন্য অনেক ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল।
@@cookingwithshipi6478 thanks for comment
@@cookingwithshipi6478 thanks for comment
@@cookingwithshipi6478 সিলেটি ভাষা বাংলা?
পড়ালেখা কর
তারপর কমেন্ট করিস
বসতি কোথাকার
@@cookingwithshipi6478 সিলেটি ভাষা কাঙাল ভাষা নয়
সিলেটি কাঙাল ভাষা আবার কি
সিলেটি আলাদা একটি ভাষা
বাঙ্গালার চাইতেও সমৃদ্ধ আর পুরাতন ভাষা
@@Rasel2241ji oyh
আলহামদুলিল্লাহ।আমাদের সিলেটের ভাষা অনেক সুন্দর।সিলেটি হিসেবে নিজেকে র্গবিত মনে হচ্ছে।
মাস আল্লাহ আসলে মায়ের মুখের ভাষায় কথা বলার আনন্দই অন্যরকম। আমি আসলে তোমার উপর খুবই গর্বিত। যখন সুযোগ পাবে শেষ তখনই চেষ্টা করবে। মায়ের মুখের ভাষায় কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
অসাধারণ বোন আমরা হক্কল সিলেটি
মেয়ে টি দীর্ঘদিন যুক্তরাজ্য থেকে এসে বিমানবন্দরে ইংরেজীতে না বলে সিলেটি আঞ্চলিক ও শুদ্ধ বাংলা মিশ্রণে কথা বলে বাংলাদেশ কে সম্মানিত করেছেন। মেয়ে টি কে ধন্যবাদ জানাই।
সিলেটি ভাষা কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় ;এটি আমাদের মাতৃভাষা!
আমি ওই মেয়েটাকে নিয়ে প্রাউড ফিল করি কারণ হচ্ছে উনি আমাদের সিলেটি বোন ধন্যবাদ বোন তোমাকে আমাদের সিলেটি ভাষা কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য❤❤❤💪 সিলেটি #I_love_sylhet ❣️❣️
@@mexporan thanks for comment
হোল ফিল কর,,,পুরি
আমি ও সিলেটি অনেক ভালো লাগছে
@@MdhaiyalSah হয় নি! পুরি নয় ফুরি হবে।
সিলেটী ভাষায় ফুরি অর্থ মেয়ে।
ভাই সিলেটতো বাংলাদেশেই তাহলে এতো ভেদাভেদ করছেন কেন
কিছু শিক্ষিত গন্ড মুরুখ্য আছে তাদের খেয়েদেয়ে কোন কাজ নেই তারা শুধু এসব নিয়ে পরে থাকে
এইসব চুদিরভাই গুলা ভেদাভেদ তৈরি করে বাইনচো***দ
আমি ঢাকা থেকে বলছি
বাংলাদেশের সকল অনচলের মানুষ আমরা সবাই বাঙালি আর এটাই সবার পরিচয়
Salute মেয়েটিকে। সাবলীল সোজা সাপ্টা উত্তর। কি সুন্দর দুর্বলতা স্বীকার করে নেয়া। আমি বলবো না জানাটা দোষের কিছু না। 👍👍
@@abdullahmanjour5689 thanks for comment
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
@@hasanahmed7972 thanks for information ❤️
মেয়েটির কথায় ওর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়েগেলাম। নিজের আঞ্চলিক ভাষাকে সবার সামনে তুলে ধরতে হলেও মন থেকে ভাষার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ লাগে যেটা মেয়েটার আছে। আর কথার কথা হলো আমরা সিলেটি গর্ব করি আমাদের ভাষা নিয়ে যে ভাষার নিজস্ব লিপি আছে।
@@sebulahmed7543 thanks for comment
আমরা সিলেটীরা বরাবরই নিজের ভাষায় গর্ববোধ করি।
@@saberamuna104 thanks for comment ❤️
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
@@hasanahmed7972 thanks for informing❤️
যার যার আঞ্চলিক মাতৃভাষা তার তার কাছে সহজ ও সাবলিল এবং সুন্দর। আমাদের উচিৎ প্রত্যেকটি ভাষাকে শ্রদ্ধা এবং সম্মান করা।
আমি কুমিল্লার হলেও আমার কাছে বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার মধ্যে সবচাইতে বেশি ভালো লাগে সিলেটি ভাষা❤ যদিও এ ভাষায় কথা বলতে পারিনা তবে শুনতে মায়া লাগে ❤
Amio same🥰
যার আঞ্চলিক ভাষা তার জন্য মাতৃভাষা , proud of u from Chittagong
আমাদের সিলেটের মানুষ যে শুদ্ধ ভাষায় কথা বলতে পারে না তা কিন্তু না। তবে আমরা সিলেটিরা বেশিরভাগই আমাদের সিলেটের ভাষায় কথা বলি। সিলেটি ভাষায় কথা বললে যে সিলেটিরা বাঙালী না তা কিন্তু না। সিলেটিরা শুদ্ধ ভাষা জানে, সিলেটি ভাষা জানে, ইংরেজি ভাষা ও জানে। এতে হাসাহাসি করা বা মজা নেওয়ার কিছু নেই। আপনারা কি জানেন লন্ডন এবং আমেরিকাতে এক বাঙালী আরেক বাঙালীর সাথে দেখা হলে প্রথমে তারা কি বলে প্রথমে তারা একজন আরেকজনের সঙ্গে দেখা হলে বলে আপনি কি সিলেটি। আপনি কি বাংলাদেশি সেটা বলে না। বলে সিলেটি কি না। ধন্যবাদ সিলেট থেকে।
শুদ্ধ ভাষাটা জানা খুবই জরুরি।
@@TanzirRahmanকেন ভারতের রাষ্ট্র ভাষা হলো হিন্দি! তাই বলে ভারতের সবাই কি হিন্দি ভাষা জানে?
আমরা সিলটি! সিলেটিভাষা হলো আমাদের মাতৃভাষা! আর আমার এই ভাষাতেই কথা বলবো। আমরা বাঙালী না, আমরা সিলেটি।
আর সিলেটিরা কিন্তুু বাঙালী না। বাংলা ভাষা আর বাঙালী সংস্কৃতি সিলেটি আর চাটগাঁয়াদের উপর চাপানো হচ্ছে।
Amra Bangladeshi (Sylheti) Ami inferior na. Amader onek influence ase deshe. Student andoloner shomoy amra remittance bondo kore student er shate chilam. Matha nichu korbo keno amra? Amar jonmo bahire hoisi..shuddo basha na parle ki? Onno deshe o various dialect ase.
Ino troll er shikar kita amra sylhety matmu amra none sylhety bashay farina love you sylhety ❤🇧🇩❤️second london ❤
নিজের আঞ্চলিক ভাষা সৎ সাহস নিয়ে প্রয়োগ করেছে ব্যক্তি গত ভাবে এই মেয়েকে আমি সাধুবাদ জানাচ্ছি। ❤❤
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
চমৎকার সুন্দর সিলেটি ভাষা।
প্রতিটি মানুষ তার নিজ ভাষাকে শ্রদ্ধা করে,সম্মান করা উচিৎ নিজ ভাষাকে।
আমি কুমিল্লা থেকে বলছি। মেয়েটি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং আমি বিশ্বাস করি প্রতিটি জেলার মানুষ তাঁর আনষোলিক ভাষায় কথা বলার অধিকার রাখে
কার কাছে কেমন লাগে তার কথা আমি জানিনা,তবে আমার কাছে তার ভাষা বালো লাগছে, তাই আমি তার কথা ৫০ বার শুনেছি জতো শুনি ততো ভালো লাগে আমার কাছে। তার জন্য দোয়া করি আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে অনেক ভালো রাখেন,,, আমিন,,,
@@mdakramsiraj thanks for comment ❤️
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
ধন্যবাদ সারা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই ভদ্র বালিকাটি তার আঞ্চলিক সিলেটি ভাষায় সুন্দরভাবে কথা বলার জন্য। ধন্যবাদ তার মা-বাবাকে তাকে বাংলায় সিলেটি ভাষা শেখানোর জন্য।
@@MintuVai-z3i thanks for comment
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
সিলেটের বাসা অনেক ভালো লাগে
সিলেটের বাসা না ভাষা????
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
@@hasanahmed7972 আচ্ছালামু আলাইকুম, আপনার মাধ্যমে অনেক মুল্যবান একটা তথ্য জানতে পারলাম। এই জন্য আপনাকে অনেক ষ্টাডি করতে হয়েছিলো আর সেই ধনভান্ডার হতে আমাদের কে কিছু দান করলেন সেজন্য আমরাও জানলাম।দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে সুস্থ্য রাখুন এবং আপনার মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি ।
আপনারে অনেক ধন্যবাদ আমরার মাত কথা ভালা পাওয়ার লাগি❤
অসাধারণ আঞ্চলিক টান সেলুট
thanks
Proud of you girl, আমরা সিলেটি-সিলেটি মাত্তাম ফাঁড়ি দুষের কিতা
Thanks for comment
আমরা সিলেটি সিলেটি ভাষা বলে গর্ববোধ করি আর এটা মনে রাখতে হবে সবচেয়ে শান্তির শহর হচ্ছে সিলেটের সিলেটের মানুষ সবচেয়ে বেশি দয়ালু তাকে
সিলেটি ভাষার আলাদা একটা গুরুত্ব আছে, এটা সম্পুর্ণ আলাদা ভাষা যার আলাদা বর্ণমালা রয়েছে, আমরা গর্বিত আমরা সিলেটি।
You are right.
সিলেটি হিসেবে আমার গর্বিত
বাংলা ভাষার নিজস্ব কোনো ধ্বনি তত্ত্ব নেই কিন্তু অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া ভাষার নিজস্ব ধ্বনি তত্ত্ব আছে। প্রমিত বা শুদ্ধ বাংলার ৭০% শব্দ সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে নকল করা শব্দ। যেমনঃ
সংস্কৃতঃ পাশুরা, শীরস্থান✅
বাংলাঃ পাশুরা, শীরস্থান❌
সিলটীয়াঃ ফাউরিলিছি, হিতান✅
চাটগাঁইয়াঃ ফরিগাই, ইতেন✅
অসমীয়াঃ পাহৰিছু, খিতান✅
বাংলা ভাষার আঞ্চলিক রূপ হলো খাটি বাংলা। যাকে শুদ্ধ বাংলা বা প্রমিত করণ বাংলা বলা হয় সেটি হলো সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে নকল করা।
যেমনঃ গ্রীষ্ম, পদ্মা।
গ্রীষ্মের উচ্চারণ বাংলা ভাষায় গ্রীষ্ষ হয় কিন্তু লিখার সময় সংস্কৃত শব্দ গ্রীষ্ম লিখা হয়। পদ্মার উচ্চারণ বাংলায় পদ্দা হয় কিন্তু লিখার সময় সংস্কৃত তৎসম শব্দ [পদমা] লিখা হয়।
আরো আছে যেমনঃ শীর্ষস্থান, পাশুরা।
এই শব্দ গুলো সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে নকল করে বাংলায় এনে ঢুকানো হয়েছে।
@@rahulbazaz9482 thanks
বাংলায় পড়া শুনা করেনা নাকি সিলেটি আলাদা বই বাহির হইছে জানাইবেন।।।
জার জার আঁচলিক তাদের কাছে ওনেক ❤❤
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
সকল ভাষা ও উপভাষা কে সম্মান করা উচিত আমাদের ✨
সবাই নিজ নিজ মাতৃভাষা বলতে নিজেকে পকাশ করতে ভালোবাসে আমার কাছে ভালোই লাগলো, আমি চট্টগ্রামের
কিসের ট্রল,মেয়েটাকে নিয়ে গর্ববোধ করা উচিত,কারন বিদেশে জন্ম গ্রহন করে সে নিজ এলাকার ভাযা ও সংস্কৃতি ধারন করার জন্য,, স্যালুট বোন তোমাকে,তুমি সিলেটের অহংকার
@@SamiZaman-h7e right 👍💖
সেলেটি ভাষায় কথা বলায় উনাকে প্রাণঢালাঅভিনন্দন ও শুভেচ্ছা রইলো, আমি কিন্তু চট্টগ্রামের মানুষ,
আমিও সিলেটী মানুষ! ❤
অনে কেন আছোন?😊
🔥🔥আমরা সিলেটি এবং আমরা আমরার এই বোনের লাগি গর্বিত! সিলেট আমার জন্মভূমি এবং আমার অহংকার 🔥🔥
@@crypto_dot7 thanks
Proud be a native Sylheti speaking Bangladeshi 💚💚💚
ট্রল কই পাইলেন??
We loved her accent.
Proud Sylhety ❤❤❤
আমাদের সিলেটি নাগরী ভাষা আবার ফিরিয়ে আনা হক কে কে চাও❤
@@TANJIL243 thanks
@@bbtvuk 💖💖💖💖
সিলেট জিন্দাবাদ
এই সিলেটি মেয়েটি ব্রিটিশ নাগরিক। সে অত্যন্ত বিনয় এবং ভদ্র- ইনোসেন্ট। সে অত্যন্ত ভদ্রভাবে বলেছে আমি শুদ্ধ বাংলায় কথা বলতে পারি না। আমি সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে পারি। মেয়েটির অবয়ব দেখলেই বোঝা যায় সে অত্যন্ত ভদ্র। সুতরাং তাকে নিয়ে ট্রল করার কিছু নেই। God bless you.
এইটা হচ্ছে সিলেট আমরা সিলেটকে বুকে লালন করি সিলেটি হিসাবে আমরা গর্ব অনুভব করি এবং আমার সিলেটি ভাষাকে এবং সিলেটকে রিপ্রেজেন্ট করার লাগি এই কিশোরীকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আমরা বাংলা মায়ের সন্তান
আমরা বাংঙ্গালী,
আমরা গর্বিত
আমরা সিলেটি।
@@SahedMossarrof thanks for comment ❤️
আমরা বাঙালী না আমরা বাংলাদেশি সিলেটি,
@@sultanas4138 thanks
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
সিলটী এবং বাঙালি দুটি সম্পূর্ণ আলাদা স্বতন্ত্র জাতি। সিলটী ভাষা বা সিলটী জাতির সাথে বাঙালিদের কোনো সম্পর্ক নেই।
যাদের কাজ কর্ম নাই ও আজাইরা থাকে তারাই অন্যদের নিয়ে ট্রল করে। বিদেশে থেকেও উনি মায়ের ভাষায় কথা বলা শিখেছেন (হোক সেটা আঞ্চলিক) সেজন্য উনি ও উনার মা বাবাকে ধন্যবাদ দেয়া উচিত।
টিক বলেছেন ভাই
She is a cute girl living in the UK and learning much she can speak the bangla Sylheti language. This is the important thing, many children are born outside the country of bangladesh, and they can't speak bengali. We are proud of that all parents are doing their best to teach them to keep our bengali language.
Many Thanks to all parents are doing their children best to learn them.
@@rupaligramuk5442 thanks for comment ❤️
আমি গর্বিত আমি সিলেটি।
আমাদের নিজস্ব বর্ণমালা আছাে যদিও সবাই জানে না সেটা
আর আমি শুদ্ধ বাংলা ও বলি অন্য বিভাগের মানুষদের সাথে
তবে আমি সিলেটি ভাষায় কথা বলে খুশি থাকি
আমি মেয়েটাকে সম্মান করি কারণ আঞ্চলিকতা কে বিসর্জন দেইনি
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
ধন্যবাদ মা , তোমার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু জীবন কামনা করি , সিলেটি ভাষা হলো আমাদের গর্ব
@@anur2575 thanks
Amra hokol sylhety .I’m from USA 🇺🇸.Ami sylhety.
Yes we can feel proud bcz we are sylheti🇧🇩
Sylheti from Assam, আমরা হক্কল সিলেটি 🤗
Mashallah, she talked really nicely. Sylhety is our mother tongue. Whoever trolled her their narrow minded and acted like pakistani who wanted to force us to speak urdu. I live in the USA. It's already kind of hard for our kids to learn even sylhety and then teach them shuddho Bangla is really tough also they don't have Bangla language class in school. In the USA, you must take a second language to learn since most schools don't have Bangla. Our kids had to take Spanish, French, etc, as a second language. I hope Bangladeshi community leaders will come forward regarding this.
আমিও সিলেটি। সিলেট আমার প্রানের শহর সিলেটের ভাষা আমার প্রান।
ঐ সমস্ত মানুষকে গুলো কে স্যালুট, যারা হাজারো প্রতিকূলতার মধ্যেও নিজের দেশ, নিজের মাতৃভাষা বা নিজের আঞ্চলিক ভাষা কে খুব ভালোভাবেই মনে রেখেছে।
লাভ ইউ সিলেট সিলেটের মানুষ গর্বিতসবাই আমার মাতৃভূমি সিলেট
আমার জন্মও সিলেটে কিন্তু দাদার বাড়ি লক্ষ্মীপুর। বাবার সরকারি চাকরির কারণে সিলেটে ১৪ বছর ছিলাম। পরে লক্ষ্মীপুর ছিলাম ৭ বছর। সত্যি বলতে গেলে লক্ষ্মীপুরের চেয়েও সিলেটকে বেশি ভালোবাসি আর বর্তমানে ঢাকায় থাকছি স্বামীর সাথে তাও ১৪ বছর। সিলেটি ভাষা ভুলে গিয়েছি বলতে পারিনা কিন্তু শুনতে অনেক ভালো লাগে। ভালোবাসি সিলেটকে।
Same as u
সিলেটি ভাষা কত সুন্দর ভাষা শুদ্ধ ভাষা আবার কিতা
অয় বা সোনা ঠিক খইছো।
কিতা বা! বালা নি?
Love from Sylhet 🌹
الحمد لله❤We are sylhety
Really I like your innocent attitude and truthfulness about Silhity Language ❤❤❤
সিলেটিকে নিয়া তোমরা পান করো কেনো ও আমরা গর্বের সাথে বলতে পারী সিলেট আমার মা্র্ত্রবোমী সিলেট আমরার জান,সিলেটকে বালো বাসি এটাই আমরারপ্রার্ণ,❤
আলহামদুলিল্লাহ সিলেটি ভাষা অনেক সুন্দর
We are "SYLHETI"❤🌹😍🥰🥰
@@WadudMarjan ❤️❤️❤️
আমরা সবাই বাংলাদেশী এখানে ভাষা কোন ব্যাপার না। ❤❤❤❤❤
আমি বরিশালের কিন্তু তবুও সব এলাকার আঞ্চলিক ভাষা আমার খুব পছন্দের আমি অনেক নাটক দেখি শুধু ভাষা শুনতে।
অনেক ভালো লাগলো বোনটির কথা ,
এই মিষ্টি মেয়েটি এত ভাইরাল হবার কারণ মেয়েটি খুবই সপ্রতিভ, প্রাণোবন্ত ও সাবলীল। একজন সিলেটি হিসেবে আমি গর্বিত ও আপ্লুত, সেইসাথে মেয়েটি ও মেয়েটির গর্বিত বাবা-মার জন্য রইল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
তার ভাষা যথেষ্ট সুন্দর মাশা-আল্লাহ।❤ সত্যি বলতে শুদ্ধ ভাষার থেকে আমার বাংলাদেশের সব আঞ্চলিক ভাষা বেশি ভালো লাগে।🇧🇩❤
নিজের মায়ের ভাষার মজাই আলাদা❤
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
@@hasanahmed7972 vai apnar comment onek doirjo doira porci,kub vala lakce....ami Sylhety
@@Nahidchowdhury-s4e
সিলটীয়া ভাষার বয়স ২ হাজার বছর আর বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর। বাংলা হল সংস্কৃত ভাষা থেকে সরাসরি নকল করা ব্রিটিশদের বানানো একটি কৃত্রিম ভাষা বা সংস্কৃত ভাষার বিকৃত রূপ। সিলটীয়া হল একটি পাহাড়ি Tonal প্রাচীন প্রাকৃতিক ভাষা।
অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, সিলটীয়া, কামতাপুরী, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, হাজং ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর এবং বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর।
বাংলা ভাষা চর্চা করা হয় অসমীয়া বর্ণমালা দিয়ে। আর এই তথাকথিত বাংলা বর্ণমালার আসল মালিক হল অসমীয়া জাতি। বাংলা ভাষা মূলত লিখা হয় অসমীয়া বর্ণমালা দিয়ে।
@@Nahidchowdhury-s4e
সিলটীয়া ভাষার বয়স ২ হাজার বছর আর বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর। বাংলা হল সংস্কৃত ভাষা থেকে সরাসরি নকল করা ব্রিটিশদের বানানো একটি কৃত্রিম ভাষা বা সংস্কৃত ভাষার বিকৃত রূপ। সিলটীয়া হল একটি পাহাড়ি Tonal প্রাচীন প্রাকৃতিক ভাষা।
অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, সিলটীয়া, কামতাপুরী, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, হাজং ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর এবং বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর।
বাংলা ভাষা চর্চা করা হয় অসমীয়া বর্ণমালা দিয়ে। আর এই তথাকথিত বাংলা বর্ণমালার আসল মালিক হল অসমীয়া জাতি। বাংলা ভাষা মূলত লিখা হয় অসমীয়া বর্ণমালা দিয়ে।
সিলেটের যেমন একটি ভাষা আছে তেমনি বর্ণও আছে, এটাই সিলেটের স্বকীয়তা। যা অন্যদের থেকে অনন্য করেছে এ অঞ্চলকে। তাকে ধন্যবাদ সে তার স্বকীয়তা বজায় রেখে দেশে তথাকথিতদের মতো না হয়ে নিজের ভাষায় কথা বলেছে।
সিলেটি ভাষায় কথা বলায় কি অপরাধ হলো? সকল ভাষাই সন্মানের ।
মাশাআল্লাহ, খুব ভালো। ভাষা কোন বিষয় নয়। আন্তরিকতা সবচেয়ে বড়,সততা সবচেয়ে বড়।❤
I salute her for speaking her native language, she is also very pretty and her English pronunciation is outstanding.
সিলেটের ভাষা শুনতে খুব ভালো লাগে।
@@Dhamaka1122 thanks
আপুকে ধন্যবাদ তার মায়ের ভাষাকে সম্মান দেয়ার জন্য
@@JahangirIslam-fm8lp thanks for comment
সিলেট নিয়ে এতো জালা সবার আঞ্চলিক ভাষা আছে,,, এতো জালা দেখে বুঝা যায় যে সিলেট বাংলাদেশের অন্য জেলা গুলো থেকে অনেক এগিয়ে আমি গর্বিত আমি সিলেটি
It's a Beauty ❤ Masha Allah 💖 Respectful Lady😊
সিলেটের ভাষা তো খুব মিষ্টি।
সাবাস বাবা, আরো বড় হও।
সিলেটের বাসা সুনদর
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
অর বাসা সিলেটে তাই সিলেটি কথা বলতে! আমি সিলেটি হিসেবে তাকে নিয়ে গর্বিত!
আঞ্চলিক ভাষা ভাষার প্রাণ
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
আমার খুব ভালো লাগে সিলেটি ভাষা আমি চিটাগং থেকে 🥰🥰🥰
We must be proud to be Sylheti...
সম্মান করি তোমার সিলেটি ভাষা
বাংলাদেশের সকল আঞ্চলিক ভাষা কেই যথাযথ ভাবে সম্মান করতে শিখুন।
এত ভাষা বাসি বলেই, আমাদের গর্ব এই বাংলা ভাষা কে নিয়ে।
@@MdDhali-w3i thanks❤️
I am proud of my sylathy language i fill of proud my mother tung many yhanks to this garls spick to sylhety language thanks for all
@@AmirAli-lj4xe thanks for comment
আমি ও London পবাসি সিলেটি ভাযা নাইচ ভাল
Thanks
I am so proud of her native language. Salute her again and again. Keep it up.
আমরা বাংলাদেশি আমাদের আন্তরিক আনচোলিক সব ভালোবাসার ভাষা আমাদের মেয়েটি হিন্দিতে কথা বলছেন না মেয়েটি ইংরেজি ভাষার অনেক দক্ষ যা কিনা অনেক মানুষ বুঝতে বলতে পারবে না❤❤
আমরা সিলেটীরা আমাদের আঞ্চলিক ভাষাকে সম্মান করি এবং সাচ্ছন্দবোধ করি
@@LamiaTabassum-kx8uh thanks for comment ❤️❤️
এটার মধ্যে যদি কেউ ট্রল করে সে অসুস্থ
ঠিক বলেছেন
আমি রাজশাহীর কিন্তু আমি সিলেটি ভাষা আমার খুব ভালো লাগে । একটা মজা করার কিছু নেই যে যার ভাষাকে ভালোবাসে শেষে ভাষায় কথা বলে । আমাকে হুট করে যদি বাংলা থেকে ইংলিশ করতে দেয় আমি নিশ্চয়ই পারবো না আমার মাতৃভাষা বাংলা এটা যদি কেউ হাসাহাসি করে করার কিছুই নেই। কারেন আমার মাতৃভাষা এটা আমি ভালোমতো পারি ।
I love Sylheti
মেয়েটির কথা আমাদের ভালো লেগেছে। খুব ভালো।
এরকম আমার এক আত্মীয়ের বাচ্চা আছে। বিদেশ বড় হয়ছে সেখানেই পড়াশোনা করে।ইংরেজি পারে। এবং আঞ্চলিক ভাষা পারে। আর কিছু পারেনা
It's 👏 appreciated....
Love it...
Sobar nij nij ancholik vhashai kotha bolai khoti to nai....
Eta oborchoi khub valo.
I appreciate ❤😊
Sobar uchit suddho vashar pashapashi nijer ancholik vhasha tao ropto kora.
Alhumdulillah....
Allaah (swt) mot prokasher koto sundor sundor vhasha diyechen...amader.
SubhanAllaah.
নিজস্ব বর্ণমালায় সমৃদ্ধ সিলেটি ভাষা । এটা অহংকার নয় । সমৃদ্ধির প্রাচীন ইতিহাস , শিক্ষা , ঐতিহ্য । পৃথিবীর সকল ভাষা, বর্ণমালা বিশ্ব ঐতিহ্য ।
@@FardousParvezAhmed thanks
এলাকার ভাষায় কথা বলার মধ্যে একটা আলাদা শান্তি পাওয়া যায়।❤❤
নিজের মুখের ভাষা জার জার দেশের ভাষা তার কাছে ভালো এরকম টল করার কি আছে, যাইহোক আমি ও সিলেটি সুন্দর করে কথা বলার জন্য সিলেটের হয়ে আপু টাকে ধন্যবাদ,,
@@MdjahangirKahan-x9o thanks
Love Sylheti language.
সকল ভাষা প্রশংসার যোগ্য
ভালো লাগলো। সে বিদেশে থেকেও নিজ আঞ্চলিক ভাষাকে ধরে রেখেছে এবং গর্বের সাথে বলছে।
@@bhaktibarma8630 thanks
আপনাকে সিলেটের ভাষা বলার জন্য ধন্যবাদ
We are proud of our selves for being Sylheti. Sylheti is the only localy spoken language which has its own Alphabet. Everyone should respect the local language.
@@KamalAhmed-zx7sq thanks ❤️
Own Alphabet
@@zahirmasud7242 Check out Sylheti Nagri
মেয়েটার কথা কিন্তু সুন্দর আমি চট্টগ্রামে র হয়েও সিলেট ই ভাষা শিখতে চাই
তুমি দেশ প্রেমিক বাবা-মার সন্তান সালাম তোমাকে❤❤❤
সিলেট আমাদের অহংকার সিলেটি ভাষা আমাদের অহংকার
সিলেটি ভাষা আমাদের জন্য শুদ্ধ ভাষা, যাদের বাড়ি সিলেটে না তারা কি সিলেটি ভাষা বলতে পারে? পারে না তবে সিলেটিরা বাংলা ভাষা ( বই-এর) বলতে পারে সাথে ইংলিশ ভাষাও বলতে পারে,