আল হামদু লিল্লাহ। হে দয়াময় আল্লাহ দয়া করে ইমাম হোসেন স্যার কে অনুগ্রহ করুন সুস্থ রাখুন আর দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন। হে দয়াময় আল্লাহ দয়া করে ইমাম হোসেন স্যার কে নিরাপদ রাখুন। হে দয়াময় আল্লাহ দয়া করে আমাকে আমার মুসলিম ভাই বোনদের অনুগ্রহ করুন যাতে এই আলোচনা হতে হেদায়েতের আলোয় আলোকিত করুন। আমিন।
আল হামদু লিল্লাহ। আল হামদু লিল্লাহ। আল হামদু লিল্লাহ। এই বিষয় গুলোর আলোচনা হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ ইমাম হোসেন স্যার কে অনুগ্রহ করুন। ইসলাম আর ঈমান এর এই আলোচনা উপহার দেয়ার কারণে আল্লাহর সন্তস্টির আশায় ইমাম হোসেন স্যার কে আমি ভালো বাসি মুসলিম ভাই হিসাবে। আল হামদু লিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ খাইরান হে আল্লাহ আমাদের ঈমান ও ইসলাম ভঙ্গকারী বিষয় ও সব ধরনের কুফর করা থেকে হেফাযত করুন। আমাদের সহীহ ইমান ও পরিপূর্ণ ইসলামের উপর কায়েম রাখুন।
বাংলাদেশের কোন হুজুর মুফতি আলনামা এখন পর্যন্ত এভাবে মানুষকে ঈমান শিখায়নি আমার জানা মতে আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমার ভাগ্যে ইমাম হোসাইন হুজুরের ভিডিও গুলো দেখার তৌফিক দান করছে আলহামদুলিল্লাহ,। আল্লাহতালা হুজুরকে হাইয়াতে তাইয়েবা দান করুক নেক হায়াত দান করুক আমিন
৫. নাওয়াকিদুল ঈমান ওয়াল ইসলাম। (ঈমান এবং ইসলাম কিভাবে ভেঙে যায়।ঈমান এবং ইসলাম কিভাবে নষ্ট হয়ে যায়) ঈমান এবং ইসলাম ভাঙ্গার কারন।অর্থাৎ ঈমান ভেঙে গেলে ইসলাম ভেঙে যায়,ইসলাম ভেঙে গেলে ঈমান ও ভেঙে যায়। তাহলে ঈমান এবং ইসলাম দুইটা নাকি এক জিনিস বুঝতে হবে।কেউ যদি বলেন ঈমান এবং ইসলাম দুইটা এক জিনিস তাও ঠিক আছে কেউ যদি বলেন ২টা দুই জিনিস তাও ঠিক আছে। কারন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কোরআনের কোনো কোনো যায়গায় ঈমান দিয়ে ইসলাম বুঝিয়েছেন আবার কোনো কোনো যায়গায় ইসলাম দিয়ে ঈমান বুঝিয়েছেন।অর্থাৎ ২টা একই অর্থে ব্যবহার করছেন।আবার কোনো যায়গায় ২ অর্থে ও ব্যবহার করছেন যেমন সূরা আল হুজরাতে বলেন,বেদুঈনেরা বলে আমরা ঈমান আনছি,আল্লাহ বলেন তোমরা এই কথা বলো না,বলো আমরা ইসলাম গ্রহন করছি।কারন তোমাদের অন্তরে এখনো ঈমান প্রবেশ করে নাই।তাহলে বুঝা যায় এখানে আল্লাহ পাক ঈমান এবং ইসলাম কে আলাদা বর্ননা করেছেন।প্রসিদ্ধ হাদিসে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিবরাইল আলাইহিস সাল্লাম ২ টা প্রশ্ন করছেন।প্রথম প্রশ্ন করছেন আমাকে ইসলাম সম্পর্কে কিছু বলেন,তখন নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বল্লেন ইসলাম হলো ৫টি বিষয়ের উপর ঈমান আনা।জিবরীল আঃ আবার প্রশ্ন করলেন ঈমান সম্পর্কে কিছু বলেন,নবী সাঃ তখন বললেন ঈমান হলো ৬ টি বিষয়ের উপর ঈমান আনা।তাহলে ঈমান আলাদা সঙ্গা দিছেন ইসলাম আলাদা সঙ্গা দিছেন।জিবরিল আঃ আলাদা আলাদা প্রশ্ন করছেন।একজ্য ওলামায়ে কেরাম রা বলেন যেখানে ঈমান এবং ইসলাম দুইটা আলাদা আসবে সেখানে বুঝতে হবে ঈমান আলাদা ইসলাম আলাদা।আবার যেখানে একটা আসবে সেখানে বুঝতে হবে ২ টা এক জিনিস।অর্থাৎ অনেক সময় ২ টা এক আবার অনেক সময় ২ টা আলাদা, আলাদা হলে বুঝতে হবে অন্তরে বিশ্বাস মুখে স্বীকার এটা ঈমান,আর বাস্তব জীবনের যত আমল,কার্যকর্ম আছে এটা ইসলাম।যেমন ইসলামের মধ্যে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন সলাত কায়েম করা যাকাত দেওয়া হজ্ব করা,সাওম পালন করা।তাইলে বাস্তব জীবনের যত কাজ আছে এটা ইসলাম আর বিশ্বাসটা ঈমান যখন আলাদা অর্থে ব্যবহার করা হবে।কিন্তু যখন একই অর্থে ব্যবহার হবে ঈমান বলে ইসলাম বুঝাবে এবং ইসলাম বলে ঈমান বুঝাবে তখন সবগুলো মিলে একটার মধ্যে ঢুকে যাবে।যেমন ঈমানের সাথে ইসলাম জড়িত, নবী সাঃ বলেন যে ব্যক্তি আল্লাহ ও রাসূলের উপর ঈমান আনছে সে যেন তার প্রতিবেশিকে কষ্ট না দেই। প্রতিবেশীকে কষ্ট দেওয়া হলো ইসলাম।তাইলে ঈমানেরই প্রতি স্রুতি যে কেউ ঈমান আনল সে তার প্রতিবেশীকে কষ্ট দিতে পারেনা,ঈমান এবং ইসলাম গভির ভাবে একটার সাথে আরেকটা জড়িত।যেমন ফজরের নামাজ পড়া এটা ইসলাম।এখন উঠতে পারে কেউ উঠতে পারেনা।যে উঠতে পারে বুঝতে সে ঈমানের টানে উঠতে পারসে।যে উঠতে পারেনাই ঈমানের দূর্বলতার কারনে উঠতে পারেনাই।তাহলে ঈমানের সাথে ইসলামের সম্পর্ক।মেহমানদারি করা ইসলাম তবে ঈমানের ফলস্রতি মেহমানদারি।যখন ঈমান এবং ইসলাম আলাদা বুঝাবে তখন বিশ্বাসটা হবে ঈমান কাজগুলো হবে ইসলাম।আর এগুলো একই অর্থে বুঝাবে তখন সমস্ত আমল ইবাদত বিশ্বাসটা মিলে হবে একটা।এজন্য ঈমান ভাংগার কারন যেগুলো ইসলাম ভাঙ্গার কারন ও সেগুলো।একটা ভাংলে আরেকটা ভেঙে যায়।ইসলাম ভাংলে ঈমান ভেঙে যায় ঈমান ভাংলে ইসলাম ভেঙে যায়,অতচ আমাদের দেশে অনেকে বলে সলাত না পরলে কি হয়ছে আমার ঈমান ঠিক আছে।২ টাকে আলাদা করে।ঈমান যদি ঠিক থাকে ঈমানই ত বাধ্য করবে সলাত পরতে।সলাত আদায় করেনা মানে ঈমান ঠিক নাই।অর্থাৎ ইসলাম লংঘন হওয়া মানে ঈমান লংঘন।নবী সাঃ আরেকটা হাদিসে বলেন যেনাকারী যখন যেনা করে তখন সে ঈমানদার থাকেনা।চোর যখন চুরি তখন তার ঈমান থাকেনা।যদি ঈমান থাকত সে বিশ্বাস করত আল্লাহ দেখতেসে, আল্লাহ দেখলে সে চুরি করতে পারতনা।তাহলে বুঝা গেল যে সময়টাতে সে চুরি করল সে সময়টাতে তার ঈমান ছিলনা আল্লাহ যে দেখতেসে এই বিশ্বাসটা তার ছিলনা।তাইলে ঈমান এবং ইসলাম একটা আরেকটা থেকে আলাদা নয়।এজন্য আমরা বলছি এটা ঈমান ভাঙার ও কারন ইসলাম ভাঙার ও কারন।আমরা কিন্তু সমাজে সব কিছু ভাংগার কারন জানি শিখায়,ওজু ভাংগার কারন,নামাজ ভাংগার কারন,সাওম ভাংগার কারন হজ্ব ভাংগার কারন সব ঐ শিখি কিন্তু ঈমান ও যে ভেঙে যায় ঈমান ও নষ্ট হয়ে যায় এটা কিন্তু এদেশের বিশাল সংখ্যক লোক জানেনা অজানা রয়ে গেছে।এজন্য একজন মুসলিমকে সলাত ভাংগার কারন জিজ্ঞেস করলে ওজু ভাংগার কারন জিজ্ঞেস করলে বলতে পারে কিন্তু ঈমান ভাংগার কারন জিজ্ঞেস করলে বলতে পারেনা।বলে যে ঈমান আবার কেমনে ভাংগে।আমরা ওজু ভাংগার লোক দেখি সলাত ভাংগার সাওম ভাংগার লোক দেখি কিন্তু আজ পরযন্ত মনে হয়না এদেশে কারো ঈমান ভেংগে গেছে
খুবই চমৎকার আলোচনা। আল্লাহ আলোচককে উত্তম প্রতিদান দিন।
আল্লাহ স্যার কে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।❤️❤️❤️
আল হামদু লিল্লাহ। হে দয়াময় আল্লাহ দয়া করে ইমাম হোসেন স্যার কে অনুগ্রহ করুন সুস্থ রাখুন আর দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন। হে দয়াময় আল্লাহ দয়া করে ইমাম হোসেন স্যার কে নিরাপদ রাখুন। হে দয়াময় আল্লাহ দয়া করে আমাকে আমার মুসলিম ভাই বোনদের অনুগ্রহ করুন যাতে এই আলোচনা হতে হেদায়েতের আলোয় আলোকিত করুন। আমিন।
Alhamdullah subhanallah Allah huakbar jazakumllahukhairan ameen
আল হামদু লিল্লাহ। আল হামদু লিল্লাহ। আল হামদু লিল্লাহ। এই বিষয় গুলোর আলোচনা হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ ইমাম হোসেন স্যার কে অনুগ্রহ করুন। ইসলাম আর ঈমান এর এই আলোচনা উপহার দেয়ার কারণে আল্লাহর সন্তস্টির আশায় ইমাম হোসেন স্যার কে আমি ভালো বাসি মুসলিম ভাই হিসাবে। আল হামদু লিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ
জাজাকাল্লাহু খায়েরান বা-রাকাল্লাহু ফিক !
আলহামদুলিল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান আল্লাহ শায়েখ কে নেক হায়াত দান করুন।
জাযাকাল্লাহ খাইরান
হে আল্লাহ আমাদের ঈমান ও ইসলাম ভঙ্গকারী বিষয় ও সব ধরনের কুফর করা থেকে হেফাযত করুন।
আমাদের সহীহ ইমান ও পরিপূর্ণ ইসলামের উপর কায়েম রাখুন।
বাংলাদেশের কোন হুজুর মুফতি আলনামা এখন পর্যন্ত এভাবে মানুষকে ঈমান শিখায়নি আমার জানা মতে
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমার ভাগ্যে ইমাম হোসাইন হুজুরের ভিডিও গুলো দেখার তৌফিক দান করছে আলহামদুলিল্লাহ,।
আল্লাহতালা হুজুরকে হাইয়াতে তাইয়েবা দান করুক নেক হায়াত দান করুক আমিন
ঠিক
আলহামদুলিল্লাহ। রাব্বি যিদনি ইল মা! আল্লাহ আপনার জ্ঞানে আরও বারাকা দিন!
মাশাহ আল্লাহ যাজাকা আল্লাহ খাইরান ।
আল্লাহ তাআলা শায়খের হায়াত বাড়িয়ে দেন ।আমাদের ভাগ্য ভাল যে আমরা ঈমান জানার ওস্তাদ পেয়েছি ।আলহামদু লিললাহ ।
Masallah Jajakallah khairan very important subject
ZajakaALLAH khairan !
All of us must listen to all his lectures. He always refers Holy Quran and Sahih Hadith.
♥️🏝️আলহামদুলিল্লাহ্🏝️ আলহামদুলিল্লাহ্ 🏝️
Alhambulilla sundor alochona
আমিন💕💕💕
Allah amader IMAN ke majbut korar toufik dan karun . From Baharpur, Sonamukhi , Bankura.Kolkata ,INDIA
আলহমদুলিললাহ
Subahanallah
অনেক অজানা বিষয়ে জানতে পারলাম, আলহামদুলিল্লাহ।
ব্যতিক্রম ধর্মী আলোচনা ভালো লাগলো।
আলহামদুলিল্লাহ।।
অনেক সুন্দর দ্বীন প্রচার।
ALLAH HUAKBAR AMIN JAJAKALLAHU KHAYRAN
Hojor Amer Jonno doyai Korben .Allah jenno amake hedayiet dan koren.
আল্লাহ আমাদের আমলে সালেহ গুলো কবুল করুন।
যাজাকাললাহ
JAJAK ALLAH
মাশাআল্লাহ ❤️❤️🌹
মাশাআল্লাহ!
Www
৫. নাওয়াকিদুল ঈমান ওয়াল ইসলাম।
(ঈমান এবং ইসলাম কিভাবে ভেঙে যায়।ঈমান এবং ইসলাম কিভাবে নষ্ট হয়ে যায়)
ঈমান এবং ইসলাম ভাঙ্গার কারন।অর্থাৎ ঈমান ভেঙে গেলে ইসলাম ভেঙে যায়,ইসলাম ভেঙে গেলে ঈমান ও ভেঙে যায়। তাহলে ঈমান এবং ইসলাম দুইটা নাকি এক জিনিস বুঝতে হবে।কেউ যদি বলেন ঈমান এবং ইসলাম দুইটা এক জিনিস তাও ঠিক আছে কেউ যদি বলেন ২টা দুই জিনিস তাও ঠিক আছে। কারন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কোরআনের কোনো কোনো যায়গায় ঈমান দিয়ে ইসলাম বুঝিয়েছেন আবার কোনো কোনো যায়গায় ইসলাম দিয়ে ঈমান বুঝিয়েছেন।অর্থাৎ ২টা একই অর্থে ব্যবহার করছেন।আবার কোনো যায়গায় ২ অর্থে ও ব্যবহার করছেন যেমন সূরা আল হুজরাতে বলেন,বেদুঈনেরা বলে আমরা ঈমান আনছি,আল্লাহ বলেন তোমরা এই কথা বলো না,বলো আমরা ইসলাম গ্রহন করছি।কারন তোমাদের অন্তরে এখনো ঈমান প্রবেশ করে নাই।তাহলে বুঝা যায় এখানে আল্লাহ পাক ঈমান এবং ইসলাম কে আলাদা বর্ননা করেছেন।প্রসিদ্ধ হাদিসে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিবরাইল আলাইহিস সাল্লাম ২ টা প্রশ্ন করছেন।প্রথম প্রশ্ন করছেন আমাকে ইসলাম সম্পর্কে কিছু বলেন,তখন নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বল্লেন ইসলাম হলো ৫টি বিষয়ের উপর ঈমান আনা।জিবরীল আঃ আবার প্রশ্ন করলেন ঈমান সম্পর্কে কিছু বলেন,নবী সাঃ তখন বললেন ঈমান হলো ৬ টি বিষয়ের উপর ঈমান আনা।তাহলে ঈমান আলাদা সঙ্গা দিছেন ইসলাম আলাদা সঙ্গা দিছেন।জিবরিল আঃ আলাদা আলাদা প্রশ্ন করছেন।একজ্য ওলামায়ে কেরাম রা বলেন যেখানে ঈমান এবং ইসলাম দুইটা আলাদা আসবে সেখানে বুঝতে হবে ঈমান আলাদা ইসলাম আলাদা।আবার যেখানে একটা আসবে সেখানে বুঝতে হবে ২ টা এক জিনিস।অর্থাৎ অনেক সময় ২ টা এক আবার অনেক সময় ২ টা আলাদা, আলাদা হলে বুঝতে হবে অন্তরে বিশ্বাস মুখে স্বীকার এটা ঈমান,আর বাস্তব জীবনের যত আমল,কার্যকর্ম আছে এটা ইসলাম।যেমন ইসলামের মধ্যে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন সলাত কায়েম করা যাকাত দেওয়া হজ্ব করা,সাওম পালন করা।তাইলে বাস্তব জীবনের যত কাজ আছে এটা ইসলাম আর বিশ্বাসটা ঈমান যখন আলাদা অর্থে ব্যবহার করা হবে।কিন্তু যখন একই অর্থে ব্যবহার হবে ঈমান বলে ইসলাম বুঝাবে এবং ইসলাম বলে ঈমান বুঝাবে তখন সবগুলো মিলে একটার মধ্যে ঢুকে যাবে।যেমন ঈমানের সাথে ইসলাম জড়িত, নবী সাঃ বলেন যে ব্যক্তি আল্লাহ ও রাসূলের উপর ঈমান আনছে সে যেন তার প্রতিবেশিকে কষ্ট না দেই। প্রতিবেশীকে কষ্ট দেওয়া হলো ইসলাম।তাইলে ঈমানেরই প্রতি স্রুতি যে কেউ ঈমান আনল সে তার প্রতিবেশীকে কষ্ট দিতে পারেনা,ঈমান এবং ইসলাম গভির ভাবে একটার সাথে আরেকটা জড়িত।যেমন ফজরের নামাজ পড়া এটা ইসলাম।এখন উঠতে পারে কেউ উঠতে পারেনা।যে উঠতে পারে বুঝতে সে ঈমানের টানে উঠতে পারসে।যে উঠতে পারেনাই ঈমানের দূর্বলতার কারনে উঠতে পারেনাই।তাহলে ঈমানের সাথে ইসলামের সম্পর্ক।মেহমানদারি করা ইসলাম তবে ঈমানের ফলস্রতি মেহমানদারি।যখন ঈমান এবং ইসলাম আলাদা বুঝাবে তখন বিশ্বাসটা হবে ঈমান কাজগুলো হবে ইসলাম।আর এগুলো একই অর্থে বুঝাবে তখন সমস্ত আমল ইবাদত বিশ্বাসটা মিলে হবে একটা।এজন্য ঈমান ভাংগার কারন যেগুলো ইসলাম ভাঙ্গার কারন ও সেগুলো।একটা ভাংলে আরেকটা ভেঙে যায়।ইসলাম ভাংলে ঈমান ভেঙে যায় ঈমান ভাংলে ইসলাম ভেঙে যায়,অতচ আমাদের দেশে অনেকে বলে সলাত না পরলে কি হয়ছে আমার ঈমান ঠিক আছে।২ টাকে আলাদা করে।ঈমান যদি ঠিক থাকে ঈমানই ত বাধ্য করবে সলাত পরতে।সলাত আদায় করেনা মানে ঈমান ঠিক নাই।অর্থাৎ ইসলাম লংঘন হওয়া মানে ঈমান লংঘন।নবী সাঃ আরেকটা হাদিসে বলেন যেনাকারী যখন যেনা করে তখন সে ঈমানদার থাকেনা।চোর যখন চুরি তখন তার ঈমান থাকেনা।যদি ঈমান থাকত সে বিশ্বাস করত আল্লাহ দেখতেসে, আল্লাহ দেখলে সে চুরি করতে পারতনা।তাহলে বুঝা গেল যে সময়টাতে সে চুরি করল সে সময়টাতে তার ঈমান ছিলনা আল্লাহ যে দেখতেসে এই বিশ্বাসটা তার ছিলনা।তাইলে ঈমান এবং ইসলাম একটা আরেকটা থেকে আলাদা নয়।এজন্য আমরা বলছি এটা ঈমান ভাঙার ও কারন ইসলাম ভাঙার ও কারন।আমরা কিন্তু সমাজে সব কিছু ভাংগার কারন জানি শিখায়,ওজু ভাংগার কারন,নামাজ ভাংগার কারন,সাওম ভাংগার কারন হজ্ব ভাংগার কারন সব ঐ শিখি কিন্তু ঈমান ও যে ভেঙে যায় ঈমান ও নষ্ট হয়ে যায় এটা কিন্তু এদেশের বিশাল সংখ্যক লোক জানেনা অজানা রয়ে গেছে।এজন্য একজন মুসলিমকে সলাত ভাংগার কারন জিজ্ঞেস করলে ওজু ভাংগার কারন জিজ্ঞেস করলে বলতে পারে কিন্তু ঈমান ভাংগার কারন জিজ্ঞেস করলে বলতে পারেনা।বলে যে ঈমান আবার কেমনে ভাংগে।আমরা ওজু ভাংগার লোক দেখি সলাত ভাংগার সাওম ভাংগার লোক দেখি কিন্তু আজ পরযন্ত মনে হয়না এদেশে কারো ঈমান ভেংগে গেছে
বতর্মানে সহজ তাফসির কৃত কোরআন শরীফ এর নাম জানতে চাই। দয়া করে বলবেন কি।
TAFSIR IBNE KASIR
/TAFSIR ABU BAKAR JAKARIYA
ঈমান শেখার পাঠ -২ এর লিংকটা দেয়া যাবে কি?
ঈমান শেখার পাঠ-২ঃ th-cam.com/video/ku9Af66ZRnY/w-d-xo.html
CHORMONAI*KUAKATA*OLIPURI* ATROSHI* ADARKAY DAWATI CHITHI PATHAN *-EMAN * SHIKTAY ASHAR JONNO? BISHAL AK JONOGUSTI *KUFURIR* MODHAY ASAY.
৬। আল কুফর।
কুফর মানে হলো কোনো কিছু অস্বীকার করা বা লোকায়িত করা।ঈমানের বিপরীত হলো কুফর।কুফর হলো কোনো লোকায়িত করা আর ঈমান হলো প্রকাশ করা
ঈমান ভঙ্গের কারণ
নাওয়াকিদুল ইসলাম এর ব্যাখ্যা
by মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহহাব boi e 10 ta karon deya ase
আলহামদুলিল্লাহ্
৬। আল কুফর।
কুফর মানে হলো কোনো কিছু অস্বীকার করা বা লোকায়িত করা।ঈমানের বিপরীত হলো কুফর।কুফর হলো কোনো লোকায়িত করা আর ঈমান হলো প্রকাশ করা
আলহামদুলিল্লাহ