ইসলামিক পর্দা কিভাবে করব || শায়খ মতিউর রহমান মাদানী || Bangla Waz Short Video 2018

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 17 ต.ค. 2024

ความคิดเห็น • 138

  • @HaiderAli-qr4es
    @HaiderAli-qr4es 5 ปีที่แล้ว +33

    আলহামদুলিল্লাহ! কতো সুন্দর করে বুঝিয়ে দেন। আল্লাহ্ তুমি আমাদের প্রিয় শায়েখ কে নেক হায়াত দান কর। আমিন! ইয়া রাববুল আলামিন।

    • @mrabdullahalmamun447
      @mrabdullahalmamun447 4 ปีที่แล้ว

      আমিও একমত,

    • @kendrickcolin6623
      @kendrickcolin6623 3 ปีที่แล้ว

      i know it's quite off topic but does anyone know a good website to stream newly released series online?

    • @at-taqwachannel2041
      @at-taqwachannel2041 2 ปีที่แล้ว

      Absolutely agreed, brother. Jazaq Allahu Khairan.

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว

      গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
      (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাঃ নং- ৪০৫৮ ) । হাদীসটি মুরসাল।
      (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল।
      (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
      নাসিরুদ্দিন আলবানী হাদীসটির সনদ বিশ্লেষন পূর্বক হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।
      আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারী, হাদীস নং- ৩৯১৩ এবং সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ৬২৫৪)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না।
      ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)।
      চেহারা ঢাকা যদি উত্তম হতো, তবে রসুল(সঃ) আসমাকে চেহারা ঢাকার নির্দেশ দিতেন।

  • @israfilhossain6702
    @israfilhossain6702 4 ปีที่แล้ว +12

    সূরা আল আহযাব:59 - হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।

  • @silvermoon9506
    @silvermoon9506 3 ปีที่แล้ว +2

    জাযাকাল্লাহু খাইরান

  • @mdzahirkhan230
    @mdzahirkhan230 3 ปีที่แล้ว +1

    জাযাক আল্লাহ্ খাইরন

  • @sathiakter2079
    @sathiakter2079 5 ปีที่แล้ว +30

    আপনি একদম ঠিক বলছেন,,বোরকা সবাই পরে,,বাট সঠিক পর্দা কেউ করে না

    • @AbdulAhad-cy3wb
      @AbdulAhad-cy3wb 4 ปีที่แล้ว

      Right me too thank you so much my friend right

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 4 ปีที่แล้ว +1

      (৫) আসমা বিনতে উমাইস( রাঃ) এর স্বামী জাফর( রাঃ) অষ্টম হিজরী সনে মুতার যুদ্ধে শহীদ হন (মুসনাদ, 6 খন্ড, 270 পৃষ্ঠা)। আসমা বিলাপ করে ক্রন্দন করলে রসূল( সঃ) মুখে মাটি পুরে দেয়ার নির্দেশ দেন (বোখারী, 2 খন্ড)
      এর প্রায় ছয় মাস পর অষ্টম হিজরীতে হুনাইনের যুদ্ধের সময়ে মহানবী( সঃ) হযরত আবু বকর( রাঃ) এর সঙ্গে আসমা বিনতে উমাইস এর বিয়ে পড়িয়ে দেন( ইসাবা, ৮ম খন্ড, ৯ পৃষ্ঠা)।
      (১) হাদিসঃ আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস থেকে বর্ণিত। বনি হাশেমের একদল লোক আসমা বিনতে উমাইসের কাছে গেল। তারপর আবুবকর( রাঃ) সেখানে গেলেন । সে সময় আসমা ছিলেন আবুবকরের স্ত্রী। আবুবকর( রাঃ) তাদেরকে দেখলেন এবং তা অপছন্দ করলেন। তিনি রসূলের( সঃ) কাছে সে কথা উল্লেখ করে বললেন, অবশ্য আমি ভালো ছাড়া আর কিছু দেখিনি। একথায় রসূল( সঃ) বললেন, আল্লাহ তাকে মন্দ থেকে মুক্ত করেছেন। তারপর রসূল( সঃ) মেম্বারে উঠে বললেনঃ
      "আজকের পর থেকে স্বামীর অনুপস্থিতিতে কোন ব্যক্তির সঙ্গে অন্য এক ব্যক্তি বা দুজনকে না নিয়ে তার স্ত্রীর সাথে দেখা করতে পারবে না "(সহিঃ মুসলিম, সালাম অধ্যায়, গায়রে মাহরামের কাছে নিরিবিলিতে যাওয়া ও সাক্ষাৎ করা হারাম)।
      (২) হাদিসঃ মুয়াবিয়া( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আমার পিতার সাথে আবু বকরের( রাঃ) নিকট গেলাম । তখন আসমা বিনতে উমাইসকে দেখলাম তার মাথার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি ছিলেন উজ্জ্বল ফর্সা এবং আবু বকরকে( রাঃ) আরো বেশি উজ্জ্বল হালকা-পাতলা দেখলাম। অতঃপর আবুবকর( রাঃ) আমাকে ও আমার পিতাকে দুটি ঘোড়ায় চড়িয়ে দিলেন। ( মাজমুআ আয-যওয়ায়েদ, মানাবিক অধ্যায়ে, অনুচ্ছেদঃ আবু বকরের মর্যাদা সম্পর্কে, 9 খন্ড। হাফেজ হাইছামী বলেন, তাবারানি হাদিস বর্ণনা করেন এবং তার বর্ণনা সহি)।
      (৩) হাদিসঃ তাবারানী কায়েস ইবনে আবু হাযেম থেকে একটি বর্ণনা উদ্ধৃত করেছেন। তাতে বলা হয়েছে, আমরা আবু বকরের( রাঃ) কাছে গেলাম । তখন তিনি রোগ সয্যায় ছিলেন। আমি তার কাছে একজন ফর্সা মহিলাকে দেখলাম। তিনি মেহেদি দিয়ে দুহাত নকশা করেছিলেন এবং আবু বকরের শরীর থেকে মাছি তাড়াচ্ছিলেন। তিনি ছিলেন আসমা বিনতে উমাইস (ফাতহুল বারী, 12 খন্ড। মাজমাউয যাওয়ায়েদ, 5 খন্ড। তাবারি সহীহ সনদ সহকারে এটি উদ্ধৃত করেছেন)।
      হযরত আবু বকরের( রাঃ) মৃত্যুর পর হযরত আলী( রাঃ) আসমা বিনতে উমাইসকে বিয়ে করেন।
      (৩) হাদিসঃ আমর ইবনুল আস এর ক্রীতদাস থেকে বর্ণিত। আমর ইবনুল আস তাকে আলী( রাঃ) কাছে আসমা বিনতে উমাইস এর নিকট যাওয়ার জন্য অনুমতি চাইতে পাঠালেন । আলী( রাঃ) তাকে অনুমতি দিলেন। ক্রীতদাস কাজ সেরে এর রহস্য জানতে চাইলেন। আমর ইবনুল আস( রাঃ) বললেন, রসূল( সঃ) আমাদেরকে কোন মহিলার কাছে যেতে নিষেধ করেছেন তার স্বামীর অনুমতি ছাড়া (তিরমিজী, দ্বিতীয় খন্ড)।
      হিজাবের আয়াত নাযিল হয় পঞ্চম হিজরী সনে। উপরে বর্ণিত হাদীসগুলোর ঘটনা অষ্টম হিজরি সনের পর।

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 4 ปีที่แล้ว +2

      মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
      (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
      (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল।
      (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
      হাদীসটি শক্তিশালী।
      আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না।
      ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)।
      মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা)
      তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ--
      (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ)
      (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন)
      যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)।
      কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না।
      এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না।
      ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)।
      বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

    • @vhavuk3901
      @vhavuk3901 4 ปีที่แล้ว +1

      আলেম সাহেব আমি তো মেয়েদের চোখ দেখেও আকর্ষন অনুভব করি। আমার দুই বন্ধু একটা বোরকা পরা মেয়ের চোখ দেখেই ওর পিছে পিছে ঘুরতো। এখন মেয়েদের চোখ ঢাকারও ব্যবস্থা করা যায় কিনা দেখবেন। কারণ প্রেম হয় চোখ দেখে।

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 4 ปีที่แล้ว

      @@vhavuk3901
      মেয়েদেরকে গুইসাপের গর্তে ঢুকাতে হবে।

  • @HabiburRahman-ch9kk
    @HabiburRahman-ch9kk ปีที่แล้ว

    আলহামদুলিল্লাহ। ❤️❤️

  • @AtaurRahman-yb8sc
    @AtaurRahman-yb8sc 4 ปีที่แล้ว +3

    Masa Allah.

  • @tamimkhankhan3002
    @tamimkhankhan3002 3 ปีที่แล้ว +2

    1000%thik bolechhen

  • @mdyeasinali3866
    @mdyeasinali3866 ปีที่แล้ว +1

  • @beniaminsk153
    @beniaminsk153 5 ปีที่แล้ว +3

    Masha Allah

  • @saheli4326
    @saheli4326 4 ปีที่แล้ว +2

    আসসালামু আলায়কুম আলহামদুলিল্লাহ

  • @mdsohagmolla4439
    @mdsohagmolla4439 6 ปีที่แล้ว +5

    জাজাকাল্লাহ খাইর

  • @ZaharahFitness
    @ZaharahFitness 5 ปีที่แล้ว +7

    Women look more beautiful with black burka than colorful fashion dress, because Allah puts Noor on their face

  • @wifiwifi9132
    @wifiwifi9132 2 ปีที่แล้ว

    মাশা আল্লাহ

  • @tarekaziz7097
    @tarekaziz7097 4 ปีที่แล้ว +1

    Zajak allaha khairan

  • @ঝর্ণাআক্তার-র৫জ
    @ঝর্ণাআক্তার-র৫জ 5 ปีที่แล้ว +2

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @kamrulmiyah6364
    @kamrulmiyah6364 6 ปีที่แล้ว +1

    takbir Allahu Akbar

  • @kamrulmiyah6364
    @kamrulmiyah6364 6 ปีที่แล้ว +2

    Masa Allah Amin Amin

  • @AsmaBegum-cw5zf
    @AsmaBegum-cw5zf 4 ปีที่แล้ว

    Jajakallakharan amln

  • @DawarKafela
    @DawarKafela 4 ปีที่แล้ว

    jazakallah

  • @Bilal-s5v5g
    @Bilal-s5v5g 4 ปีที่แล้ว +1

    Alhamdulillah

  • @nilaakter948
    @nilaakter948 4 ปีที่แล้ว +1

    মাশাআল্লাহ

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 4 ปีที่แล้ว

      মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
      (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
      (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল।
      (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
      হাদীসটি শক্তিশালী।
      আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না।
      ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)।
      মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা)
      তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ--
      (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ)
      (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন)
      যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)।
      কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না।
      এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না।
      ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)।
      বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

  • @lifaakter1871
    @lifaakter1871 5 ปีที่แล้ว +1

    Subhan allha vaiya onyk valo

  • @malam597
    @malam597 6 ปีที่แล้ว +3

    Sukran

  • @kamrulmiyah6364
    @kamrulmiyah6364 6 ปีที่แล้ว +1

    alhamdulillahi

  • @tariksardarsardar352
    @tariksardarsardar352 ปีที่แล้ว

    Very good

  • @malikustur4385
    @malikustur4385 3 ปีที่แล้ว

    খুব সুন্দর

  • @বিশ্বটপিক
    @বিশ্বটপিক 4 ปีที่แล้ว

    সঠিক কথা বলেছেন

  • @nazminislam6507
    @nazminislam6507 4 ปีที่แล้ว +1

    Assalamualaikum
    Akta questions seloo.
    Maydar naki namaj paiar pata naki bar Kora jaba na....
    Akto janab ki ? Hadis bolbn plz

  • @abdulmatin7394
    @abdulmatin7394 6 ปีที่แล้ว +1

    Inshallah

  • @kamrulmiyah6364
    @kamrulmiyah6364 6 ปีที่แล้ว +1

    jajakalla kayhran

  • @kironkhan8922
    @kironkhan8922 3 ปีที่แล้ว

    Masallah

  • @ঝর্ণাআক্তার-র৫জ
    @ঝর্ণাআক্তার-র৫জ 4 ปีที่แล้ว

    মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 4 ปีที่แล้ว

      রাসুল( সঃ) মদিনায় পদার্পণের পর থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত মেয়েদের সামনাসামনি এবং জনসম্মুখে নসিহত করতেন এবং বায়াত গ্রহণ করতেন । এটা তার জন্য নির্দিষ্ট হওয়ার কোন দলিল নেই। বলবেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ। কিন্তু যাদের বায়াত গ্রহণ করতেন তারা কিন্তু নিষ্পাপ ছিল না। তাদের অবস্থা কি হবে?
      ইবনে আব্বাস মক্কা বিজয়ের বছর মদিনায় হিজরত করে আসেন। বোখারী বর্ণনায় ইবনে আব্বাস বলেনঃ আমি ও আমার মা অসহায় মুসলমানদের মধ্যে ছিলাম। আমি বালকদের মধ্যে আর আমার মা ছিলেন মহিলাদের মধ্যে অসহায়( সহি বুখারী, জানাজা অধ্যায়, 3 খন্ড)। তাই দেখা যায় তার বর্ণিত হাদিস গুলো মক্কা বিজয়ের পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট।
      (১) ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেছেন আমি নবী( সঃ) এর সাথে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েছি। ইবনে আব্বাস বলেন,নবী( সঃ) মিম্বর থেকে অবতরণ করলেন। তিনি লোকদের মধ্যে দিয়ে মেয়েদের কাছে এগিয়ে এসে কোরআনের আয়াতটি পড়লেন(------) এবং পড়া শেষে বললেন, তোমরা কি এই প্রতিশ্রুতির উপর অবিচল আছো? মেয়েদের মধ্যে থেকে একজন জবাব দিলো, হ্যাঁ, আমরা অবিচল আছি । সে ছাড়া আর কেউ জবাব দেয়নি।( সহি বুখারি, দুই ঈদ অধ্যায় ৩ খন্ড। সহী মুসলিম, দুই ঈদের নামাজ, ৩ খন্ড)
      এই হাদীসটি আরো কয়েকটি সূত্র থেকে পাওয়া যায়।
      (২) ইবনে জুরাইজ মাধ্যমে জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেছেনঃ তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) মেয়েদের কাছে গিয়ে তাদের নসিয়ত করলেন। ---- বেলাল তার কাপড় বিছিয়ে রেখেছিলেন। মেয়েরা এ কাপড়ের উপর সাদকার অর্থ ও জিনিসপত্র নিক্ষেপ করেছিল।-------- আমি বললাম আপনি কি মনে করেন, ইমামের মেয়েদেরকে নসিয়ত করার আছে? তিনি বললেন, এটা অবশ্যই ইমামের কর্তব্য এবং এটা করবেই বা না কেন?( সহি বুখারী, দুই ঈদ অধ্যায় ৩ খন্ড। সহী মুসলিম, দুই ঈদের নামাজ, ৩ খন্ড)।
      (৩) জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণিত।------ এ কথা বলার সাথে সাথে মাঝখান থেকে কালো চেহারার একটি মেয়ে দাড়িয়ে বলল, কেন হে রাসুল? জবাবে রাসূল( সঃ) বললেন, কেননা তোমরা বেশি বেশি স্বামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো। বর্ণনাকারী বলেন, তখন তারা তাদের অলংকার থেকে সদগাহরূপে কানের দুল ও আংটি বেলালের কাপড়ের উপর নিক্ষেপ করেছিল। (সহী মুসলিম, সালাতুল ঈদাইন, ৩ খন্ড)।
      বলা বাহুল্য চেহারা খোলা না থাকলে, প্রশ্নকারী মহিলার চেহারা কালো না সুন্দর তা বুঝা যেত না। এছাড়া কানের দুল, হাতের আংটি ইত্যাদি খুলতে হলে অবশ্যই চেহারা ও হাতের কব্জি খুলতে হবে।
      (৪) আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি একদিন মসজিদে নববীতে বসেছিলাম। তখন নবীকে(সঃ) দেখলাম তিনি নারীদের লক্ষ্য করে বলছেন, তোমরা তোমাদের অলঙ্কারগুলো হলেও দান করো। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ( রাঃ) তার স্ত্রী জয়নাবকে রাসূলের( সঃ) নিকট পাঠালেন এই কারণে যে, জয়নাব যে এতিমদের ভরণ পোষণ করছেন, দান হিসেবে তা যথেষ্ট হবে কিনা? জয়নাব রাসূলের( সঃ) নিকট গেলেন। একই প্রশ্ন নিয়ে এক আনসার মহিলা সেখানে গেলেন। জয়নাব সেখানে বেলালকে( রাঃ) পেলেন। তাকে বললেন, আপনি রাসুলকে( সঃ) জিজ্ঞেস করুন, আমার স্বামী ও যেসব ইয়াতিম আমার পোষ্য রয়েছে তাদের জন্য আমি যা ব্যয় করছি তা কি দান হিসেবে যথেষ্ট হবে? বেলাল রাসূলের(সঃ) নিকট গিয়ে তাদের কথা বললেন।রসূল( সঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ওই মহিলা দুজন কে কে? বেলাল(রাঃ) বললেন, একজন জয়নাব। রসূল( সঃ) পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, কোন জয়নাব? বেলাল বললেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের স্ত্রী জয়নাব । রসুল( সঃ) বললেন, হাঁ,এর জন্য তার দ্বিগুণ সওয়াব হবে। আত্মীয়তার হক আদায় করার সওয়াব ও দানের সওয়াব।( সহি বুখারী, সহিঃ মুসলিম)।
      মহিলারা যদি চেহারা খোলা না রাখত, তবে রসূল( সঃ) জানতে চাইতেন না যে, মহিলা দুজন কে কে। আর বেলাল( রাঃ) বলতেন না যে, জয়নাব। এবং এও বলতেন না, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব।

  • @badshaibrahim9842
    @badshaibrahim9842 6 ปีที่แล้ว +2

    ماشاء لله

  • @deliciousfood5497
    @deliciousfood5497 3 ปีที่แล้ว

    Hujur akti question sohi hadisa ki asa, mohiladar ki moke dhaka ki foroj, jadar sata daka daya maharam noy tadar sata ki moke kula jata parba

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 2 ปีที่แล้ว

      "নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে।
      গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
      (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
      (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল।
      (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
      হাদীসটি শক্তিশালী।
      আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না।
      ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)।
      মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা)
      এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে।
      তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ--
      (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ)
      (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন)
      যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)।
      কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না।
      এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না।
      ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)।
      বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

  • @mahmudhossain7233
    @mahmudhossain7233 6 ปีที่แล้ว +2

    মাশা অাললাহ

  • @sabinaakterpopy9792
    @sabinaakterpopy9792 5 ปีที่แล้ว +1

    Assalamoylaikum. Kon color pora jabe. Please bolben

    • @jabedhossain7390
      @jabedhossain7390 ปีที่แล้ว

      কাল প্লেইন ডিলা ঢোলা

  • @soheltanvir759
    @soheltanvir759 4 ปีที่แล้ว +4

    হুজুর আপনাকে কিভাবে প্রশ্ন করব,
    হুজুর সাথে হাদীস এবং কুরআন আয়তের নং গুলো বললে ভাল হত, কারন অনেকেই বলে কত নং কুরআনের আয়াত এবং কত নং হাদীসে আছে বল
    যেমন বাকারা ... নং
    বুখারী... নং এভাবে বললে ভাল হত

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว

      রাসুল( সঃ) মদিনায় পদার্পণের পর থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত মেয়েদের সামনাসামনি এবং জনসম্মুখে নসিহত করতেন এবং বায়াত গ্রহণ করতেন । এটা তার জন্য নির্দিষ্ট হওয়ার কোন দলিল নেই। বলবেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ। কিন্তু যাদের বায়াত গ্রহণ করতেন তারা কিন্তু নিষ্পাপ ছিল না। তাদের অবস্থা কি হবে?
      ইবনে আব্বাস মক্কা বিজয়ের বছর মদিনায় হিজরত করে আসেন। বোখারী বর্ণনায় ইবনে আব্বাস বলেনঃ আমি ও আমার মা অসহায় মুসলমানদের মধ্যে ছিলাম। আমি বালকদের মধ্যে, আর আমার মা ছিলেন মহিলাদের মধ্যে অসহায়।
      ( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১২৭৪)।
      তাই দেখা যায় তার বর্ণিত হাদিস গুলো মক্কা বিজয়ের পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট।
      (১) ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেছেন আমি নবী( সঃ) এর সাথে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েছি। ইবনে আব্বাস বলেন,নবী( সঃ) মিম্বর থেকে অবতরণ করলেন। তিনি লোকদের মধ্যে দিয়ে মেয়েদের কাছে এগিয়ে এসে কোরআনের আয়াতটি পড়লেন(------) এবং পড়া শেষে বললেন, তোমরা কি এই প্রতিশ্রুতির উপর অবিচল আছো? মেয়েদের মধ্যে থেকে একজন জবাব দিলো, হ্যাঁ, আমরা অবিচল আছি । সে ছাড়া আর কেউ জবাব দেয়নি।
      ( সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯১৮, ১৯৩১, এবং সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৮২১, ৯২৪, ৯২৬, ৫৪৬০, ৫৪৬১, ৫৪৬৩)।
      (২) ইবনে জুরাইজ মাধ্যমে জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেছেনঃ তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) মেয়েদের কাছে গিয়ে তাদের নসিয়ত করলেন। ---- বেলাল তার কাপড় বিছিয়ে রেখেছিলেন। মেয়েরা এ কাপড়ের উপর সাদকার অর্থ ও জিনিসপত্র নিক্ষেপ করেছিল।-------- আমি বললাম আপনি কি মনে করেন, ইমামের মেয়েদেরকে নসিয়ত করার আছে? তিনি বললেন, এটা অবশ্যই ইমামের কর্তব্য এবং এটা করবেই বা না কেন?( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৯২৭। সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২১)।
      (৩) জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণিত।------ এ কথা বলার সাথে সাথে মাঝখান থেকে কালো চেহারার একটি মেয়ে দাড়িয়ে বলল, কেন হে রাসুল? জবাবে রাসূল( সঃ) বললেন, কেননা তোমরা বেশি বেশি স্বামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো। বর্ণনাকারী বলেন, তখন তারা তাদের অলংকার থেকে সদগাহরূপে কানের দুল ও আংটি বেলালের কাপড়ের উপর নিক্ষেপ করেছিল। (সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২২)।
      বলা বাহুল্য চেহারা খোলা না থাকলে, প্রশ্নকারী মহিলার চেহারা কালো না সুন্দর তা বুঝা যেত না। এছাড়া কানের দুল, হাতের আংটি ইত্যাদি খুলতে হলে অবশ্যই চেহারা ও হাতের কব্জি খুলতে হবে।
      (৪) আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি একদিন মসজিদে নববীতে বসেছিলাম। তখন নবীকে(সঃ) দেখলাম তিনি নারীদের লক্ষ্য করে বলছেন, তোমরা তোমাদের অলঙ্কারগুলো হলেও দান করো। সে সময় জয়নাব তার স্বামী আব্দুল্লাহ ও অনেক এতিমকে ভরণ পোষণ করতেন। তখন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ( রাঃ) তার স্ত্রী জয়নাবকে রাসূলের( সঃ) নিকট পাঠালেন এই কারণে যে, জয়নাব যে এতিমদের ভরণ পোষণ করছেন, দান হিসেবে তা যথেষ্ট হবে কিনা? জয়নাব রাসূলের( সঃ) নিকট গেলেন। একই প্রশ্ন নিয়ে এক আনসার মহিলা সেখানে গেলেন। জয়নাব সেখানে বেলালকে( রাঃ) পেলেন। তাকে বললেন, আপনি রাসুলকে( সঃ) জিজ্ঞেস করুন, আমার স্বামী ও যেসব ইয়াতিম আমার পোষ্য রয়েছে তাদের জন্য আমি যা ব্যয় করছি তা কি দান হিসেবে যথেষ্ট হবে? বেলাল রাসূলের(সঃ) নিকট গিয়ে তাদের কথা বললেন।রসূল( সঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ওই মহিলা দুজন কে কে? বেলাল(রাঃ) বললেন, একজন জয়নাব। রসূল( সঃ) পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, কোন জয়নাব? বেলাল বললেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের স্ত্রী জয়নাব । রসুল( সঃ) বললেন, হাঁ,এর জন্য তার দ্বিগুণ সওয়াব হবে। আত্মীয়তার হক আদায় করার সওয়াব ও দানের সওয়াব।
      (সহি বুখারী, যাকাত অধ্যায়। সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ২১৯৬, ২১৯৭ । সহি সুনানে নাসাঈ, যাকাত অধ্যায়)।
      মহিলারা যদি চেহারা খোলা না রাখত, তবে রসূল( সঃ) জানতে চাইতেন না যে, মহিলা দুজন কে কে। আর বেলাল( রাঃ) বলতেন না যে, জয়নাব। এবং এও বলতেন না, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব। এতে বুঝা যায়, তাদের চেহারা খোলা ছিল।
      এই হাদিসটি আরো কয়েকটি সূত্র থেকে পাওয়া যায়। ( সহিঃ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউস, হাদিস নং- ১৪৫, ১৪৬, ১৯১৯, ১৯২০, ১৯৩২)।

  • @habibaislam7002
    @habibaislam7002 2 ปีที่แล้ว

    hujor ami jodi hijab pori amar matha betha kore..onek cesta korechi kintu ami bertho.. Kintu normal vhabe mathay orna dete pari...ai obosthay ki korte pari

    • @wifiwifi9132
      @wifiwifi9132 2 ปีที่แล้ว +1

      চেষ্টা করেন ইনশাআল্লাহ পারবেন

  • @kingbd3783
    @kingbd3783 5 ปีที่แล้ว +2

    আমি হানাফি মাযহাবের ।কিন্তু ওনার কথা সহিহ ।শুধু মাঝে মাঝে অহংকার করে।

    • @baniadam6300
      @baniadam6300 4 ปีที่แล้ว

      Kono sottikar Alim ohonkar kortay parena, majhay/ moddhay ektu kora hotay paray , shotto r upor jore deyar jonno, sheta ohonkar monay kora uchit na.Apnar chhelay kay jodi kono bhalo kotha bojhan, shay bujhtay na chai, tokhon apni ektu birokto bodh korben ebong kora golai jore diye bojhabar cheshta korben,sherokom arki.

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 4 ปีที่แล้ว +1

      মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
      (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
      (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল।
      (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
      হাদীসটি শক্তিশালী।
      আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না।
      ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)।
      মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা)
      তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ--
      (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ)
      (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন)
      যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)।
      কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না।
      এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না।
      ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)।
      বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

    • @jabedhossain7390
      @jabedhossain7390 ปีที่แล้ว

      এরকম অহংকার অবশ্যই জায়েজ

    • @noberahamed7252
      @noberahamed7252 6 หลายเดือนก่อน

      আপনি আহলে হাদিস এটা কি আপনার পরিচয়??? আল্লাহ্ কুরআনে বলেছেন তোমরা নিযেদের বলো মুসলিম

  • @nur-zahannishu3629
    @nur-zahannishu3629 6 ปีที่แล้ว +4

    ভাই পুরো ভিডিওটা দেন দয়া করে।

  • @khadizatulkobra8836
    @khadizatulkobra8836 4 ปีที่แล้ว

    😍

  • @afanali3890
    @afanali3890 4 ปีที่แล้ว

    Afanali Assalamu Alaikum bahut bahut Shukriya Allah Tala Ki Hai

  • @hosnearapervin9174
    @hosnearapervin9174 2 ปีที่แล้ว

    আমার একটা প্রশ্ন ছিল। সৎ সশুর কি মাহরাম নাকি নন মাহরাম?

  • @AbdulAhad-cy3wb
    @AbdulAhad-cy3wb 5 ปีที่แล้ว

    I like him

  • @mdjwel1378
    @mdjwel1378 6 ปีที่แล้ว +2

    আসসালামুয়ালাইকুম, শায়েখের সাথে যোগাযোগ করার জন্য মোবাইল নামবার টা দিলে খুব উপকার হত। জিবন ঘনিষট এক মাসআলা জানার ছিল খুবই জরুরী, আপনার মুসলিম এক বোন খুবই বিপদে আছে যদি উওর টা জানতাম তাহলে আমার খুব উপকার হত, এটা একটু বড় প্রশ্র তাই লিখা যাচেছ না। আর আমি মককাতেই আছি ।

  • @samsunnaharbegum9875
    @samsunnaharbegum9875 6 ปีที่แล้ว +1

    Aassalmu alikum

  • @RFBBLOG
    @RFBBLOG 4 ปีที่แล้ว +1

    অচেনা বা জালালি কবুতর যদি আমার কবুতরের সাথে আসে, তাহলে সেই কবুতর কি পোষা যাবে???

  • @sppolashnicekhan932
    @sppolashnicekhan932 3 ปีที่แล้ว

    Sura nur no 31

  • @mdimam4158
    @mdimam4158 4 ปีที่แล้ว

    Valo dhonnobad.But aeparanch Dan koto namber hadic. Koto namber.ayet. ..jamon .Zakir niak bolan. Tamon volan.... no koto

  • @nilaakter948
    @nilaakter948 4 ปีที่แล้ว

    18/6/2020

  • @mashiurrahman1817
    @mashiurrahman1817 5 ปีที่แล้ว

    হুজুর চাকরি করি সবাই সুন্দর কাপর পরে পর্দা অনুযায়ী কিন্তূ ত্রকটু ভিবিন্ন কালার ত্রতেকি আমার গুনাহ হবে ?আমিও পরি চুল ডাকা থাকে ৷

    • @evafarjana8933
      @evafarjana8933 ปีที่แล้ว

      আসসালামুয়ালাইকুম দয়া করে ভিডিও টা ভালো করে শুনেন তাহলে বুঝতে পারবেন

  • @goknow1802
    @goknow1802 4 ปีที่แล้ว +1

    মুখ পর্দার দলিল দিন,
    যুক্তি শুনতে চাই না।

  • @eatingandcookingtalent
    @eatingandcookingtalent 5 ปีที่แล้ว +2

    তাই যদি হয় আপনাদের এতো বড় আলেম জাকির নায়েক উনার এক প্রশ্নের জবাব এ বলেন মুখ দেখানো যাবে,

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 5 ปีที่แล้ว +1

      মেয়েদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতর এর অংশ নয়। কথাটি সঠিক বলেই আমি জানি। পুরুষদেরকে তাদের চক্ষুকে সংযত করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তারা চক্ষুকে সংযত করবে কালো ভুত থেকে, না অশরীরি আত্মা থেকে?
      চেহারা ঢাকা ওয়াজিব হলে, বিদায় হজের পর রাসুল( সঃ) খাস আম গোত্রের সুন্দরী মহিলার চেহারা ঢাকার নির্দেশ দিতেন। হঠাৎ দৃষ্টি পড়ার হাদিস থেকেও বুঝা যায় মেয়েদের চেহারা ঢাকা ওয়াজিব নয়। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ ও একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মুমিনীন ছাড়া চেহারা ঢাকার দু' একটা হাদিস পান কিনা খুঁজে দেখতে পারেন।( জাহিলি যুগের সাজ- শয্যার অনুসরণে নিকাব পড়া একটি হাদিস পাবেন)।

    • @eatingandcookingtalent
      @eatingandcookingtalent 5 ปีที่แล้ว

      আপু আমিও জানি সুরা আন নুরের আলকে পর্দার বিধান,14 জন পুরুষ ছাড়া সবার সামনে মাথা থেকে পা পর্যন্ত ডাকতে হবে

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 5 ปีที่แล้ว +1

      @@eatingandcookingtalent
      ডাক্তার জাকির নায়েক সঠিক বলেছেন। এর স্বপক্ষে প্রচুর দলিল আছে। আপনার বক্তব্যের স্বপক্ষে কোরআন ও হাদিস থেকে একটি দলিল ও আপনি উপস্থাপন করতে পারবেন না বলে আমি বিশ্বাস করি।

    • @Bangl-bd
      @Bangl-bd ปีที่แล้ว

      @@abdulwahedkhan6293 মিয়া লুচ্চামি করার যাইগা পান না।
      নারীরা মুখ ডাকলে আপনার বাবার কি?
      আপনাদের মতামত কিছু লুচ্চারাই বলে নারীদের মুখ ডাকার প্রয়োজন নেই।

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว +1

      @@Bangl-bd
      সুনানে আবু দাউদ।
      ⚾⚾⚾⚾⚾
      হাদীস নং-৪১১২। উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ছিলাম এবং তাঁর নিকট মাইমূনাহ (রাঃ)-ও ছিলেন। এ সময় ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) (অন্ধ সাহাবী) এলেন। ঘটনাটি আমাদের উপর পর্দার হুকুম নাযিলের পরের। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তার থেকে আড়ালে চলে যাও। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে কি অন্ধ নয়? সে তো আমাদের দেখতে ও চিনতে পারছে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদিও সে অন্ধ কিন্তু তোমরা উভয়ে কি তাকে দেখছো না?
      ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, এ বিধান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট। তুমি কি ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)-এর বাড়িতে ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-এর ইদ্দত পালনের বিষয়টি লক্ষ করো না? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-কে বলেছেনঃ ’’তুমি ইবনু উম্মু মাকতূমের বাড়িতে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ লোক। তুমি সেখানে খোলামেলা পোশাকে থাকতে পারবে।’’ (সুনানে আবু দাউদ,[ তাহকিককৃত], হাদীস নং- ৪১১২)।

  • @brightmoon7820
    @brightmoon7820 5 ปีที่แล้ว

    আস সালামু আলাইকুম
    আমার শায়েখের কাছে কিছু প্রশ্ন আছে...কিভাবে করবো?

  • @kamaluddin5287
    @kamaluddin5287 ปีที่แล้ว

    আপনার বক্তব্য গুলির পক্ষে কোরআন কি বলে সেটা বলছেন না কেন।আপনি যে গুলি বলছেন এবং শর্তের কথা বলছেন সেগুলে কোথা থেকে বলছেন সেটা তো বলছেন না।আশা করি রেফারেন্স গুলি কোরআন থেকে দিবেন।

  • @skrasel2660
    @skrasel2660 6 ปีที่แล้ว

    ভাই শায়েখের নাম্বার টা দেন প্লিজ

  • @vhavuk3901
    @vhavuk3901 4 ปีที่แล้ว

    আলেম সাহেব আমি তো মেয়েদের চোখ দেখেও আকর্ষন অনুভব করি। আমার দুই বন্ধু একটা বোরকা পরা মেয়ের চোখ দেখেই ওর পিছে পিছে ঘুরতো। এখন মেয়েদের চোখ ঢাকারও ব্যবস্থা করা যায় কিনা দেখবেন। কারণ প্রেম হয় চোখ দেখে।

    • @AppleApple-bw8fb
      @AppleApple-bw8fb 2 ปีที่แล้ว +2

      ভুলে যাবেন না ছেলেদের চোখের পর্দা আছে

    • @jabedhossain7390
      @jabedhossain7390 ปีที่แล้ว

      তুমি সয়তানের ধোকায় পডে আছ

  • @ZacharyCook-mk2is
    @ZacharyCook-mk2is 5 ปีที่แล้ว

    স্বামীর সামনে স্ত্রী কি রকম পর্দা করবে৷৷

    • @istiaqahmed562
      @istiaqahmed562 ปีที่แล้ว

      কোনো পর্দা নেই

  • @cosmictradeconcern6825
    @cosmictradeconcern6825 3 ปีที่แล้ว +1

    মাদানি সাহেব কোরান বিরুদ্ধ কথা বলছেন। ছি

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว

      @@MonowaraSayyeda
      গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
      (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
      (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল।
      (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
      নাসিরুদ্দিন আলবানী হাদীসটির সনদ বিশ্লেষন পূর্বক হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।
      আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারী, হাদীস নং- ৩৯১৩ এবং সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ৬২৫৪)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না।
      ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)।
      চেহারা ঢাকা যদি উত্তম হতো, তবে রসুল(সঃ) আসমাকে চেহারা ঢাকার নির্দেশ দিতেন।

  • @tahminatina8356
    @tahminatina8356 4 ปีที่แล้ว

    Apnar meyeder nie kotha bolar khetre aro shalin & shongjoto howa uchit.

    • @MonowaraSayyeda
      @MonowaraSayyeda 3 ปีที่แล้ว

      Apniki pagol matha thik ache

    • @MonowaraSayyeda
      @MonowaraSayyeda 3 ปีที่แล้ว

      Oshalin ki amon bollo kew churi korle take bujhate gele jodi na bola jay je tumi chor taileto kawke kichu shekhano jabena

  • @syedarafiahabibsurma3540
    @syedarafiahabibsurma3540 5 ปีที่แล้ว

    Basay genji pora jabe meyeder

    • @jabedhossain7390
      @jabedhossain7390 ปีที่แล้ว

      অবশ্যই শুধু সামীর সামনে,বেগানা কারও সামনে যাওয়া যাবেনা

  • @riyaislam7790
    @riyaislam7790 5 ปีที่แล้ว +4

    মহিলাদের চেহারা ডাকার কথা কোথায় আছে?কোরআন এ?নাকি সহিহ হাদীস এ??আল্লাহ্‌ যদি মহিলাদের চেহারা ডাকার কথা বলতেন তাহলে পুরুষ দের চেহারা ও ডাকার কথা বলতেন,,কারণ পুরুষ দের চেহারায় ও তো আকর্ষণ থাকে?

    • @riyaislam7790
      @riyaislam7790 5 ปีที่แล้ว +2

      কোরআন এ তো পর্দার কাপড়ের রঙ এর ব্যাপারে কিছু উল্লেখ নেই??হয়তো সে সময় নারীদের কাছে ঐ কালো রঙ এর কাপড় ছাড়া আর কোনো বড় কাপড় ছিলোনা?আর নারীদের মাথার কাপড় বুকে ফেলে দিতে বলা হয়েছে কিন্তু মুখমণ্ডল ডাকতে হবে এমন কোনো আদেশ দেওয়া হয়েছে কি কোরআন এ??

    • @hasanjannat6044
      @hasanjannat6044 4 ปีที่แล้ว +1

      Sagol, tore বিবাহ দিবে , না তুই করবি।

    • @istiaqahmed562
      @istiaqahmed562 ปีที่แล้ว

      Sura Ahzab ayat 59

  • @sabinasabina4927
    @sabinasabina4927 4 ปีที่แล้ว +1

    মাশাআল্লাহ