সবাই আমার স্বামীর জন্য দুয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার স্বামীর নেক হায়াত বেশি করে বাড়িয়ে দেন হায়াতে রিজিকে বরকত দেন রোগ শিফা দেন সুস্থ রাখেন বিপদ থেকে রক্ষা করেন জান্নাত পর্যন্ত আমাদের একসাথে রাখেন
সূরা ২০. ত্ব-হা আয়াত নং ২৫ قَالَ رَبِّ اشۡرَحۡ لِیۡ صَدۡرِیۡ ﴿ۙ۲۵﴾ অনুবাদঃ সে বলল, ‘হে আমার রব, আমার বুক প্রশস্ত করে দিন’ -(আল-বায়ান) মূসা বলল, ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার জন্য আমার বক্ষকে প্রশস্ত করে দাও -(তাইসিরুল) মূসা বললঃ হে আমার রাব্ব! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দিন, -(মুজিবুর রহমান) তাফসীরে আহসানুল-বায়ান (২৫) সে বলল, ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দাও। - তাফসীরে জাকারিয়া ২৫. মূসা বললেন(১), হে আমার রব! আমার বক্ষ সম্প্রসারিত করে দিন।(২) (১) মূসা আলাইহিস সালাম যখন আল্লাহর কালাম লাভের গৌরব অর্জন করলেন এবং নবুওয়াত ও রেসালাতের দায়িত্ব লাভ করলেন, তখন তিনি নিজ সত্তা ও শক্তির উপর ভরসা ত্যাগ করে স্বয়ং আল্লাহ তা'আলারই দারস্থ হলেন। কারণ, তারই সাহায্যে এই মহান পদের দায়িত্ব পালন করা সম্ভবপর। এ কাজে যেসব বিপদাপদ ও বাধাবিপত্তির সম্মুখীন হওয়া অপরিহার্য, সেগুলো হাসিমুখে বরণ করার মনোবলও আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকেই পাওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ আমার মনে এ মহান দায়িত্বভার বহন করার মতো হিম্মত সৃষ্টি করে দিন। আমার উৎসাহ-উদ্দীপনা বাড়িয়ে দিন। আমাকে এমন ধৈর্য, দৃঢ়তা, সংযম, সহনশীলতা, নির্ভীকতা ও দুর্জয় সংকল্প দান করুন যা এ কাজের জন্য প্রয়োজন। ইবন কাসীর বলেন, এর কারণ, তাকে আল্লাহ এমন এক গুরু দায়িত্ব দিয়ে পাঠাচ্ছেন এমন এক লোকের কাছে, যে তখনকার সময়ে যমীনের বুকে সবচেয়ে বেশী অহংকারী, দাম্ভিক, কুফরিতে চরম, সৈন্য-সামন্ত যার অগণিত। বহু বছর থেকে যার রাজত্ব চলে আসছে, তার ক্ষমতার দম্ভে সে দাবী করে বসেছে যে, আল্লাহকে চেনে না। তার প্রজারা তাকে ছাড়া আর কাউকে ইলাহ বলে মানে না। তিনি তার ঘরেই ছোট বেলায় লালিত-পালিত হয়েছিলেন। তাদেরই একজনকে হত্যা করে পালিয়েছিলেন। এতকিছুর পর আবার তার কাছেই ফিরে যাচ্ছেন তাওহীদের দাওয়াত নিয়ে। একমাত্র আল্লাহর ইবাদাতের দাওয়াত দিতে যাচ্ছেন। সুতরাং তার তো প্রচুর দো'আ করা প্রয়োজন। [ইবন কাসীর] তাই তিনি আল্লাহর দরবারে পাঁচটি বিষয়ে দো'আ করলেন। যার বর্ণনা সামনে আসছে। (২) প্রথম দোআ, হে আমার রব, আমার বক্ষ ঈমান ও নবুওয়াত দিয়ে প্রশস্ত ও আলোকিত করে দিন। [কুরতুবী] অন্য আয়াতে বলেছেন “এবং আমার বক্ষ সংকুচিত হয়ে পড়ছে”। [সূরা আশ-শু'আরা: ১৩] এভাবে তিনি তার অপারগতা ও প্রার্থনা প্ৰকাশ করলেন। [ফাতহুল কাদীর] অর্থাৎ অন্তরে এমন প্রশস্ততা দান করুন যেন নবুওয়াতের জ্ঞান বহন করার উপযোগী হয়ে যায়। ঈমানের দাওয়াত মানুষের কাছে পৌছানোর ক্ষেত্রে তাদের পক্ষ থেকে যে কটু কথা শুনতে হয়, তা সহ্য করাও এর অন্তর্ভুক্ত। www.hadithbd.com/quran/link/?id=2373
কথাটা ঠিক
সুরা ত্বুহা -25/ 26/27/28 খুবই গুরুত্বপূর্ন দোয়া।
Subhanallah Alhamdulliah Allahu Akber La illallah illallah
জাঝাকাল্লাহু খয়রন মিউজিক বন্ধ করেছেন । মহান আল্লাহ আপনাকে সঠিক দ্বীন প্রচারের কাজে সাহায্য করুন আমিন ইয়া রব
মাশাআল্লাহ
গুরুত্বপূর্ণ সুন্দর আলোচনা এবং মিউজিক ছাড়া ভিডিও দিয়ার জন্য ধন্যবাদ। Like and subscribe, comment করলাম।❤
সবাই আমার স্বামীর জন্য দুয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার স্বামীর নেক হায়াত বেশি করে বাড়িয়ে দেন হায়াতে রিজিকে বরকত দেন রোগ শিফা দেন সুস্থ রাখেন বিপদ থেকে রক্ষা করেন জান্নাত পর্যন্ত আমাদের একসাথে রাখেন
আমিন সুম্মা আমিন
মাশআল্লাহ,❤❤❤
সূরা ২০. ত্ব-হা
আয়াত নং ২৫
قَالَ رَبِّ اشۡرَحۡ لِیۡ صَدۡرِیۡ ﴿ۙ۲۵﴾
অনুবাদঃ
সে বলল, ‘হে আমার রব, আমার বুক প্রশস্ত করে দিন’ -(আল-বায়ান)
মূসা বলল, ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার জন্য আমার বক্ষকে প্রশস্ত করে দাও -(তাইসিরুল)
মূসা বললঃ হে আমার রাব্ব! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দিন, -(মুজিবুর রহমান)
তাফসীরে আহসানুল-বায়ান
(২৫) সে বলল, ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দাও।
-
তাফসীরে জাকারিয়া
২৫. মূসা বললেন(১), হে আমার রব! আমার বক্ষ সম্প্রসারিত করে দিন।(২)
(১) মূসা আলাইহিস সালাম যখন আল্লাহর কালাম লাভের গৌরব অর্জন করলেন এবং নবুওয়াত ও রেসালাতের দায়িত্ব লাভ করলেন, তখন তিনি নিজ সত্তা ও শক্তির উপর ভরসা ত্যাগ করে স্বয়ং আল্লাহ তা'আলারই দারস্থ হলেন। কারণ, তারই সাহায্যে এই মহান পদের দায়িত্ব পালন করা সম্ভবপর। এ কাজে যেসব বিপদাপদ ও বাধাবিপত্তির সম্মুখীন হওয়া অপরিহার্য, সেগুলো হাসিমুখে বরণ করার মনোবলও আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকেই পাওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ আমার মনে এ মহান দায়িত্বভার বহন করার মতো হিম্মত সৃষ্টি করে দিন। আমার উৎসাহ-উদ্দীপনা বাড়িয়ে দিন। আমাকে এমন ধৈর্য, দৃঢ়তা, সংযম, সহনশীলতা, নির্ভীকতা ও দুর্জয় সংকল্প দান করুন যা এ কাজের জন্য প্রয়োজন।
ইবন কাসীর বলেন, এর কারণ, তাকে আল্লাহ এমন এক গুরু দায়িত্ব দিয়ে পাঠাচ্ছেন এমন এক লোকের কাছে, যে তখনকার সময়ে যমীনের বুকে সবচেয়ে বেশী অহংকারী, দাম্ভিক, কুফরিতে চরম, সৈন্য-সামন্ত যার অগণিত। বহু বছর থেকে যার রাজত্ব চলে আসছে, তার ক্ষমতার দম্ভে সে দাবী করে বসেছে যে, আল্লাহকে চেনে না। তার প্রজারা তাকে ছাড়া আর কাউকে ইলাহ বলে মানে না। তিনি তার ঘরেই ছোট বেলায় লালিত-পালিত হয়েছিলেন। তাদেরই একজনকে হত্যা করে পালিয়েছিলেন। এতকিছুর পর আবার তার কাছেই ফিরে যাচ্ছেন তাওহীদের দাওয়াত নিয়ে। একমাত্র আল্লাহর ইবাদাতের দাওয়াত দিতে যাচ্ছেন। সুতরাং তার তো প্রচুর দো'আ করা প্রয়োজন। [ইবন কাসীর] তাই তিনি আল্লাহর দরবারে পাঁচটি বিষয়ে দো'আ করলেন। যার বর্ণনা সামনে আসছে।
(২) প্রথম দোআ, হে আমার রব, আমার বক্ষ ঈমান ও নবুওয়াত দিয়ে প্রশস্ত ও আলোকিত করে দিন। [কুরতুবী] অন্য আয়াতে বলেছেন “এবং আমার বক্ষ সংকুচিত হয়ে পড়ছে”। [সূরা আশ-শু'আরা: ১৩] এভাবে তিনি তার অপারগতা ও প্রার্থনা প্ৰকাশ করলেন। [ফাতহুল কাদীর] অর্থাৎ অন্তরে এমন প্রশস্ততা দান করুন যেন নবুওয়াতের জ্ঞান বহন করার উপযোগী হয়ে যায়। ঈমানের দাওয়াত মানুষের কাছে পৌছানোর ক্ষেত্রে তাদের পক্ষ থেকে যে কটু কথা শুনতে হয়, তা সহ্য করাও এর অন্তর্ভুক্ত।
www.hadithbd.com/quran/link/?id=2373
অসাধারণ ❤❤❤
Alhamdulillah
Got the point
Allah hu akbar ❤
সুন্দর লাগচে আলোচনা
MashaAllah,
Alhamdulillah Amin..❤❤
Allah hefajot korun Amin..❤❤
Alhamdulillah
Amin
আমিন
Number 3 er dua ta kao aktu bolban plez
আমার প্রিয় জিকির
(অইয়াছ ছিরলি আমরি) অর্থ আমার কাজ সহজ করে দাও।
আমি অনেক উপকার পেয়েছি।
সুরা ত্বহা আয়াত ২৬,২৭
আমিন
Ameen 💓