অনেক মানুষের বদ দোয়া আছে লঞ্চ এস্টাপদের প্রতি আল্লাহ পাক এই সময়ে কবুল করছেন আমিন , আমরা জানি সবচেয়ে নিরাপদ এবং সান্তিতে জার্নি করতে চাইলে সেটা লঞ্চ দিয়েই সম্বব, কিন্তু তারপরেও মানুষ লঞ্চ চলাচল করেনা সুদু লঞ্চ এস্টাপদের ধুর বেবহারের কারনে
লঞ্চ ঘাটের শ্রমিক এবং লঞ্চের শ্রমিকরা যেভাবে যাত্রী হয়রানি করে সেটা বন্ধ করা হোক তাহলে যাত্রী কিছুটা হলেও ফিরে আসবে। ১. ঘাটে যাত্রীদের সাথে থাকা মালামালের জন্য আলাদা অতিরিক্ত টাকা নিয়ে থাকে। ২. লঞ্চ শ্রমিকরা যাত্রীদের সাথে অভদ্র আচরণ করে, এমনকি গায়ে হাত দিয়ে থাকে। এ ধরনের অপরাধ দুর্নীতি সম্পুর্ন বন্ধ করতে হবে
সহমত।এবং ঘাটে যাএী মালামাল ক্রেরি করার জন্য কিছু টলি ব্যবস্তা রাখা।যখন যাএী ঘাট টিকিট কাটে তখনে সেখান থেকেই টলি ব্যবহার করতে পারে যাএীরা। তাহলে কিছু লঞ্চ ব্যবসা হবে।
এই লঞ্চ মালিক গুলো একসময় লক্ষ লক্ষ টাকা কামাইছে, সাধারণ যাত্রী সাথে খারাপ ব্যবহার করে জোর জুলুম করে অর্থ আদায় করত। ঘাটের শ্রমিকরা সাধারণ যাত্রীর মালামাল টানাটানি করত এবং অধিক অর্থ আদায় করত। সব জুলুম অবিচারের একদিন শেষ আছে, এটাই শিক্ষা নেওয়া উচিত সকল বড় বড় ব্যবসায়ীদের।
কিছু লঞ্চ সেন্ট মার্টিন দেয়া যাইতে পারে । আর লঞ্চের সার্ভিস বাড়ানো ও ভাড়া আরো কমাতে হবে , ৫৫০টাকায় বাসে যাইতে পারলে ওখানে ৫০০ টাকা খরচ করে ৮-৯ ঘন্টা লাগাইয়া লচ্চে কেন যাবো ? বাসে সময় ও কম । ঈদ আর স্কুল, কলেজ ছুটি ছাড়া যাত্রি পাওয়া সম্ভব না । আর সদরঘাটের যানজট কমানো উচিত ।
আপনাদের জন্য এটাই শাস্তি মানুষ এর কাছ থেকে নেন গলাকাটা ভাড়া। এখন নিচ্ছেন না? ভাড়া কমিয়ে দিন তাহলেই সব ঠিক হবে, সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ গুলিও যেন যেতে পারে কেবিনে, সেইনুযায়ী ভাড়া নির্ধারণ করুন।
লঞ্চের মালিকরা এখন সরকারের সহযোগিতা কেন চায়? একটি সময় এই লঞ্চের মালিকরা তাদের ইচ্ছামত ভাড়া বাড়িয়ে যাত্রীদের গলা চেপে ধরে টাকা আদায় করেছিলেন। লঞ্চের মালিকরা যাত্রীদের সাথে অনেক খেলা করেছিলেন, রোটেশন প্রথা চালু করে লঞ্চের ভাড়া বাড়িয়েছিলেন, কথায় আছে আল্লাহর মাইর শেষ রাতে।
যতদূর জানলে তো হবেনা। পুরোপুরি জানতে হবে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় লঞ্চগুলো বরিশাল ঢাকা রুটেই চলে। একসময় এই রুটের অপেক্ষাকৃত ছোট লঞ্চগুলো ভোলা বা ভোলার অন্য রুটে যেমন বেতুয়া লালমোহন বোরহান উদ্দিনের রুটে দিয়ে দেয়া হয়। নদীর নাব্যতার জন্য এখন ভোলা খেয়াঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। তার বদলে ভেদুরিয়া আর ইলিশার রুটে ভোলার লোকজন যাতায়াত করে। এখনকার নতুন লঞ্চগুলো এতো বড় যে শুধু মাত্র বর্ষাকাল ছাড়া অন্য সময়ে ভোলার নদীতে চালানো সম্ভব না। ধন্যবাদ।
ফাও খবর, আমি প্রায় সময়ই গ্রামে যাই। আমাদের চাঁদপুরের ডেকের ভাড়া ছিলো ১০০ টাকা সেটা এখন ১৮০ টাকা। ৮০০ টাকার কেবিন ১৪০০ টাকা। তারপরও ছিট /কেবিন পেতে কষ্ট হয়। আর ওরা বলে ওদের নাকি লস??????
লঞ্চ যে আরামের বাহন তা সবাই মানে কিন্তু লঞ্চের যে ষ্টাফ ও কুলিরা আছে তারাই যেন বড় মালিক। যাত্রীদের হয়রানি ছাড়া আর কিছুই করেনি, যখন ব্যবসা ছিল তখন প্রতিটা লঞ্চ মালিকের ৫-৬ টা লঞ্চের মালিক ঠিকই আছে অতিরিক্ত মাল বহন করলে, লঞ্চে বাইক নিলেই যেন আরেক সিন্ডিকেট, চাদাবাজি ছাড়া আর কিছুই না সবই যাত্রীদের দোয়ায় হইছে
এই লঞ্চের মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। বরিশালের সবচেয়ে পুরোনো লঞ্চ ছিলো এটা। ভাঙাচুরা ছিল একদম। এতোদিন অবৈধ হিসেবে ই ছিলো এটা। অনেক বছর আগে আমরা গিয়েছিলাম এই লঞ্চে। তখন দেখেছি রাতের বেলায় বিশাল সাইজের ইঁদুর এক কেবিন থেকে আরেক কেবিনে দৌড়াদৌড়ি করতো। উফস!!! কি ভয়ংকর অভিজ্ঞতা।।
অনেক মানুষের বদ দোয়া আছে লঞ্চ এস্টাপদের প্রতি আল্লাহ পাক এই সময়ে কবুল করছেন আমিন , আমরা জানি সবচেয়ে নিরাপদ এবং সান্তিতে জার্নি করতে চাইলে সেটা লঞ্চ দিয়েই সম্বব, কিন্তু তারপরেও মানুষ লঞ্চ চলাচল করেনা সুদু লঞ্চ এস্টাপদের ধুর বেবহারের কারনে
লঞ্চ ঘাটের শ্রমিক এবং লঞ্চের শ্রমিকরা যেভাবে যাত্রী হয়রানি করে সেটা বন্ধ করা হোক তাহলে যাত্রী কিছুটা হলেও ফিরে আসবে। ১. ঘাটে যাত্রীদের সাথে থাকা মালামালের জন্য আলাদা অতিরিক্ত টাকা নিয়ে থাকে। ২. লঞ্চ শ্রমিকরা যাত্রীদের সাথে অভদ্র আচরণ করে, এমনকি গায়ে হাত দিয়ে থাকে। এ ধরনের অপরাধ দুর্নীতি সম্পুর্ন বন্ধ করতে হবে
r8
ঠিক কথা
বন্ধ হওয়ার পর বাসস্টেন্ডে গিয়ে বাশ খেলে বুঝবেন।
ঠিক ঠিক
সহমত।এবং ঘাটে যাএী মালামাল ক্রেরি করার জন্য কিছু টলি ব্যবস্তা রাখা।যখন যাএী ঘাট টিকিট কাটে তখনে সেখান থেকেই টলি ব্যবহার করতে পারে যাএীরা। তাহলে কিছু লঞ্চ ব্যবসা হবে।
ক্ষমতা সব সময় থাকে না, তারা যে পরিমান যাত্রী হয়রানি করত
যাত্রী হয়রানির জন্য এবার লঞ্চ মালিকরা শাস্তি পাচ্ছে। দেখে ভালোই লাগে।
আল্লাহ আছেন, তিনি সব দেখেন। এইটাই প্রকৃতির প্রতিশোধ
এই লঞ্চ মালিক গুলো একসময় লক্ষ লক্ষ টাকা কামাইছে, সাধারণ যাত্রী সাথে খারাপ ব্যবহার করে জোর জুলুম করে অর্থ আদায় করত। ঘাটের শ্রমিকরা সাধারণ যাত্রীর মালামাল টানাটানি করত এবং অধিক অর্থ আদায় করত। সব জুলুম অবিচারের একদিন শেষ আছে, এটাই শিক্ষা নেওয়া উচিত সকল বড় বড় ব্যবসায়ীদের।
Amar Kolixa🥰
#Sawn_Datta😘😘😘
উচিত শিক্ষা হয়েছে। দীর্ঘ অনেক বছর লঞ্চ মালিকদের সিন্ডিকেটের কারণে অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছিল যাত্রীদের। এবার বসে বসে মশা মাছি মারুক।
এটাও একটা ব্যবসা 30টাকা কেজিতে কেনা লোহা বিক্রি 70টাকা !!!ভালো না?চায়ের দামে সরবত।
আলহামদুলিল্লাহ ভালো খবর খুব জমিদারি দেখাইছে।
আর কতো, বৃটিশ আমল থেকে ২০২২, যাত্রীদের কতো অত্যাচার জুলুম সইতে হয়েছে।
মানুষ কে অনেক হয়রানি করে এরা এখন হাজার কোটি টাকার মালিক
right
ক্রয় মূল্যের চাইতেও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে লঞ্চগুলো লোহার বাজারের সংকটের কারণে ।।
লঞ্চ গুলো সব উত্তরবঙ্গে কুড়িগ্রাম,জামালপুর, গাইবান্ধা র দিকে নিয়ে যান। ভাল ব্যবসা হবে
কথা মন্দ না এরা বেকুব মানুষ বুঝিয়ে লাভ নেই। এক জায়গায় থেকে অভ্যস্ত।
আপনাদের ওই নদীতে পানি আছে ? ওখানে তো চড় নাব্যতা সংকটে পড়বে । যদি নদী পথ দক্ষীন থেকে উত্তর এভাবে চালু করা যাইতো অনেক ভালো হতো ।
@@Agroabangla2.0নিয়মিত ড্রেজিং করতে হবে।
ভাই ওই দিকে গেলে আগে।
ওই নদী পথ।কিন্তু হবে।
কোটি টাকার হিসেব। 🫠
Amader setu hoice 20 bosor age
বাটন ফোন দিয়ে ভিডিও করেছেন নাকি
- মানসিক শান্তি'ই বড় শান্তি.!🥰
- আর সেই মানসিক শান্তি শুধুমাত্র "নামাজের" মাধ্যমেই পাওয়া যায়.!❤🌹
Apni ki sotti mushfic vai
হালায় ডিজিটাল ভিক্ষুক
কিছু লঞ্চ সেন্ট মার্টিন দেয়া যাইতে পারে । আর লঞ্চের সার্ভিস বাড়ানো ও ভাড়া আরো কমাতে হবে , ৫৫০টাকায় বাসে যাইতে পারলে ওখানে ৫০০ টাকা খরচ করে ৮-৯ ঘন্টা লাগাইয়া লচ্চে কেন যাবো ? বাসে সময় ও কম । ঈদ আর স্কুল, কলেজ ছুটি ছাড়া যাত্রি পাওয়া সম্ভব না । আর সদরঘাটের যানজট কমানো উচিত ।
মেয়াদ শেষ এরপরও চলতে বলাকে কি বাংলাদেশ বলে😃😃😂😂😂😂🤣🤣সাংবাদিক ভাইরেবাংলাদেশে আর কি বলবেন.😂😂😂
আপনারা যাত্রীদের সাথে অনেক খারাপ ব্যবহার করেছেন, একদম ঠিক কাজ হয়েছে,
পাপ ছাড়ে না বাপকেও। অনেক হয়রানি করা হয়েছে যাত্রীদের। এখন ফল ভোগেন
অনেক জুলুম করেছো জাএিদের সাতে এবার তার ফল ভোগ করো
Alhamdulillah.... Sobar bichar Allah akdin korbe.
Ki news korlen..onek osongoti pailam news ta te
যখন তোমার কেউ ছিলনা তখন ছিলাম আমি এখন তোমার সব হইয়াছে পর হয়েছি আমি
আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যেন আল্লাহ পাক তাদের পুরবে বিচার করে
লঞ্চঘাটে যাত্রীরা কম হয়রানির শিকার হয়নি!!
যুগ যুগ ধরে জুলুম করার খেসারত।
banglavision channel er copy paste marchen nki...
সব জায়গার জন্য না শুরু মাএ বরিশালের জন্য।।
আপনাদের জন্য এটাই শাস্তি মানুষ এর কাছ থেকে নেন গলাকাটা ভাড়া। এখন নিচ্ছেন না? ভাড়া কমিয়ে দিন তাহলেই সব ঠিক হবে, সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ গুলিও যেন যেতে পারে কেবিনে, সেইনুযায়ী ভাড়া নির্ধারণ করুন।
_কারো পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ!!!_
বরিশালের লঞ্চ চলে না ভেঙ্গে ফেলতেছে আর ভোলা জেলায় লঞ্চের যত অপব্যবহার চলতেছে একটি টিকিট নিচ্ছে ৫০০ টাকা
terpor o tho vara komay na ..
সাংবাদিকদের মায়া দয়া দেখে সরকারি উচিত পদ্মা সেতু বন্ধ করে দেয়া যাতে লঞ্চ চলাচলে মালিকদের লাভ বেশি হয়
স্পীডবোর্ড গুলার কোনো খবর নাই?
কেন এতদিন যে অরাজকতা করেছ এখন তার খেসারত দে।।।
Sandwip to Chittagong route e use korte pare bolod gula same route ei bose ache
চিরদিন কাহারও সমান নাইযায়
বিক্রি মূল্যের চাইতে ভাঙ্গারীতে দাম বেশী, তাছাড়া বাণিজ্য তো করেছেই!
Chattogram to coxbazar রেল পথ তৈরি হলে অনেক বাসের অবস্থা এইরকম হবে সম্ভবত।
kire tora ar cabin banijjo ba syndicate korbi na ? ekhon kemon moja lage ?
লঞ্চের মালিকরা এখন সরকারের সহযোগিতা কেন চায়? একটি সময় এই লঞ্চের মালিকরা তাদের ইচ্ছামত ভাড়া বাড়িয়ে যাত্রীদের গলা চেপে ধরে টাকা আদায় করেছিলেন। লঞ্চের মালিকরা যাত্রীদের সাথে অনেক খেলা করেছিলেন, রোটেশন প্রথা চালু করে লঞ্চের ভাড়া বাড়িয়েছিলেন, কথায় আছে আল্লাহর মাইর শেষ রাতে।
SubahanAllah! Er che khushir songbaad r ki hote pare
Launch malik ra atodin onakk onakk power dakhaisa akhon trader sikha hoba
লঞ্চ হয়ে গেলো ভাঙারি!
খুব ভালো
onek vara ney lonch a 500
নদীর এপারে দুটো লাঞ্চ ওপারে দুটো লঞ্চ থাকলেই চলবে।
তোগো আর কোন সরকারী সহযোগীতা করার দরকার নাই একসময় বহুত মাস্তানি করছোস।
সরকার একটা টাকা ও যেন ভিক্ষা না দেয় ক্ষমতা কোথায় এখন
Somossa ki ,lonce beca bus kinen 😁
এই লঞ্চ দীর্ঘ দিন সার্ভিসের বাহিরে ছিল , তিল কে তাল বানাচ্ছে সাংবাদিক
Bike ki ar cholte dibe
সত্যিই খুব দুঃখজনক লঞ্চ গুলো এভাবে হারিয়ে যাচ্ছে
যা হয়েছে তা ভালোই হয়েছে
ভাই ভাড়া বেসি নয় লঞ্চে
বেশিরভাগ মেয়াদ নাই
good
লঞ্চ শ্রমিকদের ব্যবহার অত্যন্ত খারাপ ছিল। তারা এক রকম অত্যাচার করতো সাধারণ যাত্রীদের উপর। দেখুন আল্লাহর বিচার
আমি মনে করি লঞ্চ গুলো ভাঙারি বিক্রি না করে এখনও অনেক ঘাটে লঞ্চ ভারা বেশি ওই ঘাটে গুলো দেয়া হউক তাহলে ভারাটা একটু কমবে
লঞ্চ গুলোকে বরিশাল -ভোলা রুটে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে লঞ্চ সল্পতা দূর হবে
এতো বড় লঞ্চ ভোলার নদীতে ঢুকবে নাকি? বেশীরভাগ জায়গায় চর পরা।
আমি যতোদুর জানি বাংলাদেশের বড় বড় লঞ্চগুলো বরিশাল -ভোলা রুটেই চলে...
যতদূর জানলে তো হবেনা। পুরোপুরি জানতে হবে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় লঞ্চগুলো বরিশাল ঢাকা রুটেই চলে। একসময় এই রুটের অপেক্ষাকৃত ছোট লঞ্চগুলো ভোলা বা ভোলার অন্য রুটে যেমন বেতুয়া লালমোহন বোরহান উদ্দিনের রুটে দিয়ে দেয়া হয়। নদীর নাব্যতার জন্য এখন ভোলা খেয়াঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। তার বদলে ভেদুরিয়া আর ইলিশার রুটে ভোলার লোকজন যাতায়াত করে। এখনকার নতুন লঞ্চগুলো এতো বড় যে শুধু মাত্র বর্ষাকাল ছাড়া অন্য সময়ে ভোলার নদীতে চালানো সম্ভব না।
ধন্যবাদ।
আল্লাহ ভালোই লঞ্চ এর উপর গজব ফালাইছে।
ফাও খবর, আমি প্রায় সময়ই গ্রামে যাই। আমাদের চাঁদপুরের ডেকের ভাড়া ছিলো ১০০ টাকা সেটা এখন ১৮০ টাকা। ৮০০ টাকার কেবিন ১৪০০ টাকা। তারপরও ছিট /কেবিন পেতে কষ্ট হয়। আর ওরা বলে ওদের নাকি লস??????
এটা বরিশালের লঞ্চের খবর।
এখন বাকি শুধু চাদপুর,,
বহু মানুষ ঠকায়ছে।
এটা হল হয়রানি করার ফল
অথচ লঞ্চ হতে পারত বিলাস বহুল যাত্রার বাহন।জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রভাবে আজ মানুষ দিশেহারা।
alhamdulillah
গুলিস্তান থেকে সদরঘাটে দূরত্ব যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া হোক তাহলে আমরা লঞ্চে যাওয়ার জন্য আগ্রহী হব
শালারা গোয়া মারা খাখ🤣🤣🤣🤣😒😒😒😒😒🙄🙄🙄 যাত্রী কে ওরা হরানি করে
কি দরকার ছিল সেতু বানানোর? এখন এই লঞ্চ গুলোর আর তাদের মালিকের কি হবে?
chagol
@@MoyeenulBhatt ব্যাঙ্গো করা ও বুঝেন না?
শাওন আপু কেমন আছেন আপনি।
বেশি ভাব নিলে যা হয়
যেখানে গাইবান্ধার মানুষ লঞ্চ ঘাট বানিয়ে সুধু লঞ্চ চলাচলের জন্য হাহাকার করছে সেখানে এগুলা চলার মত করে দেওয়া হোক।
দালালদের জন্য মানুষ অনেক হয়রানি হইছে, এদের শিক্ষার দরকার।
লঞ্চ যে আরামের বাহন তা সবাই মানে কিন্তু লঞ্চের যে ষ্টাফ ও কুলিরা আছে তারাই যেন বড় মালিক। যাত্রীদের হয়রানি ছাড়া আর কিছুই করেনি, যখন ব্যবসা ছিল তখন প্রতিটা লঞ্চ মালিকের ৫-৬ টা লঞ্চের মালিক ঠিকই আছে
অতিরিক্ত মাল বহন করলে, লঞ্চে বাইক নিলেই যেন আরেক সিন্ডিকেট, চাদাবাজি ছাড়া আর কিছুই না
সবই যাত্রীদের দোয়ায় হইছে
যে লঞ্চ গুলো ভাঙাড়ি হিসেবে ভাঙতেছে ঐ গুলো তো পুরাতন লঞ্চ।মনে হয় ঐ গুলো ২০১০ সালের ও আগে নির্মিত।
এই লঞ্চটির বডির মেয়াদ শেষ তাই কেটে ফেলা হচ্ছে। যদি আগের মত যাত্রী থাকতো তাইলে রিবডি করে লাইনে আনা হত।
লঞ্চে করে বরিশাল যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
সদর ঘাটের কিছু শ্রমিক হয়রানি থেকে লঞ্চযাত্রীকে সেবা দিতে হবে
মেয়াদ উ্তীর্ণ লঞ্চ ভাঙ্গে আর রিপোর্টার কি নিউজ করে,,,,,
আর কাজ নাই ইঞ্জিন আরও তারাতারি চালালে লঞ্চ যাত্রী বাড়বে
Not at all these Launch owners had 6/7 years time to think otherwise
এই ভাবে লঞ্চ গুলো না ভেঙে অন্যান্য ট্রাভেল এজেন্সি হিসেবে ব্যাবহার করতে পারতো,,,
লঞ্চ কি অনেক পুরনো হইছে যে ভেঙে ফেললো
খুব শয়তানি করে ছে
কাঁথার গাট্রি মুক্ত বাংলাদেশ চাই।
Steel high price ...
ha ha ha
ওনারা বলতেছেন মেয়াদ শেষ। আপনারা বানিয়েদিলেন দুর্দিন।
চাঁদপুর টু ঢাকার লঞ্চে এদের আচরন খুবি খারাপ
আমি একজন লঞ্চ লাভার 🙂
আহারে কষ্ট হচ্ছে দেখে 🙂💔
Ei gula holo kormer fol
এখনো এই বাহনকে বালবাসি
Serntmartin nea jan
বহুত সর খাইছো।
এই লঞ্চটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে ভুল নিউস কেনো দেন।
এই লঞ্চের মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। বরিশালের সবচেয়ে পুরোনো লঞ্চ ছিলো এটা। ভাঙাচুরা ছিল একদম। এতোদিন অবৈধ হিসেবে ই ছিলো এটা। অনেক বছর আগে আমরা গিয়েছিলাম এই লঞ্চে। তখন দেখেছি রাতের বেলায় বিশাল সাইজের ইঁদুর এক কেবিন থেকে আরেক কেবিনে দৌড়াদৌড়ি করতো।
উফস!!! কি ভয়ংকর অভিজ্ঞতা।।
Out dated Ship dia manus marar dhanda.. Jar karonai aj ai obosta..
#jsenglishcare
উচিত শিক্ষা হয়েছে। দীর্ঘ অনেক বছর লঞ্চ মালিকদের সিন্ডিকেটের কারণে অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছিল যাত্রীদের। এবার বসে বসে মশা মাছি মারুক।