বরিশাল বিভাগের ইতিহাস ও ঐতিহ্য | History and Traditions of Barisal Division |

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 28 ธ.ค. 2024

ความคิดเห็น • 44

  • @ibhbarisal8129
    @ibhbarisal8129 2 ปีที่แล้ว +7

    অনেক অজানা তথ্য জানা গেল

    • @zahidanawar7606
      @zahidanawar7606 2 ปีที่แล้ว

      😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
      জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
      একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡

  • @Muktobuli
    @Muktobuli 2 ปีที่แล้ว +10

    তথ্যভিত্তিক ডকুমেন্টরির জন্য ইথার মিডিয়া করপোরেশনকে ধন্যবাদ।

  • @rupalibarta2960
    @rupalibarta2960 2 ปีที่แล้ว +7

    চমৎকার তথ্যভিত্তিক ডকুমেন্টরি। এগিয়ে যাক ইথার মিডিয়া করপোরেশন।

  • @ibhbarisal8129
    @ibhbarisal8129 2 ปีที่แล้ว +6

    Excellent

  • @jillurrahman6323
    @jillurrahman6323 2 ปีที่แล้ว +6

    ধন্যবাদ ৪ মিনিটে অনেক কিছু। ভাসমান পেয়ারা বাজারটি ঝালকাঠির ভীমরুলি খালে।

  • @ibhbarisal8129
    @ibhbarisal8129 2 ปีที่แล้ว +6

    অসাধারণ উপস্থাপনা

  • @HelloAntor
    @HelloAntor 2 ปีที่แล้ว +6

    Thanks to Ether Media Corporation for the informative documentary.

  • @shirinakter4925
    @shirinakter4925 2 ปีที่แล้ว +2

    অসাধারণ

  • @barisalbani211
    @barisalbani211 2 ปีที่แล้ว +4

    অনেক অনেক ধন্যবাদ।

  • @rofiqulislambabul1179
    @rofiqulislambabul1179 ปีที่แล้ว

    Good Information Thanks for You Valo Laglo

  • @anmn908
    @anmn908 ปีที่แล้ว

    আপনার এই তথ্য দিয়ে আমার খুবই উপকার হইছে , আপনাকে ধন্যবাদ

  • @saatrongsystemsbarisal942
    @saatrongsystemsbarisal942 2 ปีที่แล้ว +1

    তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।

  • @barishalbani9265
    @barishalbani9265 2 ปีที่แล้ว +6

    ধন্যবাদ

    • @zahidanawar7606
      @zahidanawar7606 2 ปีที่แล้ว

      😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
      জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
      একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡

  • @successhtv7667
    @successhtv7667 2 ปีที่แล้ว +1

    সফলতা কামনা করছি ইথার মিডিয়ার

  • @jahidulislam2532
    @jahidulislam2532 2 ปีที่แล้ว +6

    ❤️❤️❤️❤️

  • @AbcAbc-fy4wo
    @AbcAbc-fy4wo 2 ปีที่แล้ว +1

    Nice

  • @barisalsangbad0846
    @barisalsangbad0846 2 ปีที่แล้ว +1

    চমৎকার

    • @zahidanawar7606
      @zahidanawar7606 2 ปีที่แล้ว

      😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
      জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
      একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡

  • @bornomalaacademy9754
    @bornomalaacademy9754 2 ปีที่แล้ว +1

    সুন্দর আয়োজন

    • @zahidanawar7606
      @zahidanawar7606 2 ปีที่แล้ว

      😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
      জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
      একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡

  • @MdHalim-eq9cj
    @MdHalim-eq9cj 5 หลายเดือนก่อน

    স্যালুট জানাই আমার বরিশাল কে ❤❤❤❤

  • @rmitra5356
    @rmitra5356 ปีที่แล้ว

    Ajj dakhar shoubhagyo holo ! Amar baba maaer janmo sthan ! Jodi Mahilara gram o Munshi varir Etihash somvob hoi, dekhte chai amar babar bari , jar katha choto belai onek shunechi. Onek dhonnobud . Aro jante chai, Dhaka, Borishal nia.

  • @a.s.m.shahidulhaque9158
    @a.s.m.shahidulhaque9158 ปีที่แล้ว

    Good but short video.

  • @abidhossen6312
    @abidhossen6312 2 ปีที่แล้ว +1

    amar pranar prio bivag Borishal

    • @zahidanawar7606
      @zahidanawar7606 2 ปีที่แล้ว

      😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
      জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
      একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡

  • @hasibulislam6530
    @hasibulislam6530 ปีที่แล้ว +1

    পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ, পটুয়াখালী পায়রা বন্দর, পায়রা তাপবিদ্যুৎ ইত্যাদি উল্লেখ করা উচিত ছিল।

  • @manashichanda3005
    @manashichanda3005 2 ปีที่แล้ว +1

    Barishal e ki Dehergati name kono jila chilona?

  • @TayebaToa
    @TayebaToa 8 หลายเดือนก่อน

    I am proud because I am barishailla

  • @hmsanadim3210
    @hmsanadim3210 ปีที่แล้ว +1

    বরিশাল মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল মহানগর দায়রা জজ আদালত, বরিশাল পরিবেশ আদালত, বরিশাল মেরিণ আদালত, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের নতুন চার থানা তিন ফাঁড়ি, বরিশাল বিটাক, বরিশাল ওয়াসা, বরিশাল উন্নয়ন কতূপক্ষ, বরিশাল মানসিক হাসপাতাল, কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের বরিশাল, পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, নৌবাহিনীর র বরিশাল অঞ্চলের, বিমান বাহিনী র দক্ষিণ বরিশাল বিটিভি বরিশাল বরিশাল ঢাকা ছয় লেন বরিশাল ঢাকা রেল লাইন জাতীয় গূহয়ণ কতূপক্ষ বরিশাল বিভাগ বরিশাল,এই প্রকল্প অনুমোদন পাচ্ছে এই নিয়ে একটা ভিডিও বানাবেন প্লিজ

  • @arifazim9534
    @arifazim9534 2 ปีที่แล้ว +2

    Thanks

    • @zahidanawar7606
      @zahidanawar7606 2 ปีที่แล้ว

      😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
      জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
      একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡

  • @MDKAMAL-pu2ee
    @MDKAMAL-pu2ee 9 หลายเดือนก่อน

    Barisal prio zella amar

  • @hmsanadim3210
    @hmsanadim3210 ปีที่แล้ว +1

    বরিশাল মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল পরিবেশ আদালত, বরিশাল মেরিণ আদালত, বরিশাল মহানগর দায়রা জজ আদালত, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের নতুন চা

  • @zahidanwar4067
    @zahidanwar4067 2 ปีที่แล้ว +1

    😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
    জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
    একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡

  • @qasemimedia1878
    @qasemimedia1878 2 ปีที่แล้ว +1

    চরমোনাই পীর ও শরশিনা পীর সাহেবকে নিয়ে বল্লে পূর্ণতা পেতো

    • @zahidanawar7606
      @zahidanawar7606 2 ปีที่แล้ว

      😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
      জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
      একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡

  • @mst.rabeyabegum8605
    @mst.rabeyabegum8605 2 ปีที่แล้ว +2

    মোদের বরিশাল বরই চমৎকার।

    • @zahidanawar7606
      @zahidanawar7606 2 ปีที่แล้ว

      😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
      জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
      একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡

  • @MdMoksedAli-ed2nb
    @MdMoksedAli-ed2nb 7 หลายเดือนก่อน

    সৌদি আরব থেকে,,, বাড়ি বরিশাল সদর থানা,,❤❤❤❤❤❤❤

  • @Maazharul
    @Maazharul ปีที่แล้ว

    Nice