চমৎকার! 'প্যারাডক্সিকাল সাজিদ' বছর খানেক আগেই পড়েছিলাম। দারুন এক লেখক, জাকির নায়েকের এক নতুন সংস্করণ যেন। আল্লাহ লেখককে পূর্ণতা দান করুন। যিনি কন্ঠ আরোপ করেছেন তাঁর নাম কি? চমৎকার পড়েছেন। তিনি কি পশ্চিম বঙ্গের লোক? স এর উচ্চারণ করেন পশ্চিম বঙ্গের লোকদের মত করে। সবাইকে ধন্যবাদ ।
সাজিদ আর আরিফের বন্ধুত্ব আমার আর আমার বেস্ট ফ্রেন্ডের মতো। আমার ফ্রেন্ডও সোজা প্রশ্নটার উত্তর সোজা ভাবে দিবে না। বিরক্তি লাগলেও অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করে।🥰🥰
Peradoxical sajid 1 or 2 Voice of books ei channel ti giye sobai ke shunte boli Bhai apnar bolar doronTa darun.. Ami sob gulo porbo shunechi Bar bar shuni
জী ভাই, অবশ্যই।। ধীরে ধীরে সব পর্বই পাবেন।। আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ।। সাথেই থাকুন।। সেইসাথে বন্ধুদের ও চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে বলুন যেন তারও শুনতে পারে।। ভিডিওগুলোতে লাইক দিতে ভুলবেন না যেন।।
ভাই, ইন্ডিয়াতে পাওয়ার উপায় আমার জানা নেই, তবে আপনি বাংলাদেশী অনলাইন বুক শপ rokomari.com এ যোগাযোগ করতে পারেন যদি তাদের কোন মাধ্যম বা উপায় থেকে থাকে ওভারসিজ সার্ভিসের তাহলে পাবেন ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ 🤝♥️🤝🎧
Hazrat khadiza wasn’t 27 yrs in that time..!!?? Two opinions come as 27 or 40 years BUT 27 yrs is more preferred..!! If ummul muminin hazrat khadiza is at her 40 during the marriage with prophet - then Abdullah Ibn Muhammad (son of prophet Muhammad sm) was born at her (hazrat khadiza”s ) 56 yrs of age ( 611)..!! Did we research that..?? May Allah guide us ..
Very well said.But why the pronoun 'We' is used instead of Allah.Is this done by you or silly mistake?In your another lecture you did the same thing.Here is written but there you pronounced.Can't both you & Sajid notice this?
Brother, are you talking about the verse quoted from Sura ?? If so, I would say that the structure and grammar of the Arabic language is not like English or Bengali. Try to learn the Arabic language or read the Qur'an in greater detail, learn the Holy Quran and the Arabic language style. For your sake, the great Almighty Allah has used the plural in the Holy Qur'an for the most part to explain his work, which is the extraordinary language style of Allah Subhanahu Wa Ta'ala and the Holy Qur'an. Try searching for more details, Thanks. May Allah bless us as true believers & Muslims. Amen_ ♥ ️🤝🎧
ধন্যবাদ ভাই।আমি হতভম্ব ও বিষ্মিত।আপনি যে আয়াতকে অবলম্বন করে বলছেন,সেখানে ইংরেজিতে বলা হয়েছে,"এবং আমরা আপনাদের জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছিলাম।"এবং এর পক্ষে কুরআনের উন্নতমানের ব্যাকরণের উল্লেখ করলেন ও আমাকে কুরআন জানতে বলেছেন।নিশ্চয়ই,আরবি সকল ব্যাকরণ কুরআন থেকে এসেছে এবং কুরআনের ভাষা উন্নত।'আমি' ও 'আমরা' সব ভাষাতেই সুনির্দিষ্ট। এক ব্যক্তি ডা.জাকের নায়েকের নিকট অভিযোগ করলেন যে তিনি কুরআনের অনেকগুলো ব্যাকরণঘটিত ভুল ধরেছেন।এর মধ্যে একটি বললেন যে,নূহ(আ) এর সম্প্রদায়কে বলা হয়েছে তারা নবিগণকে অস্বীকার করেছে,অথচ তাদের নিকট একজন নবিকেই পাঠানো হয়েছে।এর উত্তরে তিনি বললেন,সকল নবিগণের শিক্ষা এক ও অভিন্ন,তারা নূহ(আ) কে অস্বীকার করার মাধ্যনে সকল নবিগণকেই অস্বীকার করেছে।তাই কুরআনে সঠিক বহুবচন ব্যবহার হয়েছে।হ্যা,এ রকম আরও অনেক বহুবচন ব্যবহার হয়েছে।কিন্তু কোথাও আল্লাহ নিজেকে বোঝাতে 'আমরা' ব্যবহার করেননি,নিশ্চয়ই 'আমি' ব্যবহার করেছেন।যেমনঃআমি আপনাকে কাওছার দান করেছি......আমি আপনাকে গোটা মানবজাতির জন্য পাঠিয়েছি.......আমি জ্বিন ও মানবজাতিকে আমার ইবাদতের জন্য..... এবং অসংখ্য সুরায় আল্লাহ নিজেকে বোঝাতে 'আমি' ব্যবহার করেছেন।অথচ আপনার ৪/৫ টি ভিডিও ক্লিপ দেখেছি,এর মধ্যে এই ভিডিওতে আপনি ভুল ইংরেছি বাক্যযুক্ত কুরআনের আয়াত ব্যবহার করেছেন ও তা মেনে নিয়েছেন এবং অন্য একটি ভিডিওতে আপনি প্রশ্নকারীর মাধ্যমে আল্লাহ এর প্রনাউন হিসেবে "আমরা" ব্যবহার করেছেন,যা আপনার নিজের তৈরি।অন্য বহুবচন শব্দগুলো মহান আল্লাহর অনন্য ব্যবহার।আমি হতভম্ব যে আপনি কল্পিত সাজিদ স্রষ্টা কিভাবে অনায়াসে আল্লাহর 'আমি' কে 'আমরা' হিসেবে প্রচার করছেন।আল্লাহর 'আমি' কে আমরা বলাই ত বিশাল শিরক।আমরা জানতে চাই,আর কোন কোন আয়াতে আল্লাহ নিজেকে "আমরা" হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।এটা হতে পারে না।ক্ষমা করবেন,ভাই।আমি সামান্য লেখক।একটি ইংরেজিসহ আমার চারটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।যে কালিমায় প্রথম শব্দই 'লা' মানে 'নেই'।মানে কোন প্রভু নেই আল্লাহ ছাড়া।সেই অনন্য এক ও একক আল্লাহই বলবেন,"আমরা আপনাদের জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি।" অসম্ভব।এই আয়াতের বাংলা হচ্ছে,"আমি তোমাদের জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি।" আপনি যেহেতু ইসলামের বিভিন্ন বিষয় বিশ্লেষণ করছেনআপনি বিচক্ষণ বটে,ইংরেজি ভুল ট্রান্সলেট যুক্ত কুরআনের আয়াত উল্লেখ করেছেন আপনি,তাই এর দায়বদ্ধতা আপনার,অন্য কেউ ভুল করলে সে দায়বদ্ধতা তার।শিরক কি জিনিস এটা নিশ্চয়ই সাজিদ ও তার লেখক জানেন।তাই এটা ইচ্ছেকৃত ভুল বলা যায়।ক্ষমা করবেন।আপনার জন্য ভালবাসা।এগিয়ে যান আপনি। এক ও একক সত্তা মহান আল্লাহ আপনাকে শান্তি ও রহমত দান করুন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ_ আপনাকে হতভম্ব ও বিস্মিত হতে দেখে আমিও কিছুটা হলেও হয়েছি ((মিতা (আমার নাম ও অহিদ) হিসেবে এমনি বললাম আর কি, কিছু মনে করবেন না))। সে যাহোক, আল্লাহ তাআলার কালাম কুরআনুল কারীমের ভাষা হচ্ছে খাঁটি ও বিশুদ্ধ আরবী ভাষা। কুরআনে কারীমে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন : ("আর এটা সুস্পষ্ট আরবী ভাষা" সূরা নাহল, আয়াত- ১০৩)। অর্থাৎ এই আরবী কুরআনের ভাষা হল, আরবী ভাষার অনন্য সাধারণ বাকরীতিসম্মত এবং আরবীর অনুপম অলংকার ও সাহিত্যগুণসম্পন্ন। সুতরাং কুরআনে কারীমে আল্লাহ তাআলার শানে যে কোথাও একবচনের সর্বনাম, কোথাও বহুবচনের সর্বনাম এবং কোথাও পাশাপাশি একবচন ও বহুবচনের সর্বনাম ব্যবহার হয়েছে, তা আরবী বাকরীতি ও অলংকারসম্মত। আল্লাহ তাআলা সব দিক থেকে এক অদ্বিতীয় ও ‘লা-শারীক’-এই বিবেচনায় তাঁর সম্বন্ধে একবচনের সর্বনাম ব্যবহার হতে পারে। আবার আল্লাহ তাআলা হলেন মহামহিম, সার্বভৌমত্বের মালিক এবং সকল গুণাবলীর আধার- এই মহিমা ও গুণাবলীর বহুত্ব বরং অসীমতা ও অপরিমেয়তার বিবেচনায় তাঁর সম্বন্ধে বহুবচনের সর্বনাম ব্যবহার হতেই পারে। প্রথমত: এখানে বক্তা হচ্ছেন মহান আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন, তিনি হচ্ছেন "আকবার" তথা সব দিক থেকেই সর্বোচ্চ যার উপরে আর কিছু নেই তাই তিনি তার অবস্থান থেকে ইচ্ছানুযায়ী নিজের ক্ষেত্রে "আমি" অথবা আমরা ব্যবহার করতে পারেন এটা আরবী ভাষায় প্রচলিত কমন বিষয়। ইমাম ইবন তাইমিয়্যা এর ব্যাখ্যয় বলেছেন, "আরবি সাহিত্যের একটি বৈশিষ্ট্য হলো, কোন ব্যক্তি নিজের সম্মান বা গৌরব বুঝাতে নিজেকে নাহনু (আমরা) সর্বনাম দিয়ে প্রকাশ করতে পারেন। আবার তিনি একত্ব বুঝাতে আনা (আমি) অথবা তৃতীয় পুরুষ হুয়া (সে) সর্বনামগুলোও ব্যবহার করতে পারেন। আল্লাহ আরবদের যখন তাদের ভাষাতেই সম্বোধন করছেন, তিনি কুরআনে এই তিন ধরনের আরবী প্রচলিত স্টাইলই ব্যবহার করেছেন। দ্বিতীয়ত: আল্লাহ সুবহানুওয়া তায়ালা নিজেকে কিংবা নিজের নাম এবং গুণসমূহ প্রকাশ করার জন্য কখনো একবচন আবার কখনো বহুবচন ব্যবহার করেছেন। যেমন, "নিশ্চয়ই আমরা আপনাকে এক সুস্পষ্ট বিজয় দান করেছি।" (সূরা ফাতহ্, আয়াত - ১) বা এধরনের আরো অনেক আয়াত। কিন্তু আল্লাহ কখনোই দ্বিবচন ব্যবহার করেননি। কারণ বহুবচন যেখানে আল্লাহর মর্যাদা, তাঁর নাম এবং গুণসমূহের মাহাত্ম্যকে প্রকাশ করে, দ্বিবচনাত্মক শব্দ সেখানে শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট সংখ্যাকেই (দুই) নির্দেশ করে, যা থেকে তিনি অনেক উর্ধ্বে। তৃতীয়ত: এধরনের কোন আয়াত কারো মনে সন্দেহ সৃষ্টি করে তাহলে তার উচিত হবে অন্যান্য স্পষ্ট এবং পরিষ্কার আয়াতগুলোর দিকে দৃষ্টি দেয়া। যেমন যদি কেউ উদাহরণস্বরূপ কুরআনের এই আয়াত সামনে নিয়ে আসে যে, "আমরাই উপদেশ (সম্বলিত কুরআন) নাজিল করেছি এবং আমরাই তার সংরক্ষণকারী।" (সূরা হিজর, আয়াত- ৯) এখানে বহুবচন ব্যবহার করা হয়েছে। তাহলে, "বলো, তিনি আল্লাহ, এক ও অদ্বিতীয়।" (সূরা ইখলাস, আয়াত -১) এবং এধরনের আরো যেসব সুস্পষ্ট আয়াত রয়েছে সেগুলো দ্বারা এসব যুক্তি খন্ডন করা হবে, যে আয়াতগুলোর অন্য কোন ব্যাখ্যা সম্ভব নয়। এর ফলে যে আসলেই সত্যের সন্ধান করছে তার মনের সব সন্দেহ দূর হয়ে যাবে। প্রতিবার আল্লাহ যখন বহুবচন ব্যবহার করেন, তা তাঁর মহান মর্যাদা আর তাঁর অসংখ্য নাম এবং গুণকেই বুঝায়।" *পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালার "আমি" এবং "আমার" এর ব্যবহার সম্বলিত কিছু আয়াত দেখতে পারেন__ সূরা বাকারা, আয়াত- ৩০, ১২২, ১২৪. সূরা ইসরা, আয়াত- ৫৩. সূরা হিজর, আয়াত- ২৯, ৪৯. সূরা সাদ, আয়াত- ৭২. *পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালার "আমরা" এবং "আমাদের" এর ব্যবহার সম্বলিত কিছু আয়াত দেখতে পারেন__ সূরা বাকারা, আয়াত- ৩, ৩৪, ৫০. সূরা হাশর, আয়াত- ২১. সূরা ইউনুস, আয়াত- ২, ১১, ১৩, ৭৩. সূরা ইসরা, আয়াত- ৮২. সূরা কাফ, আয়াত- ৫৬. **সূরা কাউসার এর ক্ষেত্রেও মহান আল্লাহ বহুবচন ব্যবহার করেছেন। সেজন্য বলছিলাম আরবী ব্যাকরণ দেখতে। --- আল্লাহই সর্বজ্ঞানী এবং তিনিই সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ্ আমাদের প্রকৃত ঈমানদার মুসলমান হওয়ার তাওফীক দিন, আমীন।
ওয়া আলাইকুমুস সালাম। জ্ঞানীর জ্ঞানের প্রয়োগ দেখে মানুষ হতভম্ব হবে।এটা জ্ঞানীর সমস্যা।এ বিষয়ে এখানে আর নয়।ইনশাল্লাহ এ বিষয়ে বই এ লিখব। ভাল লাগছে আপনার নাম জেনে।আমি অপ্রকাশিত থাকতে ভালবাসি।আপনার লেখা নিশ্চয়ই ভাল লাগে।আর এই প্রথম কারও লেখায় আমি মন্তব্য করেছি।ভাল থাকবেন,বন্ধু।
ধন্যবাদ ভাইয়া, আসলে হয়তবা আপনি যেটা করছেন সেটা হলো বাংলা ভাষার গঠন, ব্যাকরণ এবং মনস্তত্ত্ব দিয়ে আরবী বুঝার চেষ্টা। আপনি বাংলায় করা অনুবাদ গুলো না দেখে পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বর্ণিত শব্দাবলী দেখুন মহান আল্লাহই বহুবচন ব্যবহার করেছেন। কিছু অনুবাদে অনুবাদক বাংলার সর্বনামের ব্যবহার বিধি, মানুষের মনস্তত্ত্ব বিবেচনায় নিয়ে **"আমি" ব্যবহার করেছেন যা মূল আরবী কুরআনের আয়াতে আল্লাহ নিজেই বহুবচন শব্দ ব্যবহার করেছেন। (**সেটা সেই বিবেচনায় যথার্থ)। আশাকরি বিষয়টি অনুধাবন করবেন। ধন্যবাদ ভাইয়া। __♥️🤝🎧
পালক পুত্রের স্ত্রীকে বিয়ে করে ২ টা বিষয়ে শিক্ষা দিয়েছেন। ১.পালক পুত্র কখনও আপন পুত্র হয় না ২তালাকপ্রাপ্য মহিলাকে বিয়ে করা যায়।.আরবে তালাক প্রাপ্য কোনো মহিলাকে বিয়ে করা নিষিদ্ধ ছিল।
নবী মুহম্মদ সঃ এর কোন পুত্র ছিল না, পালিত পুত্র আর নিজের পুত্র এক করবেন না। সেই বিয়ে নিয়ে আল্লাহর স্পষ্ট আদেশ ছিল। পালক পিতার সম্পত্তির উত্তরাধিকার পালক পুত্র যাতে না হতে পারে সেই প্রথা ভাঙ্গার জন্য রাসুলুল্লাহ সাঃ এই বিয়ে করেছিলেন।
আপনার বই পরা অনেক ভালো আমি ও ইসলামিক বই পরতে অনেক পছন্দ করি। আপনার বই পরা সুনতেও আমার অনেক ভালো লাগে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
"Prophet Muhammad(S.A.W)❤
the greatest man ever."
চমৎকার!
'প্যারাডক্সিকাল সাজিদ' বছর খানেক আগেই পড়েছিলাম। দারুন এক লেখক, জাকির নায়েকের এক নতুন সংস্করণ যেন। আল্লাহ লেখককে পূর্ণতা দান করুন। যিনি কন্ঠ আরোপ করেছেন তাঁর নাম কি? চমৎকার পড়েছেন। তিনি কি পশ্চিম বঙ্গের লোক? স এর উচ্চারণ করেন পশ্চিম বঙ্গের লোকদের মত করে। সবাইকে ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ__পাঠক আমি মুহাম্মাদ অহিদুজ্জামান, বাংলাদেশী_পশ্চিমবঙ্গ ঘেঁষা চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলার মানুষ তাই একটু টান হয়ত রয়েছে। ধন্যবাদ__❤️🤝🎧
মাশাআল্লাহ
Allahumma Salli a'la Muhammad 💝❤️💖💗🎉💓💗🎉💐💖💛💖💗🎉
Sajid is gifted for Mankind from Allah. 💝💕💖💞💟
❤️🤝🎧📖
Vai ai rokom Islamic boi gula Nia video Koren.. Arif Azad Vai er boi gula nia
Masallah.he is wonderful person.Allah give him hayate tayyeba
শুকরিয়া , ধন্যবাদ । আমাদের চ্যানেলের ভিডিওগুলোতে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ❤️🤝
Best one Thanks a lot, voice quality is good enough
Thanks 😊
আরিফ আজাদ যদি ইসলামের যে সব শরিয়া আইন নিয়ে নাস্তিকরা বাজো মন্তব্য করে তা নিয়ে লিখতেন তাহলে ভাল হতো
সব গুলো গল্প পড়ে শুনবেন।
Thanks Voice of Books sundor video er jonno
Thank you so much for being with VoiceofBooks. Keep listening... Please! Like & share Videos before leaving..
Thanks of lot.
You are most welcome
সাজিদ আর আরিফের বন্ধুত্ব আমার আর আমার বেস্ট ফ্রেন্ডের মতো। আমার ফ্রেন্ডও সোজা প্রশ্নটার উত্তর সোজা ভাবে দিবে না। বিরক্তি লাগলেও অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করে।🥰🥰
Peradoxical sajid 1 or 2
Voice of books ei channel ti giye sobai ke shunte boli
Bhai apnar bolar doronTa darun..
Ami sob gulo porbo shunechi
Bar bar shuni
ধন্যবাদ 🤝❤️❤️
Vai Arif azad.aponi proman'jukti torkar madthoma nastikdar kupokat korachan thank.
Masah Allah♥
Thanks_
মাশাআল্লাহ
শুকরিয়া , ধন্যবাদ । আমাদের চ্যানেলের ভিডিওগুলোতে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ❤️🤝
Alhamdulillah zazakallah
আল্লাহুম্মা আমিন_❤️🤝
Masha Allah
আল্লাহু আকবর
আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ__🤝🤝🎧♥️
Thanks brother
Ma sha Allah
💙💙💙
❤️❤️🤝🤝 , শুকরিয়া । আমাদের চ্যানেলের ভিডিওগুলোতে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ❤️🤝
Allaho akbar
শুনতে থাকুন, সাথেই থাকুন
চমৎকার
ধন্যবাদ_🤝❤️
thank you
wonderful!!
Thanks♥️🤝🎧
এই ভিডিওতে ডিজলাইক দেওয়া ব্যক্তি হল হোসনে মোবারক
এরা জালিম
Nice voice bro 👍👍
Thank You So Much__🤝🤝♥️🎧
Nice voice bro
এক কথায় অসাধারন।
💜
❤️
বহুত আচ্ছা।
হি হি
❤️❤️🤝🤝 , শুকরিয়া । আমাদের চ্যানেলের ভিডিওগুলোতে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ❤️🤝
💖💖💖
নবি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্ব কালের, সবার জন্য অনুকরণীয় এই কথাটা মনে রাখবেন। অতএব স্থান, কাল, পাত্র দিয়ে বুঝিবার চেষ্টা করবেন না।
Vaiya apni ki muslim???
Vai paradoxical sajid er sob gulo golpo poren plz
অবশ্যই ভাই।। আগামীকাল নতুন পর্ব আপলোড হবে ইনশাআল্লাহ।। আশাকরি শুনবেন।।
ভিডিওগুলোতে লাইক দিতে সেইসাথে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন।।
Paradoxical sajid vaiia pura golpo poren
জী ভাই, অবশ্যই।। ধীরে ধীরে সব পর্বই পাবেন।। আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ।। সাথেই থাকুন।। সেইসাথে বন্ধুদের ও চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে বলুন যেন তারও শুনতে পারে।। ভিডিওগুলোতে লাইক দিতে ভুলবেন না যেন।।
নতুন সব পর্বের আপডেট পেতে VoiceofBooks এর ফেসবুক পেজ facebook.com/WuNingOfficial পেজটি লাইক করতে পারেন।
সব গল্প গুলো চাই।
সবগুলো আপলোড করা হয়েছে__প্লেলিস্ট থেকে ধারাবাহিক ভাবে শুনতে থাকুন_🤝🎧♥️
@@VoiceofBooks ok tnx
আরো গল্প চাই।
সাথেই থাকুন, পাবেন ইনশাআল্লাহ।🤝❤️
Subcribe done
❤️❤️
Thank
Welcome; Always ☺️🤝❤️
এত সুন্দর আলোচনার সাথে গলা খাকানি শব্দটা যায়না, সুতরাং শব্দ চয়নে একটু সতর্ক হবেন। ধন্যবাদ।
এই বই টি ইন্ডিয়া তে কি ভাবে পাবো..?..
Plz ভাইজান aktu bolben..
ভাই, ইন্ডিয়াতে পাওয়ার উপায় আমার জানা নেই, তবে আপনি বাংলাদেশী অনলাইন বুক শপ rokomari.com এ যোগাযোগ করতে পারেন যদি তাদের কোন মাধ্যম বা উপায় থেকে থাকে ওভারসিজ সার্ভিসের তাহলে পাবেন ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ 🤝♥️🤝🎧
play story a paban vai
Day
Hazrat khadiza wasn’t 27 yrs in that time..!!??
Two opinions come as 27 or 40 years BUT 27 yrs is more preferred..!!
If ummul muminin hazrat khadiza is at her 40 during the marriage with prophet - then Abdullah Ibn Muhammad (son of prophet Muhammad sm) was born at her (hazrat khadiza”s ) 56 yrs of age ( 611)..!!
Did we research that..??
May Allah guide us ..
❤️❤️🤝🤝 । আমাদের চ্যানেলের ভিডিওগুলোতে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ❤️🤝
NASTIKRA SHOMJER JONGJAL R TAKA LOVI
Very well said.But why the pronoun 'We' is used instead of Allah.Is this done by you or silly mistake?In your another lecture you did the same thing.Here is written but there you pronounced.Can't both you & Sajid notice this?
Brother, are you talking about the verse quoted from Sura ??
If so, I would say that the structure and grammar of the Arabic language is not like English or Bengali. Try to learn the Arabic language or read the Qur'an in greater detail, learn the Holy Quran and the Arabic language style. For your sake, the great Almighty Allah has used the plural in the Holy Qur'an for the most part to explain his work, which is the extraordinary language style of Allah Subhanahu Wa Ta'ala and the Holy Qur'an. Try searching for more details, Thanks. May Allah bless us as true believers & Muslims. Amen_ ♥ ️🤝🎧
ধন্যবাদ ভাই।আমি হতভম্ব ও বিষ্মিত।আপনি যে আয়াতকে অবলম্বন করে বলছেন,সেখানে ইংরেজিতে বলা হয়েছে,"এবং আমরা আপনাদের জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছিলাম।"এবং এর পক্ষে কুরআনের উন্নতমানের ব্যাকরণের উল্লেখ করলেন ও আমাকে কুরআন জানতে বলেছেন।নিশ্চয়ই,আরবি সকল ব্যাকরণ কুরআন থেকে এসেছে এবং কুরআনের ভাষা উন্নত।'আমি' ও 'আমরা' সব ভাষাতেই সুনির্দিষ্ট। এক ব্যক্তি ডা.জাকের নায়েকের নিকট অভিযোগ করলেন যে তিনি কুরআনের অনেকগুলো ব্যাকরণঘটিত ভুল ধরেছেন।এর মধ্যে একটি বললেন যে,নূহ(আ) এর সম্প্রদায়কে বলা হয়েছে তারা নবিগণকে অস্বীকার করেছে,অথচ তাদের নিকট একজন নবিকেই পাঠানো হয়েছে।এর উত্তরে তিনি বললেন,সকল নবিগণের শিক্ষা এক ও অভিন্ন,তারা নূহ(আ) কে অস্বীকার করার মাধ্যনে সকল নবিগণকেই অস্বীকার করেছে।তাই কুরআনে সঠিক বহুবচন ব্যবহার হয়েছে।হ্যা,এ রকম আরও অনেক বহুবচন ব্যবহার হয়েছে।কিন্তু কোথাও আল্লাহ নিজেকে বোঝাতে 'আমরা' ব্যবহার করেননি,নিশ্চয়ই 'আমি' ব্যবহার করেছেন।যেমনঃআমি আপনাকে কাওছার দান করেছি......আমি আপনাকে গোটা মানবজাতির জন্য পাঠিয়েছি.......আমি জ্বিন ও মানবজাতিকে আমার ইবাদতের জন্য..... এবং অসংখ্য সুরায় আল্লাহ নিজেকে বোঝাতে 'আমি' ব্যবহার করেছেন।অথচ আপনার ৪/৫ টি ভিডিও ক্লিপ দেখেছি,এর মধ্যে এই ভিডিওতে আপনি ভুল ইংরেছি বাক্যযুক্ত কুরআনের আয়াত ব্যবহার করেছেন ও তা মেনে নিয়েছেন এবং অন্য একটি ভিডিওতে আপনি প্রশ্নকারীর মাধ্যমে আল্লাহ এর প্রনাউন হিসেবে "আমরা" ব্যবহার করেছেন,যা আপনার নিজের তৈরি।অন্য বহুবচন শব্দগুলো মহান আল্লাহর অনন্য ব্যবহার।আমি হতভম্ব যে আপনি কল্পিত সাজিদ স্রষ্টা কিভাবে অনায়াসে আল্লাহর 'আমি' কে 'আমরা' হিসেবে প্রচার করছেন।আল্লাহর 'আমি' কে আমরা বলাই ত বিশাল শিরক।আমরা জানতে চাই,আর কোন কোন আয়াতে আল্লাহ নিজেকে "আমরা" হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।এটা হতে পারে না।ক্ষমা করবেন,ভাই।আমি সামান্য লেখক।একটি ইংরেজিসহ আমার চারটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।যে কালিমায় প্রথম শব্দই 'লা' মানে 'নেই'।মানে কোন প্রভু নেই আল্লাহ ছাড়া।সেই অনন্য এক ও একক আল্লাহই বলবেন,"আমরা আপনাদের জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি।" অসম্ভব।এই আয়াতের বাংলা হচ্ছে,"আমি তোমাদের জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি।" আপনি যেহেতু ইসলামের বিভিন্ন বিষয় বিশ্লেষণ করছেনআপনি বিচক্ষণ বটে,ইংরেজি ভুল ট্রান্সলেট যুক্ত কুরআনের আয়াত উল্লেখ করেছেন আপনি,তাই এর দায়বদ্ধতা আপনার,অন্য কেউ ভুল করলে সে দায়বদ্ধতা তার।শিরক কি জিনিস এটা নিশ্চয়ই সাজিদ ও তার লেখক জানেন।তাই এটা ইচ্ছেকৃত ভুল বলা যায়।ক্ষমা করবেন।আপনার জন্য ভালবাসা।এগিয়ে যান আপনি। এক ও একক সত্তা মহান আল্লাহ আপনাকে শান্তি ও রহমত দান করুন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ_ আপনাকে হতভম্ব ও বিস্মিত হতে দেখে আমিও কিছুটা হলেও হয়েছি ((মিতা (আমার নাম ও অহিদ) হিসেবে এমনি বললাম আর কি, কিছু মনে করবেন না))। সে যাহোক, আল্লাহ তাআলার কালাম কুরআনুল কারীমের ভাষা হচ্ছে খাঁটি ও বিশুদ্ধ আরবী ভাষা। কুরআনে কারীমে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন : ("আর এটা সুস্পষ্ট আরবী ভাষা" সূরা নাহল, আয়াত- ১০৩)। অর্থাৎ এই আরবী কুরআনের ভাষা হল, আরবী ভাষার অনন্য সাধারণ বাকরীতিসম্মত এবং আরবীর অনুপম অলংকার ও সাহিত্যগুণসম্পন্ন। সুতরাং কুরআনে কারীমে আল্লাহ তাআলার শানে যে কোথাও একবচনের সর্বনাম, কোথাও বহুবচনের সর্বনাম এবং কোথাও পাশাপাশি একবচন ও বহুবচনের সর্বনাম ব্যবহার হয়েছে, তা আরবী বাকরীতি ও অলংকারসম্মত। আল্লাহ তাআলা সব দিক থেকে এক অদ্বিতীয় ও ‘লা-শারীক’-এই বিবেচনায় তাঁর সম্বন্ধে একবচনের সর্বনাম ব্যবহার হতে পারে। আবার আল্লাহ তাআলা হলেন মহামহিম, সার্বভৌমত্বের মালিক এবং সকল গুণাবলীর আধার- এই মহিমা ও গুণাবলীর বহুত্ব বরং অসীমতা ও অপরিমেয়তার বিবেচনায় তাঁর সম্বন্ধে বহুবচনের সর্বনাম ব্যবহার হতেই পারে।
প্রথমত: এখানে বক্তা হচ্ছেন মহান আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন, তিনি হচ্ছেন "আকবার" তথা সব দিক থেকেই সর্বোচ্চ যার উপরে আর কিছু নেই তাই তিনি তার অবস্থান থেকে ইচ্ছানুযায়ী নিজের ক্ষেত্রে "আমি" অথবা আমরা ব্যবহার করতে পারেন এটা আরবী ভাষায় প্রচলিত কমন বিষয়। ইমাম ইবন তাইমিয়্যা এর ব্যাখ্যয় বলেছেন, "আরবি সাহিত্যের একটি বৈশিষ্ট্য হলো, কোন ব্যক্তি নিজের সম্মান বা গৌরব বুঝাতে নিজেকে নাহনু (আমরা) সর্বনাম দিয়ে প্রকাশ করতে পারেন। আবার তিনি একত্ব বুঝাতে আনা (আমি) অথবা তৃতীয় পুরুষ হুয়া (সে) সর্বনামগুলোও ব্যবহার করতে পারেন। আল্লাহ আরবদের যখন তাদের ভাষাতেই সম্বোধন করছেন, তিনি কুরআনে এই তিন ধরনের আরবী প্রচলিত স্টাইলই ব্যবহার করেছেন।
দ্বিতীয়ত: আল্লাহ সুবহানুওয়া তায়ালা নিজেকে কিংবা নিজের নাম এবং গুণসমূহ প্রকাশ করার জন্য কখনো একবচন আবার কখনো বহুবচন ব্যবহার করেছেন। যেমন, "নিশ্চয়ই আমরা আপনাকে এক সুস্পষ্ট বিজয় দান করেছি।" (সূরা ফাতহ্, আয়াত - ১) বা এধরনের আরো অনেক আয়াত। কিন্তু আল্লাহ কখনোই দ্বিবচন ব্যবহার করেননি। কারণ বহুবচন যেখানে আল্লাহর মর্যাদা, তাঁর নাম এবং গুণসমূহের মাহাত্ম্যকে প্রকাশ করে, দ্বিবচনাত্মক শব্দ সেখানে শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট সংখ্যাকেই (দুই) নির্দেশ করে, যা থেকে তিনি অনেক উর্ধ্বে।
তৃতীয়ত: এধরনের কোন আয়াত কারো মনে সন্দেহ সৃষ্টি করে তাহলে তার উচিত হবে অন্যান্য স্পষ্ট এবং পরিষ্কার আয়াতগুলোর দিকে দৃষ্টি দেয়া। যেমন যদি কেউ উদাহরণস্বরূপ কুরআনের এই আয়াত সামনে নিয়ে আসে যে, "আমরাই উপদেশ (সম্বলিত কুরআন) নাজিল করেছি এবং আমরাই তার সংরক্ষণকারী।" (সূরা হিজর, আয়াত- ৯) এখানে বহুবচন ব্যবহার করা হয়েছে। তাহলে, "বলো, তিনি আল্লাহ, এক ও অদ্বিতীয়।" (সূরা ইখলাস, আয়াত -১) এবং এধরনের আরো যেসব সুস্পষ্ট আয়াত রয়েছে সেগুলো দ্বারা এসব যুক্তি খন্ডন করা হবে, যে আয়াতগুলোর অন্য কোন ব্যাখ্যা সম্ভব নয়। এর ফলে যে আসলেই সত্যের সন্ধান করছে তার মনের সব সন্দেহ দূর হয়ে যাবে। প্রতিবার আল্লাহ যখন বহুবচন ব্যবহার করেন, তা তাঁর মহান মর্যাদা আর তাঁর অসংখ্য নাম এবং গুণকেই বুঝায়।"
*পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালার "আমি" এবং "আমার" এর ব্যবহার সম্বলিত কিছু আয়াত দেখতে পারেন__ সূরা বাকারা, আয়াত- ৩০, ১২২, ১২৪. সূরা ইসরা, আয়াত- ৫৩. সূরা হিজর, আয়াত- ২৯, ৪৯. সূরা সাদ, আয়াত- ৭২.
*পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালার "আমরা" এবং "আমাদের" এর ব্যবহার সম্বলিত কিছু আয়াত দেখতে পারেন__ সূরা বাকারা, আয়াত- ৩, ৩৪, ৫০. সূরা হাশর, আয়াত- ২১. সূরা ইউনুস, আয়াত- ২, ১১, ১৩, ৭৩. সূরা ইসরা, আয়াত- ৮২. সূরা কাফ, আয়াত- ৫৬.
**সূরা কাউসার এর ক্ষেত্রেও মহান আল্লাহ বহুবচন ব্যবহার করেছেন। সেজন্য বলছিলাম আরবী ব্যাকরণ দেখতে।
--- আল্লাহই সর্বজ্ঞানী এবং তিনিই সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ্ আমাদের প্রকৃত ঈমানদার মুসলমান হওয়ার তাওফীক দিন, আমীন।
ওয়া আলাইকুমুস সালাম। জ্ঞানীর জ্ঞানের প্রয়োগ দেখে মানুষ হতভম্ব হবে।এটা জ্ঞানীর সমস্যা।এ বিষয়ে এখানে আর নয়।ইনশাল্লাহ এ বিষয়ে বই এ লিখব। ভাল লাগছে আপনার নাম জেনে।আমি অপ্রকাশিত থাকতে ভালবাসি।আপনার লেখা নিশ্চয়ই ভাল লাগে।আর এই প্রথম কারও লেখায় আমি মন্তব্য করেছি।ভাল থাকবেন,বন্ধু।
ধন্যবাদ ভাইয়া, আসলে হয়তবা আপনি যেটা করছেন সেটা হলো বাংলা ভাষার গঠন, ব্যাকরণ এবং মনস্তত্ত্ব দিয়ে আরবী বুঝার চেষ্টা। আপনি বাংলায় করা অনুবাদ গুলো না দেখে পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বর্ণিত শব্দাবলী দেখুন মহান আল্লাহই বহুবচন ব্যবহার করেছেন। কিছু অনুবাদে অনুবাদক বাংলার সর্বনামের ব্যবহার বিধি, মানুষের মনস্তত্ত্ব বিবেচনায় নিয়ে **"আমি" ব্যবহার করেছেন যা মূল আরবী কুরআনের আয়াতে আল্লাহ নিজেই বহুবচন শব্দ ব্যবহার করেছেন। (**সেটা সেই বিবেচনায় যথার্থ)। আশাকরি বিষয়টি অনুধাবন করবেন। ধন্যবাদ ভাইয়া। __♥️🤝🎧
তাহলে পুত্রবধু কে বিয়ে করার কারন কি।যৌক্তিক জবাব দিবেন
জবাবটা দেওয়া হয়েছে এই ভিডিওটে আপনি ভাল করে দেখেন। পালিত পুত্র কখনো আপন পুত্র হয়না সেটা বুজাতে।
@@samiurrahman2181 ভাল যুক্তি, সবাই কি মেনে নেবে?
পালক পুত্রের স্ত্রীকে বিয়ে করে ২ টা বিষয়ে শিক্ষা দিয়েছেন।
১.পালক পুত্র কখনও আপন পুত্র হয় না
২তালাকপ্রাপ্য মহিলাকে বিয়ে করা যায়।.আরবে তালাক প্রাপ্য কোনো মহিলাকে বিয়ে করা নিষিদ্ধ ছিল।
রাসুলুল্লাহ সাঃ এটি করেছিলেন
নবী মুহম্মদ সঃ এর কোন পুত্র ছিল না, পালিত পুত্র আর নিজের পুত্র এক করবেন না। সেই বিয়ে নিয়ে আল্লাহর স্পষ্ট আদেশ ছিল। পালক পিতার সম্পত্তির উত্তরাধিকার পালক পুত্র যাতে না হতে পারে সেই প্রথা ভাঙ্গার জন্য রাসুলুল্লাহ সাঃ এই বিয়ে করেছিলেন।