অনলাইনে খতিয়ান এন্ট্রি দেয়ার পরেও ভূমি অফিসে যেতে হয়। কারন টাকা না দিলে খতিয়ানটি অনলাইনে অনুমোদন হয় না এবং ব্যবহারকারীর প্রফাইলে তা দেখায় না। তাই বাধ্য হয়ে খাজনা দিতে অফিসে গিয়ে টাকা গুনতে হয়।
সময় এসেছে সকল ভুমি অফস দুর্নীতি মুক্ত করার। অসাধু অফিসারদের অপসারণ করে। ভালো লোকদের নিয়োগ দেওয়ার। যে সকল ভুমি অফিসার ঘুষ খেয়ে সম্পদের পাহাড় করেছে তাদের বিচার করার
পাসপোর্ট অফিসেও একই অবস্থা এনআইডি, জন্ম নিবন্ধন, কারো সাথে তাদের কোন যোগাযোগ নাই এনআইডি কার্ড এবং জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দেওয়ার পরও হাতে টাইপ করতে হয় এতে অনেক ভুল হয় টাকা দিলে সাথে সাথে ডেট পাওয়া যায় না দিলে দুই মাস অপেক্ষা করতে হয় বিচিত্র এই দেশ বিচিত্র এর অনলাইন সিস্টেম
আমি কিছুদিন আগে চট্টগ্রামের রাউজান ভুমি অফিসে পৈত্রিক ধানী জমির খাজনা দিতে গিয়ে অতিরিক্ত টাকা দাবী করার কারণে খাজনা পরিশোধ করতে পারিনি। সাধারণ মানুষ যুগের পর যুগ ধরে ভুমি অফিসের অসাধু চক্রের কাছে জিন্মি হয়ে আছে। জানামতে, বর্তমান ভুমি মন্ত্রী এ সংক্রান্ত অনিয়ম দুর করার জন্য আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। উনার জন্য মন ভরে দোয়া করছি।
ভূমি অফিসের দূর্নীতি দমন করা সম্ভব হবে না। কারন আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নিয়ে খেলা করে তারা। তাদের কাছে টাকা দরকার বেশি।তাই তারা জাল দলিল দিয়ে নামজারি করে দেওয়া হয়।
আবেদন করার ধরন ই মিউটেশন/অনলাইনে মাধ্যমে করেছেন কিন্তু বাকি ১২/১৪ টা পদক্ষেপ বা কাজের অগ্রগতির জন্য যদি এসিল্যান্ড অফিস বা,ভুমি অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারী দের দারস্থই হতে হয়, তাহলে নাগরিক কিভাবে সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে? ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভয় ভিতি দেখিয়ে পূর্বের ন্যায় ঘুষের টাকা আদায় করে যাচ্ছে। আর অন্যদিকে সরকার সেবা গ্রহীতাদের কাছ থেকে অগ্রিম রাজস্ব আদায় করে নিচ্ছে। গ্রহীতারা শুধুমাত্র সরকারি ফি অগ্রিম দিয়েও ভূমি অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের ঘুষের টাকা না দিয়ে দিলে তারা সেবা পাচ্ছে না ও বছরের পর বছর ভূমি অফিসে দৌড়াদৌড়ি করেই চলছে। এখন যা হয়েছে সেটা সরকার নিজের রাজস্ব আদায় করার জন্য করেছে, জনগণের জন্য নয়,।জনগণের জন্য করতে হলে ভূমি অফিসের ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে এবং তা নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ করে এসিল্যান্ড নায়েব ও কানুনগো এদের ছয় মাস অন্তর অন্তর বদলি করতে হবে কেননা এরাই ঘুষের টাকা নিয়ে থাকে।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলার সকল ভূমি অফিসে তদন্ত করার জন্য অনুরোধ করছি। টাকা ছাড়া কোনো নামজারি হয় না এখানে। টাকা না দিলে হয়রানির শিকার হতে হয় জনগণ কে।
গোপালগঞ্জে ভূমি অফিসে এবং তফসিল অফিসে বিভিন্ন ধরনের সিন্ডিকেট চলে এখানে টাকা পয়সা ছাড়া কোন কাজ নাই আপনারা যদি পারেন গোপালগঞ্জের ভিতরে ঢুকে একটু রিপোর্ট করেন
৫০ টাকার জায়গাই ৩ হাজার টাকা খাজনা নেয় আর ৫০ টাকার চেক দেয়। প্রথম অবস্থায় খাজনা দিতে গিয়ে হোল্ডিং নাম্বারের জন্য ভুমি অফিসে যেতে হয় আর তখন তারা ইচ্ছে করে ৩০০ জায়গাই ৩ হাজার বসিয়ে দেখাই আপনার খাজনা ৩ হাজার এভাবে টাকা নেয়।
আমাদের দাদার জমি আমার ৩ কাকা তারা বিক্রি করে ফেলছে, আমরা জানি ও না। এ বেপারে একটা রিপোর্ট করা যায় কিনা। আমার বাবাকে বাদ দিয়ে জমি বিক্রি করা হলো বাবার সাইন নকল করে
ভূমি অফিসের কর্মচারীরা টাকা ছাড়া কাজই করে না।
সাংবাদিক ভাই কে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর খবর উপস্থাপন করেছেন।বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে দুর্নীতির আখরা সেবা'র নামে চলে হয়রানি ভোগান্তি সকল মানুষকে।
আমার প্রজা সরকারি কমকর্তা লোকজন এদেশের রাজা । এদের কাছে আমার জিম্মি। দেখার কে নাই, সাংবাদিকরা এদের কাছে টাকায় বিক্রি হয়।
ভুমি অফিসে টাকা খাওয়াতে খাওয়াতে আজ অসহায়। নিজের কেনা জায়গা ভোগ করতে পারছিনা। শুধু ডেট পড়ে কোন সুরাহা হয়না
দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন ভূমি অফিসে একেই অবস্তা,টাকা না দিলে কোন সেবা মিলে না,প্রতিটি পদে হয়রানি শিকার সাধারণ মানুষ।
কঠোর শাস্তির বিধান রাখা জরুরি প্রয়োজন।
ধন্যবাদ।
খালি টাকা আর টাকা!
খালি ভাবি এসব সরকারি মানুষ কিভাবে আখিরাতে হিসাব দিবে?
সাংবাদিককে ধন্যবাদ
ভূমি অফিসের দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে।
অনলাইনে খতিয়ান এন্ট্রি দেয়ার পরেও ভূমি অফিসে যেতে হয়। কারন টাকা না দিলে খতিয়ানটি অনলাইনে অনুমোদন হয় না এবং ব্যবহারকারীর প্রফাইলে তা দেখায় না। তাই বাধ্য হয়ে খাজনা দিতে অফিসে গিয়ে টাকা গুনতে হয়।
ভূমি অফিসে টাকা ছাড়া কাজ হয় না, এটা এখন ওপেন সিক্রেট।
এমন ভিডিও আরো চাই ভাই
এই সমস্যা শেষ হবে পৃথিবী থেকে চলে যাওয়ার পরে 😡😡😡😡😡😡😡😡
খুব সুন্দর খবর
ধন্যবাদ
আপনাকে
অনেক মানুষ জমি হারাচ্ছে এই দালালদের খপ্পরে পরে।
সময় এসেছে সকল ভুমি অফস দুর্নীতি মুক্ত করার। অসাধু অফিসারদের অপসারণ করে। ভালো লোকদের নিয়োগ দেওয়ার।
যে সকল ভুমি অফিসার ঘুষ খেয়ে সম্পদের পাহাড় করেছে তাদের বিচার করার
পাসপোর্ট অফিসেও একই অবস্থা
এনআইডি, জন্ম নিবন্ধন, কারো সাথে তাদের কোন যোগাযোগ নাই
এনআইডি কার্ড এবং জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দেওয়ার পরও হাতে টাইপ করতে হয়
এতে অনেক ভুল হয়
টাকা দিলে সাথে সাথে ডেট পাওয়া যায় না দিলে দুই মাস অপেক্ষা করতে হয়
বিচিত্র এই দেশ বিচিত্র এর অনলাইন সিস্টেম
এর বিচার চাই
৩ ডিসিমাল বাড়ির খাজনা দিতে ১২ হাজার টাকা লেগেছে সময় লেগেছে ৩ মাস
সংবাদিক ভাই কে ধন্যবাদ এই ঘটনা তুলেধরার জন্য
জেলা ভিত্তিক দূর্নীতি গুলা তুলে ধরুন, যেমন বরিশালের ভূমি অফিস, নির্বাচন, পাসপোর্ট, এবং জনগণের মতামত নিন
আমি কিছুদিন আগে চট্টগ্রামের রাউজান ভুমি অফিসে পৈত্রিক ধানী জমির খাজনা দিতে গিয়ে অতিরিক্ত টাকা দাবী করার কারণে খাজনা পরিশোধ করতে পারিনি। সাধারণ মানুষ যুগের পর যুগ ধরে ভুমি অফিসের অসাধু চক্রের কাছে জিন্মি হয়ে আছে। জানামতে, বর্তমান ভুমি মন্ত্রী এ সংক্রান্ত অনিয়ম দুর করার জন্য আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। উনার জন্য মন ভরে দোয়া করছি।
ধন্যবাদ সাধারণ মানুষগুলোর জন্য একটু সুবিধা করে দেন স্যার
ভূমি অফিসের দূর্নীতি দমন করা সম্ভব হবে না। কারন আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নিয়ে খেলা করে তারা। তাদের কাছে টাকা দরকার বেশি।তাই তারা জাল দলিল দিয়ে নামজারি করে দেওয়া হয়।
ইউনিয়ন পরিষদের ভূমি অফিস গুলো4000 টাকার কমে কোন নামজারি করেনা
দিনাজপুর হাউজিং অফিস নিয়ে, নিউজ করবেন প্লিজ,, সেখানে ব্যাপক অনিয়ম হচ্ছে।।
মিরসরাই ভূমি অফিসে চলছে সীমাহীন হয়রানি ও দূর্নীতি সংশ্লিষ্টদের তদন্তের আহ্বান জানায়।
কচুর, অনলাইন, সমস্যা, আরো, বারছে, আগে, জারা, খাজনা, দিছে, এখন, খাজনাই, দেওয়া,ই, কস্ট, হয়ে, গেছে
এটা তো সব খানে একই আবস্তা
ডিজিটাল বাংলাদেশ শুধু নামের ভিতরে সীমাবদ্ধ থেকে যাবে
আবেদন করার ধরন ই মিউটেশন/অনলাইনে মাধ্যমে করেছেন কিন্তু বাকি ১২/১৪ টা পদক্ষেপ বা কাজের অগ্রগতির জন্য যদি এসিল্যান্ড অফিস বা,ভুমি অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারী দের দারস্থই হতে হয়, তাহলে নাগরিক কিভাবে সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে? ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভয় ভিতি দেখিয়ে পূর্বের ন্যায় ঘুষের টাকা আদায় করে যাচ্ছে। আর অন্যদিকে সরকার সেবা গ্রহীতাদের কাছ থেকে অগ্রিম রাজস্ব আদায় করে নিচ্ছে। গ্রহীতারা শুধুমাত্র সরকারি ফি অগ্রিম দিয়েও ভূমি অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের ঘুষের টাকা না দিয়ে দিলে তারা সেবা পাচ্ছে না ও বছরের পর বছর ভূমি অফিসে দৌড়াদৌড়ি করেই চলছে। এখন যা হয়েছে সেটা সরকার নিজের রাজস্ব আদায় করার জন্য করেছে, জনগণের জন্য নয়,।জনগণের জন্য করতে হলে ভূমি অফিসের ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে এবং তা নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ করে এসিল্যান্ড নায়েব ও কানুনগো এদের ছয় মাস অন্তর অন্তর বদলি করতে হবে কেননা এরাই ঘুষের টাকা নিয়ে থাকে।
বাংলাদেশ থেকে কখনও ঘুষ কেলেঙ্কারি মুছে ফেলা যাবেনা
অনলাইনে পর্চা আবেদন করিলাম কিন্তু ১০ দিনে ডাকযোগে পাঠাবার কথা কিন্তু বিশ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর এখনো পাইনি অনলাইনে অনলাইনে
জমি রেজিষ্ট্রেশন করার সাথে মিউটেশন হলে হয়রানি ও দূর্নীতি কমবে বলে অনেকে মনে করেন।
আমিন 🤲
ধন্যবাদ
বাটপারি অফিস মানেই ভূমি অফিস
সেবা প্রার্থী ব্যক্তিদের সাথে এসিলেন মহোদয় মনিবের নেই আচরণ করে। তাদের আইনের আওতায় নির্দিষ্টান্তমূলক শাস্তি স্বপক্ষে মত পোষণ করছি।
আমি মাদারীপুর পৌরসভার আমি অফিসের খাজনা দেওয়ার অনলাইন বন্ধ নাকি জানতে চাই
পুরো ডিপার্টমেন্ট টাই ভেজাল,,,
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলার সকল ভূমি অফিসে তদন্ত করার জন্য অনুরোধ করছি। টাকা ছাড়া কোনো নামজারি হয় না এখানে। টাকা না দিলে হয়রানির শিকার হতে হয় জনগণ কে।
টাকা ছাড়া কোনো কাজ অ হইনা এর নাম অ সোনার বাংলাদেশ
গোপালগঞ্জে ভূমি অফিসে এবং তফসিল অফিসে বিভিন্ন ধরনের সিন্ডিকেট চলে এখানে টাকা পয়সা ছাড়া কোন কাজ নাই আপনারা যদি পারেন গোপালগঞ্জের ভিতরে ঢুকে একটু রিপোর্ট করেন
আমি আজ বিশ দিন ধরে খাজনা পরিশোধ করতে যাছি ভুমি সারবার বন্ধ বলে
জাপানের হিরোশিমার মতন হলে,বাংলাদেশে আমার মনে হয় সব ঠিক হয়ে যাবে,দুর্নীতি সব কমে যাবে ।
বি আর এস রেকটে 1/1খতিয়ান সরকার খারিজ করার জন্য উন্মুক্ত করলেও তা খারিজ করতে বিপুলসংখ্যক টাকা দাবি করা হচ্ছে।এর প্রতিকার কি জানতে চাই।
ভাই পাবনা জেলা সুজানগর আছেন ৮ হাজার টাকা নেই নামজারি করতে
ছয় মাসে করছি অনেক টাকা গাড়ি ভাড়া দিয়ে আজকে আসেন কালকে আসেন এভাবে হয়রানি করে কাজটা সম্পন্ন করতে পারিনি
অনলাইন সেবা ভুমি কর্ম কর্তারা বন্দ করে টাকা আদায় করে খোথাও কথা বলে পতিকার পাওয়া যায় না।
৫০ টাকার জায়গাই ৩ হাজার টাকা খাজনা নেয় আর ৫০ টাকার চেক দেয়।
প্রথম অবস্থায় খাজনা দিতে গিয়ে হোল্ডিং নাম্বারের জন্য ভুমি অফিসে যেতে হয় আর তখন তারা ইচ্ছে করে ৩০০ জায়গাই ৩ হাজার বসিয়ে দেখাই আপনার খাজনা ৩ হাজার এভাবে টাকা নেয়।
সব থেকে খারাপ জাইগা ভূমি অফিস
ভূমি অ নিয়ম থেকে রেহাই চাই প্রধানমন্ত্রী
এটা সারা বাংলাদেশেই চলছে😭
দালাল লাগে কেন। যারা ফাইল প্রস্তুত করেন তাদেরকে এজেন্ট বলা উচিৎ।
Emon online korar dorker ki
নিজের কাজ নিজে করেন,করতে করতে বুঝেজাবেন। পয়সা ছাড়া আমরা সেবাদিতে ভূলে যাচ্ছি।
স্যার আমার জমি আমার গাছ এখন নাকি অন্য কাওকে গাছের ভাগ দিতে হবে please help
কোনো দালাল নয় পিয়ন যা বলবে তাই হয় ওখানে
Tk dile Kotha bole...
ভাই আপনারা একটু গোপালগঞ্জ রঘুনাথপুরে সিলনা অফিসে একটু তদারকি করে নেয় গোপন ক্যামেরা নিয়ে একটু ঢোকেন
ভুমি অফিসে টাকা ছাড়া কথা ও কয় না।
Acca Ei tv to chada cheye cilo paynai to.
৮ হাজার টাকা দিয়া মিঊটেশন করলাম।
১ মাস বসেছিলাম টাকা দেইনি বলে।
পরে টাকা দেওয়ার পর ১ ঘন্টায় কাজ করে দিছে৷
Salute journalism
অফিসারদের সাজার আওতায় আনা জরুরি প্রয়োজন।
জয়যুক্ত জয়যাত্রা
Manus jodi omanus hoy,
Amra kosto kortei hobe
একটি নামজারি করতে কি যে হয়রানি হচ্ছি বলার শেষ নেই।শুনানির তারিখ।হচ্ছে না।
ডিজিটাল করে আরো টাকা কামনোর সুবিধা করে দেওয়া হয়ছে?
অধিকাংশ ভূমি অফিসে ঘুষ ছাড়া কাজ হয় না
ভায়েরা কিছুই বলবেন না , এইটা হলো স্বর্নের বাংলাদেশ
Only vumi office na 1 ta office o nai jekhane tk sara kaj hoi
Sarkari
Officer name deshi
Word ar tk kai 😀😀😀
Officer name sobai dakat
Digital deshi 😀😀😀😀
আমাদের দাদার জমি আমার ৩ কাকা তারা বিক্রি করে ফেলছে, আমরা জানি ও না। এ বেপারে একটা রিপোর্ট করা যায় কিনা। আমার বাবাকে বাদ দিয়ে জমি বিক্রি করা হলো বাবার সাইন নকল করে
অনলাইন এ হয়না দেখচি
আসসালামু আলাইকুম আমি প্রবাসে থাকি আমার একটা নাম জারির জন্য ভূমি অফিসে নিয়ন ৫০ হাজার টাকা দাবি করে তাহলে আমি কিভাবে খাজনা দিব
Digital dakat ar deshi
Ako😮😮😮😮
টাকা দিবেন এবং টাকা জমার রশিদ নিবেন। যত টাকা নিবেন দিব কিন্তু সরকারি রশিদ দিতে হবে
ডিজিটা করায় সুবিদা জদি না পাই ডিজিটালের মানে কি
আইডি কার্ড জমা নিতে ১৫০ টাকা নিচ্ছে
কিছু করার নাই সব আমরা আমরাই।😅
ছিঃ তিব্র নিন্দা জানাচ্ছি
ভূমি সেবা যেমন ডিজিটাল হলো,
দালালি আর ঘুষ ও ডিজিটাল হইছে।
Banke taka dewa hok
বাস্তবের সাথে কাজে কোন মিল নেই।
এদের জ্বালায় আমরা মরে যাচ্ছি
এই দেশে এনালগ বলেন বা ডিজিটাইলেজেশ যাই বলুন, সবই গলার কাটা,,
ডিজিটাল একটি স্বাবদ ব্যার্থ
দালাল মুক্ত অফিস চাই
Manoneo prodhan montre bhume ofecty dakhun
আমার কাছ। থেকে টাকা নিয়ে কাজ করছে না
অদের মাইর দেন,,,,
90% officers ( Harami).
টাকা নিয়ে ওতারা ঠিক করে কাজ টা করছে না
ক্যামেরা দেখে নাটক
টাকা ছাড়া সরকারি অফিসে একটা চুল ও নড়ে না
ডিজিটাল করায় নতুন দানদা বের হইছে
Bhaiya madrasa ka new song Ravi gurjar Rock MP3 aur Dada Nagar jagah rameshwar karega se helpline
Taka cara kisui hoina.
ডিজিটাল বলতে কিছুই হয় নাই।
Chi Bangladesh chi 🔥
হায়ার অথরিটি যদি ঠিক থাকে তাহলে ডিজিটাল লাগে না, ডিজিটাল সিস্টেম আছে কিন্তু হায়ার অথরিটি ভালো না, সেখান থেকে সেবা পাওয়া অনেক কঠিন???
Bhumi office a 50 lak taka diye chakori nile o loss nai. Kamano jay kuti kuti. Takare taka . Bhumi office a chakori mane e. Takar godawn.
এতো অবৈধ কাজ