আওয়ামীলীগ নিয়মনুযায়ী ২০০১ এ নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়েছিলো, গ্রহণযোগ্য ব্যাক্তি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদকে ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করেছিলো 🙏কিন্তু বি এন পি জামাত ২০০৬ তে তা অনুসরণ না করে স্বৈরাচারের বীজ বপন করেছিলো !ভোটাধিকার ফ্যাসিষ্ট বিএনপি জামায়াত হত্যা করেছে, ১৯৯৬ তে স্বঘোষিত খুনী কর্নেল ফারুকের ফ্রিডম পার্টিকে গৃহপালিত বিরোধীদল করে নির্বাচন করেছিলো, তা মাত্র 3 মাস স্থায়ী ছিলো! 1996 এ উনারা কিন্তু ভোট চুরি করে নাই! দিন দুপুরে একটু ছিনতাই করেছিলো 😜 মাগুরার উপ নির্বাচনে 4 জন নিহত হওয়ার রেকর্ড! উত্তরাধিকারী বিশিষ্ট অলরাউন্ডার যিনি প্রধানমন্ত্রী না হয়ে ও হাওয়া ভবন থেকে রাষ্ট্র চালাইতেন, ভোট ডাকাতিতে একধাপ এগিয়ে ছিলেন😄এখন তো ভোটার লিস্টে নিজের নামটা অন্তত আছে কিন্তু 2005 এ 2 কোটি ভূয়া ভোটারের কারনে অনেকের ভোটার লিস্টে নামটা ও ছিলো না !! সাকা চৌধুরী নিজেই দুই জায়গায় ভোটার হয়েছিলেন! অথ্যাৎ দিনের ভোট দিন দুপুরে ছিনতাই, ডাকাতি করার পরিবর্তে এক বছর আগে সম্পাদন করার মহা আয়োজন করে রেখেছিলেন! এবং ইয়াজউদ্দিনকে yes উদ্দিন করার মাধ্যমে তত্ত্ববাধয়ক সরকারকে চিরতরে কবর দিয়েছিলেন! অথচ সেই তত্বাবধায়ক সরকারের বদৌলতেই উনি হাওয়াভবনের প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছিলেন এবং কিছু ক্ষেত্রে Champion ও হয়েছিলেন! সাকা চৌধুরী কতৃক মিঃ 10% নামে ভূষিত হয়েছিলেন, শত অপচেষ্টা করে ও ক্ষমতা ধরে রাখতে অক্ষম হয়েছিলেন অপরদিকে লীগ সরকার সক্ষম হয়েছেন। পার্থক্য শুধু এখানেই.. Facebook ছিলো না বলে এখন তা অতীত!আওয়ামীলীগ তাদের থেকেই শিখছে, এমনকি Rab দিয়ে বিনা বিচারে গুম খুন ও! অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে বিনা বিচারে হত্যা করে দায়মুক্তি!সব অপকর্মের পিছনে ছদ্দবেশি খুনী মুনাফেক রাজাকার "রা জড়িত ছিলো, যারা ৯৬ তে হাসিনার সাথে যুগপৎ আন্দোলন করে তত্ত্ববাধ্য়ক সরকার এনেছিলো, কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য ঐতিহাসিক ফ্যাসিষ্টরা সরকারি- বেসরকারি প্রতিষ্টান,প্রশাসনকে "শিবিরকরণ" করে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র, ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ, "বাংলা ভাই" জঙ্গীদের উত্থান, বিরোধীদলকে নির্মূল করার জন্য ২১শে অগাস্টে গ্রেনেড বিস্ফোরণে নির্মম গণ হত্যা, বহুল আলোচিত সিনেমা "জজমিয়া" আদালত প্রাঙ্গনে বিচারক হত্যা,দুর্নীতিতে হ্যাট্রিক এবং তত্ত্ববাধয়ক সরকারকে গলা টিপে হত্যা করেছে, যা বি এন পির পূর্বের শাসন আমলে ছিলো না!!এখন আবার তাদের শান্তি কমিটির" প্রধান পরদেষ্টা " ইউনুসকে দিয়ে প্রশাসনকে "জামাতিকরণ" করে কৌশলে সংস্কারের নামে নীল নকশা বাস্তবায়নের দিকে এগুচ্ছে! মুনাফেকরা সব সময় দূরদর্ষিতার পরিচয় দেয় , মক্কা মদিনায় দিনের আলোতে সাহাবীদের সাথে লোক দেখানো নামাজ পড়তো, রাতের অন্ধকারে কাফেরদের সাথে আড্ডা দিতো! দেশের মুনাফিকরা ভয় এবং দূরদর্ষিতার পরিচয় দিতে, ৭১এ গুম, খুন ধর্ষনে, ১৪ ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যায় পর্দার আড়ালে হানাদার বাহিনীকে সহয়াতা করেছিলো! !২০২৪ এ ছদ্দবেশে মুগ্ধ 'র মতো নিরীহ ছাত্রদের বোকা বানিয়ে উস্কানি দিয়ে রাস্তায় নামিয়ে হত্যা করে লাশের উপর স্বার্থ হাসিল করেছে!! শিবির কর্মীরা মেধাবি, কৌশলি এবং সাহসী, "স্নাইপার" Ek 47 চালাইতে খুব এক্সপার্ট, তবে সব গোপনে লুঙ্গির তলে 😂 এমনকি কলেজ ভার্সিটিতে ও বিরোধীমত সহ্য করতে পারেনা, রগকেটে জবাই করার রাজনীতি ১৯৮০ থেকেই , বহদ্দারহাটে ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার, কলেজ হোস্টেলগুলো শিবির ক্যাডার "নাসির " দের আস্তানা, ১৯৮৯ সালে জাহাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে ছাত্ৰদলকে নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার জেরে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে শিবির নিষিদ্ধ করে! এখন তাদের মুখেই শুনি গণতন্ত্র, মানবতার বুলি 🤭😜
আওয়ামীলীগ নিয়মনুযায়ী ২০০১ এ নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়েছিলো, গ্রহণযোগ্য ব্যাক্তি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদকে ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করেছিলো 🙏কিন্তু বি এন পি জামাত ২০০৬ তে তা অনুসরণ না করে স্বৈরাচারের বীজ বপন করেছিলো !ভোটাধিকার ফ্যাসিষ্ট বিএনপি জামায়াত হত্যা করেছে, ১৯৯৬ তে স্বঘোষিত খুনী কর্নেল ফারুকের ফ্রিডম পার্টিকে গৃহপালিত বিরোধীদল করে নির্বাচন করেছিলো, তা মাত্র 3 মাস স্থায়ী ছিলো! 1996 এ উনারা কিন্তু ভোট চুরি করে নাই! দিন দুপুরে একটু ছিনতাই করেছিলো 😜 মাগুরার উপ নির্বাচনে 4 জন নিহত হওয়ার রেকর্ড! উত্তরাধিকারী বিশিষ্ট অলরাউন্ডার যিনি প্রধানমন্ত্রী না হয়ে ও হাওয়া ভবন থেকে রাষ্ট্র চালাইতেন, ভোট ডাকাতিতে একধাপ এগিয়ে ছিলেন😄এখন তো ভোটার লিস্টে নিজের নামটা অন্তত আছে কিন্তু 2005 এ 2 কোটি ভূয়া ভোটারের কারনে অনেকের ভোটার লিস্টে নামটা ও ছিলো না !! সাকা চৌধুরী নিজেই দুই জায়গায় ভোটার হয়েছিলেন! অথ্যাৎ দিনের ভোট দিন দুপুরে ছিনতাই, ডাকাতি করার পরিবর্তে এক বছর আগে সম্পাদন করার মহা আয়োজন করে রেখেছিলেন! এবং ইয়াজউদ্দিনকে yes উদ্দিন করার মাধ্যমে তত্ত্ববাধয়ক সরকারকে চিরতরে কবর দিয়েছিলেন! অথচ সেই তত্বাবধায়ক সরকারের বদৌলতেই উনি হাওয়াভবনের প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছিলেন এবং কিছু ক্ষেত্রে Champion ও হয়েছিলেন! সাকা চৌধুরী কতৃক মিঃ 10% নামে ভূষিত হয়েছিলেন, শত অপচেষ্টা করে ও ক্ষমতা ধরে রাখতে অক্ষম হয়েছিলেন অপরদিকে লীগ সরকার সক্ষম হয়েছেন। পার্থক্য শুধু এখানেই.. Facebook ছিলো না বলে এখন তা অতীত!আওয়ামীলীগ তাদের থেকেই শিখছে, এমনকি Rab দিয়ে বিনা বিচারে গুম খুন ও! অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে বিনা বিচারে হত্যা করে দায়মুক্তি!সব অপকর্মের পিছনে ছদ্দবেশি খুনী মুনাফেক রাজাকার "রা জড়িত ছিলো, যারা ৯৬ তে হাসিনার সাথে যুগপৎ আন্দোলন করে তত্ত্ববাধ্য়ক সরকার এনেছিলো, কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য ঐতিহাসিক ফ্যাসিষ্টরা সরকারি- বেসরকারি প্রতিষ্টান,প্রশাসনকে "শিবিরকরণ" করে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র, ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ, "বাংলা ভাই" জঙ্গীদের উত্থান, বিরোধীদলকে নির্মূল করার জন্য ২১শে অগাস্টে গ্রেনেড বিস্ফোরণে নির্মম গণ হত্যা, বহুল আলোচিত সিনেমা "জজমিয়া" আদালত প্রাঙ্গনে বিচারক হত্যা,দুর্নীতিতে হ্যাট্রিক এবং তত্ত্ববাধয়ক সরকারকে গলা টিপে হত্যা করেছে, যা বি এন পির পূর্বের শাসন আমলে ছিলো না!!এখন আবার তাদের শান্তি কমিটির" প্রধান পরদেষ্টা " ইউনুসকে দিয়ে প্রশাসনকে "জামাতিকরণ" করে কৌশলে সংস্কারের নামে নীল নকশা বাস্তবায়নের দিকে এগুচ্ছে! মুনাফেকরা সব সময় দূরদর্ষিতার পরিচয় দেয় , মক্কা মদিনায় দিনের আলোতে সাহাবীদের সাথে লোক দেখানো নামাজ পড়তো, রাতের অন্ধকারে কাফেরদের সাথে আড্ডা দিতো! দেশের মুনাফিকরা ভয় এবং দূরদর্ষিতার পরিচয় দিতে, ৭১এ গুম, খুন ধর্ষনে, ১৪ ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যায় পর্দার আড়ালে হানাদার বাহিনীকে সহয়াতা করেছিলো! !২০২৪ এ ছদ্দবেশে মুগ্ধ 'র মতো নিরীহ ছাত্রদের বোকা বানিয়ে উস্কানি দিয়ে রাস্তায় নামিয়ে হত্যা করে লাশের উপর স্বার্থ হাসিল করেছে!! শিবির কর্মীরা মেধাবি, কৌশলি এবং সাহসী, "স্নাইপার" Ek 47 চালাইতে খুব এক্সপার্ট, তবে সব গোপনে লুঙ্গির তলে 😂 এমনকি কলেজ ভার্সিটিতে ও বিরোধীমত সহ্য করতে পারেনা, রগকেটে জবাই করার রাজনীতি ১৯৮০ থেকেই , বহদ্দারহাটে ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার, কলেজ হোস্টেলগুলো শিবির ক্যাডার "নাসির " দের আস্তানা, ১৯৮৯ সালে জাহাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে ছাত্ৰদলকে নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার জেরে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে শিবির নিষিদ্ধ করে! এখন তাদের মুখেই শুনি গণতন্ত্র, মানবতার বুলি 🤭😜
উনি প্রচুর পড়াশোনা করা এবং অপার জ্ঞানে সমৃদ্ধ একজন অসাধারণ মেধাবী এবং ভাল মানুষ। তাঁর মত এহেন গুরুত্বপূর্ণ একজন বুদ্ধিজীবির সবিশেষ প্রয়োজন রয়েছে বাংলাদেশে।
স্যালুট জানাই সলিমুল্লাহ স্যারকে, সলিমুল্লাহ স্যারের সাথে সম্পূর্ণ একমত অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সঠিক বক্তব্য প্রধান করেছেন। আমার কষ্ট লাগে সলিমুল্লাহ স্যারের মতো লোক এদেশে থাকতে হিজড়া প্রতিবন্ধী টাইপের লোক উপদেষ্টা হয়। ডক্টর মোঃ ইউনুস স্যারের কাছে বিনীত অনুরোধ আপনি সন্মানিত ব্যাক্তি আপনার চারপাশের লোকজনের উপর ভরসা করতে পারছি না। পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র সামাল দিতে রুচিশীল শিক্ষিত উপদেষ্টার প্রয়োজন। ফারুকীদের মতো উপদেষ্টা র কারণে আম ছালা দুটো ই যাবে।
ধর্ম বর্ণ জাতি নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে হাতে হাত মিলিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অন্তবর্তী কালীন সরকারকে সার্বিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে ❤❤❤❤❤
জ্বী স্যার আমরা চরম ধৈর্যের পরিচয় দিচ্ছি। দেশটাকে ভালোবাসি তাই একে রক্ষায় দেখছেন তো জনগন কিভাবে একতাবদ্ধ হয়ে নাশকতার বিরুদ্ধে মেচু্রিটির পরিচয় দিচ্ছে। একবার ভেবে দেখুন স্যার আমরা কখনো এভাবে ভাবতে পারতাম আমরা যে কতটা উন্নত বাংলাদেশ দেশবাসী । স্যালুট এই জনগনকে।
অভিনন্দন ডঃ সলিমুল্লাহ সাহেবকে ধন্যবাদ যুক্তিপুর্ন কথা বলার জন্যে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারতো ভাল ভাবে চলছে না। তাদের সাহস কম। ফলে নির্বাচনের প্রশ্ন সামনে আসছে। ২৮।১১।২৪
ইয়া আল্লাহ আপনার কাছে শুকরিয়া আপনি আমার দেশ কে উচ্চ সম্মান দান করেছেন,ইউনুস স্যারে আগে অনেকে এসেছে গিয়েছে আসবে কিন্তু ইউনুস স্যার ১ম এসেছে আমরা অসভ্য নোংরা মানসিকতার জাতি থেকে ভালো সভ্য মানুষ সকল কিছু সংস্কার করে ও অনিয়ম-দুর্নীতি পরিবারতন্ত্র প্রতিহিংসা রাজনীতি স্বৈরাচার মাফিয়া মুক্ত স্বাধীন দেশ উপহার দিতে,ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে গনঅভ্যুত্থান হয়েছে দেশকে সুন্দর বাস্তবায়ন জন্য ভোট ক্ষমতা লুটপাট সিন্ডিকেট জন্য নয়, পুরাতন ঘরকে নতুন করতে হলে সময় লাগবে,১৯৭১ স্বাধীন হওয়ার পর, ১৯৯০ সবাই ছাত্র জনতা রক্ত বিনিময়ে ক্ষমতায় আসে এসে স্বৈরাচার পরিবারতন্ত্র প্রতিহিংসার রাজনীতি সিন্ডিকেট করে দেশ বিদেশে সম্পদ পাহাড় গড়ে তুলার নোংরা মনমানসিকতা ছিলো আছে থাকবে এত বছর দেশটা তছনছ করে দিয়েছে সকল রাজনীতি দল ও মুখস্থ বিদ্যা ইংরেজিতে কথা বলা শিক্ষায় শিক্ষিত গুনীজন মুরব্বিরা,,কোনদিন দেশ ও দেশের গরীব অসহায় মানুষ নিয়ে গবেষণা চিন্তা ভাবনা করে নাই দেশটা নতুনভাবে আধুনিক সিস্টেম সংবিধান আইন কঠোর শাস্তি জবাবদিহিতা ও টেকসই উন্নয়ন করে নাই,,১৫০/২০০ বছরের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে কাঠামো অবকাঠামো,কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশি না যায় দেশে চিকিৎসার কৃষি শিল্পসহ সেবা খাত উন্নত আধুনিক করা ও চুরি অপচয় মুক্ত ব্যবস্থা করা,,চারপাশ অলিগলি দেখে শুনে মানুষের কষ্ট না হয় নেতা কর্মকতা মিলে রাস্তা ঘাট অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি,সরকারি বিল পন্যসামগ্রিই দাম কমানো ও মাদক ধর্ষন চোরাচালান বিমানবন্দরে ও সকল স্টেশন টিকেট কাউন্টার হয়রানি মুক্ত,সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত অফিস সেক্টর সহ নানা রকম অপরাধ অপকর্ম অনিয়ম-দুর্নীত করে স্বৈরাচার সিন্ডিকেট মুক্ত করা দেশকে আধুনিক সিস্টেম করে নাই, সকল শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি কোচিং বাণিজ্য রেগিং ছাত্র ছাএীদের উপর জুলুম হত্যা করে তা বন্ধ করা, মুখস্থ বিদ্যা বাদ দিয়ে শিক্ষা নিয়ে গবেষণা করা,শিক্ষকরা পদ টাকা জন্য শিক্ষা দেয়,শিক্ষার্থীরা চেয়ার চাকরি আদায় জন্য শিক্ষা গ্রহণ করে,কয়েকদিন পর পর পরিবর্তন করা প্রতিযোগিতা করা কে পাশ করেছে,,আজ আমাদের দেশ প্রেমিক ভালো সততা সভ্য শিক্ষা ও জ্ঞানী শিক্ষক শিক্ষা নেই বলে দেশের শিক্ষা উপর হাত উঠেছে,শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য হচ্ছি,সবাই নিজের সেবা স্বার্থ পেরেশানি ছিলো আছে থাকবে,, যোগ্য লোক কখনো নিজের স্বার্থ সেবার স্বজনপ্রীতি দেখে না নিজের পরিবার কথা বলে না তারা দেশ ও জনগণের কথা বলে,দেশ ছোট জনগণ বেশি পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত আধুনিক সিস্টেম করে গনতন্ত্র স্বাধীন দেশ গড়বে,তখনই স্বৈরাচার নেতা কর্মকতা দোসর দালাল আছে তারা ছাত্র সমাজ জনতা ও কোন দলের সাথে মিশে লিয়াজু করে অন্য দেশের সাহায্য নিয়ে গোপনে দেশ ও দেশের মানুষের মধ্যে নানা রকম দাবী নিয়ে ষড়যন্ত্র নীল নকশা করে দেশকে বিশৃঙ্খলা অরাজকতা সৃষ্টি ও সততা বুদ্ধিমান উপদেষ্টাদের বদনাম করার চেষ্টা করছে করবে সবাই সাবধান,,যদি দেশটা এখনোও ভালো নতুনভাবে সংষ্কার না হয় তাহলে দেশটা ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগ বিএনপি ভয়ংকর পরিস্থিতি করবে,,মানুষ সংবিধান লিখে সংবিধান মানুষ লিখে না তাই সংবিধান কঠোর আইন বিচার প্রশাসন নির্বাচন সহ সকল কিছু সিস্টেম পরিবর্তন করে নতুন ভাবে গঠনমূলক রাষ্ট্র বাস্তবায়ন করতে হবে যেন দেশে এইরকম খারাপ পরিস্থিতি না হয়,যেই ক্ষমতায় আসুক না কেন দেশ চলবে নিরপেক্ষ সংবিধান আইন মাধ্যমে,,সকল ছাত্র ছাএীদের নেতা এমপি মন্ত্রী সরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসন কর্মকতা কর্মচারী সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক,আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশ সেবা,,নিরাপত্তার সাময়িক শক্তি গোয়েন্দা বাড়ানো এবং সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার পরামর্শ নিয়ে বা দায়িত্ব দিয়ে সকল কাজ সেবা করাতে হবে তাহলে লুটপাট হবে না কাজ হবে টেকসই আধুনিক, আর যদি কোনদিন পুলিশ র্যাব প্রশাসন লীগ বা দল না হয়,কত মজলুমদের কথা শুনে কান্না চলে আসে। এইদেশের মানুষ এত টাকা ক্ষমতার জন্য ভয়ংকর হয়। এক পরিবার আসে হাওয়া ভবন ক্রসফায়ারে হত্যা করে আরেক পরিবার গনভবন গনহত্যা আয়না ঘর গুম করে ক্ষমতা থাকতে। দেশের সকল রাজনীতি দলগুলো সংস্কার করা,গুনীজনরা দেশ নিয়ে গবেষণা গনতন্ত্র চর্চা করবে,,আওয়ামী লীগ বিএনপি তো দেখলাম তারা কতভাবে প্রতিহিংসার রাজনীতি করে দেশ জনগণ কে তছনছ করে ফেলেছে,,এইবার পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত করে অন্য কাউকে সুযোগ দিয়ে দেখি স্বৈরাচার প্রতিহিংসা মুক্ত আধুনিক সিস্টেম সুন্দর বাংলাদেশ হয় কিনা,পবিত্র কুরআন ও নবীর হাদিস ও দুনিয়ায় পড়াশোনা শিক্ষা গবেষণা করা নেতা নতুনদের সুযোগ দেওয়া,,
ধন্যবাদ জনাব সলিমুল্লাহ স্যার কে
স্যার অত্যন্ত জ্ঞানী এবং সাহসী একজন মানুষ। মুখের উপর উচিৎ কথা বলে ফেলেন। ❤
Exactly
আওয়ামীলীগ নিয়মনুযায়ী ২০০১ এ নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়েছিলো, গ্রহণযোগ্য ব্যাক্তি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদকে ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করেছিলো 🙏কিন্তু বি এন পি জামাত ২০০৬ তে তা অনুসরণ না করে স্বৈরাচারের বীজ বপন করেছিলো !ভোটাধিকার ফ্যাসিষ্ট বিএনপি জামায়াত হত্যা করেছে, ১৯৯৬ তে স্বঘোষিত খুনী কর্নেল ফারুকের ফ্রিডম পার্টিকে গৃহপালিত বিরোধীদল করে নির্বাচন করেছিলো, তা মাত্র 3 মাস স্থায়ী ছিলো! 1996 এ উনারা কিন্তু ভোট চুরি করে নাই! দিন দুপুরে একটু ছিনতাই করেছিলো 😜 মাগুরার উপ নির্বাচনে 4 জন নিহত হওয়ার রেকর্ড! উত্তরাধিকারী বিশিষ্ট অলরাউন্ডার যিনি প্রধানমন্ত্রী না হয়ে ও হাওয়া ভবন থেকে রাষ্ট্র চালাইতেন, ভোট ডাকাতিতে একধাপ এগিয়ে ছিলেন😄এখন তো ভোটার লিস্টে নিজের নামটা অন্তত আছে কিন্তু 2005 এ 2 কোটি ভূয়া ভোটারের কারনে অনেকের ভোটার লিস্টে নামটা ও ছিলো না !! সাকা চৌধুরী নিজেই দুই জায়গায় ভোটার হয়েছিলেন! অথ্যাৎ দিনের ভোট দিন দুপুরে ছিনতাই, ডাকাতি করার পরিবর্তে এক বছর আগে সম্পাদন করার মহা আয়োজন করে রেখেছিলেন! এবং ইয়াজউদ্দিনকে yes উদ্দিন করার মাধ্যমে তত্ত্ববাধয়ক সরকারকে চিরতরে কবর দিয়েছিলেন! অথচ সেই তত্বাবধায়ক সরকারের বদৌলতেই উনি হাওয়াভবনের প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছিলেন এবং কিছু ক্ষেত্রে Champion ও হয়েছিলেন! সাকা চৌধুরী কতৃক মিঃ 10% নামে ভূষিত হয়েছিলেন, শত অপচেষ্টা করে ও ক্ষমতা ধরে রাখতে অক্ষম হয়েছিলেন অপরদিকে লীগ সরকার সক্ষম হয়েছেন। পার্থক্য শুধু এখানেই.. Facebook ছিলো না বলে এখন তা অতীত!আওয়ামীলীগ তাদের থেকেই শিখছে, এমনকি Rab দিয়ে বিনা বিচারে গুম খুন ও! অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে বিনা বিচারে হত্যা করে দায়মুক্তি!সব অপকর্মের পিছনে ছদ্দবেশি খুনী মুনাফেক রাজাকার "রা জড়িত ছিলো, যারা ৯৬ তে হাসিনার সাথে যুগপৎ আন্দোলন করে তত্ত্ববাধ্য়ক সরকার এনেছিলো, কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য ঐতিহাসিক ফ্যাসিষ্টরা সরকারি- বেসরকারি প্রতিষ্টান,প্রশাসনকে "শিবিরকরণ" করে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র, ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ, "বাংলা ভাই" জঙ্গীদের উত্থান, বিরোধীদলকে নির্মূল করার জন্য ২১শে অগাস্টে গ্রেনেড বিস্ফোরণে নির্মম গণ হত্যা, বহুল আলোচিত সিনেমা "জজমিয়া" আদালত প্রাঙ্গনে বিচারক হত্যা,দুর্নীতিতে হ্যাট্রিক এবং তত্ত্ববাধয়ক সরকারকে গলা টিপে হত্যা করেছে, যা বি এন পির পূর্বের শাসন আমলে ছিলো না!!এখন আবার তাদের শান্তি কমিটির" প্রধান পরদেষ্টা " ইউনুসকে দিয়ে প্রশাসনকে "জামাতিকরণ" করে কৌশলে সংস্কারের নামে নীল নকশা বাস্তবায়নের দিকে এগুচ্ছে! মুনাফেকরা সব সময় দূরদর্ষিতার পরিচয় দেয় , মক্কা মদিনায় দিনের আলোতে সাহাবীদের সাথে লোক দেখানো নামাজ পড়তো, রাতের অন্ধকারে কাফেরদের সাথে আড্ডা দিতো! দেশের মুনাফিকরা ভয় এবং দূরদর্ষিতার পরিচয় দিতে, ৭১এ গুম, খুন ধর্ষনে, ১৪ ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যায় পর্দার আড়ালে হানাদার বাহিনীকে সহয়াতা করেছিলো! !২০২৪ এ ছদ্দবেশে মুগ্ধ 'র মতো নিরীহ ছাত্রদের বোকা বানিয়ে উস্কানি দিয়ে রাস্তায় নামিয়ে হত্যা করে লাশের উপর স্বার্থ হাসিল করেছে!! শিবির কর্মীরা মেধাবি, কৌশলি এবং সাহসী, "স্নাইপার" Ek 47 চালাইতে খুব এক্সপার্ট, তবে সব গোপনে লুঙ্গির তলে 😂 এমনকি কলেজ ভার্সিটিতে ও বিরোধীমত সহ্য করতে পারেনা, রগকেটে জবাই করার রাজনীতি ১৯৮০ থেকেই , বহদ্দারহাটে ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার, কলেজ হোস্টেলগুলো শিবির ক্যাডার "নাসির " দের আস্তানা, ১৯৮৯ সালে জাহাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে ছাত্ৰদলকে নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার জেরে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে শিবির নিষিদ্ধ করে! এখন তাদের মুখেই শুনি গণতন্ত্র, মানবতার বুলি 🤭😜
সত্যি কথাটা বলছেন
নির্বাচন ছাড়া আওয়ামী জেনারেল দের কন্ট্রোল করা সম্ভব না। আর কন্ট্রোল না করলে ১০ বছরেও মানুষের পকেটে টাকা থাকবে না।
আওয়ামীলীগ নিয়মনুযায়ী ২০০১ এ নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়েছিলো, গ্রহণযোগ্য ব্যাক্তি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদকে ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করেছিলো 🙏কিন্তু বি এন পি জামাত ২০০৬ তে তা অনুসরণ না করে স্বৈরাচারের বীজ বপন করেছিলো !ভোটাধিকার ফ্যাসিষ্ট বিএনপি জামায়াত হত্যা করেছে, ১৯৯৬ তে স্বঘোষিত খুনী কর্নেল ফারুকের ফ্রিডম পার্টিকে গৃহপালিত বিরোধীদল করে নির্বাচন করেছিলো, তা মাত্র 3 মাস স্থায়ী ছিলো! 1996 এ উনারা কিন্তু ভোট চুরি করে নাই! দিন দুপুরে একটু ছিনতাই করেছিলো 😜 মাগুরার উপ নির্বাচনে 4 জন নিহত হওয়ার রেকর্ড! উত্তরাধিকারী বিশিষ্ট অলরাউন্ডার যিনি প্রধানমন্ত্রী না হয়ে ও হাওয়া ভবন থেকে রাষ্ট্র চালাইতেন, ভোট ডাকাতিতে একধাপ এগিয়ে ছিলেন😄এখন তো ভোটার লিস্টে নিজের নামটা অন্তত আছে কিন্তু 2005 এ 2 কোটি ভূয়া ভোটারের কারনে অনেকের ভোটার লিস্টে নামটা ও ছিলো না !! সাকা চৌধুরী নিজেই দুই জায়গায় ভোটার হয়েছিলেন! অথ্যাৎ দিনের ভোট দিন দুপুরে ছিনতাই, ডাকাতি করার পরিবর্তে এক বছর আগে সম্পাদন করার মহা আয়োজন করে রেখেছিলেন! এবং ইয়াজউদ্দিনকে yes উদ্দিন করার মাধ্যমে তত্ত্ববাধয়ক সরকারকে চিরতরে কবর দিয়েছিলেন! অথচ সেই তত্বাবধায়ক সরকারের বদৌলতেই উনি হাওয়াভবনের প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছিলেন এবং কিছু ক্ষেত্রে Champion ও হয়েছিলেন! সাকা চৌধুরী কতৃক মিঃ 10% নামে ভূষিত হয়েছিলেন, শত অপচেষ্টা করে ও ক্ষমতা ধরে রাখতে অক্ষম হয়েছিলেন অপরদিকে লীগ সরকার সক্ষম হয়েছেন। পার্থক্য শুধু এখানেই.. Facebook ছিলো না বলে এখন তা অতীত!আওয়ামীলীগ তাদের থেকেই শিখছে, এমনকি Rab দিয়ে বিনা বিচারে গুম খুন ও! অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে বিনা বিচারে হত্যা করে দায়মুক্তি!সব অপকর্মের পিছনে ছদ্দবেশি খুনী মুনাফেক রাজাকার "রা জড়িত ছিলো, যারা ৯৬ তে হাসিনার সাথে যুগপৎ আন্দোলন করে তত্ত্ববাধ্য়ক সরকার এনেছিলো, কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য ঐতিহাসিক ফ্যাসিষ্টরা সরকারি- বেসরকারি প্রতিষ্টান,প্রশাসনকে "শিবিরকরণ" করে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র, ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ, "বাংলা ভাই" জঙ্গীদের উত্থান, বিরোধীদলকে নির্মূল করার জন্য ২১শে অগাস্টে গ্রেনেড বিস্ফোরণে নির্মম গণ হত্যা, বহুল আলোচিত সিনেমা "জজমিয়া" আদালত প্রাঙ্গনে বিচারক হত্যা,দুর্নীতিতে হ্যাট্রিক এবং তত্ত্ববাধয়ক সরকারকে গলা টিপে হত্যা করেছে, যা বি এন পির পূর্বের শাসন আমলে ছিলো না!!এখন আবার তাদের শান্তি কমিটির" প্রধান পরদেষ্টা " ইউনুসকে দিয়ে প্রশাসনকে "জামাতিকরণ" করে কৌশলে সংস্কারের নামে নীল নকশা বাস্তবায়নের দিকে এগুচ্ছে! মুনাফেকরা সব সময় দূরদর্ষিতার পরিচয় দেয় , মক্কা মদিনায় দিনের আলোতে সাহাবীদের সাথে লোক দেখানো নামাজ পড়তো, রাতের অন্ধকারে কাফেরদের সাথে আড্ডা দিতো! দেশের মুনাফিকরা ভয় এবং দূরদর্ষিতার পরিচয় দিতে, ৭১এ গুম, খুন ধর্ষনে, ১৪ ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যায় পর্দার আড়ালে হানাদার বাহিনীকে সহয়াতা করেছিলো! !২০২৪ এ ছদ্দবেশে মুগ্ধ 'র মতো নিরীহ ছাত্রদের বোকা বানিয়ে উস্কানি দিয়ে রাস্তায় নামিয়ে হত্যা করে লাশের উপর স্বার্থ হাসিল করেছে!! শিবির কর্মীরা মেধাবি, কৌশলি এবং সাহসী, "স্নাইপার" Ek 47 চালাইতে খুব এক্সপার্ট, তবে সব গোপনে লুঙ্গির তলে 😂 এমনকি কলেজ ভার্সিটিতে ও বিরোধীমত সহ্য করতে পারেনা, রগকেটে জবাই করার রাজনীতি ১৯৮০ থেকেই , বহদ্দারহাটে ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার, কলেজ হোস্টেলগুলো শিবির ক্যাডার "নাসির " দের আস্তানা, ১৯৮৯ সালে জাহাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে ছাত্ৰদলকে নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার জেরে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে শিবির নিষিদ্ধ করে! এখন তাদের মুখেই শুনি গণতন্ত্র, মানবতার বুলি 🤭😜
আসিফ নজরুলকে বাদ দিয়ে সলিমুল্লাহ স্যারকে আইন উপদেষ্টা করা হোক
সলিমুল্লাহ স্যার এর কথা সবসময়ই তথ্য সমৃদ্ধ ও বাস্তব সম্মত।
Brother, please listen to what he says, cent percent contradictory!
অসাধারণ বলেছেন, সলিমুল্লাহ স্যার।মহান আল্লাহ আপনার নেক হায়াত বৃদ্বি করুক এবং আপনাকে উপকারী জ্ঞান দান করুক।
আমিন
আমরা নির্বাচন চাই না।
অনেক সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ কথা
আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই সাহায্য করবেন। ইনশাআল্লাহ
স্যার সঠিক সময় সঠিক সত্যি কথা বলেছেন। আমার সাধারণ মানুষ আপনারদের পাশে আছি। পাশে থাকবে।
আমরা নির্বাচন চাই না।
স্যার দারুণ বলেছেন, পুরোটা শুনতে চাই।
দেশের জনগণের স্বার্থে কঠোর হতেই হবে
খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা!
সবাই এগিয়ে আসুন!
নির্বাচনের অনেক দেরি আছে।
ধন্যবাদ স্যার।
এর মত এর জন্য আপনার মত কুলাঙ্গারা বুদ্ধিজীবীরাই দায়ী।
নির্বাচন কে ঢাল করছেন কেন? যত দিন দেশে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে না ততদিন মনে হয় শেষের অবস্থা ভালো হবে না। এই সরকার বিপ্লবী সরকার নয়।
স্যার একদম সঠিক কথা বলছেন
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলার জন্য
সলিমুল্লাহ সারকে আগে থেকেই ভালবাসতাম এখন আরো ভালবাসা বারছে
১০০/ সটিক কথা শুনে শরীর শিউরে উটছে সার আপনাকে আমার হাজার সেলুট জানায়❤❤
আমরা নির্বাচন চাই না।
আজকালের বিএনপির কথা ভোট চাই ভোট চাই ১৭ বছরে কিছু খাই নাই খায় নাই ভাই একটা নির্বাচন দিবেন ভাই যেনো ক্ষমতায় গিয়ে খাইতে পাই
Wow, ma shaa Allah, khoob shundor,shothhik kotha bolsen.
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী ও বিচজ্ঞণ ব্যক্তিত্ব❤❤❤
জনাব সলিমুল্লাহ সাহেবের কথাগুলি রাজনীতি দলগুলির গুরুত্ব দেয়া উচিত।
রাজনৈতিক দল গুলো সবাই রাজাকারের দল না যে সলিমুল্যা সাবের কথা শুনে খুশি হবে
চমৎকার বলছেন স্যার।
ধন্যবাদ প্রিয় স্যার,,,
একদম উচিত কথা বলছে
রাইট আপনার কোথায় যুক্তিসঙ্গত
জাযাকাল্লাহ খায়ের সলিমুল্লাহ স্যার আপনাকে সত্যি এবং সত্য সময় কথা বলার জন্য আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুক আমিন।
ধন্যবাদ সলিমুল্লাহ স্যারকে তার সুন্দর বক্তব্যের জন্য।
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন সলিমুল্লাহ স্যার
রাইট স্যার রাইট ❤❤
দেশে এতো এতো ভালো লোক থাকতে বেছে বেছে কিছু আবর্জনা ধরে এনে উপদেষ্টা পদে বসালে তো মেঘ হবেই
উনি প্রচুর পড়াশোনা করা এবং অপার জ্ঞানে সমৃদ্ধ একজন অসাধারণ মেধাবী এবং ভাল মানুষ। তাঁর মত এহেন গুরুত্বপূর্ণ একজন বুদ্ধিজীবির সবিশেষ প্রয়োজন রয়েছে বাংলাদেশে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম সাহেবকে একটা চেয়ারে বসিয়ে দেয়ন।
দেশের এ অবস্থা জন্য একমাত্র বি এনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের।
স্যারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
স্যার আপনার মত যোগ্য মানুষ দরকার এই দেশে
শুধু মাএ নির্বাচন সব সমস্যার সমাধান নয়।
স্যার আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
অসাধারণ কথা বলেছেন বিএনপির শুধু নির্বাচন নির্বাচন নির্বাচন
ধন্যবাদ সলিমুল্লাহ স্যারকে
স্যারকে আগেও ভালবাসতাম এখনো ভালবাসি স্যারের প্রতি মহব্বত আরো বেড়ে গেল
রাইট বলেছেন
স্যার কে ধন্যবাদ সঠিক কথা ভলার জন্য
স্যালুট জানাই সলিমুল্লাহ স্যারকে, সলিমুল্লাহ স্যারের সাথে সম্পূর্ণ একমত অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সঠিক বক্তব্য প্রধান করেছেন। আমার কষ্ট লাগে সলিমুল্লাহ স্যারের মতো লোক এদেশে থাকতে হিজড়া প্রতিবন্ধী টাইপের লোক উপদেষ্টা হয়। ডক্টর মোঃ ইউনুস স্যারের কাছে বিনীত অনুরোধ আপনি সন্মানিত ব্যাক্তি আপনার চারপাশের লোকজনের উপর ভরসা করতে পারছি না। পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র সামাল দিতে রুচিশীল শিক্ষিত উপদেষ্টার প্রয়োজন। ফারুকীদের মতো উপদেষ্টা র কারণে আম ছালা দুটো ই যাবে।
এই কতাটা আরো 20বসর আগে আল্লামা সাঈদী বলেছেন
এই স্যারের কথাগুলো আমি অসম্ভব মনযোগ সহকারে শুনি।খুব ভালো লাগে।আসলে ভালো লাগে সুন্দর, পরিচ্ছন্ন চিন্তার জন্য।
অতীতের মত নির্বাচন আর নয়। সংস্কার ছাড়া কোন নির্বাচন চাই না।
স্যারের গঠনমূলক কথার জন্য অনেক বেশি ভালো লাগে স্যারকে ধন্যবাদ স্যার আপনাকে এমন গুরুত্বপূর্ণ কথা বলার জন্য।
সম্মিলিত ভাবে মোকাবিলা করতে না পারলে স্বাধীনতা হারাতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ স্যার আপনাকে, দেশ গঠনের জন্য এই ধরনের সুস্পষ্ট বক্তব্য জাতীয় বিবেকের পরিবর্তন ঘটাবে।
স্যারের কথা ও মরহুম শহীদ আল্লামা সাঈদী রহঃ কথা মিল
জামায়াত মানেই বিনদোন
Moruhum shohid, ha,ha,ha, she chilo ekta kulangar 😂
সলিমুল্লাহ স্যার ঠিক কথা বলছে
আপনার কথাগুলো খুবই সুন্দর আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা
স্যার সঠিক কথাটা বলেছেন। অশেষ ধন্যবাদ।
অসাধারণ বলেছেন স্যার আপনাকে অনেক ভালো বাসি,স্যার বর্তমান সরকারের পাশে থাকবেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
সলিমুল্লাহ স্যার চমৎকার সত্য কথা বলছেন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাংলাদেশের জন্য সবাই কে বুঝার দরকার
আমার মনে হয় জনাব সলিমুল্লাহ স্যার কে শিক্ষা কমিশনের প্রধান করে শিক্ষাখাত সংস্কার করা উচিত।।
স্যারের কথাগুলো,,,,,❤❤❤
আমরা খালি ধৈর্য হারিয়ে ফেলি।
ধন্যবাদ স্যার
অনেক সুন্দর ভাবে সমস্ত কিছু উপস্থাপন করেছেন । আপনাকে ধন্যবাদ ।
একদম সঠিক বলেছেন স্যার🎉
অত্যন্ত সত্য কথা বলেছেন। স্যার।
কালো মেঘের কথা আরো অনেক আগেই বলে গেছেন আল্লামা সাঈদী সাহেব হুজুর 😢 হে আল্লা তুমি আমাদে কে মাফ করে দাও😢
স্যারের কথাগুলো যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি উপদেষ্টা মন্ডলিগণ কথা গুলোর মূল্যায়ন করবেন।
অনেক সুন্দর কথা বলছে❤
ডক্টর সলিমুল্লাহ স্যারকে স্যালুট জানাই। সৎ সাহসী ব্যক্তি মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
স্যার মান্না ভাই কে বলেন তিনি বিএনপির মত শুধু নির্বাচন না চান।
ধর্ম বর্ণ জাতি নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে হাতে হাত মিলিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অন্তবর্তী কালীন সরকারকে সার্বিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে ❤❤❤❤❤
নির্বাচন নয় দেশের মানুষের সংস্কার চাই।
না এটা ঠিক নয়। আমরা সংস্কারও চাই এবং নির্বাচনও চাই।
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন,অনেক ভালো লাগলো।
জ্বী স্যার আমরা চরম ধৈর্যের পরিচয় দিচ্ছি। দেশটাকে ভালোবাসি তাই একে রক্ষায় দেখছেন তো জনগন কিভাবে একতাবদ্ধ হয়ে নাশকতার বিরুদ্ধে মেচু্রিটির পরিচয় দিচ্ছে। একবার ভেবে দেখুন স্যার আমরা কখনো এভাবে ভাবতে পারতাম আমরা যে কতটা উন্নত বাংলাদেশ দেশবাসী । স্যালুট এই জনগনকে।
আমিন।
সহমত
একদম সঠিক তথ্য
❤❤❤❤❤❤❤❤
ধন্যবাদ আপনাকে স্যার।
অধ্যাপক সলিমুল্লাহ স্যার কে আমার হাজার ছালাম ও অভিনন্দন অসাধারণ আলোচনা করেছেন।❤❤
সলিমুল্লাহ স্যার সুন্দর ও সঠিক বলেছেন।
দেশের মানুষ এক হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।সৎ লোক দের উচ্চ পদে নিয়োগ দেয়া হলে। দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে।
গুরুত্বপূর্ণ কথা, ধন্যবাদ জনাব সলিমুল্লাহ স্যার কে
সলিমুল্লা স্যারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর আলোচনা আমরাও এই কথা গুলোর সাথে এক মত ❤❤
স্যার অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ফখরুল সাহেবরা বুঝতে পারছেন না
সঠিক কথা বলেছেন।
চমৎকার সত্য কথা
উনার কথাগুলো আমার খুব ভালো লাগে,,স্যার দীর্ঘজীবি হোন❤️
স্যার বিএনপি চাচ্ছে আওয়ামী লীগ নির্বাচন করুক
মাশাআল্লাহ মনটা ভরে গেল স্যার
বিপ্লব পরে এমন হবেই। ভেঙ্গে পরলে চলবে না!! সামনে মেঘ কেটে আগামীর বাংলাদেশ হবে সমৃদ্ধির ইনশাল্লাহ
আমিন
@@arefinhoosain654B A L
গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন সহমত স্যার
ধন্যবাদ স্যার সঠিক তথ্যের জন্য
❤❤❤ ঠিক! নির্বাচন পরে, আগে দেশে সংস্থার করা দরকার ।
স্যার সবসময় যৌক্তিক কথা বলেন।
আমার প্রিয় স্যার ❤️❤️❤️
দেশ ওইদিনই অন্ধকারে পড়েছিল যেদিন ফখরুল বলেছিল নির্বাচনের রোড ম্যাপ দেন।
রাইট ইনফরমেশন স্যার
সলিমুল্লাহ স্যারকে অনেক বেশি ভালো লাগে উনি খুব সুন্দর তাত্ত্বিক যুক্তিক কথা বলেন।
আমরা শুদু নির্বাচনের জন্য রক্ত দিনাই
অভিনন্দন ডঃ সলিমুল্লাহ সাহেবকে ধন্যবাদ যুক্তিপুর্ন কথা বলার জন্যে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারতো ভাল ভাবে চলছে না। তাদের সাহস কম। ফলে নির্বাচনের প্রশ্ন সামনে আসছে। ২৮।১১।২৪
ইয়া আল্লাহ আপনার কাছে শুকরিয়া আপনি আমার দেশ কে উচ্চ সম্মান দান করেছেন,ইউনুস স্যারে আগে অনেকে এসেছে গিয়েছে আসবে কিন্তু ইউনুস স্যার ১ম এসেছে আমরা অসভ্য নোংরা মানসিকতার জাতি থেকে ভালো সভ্য মানুষ সকল কিছু সংস্কার করে ও অনিয়ম-দুর্নীতি পরিবারতন্ত্র প্রতিহিংসা রাজনীতি স্বৈরাচার মাফিয়া মুক্ত স্বাধীন দেশ উপহার দিতে,ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে গনঅভ্যুত্থান হয়েছে দেশকে সুন্দর বাস্তবায়ন জন্য ভোট ক্ষমতা লুটপাট সিন্ডিকেট জন্য নয়,
পুরাতন ঘরকে নতুন করতে হলে সময় লাগবে,১৯৭১ স্বাধীন হওয়ার পর, ১৯৯০ সবাই ছাত্র জনতা রক্ত বিনিময়ে ক্ষমতায় আসে এসে স্বৈরাচার পরিবারতন্ত্র প্রতিহিংসার রাজনীতি সিন্ডিকেট করে দেশ বিদেশে সম্পদ পাহাড় গড়ে তুলার নোংরা মনমানসিকতা ছিলো আছে থাকবে এত বছর দেশটা তছনছ করে দিয়েছে সকল রাজনীতি দল ও মুখস্থ বিদ্যা ইংরেজিতে কথা বলা শিক্ষায় শিক্ষিত গুনীজন মুরব্বিরা,,কোনদিন দেশ ও দেশের গরীব অসহায় মানুষ নিয়ে গবেষণা চিন্তা ভাবনা করে নাই দেশটা নতুনভাবে আধুনিক সিস্টেম সংবিধান আইন কঠোর শাস্তি জবাবদিহিতা ও টেকসই উন্নয়ন করে নাই,,১৫০/২০০ বছরের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে কাঠামো অবকাঠামো,কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশি না যায় দেশে চিকিৎসার কৃষি শিল্পসহ সেবা খাত উন্নত আধুনিক করা ও চুরি অপচয় মুক্ত ব্যবস্থা করা,,চারপাশ অলিগলি দেখে শুনে মানুষের কষ্ট না হয় নেতা কর্মকতা মিলে রাস্তা ঘাট অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি,সরকারি বিল পন্যসামগ্রিই দাম কমানো ও মাদক ধর্ষন চোরাচালান বিমানবন্দরে ও সকল স্টেশন টিকেট কাউন্টার হয়রানি মুক্ত,সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত অফিস সেক্টর সহ নানা রকম অপরাধ অপকর্ম অনিয়ম-দুর্নীত করে স্বৈরাচার সিন্ডিকেট মুক্ত করা দেশকে আধুনিক সিস্টেম করে নাই,
সকল শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি কোচিং বাণিজ্য রেগিং ছাত্র ছাএীদের উপর জুলুম হত্যা করে তা বন্ধ করা, মুখস্থ বিদ্যা বাদ দিয়ে শিক্ষা নিয়ে গবেষণা করা,শিক্ষকরা পদ টাকা জন্য শিক্ষা দেয়,শিক্ষার্থীরা চেয়ার চাকরি আদায় জন্য শিক্ষা গ্রহণ করে,কয়েকদিন পর পর পরিবর্তন করা প্রতিযোগিতা করা কে পাশ করেছে,,আজ আমাদের দেশ প্রেমিক ভালো সততা সভ্য শিক্ষা ও জ্ঞানী শিক্ষক শিক্ষা নেই বলে দেশের শিক্ষা উপর হাত উঠেছে,শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য হচ্ছি,সবাই নিজের সেবা স্বার্থ পেরেশানি ছিলো আছে থাকবে,,
যোগ্য লোক কখনো নিজের স্বার্থ সেবার স্বজনপ্রীতি দেখে না নিজের পরিবার কথা বলে না তারা দেশ ও জনগণের কথা বলে,দেশ ছোট জনগণ বেশি পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত আধুনিক সিস্টেম করে গনতন্ত্র স্বাধীন দেশ গড়বে,তখনই স্বৈরাচার নেতা কর্মকতা দোসর দালাল আছে তারা ছাত্র সমাজ জনতা ও কোন দলের সাথে মিশে লিয়াজু করে অন্য দেশের সাহায্য নিয়ে গোপনে দেশ ও দেশের মানুষের মধ্যে নানা রকম দাবী নিয়ে ষড়যন্ত্র নীল নকশা করে দেশকে বিশৃঙ্খলা অরাজকতা সৃষ্টি ও সততা বুদ্ধিমান উপদেষ্টাদের বদনাম করার চেষ্টা করছে করবে সবাই সাবধান,,যদি দেশটা এখনোও ভালো নতুনভাবে সংষ্কার না হয় তাহলে দেশটা ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগ বিএনপি ভয়ংকর পরিস্থিতি করবে,,মানুষ সংবিধান লিখে সংবিধান মানুষ লিখে না তাই সংবিধান কঠোর আইন বিচার প্রশাসন নির্বাচন সহ সকল কিছু সিস্টেম পরিবর্তন করে নতুন ভাবে গঠনমূলক রাষ্ট্র বাস্তবায়ন করতে হবে যেন দেশে এইরকম খারাপ পরিস্থিতি না হয়,যেই ক্ষমতায় আসুক না কেন দেশ চলবে নিরপেক্ষ সংবিধান আইন মাধ্যমে,,সকল ছাত্র ছাএীদের নেতা এমপি মন্ত্রী সরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসন কর্মকতা কর্মচারী সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক,আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশ সেবা,,নিরাপত্তার সাময়িক শক্তি গোয়েন্দা বাড়ানো এবং সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার পরামর্শ নিয়ে বা দায়িত্ব দিয়ে সকল কাজ সেবা করাতে হবে তাহলে লুটপাট হবে না কাজ হবে টেকসই আধুনিক,
আর যদি কোনদিন পুলিশ র্যাব প্রশাসন লীগ বা দল না হয়,কত মজলুমদের কথা শুনে কান্না চলে আসে। এইদেশের মানুষ এত টাকা ক্ষমতার জন্য ভয়ংকর হয়।
এক পরিবার আসে হাওয়া ভবন ক্রসফায়ারে হত্যা করে আরেক পরিবার গনভবন গনহত্যা আয়না ঘর গুম করে ক্ষমতা থাকতে।
দেশের সকল রাজনীতি দলগুলো সংস্কার করা,গুনীজনরা দেশ নিয়ে গবেষণা গনতন্ত্র চর্চা করবে,,আওয়ামী লীগ বিএনপি তো দেখলাম তারা কতভাবে প্রতিহিংসার রাজনীতি করে দেশ জনগণ কে তছনছ করে ফেলেছে,,এইবার পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত করে অন্য কাউকে সুযোগ দিয়ে দেখি স্বৈরাচার প্রতিহিংসা মুক্ত আধুনিক সিস্টেম সুন্দর বাংলাদেশ হয় কিনা,পবিত্র কুরআন ও নবীর হাদিস ও দুনিয়ায় পড়াশোনা শিক্ষা গবেষণা করা নেতা নতুনদের সুযোগ দেওয়া,,
রাইট স্যার
স্যার দোয়া রইল ❤️🤲
বড়ই দামি কথা বলেছেন স্যার...
আপনাকে ধন্যবাদ
সত্যি কথা
অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার আপনার কথাগুলো খুবই বাস্তবিক। এজন্য আপনাকে খুব ভালো লাগে
ধন্যবাদ স্যার।