আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আ'লামিন ।। কোরআনে মহান মহিমান্বিত আল্লাহ একদম ক্লিয়ার কথা বলে দিয়েছেন। তারপর,সুরা বাকারা,মারিয়াম,নাবায় বলে দিয়েছেন কে সুপারিশ করার ক্ষমতা রাখবে।
চার ঈমাম বলে কিছু নেই, মালিকী,হাম্বলী,হানাফী,শাফীই উনারা প্রসিদ্ধ আলেম, উনারা ইসলামের দাওয়াত এশিয়া, আফ্রিকা সহ বিভিন্ন জায়গায় দাওয়াত দিয়েছেন এবং ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ জটিল বিষয়ে উনাদের মতমত দিয়ে ইসলাম ধর্মের সহজ সমাধান দিয়েছেন, উনাদের সবাইকে সম্মান করা উচিত, এবং আমরা সম্মান করি।
হায় আল্লাহ এই হুজুর কে তুমি সুস্থতা দান কর নেক হায়াত দান করো আরো বেশি বেশি তাফসীর করার তৌফিক দান করো কুরআন থেকে হাদিস থেকে আমিন আমাদেরও তুমি সুস্থতা দান করুন
Practice of true Islam must abide by the given rules & regulation of Al Quoran.Deviation from the Quoranic rules & Hadiths directly issued/instructed by Nabiji( ms).All Islamic Scholars must come to common & true clear understanding of Islamic verdict as defined in the Quoran.thanks
আল্লাহ এবং রসুলের আনুগত্য করুন বলতে মানুষ কি বুঝে? আলেমগন কি বুঝে? আমরা কি বুঝি? খেয়াল করুণ - অনেক আলেমরা রসুলের আনুগত্য মানে (বর্তমানে) আলেমদের আনুগত্য বুঝেন। ইহা কি ঠিক হল? আমি মনে করি, রসুলের আনুগত্য মানে কোর'আনের আনুগত্য করা। কারন, রসুল আল্লাহ এবং কোর'আনের আনুগত্য করতেন। কাহারও প্রশ্নের উত্তর নাদিতে পারলে আল্লাহর রসুল চুপ থাকতেন অহির জন্য, এবং অহি আসলে উত্তর দিতেন। এর অর্থ, রসুল আল্লাহর আনুগত্য করলেন। আজকের আলোচনা ভাল লাগল। আল্লাহ খায়ের দান করুন।
حَدَّثَنِي إِسْحَاقُ، حَدَّثَنَا النَّضْرُ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي جَمْرَةَ، سَمِعْتُ زَهْدَمَ بْنَ مُضَرِّبٍ، سَمِعْتُ عِمْرَانَ بْنَ حُصَيْنٍ ـ رضى الله عنهما ـ يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " خَيْرُ أُمَّتِي قَرْنِي ثُمَّ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ ثُمَّ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ ". قَالَ عِمْرَانُ فَلاَ أَدْرِي أَذَكَرَ بَعْدَ قَرْنِهِ قَرْنَيْنِ أَوْ ثَلاَثًا " ثُمَّ إِنَّ بَعْدَكُمْ قَوْمًا يَشْهَدُونَ وَلاَ يُسْتَشْهَدُونَ، وَيَخُونُونَ وَلاَ يُؤْتَمَنُونَ، وَيَنْذُرُونَ وَلاَ يَفُونَ، وَيَظْهَرُ فِيهِمُ السِّمَنُ ". ইমরান ইবনু হুসাইন (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, আমার উম্মাতের সর্বশ্রেষ্ঠ যুগ আমার যুগ। অতঃপর তৎপরবর্তী যুগ। অতঃপর তৎপরবর্তী যুগ। ‘ইমরান (রাঃ) বলেন, তিনি তাঁর যুগের পর দু’যুগ অথবা তিনি যুগ বলেছেন তা আমার স্মরণ নেই। অতঃপর এমন লোকের আগমন ঘটবে যারা সাক্ষ্য প্রদানে আগ্রহী হবে অথচ তাদের নিকট সাক্ষ্য চাওয়া হবে না। বিশ্বাস ভঙ্গের কারণে তাদেরকে কেউ বিশ্বাস করবে না। তারা মানত করবে কিন্তু তা পূরণ করবে না। তারা হবে চর্বিওয়ালা মোটাসোটা। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৩৭৮, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৩৩৮৫) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৬৫০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
আয়েশা বর্ণনা করেন: যখন আয়াতটি নাযিল হয়, "তোমার গোত্র এবং নিকটতম আত্মীয়কে সতর্ক কর" (26:214), তখন আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সাফা পাহাড়ে দাঁড়ালেন এবং বললেন, “হে ফাতিমা, কন্যা! মুহাম্মদ! হে আব্দুল মুত্তালিবের কন্যা সাফিয়া! হে আব্দুল মুত্তালিবের সন্তানগণ! আল্লাহর হাত থেকে তোমাকে রক্ষা করার ক্ষমতা আমার নেই, তবে তুমি চাইলে আমার কাছে আমার কিছু সম্পত্তি চাইতে পারো।" সূত্র: সহীহ মুসলিম 205 গ্রেড: মুসলিম অনুসারে সহিহ (প্রমাণিক)
অন্যদের আনুগত্য আল্লাহর ও রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নতের /হুকুমের ভিত্তিতে। অন্যরা পবিত্র কুরআন ও রাসুলুল্লাহ সাঃ সুন্নাত এর বিপরিত কোন হুকুম বা তরিকায় চলতে বলে তা পরিত্যায্য।
এক হুজুর আর এক হুজুরের সমালোচনা করে। এরা সবাই এক একটা নতূন দল বানায় আর একে অপরের বদনাম করে। ফলে মানূষের বিশ্বাসে সন্দেহ সৃষ্টি করে দিচ্ছে। এরা নিজেরাই সঠীক পথ হারিয়ে ফেলেছে।
ওয়াহদা নিয়াতের মাকামে কারা কারা উপনীত,তা কি আপনার জানা আছে?""আল্লাহ ইয়াজতাবি ইলাইহি মাইয়্যাশায়্যু, ওয়া ইয়াহদী ইলাইহী মাইয়্যুনীব "এবং"ওয়াত্তাবি সাবিলা মান আনাবা ইলাইয়আ " এই দুই আয়াত শরীফের হকীকত জেনে তারপর কথা বলবেন।আর তা না হলে ভূল ব্যাখ্যা দেয়ার কারণে আপনার বিপদ অনির্বায্য।
বিসমিল্লাহির রাহমানির يا ايها الذين امنوا اطيعوا الله واطيعوا الرسول واولي الامر منكم পবিত্র কোরআন কি শুধু সাহাবী আজমাইন গনের জন্য নাকি সমস্ত জিন-ইনসান মানব জাতির জন্য কেয়ামত পর্যন্ত? উপরে পবিত্র কোরআনের আয়াতটির একটু বাংলা অনুবাদ করে দেবেন কি? পাশাপাশি ইবনে কাসীর সূরা ইউনুস এর ৬২থেকে ৬৪ নাম্বার আয়াতের তাফসীর করতে গিয়ে যে হাদিস গুলো বর্ণনা করেছেন সেগুলো সাধারণ শ্রোতাকে শোনালে ভালো হবে! পবিত্র কোরআন তো ভাব সম্প্রসারণ করলে হবে না! বরং প্রত্যেক আয়াতের পটভূমি রয়েছে এবং নবীজির সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ব্যাখ্যা দিয়েছেন! অর্থাৎ হাদিস রয়েছে! সাব ইয়াসমিন গান এবং যুগের ইমামগণ তা ব্যাখ্যা করেছেন! সুতরাং সেগুলো জনসম্মুখে উপস্থাপন করতে হবে! নিজের মন গড়া ভাব-সম্প্রসারণ করলে হবে না! আমাদের নবীজি জীবন্ত কোরআন এবং তাঁর সাহাবী আজমাইন আনহুমাগণ জীবন্ত হাদিস! এ বিষয়টি আমলে আনতে হবে! দ্বিতীয়ত মাওলানা মওদুদী সাহেবের জন্ম তো ১০০ /১৫০ বছর হয়নি তাঁরও তো মানুষ আনুগত্য করে! তিনি কিন্তু সাহাবীও না তাবেঈন না এমনকি তাবেতাবেঈন নন! আবার অধুনা তাবলীগের জনক মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের তরিকার ১০০/১৫০ বছর হলো! সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ এই তরিকার অনুগত! তিনিও কিন্তু সাহাবীও না তাবেঈন না এমনকি তাবেতাবেঈন নন! একই ভাবে সৌদি আরবের রিয়াদে জন্মগ্রহণ করা আব্দুল হক নজদী সাহেবের আকিদার অনুসারী লক্ষ লক্ষ লোক! তিনি কোনো সাহাবীও না তাবেঈন না! এমনকি তাবে-তাবেঈন নন! মাত্র দেড় দুই শত বছর হলো ওহাবী মতবাদের আবির্ভাব! বাংলাদেশের আমরা কয়জন জানি? হযরত বড়পীর আব্দুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহ আলাইহি, হযরত খাজা আজমেরী সানজেরী রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত বাহাউদ্দিন নকশবন্দী রহমতুল্লাহ আলাইহি এবং হযরত মোজাদ্দেদিয়া আলফেসানী রাহমাতুল্লাহ আলাইহি যাদের প্রত্যেকেই নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বংশধারা অর্থাৎ বেহেশতি যুবকের এই মহান সর্দারদ্বয় হযরত ইমাম হাসান হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুমার রক্তধারা তাঁদের মাঝে প্রবাহমান! তাহলে শুধু নকশবন্দিয়া, চিশতিয়া, কাদেরিয়া, মোজাদ্দেদিয়া তরিকা সম্পর্কে আপনার মতামত পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে গেল না? যাই হোক, ইমাম মাহাদী আলাই সালাম কিন্তু একজনই! যার কথা স্পষ্ট সহি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে! যার পিছনে হযরত ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাজ আদায় করবেন! যে ইমাম মাহদী আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা এখন জনমনে সারাবিশ্বে আলোড়িত হচ্ছে! সুতরাং প্রকৃত পক্ষে একজন ইমাম মাহাদী আলাইহি ওয়াসাল্লাম যিনি কেয়ামতের অন্যতম একটি নিদর্শন যার নাম এবং পরিচয় মক্কা মোকাররমায় হযরত জিব্রাইল আলাইহিস সালাম কর্তৃক ঘোষিত হবে! সেই ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম কিন্তু অনেক না! একজনই! নিজের মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে ঈমান আকিদার বিষয়কে হালকা করে দেখার কোন অবকাশ নাই! কারণ, বনি ইসরাইলের চেয়েও বর্তমান মুসলমানদের অর্থাৎ আখেরি জামানার মুসলমানদের ৭৩ ফেরকা হাওয়ার বিষয়টি উপেক্ষা করার সুযোগ নাই! শুধু কোরআন নিয়ে ব্যস্ত থাকা এবং হাদিসকে উপেক্ষা করার মত গোমরাহি আর কিছু আছে কি? কারণ, আল্লাহ এই পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করেছেন এই কোরআন অনেককে বিভ্রান্ত করে অনেককে পথ দেখায়! যে আখেরি জামানার মুসলমানদের বিভক্তির বিষয়টি সম্বন্ধে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: كلهم في النار অর্থ ৭২ দল জাহান্নামী! শুধু একদল ব্যতীত! কোরআন হাদিসের বিষয়ে নতুন কিছু বানানোর অধিকার কারো নাই! হাবিব আল্লাহ, রাহমাতুল্লিল আলামিন, খাতামুন নাবিয়্যিন আমাদের নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পবিত্র কুরআনের পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বপ্রথম তফসির কারক! নবীজিই প্রথম কোরআন ধারণকারী! তিনিই প্রথম কোরআন প্রচারকারী! তিনিই প্রথম আল্লাহ এবং তাঁর সমস্ত নবীর পরিচয় দানকারী, তিনিই প্রথম আমাদের সামনে পবিত্র কোরআনকে চিহ্নিতকারী! তিনিই পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠ তফসির কারী! সেই নিরিখ আপনার প্রতি অনুরোধ আপনি নিচের আয়াতটি সম্পর্কে আমাদের নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে তাফসীর করেছেন সে তাফসীর কি একটু জানাবেন! بسم الله الرحمن الرحيم النبي اولى بالمؤمنين من انفسهم ٣٣:٦
হুজুর আপনাকে আগে একশত ভাগ সহি মনে করেছিলাম কিন্তু দেখছি আপনিও ভয়ে বা সারথে ভেজাল দিয়ে সুজোগ বুঝে কথা বলেন। আমি মনে করি ইহা কিয়ামতের আলামত। আর আপনারা এখন সুদের ওয়াজ করেন না কেন আর আপনারা আলেমসমাজ সুদকে জায়েজ করে নিয়েছেন বলে মনে হয়। আল্লাহ আমাকে মাফ করুন।
দুনিয়াতে এখন যে অর্থনৈতিক ব্যাবস্থা আছে তা সুদ যুক্ত এবং এখান থেকে বের হতে চাইলে এমন ইসলামি ব্যাবস্থা বানাতে হবে যা মানুষের জন্য লাভজনকই হবে তাই নয় বরং বিধর্মীদের জন্যও ঈর্ষনীয় হবে।৫৭ টা দেশ আছে বানিয়ে দেখান। না পারলে সুদ সুদ বলে লস ছাড়া কিছু হবে না।প্রতিবছর টাকার মান মিনিমাম ৫-৮% কমে যাবে এটাই রুলস।তাহলে বর্ত্মান সিস্টেমে অইটার রিকভারি কি হুজুরদের জিজ্ঞাস না করে নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করুন।
আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এমন আলেমের মাধ্যমে কোরআনের গভীর প্রবেশের সুযোগ দিয়েছেন বলে ।
আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ হায়াত দান করুন আপনি সঠিক তথ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন, আল্লাহ আল্লাহর রাসুল এবং খোলাফায়ে রাশেদিন ছাড়া কাউকে ফলো করা যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা মোওলানার হায়াতকে তায়েব্বা দান করুন।
সুন্দর আলোচনা। যা আল্লাহর কোরান ভিত্তিক।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের তাফসীর অসাধারণ আল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন দান করুন।
🎉❤
Alhamdulillah.Allah bless you.❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মা-শা আল্লাহ আলাইকুম প্রিয় উস্তাদ জি ❤❤
আল্লাহ পাক আপনাকে রহমত বরকত দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আ'লামিন ।। কোরআনে মহান মহিমান্বিত আল্লাহ একদম ক্লিয়ার কথা বলে দিয়েছেন। তারপর,সুরা বাকারা,মারিয়াম,নাবায় বলে দিয়েছেন কে সুপারিশ করার ক্ষমতা রাখবে।
আপনি ঠিক বলেছেন। আমরা আল্লাহর নবিকে মানব।
আলহামদুলিল্লাহ ।
চার ঈমাম বলে কিছু নেই, মালিকী,হাম্বলী,হানাফী,শাফীই উনারা প্রসিদ্ধ আলেম, উনারা ইসলামের দাওয়াত এশিয়া, আফ্রিকা সহ বিভিন্ন জায়গায় দাওয়াত দিয়েছেন এবং ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ জটিল বিষয়ে উনাদের মতমত দিয়ে ইসলাম ধর্মের সহজ সমাধান দিয়েছেন, উনাদের সবাইকে সম্মান করা উচিত, এবং আমরা সম্মান করি।
হায় আল্লাহ এই হুজুর কে তুমি সুস্থতা দান কর নেক হায়াত দান করো আরো বেশি বেশি তাফসীর করার তৌফিক দান করো কুরআন থেকে হাদিস থেকে আমিন আমাদেরও তুমি সুস্থতা দান করুন
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
মাশা-আল্লাহ
Alhamdulillah
Thanks for your lecture
১০০% সত্য বাক্য বলেছে । এ জন্য কোন সমস্যা মোসলমারে মধ্যে দেখা দিলে কোরআন দেখ ।
চমৎকার একটা বক্তা
Assalamualaikum hujur alhamdulillah ❤
আপনি যেমন করে দাওয়াত দিচ্ছেন কুরআন ও হাদীসের তারাও কুরআন ও হাদীসের দাওয়াত দিয়েছেন। আপনি যেভাবে কুরআন শেখান তারাও শেখাত।
মাশাআল্লাহ
Acceptable your lacture.thanks.
True Presentation Salam
❤❤❤❤❤❤❤❤
Allah SWT will give Jannah only following Alquran and Shahi Sunnah.
Practice of true Islam must abide by the given rules & regulation of Al Quoran.Deviation from the Quoranic rules & Hadiths directly issued/instructed by Nabiji( ms).All Islamic Scholars must come to common & true clear understanding of Islamic verdict as defined in the Quoran.thanks
O you who believe, do not be like those who disbelieved or were wrongdoers. Whatever you do, Allah sees everything Surah Imran 156
100% khati kotha
সব আলেম সম্মান পাওয়ার উপযুক্ত নয়।
আল্লাহ এবং রসুলের আনুগত্য করুন বলতে মানুষ কি বুঝে? আলেমগন কি বুঝে? আমরা কি বুঝি?
খেয়াল করুণ - অনেক আলেমরা রসুলের আনুগত্য মানে (বর্তমানে) আলেমদের আনুগত্য বুঝেন। ইহা কি ঠিক হল?
আমি মনে করি, রসুলের আনুগত্য মানে কোর'আনের আনুগত্য করা। কারন, রসুল আল্লাহ এবং কোর'আনের আনুগত্য করতেন।
কাহারও প্রশ্নের উত্তর নাদিতে পারলে আল্লাহর রসুল চুপ থাকতেন অহির জন্য, এবং অহি আসলে উত্তর দিতেন। এর অর্থ, রসুল আল্লাহর আনুগত্য করলেন।
আজকের আলোচনা ভাল লাগল। আল্লাহ খায়ের দান করুন।
حَدَّثَنِي إِسْحَاقُ، حَدَّثَنَا النَّضْرُ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي جَمْرَةَ، سَمِعْتُ زَهْدَمَ بْنَ مُضَرِّبٍ، سَمِعْتُ عِمْرَانَ بْنَ حُصَيْنٍ ـ رضى الله عنهما ـ يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " خَيْرُ أُمَّتِي قَرْنِي ثُمَّ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ ثُمَّ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ ". قَالَ عِمْرَانُ فَلاَ أَدْرِي أَذَكَرَ بَعْدَ قَرْنِهِ قَرْنَيْنِ أَوْ ثَلاَثًا " ثُمَّ إِنَّ بَعْدَكُمْ قَوْمًا يَشْهَدُونَ وَلاَ يُسْتَشْهَدُونَ، وَيَخُونُونَ وَلاَ يُؤْتَمَنُونَ، وَيَنْذُرُونَ وَلاَ يَفُونَ، وَيَظْهَرُ فِيهِمُ السِّمَنُ ".
ইমরান ইবনু হুসাইন (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, আমার উম্মাতের সর্বশ্রেষ্ঠ যুগ আমার যুগ। অতঃপর তৎপরবর্তী যুগ। অতঃপর তৎপরবর্তী যুগ। ‘ইমরান (রাঃ) বলেন, তিনি তাঁর যুগের পর দু’যুগ অথবা তিনি যুগ বলেছেন তা আমার স্মরণ নেই। অতঃপর এমন লোকের আগমন ঘটবে যারা সাক্ষ্য প্রদানে আগ্রহী হবে অথচ তাদের নিকট সাক্ষ্য চাওয়া হবে না। বিশ্বাস ভঙ্গের কারণে তাদেরকে কেউ বিশ্বাস করবে না। তারা মানত করবে কিন্তু তা পূরণ করবে না। তারা হবে চর্বিওয়ালা মোটাসোটা। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৩৭৮, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৩৩৮৫)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৬৫০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
প্রচার মাধ্যমে আমাদের অংশগ্রহণ দরকার, জনগণকে হক বেহক বুঝাতে হবে, এখনো কুসংস্কার কুসংস্কার কুসংস্কার কুসংস্কার কুসংস্কার কুসংস্কার অনেক
হুজুর বিনয়ের সাথে বলছি ,,আতিউল্লাহা,আতিউর রাসুল ও উলিল আমরি মিনকুম ,এই আয়াতের কার্যকারীতা কি ভাবে হবে ?😊
আমারও সেই একই কথা।
আমি একটা উত্তর চাই রাসুল ১ কোরআন ১ ইমাম ৪ কেন চার তরিখা কেন
তরিকা নয় এটা সোজা বাংলায় উনাদের মতামত, আর কিছু নয়, গভীরে ঠুকলে বুজতে পারবেন এগুলো কোনো সমস্যা নয়।
তারা শয়তানকে অনুসরণ করে তাই ওদের চারটা তরিকা।
Assalamualaikm.. KOREAN R RASUL( S) Nir bul, R 4 IMAM der kicu Bes kom Ba Bemil hoite pare tai 4 Imam,
বাজে উত্তর,কোরানের সাথে মিল নাই।@@mizanmiya7368
ইমাম চারজন নয়, অসংখ্য কিন্তু প্রধান ৪জন
يا ايها الذين امنوا اطيعوا الله واطيعوا الرسول واولي الامر منكم
এই যালেমদের বিচার আল্লাহপাক করবেন !
আয়েশা বর্ণনা করেন: যখন আয়াতটি নাযিল হয়, "তোমার গোত্র এবং নিকটতম আত্মীয়কে সতর্ক কর" (26:214), তখন আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সাফা পাহাড়ে দাঁড়ালেন এবং বললেন, “হে ফাতিমা, কন্যা! মুহাম্মদ! হে আব্দুল মুত্তালিবের কন্যা সাফিয়া! হে আব্দুল মুত্তালিবের সন্তানগণ! আল্লাহর হাত থেকে তোমাকে রক্ষা করার ক্ষমতা আমার নেই, তবে তুমি চাইলে আমার কাছে আমার কিছু সম্পত্তি চাইতে পারো।" সূত্র: সহীহ মুসলিম 205 গ্রেড: মুসলিম অনুসারে সহিহ (প্রমাণিক)
আম্মাজান আয়েসা রাদিয়াল্লাহুতায়ালা আনহা
অন্যদের আনুগত্য আল্লাহর ও রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নতের /হুকুমের ভিত্তিতে। অন্যরা পবিত্র কুরআন ও রাসুলুল্লাহ সাঃ সুন্নাত এর বিপরিত কোন হুকুম বা তরিকায় চলতে বলে তা পরিত্যায্য।
মওলবী তুমি যে আলেম হইলা কি সরাসরি আসমান থেকে????
তুমি বদ লোক,কমীন ও বটে
Tumr sarthe lagce mone hocce
যাহারা দীন সম্বন্ধে নানা মতের সৃষ্টি করিয়াছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হইয়াছে তাহাদের কোন দায়িত্ব তোমার নয়; তাহাদের বিষয় আল্লাহ্র ইখ্তিয়ারভুক্ত। আল্লাহ্ তাহাদেরকে তাহাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে অবহিত করিবেন।
اِنَّ الَّذِيْنَ فَرَّقُوْا دِيْنَهُمْ وَكَانُوْا شِيَـعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِىْ شَىْءٍ ؕ اِنَّمَاۤ اَمْرُهُمْ اِلَى اللّٰهِ ثُمَّ يُنَـبِّـئُـهُمْ بِمَا كَانُوْا يَفْعَلُوْنَ
সূরা নম্বর: ৬ আয়াত নম্বর: ১৫৯
ভালো হয়ে যা
আমাদের দেশে এতসব তরিকা, কোনটা আমরা মানবো?আল্লাহ, রাছুলের নির্দেশ কে মানবে ?
এই ধর্ম ব্যবসায়ী জ্বলে কেন
কোরআন এর সাথে রসুলের আনুগত্য করতে হবে
@@SadyiaTasnim-q2d কোরআন বাদ দিয়ে মোল্লার মতবাদ মানা রাসূলের আনুগত্য নয়।
রাসুল শব্দের ব্যাকখার গূরুততো আগে বুঝতে হবে
এক হুজুর আর এক হুজুরের সমালোচনা করে। এরা সবাই এক একটা নতূন দল বানায় আর একে অপরের বদনাম করে। ফলে মানূষের বিশ্বাসে সন্দেহ সৃষ্টি করে দিচ্ছে। এরা নিজেরাই সঠীক পথ হারিয়ে ফেলেছে।
মলবী তুমি লাল রুমাল পরলা। এটা কুরআন শরীফ হাদীস শরীফ উনার কোথায় আছে জানতে চাই???
লাল নয় সাদা মিক্স আছে
Sala murkho
এই মৌলভী কে বলছি আপনি রাখলেন, টুপি পরলেন,লাল গামছা পরলেন এগুলো কুরআনের কোন আয়াতে আছে।
Meaning of. FASIKE. ???
DIS- OBIDENT !!!! OF. ALLAH AND. HIS. KITAB AND. HIS. MESSENGERS ?
SURA BAKAR NO 2 AYAT NO 285.
ওয়াহদা নিয়াতের মাকামে কারা কারা উপনীত,তা কি আপনার জানা আছে?""আল্লাহ ইয়াজতাবি ইলাইহি মাইয়্যাশায়্যু, ওয়া ইয়াহদী ইলাইহী মাইয়্যুনীব "এবং"ওয়াত্তাবি সাবিলা মান আনাবা ইলাইয়আ " এই দুই আয়াত শরীফের হকীকত জেনে তারপর কথা বলবেন।আর তা না হলে ভূল ব্যাখ্যা দেয়ার কারণে আপনার বিপদ অনির্বায্য।
Hujoor is ignorent about spiritual line of Islam.
বিসমিল্লাহির রাহমানির
يا ايها الذين امنوا اطيعوا الله واطيعوا الرسول واولي الامر منكم
পবিত্র কোরআন কি শুধু সাহাবী আজমাইন গনের জন্য নাকি সমস্ত জিন-ইনসান মানব জাতির জন্য কেয়ামত পর্যন্ত?
উপরে পবিত্র কোরআনের আয়াতটির একটু বাংলা অনুবাদ করে দেবেন কি?
পাশাপাশি ইবনে কাসীর সূরা ইউনুস এর ৬২থেকে ৬৪ নাম্বার আয়াতের তাফসীর করতে গিয়ে যে হাদিস গুলো বর্ণনা করেছেন সেগুলো সাধারণ শ্রোতাকে শোনালে ভালো হবে!
পবিত্র কোরআন তো ভাব সম্প্রসারণ করলে হবে না!
বরং প্রত্যেক আয়াতের পটভূমি রয়েছে এবং নবীজির সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ব্যাখ্যা দিয়েছেন! অর্থাৎ হাদিস রয়েছে! সাব ইয়াসমিন গান এবং যুগের ইমামগণ তা ব্যাখ্যা করেছেন! সুতরাং সেগুলো জনসম্মুখে উপস্থাপন করতে হবে!
নিজের মন গড়া ভাব-সম্প্রসারণ করলে হবে না!
আমাদের নবীজি জীবন্ত কোরআন এবং তাঁর সাহাবী আজমাইন আনহুমাগণ জীবন্ত হাদিস!
এ বিষয়টি আমলে আনতে হবে!
দ্বিতীয়ত মাওলানা মওদুদী সাহেবের জন্ম তো ১০০ /১৫০ বছর হয়নি তাঁরও তো মানুষ আনুগত্য করে!
তিনি কিন্তু সাহাবীও না তাবেঈন না এমনকি তাবেতাবেঈন নন!
আবার অধুনা তাবলীগের জনক মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের তরিকার ১০০/১৫০ বছর হলো!
সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ এই তরিকার অনুগত!
তিনিও কিন্তু সাহাবীও না তাবেঈন না এমনকি তাবেতাবেঈন নন!
একই ভাবে সৌদি আরবের রিয়াদে জন্মগ্রহণ করা আব্দুল হক নজদী সাহেবের আকিদার
অনুসারী লক্ষ লক্ষ লোক!
তিনি কোনো সাহাবীও না তাবেঈন না!
এমনকি তাবে-তাবেঈন নন!
মাত্র দেড় দুই শত বছর হলো ওহাবী মতবাদের আবির্ভাব!
বাংলাদেশের আমরা কয়জন জানি?
হযরত বড়পীর আব্দুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহ আলাইহি,
হযরত খাজা আজমেরী সানজেরী রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত বাহাউদ্দিন নকশবন্দী রহমতুল্লাহ আলাইহি এবং হযরত মোজাদ্দেদিয়া আলফেসানী রাহমাতুল্লাহ আলাইহি যাদের প্রত্যেকেই নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বংশধারা অর্থাৎ বেহেশতি যুবকের এই মহান সর্দারদ্বয় হযরত ইমাম হাসান হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুমার রক্তধারা তাঁদের মাঝে প্রবাহমান!
তাহলে শুধু নকশবন্দিয়া, চিশতিয়া, কাদেরিয়া, মোজাদ্দেদিয়া তরিকা সম্পর্কে আপনার মতামত
পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে গেল না?
যাই হোক, ইমাম মাহাদী আলাই সালাম কিন্তু একজনই!
যার কথা স্পষ্ট সহি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে!
যার পিছনে হযরত ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাজ আদায় করবেন!
যে ইমাম মাহদী আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা এখন জনমনে সারাবিশ্বে আলোড়িত হচ্ছে!
সুতরাং প্রকৃত পক্ষে একজন ইমাম মাহাদী আলাইহি ওয়াসাল্লাম যিনি কেয়ামতের অন্যতম একটি নিদর্শন যার নাম এবং পরিচয় মক্কা মোকাররমায় হযরত জিব্রাইল আলাইহিস সালাম কর্তৃক ঘোষিত হবে!
সেই ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম কিন্তু অনেক না! একজনই!
নিজের মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে ঈমান আকিদার বিষয়কে হালকা করে দেখার কোন অবকাশ নাই!
কারণ, বনি ইসরাইলের চেয়েও বর্তমান মুসলমানদের অর্থাৎ আখেরি জামানার মুসলমানদের
৭৩ ফেরকা হাওয়ার বিষয়টি উপেক্ষা করার সুযোগ নাই!
শুধু কোরআন নিয়ে ব্যস্ত থাকা এবং হাদিসকে উপেক্ষা করার মত গোমরাহি আর কিছু আছে কি?
কারণ, আল্লাহ এই পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করেছেন এই কোরআন অনেককে বিভ্রান্ত করে অনেককে পথ দেখায়!
যে আখেরি জামানার মুসলমানদের বিভক্তির বিষয়টি সম্বন্ধে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
كلهم في النار
অর্থ ৭২ দল জাহান্নামী! শুধু একদল ব্যতীত!
কোরআন হাদিসের বিষয়ে নতুন কিছু বানানোর অধিকার কারো নাই!
হাবিব আল্লাহ,
রাহমাতুল্লিল আলামিন,
খাতামুন নাবিয়্যিন
আমাদের নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পবিত্র কুরআনের পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বপ্রথম তফসির কারক!
নবীজিই প্রথম কোরআন ধারণকারী!
তিনিই প্রথম কোরআন প্রচারকারী!
তিনিই প্রথম আল্লাহ এবং তাঁর সমস্ত নবীর পরিচয় দানকারী,
তিনিই প্রথম আমাদের সামনে
পবিত্র কোরআনকে চিহ্নিতকারী!
তিনিই পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠ তফসির কারী!
সেই নিরিখ আপনার প্রতি অনুরোধ আপনি নিচের আয়াতটি সম্পর্কে আমাদের নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে তাফসীর করেছেন সে তাফসীর কি একটু জানাবেন!
بسم الله الرحمن الرحيم
النبي اولى بالمؤمنين من انفسهم
٣٣:٦
নিজে কিছু জান কি
হুজুর আপনাকে আগে একশত ভাগ সহি মনে করেছিলাম কিন্তু দেখছি আপনিও ভয়ে বা সারথে ভেজাল দিয়ে সুজোগ বুঝে কথা বলেন। আমি মনে করি ইহা কিয়ামতের আলামত। আর আপনারা এখন সুদের ওয়াজ করেন না কেন আর আপনারা আলেমসমাজ সুদকে জায়েজ করে নিয়েছেন বলে মনে হয়। আল্লাহ আমাকে মাফ করুন।
দুনিয়াতে এখন যে অর্থনৈতিক ব্যাবস্থা আছে তা সুদ যুক্ত এবং এখান থেকে বের হতে চাইলে এমন ইসলামি ব্যাবস্থা বানাতে হবে যা মানুষের জন্য লাভজনকই হবে তাই নয় বরং বিধর্মীদের জন্যও ঈর্ষনীয় হবে।৫৭ টা দেশ আছে বানিয়ে দেখান।
না পারলে সুদ সুদ বলে লস ছাড়া কিছু হবে না।প্রতিবছর টাকার মান মিনিমাম ৫-৮% কমে যাবে এটাই রুলস।তাহলে বর্ত্মান সিস্টেমে অইটার রিকভারি কি হুজুরদের জিজ্ঞাস না করে নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করুন।
তোমার কথা ও শুনার দরকার নাই,,
আলহামদুলিল্লাহ
❤❤❤❤❤❤