অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। পরবর্তীতে ভিডিও দিব। বর্তমানে মোট জিআই পণ্য ৪৪টি। ০১. সম্প্রতি ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪; সর্বশেষ ৪৪তম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে? উত্তর: শেরপুরের ছানার পায়েস। অথবা; ৪৪তম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে- উত্তর: শেরপুরের ছানার পায়েস। শেরপুর জেলার অন্যতম শতবছরের ঐতিহ্যবাহী খাবার হলো ছানার পায়েস যা অনেকের কাছে রসমালাই হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন থেকে জেলাবাসীর দাবি ছিল সুস্বাদু এই খাবার জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির। অবশেষে ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেল ছানার পায়েস।
০১. সম্প্রতি ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪; ৪৪তম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে? উত্তর: শেরপুরের ছানার পায়েস। অথবা; ৪৪তম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে- উত্তর: শেরপুরের ছানার পায়েস। শেরপুর জেলার অন্যতম শতবছরের ঐতিহ্যবাহী খাবার হলো ছানার পায়েস যা অনেকের কাছে রসমালাই হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন থেকে জেলাবাসীর দাবি ছিল সুস্বাদু এই খাবার জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির। অবশেষে ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেল ছানার পায়েস। জেলার তুলসীমালা ধানকে ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর জেলার আরেক ঐতিহ্যবাহী খাবার ছানার পায়েসকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির আবেদন করা হয়। চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারী ছানার পায়েসকে ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির আবেদন করে শেরপুর জেলা প্রশাসন। এরপর নানা তথ্য সংগ্রহ এবং এই খাবারের বিশেষত্ব যাচাই করে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান স্বাক্ষরিত চিঠিতে ছানার পায়েসকে জিআই পণ্য হিসেবে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে এই তথ্য নিশ্চিত করেন জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক মেধাস্বত্ববিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড প্রপার্টি রাইটস অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউআইপিও) নিয়ম মেনে বাংলাদেশের শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্ক অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) এই স্বীকৃতি ও সনদ দিয়ে থাকে। যারা জিআইয়ের জন্য আবেদন করেন, তাদেরই দেওয়া হয় মেধাস্বত্ব। চাইলেই জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়া যায় না। বেশ কিছু প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে হয়। আবেদনকারী কর্তৃপক্ষ বা ব্যক্তিকে কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি যে মৌলিকভাবে শুধু বাংলাদেশেই হয়, তার প্রমাণ দিতে হয়। ডিপিডিটির একটি কমিটি তা মূল্যায়ন করে ওই স্বীকৃতি দেয়। এরপর সংস্থাটির জার্নালে তা প্রকাশ করা হয়। এদিকে জেলার অন্যতম শতবছরের ঐতিহ্যবাহী খাবার ছানার পায়েস বা রসমালাই জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় উৎসবে মেতেছে সাধারন জনতা। স্বীকৃতি পাওয়ার পর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভিতরে অনেককে দেখা গেছে মিষ্টি বিতরন করতে। এবিষয়ে আওয়ার জেলা প্রতিষ্ঠাতা দেলোয়ার হোসাইন বলেন, জেলাবাসীর প্রাণের দাবি ছিল যেন শেরপুরের ছানার পায়েস জিআই পণ্য হিসবে স্বীকৃতি পায়। অবশেষে এখন আমাদের সেই দাবি পূরন হয়েছে। অনুরাধা মিষ্টান্ন ভান্ডার এর স্বত্বাধিকারী বাপ্পি দে জানান, জিআই পণ্য হিসেবে ছানার পায়েসের স্বীকৃতি শেরপুর জেলাকে বিশ্বের দরবারে অন্য ভাবে চেনাবে। একদিকে যেমন এই ছানার পায়েস দেশের পাশাপাশি বিদেশে রপ্তারি হবে। অন্যদিকে দেশের অর্থনীতিতে অনন্যা ভূমিকা রাখবে এই পণ্যটি। জেলা প্রশাসক বাসস'কে জানান, ছানার পায়েস ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় শেরপুরের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। দেশের সব জেলাসহ সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে এই ছানার পায়েস বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত হবে বৈদেশিক মুদ্রা।
নদীবন্দরের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৪টিতে চট্টগ্রামের সন্দ্বীপকে ৫৪তম নদীবন্দর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপকূলীয় নদীবন্দরের সীমানা নির্ধারণ করে মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) ওই প্রজ্ঞাপন গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। এটি হচ্ছে দেশের একমাত্র উপকূলীয় নদীবন্দর। সন্দ্বীপসহ বর্তমানে নদীবন্দরের সংখ্যা ৫৪টি। এর মধ্যে ৪টি বড় নদী বন্দর হচ্ছে ঢাকা (সদরঘাট), নারায়ণগঞ্জ, চাঁদপুর ও বরিশাল। এছাড়া দেশের কন্টেইনার টার্মিনাল নদীবন্দর হচ্ছে ঢাকার পানগাঁও। একই দিনে পৃথক গেজেটে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআইডব্লিউটিএ) সন্দ্বীপ উপকূলীয় নদীবন্দরের সংরক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। সন্দ্বীপকে নদীবন্দর ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপনে নদীবন্দরের চারদিকের সীমানার অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ উল্লেখ করা হয়। ভূ-ভাগের সীমানার বর্ণনা দিয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সন্দ্বীপ দ্বীপের চারপাশের তীরের সাধারণ ভরাকটালের সময় সর্বোচ্চ পানি সমতল থেকে ভূ-ভাগের দিকে ৫০ মিটার পর্যন্ত এর সীমানা বিস্তৃত। সন্দ্বীপ উপকূলীয় এলাকার ওই সীমানার মধ্যে খালগুলো নদীবন্দরের সীমানার আওতাভুক্ত হবে।
@@sumusumaiya3948 মার্চ ২৯, ২০২৪ পত্রিকা থেকে প্রাপ্ত তথ্য: বাংলাদেশের ৩ টি সমুদ্রবন্দর হচ্ছে চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা। কিন্তু ৪র্থ সমুদ্র-বন্দর মাতারবাড়ি এখনও উদ্বোধন করা হয়নি। অনুমান করা হচ্ছে, ২০২৬ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে গভীর সমুদ্র-বন্দরটির (মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর ) বহুমুখী টার্মিনাল কন্টেইনার জাহাজের জন্য প্রস্তুত এবং উদ্বোধন করা হবে। এজন্য এখন ৩টি সঠিক কিন্তু ২০২৬ সাল থেকে উদ্বোধন করার পর ৪টি হবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। পিডিএফ ফাইল এখনও তৈরি করা হয়নি। pdf এর পরিবর্তে Community পোস্ট গুলো ধারাবাহিক ভাবে দেখলে আপনার জন্য অনেক সহায়ক হবে। কারণ কমিউনিটি পোস্টে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দেওয়া আছে এবং পোস্টগুলো স্পষ্টভাবে পড়া যায় যা দেখতে পারেন। আপনি প্রথমে Math Bangla GK লেখার উপর ক্লিক করবেন অর্থাৎ চ্যানেলের নামের উপর ক্লিক করবেন। ক্লিক করার পর দেখবেন প্রথমে Home, Videos, Shorts, playlists, Community লেখা আছে। playlists লেখা কে টাচ্ করে একটু বামে সরিয়ে দিলে Community লেখা আসবে এরং Community এর উপর ক্লিক করলেই সবগুলো পোস্ট ধারাবাহিকভাবে দেখতে পারবেন।
@@mathbanglagk Thank you for welcoming me such a beautifull way. However,I used to watch your video. All of your videos really aid me to expand my knowledge skill. I will take admission test in 2024 at DU,CU University.
![[LIVE] : ONE ลุมพินี 91 | คู่เอก "คมอาวุธ vs อเล็กเซย์"](http://i.ytimg.com/vi/V0RkEfYFsgM/mqdefault.jpg)
সর্বশেষ নিবন্ধিত/সনদপ্রাপ্ত ৮টি জিআই পণ্য:
৫১তম → দিনাজপুরের বেদানা লিচু
৫০তম → কুমারখালীর বেডশিট
৪৯ তম → বরিশালের আমড়া
৪৮তম → অষ্টগ্রামের পনির
৪৭তম → কিশোরগঞ্জের রাতা বোরো ধান
৪৬তম → গাজীপুরের কাঁঠাল
৪৫তম → সিরাজগঞ্জের লুংগি
88তম → শেরপুরের ছানার পায়েস
বর্তমানে সর্বমোট জিআই পণ্য ৫১ টি। GI পণ্য একটি বিতর্কিত প্রশ্ন। কারণ এটি প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয়।
আমি আজকে আপনার চেনেল subscribe
করলাম
Thank you so much. Always welcome dear brother......
Tnx sir
Math Bangla GK ইউটিউব চ্যানেলকে সব সময় সাপোর্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ
Gi ponno niya ekta vedio den Please
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। পরবর্তীতে ভিডিও দিব।
বর্তমানে মোট জিআই পণ্য ৪৪টি। ০১. সম্প্রতি ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪; সর্বশেষ ৪৪তম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে? উত্তর: শেরপুরের ছানার পায়েস।
অথবা; ৪৪তম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে-
উত্তর: শেরপুরের ছানার পায়েস।
শেরপুর জেলার অন্যতম শতবছরের ঐতিহ্যবাহী খাবার হলো ছানার পায়েস যা অনেকের কাছে রসমালাই হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন থেকে জেলাবাসীর দাবি ছিল সুস্বাদু এই খাবার জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির। অবশেষে ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেল ছানার পায়েস।
❤❤❤
Math Bangla GK ইউটিউব চ্যানেলকে সব সময় সাপোর্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ
❤
Math Bangla GK ইউটিউব চ্যানেলকে সব সময় সাপোর্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ
আমি নতুন
Thank you so much. Always welcome dear brother......
শেরপুরের ছানার পায়েস একেক জায়গায় একেক রকম তথ্য,কোনটি সঠিক তথ্য, কনফিউশন
০১. সম্প্রতি ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪; ৪৪তম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে? উত্তর: শেরপুরের ছানার পায়েস।
অথবা; ৪৪তম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে-
উত্তর: শেরপুরের ছানার পায়েস।
শেরপুর জেলার অন্যতম শতবছরের ঐতিহ্যবাহী খাবার হলো ছানার পায়েস যা অনেকের কাছে রসমালাই হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন থেকে জেলাবাসীর দাবি ছিল সুস্বাদু এই খাবার জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির। অবশেষে ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেল ছানার পায়েস।
জেলার তুলসীমালা ধানকে ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর জেলার আরেক ঐতিহ্যবাহী খাবার ছানার পায়েসকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির আবেদন করা হয়।
চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারী ছানার পায়েসকে ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির আবেদন করে শেরপুর জেলা প্রশাসন। এরপর নানা তথ্য সংগ্রহ এবং এই খাবারের বিশেষত্ব যাচাই করে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান স্বাক্ষরিত চিঠিতে ছানার পায়েসকে জিআই পণ্য হিসেবে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে এই তথ্য নিশ্চিত করেন জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক মেধাস্বত্ববিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড প্রপার্টি রাইটস অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউআইপিও) নিয়ম মেনে বাংলাদেশের শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্ক অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) এই স্বীকৃতি ও সনদ দিয়ে থাকে। যারা জিআইয়ের জন্য আবেদন করেন, তাদেরই দেওয়া হয় মেধাস্বত্ব। চাইলেই জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়া যায় না। বেশ কিছু প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে হয়। আবেদনকারী কর্তৃপক্ষ বা ব্যক্তিকে কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি যে মৌলিকভাবে শুধু বাংলাদেশেই হয়, তার প্রমাণ দিতে হয়।
ডিপিডিটির একটি কমিটি তা মূল্যায়ন করে ওই স্বীকৃতি দেয়। এরপর সংস্থাটির জার্নালে তা প্রকাশ করা হয়।
এদিকে জেলার অন্যতম শতবছরের ঐতিহ্যবাহী খাবার ছানার পায়েস বা রসমালাই জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় উৎসবে মেতেছে সাধারন জনতা। স্বীকৃতি পাওয়ার পর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভিতরে অনেককে দেখা গেছে মিষ্টি বিতরন করতে।
এবিষয়ে আওয়ার জেলা প্রতিষ্ঠাতা দেলোয়ার হোসাইন বলেন, জেলাবাসীর প্রাণের দাবি ছিল যেন শেরপুরের ছানার পায়েস জিআই পণ্য হিসবে স্বীকৃতি পায়। অবশেষে এখন আমাদের সেই দাবি পূরন হয়েছে।
অনুরাধা মিষ্টান্ন ভান্ডার এর স্বত্বাধিকারী বাপ্পি দে জানান, জিআই পণ্য হিসেবে ছানার পায়েসের স্বীকৃতি শেরপুর জেলাকে বিশ্বের দরবারে অন্য ভাবে চেনাবে। একদিকে যেমন এই ছানার পায়েস দেশের পাশাপাশি বিদেশে রপ্তারি হবে। অন্যদিকে দেশের অর্থনীতিতে অনন্যা ভূমিকা রাখবে এই পণ্যটি।
জেলা প্রশাসক বাসস'কে জানান, ছানার পায়েস ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় শেরপুরের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। দেশের সব জেলাসহ সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে এই ছানার পায়েস বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত হবে বৈদেশিক মুদ্রা।
naogaon
Thank you so much. Always welcome dear brother.
Bangladesh a somuddro bondor kototi?????
নদীবন্দরের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৪টিতে
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপকে ৫৪তম নদীবন্দর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপকূলীয় নদীবন্দরের সীমানা নির্ধারণ করে মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) ওই প্রজ্ঞাপন গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। এটি হচ্ছে দেশের একমাত্র উপকূলীয় নদীবন্দর।
সন্দ্বীপসহ বর্তমানে নদীবন্দরের সংখ্যা ৫৪টি। এর মধ্যে ৪টি বড় নদী বন্দর হচ্ছে ঢাকা (সদরঘাট), নারায়ণগঞ্জ, চাঁদপুর ও বরিশাল। এছাড়া দেশের কন্টেইনার টার্মিনাল নদীবন্দর হচ্ছে ঢাকার পানগাঁও।
একই দিনে পৃথক গেজেটে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআইডব্লিউটিএ) সন্দ্বীপ উপকূলীয় নদীবন্দরের সংরক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
সন্দ্বীপকে নদীবন্দর ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপনে নদীবন্দরের চারদিকের সীমানার অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ উল্লেখ করা হয়। ভূ-ভাগের সীমানার বর্ণনা দিয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সন্দ্বীপ দ্বীপের চারপাশের তীরের সাধারণ ভরাকটালের সময় সর্বোচ্চ পানি সমতল থেকে ভূ-ভাগের দিকে ৫০ মিটার পর্যন্ত এর সীমানা বিস্তৃত। সন্দ্বীপ উপকূলীয় এলাকার ওই সীমানার মধ্যে খালগুলো নদীবন্দরের সীমানার আওতাভুক্ত হবে।
@mathbanglagk sorry ami nodi bondor bolini..somuddro bondor blchi.. Kindly reply plz...eta te ami confused.. 4 na 3
@@sumusumaiya3948 মার্চ ২৯, ২০২৪ পত্রিকা থেকে প্রাপ্ত তথ্য:
বাংলাদেশের ৩ টি সমুদ্রবন্দর হচ্ছে চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা। কিন্তু ৪র্থ সমুদ্র-বন্দর মাতারবাড়ি এখনও উদ্বোধন করা হয়নি। অনুমান করা হচ্ছে, ২০২৬ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে গভীর সমুদ্র-বন্দরটির (মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর ) বহুমুখী টার্মিনাল কন্টেইনার জাহাজের জন্য প্রস্তুত এবং উদ্বোধন করা হবে। এজন্য এখন ৩টি সঠিক কিন্তু ২০২৬ সাল থেকে উদ্বোধন করার পর ৪টি হবে।
@@mathbanglagk thank you so much 💚 r apnr channel ta onk valo.. Ami regular class kori..ekbare nirvul information
@@sumusumaiya3948 Math Bangla GK ইউটিউব চ্যানেলকে সব সময় সাপোর্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
Bogura
Thank you for watching and supporting the channel!
Pdf pauwa jabe?
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। পিডিএফ ফাইল এখনও তৈরি করা হয়নি। pdf এর পরিবর্তে Community পোস্ট গুলো ধারাবাহিক ভাবে দেখলে আপনার জন্য অনেক সহায়ক হবে। কারণ কমিউনিটি পোস্টে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দেওয়া আছে এবং পোস্টগুলো স্পষ্টভাবে পড়া যায় যা দেখতে পারেন। আপনি প্রথমে Math Bangla GK লেখার উপর ক্লিক করবেন অর্থাৎ চ্যানেলের নামের উপর ক্লিক করবেন। ক্লিক করার পর দেখবেন প্রথমে Home, Videos, Shorts, playlists, Community লেখা আছে। playlists লেখা কে টাচ্ করে একটু বামে সরিয়ে দিলে Community লেখা আসবে এরং Community এর উপর ক্লিক করলেই সবগুলো পোস্ট ধারাবাহিকভাবে দেখতে পারবেন।
❤❤
Thank you so much. Always welcome dear brother.
❤
Thank you so much. Always welcome dear brother......
@@mathbanglagk Thank you for welcoming me such a beautifull way. However,I used to watch your video. All of your videos really aid me to expand my knowledge skill. I will take admission test in 2024 at DU,CU University.
@@BijoyThakur-h5m Brother, I pray that you can get admission in Dhaka University.
@@mathbanglagk ♥️