বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই ! ================================ বিষয় ১ : ======= পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ?? বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না। অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক। বিষয় ২ : ======= আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক : a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে। b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু। আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি। বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে : i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"। ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" ! iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই। আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে। ================ জয় ভীম, জয় ভারত ================
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই ! ================================ বিষয় ১ : ======= পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ?? বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না। অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক। বিষয় ২ : ======= আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক : a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে। b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু। আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি। বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে : i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"। ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" ! iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই। আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে। ================ জয় ভীম, জয় ভারত ================
আমি মুসলিম যুদ্ধ হলে ভারত কে ছেড়ে দিব না একটা কথা মনে রাখবে ইমান রক্ষার জন্যে মুসলিম রা শহিদ হওয়া প্রস্তুত ১ জন নই ১০ জন কে নিয়ে শহিদ হওয়া ইমানি শক্তি।
@@2rbgaming183,অতিহাস্যকর লাগলো #ভাই আমি একজন গর্বিত বাংলাদেশি হিসেবে বলছি,যখন ১৯৭১ সনে মুসলিম মুসলিম যুদ্ধো হয় মানে যখন পূর্ব পাকিস্থান এবং পশ্চিম পাকিস্থান যুদ্ধো লাগলো তখন ভারত,ভূটান সাহায্য করেছিলো বলে আজ ও বাংলাদেশ স্বাধীন আছে।যুদ্ধো প্রহসন মূলক #ছাত্র কোটা আন্দলন নইরে ভাই, যুদ্ধো অস্ত্র দিয়ে করতে হয়।আমরা ১৮ কোটি বাংলাদেশি হয়ে #১৪৮ কোটি জনসংখ্যার দেশ ভারত দেশের সাথে কয় মিনিট টিকে থাকব ভেবে দেখেছে কী ভায়া বলেন আমায়?।
আমরা বাংলাদেশের অরধেক মুসল মান আওয়ামী লীগ আপনাদের সাথে আছি ৭১ এর মতো দেশ সাদিন করবো আবার, ভারত আমাদের সব সময়ের বড় বন্ধু এটা মৌলবাদ দের বিস্বাস করতেই হবে
Asob faltu juktihin kotha bola kono love acha bhai.? Ami neja Bramhan ar chala.. Jar ja dhormo sa sei dhormo palon korba atai sabavik... Ulto kotha ta tomake bolla kamon lagba tomar?
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই ! ================================ বিষয় ১ : ======= পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ?? বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না। অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক। বিষয় ২ : ======= আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক : a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে। b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু। আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি। বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে : i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"। ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" ! iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই। আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে। ================ জয় ভীম, জয় ভারত ================
গাজওয়াতুল হিন্দের এর ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে দেখেন, আমাদের কারো সাহায্যের দরকার নেই, আমরা মুসলিম আল্লাহ আমাদের সাহায্যকারী 💝 সার্বভৌমত্ব রক্ষায় কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ইনশা-আল্লাহ।
যুদ্ধ টা হওয়া প্রয়োজন, অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করছে বাংলাদেশ, যেটা আমরা ভারতীয়রা মেনে নিতে পারছি না, অতএব , উপযুক্ত জবাব দেওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে। ভারত মাতা কি জয়।
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই ! ================================ বিষয় ১ : ======= পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ?? বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না। অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক। বিষয় ২ : ======= আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক : a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে। b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু। আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি। বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে : i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"। ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" ! iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই। আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে। ================ জয় ভীম, জয় ভারত ================
ভারত বাংলাদেশের সাথে সামরিক শক্তির হিসাব করে। একজন বাংলাদেশী হিসেবে খুবই মজা পাইলাম। ভারত অনেক শক্তিশালী রাষ্ট্র আমরা নিজেরাও জানে। নিজেদেরকে এভাবে ছোট না করার অনুরোধ করছি।
২০০১ সালের বড়াই বাড়ির যুদ্ধে বাংলাদেশের মাত্র ১১ জনের সাথে ইন্ডিয়ার ৬০০ সেনার মধ্যে ৪০০ হারিয়েছে, আর বাংলাদেশের মাত্র ২ জন। ভালো করে দেখে নিয় পিয়, আর এখন ২০২৪ সাল।
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই ! ================================ বিষয় ১ : ======= পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ?? বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না। অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক। বিষয় ২ : ======= আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক : a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে। b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু। আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি। বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে : i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"। ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" ! iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই। আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে। ================ জয় ভীম, জয় ভারত ================
@@janardanmukherjee2968 তোমাদের যে মুভি সেনা সেটা আমরা ভালোভাবেই জানি, শান্ত রক্ষা মিশন, জয়েন ট্রেনিং এক্সারসাইজ, ফ্রেন্ডশিপ ট্রেনিংয়ের আপনাদের সক্ষমতা আপনার পরিমাপ করেছি আর আপনারাও আমাদের সম্পর্কে ধারণা (ভারতীয় সেনা ) পেয়েছেন..?? আমাদের সাথে যুদ্ধে যাওয়ার নূন্যতম সাহস এবং যোগ্যতা আপনাদের নাই দাদা সুতরাং এসব ফাও গল্প আপনি গ্রামের চায়ের টং এ গিয়ে দিয়েন, এইখানে না..!!
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই ! ================================ বিষয় ১ : ======= পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ?? বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না। অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক। বিষয় ২ : ======= আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক : a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে। b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু। আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি। বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে : i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"। ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" ! iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই। আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে। ================ জয় ভীম, জয় ভারত ================
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই ! ================================ বিষয় ১ : ======= পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ?? বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না। অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক। বিষয় ২ : ======= আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক : a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে। b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু। আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি। বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে : i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"। ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" ! iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই। আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে। ================ জয় ভীম, জয় ভারত ================
বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ভারতের সামরিক বাহিনীর সাহায্যে । বাংলাদেশের মুসলিম সমাজ ভুলে গিয়েছে রখ্যি বাহিনীর কথা। যেন পুনরায় তৈরী করতে না হয়। বাংলাদেশের বুঝতে হবে যে মুক্তি বাহিনী বা রখ্যি বাহিনী তৈরি হয় তবে বাংলাদেশের অবস্থা কি হবে 😂😂😂😂❤❤❤❤😂
যুদ্ধ নয় শান্তি চাই
কিন্তু শান্তির জন্য
যুদ্ধ চাই।
Khub valo
jio
ভামপন্থী নাকি ?
হোক যুদ্ধ 😅
যুদ্ধের পর শান্তি আসে
আহ
যুদ্ধ হওয়া উচিৎ, খুব তারা তারি যেন হয়
Same here.
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই !
================================
বিষয় ১ :
=======
পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ??
বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না।
অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক।
বিষয় ২ :
=======
আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক :
a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে।
b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু।
আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি।
বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে :
i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"।
ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" !
iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই।
আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া।
সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে।
================
জয় ভীম, জয় ভারত
================
Waiting @@laltuchakraborty671
Ai boisa aci . Bangladesh jindabad
ভাই , যুদ্ধ হলে অনেক মায়ের কোল খালি হবে। কিন্তু পরিস্থিতি এমন জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে, বাংলাদেশকে উচিত শিক্ষা দেওয়া উচিত। বড্ড বাড়াবাড়ি করছে।
একমাত্র যুদ্ধ দাঁড়ায় শান্তি সম্ভব।
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই !
================================
বিষয় ১ :
=======
পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ??
বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না।
অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক।
বিষয় ২ :
=======
আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক :
a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে।
b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু।
আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি।
বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে :
i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"।
ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" !
iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই।
আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া।
সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে।
================
জয় ভীম, জয় ভারত
================
আহ
@@alamineasymath5106ওহ ওহ ওউ ওউ করিস না ভাই
খুব তাড়াতাড়ি যুদ্ধ শুরু হোক
bhawww😂
ঠীক
Yes
Hok war 🇮🇳🇮🇳
Judho hok 2:37
যুদ্ধ হতে পারে কি যুদ্ধ শুরু করে দেওয়া হোক 🇮🇳🔥🇮🇳
আজকে কয় গ্লাস গোমূত্র পান করেছো! 😏
আমি মুসলিম যুদ্ধ হলে ভারত কে ছেড়ে দিব না একটা কথা মনে রাখবে ইমান রক্ষার জন্যে মুসলিম রা শহিদ হওয়া প্রস্তুত ১ জন নই ১০ জন কে নিয়ে শহিদ হওয়া ইমানি শক্তি।
@@KingFisher2025 কয় গ্লাস উটের মূত্র পান করছিস
মল পান করছে
@@2rbgaming183,অতিহাস্যকর লাগলো #ভাই আমি একজন গর্বিত বাংলাদেশি হিসেবে বলছি,যখন ১৯৭১ সনে মুসলিম মুসলিম যুদ্ধো হয় মানে যখন পূর্ব পাকিস্থান এবং পশ্চিম পাকিস্থান যুদ্ধো লাগলো তখন ভারত,ভূটান সাহায্য করেছিলো বলে আজ ও বাংলাদেশ স্বাধীন আছে।যুদ্ধো প্রহসন মূলক #ছাত্র কোটা আন্দলন নইরে ভাই, যুদ্ধো অস্ত্র দিয়ে করতে হয়।আমরা ১৮ কোটি বাংলাদেশি হয়ে #১৪৮ কোটি জনসংখ্যার দেশ ভারত দেশের সাথে কয় মিনিট টিকে থাকব ভেবে দেখেছে কী ভায়া বলেন আমায়?।
বাংলাদেশের হিন্দুদের দেশ, মুসলমানরা হল বহিরাগত বাংলাদেশে। বাংলাদেশের হিন্দুদের রক্ষার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করুন ভারত সরকার।
গুজব নিউজ 😂😂😂
Toder 100 koto lokder bolsi ay war Suri kori
আর ভারত আমাদের রাইট?
দাদা আপনার বাংলাদেশের হিন্দুদের কে জিজ্ঞেস করে দেখেন তারা কেমন আছে ?
Right
বাংলাদেশ ভাগ করে বাংলাদেশের হিন্দুদের রক্ষার জন্য পৃথক দেশ গঠন করতে হবে।
রাইট ❤
@@RajeshMalik-n1s ভারতবর্ষ মুসলমানরা স্বাধীন করবে
1971 sale Bag kore Hindu Indiar sathe cole gece..akhn Ja hindu ace tara sobai bortoman a muslim
ভারতে মুসলিমদের আলাদা রাষ্ট্র চাই
Right
২৫ পয়সা নিয়ে বাজারে গিয়ে ২৫০০ টাকা জিনিসের উপর নজর।সব বন্ধ করে দেয়া উচিত।
রেললাইন আগু কর আবার বড় কথা,,বাংলাদেশের কাছে বিক্রি না করলে কি খাবা দাদারা
Wait and watch
@@abdussalam-of5bx আগে ভাবো আদানি কে বিদ্যুতের বিল মেটাবে কি ভাবে। দিতে না পারলে আমরা জানি সেটা কি ভাবে আদায় করতে হয় !!
ভাই বন্ধ করে দাও।। তোমাদের মত কত দেশ আছে বাংলাদেশের বাজার দরার জন্য ।।।
@@saifulislambhuiyan2859 বাংলাদেশের পয়সা দিয়ে কেনার ক্ষমতা আছে কি???
আমরা বাংলাদেশের অরধেক মুসল মান আওয়ামী লীগ আপনাদের সাথে আছি ৭১ এর মতো দেশ সাদিন করবো আবার, ভারত আমাদের সব সময়ের বড় বন্ধু এটা মৌলবাদ দের বিস্বাস করতেই হবে
Apnader kichu Hindu I musalman Bharater sathe achen bolei India export bondo koreni. War hole abar Pakisthan er Commander Piyaji armosamarthan korbe.
অবশ্যই দাদা আপনাদের পাশে ভারত সবসময় আছে
৭১ এ সবাই ছিল বলেই তা সম্ভব হয়েছে, এখন তা কিন্তু নয়,তাই হাজার বার ভাবতে হবে।।
জয় বাংলা
বাংলাদেশকে পৃথক করে হিন্দুদের সুরক্ষার জন্য ছোট দেশের প্রয়োজন
Right India seme
ভারত বড় রাষ্ট্র আগে ভারত কে পৃথক করা হোক
মেরা ভারত মোহান ❤
মুসলিম নারীদের হিন্দু ধর্মে আসার জন্য ও কৃষ্ণ প্রেমে ব্রতি হওয়ার আহ্বান জানাই। অনেক টা উচ্চ সন্মান শ্রদ্ধা পাবেন। 🔱🙏🚩❤️
😂😂😂😂 hore hore
খুবই সুন্দর বলেছেন ,মুসলিম মা বোনেরা অনেক শান্তি পাবেন ।
Jay shree Ram...
Asob faltu juktihin kotha bola kono love acha bhai.?
Ami neja Bramhan ar chala..
Jar ja dhormo sa sei dhormo palon korba atai sabavik...
Ulto kotha ta tomake bolla kamon lagba tomar?
রাইট
বাংলাদেশের এক দিনেই খেল খতম....!
১ ঘন্টার খেলা
দিদির সিভিক পুলিশ তৈরী আছে এদের জন্য এরাই যথেষ্ঠ।😅😅😅
ভাতিজা ভারত বাংলাদেশ বড়াইবাড়ি যুদ্ধের ইতিহাসটা ইউটিউব থেকে দেখে নিও 😂
1 minute 😅😎🚩🇮🇳
@Sujoydaz 😂😂😂
আমার মতে মার্কোস এবং গোর্খা বাহিনীকে পাঠানো উচিত।
Bsf hi kafi hai
CIVC হলেই হবে
Civic der pathano hok
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই !
================================
বিষয় ১ :
=======
পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ??
বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না।
অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক।
বিষয় ২ :
=======
আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক :
a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে।
b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু।
আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি।
বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে :
i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"।
ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" !
iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই।
আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া।
সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে।
================
জয় ভীম, জয় ভারত
================
BGB enough...
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সামরিক তুলনা করা বোকামি। কোথায় কাশ্মীরের উল, আর কোথায় বগলের চুল😂😂😂
😂😂😂😂😂😅
😅😅😅😂😂😂😂
😂😂😂
😅😅😅
🤣🤣🤣🤣👍
বাংলাদেশের হিন্দুদের বাঁচা'ন😢😢😪😪🙏🙏🙏
কেন বাংলাদেশের মানুষ হিন্দুদের দুর্গাকে রেপ করতাছে
ভারতের হিন্দুদেরকে বাঁচান
কি সমস্যা আপনাদের একবার এসে ঘুরে জান দেখবে আপনাদের ভারতের থেকে বাংলাদেশের হিন্দুরা অনেক ভালো আছে
Mohakal ashar rakkha korbay
ভাতারের খাও আর নাংগের help চাও
যুদ্ধ দেখার খুব ইচ্ছে। এত সুন্দর যুদ্ধ আগে কেউ দেখতে পায়নি এর আগে।পাকিস্থান নিজেই ভয় পায় ভারতের নামে।সে কি সাহায্য করবে?
গাজওয়াতুল হিন্দের এর ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে দেখেন, আমাদের কারো সাহায্যের দরকার নেই, আমরা মুসলিম আল্লাহ আমাদের সাহায্যকারী 💝 সার্বভৌমত্ব রক্ষায় কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ইনশা-আল্লাহ।
Jotoi kata allah allah koruk, gaza r palestine jolonto proman...🤣🤣
আমি বাংলাদেশি হিসেবে ভারতের পক্ষে
জয় বাংলা
@@arnabchattopadhaya6486 তোর বিচ মনে হয় ভারতের সেই জন্য তুই ভারতের পক্ষে
আপনার মানুষ না অমানুষ
বাংলাদেশ থেকে খেয়ে বাংলার খতি চান মনে রাখবেন আল্লা আছে
@@MdRana-b6i4fবাংলাদেশে জংগীতে ভরে গেছে এরা কখনো শান্তিতে থাকতে পারবে না আমিও বাংলাদেশী কিন্তু ভারতের পক্ষে
অনেক দেরী হয়ে যাচ্ছে। অতি দ্রত বাংলাদেশে ভারতীয় অ্যাটাক আর্মী পাঠানো হোক।
😂😂😂
Kata hase...😂😂
Chole asho ajke
R akta kata jog dilo...🤣🤣
Bodmais
আমি যুদ্ধ র জন্য প্রস্তুত
আল্লাহু আকবর 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
কবর খুলে রাখ
Allaha bolay kichu nai, achay khoda ram, banday mataram, allaha toder binas korbay
Bal chirbi
তোমাদের এই রকম সংবাদের কারণে, আমাদের পাকিস্তানের প্রতি ভালোবাসা বেড়ে যাচ্ছে।
আসো খেলা হবে 💪💪💪💪💪
বাংলাদেশের জন্য দিদির সিভিক পুলিশ যথেষ্ট।😂😂😂
😂😂😂😂😂
ভাই দারুন বলেছেন কিন্তু মাথায় রাখবেন এরা ঘর শত্রু বিভীষণ।
😂😂😂
😂😂😂😂
ঠিক বলেছো
যুদ্ধ টা হওয়া প্রয়োজন, অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করছে বাংলাদেশ, যেটা আমরা ভারতীয়রা মেনে নিতে পারছি না, অতএব , উপযুক্ত জবাব দেওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে। ভারত মাতা কি জয়।
❤❤❤❤ সঠিক বলেছেন
তগো দেশের ১০০ জন্য আর আমাদের দেশের ১ জন্য ই ১০০ জনের সমান🤣🤣🤣
বিসমিল্লাহ আল্লাহু আকবর বলে গাড় তেকে মাতা নামাব ইন্সায়াআল্লাহ
আমরা বাংলাদেশিরা যুদ্ধ চাই।এই সমস্যার সমাধান একমাত্র যুদ্ধই করতে পারবে। জয় বাংলাদেশ জয় পাকিস্তান 🇧🇩❤️🇵🇰
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅
২০ মিনিট টাইম লাগবে
তাই যুদ্ধ নয় শান্তি চাই
❤️❤️❤️❤️❤️🌹🌹🌹🌹🌹🌹
আমরাও যুদ্ধ চাই
সকল হিন্দু এক হও 😊
আমরা মুসলিম রা ও কিন্তু প্রস্তুত তোরা আয় যুদ্ধ এর জন্য আমরা ভাংজ্ঞালী,, তোরা ইতিহাস ভুলে গেলেও আমরা ভুলি নাই
এক হও সকল হিন্দু
পুনদাইতে অসুবিধা হবে না আমাদের 😂
@@monirbappy2436 কিছু লাভ নাই কারণ ভারত বিশ্বে ৪ শক্তিশালী দেশ।
@@HasnatAbdulla-l8i তুই কিছু করতে পারবি না কারণ ভারত বিশ্বে ৪র্থ সামরিক শক্তিশালী দেশ। অর্থনাতীতে ৩য়
বাংলাদেশের জনগণ আছে
আমাদের সাথে থাকবে আমাদের আল্লাহ ইনশাআল্লাহ আমরা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পাই না
আল্লাহ, দাসি চুদ্দে ব্যাস্থ
চল হাট মিরজাফর
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই !
================================
বিষয় ১ :
=======
পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ??
বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না।
অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক।
বিষয় ২ :
=======
আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক :
a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে।
b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু।
আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি।
বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে :
i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"।
ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" !
iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই।
আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া।
সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে।
================
জয় ভীম, জয় ভারত
================
আস খেলবো খেলা হবে 💪
সুন্দর কথা ভাল লাগছে
ভারত বাংলাদেশের সাথে সামরিক শক্তির হিসাব করে। একজন বাংলাদেশী হিসেবে খুবই মজা পাইলাম। ভারত অনেক শক্তিশালী রাষ্ট্র আমরা নিজেরাও জানে। নিজেদেরকে এভাবে ছোট না করার অনুরোধ করছি।
তোরা মজাই কর,
বাংলাদেশের একটার রাজ্য একত্র এক মন এক হৃদয়
হাসিনা কি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই।
Ab ashai mantri korbo ek rajjyer
সাবাস ভারত জয় বাংলা ❤❤❤❤
যুদ্ধ শুরু হক,,,,আর দেরি করা ঠিক হবে না
কুড়িগ্রাম বড়ইবাড়ী যুদ্ধের কথা মনে আছে
1 ঘন্টা টিকবি?😂
ভাই ওদের কে একটু মনে করিয়ে দেন আমাদের গেরিলা যুদ্ধের সক্ষমতার কথা....
Tkno sai indiai help korcelo
Boi poran naki Khan r ghuman@@KhaladaAkther-h2z
@@mdfoysalkhan3056 যুদ্ধ বাজলে তো ভারত লেজ গুটিয়ে পালাবে
গেরিলা ট্রেনিং তোর আব্বা দিছিলো?@@KhaladaAkther-h2z
Jai Hind Jai joan❤❤❤
১৮ কোটি মানুষ দাবল্লমটেটা নিয়ে অপেক্ষা করছি।
বাংলাদেশ কে একেবারে গুড়িয়ে দিক ইন্ডিয়া 🇮🇳
বাংলাদেশীদের তাদের সাহায্যকারী হিসেবে মহান আল্লাহ আছেন। আর আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট।
Keno tomader alla rakhha korbe ,ki valo kaj korechoo khun kora chara .alla sabar janna sudhu tomar babar jonno noi.
Amader desha 30 koti mushlim acha Allah kar ta sunba
আসাম মেঘালয় ত্রিপুরা বাংলাদেশের
JAI BHARAT
ভারত 5 নম্বরে নয় 4নম্বরে রয়েছে
সামরিক শক্তি
আমাদের ভারতবর্ষের চাঁদ তাই চাঁদের সাথে পাদের তুলনা করি না❤❤❤❤❤❤❤❤
🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄খুব ভয় পাচ্ছি দিদিমা😂😂😂😂
কাংলাদের অস্তিত্ব থাকবে না
শুধু সময়ের অপেক্ষা
বাংলাদেশ দিকে চোখ তুলে ফেলবো ইনশাআল্লাহ
২০০১ সালের বড়াই বাড়ির যুদ্ধে বাংলাদেশের মাত্র ১১ জনের সাথে ইন্ডিয়ার ৬০০ সেনার মধ্যে ৪০০ হারিয়েছে, আর বাংলাদেশের মাত্র ২ জন। ভালো করে দেখে নিয় পিয়, আর এখন ২০২৪ সাল।
Nice jok
Bochi tokon congress chilo ekon bjp
Or baba ra ata valo kore jane ajonno lafayna but tar baccara janena ajonno chillay..
১১ জন কি লুঙ্গি উঠিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
বাংলাদেশ মোটেও ভয় পাচ্ছেনা
কোনো খারাপ পরিস্থিতি হবে না। এইটাই সময় বাংলাদেশ ফিরে পাবার। কোনো দেরি না করে বাংলাদেশ দখলে নেওয়ার দরকার 🚩🚩🚩🚩🚩🚩💪💪💪💪💪💪জয় হিন্দ।
দিদি আমরা ভয় পাই না বাংলাদেশ ভয়েজ পাইনা আসো খেলা হবে 😅😅😅
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই !
================================
বিষয় ১ :
=======
পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ??
বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না।
অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক।
বিষয় ২ :
=======
আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক :
a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে।
b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু।
আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি।
বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে :
i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"।
ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" !
iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই।
আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া।
সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে।
================
জয় ভীম, জয় ভারত
================
বাংলাদেশর রিজার্ভ সেনা বাংলাদেশর জনগণ
Wait kor vai dakhbi.2min lagbe na
R Indiar jonogon asle Bangladesher ki hobe bujhte parchis to.😂😂😂
@@sahebghosh3369 aso dada khelte chai
জাঙ্গিয়া সেনা
@@janardanmukherjee2968 তোমাদের যে মুভি সেনা সেটা আমরা ভালোভাবেই জানি, শান্ত রক্ষা মিশন, জয়েন ট্রেনিং এক্সারসাইজ, ফ্রেন্ডশিপ ট্রেনিংয়ের আপনাদের সক্ষমতা আপনার পরিমাপ করেছি আর আপনারাও আমাদের সম্পর্কে ধারণা (ভারতীয় সেনা ) পেয়েছেন..??
আমাদের সাথে যুদ্ধে যাওয়ার নূন্যতম সাহস এবং যোগ্যতা আপনাদের নাই দাদা সুতরাং এসব ফাও গল্প আপনি গ্রামের চায়ের টং এ গিয়ে দিয়েন, এইখানে না..!!
সি আর পি এফ ই যথেষ্ট , কি তুলনায় যাচ্ছেন
India should acquire Chattagram immediately ......
আসেন আমরা তৈরি। গাজওয়াতুল হিন্দ😅 হয় শাহাদাত নয় শরিয়া😅 জান্নাতুল ফেরদৌসের অপেক্ষায় আসেন❤
আমাদের কিছু নাই আমাদের আছে মনের শক্তি এটা হলো শক্তি। ভারতের ১০০ শৈনিক বাংলাদেশ ১ জন শৈনিক।
😂
😂😂😂
@@yasinmolla6122 ki darun dialog dili re kata...🤣🤣
😅😅😅😅
Ganja khai e thakosh bhai?
ভারত এখন নাকি বাংলাদেশের সাথে নিজেদের তুলনা করে। কতটা নিচে নামলে আর ভয়ে থাকলে এরকম জরিপ চালাই 😂😂
একদম তাই 😊😊😊
কেনো ভাই বুক ধড়ফড় করছে ভয়ে নাকি
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) সইনিক কখনো ভয়পায়না আমরা পস্তুত
ভাই এখনকার যুদ্ধের সৈনিকের প্রয়োজন খুব কম পড়ে
@@niruikuiri Palestine ছাইতে ইসরায়েল অনেক শক্তিশালী কিন্তু আজও দখল করতে পারেনি আর পারবেও না,,, মনে কিরিয়ে দিলাম পস্তুত আছি
যুদ্ধই স্বাধীনতা আনে।জয় সনাতনধর্মের বিশাল জয় হবেই।।
দাদারা পাকিস্তান আর চীনকে সামলাও।,বাকিটা বাংলাদেশ দেখবে
তাি নাকি বিখারীকে তো বিখারী টানবেই আর চীনের জন্য আছে আমেরিকা
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই !
================================
বিষয় ১ :
=======
পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ??
বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না।
অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক।
বিষয় ২ :
=======
আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক :
a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে।
b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু।
আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি।
বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে :
i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"।
ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" !
iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই।
আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া।
সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে।
================
জয় ভীম, জয় ভারত
================
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
আহো ভাতিজা আহো.তোমাদের অপেক্ষায় বসে আছি.তোরা ভারত হিসাবে আসবি কিন্তু পরে আর ভারত খুঁজে পাবি না.
শান্তির জীবনের লক্ষ, যুদ্ধ নয়, আমি সনাতন ধর্মাবলম্বী, বাংলাদেশের নাগরিক, শান্তি চাই।
N.R.C Darkar.
রাষ্ট্র পক্ষের কোনো যুদ্ধ হবে না,
ভারতীয় মিডিয়া খবরের মাধ্যমে যুদ্ধ করবে 😂
Akdom thik,
(Allahu Akbar)
Bangladesh,Pakistan,Chin,(Jindabad)
কাশ্মিরের দিকে নজর রাখবেন
বাংলাদেশ কে শিক্ষা দেউয়ায়া উচিত
ভুল বলছেন আপনারা
ভারত 4 নম্বরে সামরিক শক্তিতে
আপনার চ্যানেল ভুল বলছে 😢
না, সর্বশেষ সমিক্ষায় দেখা গেছে ভারত তৃতীয় স্থানে। এরা ভুল বলছে
Supper Sonic er moto 5 tai jothestho Bangladesh er jonno
তোদের 10 জন সৈন্য আমাদের 1 জন 🇧🇩🇧🇩
তোদের দেশে জতো মানুষ আছে সবাই কে নিয়ে আয় আর আমাদের বর্ধমানের জতো লোক আছে সব খেয়ে নিবো
ভারতের 20 জন বাংলাদেশের ১জন,,, ইনশাআল্লাহ খেলা হবে,,,, . ...,...
আপনার কথা ধরেই মনে পড়লো, আড়িয়া গরু আর নাড়িয়া জাত সেই দৃষ্টি কোন থেকেই বলছেন নাকি ???
ভারত মাতা কি জয় ❤
পাকিস্তানের সকল অস্ত্র এখন বাংলাদেশ ব্যাবহার করবে।
ওমা আপনারা যুদ্ধের স্বপ্ন দেখছেন.....আপনাদের মত চাপাবাজ সাংবাদিক থাকতে আর যুদ্ধের কি প্রয়োজন
উস্কানিমূলক নিউজ,
যুদ্ধ হলে কোন দেশই শান্তিতে থাকবেনা, তাই যুদ্ধ কে না বলি, যুদ্ধ কল্যাণ বয়ে আনবে না।
বাংলাদেশের হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান ভাই ভাই ❤❤
পৃথিবীতে একটাই দেশ আছে যেখানে ধর্ম দাঙ্গা হয় না, সে দেশটাই আমাদের বাংলাদেশ 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
জয় শ্রীরাম ❤
এবার কোন রেয়াত নয় বুঝিয়ে
দিল ভারত শত্রু তখন যুদ্ধ করতে
প্ররোচনা তখন করাই উচিত।জয়
যার হবে মেনে নিলেই হল।
পাকিস্তান চীন যে ভরে দিছে সেটা দেখো
বাংলাদেশ থেকে আমারা প্রস্তুুত আছি আসো যুদ্ধে মাটে খেলা হবে
বাংলাদেশের একজন আর্মি। ইন্ডিয়ান একশত আর্মির সমান।
বাংলাদেশ নিয়ে কোন দুটি বিষয় বুঝলে, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের বাংলাদেশ নিয়ে আর অন্য কোনো খবর পড়ার বা শোনার বা দেখার বা জানার বা বোঝার দরকার নেই !
================================
বিষয় ১ :
=======
পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSP'কে যতদিন পর্যন্ত ব্যাপকভাবে ভোট না দিচ্ছে - ততদিন পর্যন্ত বাংলাতে "মোদী-ভাই আর দিদি-ভাই এর যুগলবন্দি" চলবে, কারণ দুজনের পক্ষেই বাংলাদেশ বিষয়কে জীবন্ত রাখা হলো নিশ্চিন্তে MLA/MP তৈরী করার একমাত্র উপায়। কিভাবে ??
বাংলাদেশ বিষয় না থাকলে, RSS/BJP জুতসই-ভাবে বাংলাতে "হিন্দু-মুসলিম" করতে পারবে না, আর দিন-রাত এই না করলে RSS/BJP বাংলাতে ছোটো জাতের ভোট জোগাড় করে বাংলাতে RSS/BJPর কোনও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। দিদি-ভাই ও চায় যে প্রতিটি নির্বাচনে "নকল ওবিসি" মোদী-ভাই কে যাতে সামনে রাখা যায়, নইলে প্রতিটি ভোটে মুসলিম ভোটের ফসল দিদি-ভাই নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে না।
অর্থাৎ, বাংলাদেশ বিষয় চলবে বা চালানো হবে - কখনও বিরিয়ানি বানানোর মতো অল্প আঁচে, আবার কখনও দাবানলের মতো দাউ-দাউ করে। ২০২৬ বিধানসভা পর্যন্ত তো চলবেই - সে আমেরিকাতে ট্রাম্প আসুক আর যাই হোক।
বিষয় ২ :
=======
আগে দুটি তথ্য বোঝা যাক :
a) দেশ-ভাগের প্রাক্কালে নমঃশূদ্র সমাজের মোট ৯২% পূর্ব-বঙ্গে ছিলো আর ৮% পশ্চিমবঙ্গে। সেদিক দিয়ে বর্ন হিন্দুদের প্রায় ৭৩% ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছিলো। তখন পূর্ব-বঙ্গে মহাত্মা গুরুচাঁদ ঠাকুরের দিশা-নির্দেশে, মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ছোটো জাতরা (মূলে ছিলো নমঃশূদ্ররা) এক অজেয় শক্তি। শ্যামা প্রসাদ, জ্যোতি বসু, বিধান রায়, ইত্যাদি বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াতরা দেখে যে দেশ-ভাগ যদি না করা হয়, তাহলে চিরকাল বর্ন হিন্দুরা ছোটো জাত আর মুসলিমদের মিলিত শক্তির তল্পিবাহক হয়ে থাকবে। এই কারণে শুধুমাত্র বর্ন হিন্দুদের মোড়লগিরি বজায় রাখার জন্য দেশ-ভাগ করা হয়, যাতে মূলত নমঃশূদ্র-সমেত পূর্ববঙ্গের ছোটো জাতরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম উদ্বাস্তু হয়ে থাকে, আর বাংলাতে ৬.৫% বর্ন হিন্দুর (যার মধ্য ব্রাহ্মণ ২.৮%) মোড়লগিরি চলতে থাকে।
b) বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৮% মতো হিন্দু, যার. মধ্য ৭.৫% ছোটো জাত আর ০.৫% বর্ন হিন্দু।
আলোচনার বিষয় হলো, পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা চায় যে বাংলাদেশের হিন্দুরা (যাদের সিংহ-ভাগের বেশি ছোটো জাত) সুরক্ষিত থাকুক। খুব ভালো কথা। সেক্ষেত্রে বোঝার বিষয় হলো, সুরক্ষা কে দিতে পারে - যে শক্তিশালী ! যে নির্বোধ ছাগল বা ভিক্ষারী, যার কথার কোনো দাম নেই - সে অন্য কাউকে সুরক্ষা কি করে দেবে ?? ভাঙিয়ে বোঝা যাক বিষয়টি।
বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের ব্যাপারে কি কি ভাবে, সেটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে ! তাঁরা বাংলাদেশে বসে নিশ্চয়ই ভাবে :
i) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা এতটাই নির্বোধ - যে ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা দেশ-ভাগ করে এদের সর্বস্ব শেষ করেছে, তাদেরই আবার এই নির্বোধ ছোটো জাতগুলি ভোট দিয়ে রাজা বানায়"।
ii) "পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের কোনো আত্ম-সম্মান নেই। ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুরা মুখে ৫০০ - ১০০০ টাকা ছুড়ে মারে প্রতি মাসে, আর তাতেই ব্রাহ্মণ/বর্ন হিন্দুদের ভোট দিয়ে দেয় ভিক্ষারীর মতো" !
iii) উপরোক্তর সাথে আর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, BSPর বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা না বুঝলে ও, বাংলাদেশের মুসলিম শাসকশ্রেণী খুব ভালো করে জানে এবং বোঝে যে কেন্দ্রে RSS/BJPর মোদী সরকার হোক কি বাংলাতে ব্রাহ্মণী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার - এরা কেউ ই পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের গরু-গাধার থেকে বেশি দাম দেয়না। ভোটটা চাই - তার জন্য কিছু ভিক্ষা ছুড়ে মারে, নইলে ভারতের ও পশ্চিমবঙ্গের বর্ন হিন্দু জাতিবাদী জালিয়াত শাসকশ্রেণীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ছাগলের দাম নেই।
আমাদের যদি ন্যূনতম বোধ বা বিচার-শক্তি থাকে, এবং তাই দিয়ে যদি উপরোক্ত i), ii) এবং iii) নিয়ে ভাবি - তাহলে দিনের আলোর মতো পরিস্কার হয়ে যাবে যে বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতদের শক্তিশালী হওয়া বা নিজেদের স্বাধীন রাজনীতির শক্তি-প্রদর্শন করা, মানে বাবা সাহেবের দেওয়া ভোট ব্যবহার করে ছোটো জাতরা নিজেরা পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া।
সহজেই বলা যেতে পারে যে, বাংলাদেশের ছোটো জাতদের ভালো থাকার একমাত্র উপায় হলো পশ্চিমবঙ্গের ছোটো জাতরা নিজেদের একমাত্র রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক দল BSPর ছাতার তলে এসে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের শাসক হওয়া। তবেই বাংলাদেশের ছোটো জাতরা ও ভালো থাকবে আর বাংলাদেশ সমস্যা ও চিরতরে মিটে যাবে।
================
জয় ভীম, জয় ভারত
================
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
ভারতের যুদ্ধের সামরিক পরিসংখ্যান জানাবেন না তাহলে আমাদেরই ক্ষতি হবে
India no 1 power full country
🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Amra postut
👍👍👍🇧🇩❤️
Bal chris 😂😂😂
মৌলবাদী শক্তির উৎপাটন করে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া একান্ত প্রয়োজন এই মুহূর্তে, তাই যুদ্ধ অনিবার্য।।
বাংলাদেশের অকাত বুঝিয়ে উচিত
মুসলিমরা দলে দলে হিন্দু ধর্মে আসতে চাই।
Good news channel ❤❤
দাদারা ভয় পাইছে
বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ভারতের সামরিক বাহিনীর সাহায্যে । বাংলাদেশের মুসলিম সমাজ ভুলে গিয়েছে রখ্যি বাহিনীর কথা। যেন পুনরায় তৈরী করতে না হয়। বাংলাদেশের বুঝতে হবে যে মুক্তি বাহিনী বা রখ্যি বাহিনী তৈরি হয় তবে বাংলাদেশের অবস্থা কি হবে 😂😂😂😂❤❤❤❤😂
আমিও চাই পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে
বাংলাদেশে সৈনিকের সংখ্যা ১৮ কোটি সমস্যা নাই
বিবেক দিয়ে ভাবো আবেগ দিয়ে নয়
140 koti chokhe dekhchhis 😂😂😂😂😂😂😂😂😂
আফগানিস্তান যুদ্ধে আমেরিকা ন্যাটো, রাশিয়া কেন হারল??@@sanjitbalaji7441
বড়ইবাড়ী যুদ্ধের কথা মনে নাই
ইতিহাস পড়ে তারপরে সামনে আয়
তদের ভারতের সেনাবাহিনী ১০০ এর সাতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী দশটাই যতেষট এই হিসাব টা মনে রাখিছ।
বাংলাদেশ কাউকে ভয়পায়না
দিদি,, ভূলে গেলে হবে না,,, বাংলাদেশ ও ভারত সিমান্ত যুদ্ধ ২ বার হয়েছে এতে বাংলাদেশ ই জয় পেয়েছে 😅😅😅
Bharat jitte parbe na karan Samarik dik theke Bangladesh biswe no.1
যুদ্দ 🤣🤣🤣🤣🤣 লেওড়াদেশ আবার জুড্ডু 🤣🤣🤣🤣
😂😂😂@@sagniksarkar7558
quran theke porish naki asob
@@sagniksarkar7558comment এর যুদ্ধ শুরু হয়েছে 😂😂😂😂
Boss always boss.... India... West Bengal.. South 24 parganas.. joynagar mojilpur.. probhas... The Rocky Bhai