৭১ এর পর থেকে গোলাম আজম নিজামী মুজাহিদ তাদের জল্লাদগিরী চালিয়ে গেছে। ৭১ এর পরেও জামায়াত লাখ লাখ লোক জবাই করেছে। কিন্তু আম্বামিলীগ সরকার সেটা প্রমাণ করতে না পেরে জামায়াতের পক্ষের সাক্ষিকে গুম করে ভারতে পাচার করে দেয়।
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে। অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..! অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
@@shirinakhter1300শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে। অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..! অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে। অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..! অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে। অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..! অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
মনের বিরুদ্ধে ক্ষমা চাওয়া বা চাওয়ার ইচ্ছে পোষণ করা অথবা ৫৩ বছর পরে রাজনীতির কৌশলে লোক দেখানোর ক্ষমা চাওয়ায় বা না-চাওয়ায় কি যায় আসে...!!! পাকিস্তানতো সেই ক্ষমা চাওয়ার প্রয়োজন বোধ করে নাই, তাতে কি তাদের কিছু হয়েছে???
যুদ্ধ অপরাধী জামায়াতের ইদানিং কালের কিছু আমল নামা ::: * মন্দিরে যেয়ে গীতা পাঠ করে, কারা? * মন্দিরে যেয়ে দেবদেবীর প্রশংসা করে, কারা? * দিনে দুপুরে ফিল্মি স্টাইলে/অস্ত্র হাতে/ফ্রাঙ্কস্টাইন মডেলে আস্ত একটা ব্যাংক দখল করে, কারা? * মাদ্রাসায় নাদুস নুদুস ছাত্রদের বলাৎকার করে, কারা? * ক্ষমতার লোভে ভোট পাওয়ার আশায় হিন্দু জামাতী সংঘটন খুলে, কারা? * ফ্যাসিস্ট আওয়ামী নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে সদল বলে থানায় যায়, কারা? * ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধকে ২৪ এর গণ অভুত্থান দিয়ে মুছে ফেলতে চায়, কারা ? তারপরও যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত ইসলামী, ইসলামের জান্ডা উড়িয়ে বলে, আমরাই একমাত্র সঠিক মুসলমান। Jamayat :: You people are Muslim with pure difficulties, no doubt.
মেজর ডালিম ৪৯ বছর কোথায় ছিল? যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত তাকে সামনে নিয়ে এসেছে, কিছু বিতর্কিত কথা বলে যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত কে সুবিধা দেওয়ার জন্য। ১৯৭১ সালের পাকিস্তানী নিউজপেপারে ফলাও করে ছাপিয়েছে, তাঁদের সহযোগী যোদ্ধা জামাত। তাই তারা আল বদর, আল শ্যামস, শান্তি কমিটি গঠন করেছিল। যুদ্ধ পরবর্তী ওরা ১১ জন, আবার তোরা মানুষ হ এইরকম সিনেমা কি বলে, যা সত্য ঘটনা অবলম্বনে তৈরি। আন্তনি মাস্কেরাস নামক বি বি সি র সাংবাদিক পুরো যুদ্ধ সময়টা বাংলাদেশ ছিল। তিনি তার বিখ্যাত রেভুলেশন অফ ইস্ট পাকিস্তান, ১৯৭১ বইটা তে স্পষ্ট করে লেখা আছে যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত কতটা মীরজাফর, বেঈমান, ছিল। যে বইটি জাতিসংঘ কত্তিক স্বীকৃত। জর্জ হ্যারিসন বিখ্যাত গায়ক নিউ ইয়র্ক টাইমস স্কয়ারে যুদ্ধের সময় বাংলাদেশ এর স্বপক্ষে গান গেয়েছেন। ৩য় গানটা ছিল ** বেট্রায়ার অফ সাম কালপ্রিটস ** যা ছিল ক্রিমিনাল কালপ্রিট যুদ্ধ অপরাধী জামায়াতকে নিয়ে। ততকালীন সৌদি সরকারকে কালপ্রিট জামায়াত ৭ বার চিঠি দিয়ে জানিয়েছিল, বাংলাদেশকে যেন স্বীকৃতি না দেয়। যা সৌদি আর্কাইভে আছে। দেখে আসবেন। যুদ্ধের পর পাকিস্তান অ্যাসেম্বলিতে কালপ্রিট যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত কে পাশে থাকার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ দিছে জান্তা ইয়াহিয়া আর ভুট্ট। আমি যা বললাম তা কোন ব্যাক্তির কথা নয়, ডকুমেন্টারি প্রুভড। ক্রিমিনাল কালপ্রিট যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত যখন নিজেদের ক্রিমানিলাজম দেখে তখন অন্যের দোষ খুজে বেড়ায়। যাতে অন্যর দোষ বলে নিজেরটা ঢাকা যায়। যখন জামায়াত বলে তারা যুদ্ধ অপরাধী ছিল না, ওরা কি জানে ওরা ডাহা মিথ্যা বলে নিজেদের আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তাওলার কাছে পাপীস্ট হিসাবে নিজেদের পাল্লা ভারী করছে। অবশ্য ওরা লেবাশ ধারী মুসলমান দুনিয়ার জন্য, আখিরাতের জন্য নয়। যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত ইসলামের লেবাশ ধারণ করে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার করে যাচ্ছে। ওরা যদি সত্যিকার মুসলমান হতো ওদের মেন্যুফেস্টো হতো ** মদিনা সনদ **। এরা জঘণ্য প্রকৃতির ইসলামিক বেঈমানও বটে।
পাঠ্য পুস্তকে যদি ১৯৭১ সালের ইতিহাসে যার যার ভূমিকা নিয়ে লেখা থাকে। তবে যুদ্ধ অপরাধী জামায়াতে ইসলামীর ৩০ লক্ষ গণহত্যা, ৩ লক্ষ মা বোনদের ইজ্জত লুন্ঠন, ৩০০ বুদ্ধিজীবী হত্যা, স্বাধীনতা বিরোধী কার্যকলাপ সহ গুরুতর পাপের কথাও লেখা থাকতে হবে। লেখা থাকতে হবে এরাই রাজাকার, আল বদর, আল শামস। মুক্তিযোদ্ধার তালিকার পাশাপাশি রাজাকারদের তালিকাও থাকতে হবে। ১৯৭১ এর যুদ্ধ অপরাধী নেতা গোলাম আজম ও ২০২৪ এর ফ্যাসিস্ট হাসিনার দানবীয় ছবিও থাকতে হবে, পাশাপাশি। সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মকে অবশ্যই জানাতে হবে, জানতে হবে। এই ব্যাপারে আমাদের কণ্ঠ অবশ্যই সোচ্চার হতে হবে। পাঠ্য পুস্তকে এই সংস্কার থাকতেই হবে।
ইতিহাস যদি আপনি জানেন তো আপনি পরিষ্কার করে দেন না। অপরাধী কারা কে অপরাধের সাথে যুক্ত ছিল বলেন না, আমরাও জানতে চাই। বিভ্রান্তিকর বক্তব্য কেন দেন। নাকি নিজেকে অনেক বড় পন্ডিত প্রমাণ করতে চাচ্ছেন?
যুদ্ধ অপরাধী জামায়াতের ইদানিং কালের কিছু আমল নামা ::: * মন্দিরে যেয়ে গীতা পাঠ করে, কারা? * মন্দিরে যেয়ে দেবদেবীর প্রশংসা করে, কারা? * দিনে দুপুরে ফিল্মি স্টাইলে/অস্ত্র হাতে/ফ্রাঙ্কস্টাইন মডেলে আস্ত একটা ব্যাংক দখল করে, কারা? * মাদ্রাসায় নাদুস নুদুস ছাত্রদের বলাৎকার করে, কারা? * ক্ষমতার লোভে ভোট পাওয়ার আশায় হিন্দু জামাতী সংঘটন খুলে, কারা? * ফ্যাসিস্ট আওয়ামী নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে সদল বলে থানায় যায়, কারা? * ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধকে ২৪ এর গণ অভুত্থান দিয়ে মুছে ফেলতে চায়, কারা ? তারপরও যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত ইসলামী, ইসলামের জান্ডা উড়িয়ে বলে, আমরাই একমাত্র সঠিক মুসলমান। Jamayat :: You people are Muslim with pure difficulties, no doubt.
They should apologize for their anti humanic activities in 1971. Also, they should reorganize their party constitution and add non communal options for all. Only then nonmuslim can participate.
লোক দেখানো ক্ষমা চেয়ে লাভ কি যদি উপলব্ধি আর অনুশোচনা না থাকে?উনি তো শুরুর দিকে বলেই ফেলেছেন উনারা অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষে ছিল যা ভুল নয়। আপনার কি মনে হয় পান্না ভাই ৯০ দশকের মানুষের মত বিংশ শতাব্দীর মানুষ এতো সরল?
Did AL say sorry for their recent killing of two thousand people? The anchor should be more worried about it instead of what happened over 50 years ago, where the present Jamat people had no role.
আপনার মতো প্রগতিশীল দাবি কারী এবং কিছু শহুরে উচ্চাভিলাসী মানুষের কাছে জামায়াত অজনপ্রিয় মনে হতে পারে কিন্তু মফস্বল বা গ্রাম গঞ্জে খবর নিয়ে দেখুন জামায়াতে ইসলামী কি পরিমান জনপ্রিয়। আগামী নির্বাচনে সেটা আরো পরিষ্কার হবে
এই স্বপ্ন ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখেন। ঘুম ভাঙলে স্বপ্ন আর বাস্তবের অনেক ব্যবধান। জামাতের কর্মী ছাড়া অন্য কারো কাছে জামাতের কোন জনপ্রিয়তা নাই। সেটা ভোটের মাঠে অসংখ্য বার প্রমাণিত হয়েছে। আবারো হবে ইনশাআল্লাহ। বিএনপি'র সাথে জোট করা ছাড়া জামাত নির্বাচন করুক। তখন দেখা যাবে জামাত কত শতাংশ ভোট পায় আর কয়টা আসন পায়।
ক্ষমা চেয়ে লাভ নেই। জল্লাদ কখনো মানুষ হয় না। যতই আল্লাহ আল্লাহ করুক 😡😡
@@prabhatmallick5597 toder moto cor naki ora?
৭১ এর পর থেকে গোলাম আজম নিজামী মুজাহিদ তাদের জল্লাদগিরী চালিয়ে গেছে।
৭১ এর পরেও জামায়াত লাখ লাখ লোক জবাই করেছে।
কিন্তু আম্বামিলীগ সরকার সেটা প্রমাণ করতে না পেরে জামায়াতের পক্ষের সাক্ষিকে গুম করে ভারতে পাচার করে দেয়।
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে।
অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো
কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!
অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
ক্ষমা চাইতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকে সম্মান করতে হবে। জামায়াতি ইসলামি নামও পরিবর্তন করতে হবে।
Right
নাম পরিবর্তন দিয়ে কাজ কি হবে? যদি মন পরিবর্তন না হয়।
১৯৭১ সলে জমাত মহান মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতা বিরুধী ছিলো এটাই সত্য।
তারা জাতীর কাছে ক্ষমা চাইলেও সেটা প্রমানিত না চাইলেও প্রমানিত।
@@shirinakhter1300Hmmm
@@shirinakhter1300শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে।
অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো
কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!
অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
জামাত ভোটের জন্য ক্ষমা চাইতে পারে, তারপরও মানুষ ক্ষমা করবে না যত দিন জামাত শব্দ টি থাকবে
জামাত ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে গেছে। যত নিচে নামতে হয় নামবে
যুদ্ধঅপরাধীর বিচার চলমান রাখা উচিৎ।
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে।
অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো
কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!
অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
অবশ্যই ক্ষমা চাইতে হবে।
জামায়াত ক্ষমা চাক বা না চাক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলমান থাকতে হবে।
এ দেশের মানুষ খুবই সচেতন !! ভোটের ব্যাপারে খুবই সতর্ক !! আপনিও ভালো থাকুন পান্না ভাই !! আল্লাহ্ হাফেজ !!
আসসালামুয়ালাইকুম। ৭১, স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ এসব নিয়ে শুধু আপনার আলোচনায় পাই । অনেক ভালো লাগে।
জামায়াত কে জাতীর কাছে মাফ চাইতে হবে
একজন রাজাকার শারা জীবন রাজাকার এই কথা চিরন্তন সত্য 😂😂😂
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে।
অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো
কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!
অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
ক্ষমা চাইলে হবে না নিতি পরির্বতন করতে হবে
71সালেও তারা সুবিধা জনক অবস্তানে ছিল।কিন্তু সত্য পথে ছিল না।
জামায়াতের আমিরের এই মন্তব্য সাধারণ মানুষের ধারনার সম্পূর্ণ বিপরীত।
ভাই শফিক সাহেব বলেছেন আওয়ামীলীগকে ক্ষমা করেছেন এখন কথা জামায়াত আওয়ামী লীগকে ক্ষমা করবে নাকি আওয়ামী লীগ ওদের ক্ষমা করব?
জামায়াত তো বাংলাদেশকে মন থেকে এখনো মেনে নিতে পারেনি! ক্ষমা চাইলেও ভোটের জন্য চাইবে😂
শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার 🌹🌹🌹🌹
অবশ্যই ক্ষমা চাওয়া উচিত।
শুধু উচিৎ নয়, স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে '৭১ এ তাদের ভূমিকার জন্য ভুল স্বীকার করে পুরো জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
জামাতের ক্ষমা নেই। রাজাকার সারাজীবন রাজাকার।
কিছু অন্যায়ের ক্ষমা নেই।
বুঝলাম ক্ষমতার স্বার্থে ক্ষমা চাইতে পারে। কিন্তু ক্ষমাটা করবে কে?
Excellent আলোচনা
নির্বাচনে জেতার জন্য কত নাটক যে মঞ্চস্থ করা লাগবে! 😅
Right
১৯৭১ সলে জমাত মহান মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতা বিরুধী ছিলো এটাই সত্য।
তারা জাতীর কাছে ক্ষমা চাইলেও সেটা প্রমানিত না চাইলেও প্রমানিত।
ক্ষমতায় আসার জন্য ক্ষমা চাবে, ক্ষমতা য় যেতে ওরা শহিদ হয়।
ধন্যবাদ, মুজিবুর রহমান মঞ্জু সাহেব উনি নতুন দল গঠন করছে ধর্মনিরপেক্ষতার কথাও বলেছেন, ওনার মুখ থেকে শুনেছি। ধন্যবাদ।
জামাত শব্দটা জনগণের কাছে ক্ষমার অযোগ্য। তবুও ক্ষমা চাওয়া উচিৎ।
সব অপরাধ ক্ষমা যোগ্য না। জামাত শিবির বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তি। তাদের ক্ষমা নাই।
যদি তারা অপরাধী হয় তাহলে এত বছর ক্ষমা চায়নি কেন এটা একটা প্রশ্ন এটারও ব্যাখ্যা ও জনাব আমিরকে দিতে হবে
মনের বিরুদ্ধে ক্ষমা চাওয়া বা চাওয়ার ইচ্ছে পোষণ করা অথবা ৫৩ বছর পরে রাজনীতির কৌশলে লোক দেখানোর ক্ষমা চাওয়ায় বা না-চাওয়ায় কি যায় আসে...!!! পাকিস্তানতো সেই ক্ষমা চাওয়ার প্রয়োজন বোধ করে নাই, তাতে কি তাদের কিছু হয়েছে???
Great job Mr. Panna.
ক্ষমা চাইলেও ক্ষমা করা হবে না।
❤ Joy Bangla ❤
ক্ষমা চাওয়া হচ্ছে দেশবাসীকে ধোঁকা দেয়া অভিনয়,উদ্দেশ্য হাসিলের কৌশল মাত্র।
জয় বাংলা জয় বঙ্গ বন্ধু
ক্ষমা চাইতে হবে
শুভ দুপুর, পান্না মিয়া।
২৪ শে জুলাইর জন্য ও জামাত সহ যত ওকাই টুকাই চিল সবাই কে খমা ছাইতে হবে ৃ তবে খমা করা উচিত হবেনা
তাদের ইতিহাস লিখে রাখতে হবে।
জামায়াত একাত্তর নিয়ে গত ৫ মাসে অনেক নাটক করছে শেষ নাটক ছিল মেজর ডালিম।
যুদ্ধ অপরাধী জামায়াতের ইদানিং কালের কিছু আমল নামা :::
* মন্দিরে যেয়ে গীতা পাঠ করে, কারা?
* মন্দিরে যেয়ে দেবদেবীর প্রশংসা করে, কারা?
* দিনে দুপুরে ফিল্মি স্টাইলে/অস্ত্র হাতে/ফ্রাঙ্কস্টাইন মডেলে আস্ত একটা ব্যাংক দখল করে, কারা?
* মাদ্রাসায় নাদুস নুদুস ছাত্রদের বলাৎকার করে, কারা?
* ক্ষমতার লোভে ভোট পাওয়ার আশায় হিন্দু জামাতী সংঘটন খুলে, কারা?
* ফ্যাসিস্ট আওয়ামী নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে সদল বলে থানায় যায়, কারা?
* ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধকে ২৪ এর গণ অভুত্থান দিয়ে মুছে ফেলতে চায়, কারা ?
তারপরও যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত ইসলামী, ইসলামের জান্ডা উড়িয়ে বলে, আমরাই একমাত্র সঠিক মুসলমান।
Jamayat :: You people are Muslim with pure difficulties, no doubt.
মেজর ডালিম ৪৯ বছর কোথায় ছিল?
যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত তাকে সামনে নিয়ে এসেছে, কিছু বিতর্কিত কথা বলে যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত কে সুবিধা দেওয়ার জন্য।
১৯৭১ সালের পাকিস্তানী নিউজপেপারে ফলাও করে ছাপিয়েছে, তাঁদের সহযোগী যোদ্ধা জামাত। তাই তারা আল বদর, আল শ্যামস, শান্তি কমিটি গঠন করেছিল।
যুদ্ধ পরবর্তী ওরা ১১ জন, আবার তোরা মানুষ হ এইরকম সিনেমা কি বলে, যা সত্য ঘটনা অবলম্বনে তৈরি।
আন্তনি মাস্কেরাস নামক বি বি সি র সাংবাদিক পুরো যুদ্ধ সময়টা বাংলাদেশ ছিল। তিনি তার বিখ্যাত রেভুলেশন অফ ইস্ট পাকিস্তান, ১৯৭১ বইটা তে স্পষ্ট করে লেখা আছে যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত কতটা মীরজাফর, বেঈমান, ছিল।
যে বইটি জাতিসংঘ কত্তিক স্বীকৃত।
জর্জ হ্যারিসন বিখ্যাত গায়ক নিউ ইয়র্ক টাইমস স্কয়ারে যুদ্ধের সময় বাংলাদেশ এর স্বপক্ষে গান গেয়েছেন। ৩য় গানটা ছিল
** বেট্রায়ার অফ সাম কালপ্রিটস ** যা ছিল ক্রিমিনাল কালপ্রিট যুদ্ধ অপরাধী জামায়াতকে নিয়ে।
ততকালীন সৌদি সরকারকে কালপ্রিট জামায়াত ৭ বার চিঠি দিয়ে জানিয়েছিল, বাংলাদেশকে যেন স্বীকৃতি না দেয়। যা সৌদি আর্কাইভে আছে। দেখে আসবেন।
যুদ্ধের পর পাকিস্তান অ্যাসেম্বলিতে কালপ্রিট যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত কে পাশে থাকার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ দিছে জান্তা ইয়াহিয়া আর ভুট্ট।
আমি যা বললাম তা কোন ব্যাক্তির কথা নয়, ডকুমেন্টারি প্রুভড।
ক্রিমিনাল কালপ্রিট যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত যখন নিজেদের ক্রিমানিলাজম দেখে তখন অন্যের দোষ খুজে বেড়ায়। যাতে অন্যর দোষ বলে নিজেরটা ঢাকা যায়।
যখন জামায়াত বলে তারা যুদ্ধ অপরাধী ছিল না, ওরা কি জানে ওরা ডাহা মিথ্যা বলে নিজেদের আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তাওলার কাছে পাপীস্ট হিসাবে নিজেদের পাল্লা ভারী করছে।
অবশ্য ওরা লেবাশ ধারী মুসলমান দুনিয়ার জন্য, আখিরাতের জন্য নয়।
যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত ইসলামের লেবাশ ধারণ করে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার করে যাচ্ছে।
ওরা যদি সত্যিকার মুসলমান হতো ওদের মেন্যুফেস্টো হতো ** মদিনা সনদ **।
এরা জঘণ্য প্রকৃতির ইসলামিক বেঈমানও বটে।
পাঠ্য পুস্তকে যদি ১৯৭১ সালের ইতিহাসে যার যার ভূমিকা নিয়ে লেখা থাকে।
তবে যুদ্ধ অপরাধী জামায়াতে ইসলামীর ৩০ লক্ষ গণহত্যা, ৩ লক্ষ মা বোনদের ইজ্জত লুন্ঠন, ৩০০ বুদ্ধিজীবী হত্যা, স্বাধীনতা বিরোধী কার্যকলাপ সহ গুরুতর পাপের কথাও লেখা থাকতে হবে। লেখা থাকতে হবে এরাই রাজাকার, আল বদর, আল শামস।
মুক্তিযোদ্ধার তালিকার পাশাপাশি রাজাকারদের তালিকাও থাকতে হবে।
১৯৭১ এর যুদ্ধ অপরাধী নেতা গোলাম আজম ও ২০২৪ এর ফ্যাসিস্ট হাসিনার দানবীয় ছবিও থাকতে হবে, পাশাপাশি।
সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মকে অবশ্যই জানাতে হবে, জানতে হবে।
এই ব্যাপারে আমাদের কণ্ঠ অবশ্যই সোচ্চার হতে হবে।
পাঠ্য পুস্তকে এই সংস্কার থাকতেই হবে।
যারা মুক্তিযুদ্ধই শিকার করে না তারা কিসের জন্য ক্ষমা চাইবে
মিথ্যা প্রচারকারীদের বিচার করার জন্য আলাদা আইন হওয়া দরকার
যুদ্ধাপরাধের বিচার চলমান রাখতে হবে
এটা আমিও চাই। আওয়ামী লীগ বিএনপির মধ্যে হাজারের উপর রাজাকার আছে তাহলে ওদের বিচার হবে।
ওরা দেশের মাটিতে কখনো পাওয়ারে আসতে পারবেনা আমরা বেঁচে থাকতে
১৯৭১ সনের জামাতের ভুমিকা জানতে হলে ঐ সময়ের সংগ্রাম পত্রিকা এবং সেই সময়ের অনান্য প্রকাশিত সংবাদপত্রগুলি পড়লেই সব কিছু প্রমাণিত হয়ে যাবে।
রাইট
ক্ষমা চাসনা বরং ভালো হয়ে যা ।
ঠিক বলেছেন
জামাত শিবির কে কোনো ভাবেই খোমা করা যায়না
ওরা ক্ষম চাইলেও কি না চাইলেও কি।
১৯৭১ সলে জমাত মহান মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতা বিরুধী ছিলো এটাই সত্য।
তারা জাতীর কাছে ক্ষমা চাইলেও সেটা প্রমানিত না চাইলেও প্রমানিত।
আপনার এত চুলকায় কেন ৭১র বাংলার জনগন আর খায় না
কিন্তু টাকলা ফুয়াদ তো ১৬ ডিসেম্বর মানে না!!
লাভ নাই৷ ভোট নাই 😅
GOOD DECISION WILL BE TAKEN BY THE JAMAT URGENTLY.
পান্না ভাই বিগত ৫ মাসে ব্যাংক লুট নিয়ে একটি প্রতিবেদন চাই।সত্য মিথ্যে জানতে চাই।
আপনারাতো চান যে বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ বা ধর্মহীন রাষ্ট্র হোক এদেশের মানুষ ধর্মহীন হলেইআর কেউ ভারতের বিরোধিতা করবে না
ক্ষমতার লোভে কিছু করা ইতিবাচক হতেই পারে না ।
আরে ভাই বাংলাদেশের যারা খারাপ করেছে তারাই তো ক্ষমা চায় নাই
সবাই জামাত
যুদ্ধ অপরাধী জামাত
আপনি গুজব ছড়ান বেশী
কোনো লাব হবেনা পান্না সাহেব
ইতিহাস যদি আপনি জানেন তো আপনি পরিষ্কার করে দেন না। অপরাধী কারা কে অপরাধের সাথে যুক্ত ছিল বলেন না, আমরাও জানতে চাই। বিভ্রান্তিকর বক্তব্য কেন দেন। নাকি নিজেকে অনেক বড় পন্ডিত প্রমাণ করতে চাচ্ছেন?
Video for income ....
১৯৭১ সলে জমাত মহান মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতা বিরুধী ছিলো এটাই সত্য।
তারা জাতীর কাছে ক্ষমা চাইলেও সেটা প্রমানিত না চাইলেও প্রমানিত।
ক্ষমআ পাওয়ার যোগ্য?
যারা চায় যে বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য হোক আসলে তারাই দেশ প্রেমিক
সময়ের কাজ সময়ে না হলে বুঝা যায় এতে কোন দুরু অভিসন্ধি আছপ।
আসসালামুয়ালাইকুম। গনমাধ্যম কি নিয়ন্ত্রিত।
জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ
যুদ্ধ অপরাধী জামায়াতের ইদানিং কালের কিছু আমল নামা :::
* মন্দিরে যেয়ে গীতা পাঠ করে, কারা?
* মন্দিরে যেয়ে দেবদেবীর প্রশংসা করে, কারা?
* দিনে দুপুরে ফিল্মি স্টাইলে/অস্ত্র হাতে/ফ্রাঙ্কস্টাইন মডেলে আস্ত একটা ব্যাংক দখল করে, কারা?
* মাদ্রাসায় নাদুস নুদুস ছাত্রদের বলাৎকার করে, কারা?
* ক্ষমতার লোভে ভোট পাওয়ার আশায় হিন্দু জামাতী সংঘটন খুলে, কারা?
* ফ্যাসিস্ট আওয়ামী নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে সদল বলে থানায় যায়, কারা?
* ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধকে ২৪ এর গণ অভুত্থান দিয়ে মুছে ফেলতে চায়, কারা ?
তারপরও যুদ্ধ অপরাধী জামায়াত ইসলামী, ইসলামের জান্ডা উড়িয়ে বলে, আমরাই একমাত্র সঠিক মুসলমান।
Jamayat :: You people are Muslim with pure difficulties, no doubt.
আওয়ামিলীগ, জামাত ইসলাম পাকিস্তান জিন্দাবাদ
জামাত ৭১ প্রশ্নে যদি দেশবাসীর কাছে মাফ চায়, আমার ভোট জামাত পাবে
They should apologize for their anti humanic activities in 1971. Also, they should reorganize their party constitution and add non communal options for all. Only then nonmuslim can participate.
লোক দেখানো ক্ষমা চেয়ে লাভ কি যদি উপলব্ধি আর অনুশোচনা না থাকে?উনি তো শুরুর দিকে বলেই ফেলেছেন উনারা অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষে ছিল যা ভুল নয়।
আপনার কি মনে হয় পান্না ভাই ৯০ দশকের মানুষের মত বিংশ শতাব্দীর মানুষ এতো সরল?
ক্ষমা কে চাইতে কে বলছে
Did AL say sorry for their recent killing of two thousand people? The anchor should be more worried about it instead of what happened over 50 years ago, where the present Jamat people had no role.
WHEN AND HOW BANGLADESH AWAMI LEAGUE WILL SAY SORRY TO THE NATION
এদের কথা বলছেন এটা কি শোভা পায়
সেনাবাহিনী আর জামাতে ইসলাম যে দেশপ্রেমিক এর ভিতর কোন সন্দেহ নাই
Tai student dol samne back tara😂
Panna...tumar pranantokor chesta ki......chetona bebsha firiye ana😅
24 er ovvutthan to tomar r valo lagde na😅😅
Tomar jonno.....Gen z kintu ghumay nai😅
চেতনার দোকান আর চলে না।
আপনার মতো প্রগতিশীল দাবি কারী এবং কিছু শহুরে উচ্চাভিলাসী মানুষের কাছে জামায়াত অজনপ্রিয় মনে হতে পারে কিন্তু মফস্বল বা গ্রাম গঞ্জে খবর নিয়ে দেখুন জামায়াতে ইসলামী কি পরিমান জনপ্রিয়। আগামী নির্বাচনে সেটা আরো পরিষ্কার হবে
এই স্বপ্ন ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখেন। ঘুম ভাঙলে স্বপ্ন আর বাস্তবের অনেক ব্যবধান।
জামাতের কর্মী ছাড়া অন্য কারো কাছে জামাতের কোন জনপ্রিয়তা নাই। সেটা ভোটের মাঠে অসংখ্য বার প্রমাণিত হয়েছে। আবারো হবে ইনশাআল্লাহ।
বিএনপি'র সাথে জোট করা ছাড়া জামাত নির্বাচন করুক। তখন দেখা যাবে জামাত কত শতাংশ ভোট পায় আর কয়টা আসন পায়।
হাঁ করে বসে থাক । রাজাকার আর জঙ্গী এদেশে ভোটে নির্বাচিত হবে না । এরা কিছুদিনের জন্য মিথা বলে এভাবে উল্লাস করতে পারে এর বেশী কিছু না ।
71 সালে যারা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দান করেছিল তাদের ভিতর এখন কয়জন স্বাধীনতার পক্ষে এবং এবং স্বাধীনতার বিপক্ষে তার একটা সময়ই হওয়া দরকার
আপনি কি ছোট বাচ্চা।
মুক্তিযুদ্ধ আর চেতনা এগুলো বাম পন্থী লোকজন ছাড়া সাধারণ মানুষ আর ক্ষায় না।
ক্ষমা যদি চায় তাইলে সেটা হবে রাজনৈতিক স্বার্থে
ক্ষমা চাইতে হবে জামায়াত কে
রাজাকারের ক্ষমা নাই। 🎒🎒🎒🎒🎒🎒🎒🎒🪣🪣🪣🪣🪣🪣🪣🪣
৭১ প্রশ্ন দেশের সকল রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান ক্লিয়ার করে ৭১ নিয়ে আর কাউকে রাজনৈতিক পয়দা নেয়ার পথ বন্দ করারই একমাত্র সমাধান।
ক্ষমা চাইলে মাফ হবে না কোন মাফ নাই মাইর হবে কোন আওয়াজ হবে না শুধু অপেক্ষা কর
জামায়াত ক্ষমা চাইলেই কি জাতি ক্ষমা করবে!!??
30 lakh manuser rokto jamati razakarder hathe
😂🤣😂🤣😂🤣🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂
এখন এরা যা করবে সবই নাটক
তোর এত সমস্যা কি? এতেতো তারাই ক্ষতি গ্রস্ত হবে।
রাজাকারের পোলা নাকি?
তুই তোকারি কি বেহেস্তের ভাষা😂
Tr ma k nischoi pak meletari 71 chudce tar fole tr jonmo hoice
কিরে তোরা নাকি ফেরেশতা তাহলে তোর ভাষা এমন কেন । বহুরুপি ছাইড়া দে
১৯৭১ সলে জমাত মহান মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতা বিরুধী ছিলো এটাই সত্য।
তারা জাতীর কাছে ক্ষমা চাইলেও সেটা প্রমানিত না চাইলেও প্রমানিত।
৭১এর চেতনা আর কতকাল বিক্রি করবা ভাইজান, বাস্তবতা মেনে নিয়ে দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যান
Tr ma k nischoi pak meletari 71 chudce tar fole tr jonmo hoice
চেতনা বাজ।
Tr ma k nischoi pak meletari 71 chudce tar fole tr jonmo hoice
নির্বাচনে জেতার জন্য কত নাটক যে মঞ্চস্থ করা লাগবে! 😅
জামাত ভোটের জন্য ক্ষমা চাইতে পারে, তারপরও মানুষ ক্ষমা করবে না যত দিন জামাত শব্দ টি থাকবে
ক্ষমা চাওয়া হচ্ছে দেশবাসীকে ধোঁকা দেয়া অভিনয়,উদ্দেশ্য হাসিলের কৌশল মাত্র।
Tr ma k nischoi pak meletari 71 chudce tar fole tr jonmo hoice
😂🤣😂🤣😂🤣🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂
😂🤣😂🤣😂🤣🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂🤣😂