আমি কাওমির ছাত্র আল্লাহ বলেছেন আপনি বলেন আমি তোমাদের মতন একজন মানুষ, একথায় একটা কতা বুঝা দরকার নবিজী মানুষ আর তিনি আল্লাহর কাছে তার মর্যাদা সবার উপরে তিনি মানবজাতির অন্তরভুক্ত, নাহলে আমরা মানুষকে আল্লাহ তায়ালা এত সম্মানিত করতেন না,আর এটা আমাদের বড়ত্ব আর তাকে সৃষ্টি না করিলে কিছুই যে সৃষ্টি হতোনা ভাই। আর মানুষকে আল্লাহ আশরাফুল মাখলুক বা সৃষ্টির শেরা আর এটাই কওমিদের উদ্দেশ্য ❤❤❤❤❤❤❤
অর্থঃ-“হে প্রিয় রাসূল! আপনিতো আল্লাহর নূরের প্রতিচ্ছবি বা ছায়া। আপনার প্রতিটি অঙ্গই এক একটি নূরের টুক্রা। নূরের যেমন ছায়া হয়না, তদ্রূপ ছায়ারও প্রতিচ্ছায়া হয়না। কাজেই আপনারও প্রতিচ্ছায়া নেই, কেননা আপনি নূর এবং আল্লাহর নূরের ছায়া।” (৮) মাকতুবাতে ইমামে রাব্বানী ৩য় জিলদ, মাকতুব নং ১০০ তে হযরত মোজাদ্দেদে আলফেসানী (رحمة الله عليه) লিখেছেন- “হযরত রাসুলে করীম [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি কোন মানুষের মত নয়। বরং নশ্বর জগতের কোন বস্তুই হযরত নবী করীম [ﷺ]-এঁর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। কারণ, আল্লাহ তায়ালা তাঁকে স্বীয় নূর দ্বারা সৃষ্টি করছেন।” (৯) আশ্রাফ আলী থানবী তার নশরুতত্বীব গ্রন্থের ৫ম পৃষ্টায় একটি হাদীস উল্লেখ করেহচেন- “হে জাবের! আল্লাহ তায়ালা আপন নূরের ফয়েয বা জ্যোতি হতে তোমার নবীর নূর সৃষ্টি করেছেন।” (নশরুতত্বীব ৫ পৃষ্ঠা) (১০) তাফসীরে সাভী, সূরা মায়েদা, ১৫ নং আয়াত قَدْ جَائَكُمْ مِّنَ اللهِ نُوْرٌ এর ব্যাখ্যায় লিখেছেনঃ- “আল্লাহপাক তাঁকে নূর বলে আখ্যায়িত করার কারণ হচ্ছে- তিনি সকল দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান নূর সমূহের মূল উৎস।” এছাড়াও দেহ মোবারকের প্রতিটি অঙ্গ নূর হওয়ার বহু দলীল বিভিন্ন কিতাবে উল্লেখ আছে। সুতরাং সৃষ্টির আদিতেও তিনি নূর, মায়ের গর্ভেও নূর এবং দুনিয়াতেও দেহধারী নূর- এতে কোন সন্দেহ নেই। সে নূরকে বাশারী সুরতে ও কভারে আবৃত করে রাখা হয়েছে মাত্র। যেমন তাঁরের কাভারে বিদ্যুতকে আবৃত করে রাখা হয়। এতসব প্রমাণ সত্ত্বেও নবী করীম [ﷺ]-কে মাটির সৃষ্টি বলার কোনই অবকাশ নেই। এরকম ধারণা পোষণের কারণে ঈমান ও আক্বীদা গোমরাহ হবার উপাদান নিহিত রয়েছে। আর সঠিক ঈমান ও আক্বীদা আমলের পূর্ব শর্ত। নূরে মোহাম্মদীর [ﷺ] স্থানান্তরঃ আদম (عليه السلام)-এঁর ললাটেঃ হযরত আদম (عليه السلام)-এর দেহ পৃথিবীর মাটি দ্বারা সৃষ্টি হয়েছে। বিবি হাওয়া (عليها السلام) হযরত আদম (عليه السلام)-এঁর বাম পাঁজরের হাড় দ্বারা পয়দা হয়েছেন। হযরত ঈসা (عليه السلام) শুধু রূহের দ্বারা পয়দা হয়েছেন। সাধারণ মানব সন্তান পিতা-মাতার মিলিত বীর্যের নির্যাস তথা শুক্রাণু থেকে সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু আমাদের প্রিয় নবী ও আল্লাহর প্রিয় হাবীব হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা [ﷺ] আল্লাহর নূর হতে পয়দা হয়েছেন। কোরআন ও হাদীসের দ্বারাই এ সত্য প্রতিষ্ঠিত। সুতরাং “সকল মানুষই মাটির সৃষ্টি”- এরূপ দাবী করা গোমরাহী ছাড়া আর কিছুই নয়। (”মিন্হা খালাক্নাকুম” আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন।) পৃথিবীর চল্লিশ হাজার বছরের সমান ঐ জগতের চল্লিশ দিনে হযরত আদম (عليه السلام)-এঁর খামিরা শুকানো হয়েছিল। তারপর হযরত আদম (عليه السلام)-এঁর দেহে রূহ্ ফুঁকে দেয়া হয়েছে। বর্ণিত আছে- প্রথমে আদম (عليه السلام)-এঁর অন্ধকার দেহে রূহ প্রবেশ করতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁর ললাটে হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা [ﷺ]-এঁর নূর মোবারকের অংশবিশেষ স্থাপন করা হয় এবং এতে দেহের ভিতর আলোর সৃষ্টি হয়। তখনই আদম (عليه السلام) মানবরূপ ধারণ করেন এবং হাঁচি দিয়ে ”আল্হামদুলিল্লাহ” পাঠ করেন। আমাদের প্রিয় নবী [ﷺ]ও সৃষ্টি হয়েই প্রথমে পাঠ করেছিলেন ”আল্হামদুলিল্লাহ”। তাই আল্লাহ তায়ালা মানব জাতির প্রথম প্রতিনিধি হযরত আদম (عليه السلام) এবং বিশ্ব জগতের প্রতিনিধি হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা [ﷺ]-এঁর প্রথম কালাম “আল্হামদুলিল্লাহ” দিয়ে কোরআন মজিদ শুরু করেছেন (তাফসীরে নঈমী)।
মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব আশরাফুল মাখলুকাত তাই আমাদের প্রথম নবী হযরত আদম আলাই সাল্লাম কে সৃষ্টি করার পর আল্লাহ নূরের ফেরেশতাদের বললেন তোমরা আদমকে সিজদা করো তাহলে নুরের থেকে মানুষের সম্মান অত্যাধিক বেশি কিন্তু আমাদের রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অসাধারণ মানুষ।
আমাদের নবী শ্রেষ্ঠ নবী তাকে নুর বলেও ঘোষণা করা হয় নাই ঘোষণা করা হয়নি তাকে বলা হয়েছে যে হে নবী তুমি বলো যা আমি তোমাদের মত একজন মানুষ বাকিটা আল্লাহই ভাল জানে
৪১:৬] সেজদাহ্ বল, ‘আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ। আমার কাছে ওহী পাঠানো হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবলমাত্র এক ইলাহ। অতএব তোমরা তাঁর পথে দৃঢ়ভাবে অটল থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও’। আর মুশরিকদের জন্য ধ্বংস
আমার নবী বিশ্ব নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম,,নূরের তৈরী এতে কোনো সন্দহ নেই,,নবীজী যখন হাসতেন ওনার দাঁত মোবারক থেকে নূর বের হতেন সুবাহানাল্লাহ,,❤❤
৪১:৬] সেজদাহ্ বল, ‘আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ। আমার কাছে ওহী পাঠানো হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবলমাত্র এক ইলাহ। অতএব তোমরা তাঁর পথে দৃঢ়ভাবে অটল থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও’। আর মুশরিকদের জন্য ধ্বংস
@@pialshaheb6485 Allaho Qurane jeta bolchen seta ami Comment e copy korechi. Eta amar ba kuno manusher bani na.sorasori allahor bani. Allahor bani jodi osikar kori tahole r kichu bolar nai
@@mdshuhel5313 অস্বীকার কে করলো--? বুদ্ধিদীপ্তিক হতে হবে তো ভাইজান,, ওহী নাজিল হয়, এই কথার মাধ্যমেই তো পার্থক্য করে দিলেন।। এ ছাড়াও বহু রেফারেন্স আছে, এখন আপনার কোন শায়েখ কি বলছে তাই নিয়ে পড়ে আছেন। ফিকির করা ভুলে গেছি আমরা।
@@pialshaheb6485 Ami prai sobar waz suni. Ami nije quran pori.ohi asa mane tini nobir podobi peyecen.kintu allaho unake bolte bolechen tini ekjon manus.
@@pialshaheb6485 Ami ekta hadis porechi jekhane nobi bolchen.tumra amake niye bara bari koriona. Kenona isha nobik niye bara bari korte giye odik morjada dite giye tara isa k allahor putro bole felechilo.
বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’। (সূরা-কাহাফ আয়াত-১১০) কোরআনের আয়াত অস্বীকারকারী কাফের।
হযরত আদম ( আ:) একজন নবী। তিনি সবার আদি পিতা।হযরত ( আ:) কীসের তৈরি? আমাদের কবরের প্রশ্নর সময় বলবেনা যে নবী কীসের তৈরি। বেশী বাড়াবাড়ি ভালো নয়। প্রকৃত আলেম যারা তারা কোরআন ও হাদিস থেকে কথা বলে! প্রথমেই জাকির ভাইয়ের নাম বলি।আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়ের আলোচনা একটিও বাদ দিইনা।আজহারি,হামজা তাদের কে অনেক সম্মান করি
নবী পাক(সাঃ) নুরের তৈরি না মাটির তৈরি তা নিয়ে আল্লাহ্ পাক বিতর্ক করতে বলেন নি। আল্লাহ্ পাক বলেছেন নবী পাক(সাঃ) এর উপর বেশি বেশি দরূদ পাঠ করতে,কাজেই ঐসব আফয়দা বিতর্ক এড়িয়ে চলুন এবং নবী পাক্(সাঃ) এর উপর অফুরন্ত দরূদ পাঠ করুন আর ফল সরূপ ইহকালে ও পরকালে সফলতা লাভ করুন।
@@Mamunofficial-150....vai ai jay gay naujobilla bolata apnar thik hoynai...apni nirob thakete .. parten ... Allah Tala apnak bojar tufik Dan korok.....
আমাদের নবীজীকে আল্লাহ তায়ালা,, ৪ টা সুরাত ধান করেছেন,, এই ৪ সুরাতের একটা,, হচ্ছে সুরাতে বাশারী,,বাশারী রুপে নবীজী দুনিয়াতে আসছে,, যদি নবীজী সুরাতে নূরী এই সুরাতে আসতো,,, তাহলে পৃথিবীর কোন মানুষ নবীজীর দিকে তাকাতে পারতো না,,, তাই আল্লাহ তায়ালা,, নবীজীকে বাশারী সুরাতে ফেরন করেছেন,,, ❤❤❤
কুর'আন বলছে, তিনি ছিলেন আমাদের মতই বাশার বা মানুষ। যেমন সূরা কাহাফের সর্বশেষ অর্থাৎ ১১০ নং আয়াত বলছে- বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ। আর মানুষ মাটির তৈরি। রেফারেন্স সূরা আন'আম (৬>২); সুরা হিজর (১৫>২৬); সূরা হাজ্জ্ব (২২>৫); সূরা মুমিনূন (২৩>১২) ইত্যাদি।
।” বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে- হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) একদিন নবী করীম [ﷺ]-এঁর খেদমতে আরয করলেন- “ইয়া রাসুলাল্লাহ! [ﷺ] হযরত আদম (عليه السلام) যখন জান্নাতে ছিলেন, তখন আপনি কোথায় ছিলেন”? হুযুর পুরনূর [ﷺ] মুচকি হাসি দিয়ে বললেন- “আদমের ঔরসে। তারপর হযরত নূহ (عليه السلام) তাঁর ঔরসে আমাকে ধারণ করে নৌকায় আরোহণ করেছিলেন। তারপর হযরত ইব্রাহীম (عليه السلام)-এঁর পৃষ্ঠদেশে। তারপর পবিত্র (ঈমানদার) পিতা মাতাগণের মাধ্যমে আমি পৃথিবীতে আগমন করি। আমার পূর্ব পুরুষগণের মধ্যে কেহই চরিত্রহীন ছিলেন না” (বেদায়া-নেহায়া ২য় খন্ড ২৫ পৃষ্ঠা)। সুতরাং হযরত আদম (عليه السلام) ও তাঁর বংশধরগণ ছিলেন প্রিয় নবীর বাহন মাত্র। এখানে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। তা হচ্ছে, নিজের আদি বৃত্তান্ত বর্ণনা করা আল্লাহ প্রদত্ত ইলমে গায়েব ছাড়া সম্ভব নয়। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, হুযুর [ﷺ]-এঁর আদি জীবন বৃত্তান্ত বর্ণনা করার প্রথা তিনি নিজেই চালু করেছেন। মিলাদ মাহফিলের মূল প্রতিপাদ্যই হলো নবী জীবনী আদি-অন্ত আলোচনা করে দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করা। হযরত আদম (عليه السلام) থেকে হযরত ঈসা (عليه السلام) পর্যন্ত সমস্ত নবীদের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব ছিল নবী করীম [ﷺ]-এঁর জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা। হযরত ঈসা (عليه السلام) তো নবী করীম [ﷺ]-এঁর বেলাদতের ৫৭০ বৎসর পূর্বেই মিলাদ মাহফিল করেছেন বনী ইসরাইলের লোকজন নিয়ে। কোরআন মাজীদের ২৮ পারা সুরা সাফ-এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হযরত ঈসা (عليه السلام)-এঁর এই সম্মিলিত মিলাদ মাহফিলের বর্ণনা দিয়েছেন। বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থের ২য় খন্ডে ২৬১ পৃষ্ঠায় ইবনে কাছির হযরত আব্বাস (رضي الله عنه)-এঁর সূত্রে বর্ণনা করেছেন- “হযরত ঈসা (عليه السلام) সে সময় কেয়াম অবস্থায় মিলাদ মাহফিল করেছিলেন।” সুতরাং মিলাদ মাহফিল নতুন কোন অনুষ্ঠান নয়। ফেরেশতা এবং নবীগনের অনুকরণের পরবর্তী যুগে বুযুর্গানে দ্বীন কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে বর্তমান মিলাদ মাহফিল প্রচলিত হয়েছে। মিলাদ কিয়াম ভিত্তিহীন নয়। যারা ভিত্তিহীন বলে, তাদের কথারই কোন ভিত্তি নেই। মিলাদ মাহফিলের বৈধতার উপর তিন শতাধিক কিতাব রচিত হয়েছে। তন্মধ্যে মওলুদে বরজিঞ্জি গ্রন্থখানি আরব-আজমের সর্বত্র অধিক সমাদৃত হয়ে আসছে। পাক-ভারত উপমহাদেশে শাইখ আবদুল হক মোহাদ্দেছ দেহ্লভী (رحمة الله عليه)-এর ’মাদারিজুন্নবুয়ত’ ও আল্লামা কাজী ফযলে আহ্মদ (লুধিয়ানা) লিখিত ’আন্ওয়ারে আফতাবে’ সাদাকাত গ্রন্থদ্বয় মিলাদ শরীফের বৈধতার প্রমাণিক দলীল। যথাস্থানে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা রইলো।
।” বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে- হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) একদিন নবী করীম [ﷺ]-এঁর খেদমতে আরয করলেন- “ইয়া রাসুলাল্লাহ! [ﷺ] হযরত আদম (عليه السلام) যখন জান্নাতে ছিলেন, তখন আপনি কোথায় ছিলেন”? হুযুর পুরনূর [ﷺ] মুচকি হাসি দিয়ে বললেন- “আদমের ঔরসে। তারপর হযরত নূহ (عليه السلام) তাঁর ঔরসে আমাকে ধারণ করে নৌকায় আরোহণ করেছিলেন। তারপর হযরত ইব্রাহীম (عليه السلام)-এঁর পৃষ্ঠদেশে। তারপর পবিত্র (ঈমানদার) পিতা মাতাগণের মাধ্যমে আমি পৃথিবীতে আগমন করি। আমার পূর্ব পুরুষগণের মধ্যে কেহই চরিত্রহীন ছিলেন না” (বেদায়া-নেহায়া ২য় খন্ড ২৫ পৃষ্ঠা)। সুতরাং হযরত আদম (عليه السلام) ও তাঁর বংশধরগণ ছিলেন প্রিয় নবীর বাহন মাত্র। এখানে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। তা হচ্ছে, নিজের আদি বৃত্তান্ত বর্ণনা করা আল্লাহ প্রদত্ত ইলমে গায়েব ছাড়া সম্ভব নয়। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, হুযুর [ﷺ]-এঁর আদি জীবন বৃত্তান্ত বর্ণনা করার প্রথা তিনি নিজেই চালু করেছেন। মিলাদ মাহফিলের মূল প্রতিপাদ্যই হলো নবী জীবনী আদি-অন্ত আলোচনা করে দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করা। হযরত আদম (عليه السلام) থেকে হযরত ঈসা (عليه السلام) পর্যন্ত সমস্ত নবীদের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব ছিল নবী করীম [ﷺ]-এঁর জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা। হযরত ঈসা (عليه السلام) তো নবী করীম [ﷺ]-এঁর বেলাদতের ৫৭০ বৎসর পূর্বেই মিলাদ মাহফিল করেছেন বনী ইসরাইলের লোকজন নিয়ে। কোরআন মাজীদের ২৮ পারা সুরা সাফ-এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হযরত ঈসা (عليه السلام)-এঁর এই সম্মিলিত মিলাদ মাহফিলের বর্ণনা দিয়েছেন। বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থের ২য় খন্ডে ২৬১ পৃষ্ঠায় ইবনে কাছির হযরত আব্বাস (رضي الله عنه)-এঁর সূত্রে বর্ণনা করেছেন- “হযরত ঈসা (عليه السلام) সে সময় কেয়াম অবস্থায় মিলাদ মাহফিল করেছিলেন।” সুতরাং মিলাদ মাহফিল নতুন কোন অনুষ্ঠান নয়। ফেরেশতা এবং নবীগনের অনুকরণের পরবর্তী যুগে বুযুর্গানে দ্বীন কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে বর্তমান মিলাদ মাহফিল প্রচলিত হয়েছে। মিলাদ কিয়াম ভিত্তিহীন নয়। যারা ভিত্তিহীন বলে, তাদের কথারই কোন ভিত্তি নেই। মিলাদ মাহফিলের বৈধতার উপর তিন শতাধিক কিতাব রচিত হয়েছে। তন্মধ্যে মওলুদে বরজিঞ্জি গ্রন্থখানি আরব-আজমের সর্বত্র অধিক সমাদৃত হয়ে আসছে। পাক-ভারত উপমহাদেশে শাইখ আবদুল হক মোহাদ্দেছ দেহ্লভী (رحمة الله عليه)-এর ’মাদারিজুন্নবুয়ত’ ও আল্লামা কাজী ফযলে আহ্মদ (লুধিয়ানা) লিখিত ’আন্ওয়ারে আফতাবে’ সাদাকাত গ্রন্থদ্বয় মিলাদ শরীফের বৈধতার প্রমাণিক দলীল। যথাস্থানে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা রইলো।
যারা আমার প্রিয় নবীজিকে মাটির নবী বলে😂 তাদেরকে বলছি😂তোরা প্রস্রাব করলে 1কিলো মিটার দূরে থেকে মানুষ গন্ধ শুনে অজ্ঞান হয়ে যায়। ❤❤❤আর আমার নবীর প্রস্রাব মোবারক পান করে ❤উম্মে আয়মান😊 জান্নাতি হয়ে গেছে❤ সুবহানাল্লাহ😊 তোদের, আমাদের, সাথে আমার নবীজির কোন কিছুর মিল নাই, আর তোরা বলস আমার নবী নাকি মাটির তৈরি ছিল🤬 আফসোস আল্লাহ তোমাদেরকে হেদায়েত দান করুন😂
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা আমাকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না, যেমন বাড়াবাড়ি করেছে খ্রিষ্টানরা মারিয়ামপুত্র ঈসাকে নিয়ে। আমি আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসূল। অতএব তোমরা আমাকে আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসূল বল’ (বুখারী হা/৩৪৪৫; মিশকাত হা/৪৮৯৭)।
হাদীসখানা হচ্ছেঃ- قال رسول الله صلى الله عليه وسلم نحن معاشر الانبياء. أجسادنا كأجساد الملائكة অর্থঃ ”আমরা নবীগণের শরীর হলো ফিরিশতাদের শরীরের মত নূরানী ও অতিসূক্ষ্ম।” তাইতো নবী করীম [ﷺ] সূক্ষ্মতম শরীর ধারণ পূর্বক আকাশ ও ফেরেশতা জগত এমনকি আলমে আমর তথা আরশ-কুরছি ভেদ করে নিরাকারের দরবারে কাবা কাওছাইনে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছিলেন। মাটির দেহ ভারী এবং তা লক্ষ্যভেদী নয়। মাটির শরীর হলে ভস্ম হয়ে যেত। মোদ্দা কথা উপরের দু’খানা হাদীস পর্যালোচনা করলে ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه) বর্ণিত প্রথম হাদীসখানা জাল এবং কা'ব আহবারের ভাষ্যটি ইসরাইলী ও ইহুদী সূত্রে প্রাপ্ত যা সরাসরি হাদিসে মারফু’র খেলাফ। তদুপরি- কা’ব আহবারের হাদীসখানায় বিভিন্ন তাবিল বা ব্যাখ্যা করার অবকাশ রয়েছে। এটা মোহ্কাম বা সংবিধিববদ্ধ নয়। সুতরাং হযরত জাবের (رضي الله عنه)-এর মারফু হাদীস ত্যাগ করে কাবে আহবারের বর্ণিত মাকতু রেওয়াত গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আবার নূর ও মাটির সমন্বিত রূপও বলা যাবে না। যেমন বলেছেন অনেক জ্ঞানপাপী মুফতী। হাদীসের বিশ্লেষণ না জানার কারণেই তারা এরূপ ফতোয়া দিয়েছেন। কা’ব আহবার বর্ণিত খামিরাটি ছিল নূরে মুহাম্মদীর ঐ অংশ- যা দ্বারা দুনিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ঐ অংশই রওজা মোবারকের স্থানে রক্ষিত ছিল-(যারকানী দেখুন)। নুরের দেহ মোবারকঃ ১০টি দলীল ============ এবার আমরা নূরের দেহের পক্ষের কিছু রেওয়ায়াত পেশ করে প্রমাণ করবো- নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকও নূরের তৈরী ছিল। যথাঃ- (১) যারকানী শরীফ ৪র্থ খন্ড ২২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছেঃ لَمْ يَكُنْ لَهٗ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ظِلُّ فِى شَمْسٍ وَلاَ قَمَرٍ لِاَنَّهٗ كَانَ نُوْرًا অর্থঃ- “সূর্য চন্দ্রের আলোতে নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকের ছায়া পড়তো না। কেননা, তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (যারকানী) (২) ইমাম কাযী আয়ায (رحمة الله عليه) শিফা শরীফের ১ম খন্ড ২৪২ পৃষ্ঠায় লিখেনঃ وَمَا ذُكِرَمِنْ اَنَّهٗ كَنَ لاَ ظِلَّ لِشَخْصِهٖ فِى شَمْسٍ وَلاَ قَمَرٍ لِاَنَّهٗ كَانَ نُوْرًا অর্থঃ- নূরের দলীল হিসেবে ছায়াহীন দেহের যে রেওয়ায়াত পেশ করা হয়, তা হচ্ছে- “দিনের সূর্যের আলো কিংবা রাতের চাঁদের আলো- কোনটিতেই হুযুর [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকের ছায়া পড়তো না। কারণ তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (শিফা শরীফ) (৩) আশ্রাফ আলী থানবী সাহেব তার شُكْرُ النِّعْمَةِ بِذِكْرِرَحْمَةِ الرَّحْمَة গ্রন্থের ৩৯ পৃষ্ঠায় স্বীকার করেছেন:- يه بات مشهور هے كه همارے حضور صلى الله عليه وسلم كے جسم كا سايه نهين تها (اس لۓكے) همارے حضور صلى الله عليه وسلم سرتاپا نور هى نور تہے
তীয় অধ্যায়ঃ হুযুরের দেহতত্ত্বঃ প্রসঙ্গঃ নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারক নূর - নাকি মাটি? =========== আমরা প্রথম সৃষ্টিতে প্রমাণ পেলাম - আল্লাহর যাত হতে, অর্থাৎ যাতি নূরের জ্যোতি হতে রাসূল [ﷺ] পয়দা হয়েছেন। সাহাবী জাবের (رضي الله عنه) কর্তৃক বর্ণিত মারফু হাদীস- অর্থাৎ স্বয়ং নবী করীম [ﷺ]-এঁর জবানে বর্ণিত হাদিস দ্বারা হুযূর [ﷺ] নূরের সৃষ্টি বলে প্রমাণিত হয়েছে। মাটি, পানি আগুন, বায়ু এই উপাদান চতুষ্টয় যখন পয়দাই হয়নি তখন আমাদের প্রিয় নবী [ﷺ] পয়দা হয়েছেন। সুতরাং তিনি যে মাটির সৃষ্টি নন এবং মাটি সৃষ্টির পূর্বেই পয়দা -একথা সুস্পষ্টরূপে প্রমাণিত হলো। কিন্তু আলমে নাছুত - অর্থাৎ পৃথিবীতে আত্মপ্রকাশের সময় যে বশরী সূরত বা মানব শরীর ধারণ করেছেন, তা কিসের তৈরী- এ নিয়ে বিভিন্ন মতামত লক্ষ্য করা যায়। যেমন- তাবেয়ী হযরত কা'ব আহবার (رحمة الله عليه) এবং সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) কর্তৃক বর্ণিত কথিত দুটি হাদীস বা রেওয়ায়েতে দেখা যায় যে, নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারক মদীনা শরীফের রওযা মোবারকের খামিরা থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। এ দু'খানা রেওয়ায়েতকে পুঁজি করে একদল ওলামা বলেন- হুযূর [ﷺ] মাটির তৈরী। বাতিলপন্থী কোন কোন আলেম আবার ঠাট্টা করে বলেন- তিনি তো সাদা মাটির তৈরী (নাউযুবিল্লাহ)। মাওলানা মুহাম্মদ ফজলুল করীম রচিত 'তাওহীদ রিসালাত ও নূরে মুহাম্মদী সৃষ্টি রহস্য' নামক বইখানা দ্রষ্টব্য। উক্ত বইয়ে আল্লাহকেও নূর বলে অস্বীকার করা হয়েছে। (নাউযুবিল্লাহ)। আবার সহীহ রেওয়ায়েতে দেখা যায় যে, হুযূর [ﷺ] নূর হয়েই আদম (عليه السلام)-এঁর সাথে জগতে তশরীফ এনেছেন এবং আল্লাহর কুদরতে বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ঐ নূর এক দেহ থেকে অন্য দেহে স্থানান্তরিত হতে হতে অবশেষে হযরত আব্দুল্লাহ (رضي الله عنه)-এঁর পৃষ্ঠ হতে ঐ পবিত্র নূর সরাসরি হযরত আমেনা (رضي الله عنها)-এঁর গর্ভে স্থান লাভ করেছেন এবং যথাসময়ে নূরের দেহ ধারণ করে মানব আকৃতি নিয়ে দুনিয়াতে তাশরীফ এনেছেন।
ᎴᎧᏁ ᏰᏗᎴᏕᏂᏗ pecal na pere Sojib Rohman rong answer বরং সঠিক টি হলো- قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـہُکُمۡ اِلٰہٌ وَّاحِدٌ ۚ فَمَنۡ کَانَ یَرۡجُوۡا لِقَآءَ رَبِّہٖ فَلۡیَعۡمَلۡ عَمَلًا صَالِحًا وَّلَا یُشۡرِکۡ بِعِبَادَۃِ رَبِّہٖۤ اَحَدًا ٪ বলে দাও, আমি তো তোমাদের মত একজন মানুষই। (তবে) আমার প্রতি এই ওহী আসে যে, তোমাদের মাবুদ কেবল একই মাবুদ। ৬০ সুতরাং যে-কেউ নিজ মালিকের সাথে মিলিত হওয়ার আশা রাখে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং নিজ মালিকের ইবাদতে অন্য কাউকে শরীক না করে। -আল কাহ্ফ - ১১০ وَلَقَدْ خَلَقْنَا الإِنسَانَ مِن صَلْصَالٍ مِّنْ حَمَإٍ مَّسْنُونٍ (26 অনুবাদ-নিশ্চয় আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি পঁচা কর্দম থেকে তৈরী বিশুস্ক ঠনঠনে মাটি দ্বারা। {সূরা হিজর-২৮}
A Wahabir Gudti La.ajhabi Salafe Ahala Hadis Ahala Khobish Ahala Kuran Thowhide Abulahabi Eajajde Shayea Ago lo Shoab Johanne Nobi Baddeshe Kafar A Gol or Eman Nai
হাদীসখানার পর্যালোচনাঃ উপরোক্ত কা'ব আহবার (رحمة الله عليه)-এর রেওয়ায়েতখানার বিচার বিশ্লেষণ করলে নীচের জ্ঞাতব্য বিষয়গুলো বের হয়ে আসে। যথাঃ- (১) কা'ব আহবার (رحمة الله عليه) পূর্বে একজন বড় ইহুদী পন্ডিত ছিলেন। রাসূল [ﷺ]-এঁর যুগে তিনি মুসলমান হন নি। সুতরাং সাহাবী নন। তিনি হযরত ওমর (رضي الله عنه)-এঁর খেলাফতকালে মুসলমান হয়ে তাবেয়ীনদের মধ্যে গণ্য হন। সাহাবী'র বর্ণিত হাদীস রাসূলের জবান থেকে শ্রুত হলে তাকে মারফু মুত্তাসিল বলা হয়। আর রাসূলের সূত্র উল্লেখ না থাকলে সাহাবী'র বর্ণিত হাদিসকে মাওকুফ বলা হয়। তাবেয়ী'র বর্ণিত হাদীস, যার মধ্যে সাহাবী ও রাসূলের সূত্র উল্লেখ নেই, তাকে বলা হয় মাকতু। উক্ত হাদীসখানা তাঁর নিজস্ব ভাষ্য। সাহাবী বা রাসূল বর্ণিত হাদীস নয়। হাদীসের প্রত্যেক শিক্ষার্থীই এই সূত্র ভালভাবে জানেন যে, তাবেয়ী'র মাকতু হাদীস যদি রাসূলের বর্ণিত মারফু হাদীসের সাথে গরমিল বা বিপরীত হয়, তাহলে রাসূলের বর্ণিত মারফু হাদীসই গ্রহণযোগ্য হবে। কা'ব আহবারের খামিরার হাদীসখানা তাঁর নিজস্ব ভাষ্য এবং তৃতীয় পর্যায়ের। পূর্বে হযরত জাবের বর্ণিত নূরের হাদীসখানা ১ম পর্যায়ের। গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে ১ম পর্যায়ের হাদীসই অগ্রগণ্য। সুতরাং উসূলের বিচারে কা'ব আহবারের হাদীসখানা দূর্বল ও মুরসাল এবং সহীহ সনদেরও খেলাফ। সোজা কথায় - তাবেয়ী'র বর্ণিত 'মাকতু হাদীস' রাসূলর বর্ণিত 'মারফু হাদীস' এর সমকক্ষ হতে পারে না। (২) আল্লামা যারকানী বলেন- কা'ব আহবার পূর্বে ইহুদী পন্ডিত ছিলেন। সম্ভবতঃ তিনি পূর্ববর্তী কোন গ্রন্থে ইসরাইলী বা ইহুদী বর্ণনার মাধ্যমে এই তথ্য পেয়ে থাকবেন। এই সম্ভাবনার কারণে ইসরাইলী বা ইহুদী বর্ণনা আমাদের শরীয়তে গ্রহণযোগ্য হবে না - যদি তা অন্য হাদীসের বিপরীত হয়। কা'ব আহবারের বর্ণিত হাদীসটি হযরত জাবেরের হাদীসের পরিপন্থী। তাই এটা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। (৩) তদুপরি ”ত্বিনাত” (طينة) শব্দটির অর্থ মাটি নয় - বরং খামিরা। এই খামিরার ব্যাখ্যা করা হয়েছে قلب الارض بهاء الارض نور الارض দ্বারা অর্থাৎ- উক্ত খামিরা ছিল পৃথিবীর ক্বলব, আলো ও নূর - তথা নূরে মুহাম্মদী [ﷺ] (যারকানী)। সুতরাং জিব্রাইলের সংগৃহীত খামিরাটি মাটি ছিল না, বরং রওযা'র মাটিতে রক্ষিত নূরে মুহাম্মদীর খামিরা (যারকানী)। খামিরা সূরতের এই নূরে মুহাম্মদীকেই পরে বেহেশতেরর 'তাছনীম' ঝরনার পানি দিয়ে গুলিয়ে এটাকে আরো অণু-পরমাণুতে পরিণত করা হয়েছিল। যেমন পানি হতে বিদ্যুৎ সৃষ্টি হয়, তাই বলে বিদ্যুৎকে পানি বলা যাবে না। নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারক ছিল সৃষ্টিজগতের মধ্যে সবচেয়ে সূক্ষ্মতম। এ মর্মে একখানা হাদীস 'মিলাদে মুহাম্মদী' ও হাক্বীকতে আহমদী' নামক বাংলা গ্রন্থে উল্লেখ আছে। বইখানার লেখক ফুরফুরার খলিফা মেদিনীপুরের মরহুম মাওলানা বাশারাত আলী সাহেব। হাদীসখানা হচ্ছেঃ- قال رسول الله صلى الله عليه وسلم نحن معاشر الانبياء. أجسادنا كأجساد الملائكة অর্থঃ ”আমরা নবীগণের শরীর হলো ফিরিশতাদের শরীরের মত নূরানী ও অতিসূক্ষ্ম।” তাইতো নবী করীম [ﷺ] সূক্ষ্মতম শরীর ধারণ পূর্বক আকাশ ও ফেরেশতা জগত এমনকি আলমে আমর তথা আরশ-কুরছি ভেদ করে নিরাকারের দরবারে কাবা কাওছাইনে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছিলেন। মাটির দেহ ভারী এবং তা লক্ষ্যভেদী নয়। মাটির শরীর হলে ভস্ম হয়ে যেত।
।” বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে- হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) একদিন নবী করীম [ﷺ]-এঁর খেদমতে আরয করলেন- “ইয়া রাসুলাল্লাহ! [ﷺ] হযরত আদম (عليه السلام) যখন জান্নাতে ছিলেন, তখন আপনি কোথায় ছিলেন”? হুযুর পুরনূর [ﷺ] মুচকি হাসি দিয়ে বললেন- “আদমের ঔরসে। তারপর হযরত নূহ (عليه السلام) তাঁর ঔরসে আমাকে ধারণ করে নৌকায় আরোহণ করেছিলেন। তারপর হযরত ইব্রাহীম (عليه السلام)-এঁর পৃষ্ঠদেশে। তারপর পবিত্র (ঈমানদার) পিতা মাতাগণের মাধ্যমে আমি পৃথিবীতে আগমন করি। আমার পূর্ব পুরুষগণের মধ্যে কেহই চরিত্রহীন ছিলেন না” (বেদায়া-নেহায়া ২য় খন্ড ২৫ পৃষ্ঠা)। সুতরাং হযরত আদম (عليه السلام) ও তাঁর বংশধরগণ ছিলেন প্রিয় নবীর বাহন মাত্র। এখানে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। তা হচ্ছে, নিজের আদি বৃত্তান্ত বর্ণনা করা আল্লাহ প্রদত্ত ইলমে গায়েব ছাড়া সম্ভব নয়। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, হুযুর [ﷺ]-এঁর আদি জীবন বৃত্তান্ত বর্ণনা করার প্রথা তিনি নিজেই চালু করেছেন। মিলাদ মাহফিলের মূল প্রতিপাদ্যই হলো নবী জীবনী আদি-অন্ত আলোচনা করে দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করা। হযরত আদম (عليه السلام) থেকে হযরত ঈসা (عليه السلام) পর্যন্ত সমস্ত নবীদের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব ছিল নবী করীম [ﷺ]-এঁর জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা। হযরত ঈসা (عليه السلام) তো নবী করীম [ﷺ]-এঁর বেলাদতের ৫৭০ বৎসর পূর্বেই মিলাদ মাহফিল করেছেন বনী ইসরাইলের লোকজন নিয়ে। কোরআন মাজীদের ২৮ পারা সুরা সাফ-এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হযরত ঈসা (عليه السلام)-এঁর এই সম্মিলিত মিলাদ মাহফিলের বর্ণনা দিয়েছেন। বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থের ২য় খন্ডে ২৬১ পৃষ্ঠায় ইবনে কাছির হযরত আব্বাস (رضي الله عنه)-এঁর সূত্রে বর্ণনা করেছেন- “হযরত ঈসা (عليه السلام) সে সময় কেয়াম অবস্থায় মিলাদ মাহফিল করেছিলেন।” সুতরাং মিলাদ মাহফিল নতুন কোন অনুষ্ঠান নয়। ফেরেশতা এবং নবীগনের অনুকরণের পরবর্তী যুগে বুযুর্গানে দ্বীন কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে বর্তমান মিলাদ মাহফিল প্রচলিত হয়েছে। মিলাদ কিয়াম ভিত্তিহীন নয়। যারা ভিত্তিহীন বলে, তাদের কথারই কোন ভিত্তি নেই। মিলাদ মাহফিলের বৈধতার উপর তিন শতাধিক কিতাব রচিত হয়েছে। তন্মধ্যে মওলুদে বরজিঞ্জি গ্রন্থখানি আরব-আজমের সর্বত্র অধিক সমাদৃত হয়ে আসছে। পাক-ভারত উপমহাদেশে শাইখ আবদুল হক মোহাদ্দেছ দেহ্লভী (رحمة الله عليه)-এর ’মাদারিজুন্নবুয়ত’ ও আল্লামা কাজী ফযলে আহ্মদ (লুধিয়ানা) লিখিত ’আন্ওয়ারে আফতাবে’ সাদাকাত গ্রন্থদ্বয় মিলাদ শরীফের বৈধতার প্রমাণিক দলীল। যথাস্থানে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা রইলো।
JOKAR SAIFUL AZOM EKTA THIKADAR:ADER TERAMI JIBONE THIK HOBENA: ERA RASUL(SM)ER SAAN ER NANE NOBIR NAME MITHACHAR E NOY ALLAHOR QURAANER MITHA TAFSIR KORE NOBI NOORER TOIRI BOLE: JAHEL SOB:
মাশাল্লাহ. চমৎকার সুন্দর গঠনমূলক আলোচনা
মাশাল্লাহ মারহাবা প্রিয় শায়েখ সুন্দর আলোচনা 🌸💞🌸
মাশাল্লাহ প্রিয় শায়েখ সুন্দর আলোচনা ❤️🥰❤️
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান করছেন সাইফুল আজম বাবর আল আজাহারী সাহেব
Sayfular putkita lati diya dasah taka tariya dita hoba
মাশা-আল্লাহ চমৎকার বয়ান
চমৎকার সুন্দর আলোচনা নবীজি নূরের তৈরি 💙💙
আমি কাওমির ছাত্র আল্লাহ বলেছেন আপনি বলেন আমি তোমাদের মতন একজন মানুষ, একথায় একটা কতা বুঝা দরকার নবিজী মানুষ আর তিনি আল্লাহর কাছে তার মর্যাদা সবার উপরে তিনি মানবজাতির অন্তরভুক্ত, নাহলে আমরা মানুষকে আল্লাহ তায়ালা এত সম্মানিত করতেন না,আর এটা আমাদের বড়ত্ব আর তাকে সৃষ্টি না করিলে কিছুই যে সৃষ্টি হতোনা ভাই। আর মানুষকে আল্লাহ আশরাফুল মাখলুক বা সৃষ্টির শেরা আর এটাই কওমিদের উদ্দেশ্য ❤❤❤❤❤❤❤
Allah,
Sob kowmi der hefajot Dan koro.
Amin
এটাই চিরন্তন সত্যি বানী
আমার নবী আপনার নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
নুর নবিজি আমাদের মতো না। তিনি উত্তম মানুষ। সুবহানআল্লাহ।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Big hi
মাশাল্লাহ অনেক ভালো
নুরুল আলা নুর...........
❤আমাদের নবী সাঃ ❤
আমার প্রাণ প্রিয় জানের নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নূরের তৈরি আলহামদুলিল্লাহ
subhanallhe owavehamde subhanallha hel ahzem ❤❤❤
হুজুর অনেক সুন্দর একটি কথা বলেছেন
অর্থঃ-“হে প্রিয় রাসূল! আপনিতো আল্লাহর নূরের প্রতিচ্ছবি বা ছায়া। আপনার প্রতিটি অঙ্গই এক একটি নূরের টুক্রা। নূরের যেমন ছায়া হয়না, তদ্রূপ ছায়ারও প্রতিচ্ছায়া হয়না। কাজেই আপনারও প্রতিচ্ছায়া নেই, কেননা আপনি নূর এবং আল্লাহর নূরের ছায়া।”
(৮) মাকতুবাতে ইমামে রাব্বানী ৩য় জিলদ, মাকতুব নং ১০০ তে হযরত মোজাদ্দেদে আলফেসানী (رحمة الله عليه) লিখেছেন- “হযরত রাসুলে করীম [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি কোন মানুষের মত নয়। বরং নশ্বর জগতের কোন বস্তুই হযরত নবী করীম [ﷺ]-এঁর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। কারণ, আল্লাহ তায়ালা তাঁকে স্বীয় নূর দ্বারা সৃষ্টি করছেন।”
(৯) আশ্রাফ আলী থানবী তার নশরুতত্বীব গ্রন্থের ৫ম পৃষ্টায় একটি হাদীস উল্লেখ করেহচেন- “হে জাবের! আল্লাহ তায়ালা আপন নূরের ফয়েয বা জ্যোতি হতে তোমার নবীর নূর সৃষ্টি করেছেন।” (নশরুতত্বীব ৫ পৃষ্ঠা)
(১০) তাফসীরে সাভী, সূরা মায়েদা, ১৫ নং আয়াত قَدْ جَائَكُمْ مِّنَ اللهِ نُوْرٌ এর ব্যাখ্যায় লিখেছেনঃ- “আল্লাহপাক তাঁকে নূর বলে আখ্যায়িত করার কারণ হচ্ছে- তিনি সকল দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান নূর সমূহের মূল উৎস।”
এছাড়াও দেহ মোবারকের প্রতিটি অঙ্গ নূর হওয়ার বহু দলীল বিভিন্ন কিতাবে উল্লেখ আছে। সুতরাং সৃষ্টির আদিতেও তিনি নূর, মায়ের গর্ভেও নূর এবং দুনিয়াতেও দেহধারী নূর- এতে কোন সন্দেহ নেই। সে নূরকে বাশারী সুরতে ও কভারে আবৃত করে রাখা হয়েছে মাত্র। যেমন তাঁরের কাভারে বিদ্যুতকে আবৃত করে রাখা হয়। এতসব প্রমাণ সত্ত্বেও নবী করীম [ﷺ]-কে মাটির সৃষ্টি বলার কোনই অবকাশ নেই। এরকম ধারণা পোষণের কারণে ঈমান ও আক্বীদা গোমরাহ হবার উপাদান নিহিত রয়েছে। আর সঠিক ঈমান ও আক্বীদা আমলের পূর্ব শর্ত।
নূরে মোহাম্মদীর [ﷺ] স্থানান্তরঃ আদম (عليه السلام)-এঁর ললাটেঃ
হযরত আদম (عليه السلام)-এর দেহ পৃথিবীর মাটি দ্বারা সৃষ্টি হয়েছে। বিবি হাওয়া (عليها السلام) হযরত আদম (عليه السلام)-এঁর বাম পাঁজরের হাড় দ্বারা পয়দা হয়েছেন। হযরত ঈসা (عليه السلام) শুধু রূহের দ্বারা পয়দা হয়েছেন। সাধারণ মানব সন্তান পিতা-মাতার মিলিত বীর্যের নির্যাস তথা শুক্রাণু থেকে সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু আমাদের প্রিয় নবী ও আল্লাহর প্রিয় হাবীব হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা [ﷺ] আল্লাহর নূর হতে পয়দা হয়েছেন। কোরআন ও হাদীসের দ্বারাই এ সত্য প্রতিষ্ঠিত। সুতরাং “সকল মানুষই মাটির সৃষ্টি”- এরূপ দাবী করা গোমরাহী ছাড়া আর কিছুই নয়। (”মিন্হা খালাক্নাকুম” আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন।)
পৃথিবীর চল্লিশ হাজার বছরের সমান ঐ জগতের চল্লিশ দিনে হযরত আদম (عليه السلام)-এঁর খামিরা শুকানো হয়েছিল। তারপর হযরত আদম (عليه السلام)-এঁর দেহে রূহ্ ফুঁকে দেয়া হয়েছে। বর্ণিত আছে- প্রথমে আদম (عليه السلام)-এঁর অন্ধকার দেহে রূহ প্রবেশ করতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁর ললাটে হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা [ﷺ]-এঁর নূর মোবারকের অংশবিশেষ স্থাপন করা হয় এবং এতে দেহের ভিতর আলোর সৃষ্টি হয়। তখনই আদম (عليه السلام) মানবরূপ ধারণ করেন এবং হাঁচি দিয়ে ”আল্হামদুলিল্লাহ” পাঠ করেন। আমাদের প্রিয় নবী [ﷺ]ও সৃষ্টি হয়েই প্রথমে পাঠ করেছিলেন ”আল্হামদুলিল্লাহ”। তাই আল্লাহ তায়ালা মানব জাতির প্রথম প্রতিনিধি হযরত আদম (عليه السلام) এবং বিশ্ব জগতের প্রতিনিধি হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা [ﷺ]-এঁর প্রথম কালাম “আল্হামদুলিল্লাহ” দিয়ে কোরআন মজিদ শুরু করেছেন (তাফসীরে নঈমী)।
যুক্তিযুক্ত আলোচনা!!! ধন্যবাদ!!!
very good
ভাই আপনি যে লিখেছেন হে প্রিয় রাসূল আপনি তো আল্লাহর নূরের প্রতিচ্ছবি বা ছায়া এটা কুরআনে এবং হাদিসের কোন জায়গায় আছে আয়াত এবং হাদিস নামটা বলুন প্লিজ
মাশা আল্লাহ
বর্তমানে শ্রেষ্ঠ শায়েখ সাইফুল আজম বাবর আজহারী
মাশা-আল্লাহ মাশা-আল্লাহ হুজুর সঠিক কথা বলছেন মাশা-আল্লাহ
নবী মদের মান নবী মদের সান তাই তাই নবীজী সকল মুসলিমদের জান❤❤
মুদের হবে
অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ
নুর নবী আমার নবী নবী আমার জান
হুজুর কে মাহাফিলে দাওয়াত দিতে চাই কি ভাবে দিব। নমবার দিলে উপকৃত হতাম। ❤❤❤❤❤
আল্লাহ তায়ালা তাকে নেক হায়াত দান করেন।
Mithachar korar jonno ?
মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব আশরাফুল মাখলুকাত তাই আমাদের প্রথম নবী হযরত আদম আলাই সাল্লাম কে সৃষ্টি করার পর আল্লাহ নূরের ফেরেশতাদের বললেন তোমরা আদমকে সিজদা করো তাহলে নুরের থেকে মানুষের সম্মান অত্যাধিক বেশি কিন্তু আমাদের রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অসাধারণ মানুষ।
Good hujur
আমি জানি আমার প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নূরের
আমাদের নবী শ্রেষ্ঠ নবী তাকে নুর বলেও ঘোষণা করা হয় নাই ঘোষণা করা হয়নি তাকে বলা হয়েছে যে হে নবী তুমি বলো যা আমি তোমাদের মত একজন মানুষ বাকিটা আল্লাহই ভাল জানে
Surah An Nor er tapsir o tikmoto pore nai haire oggo olpo bidda boyokkor
৪১:৬] সেজদাহ্
বল, ‘আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ। আমার কাছে ওহী পাঠানো হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবলমাত্র এক ইলাহ। অতএব তোমরা তাঁর পথে দৃঢ়ভাবে অটল থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও’। আর মুশরিকদের জন্য ধ্বংস
আমার নবী বিশ্ব নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম,,নূরের তৈরী এতে কোনো সন্দহ নেই,,নবীজী যখন হাসতেন ওনার দাঁত মোবারক থেকে নূর বের হতেন সুবাহানাল্লাহ,,❤❤
বর্তমান যুগের শ্রেষ্ঠ আলেম সাইফুল আজম বাবর আল আজহারী।
❤❤
Kisu bojhen apni
Sreshto mitha tafsir o mitha hadith bornonajari..
😂😂😂😂
আপনাকে কে বলেছে
৪১:৬] সেজদাহ্
বল, ‘আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ। আমার কাছে ওহী পাঠানো হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবলমাত্র এক ইলাহ। অতএব তোমরা তাঁর পথে দৃঢ়ভাবে অটল থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও’। আর মুশরিকদের জন্য ধ্বংস
আপনার মত সাধারণ মানুষ তাহলে আপনার উপর ওহী আসেনা কেন?😂
@@pialshaheb6485
Allaho Qurane jeta bolchen seta ami
Comment e copy korechi.
Eta amar ba kuno manusher bani na.sorasori allahor bani. Allahor bani jodi osikar kori tahole r kichu bolar nai
@@mdshuhel5313 অস্বীকার কে করলো--?
বুদ্ধিদীপ্তিক হতে হবে তো ভাইজান,,
ওহী নাজিল হয়, এই কথার মাধ্যমেই তো পার্থক্য করে দিলেন।।
এ ছাড়াও বহু রেফারেন্স আছে, এখন আপনার কোন শায়েখ কি বলছে তাই নিয়ে পড়ে আছেন। ফিকির করা ভুলে গেছি আমরা।
@@pialshaheb6485
Ami prai sobar waz suni.
Ami nije quran pori.ohi asa mane tini nobir podobi peyecen.kintu allaho unake bolte bolechen tini ekjon manus.
@@pialshaheb6485
Ami ekta hadis porechi jekhane nobi bolchen.tumra amake niye bara bari koriona. Kenona isha nobik niye bara bari korte giye odik morjada dite giye tara isa k allahor putro bole felechilo.
আল্লাহ্ পাক নবীজিকে ৩ সুরতে দুনিয়াতে প্রেরণ করেছেন- সুরত‘এ হাক্কি, সুরত‘এ মালাইকী ও সুরত‘এ বাশারী।
কাফের গুলো বলে নবী আমার মত মানুষ
Ja janen nh sheta bolben nh.....apni j akjon k kafer bollen.... Ata ki thik
সাইফুল হাসান বাবর ঠিক
আমার নবী নুরুন আলা নূর
😢 স্লামালাইকুম ভাইজান আপনি সত্য বলছেন আমি বিশ্বাস করছি কথাগুলো
হুজুর আপনি যে বললেন আমাদের নবী নূরের তা প্রমাণ করলেন না কিন্তু,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, আমাদের নবী মাটির তা কিন্তু প্রমাণ করে দিছে
প্রমাণের আশায় বাকি খান বিলটা আমি দিবো
বলের কথা বলো মিয়া
অন্ধের পথপ্রদর্শক এ বই পড়েন তাহলে নিজেই দেখতে পাবেন
নবী সাঃ মাটির তৈরি এই বিশ্বাস আপনার অন্তরে পোষণ করলে আপনি পথভ্রষ্ট।
বাবর একটা ফিতনার কারখানা
আল্লাহ মহান
❤ডক্টর ❤সাইফুল❤আজম❤বাবর❤আল❤আজহারি❤সাহেব❤কে ❤সব❤সময়❤নিরাপদে❤রাখুন ❤সুস্থ ❤রাখুন ❤আমিন ❤❤❤❤❤
Mitha hadith bolar jonno...
ওয়াহাবি হলো বলো মাটির তৈরি
হিংসা অদপতনের মুল। @@NurulAmin-bz9xf
Wi. .
.. .
....
Fi
মাশাআল্লাহ
বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’। (সূরা-কাহাফ আয়াত-১১০) কোরআনের আয়াত অস্বীকারকারী কাফের।
❤
কেটে ভিডিও করা কোথা থেকে শিখেছেন? কোরআন বলবে নবী কিসের তৈরি
হযরত আদম ( আ:) একজন নবী। তিনি সবার আদি পিতা।হযরত ( আ:) কীসের তৈরি? আমাদের কবরের প্রশ্নর সময় বলবেনা যে নবী কীসের তৈরি। বেশী বাড়াবাড়ি ভালো নয়। প্রকৃত আলেম যারা তারা কোরআন ও হাদিস থেকে কথা বলে! প্রথমেই জাকির ভাইয়ের নাম বলি।আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়ের আলোচনা একটিও বাদ দিইনা।আজহারি,হামজা তাদের কে অনেক সম্মান করি
SUBAHAN ALLAHA ALLAHA WAKBAR Mubarak bad Babar Azam Hojur ❤❤
নবী পাক(সাঃ) নুরের তৈরি না মাটির তৈরি তা নিয়ে আল্লাহ্ পাক বিতর্ক করতে বলেন নি। আল্লাহ্ পাক বলেছেন নবী পাক(সাঃ) এর উপর বেশি বেশি দরূদ পাঠ করতে,কাজেই ঐসব আফয়দা বিতর্ক এড়িয়ে চলুন এবং নবী পাক্(সাঃ) এর উপর অফুরন্ত দরূদ পাঠ করুন আর ফল সরূপ ইহকালে ও পরকালে সফলতা লাভ করুন।
এমনটাহল - বিডিও ব্যবসা উন্নত করে
উপার্জনের বৃগ্ধিহাসিলকরা।
নবী মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিঃসন্দেহে মানুষ ছিলেন এবং মাটির মানুষই ছিলেন।
নাউজুবিল্লাহ
@@Mamunofficial-150....vai ai jay gay naujobilla bolata apnar thik hoynai...apni nirob thakete .. parten ... Allah Tala apnak bojar tufik Dan korok.....
Our prophet (sm) is a man but extra- ordinary knowledged man not compared with any other man
....naujubillah.......Amr noobiji nuuur noobiji.....❤❤❤
বিশ্বে সৃষ্টির সেরা জীব হলো মানুষ। আর সেরা ব্যক্তি সে তো মানুষ ই হবে। মানুষের শরীরে যে উপাদান রয়েছে নবী স এর শরীরেও সেই উপাদান।
আমাদের নবীজীকে আল্লাহ তায়ালা,, ৪ টা সুরাত ধান করেছেন,, এই ৪ সুরাতের একটা,, হচ্ছে সুরাতে বাশারী,,বাশারী রুপে নবীজী দুনিয়াতে আসছে,, যদি নবীজী সুরাতে নূরী এই সুরাতে আসতো,,, তাহলে পৃথিবীর কোন মানুষ নবীজীর দিকে তাকাতে পারতো না,,, তাই আল্লাহ তায়ালা,, নবীজীকে বাশারী সুরাতে ফেরন করেছেন,,, ❤❤❤
Thik
After the truth reveals, those go back to lies & stick w/that ,JAHANNAM waiting for them.May Allah save us from these situation.Aameen
জাকির নায়েক এর চাইতে সাইফুল আলম হানিফ পীর সাহেব কি বেশি জানেন কোরআন হাদিস সম্পর্কে।
হুম বেশি জানে
@@alfazali5375ke beshi Jane ta Allah Tala Valo Jane.....Ami Jani na ... Kintu apnara murkhor dol Mone hocce ....
আপনি জানেন আবু জাহেল এর নাম আবুল হেকিম ছিল যার অর্থ জ্ঞনের পিতা কিন্তু আমার নবীর সাথে
বেয়াদবী করার জন্য আবু জাহেল হয়ে গেছে যার অর্থ মূর্খের পিতা
কুর'আন বলছে, তিনি ছিলেন আমাদের মতই বাশার বা মানুষ। যেমন সূরা কাহাফের সর্বশেষ অর্থাৎ ১১০ নং আয়াত বলছে- বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ।
আর মানুষ মাটির তৈরি। রেফারেন্স সূরা আন'আম (৬>২); সুরা হিজর (১৫>২৬); সূরা হাজ্জ্ব (২২>৫); সূরা মুমিনূন (২৩>১২) ইত্যাদি।
।”
বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে- হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) একদিন নবী করীম [ﷺ]-এঁর খেদমতে আরয করলেন- “ইয়া রাসুলাল্লাহ! [ﷺ] হযরত আদম (عليه السلام) যখন জান্নাতে ছিলেন, তখন আপনি কোথায় ছিলেন”? হুযুর পুরনূর [ﷺ] মুচকি হাসি দিয়ে বললেন- “আদমের ঔরসে। তারপর হযরত নূহ (عليه السلام) তাঁর ঔরসে আমাকে ধারণ করে নৌকায় আরোহণ করেছিলেন। তারপর হযরত ইব্রাহীম (عليه السلام)-এঁর পৃষ্ঠদেশে। তারপর পবিত্র (ঈমানদার) পিতা মাতাগণের মাধ্যমে আমি পৃথিবীতে আগমন করি। আমার পূর্ব পুরুষগণের মধ্যে কেহই চরিত্রহীন ছিলেন না” (বেদায়া-নেহায়া ২য় খন্ড ২৫ পৃষ্ঠা)। সুতরাং হযরত আদম (عليه السلام) ও তাঁর বংশধরগণ ছিলেন প্রিয় নবীর বাহন মাত্র।
এখানে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। তা হচ্ছে, নিজের আদি বৃত্তান্ত বর্ণনা করা আল্লাহ প্রদত্ত ইলমে গায়েব ছাড়া সম্ভব নয়। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, হুযুর [ﷺ]-এঁর আদি জীবন বৃত্তান্ত বর্ণনা করার প্রথা তিনি নিজেই চালু করেছেন। মিলাদ মাহফিলের মূল প্রতিপাদ্যই হলো নবী জীবনী আদি-অন্ত আলোচনা করে দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করা। হযরত আদম (عليه السلام) থেকে হযরত ঈসা (عليه السلام) পর্যন্ত সমস্ত নবীদের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব ছিল নবী করীম [ﷺ]-এঁর জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা। হযরত ঈসা (عليه السلام) তো নবী করীম [ﷺ]-এঁর বেলাদতের ৫৭০ বৎসর পূর্বেই মিলাদ মাহফিল করেছেন বনী ইসরাইলের লোকজন নিয়ে। কোরআন মাজীদের ২৮ পারা সুরা সাফ-এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হযরত ঈসা (عليه السلام)-এঁর এই সম্মিলিত মিলাদ মাহফিলের বর্ণনা দিয়েছেন। বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থের ২য় খন্ডে ২৬১ পৃষ্ঠায় ইবনে কাছির হযরত আব্বাস (رضي الله عنه)-এঁর সূত্রে বর্ণনা করেছেন- “হযরত ঈসা (عليه السلام) সে সময় কেয়াম অবস্থায় মিলাদ মাহফিল করেছিলেন।”
সুতরাং মিলাদ মাহফিল নতুন কোন অনুষ্ঠান নয়। ফেরেশতা এবং নবীগনের অনুকরণের পরবর্তী যুগে বুযুর্গানে দ্বীন কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে বর্তমান মিলাদ মাহফিল প্রচলিত হয়েছে। মিলাদ কিয়াম ভিত্তিহীন নয়। যারা ভিত্তিহীন বলে, তাদের কথারই কোন ভিত্তি নেই। মিলাদ মাহফিলের বৈধতার উপর তিন শতাধিক কিতাব রচিত হয়েছে। তন্মধ্যে মওলুদে বরজিঞ্জি গ্রন্থখানি আরব-আজমের সর্বত্র অধিক সমাদৃত হয়ে আসছে। পাক-ভারত উপমহাদেশে শাইখ আবদুল হক মোহাদ্দেছ দেহ্লভী (رحمة الله عليه)-এর ’মাদারিজুন্নবুয়ত’ ও আল্লামা কাজী ফযলে আহ্মদ (লুধিয়ানা) লিখিত ’আন্ওয়ারে আফতাবে’ সাদাকাত গ্রন্থদ্বয় মিলাদ শরীফের বৈধতার প্রমাণিক দলীল। যথাস্থানে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা রইলো।
❤❤❤❤❤❤
কেউ যদি বলে নবি নুরের তৈরি আমি বলবো তুমি কোথায় পেয়েছো এই দলিল😊
।”
বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে- হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) একদিন নবী করীম [ﷺ]-এঁর খেদমতে আরয করলেন- “ইয়া রাসুলাল্লাহ! [ﷺ] হযরত আদম (عليه السلام) যখন জান্নাতে ছিলেন, তখন আপনি কোথায় ছিলেন”? হুযুর পুরনূর [ﷺ] মুচকি হাসি দিয়ে বললেন- “আদমের ঔরসে। তারপর হযরত নূহ (عليه السلام) তাঁর ঔরসে আমাকে ধারণ করে নৌকায় আরোহণ করেছিলেন। তারপর হযরত ইব্রাহীম (عليه السلام)-এঁর পৃষ্ঠদেশে। তারপর পবিত্র (ঈমানদার) পিতা মাতাগণের মাধ্যমে আমি পৃথিবীতে আগমন করি। আমার পূর্ব পুরুষগণের মধ্যে কেহই চরিত্রহীন ছিলেন না” (বেদায়া-নেহায়া ২য় খন্ড ২৫ পৃষ্ঠা)। সুতরাং হযরত আদম (عليه السلام) ও তাঁর বংশধরগণ ছিলেন প্রিয় নবীর বাহন মাত্র।
এখানে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। তা হচ্ছে, নিজের আদি বৃত্তান্ত বর্ণনা করা আল্লাহ প্রদত্ত ইলমে গায়েব ছাড়া সম্ভব নয়। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, হুযুর [ﷺ]-এঁর আদি জীবন বৃত্তান্ত বর্ণনা করার প্রথা তিনি নিজেই চালু করেছেন। মিলাদ মাহফিলের মূল প্রতিপাদ্যই হলো নবী জীবনী আদি-অন্ত আলোচনা করে দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করা। হযরত আদম (عليه السلام) থেকে হযরত ঈসা (عليه السلام) পর্যন্ত সমস্ত নবীদের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব ছিল নবী করীম [ﷺ]-এঁর জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা। হযরত ঈসা (عليه السلام) তো নবী করীম [ﷺ]-এঁর বেলাদতের ৫৭০ বৎসর পূর্বেই মিলাদ মাহফিল করেছেন বনী ইসরাইলের লোকজন নিয়ে। কোরআন মাজীদের ২৮ পারা সুরা সাফ-এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হযরত ঈসা (عليه السلام)-এঁর এই সম্মিলিত মিলাদ মাহফিলের বর্ণনা দিয়েছেন। বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থের ২য় খন্ডে ২৬১ পৃষ্ঠায় ইবনে কাছির হযরত আব্বাস (رضي الله عنه)-এঁর সূত্রে বর্ণনা করেছেন- “হযরত ঈসা (عليه السلام) সে সময় কেয়াম অবস্থায় মিলাদ মাহফিল করেছিলেন।”
সুতরাং মিলাদ মাহফিল নতুন কোন অনুষ্ঠান নয়। ফেরেশতা এবং নবীগনের অনুকরণের পরবর্তী যুগে বুযুর্গানে দ্বীন কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে বর্তমান মিলাদ মাহফিল প্রচলিত হয়েছে। মিলাদ কিয়াম ভিত্তিহীন নয়। যারা ভিত্তিহীন বলে, তাদের কথারই কোন ভিত্তি নেই। মিলাদ মাহফিলের বৈধতার উপর তিন শতাধিক কিতাব রচিত হয়েছে। তন্মধ্যে মওলুদে বরজিঞ্জি গ্রন্থখানি আরব-আজমের সর্বত্র অধিক সমাদৃত হয়ে আসছে। পাক-ভারত উপমহাদেশে শাইখ আবদুল হক মোহাদ্দেছ দেহ্লভী (رحمة الله عليه)-এর ’মাদারিজুন্নবুয়ত’ ও আল্লামা কাজী ফযলে আহ্মদ (লুধিয়ানা) লিখিত ’আন্ওয়ারে আফতাবে’ সাদাকাত গ্রন্থদ্বয় মিলাদ শরীফের বৈধতার প্রমাণিক দলীল। যথাস্থানে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা রইলো।
নবিজী সাঃ নুরের
যারা আমার প্রিয় নবীজিকে মাটির নবী বলে😂
তাদেরকে বলছি😂তোরা প্রস্রাব করলে 1কিলো মিটার দূরে থেকে মানুষ গন্ধ শুনে অজ্ঞান হয়ে যায়।
❤❤❤আর আমার নবীর প্রস্রাব মোবারক পান করে ❤উম্মে আয়মান😊 জান্নাতি হয়ে গেছে❤ সুবহানাল্লাহ😊
তোদের, আমাদের, সাথে আমার নবীজির কোন কিছুর মিল নাই, আর তোরা বলস আমার নবী নাকি মাটির তৈরি ছিল🤬
আফসোস আল্লাহ তোমাদেরকে হেদায়েত দান করুন😂
তুমি কিছুই জানো না
নবীজি মাটির তৈরি
Emon ekta koment e khujjilam masallah
@@JjSfhuui-ly7hx শুকরিয়া💝
নবী আমাদের মতো মানুষ ছিলো
Mizanur Rahman Azhari is right
ইলেম লাগবে কথা বলতে
🙏🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🙏
🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆
💢 রাসুল( সাঃ) সম্বন্ধে সবকথাবার্তা”
💢শুনারপর - আমি শুধু - ঐ একটি কথাই - শুনে বুঝতেচাই যে ঃ-“ তাহল
💢 রাসুল ( সাঃ) এর মর্যযাদা যখন””
💢 এতটুকু পরিমান উল্লেখকরেআল্লাহবলেছেনযে =
🪀 আল্লাহর্পরেই - আল্লাহর্ কাসুলের
“””””” মর্যযাদার আসন। 🪀
💢এ কথাটা যদি আলিলাহ সত্যই বলে থাকেন • এরপরেও -
নূরের তৈরী হলেও -আল্লাহর সেই ঘোষিত লকবে তেয়েও-কি- নুরের তৈরীর মুল্য বেশিহবে.? - ঐকথাটা বুঝায়েআমারে উপকৃত করিবেন। 🏆
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆💢💢💢💢💢💢💢💢💢💢
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা আমাকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না, যেমন বাড়াবাড়ি করেছে খ্রিষ্টানরা মারিয়ামপুত্র ঈসাকে নিয়ে। আমি আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসূল। অতএব তোমরা আমাকে আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসূল বল’ (বুখারী হা/৩৪৪৫; মিশকাত হা/৪৮৯৭)।
হাদীসখানা হচ্ছেঃ-
قال رسول الله صلى الله عليه وسلم نحن معاشر الانبياء. أجسادنا كأجساد الملائكة
অর্থঃ ”আমরা নবীগণের শরীর হলো ফিরিশতাদের শরীরের মত নূরানী ও অতিসূক্ষ্ম।”
তাইতো নবী করীম [ﷺ] সূক্ষ্মতম শরীর ধারণ পূর্বক আকাশ ও ফেরেশতা জগত এমনকি আলমে আমর তথা আরশ-কুরছি ভেদ করে নিরাকারের দরবারে কাবা কাওছাইনে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছিলেন। মাটির দেহ ভারী এবং তা লক্ষ্যভেদী নয়। মাটির শরীর হলে ভস্ম হয়ে যেত।
মোদ্দা কথা উপরের দু’খানা হাদীস পর্যালোচনা করলে ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه) বর্ণিত প্রথম হাদীসখানা জাল এবং কা'ব আহবারের ভাষ্যটি ইসরাইলী ও ইহুদী সূত্রে প্রাপ্ত যা সরাসরি হাদিসে মারফু’র খেলাফ। তদুপরি- কা’ব আহবারের হাদীসখানায় বিভিন্ন তাবিল বা ব্যাখ্যা করার অবকাশ রয়েছে। এটা মোহ্কাম বা সংবিধিববদ্ধ নয়। সুতরাং হযরত জাবের (رضي الله عنه)-এর মারফু হাদীস ত্যাগ করে কাবে আহবারের বর্ণিত মাকতু রেওয়াত গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আবার নূর ও মাটির সমন্বিত রূপও বলা যাবে না। যেমন বলেছেন অনেক জ্ঞানপাপী মুফতী। হাদীসের বিশ্লেষণ না জানার কারণেই তারা এরূপ ফতোয়া দিয়েছেন। কা’ব আহবার বর্ণিত খামিরাটি ছিল নূরে মুহাম্মদীর ঐ অংশ- যা দ্বারা দুনিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ঐ অংশই রওজা মোবারকের স্থানে রক্ষিত ছিল-(যারকানী দেখুন)।
নুরের দেহ মোবারকঃ ১০টি দলীল
============
এবার আমরা নূরের দেহের পক্ষের কিছু রেওয়ায়াত পেশ করে প্রমাণ করবো- নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকও নূরের তৈরী ছিল। যথাঃ-
(১) যারকানী শরীফ ৪র্থ খন্ড ২২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছেঃ
لَمْ يَكُنْ لَهٗ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ظِلُّ فِى شَمْسٍ وَلاَ قَمَرٍ لِاَنَّهٗ كَانَ نُوْرًا
অর্থঃ- “সূর্য চন্দ্রের আলোতে নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকের ছায়া পড়তো না। কেননা, তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (যারকানী)
(২) ইমাম কাযী আয়ায (رحمة الله عليه) শিফা শরীফের ১ম খন্ড ২৪২ পৃষ্ঠায় লিখেনঃ
وَمَا ذُكِرَمِنْ اَنَّهٗ كَنَ لاَ ظِلَّ لِشَخْصِهٖ فِى شَمْسٍ وَلاَ قَمَرٍ لِاَنَّهٗ كَانَ نُوْرًا
অর্থঃ- নূরের দলীল হিসেবে ছায়াহীন দেহের যে রেওয়ায়াত পেশ করা হয়, তা হচ্ছে- “দিনের সূর্যের আলো কিংবা রাতের চাঁদের আলো- কোনটিতেই হুযুর [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকের ছায়া পড়তো না। কারণ তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (শিফা শরীফ)
(৩) আশ্রাফ আলী থানবী সাহেব তার شُكْرُ النِّعْمَةِ بِذِكْرِرَحْمَةِ الرَّحْمَة গ্রন্থের ৩৯ পৃষ্ঠায় স্বীকার করেছেন:-
يه بات مشهور هے كه همارے حضور صلى الله عليه وسلم كے جسم كا سايه نهين تها (اس لۓكے) همارے حضور صلى الله عليه وسلم سرتاپا نور هى نور تہے
❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉🎉❤❤❤
Kowmira thik hobe ki
হুজুর আপনি আবুল তাবুল কথা বইলেন না 😡😡😡😡😡😭😭😭😭😭
বুঝতে ওলির ছোহবত লাগবে
এই হাদিস মনে হয় প্রথম শুনচে.... আর না হয় অন্য কউ ভুল বাল বুজাইচে আপনাকে।
নূরনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম।
যারা কুরআনকে অপব্যাখ্যা করে মানুষকে ভুলভাল বুঝায় আল্লাহ মানুষকে তাদের থেকে হেফাজত করুন😢😢😢
Mushallah
আল্লাহকে ভয় করুন! দয়া করে কুরআনের অপব্যাখ্যা করবেন না।
আরে নবি নুরের কেমনে হবে কোনো দলিল আছে
তীয় অধ্যায়ঃ হুযুরের দেহতত্ত্বঃ
প্রসঙ্গঃ নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারক নূর - নাকি মাটি?
===========
আমরা প্রথম সৃষ্টিতে প্রমাণ পেলাম - আল্লাহর যাত হতে, অর্থাৎ যাতি নূরের জ্যোতি হতে রাসূল [ﷺ] পয়দা হয়েছেন। সাহাবী জাবের (رضي الله عنه) কর্তৃক বর্ণিত মারফু হাদীস- অর্থাৎ স্বয়ং নবী করীম [ﷺ]-এঁর জবানে বর্ণিত হাদিস দ্বারা হুযূর [ﷺ] নূরের সৃষ্টি বলে প্রমাণিত হয়েছে। মাটি, পানি আগুন, বায়ু এই উপাদান চতুষ্টয় যখন পয়দাই হয়নি তখন আমাদের প্রিয় নবী [ﷺ] পয়দা হয়েছেন। সুতরাং তিনি যে মাটির সৃষ্টি নন এবং মাটি সৃষ্টির পূর্বেই পয়দা -একথা সুস্পষ্টরূপে প্রমাণিত হলো।
কিন্তু আলমে নাছুত - অর্থাৎ পৃথিবীতে আত্মপ্রকাশের সময় যে বশরী সূরত বা মানব শরীর ধারণ করেছেন, তা কিসের তৈরী- এ নিয়ে বিভিন্ন মতামত লক্ষ্য করা যায়। যেমন- তাবেয়ী হযরত কা'ব আহবার (رحمة الله عليه) এবং সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) কর্তৃক বর্ণিত কথিত দুটি হাদীস বা রেওয়ায়েতে দেখা যায় যে, নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারক মদীনা শরীফের রওযা মোবারকের খামিরা থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে।
এ দু'খানা রেওয়ায়েতকে পুঁজি করে একদল ওলামা বলেন- হুযূর [ﷺ] মাটির তৈরী। বাতিলপন্থী কোন কোন আলেম আবার ঠাট্টা করে বলেন- তিনি তো সাদা মাটির তৈরী (নাউযুবিল্লাহ)। মাওলানা মুহাম্মদ ফজলুল করীম রচিত 'তাওহীদ রিসালাত ও নূরে মুহাম্মদী সৃষ্টি রহস্য' নামক বইখানা দ্রষ্টব্য। উক্ত বইয়ে আল্লাহকেও নূর বলে অস্বীকার করা হয়েছে। (নাউযুবিল্লাহ)।
আবার সহীহ রেওয়ায়েতে দেখা যায় যে, হুযূর [ﷺ] নূর হয়েই আদম (عليه السلام)-এঁর সাথে জগতে তশরীফ এনেছেন এবং আল্লাহর কুদরতে বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ঐ নূর এক দেহ থেকে অন্য দেহে স্থানান্তরিত হতে হতে অবশেষে হযরত আব্দুল্লাহ (رضي الله عنه)-এঁর পৃষ্ঠ হতে ঐ পবিত্র নূর সরাসরি হযরত আমেনা (رضي الله عنها)-এঁর গর্ভে স্থান লাভ করেছেন এবং যথাসময়ে নূরের দেহ ধারণ করে মানব আকৃতি নিয়ে দুনিয়াতে তাশরীফ এনেছেন।
দেশের বড় বড় আলেম কি তোর চাইতে রাসুলকে কম জানে তোর চেয়ে কি তোর চেয়ে কি কম হাদিস পড়ে
আমাদের নবী হলে নুরের তৈরি
মজার পূজারি আপনারা কি
ᎴᎧᏁ ᏰᏗᎴᏕᏂᏗ pecal na pere Sojib Rohman rong answer বরং সঠিক টি হলো-
قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـہُکُمۡ اِلٰہٌ وَّاحِدٌ ۚ فَمَنۡ کَانَ یَرۡجُوۡا لِقَآءَ رَبِّہٖ فَلۡیَعۡمَلۡ عَمَلًا صَالِحًا وَّلَا یُشۡرِکۡ بِعِبَادَۃِ رَبِّہٖۤ اَحَدًا ٪
বলে দাও, আমি তো তোমাদের মত একজন মানুষই। (তবে) আমার প্রতি এই ওহী আসে যে, তোমাদের মাবুদ কেবল একই মাবুদ। ৬০ সুতরাং যে-কেউ নিজ মালিকের সাথে মিলিত হওয়ার আশা রাখে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং নিজ মালিকের ইবাদতে অন্য কাউকে শরীক না করে।
-আল কাহ্ফ - ১১০
وَلَقَدْ خَلَقْنَا الإِنسَانَ مِن صَلْصَالٍ مِّنْ حَمَإٍ مَّسْنُونٍ (26
অনুবাদ-নিশ্চয় আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি পঁচা কর্দম থেকে তৈরী বিশুস্ক ঠনঠনে মাটি দ্বারা। {সূরা হিজর-২৮}
ekadam Satya Katha
মনে বড়ই ব্যথালাগে ঃ-“”
এতলম্বা বিডিয়ে। = সীমাহীনকথাবলাহওয়ার পরও
❌ নবীজি ( সা) নুরের - নাকি-মাটির
“””””” তৈরী ঃ- সেই কথার কোন
নির্দিস্ট তা- স্পস্টকরাহলনা ? শুধু
🌹বিডিও- টা.ই - তৈরীহল? 🌹
Alla ta.ala babar ko hifajat koro
A Wahabir Gudti La.ajhabi Salafe Ahala Hadis Ahala Khobish Ahala Kuran Thowhide Abulahabi Eajajde Shayea Ago lo Shoab Johanne Nobi Baddeshe Kafar A Gol or Eman Nai
Make NUR NABI ❤ NUR NABI ❤ NUR
এরা কোন আলেম না এরা মানুষের সমালোচনা করে
নুর নবী
নূর নবী, জামানার মোজাদ্দেদ শাহ্ চন্দ্রপুরী।
Mojadded er ortho bujho?
ভাই এত তর্ক বিতর্ক করতেছেন সূরা কাহাফ এর 110 নাম্বার আয়াতে অর্থ দেখেন ওখানে কি লেখছে অনিক নূরের তৈরি না মাটির তৈরি
এক হুজুর বললেন নবী নুর আর এক হুজুর বললেন মাটি এক দল তো ঠিক কোরান তো বলে মাটির আপনারা সঠিক বিচার করেন।
আপনার ইলমের ঘাটতি র জন্য আফসোস
নবিআমাদেরমতনয়সটিককতা
সাইফুল হুজুর ঠিক।
ফাতরা লোক কোনো হাদিস জানে না
0:18
Saiful ajom shotik😅assam
Md.parvaz.hazrut.mohhomod.s.matir
Touri
হাদীসখানার পর্যালোচনাঃ
উপরোক্ত কা'ব আহবার (رحمة الله عليه)-এর রেওয়ায়েতখানার বিচার বিশ্লেষণ করলে নীচের জ্ঞাতব্য বিষয়গুলো বের হয়ে আসে। যথাঃ-
(১) কা'ব আহবার (رحمة الله عليه) পূর্বে একজন বড় ইহুদী পন্ডিত ছিলেন। রাসূল [ﷺ]-এঁর যুগে তিনি মুসলমান হন নি। সুতরাং সাহাবী নন। তিনি হযরত ওমর (رضي الله عنه)-এঁর খেলাফতকালে মুসলমান হয়ে তাবেয়ীনদের মধ্যে গণ্য হন। সাহাবী'র বর্ণিত হাদীস রাসূলের জবান থেকে শ্রুত হলে তাকে মারফু মুত্তাসিল বলা হয়। আর রাসূলের সূত্র উল্লেখ না থাকলে সাহাবী'র বর্ণিত হাদিসকে মাওকুফ বলা হয়। তাবেয়ী'র বর্ণিত হাদীস, যার মধ্যে সাহাবী ও রাসূলের সূত্র উল্লেখ নেই, তাকে বলা হয় মাকতু। উক্ত হাদীসখানা তাঁর নিজস্ব ভাষ্য। সাহাবী বা রাসূল বর্ণিত হাদীস নয়।
হাদীসের প্রত্যেক শিক্ষার্থীই এই সূত্র ভালভাবে জানেন যে, তাবেয়ী'র মাকতু হাদীস যদি রাসূলের বর্ণিত মারফু হাদীসের সাথে গরমিল বা বিপরীত হয়, তাহলে রাসূলের বর্ণিত মারফু হাদীসই গ্রহণযোগ্য হবে। কা'ব আহবারের খামিরার হাদীসখানা তাঁর নিজস্ব ভাষ্য এবং তৃতীয় পর্যায়ের। পূর্বে হযরত জাবের বর্ণিত নূরের হাদীসখানা ১ম পর্যায়ের। গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে ১ম পর্যায়ের হাদীসই অগ্রগণ্য। সুতরাং উসূলের বিচারে কা'ব আহবারের হাদীসখানা দূর্বল ও মুরসাল এবং সহীহ সনদেরও খেলাফ। সোজা কথায় - তাবেয়ী'র বর্ণিত 'মাকতু হাদীস' রাসূলর বর্ণিত 'মারফু হাদীস' এর সমকক্ষ হতে পারে না।
(২) আল্লামা যারকানী বলেন- কা'ব আহবার পূর্বে ইহুদী পন্ডিত ছিলেন। সম্ভবতঃ তিনি পূর্ববর্তী কোন গ্রন্থে ইসরাইলী বা ইহুদী বর্ণনার মাধ্যমে এই তথ্য পেয়ে থাকবেন। এই সম্ভাবনার কারণে ইসরাইলী বা ইহুদী বর্ণনা আমাদের শরীয়তে গ্রহণযোগ্য হবে না - যদি তা অন্য হাদীসের বিপরীত হয়। কা'ব আহবারের বর্ণিত হাদীসটি হযরত জাবেরের হাদীসের পরিপন্থী। তাই এটা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
(৩) তদুপরি ”ত্বিনাত” (طينة) শব্দটির অর্থ মাটি নয় - বরং খামিরা। এই খামিরার ব্যাখ্যা করা হয়েছে قلب الارض بهاء الارض نور الارض দ্বারা অর্থাৎ- উক্ত খামিরা ছিল পৃথিবীর ক্বলব, আলো ও নূর - তথা নূরে মুহাম্মদী [ﷺ] (যারকানী)। সুতরাং জিব্রাইলের সংগৃহীত খামিরাটি মাটি ছিল না, বরং রওযা'র মাটিতে রক্ষিত নূরে মুহাম্মদীর খামিরা (যারকানী)। খামিরা সূরতের এই নূরে মুহাম্মদীকেই পরে বেহেশতেরর 'তাছনীম' ঝরনার পানি দিয়ে গুলিয়ে এটাকে আরো অণু-পরমাণুতে পরিণত করা হয়েছিল। যেমন পানি হতে বিদ্যুৎ সৃষ্টি হয়, তাই বলে বিদ্যুৎকে পানি বলা যাবে না। নবী করীম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারক ছিল সৃষ্টিজগতের মধ্যে সবচেয়ে সূক্ষ্মতম। এ মর্মে একখানা হাদীস 'মিলাদে মুহাম্মদী' ও হাক্বীকতে আহমদী' নামক বাংলা গ্রন্থে উল্লেখ আছে। বইখানার লেখক ফুরফুরার খলিফা মেদিনীপুরের মরহুম মাওলানা বাশারাত আলী সাহেব।
হাদীসখানা হচ্ছেঃ-
قال رسول الله صلى الله عليه وسلم نحن معاشر الانبياء. أجسادنا كأجساد الملائكة
অর্থঃ ”আমরা নবীগণের শরীর হলো ফিরিশতাদের শরীরের মত নূরানী ও অতিসূক্ষ্ম।”
তাইতো নবী করীম [ﷺ] সূক্ষ্মতম শরীর ধারণ পূর্বক আকাশ ও ফেরেশতা জগত এমনকি আলমে আমর তথা আরশ-কুরছি ভেদ করে নিরাকারের দরবারে কাবা কাওছাইনে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছিলেন। মাটির দেহ ভারী এবং তা লক্ষ্যভেদী নয়। মাটির শরীর হলে ভস্ম হয়ে যেত।
নবি নুরের তৈরি না বরং মাটির তৈরি
।”
বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে- হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) একদিন নবী করীম [ﷺ]-এঁর খেদমতে আরয করলেন- “ইয়া রাসুলাল্লাহ! [ﷺ] হযরত আদম (عليه السلام) যখন জান্নাতে ছিলেন, তখন আপনি কোথায় ছিলেন”? হুযুর পুরনূর [ﷺ] মুচকি হাসি দিয়ে বললেন- “আদমের ঔরসে। তারপর হযরত নূহ (عليه السلام) তাঁর ঔরসে আমাকে ধারণ করে নৌকায় আরোহণ করেছিলেন। তারপর হযরত ইব্রাহীম (عليه السلام)-এঁর পৃষ্ঠদেশে। তারপর পবিত্র (ঈমানদার) পিতা মাতাগণের মাধ্যমে আমি পৃথিবীতে আগমন করি। আমার পূর্ব পুরুষগণের মধ্যে কেহই চরিত্রহীন ছিলেন না” (বেদায়া-নেহায়া ২য় খন্ড ২৫ পৃষ্ঠা)। সুতরাং হযরত আদম (عليه السلام) ও তাঁর বংশধরগণ ছিলেন প্রিয় নবীর বাহন মাত্র।
এখানে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। তা হচ্ছে, নিজের আদি বৃত্তান্ত বর্ণনা করা আল্লাহ প্রদত্ত ইলমে গায়েব ছাড়া সম্ভব নয়। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, হুযুর [ﷺ]-এঁর আদি জীবন বৃত্তান্ত বর্ণনা করার প্রথা তিনি নিজেই চালু করেছেন। মিলাদ মাহফিলের মূল প্রতিপাদ্যই হলো নবী জীবনী আদি-অন্ত আলোচনা করে দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করা। হযরত আদম (عليه السلام) থেকে হযরত ঈসা (عليه السلام) পর্যন্ত সমস্ত নবীদের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব ছিল নবী করীম [ﷺ]-এঁর জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা। হযরত ঈসা (عليه السلام) তো নবী করীম [ﷺ]-এঁর বেলাদতের ৫৭০ বৎসর পূর্বেই মিলাদ মাহফিল করেছেন বনী ইসরাইলের লোকজন নিয়ে। কোরআন মাজীদের ২৮ পারা সুরা সাফ-এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হযরত ঈসা (عليه السلام)-এঁর এই সম্মিলিত মিলাদ মাহফিলের বর্ণনা দিয়েছেন। বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থের ২য় খন্ডে ২৬১ পৃষ্ঠায় ইবনে কাছির হযরত আব্বাস (رضي الله عنه)-এঁর সূত্রে বর্ণনা করেছেন- “হযরত ঈসা (عليه السلام) সে সময় কেয়াম অবস্থায় মিলাদ মাহফিল করেছিলেন।”
সুতরাং মিলাদ মাহফিল নতুন কোন অনুষ্ঠান নয়। ফেরেশতা এবং নবীগনের অনুকরণের পরবর্তী যুগে বুযুর্গানে দ্বীন কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে বর্তমান মিলাদ মাহফিল প্রচলিত হয়েছে। মিলাদ কিয়াম ভিত্তিহীন নয়। যারা ভিত্তিহীন বলে, তাদের কথারই কোন ভিত্তি নেই। মিলাদ মাহফিলের বৈধতার উপর তিন শতাধিক কিতাব রচিত হয়েছে। তন্মধ্যে মওলুদে বরজিঞ্জি গ্রন্থখানি আরব-আজমের সর্বত্র অধিক সমাদৃত হয়ে আসছে। পাক-ভারত উপমহাদেশে শাইখ আবদুল হক মোহাদ্দেছ দেহ্লভী (رحمة الله عليه)-এর ’মাদারিজুন্নবুয়ত’ ও আল্লামা কাজী ফযলে আহ্মদ (লুধিয়ানা) লিখিত ’আন্ওয়ারে আফতাবে’ সাদাকাত গ্রন্থদ্বয় মিলাদ শরীফের বৈধতার প্রমাণিক দলীল। যথাস্থানে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা রইলো।
Noor er toiri dalil Quran Hadees Sahaba Ahlebait Imam Mujaddid Muhaddis sobar theke pawa jai.
Matir toiri kono jaigai dolil nai.
Nobi alayhissalam matir toyri ay bondoder ke ki kora osit janina
JOKAR SAIFUL AZOM EKTA THIKADAR:ADER TERAMI JIBONE THIK HOBENA: ERA RASUL(SM)ER SAAN ER NANE NOBIR NAME MITHACHAR E NOY ALLAHOR QURAANER MITHA TAFSIR KORE NOBI NOORER TOIRI BOLE:
JAHEL SOB:
❤❤❤
তোমার কথা শুনবো নাকি আল্লাহ কথা শুনবো
Allah kothau boleni Nabi Sallallahu alaihiwasallam matir manus.
Allah Qur'an ye boleche Rasool Sallallahu Alaihiwasallam Noor .
Sahabi Ahlebait Tabeyi Tabatabeyi imam Mujaddid muhadees Sokolei Noor bornona diyechen
Keo matir boleni.
রাসূল ছাড়া আল্লাহ পাইবেন কেমনে ওহে আল্লাহর বান্দা??
তোমাকে ওনার কথা শুনতে বলছে কে বের হয়ে যান না কেন এগুলো শুনলে আপনাদের গায়ে লাগবে ভাই
azam vay joy....... . .. ma cere... r.... m
Quran say man is soi
Jara Rasul SM k matir manush boley tara kii vabey sunni dabi korey? Tobey thikoi achey, ai sunnirato Umiar/ Azider islam prochar korey. Jara char khalifa maney tarato umiyarbfollower, protham teenjon Rasul khalifa diclare dennai, tara hayer jorey khalifa, barang tader karoney ma Fatema mara gechey, ---------------------------------