সত্যানুসন্ধান- মতুয়া টিভির টকশো-১ম পর্ব (মতুয়া ধর্ম কী স্বতন্ত্র ধর্ম?) স্বত্ব-মতুয়া টিভি

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 5 ก.ย. 2024
  • মতুয়া দর্শন
    পূর্ণব্রহ্ম পূর্ণাবতার শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ও মুক্তি বারিধি শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর এর দর্শনই হল মতুয়া দর্শন।
    মতুয়া মত, সত্য পথ।
    যে যাহারে ভক্তি করে সে তার ঈশ্বর।
    ভক্তিযোগে সেই তার স্বয়ং অবতার।।
    জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা।
    ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।

ความคิดเห็น • 57

  • @uttamsarkar6640
    @uttamsarkar6640 ปีที่แล้ว +2

    অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।

  • @uttamsarkar6640
    @uttamsarkar6640 ปีที่แล้ว +2

    অসাধারণ অপূর্ব আলোচনা

  • @nitishchandrabain8311
    @nitishchandrabain8311 2 ปีที่แล้ว +4

    মতুয়া ধর্ম সম্পর্কে বিশদ আলোচনা ও তার ব্যাখ্যা খুব মনোগ্রাহী। জয় হরিবোল।

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 2 ปีที่แล้ว

      কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না।
      সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ

  • @birajsardar3574
    @birajsardar3574 2 ปีที่แล้ว +4

    jay hori bol

  • @uttamsarkar6640
    @uttamsarkar6640 ปีที่แล้ว +2

    উত্তমবাবু খুব সুন্দরভাবে সহজভাবে ব্যাখা করলেন।

  • @gmphone3531
    @gmphone3531 2 ปีที่แล้ว +1

    প্রনাম🙏

  • @manishankarbiswas8074
    @manishankarbiswas8074 2 ปีที่แล้ว +3

    sundar alochona 'jay harichad jay guruchad

  • @gourabbiswas6897
    @gourabbiswas6897 3 ปีที่แล้ว +5

    Joy horebol ❤👏🙏👏🙏খুবই ভালো আলোচনা

  • @SreeBikashPal-vi3ee
    @SreeBikashPal-vi3ee ปีที่แล้ว +2

    জয় হরিচাঁদ

  • @rbkhiladi4074
    @rbkhiladi4074 3 ปีที่แล้ว +5

    জয় হরিবল জয় হরিবল জয় হরিবল🙏🙏🙏

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 2 ปีที่แล้ว

      কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না।
      সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ

  • @BharatiyaSanatani
    @BharatiyaSanatani ปีที่แล้ว +6

    মানব কুলে আসিয়ে, যশোমন্ত সুত হ’য়ে,
    জন্ম নিল সফলা নগরী।
    প্রচারিল গূঢ়গম্য, সূক্ষ্ম সনাতন-ধর্ম্ম,
    জানাইল এ জগত ভরি।।
    - শ্রীশ্রী হরিলীলামৃত।

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 ปีที่แล้ว

      যতদিন সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু, মতুয়া, ইসকন, আর্য, বৈষ্ণব রা সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মেনে না নিবে ততদিন ভক্তদের ঈশ্বর যোনী পথে আসতেই থাকবে। আর কারো মতের সাথে কারো মতের মিল থাকবে না৷
      তাই আমাদের উচিত হবে
      বেদ বানী মেনে,, "" হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভুমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। """ আর ""ওঁ """ কে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে নিয়ে মহামানব / মহাপুরুষ, আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,সনাতন ধর্ম রক্ষা কারী নিবেদিত প্রান রাম,কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর, অনূকূল ঠাকুর, বিবেকানন্দের দেখানো পথ অনুসরন করে চলতে হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি। জয় হরিবোল

  • @anuradhabiswas1060
    @anuradhabiswas1060 2 ปีที่แล้ว +4

    JOY HORICHAND JOY GURUCHAND JOY MATUA

  • @rajendrnathbiswas7773
    @rajendrnathbiswas7773 2 ปีที่แล้ว +5

    "মতুয়া টিভি যে উদ্দেশ্যে সামনে রেখে তৈরি হয়েছে সেই উদ্দেশ্য যেন পূরণ হয়।"__সুন্দর বাস্তব ভিত্তিক আলোচনা."আলোচক ও পরিচালক কে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 2 ปีที่แล้ว

      কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না।
      সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ

  • @beautisardar6717
    @beautisardar6717 2 ปีที่แล้ว +4

    আপনাদের প্রকৃত ধার্মিক মানুষ বলে মনে হচ্ছে ।আলোচনা চালিয়ে যান ।

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 2 ปีที่แล้ว +1

      কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না।
      সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ

    • @beautisardar6717
      @beautisardar6717 2 ปีที่แล้ว

      @@ramkrishna8541 ভিত্তিহীন এত কথা না বলে ইনি যা বলছেন তার ভুল প্রমাণ করে উত্তর দিন ।

  • @dreamprofessor999
    @dreamprofessor999 2 ปีที่แล้ว +2

    হরিবোল

  • @sunilkumar-zq6po
    @sunilkumar-zq6po 3 ปีที่แล้ว +4

    Jai horibol

  • @papiyahalder7297
    @papiyahalder7297 3 ปีที่แล้ว +7

    Horibol Horibol Joy Horichand Joy Guruchand Joy Horibol Horibol

    • @mdpodip9735
      @mdpodip9735 2 ปีที่แล้ว

      হরিচাদ আবার কে এতো বাল ফালাইতে পারে কেন বাংলা দেশ থেকে পালায়

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 2 ปีที่แล้ว

      কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না।
      সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।।।

  • @utpaldhali7734
    @utpaldhali7734 2 ปีที่แล้ว +3

    Joy horibol

  • @tarunbiswastulsi1881
    @tarunbiswastulsi1881 2 ปีที่แล้ว +2

    জয় হরিবল

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 2 ปีที่แล้ว

      কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না।
      সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ

  • @rintubiswas1634
    @rintubiswas1634 3 ปีที่แล้ว +7

    জয়হরিবোল জয়হরিবোল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান গর্ভ আলোচনা করেছেন আপনাকে অসংখ্য প্রণাম জানাই সরকার মহাশয় কে সাথে সঞ্চালকে ও আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।

    • @ashishdevnath6816
      @ashishdevnath6816 2 ปีที่แล้ว

      L
      l

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 2 ปีที่แล้ว

      কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না।
      সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ

  • @dreamprofessor999
    @dreamprofessor999 2 ปีที่แล้ว +1

    জর

  • @dilipkumarbiswas4101
    @dilipkumarbiswas4101 2 ปีที่แล้ว +1

    Do you know about Budha Dhamma

  • @dilipkumarbiswas4101
    @dilipkumarbiswas4101 2 ปีที่แล้ว +1

    WHAT IS MEANS HINDU

  • @pradipmaitra7294
    @pradipmaitra7294 2 ปีที่แล้ว +1

    বিবেকানন্দ প্রকৃত অর্থেই ব্রাহ্মণ্যবাদীদের উৎসাহিত ও ব্রাহ্মণ্যবাদ কে প্রতিষ্ঠিত করার কাজে লিপ্ত ছিলেন ।

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 ปีที่แล้ว +1

      নমস্কার দাদা, আশা করি ভাল আছেন। দয়া করে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা থেকে দুরে থাকুন৷ আর সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের কিভাবে একএিত করা যায় সে লক্ষ্য কাজ করুন।
      সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা নতুন নতুন ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা আবিষ্কার করতেছে পৃথিবীতে যার জন্য বিভিন্ন মত পথের সৃষ্টি হচ্ছে আর বিভেদ সৃষ্টি হচ্ছে৷ বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি।
      হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন ""সুক্ষ সনাতন ধর্ম।""" তাহলে কেন মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেউ কেউ হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছে আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছে???? তাদের উদ্দেশ্য কি???
      আগে জানতে হবে ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে???
      ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা।
      """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না ( হরিচাঁদ ঠাকুর দীক্ষা নিয়েছিল গুরু "' রামাকান্ত বৈরাগীর কাছে) """ (ভগবান শ্রী কৃষ্ণের দীক্ষা গুরু ছিল).
      সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক।
      যতদিন সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন বিভেদ সৃষ্টি হতেই থাকবে আর
      কারো ঈশ্বর কে কেউ মানবে না।
      যেমন হরিচাঁদ ঠাকুরের কিছু ভক্ত ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কে মানে না আবার ইসকনের কিছু ভক্ত হরিচাঁদ ঠাকুর কে মানে না।
      হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, ঈশ্বর হলো "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে।
      হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে।
      কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা
      হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।।
      এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷।
      এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে :
      ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা, সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।।
      সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে।
      আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ।
      এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, ।
      """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
      ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷""""
      এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি।
      এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে।
      এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি।
      তাই বলবো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু দের কিভাবে এক করা যায় সে লক্ষ্য কাজ করুন।
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।।

    • @BharatiyaSanatani
      @BharatiyaSanatani ปีที่แล้ว +1

      মানব কুলে আসিয়ে, যশোমন্ত সুত হ’য়ে,
      জন্ম নিল সফলা নগরী।
      প্রচারিল গূঢ়গম্য, সূক্ষ্ম সনাতন-ধর্ম্ম,
      জানাইল এ জগত ভরি।।
      - শ্রীশ্রী হরিলীলামৃত।

    • @BharatiyaSanatani
      @BharatiyaSanatani ปีที่แล้ว

      পূজারীবর্গকে ব্রাহ্মণ ভাবাটা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। পূজারীবর্গের পেশাই হল পূজাপাঠ শ্রাদ্ধাদি কাজে যজমানকে সাহায্য করে ভরণ পোষণ জোটানো।। ধোপা, নাপিদের মতই সমাজের সেবা করা এদের কাজ। ব্রাহ্মণ (বর্ণের) হওয়া অনেক বড় কথা।
      জয় হরিচাঁদ।।
      মতুয়া সম্প্রদায় বৈষ্ণবদের একটি পৃথক সম্প্রদায় মাত্র। রাজনৈতিক চণ্ডালেরা বিভেদ সৃষ্টি করে স্বার্থসিদ্ধি করার চেষ্টায় একে পৃথক ধর্ম বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
      মানব কুলে আসিয়ে, যশোমন্ত সুত হ’য়ে,
      জন্ম নিল সফলা নগরী।
      প্রচারিল গূঢ়গম্য, সূক্ষ্ম সনাতন-ধর্ম্ম,
      জানাইল এ জগত ভরি।।
      -শ্রীশ্রীহরিলীলামৃত।।
      স্বার্থশূন্য নামে মত্ত মতুয়ার গণ।
      ভিন্ন সম্প্রদায়রূপে হইবে কীর্তন।
      - শ্রীশ্রীহরিলীলামৃত।।

  • @ramchandrabiswas6089
    @ramchandrabiswas6089 3 ปีที่แล้ว +2

    আমা‌দের ধর্ম সনাতন জা‌তি হিন্দু আর শ্রীহ‌রিচাঁদ এই শাশ্বত ধর্ম‌ের ত্রাতা যুগপুরুষ মতুয়া এক‌টি মতবাদ একটা গোষ্ঠী। সেটা বৈদিক ধর্ম‌ের নয় আর্য আগম‌ণের পূর্ব‌ের ধর্ম সাম্য দর্শন।

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 2 ปีที่แล้ว

      কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না।
      সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ

  • @mdpodip9735
    @mdpodip9735 2 ปีที่แล้ว +1

    পাগলের বাচ্চা গুলো কি বলে এগুলো এরা কি পাগল নাকি

    • @beautisardar6717
      @beautisardar6717 2 ปีที่แล้ว

      বাজে কথা না বলে উনাদের যুক্তি গুলো খণ্ডন করুন ।

    • @suhridbiswas8946
      @suhridbiswas8946 2 ปีที่แล้ว

      Md podip. Podip এই word এর বাংলা করলে কী দাঁড়ায়। ?

    • @ramkrishna8541
      @ramkrishna8541 2 ปีที่แล้ว

      কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না।
      সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷
      ওঁ শান্তি হরি।
      জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।।।