วีดีโอ

ALHAMDULILLAH THANKS

যারা বলে থাকেন প্রচলিত লাহুয়াল হাদীসও আল্লহর পক্ষ থেকে নবীর কাছে ওহী করা হয়েছে, তাদের কাছে প্রশ্ন রইল। আমরা সবাই জানি, যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে নবীর কাছে জিব্রীল কুরআনের ওহী নিয়ে আসতেন, তারপর নবীজী অনেক সাহাবীদের একসাথে জড়ো করে সেই ওহী শোনাতেন। কিন্তু প্রচলিত হাদীসের ক্ষেত্রে দেখতে পায়, নবীজী যখন কোনো হাদীস বলছেন, সেখানে একজন কিংবা দুইজন সাহাবী উপস্থিত রয়েছেন। যদি লাহুয়াল হাদীসও আল্লাহর পক্ষ থেকে এসে থাকে তবে নবীজী কেন সবাইকে একসাথে জড়ো করে সেটা শোনালেন না? কেন একজন কিংবা দুইজনের কাছেই সেই গুরুত্বপূর্ণ মহাবাণী গোপনে বলবেন? সবাইকে অনুরোধ করব, একটু ব্রেণটা খাটান ভাই। পৃথিবীতে মূলত দুই জনের কথা/বাণী/কিতাব বিদ্যমান থাকবে। একটা আল্লাহর আর অন্যটা শয়তানের। আল্লাহ নিজেই ঘোষণা দিয়েছেন, আল্লাহর ওহীগুলো তিনি নিজেই সংরক্ষণ করবেন। ইবলিশ আল্লাহর কিতাবকে বিকৃত করতে পারবে না কেয়ামত পর্যন্ত। শয়তানের ওহী/বাণী/কিতাবও সৃষ্টির শুরু থেকে কেয়ামত পর্যন্ত পৃথিবীতে বিদ্যমান থাকবে, কেননা ইবলিশ কেয়ামত পর্যন্তই আল্লাহর কাছ থেকে সময় নিয়ে এসেছে। তাই শয়তানের বাণীগুলোও যাচাই করার দায়িত্ব আমাদের। আমি ১০০% নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি না, বর্তমানের হাদিস গ্রন্থগুলো শয়তানের বাণী। তবে ইবলিশের বাণী চেনার কয়েকটা পন্থা আপনাদেরকে বলে দিই, ১। ইবলিশ মানুষের মন্দ কাজ-কর্মগুলোকে ভালো লেবাস লাগিয়ে শোভনীয় করে তোলে। ২। ইবলিশ মানুষকে আল্লহর নৈকট্য পাবার উপায়ই বলে দিবে, তবে তার মতো করে। যেমন, আদম (আ) জান্নাতে থাকার সময় শয়তানের প্ররোচনায় পড়ে ঠিক এই ভুলটাই করেছিল। শয়তান তাকে লোভ দেখিয়েছিল, আল্লাহর কথার পাশাপাশি যদি তুমি এই বৃক্ষের ফল (আল্লাহর কথার বাইরের কথা) আস্বাদন করো, তবে তুমি আল্লাহর আরো বেশি নৈকট্যপ্রাপ্ত হয়ে যাবে এবং চিরস্থায়ী জান্নাতী হবে। ৩। ইবলিশ তার কথার মধ্যে সত্য-মিথ্যার মিশ্রণ ঢুকিয়ে দিবে।

সালা মুন আলাইকুম ভাই কোরানের কথা মানলে আপন লোক শুএু হ'য়ে যায়। ভিসন বিপদে আছি।

সালাম নারায়ণগঞ্জ থেকে শুনছি রসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাই ওসাল্লাম এজন্যই বলেছেন লাহুল হাদিস মানুষের রচিত হাদিস এই হাদিস দিয়া জাহান্নাম ভর্তি করা হইবো এ হাদিস থেকে সাবধান রাসুল ও সাবধান কইরা দিছে রেফারেন্স ❤১৬. ধীর-স্থীরভাবে হাদীস বর্ণনা করা এবং ইলম লিপিবদ্ধ করার হুকুম সহি বুখার ৭২৩৮। হাদ্দাব ইবনু খালিদ আযদী (রহঃ) ... আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমার বাণী তোমরা লিপিবদ্ধ করোনা। কুরআন ব্যাতিত কেউ যদি আমার বানী লিপিবদ্ধ করে থাকে তবে যেন তা মুছে ফেলে। আমার হাদিস বর্ণনা কর, এতে কোন অসুবিধা নেই। যে ব্যাক্তি আমার উপর মিথ্যারোপ করবে- হাম্মাম (রহঃ) বলেন, আমার মনে হয় তিনি বলেছেন, ইচ্ছাকৃতভাবে; তবে সে যেন জাহান্নামে তাঁর ঠিকানা বানিয়ে নেয়। باب التَّثَبُّتِ فِي الْحَدِيثِ وَحُكْمِ كِتَابَةِ الْعِلْمِ حَدَّثَنَا هَدَّابُ بْنُ خَالِدٍ الأَزْدِيُّ، حَدَّثَنَا هَمَّامٌ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ تَكْتُبُوا عَنِّي وَمَنْ كَتَبَ عَنِّي غَيْرَ الْقُرْآنِ فَلْيَمْحُهُ وَحَدِّثُوا عَنِّي وَلاَ حَرَجَ وَمَنْ كَذَبَ عَلَىَّ - قَالَ هَمَّامٌ أَحْسِبُهُ قَالَ - مُتَعَمِّدًا فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ ‏"‏ ‏.‏ حدثنا هداب بن خالد الازدي، حدثنا همام، عن زيد بن اسلم، عن عطاء بن يسار، عن ابي سعيد الخدري، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ لا تكتبوا عني ومن كتب عني غير القران فليمحه وحدثوا عني ولا حرج ومن كذب على - قال همام احسبه قال - متعمدا فليتبوا مقعده من النار ‏"‏ ‏.‏ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) ৫৬/ যুহুদ ও দুনিয়ার প্রতি আকর্ষণহীনতা সম্পর্কিত বর্ণনা (كتاب الزهد والرقائق) পূর্ববর্তী হাদিস পরবর্তী হাদিস কপিরাইট

সালাম নারায়ণগঞ্জ থেকে শুনছি পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন আমি একটি কিতাব নাযিল করেছি মোলার এত কিতাব পাই তুই [২১:১০] আল আম্বিয়া لَقَد أَنزَلنا إِلَيكُم كِتابًا فيهِ ذِكرُكُم أَفَلا تَعقِلونَ বায়ান ফাউন্ডেশন: নিশ্চয় আমি তোমাদের প্রতি এক কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তোমাদের জন্য উপদেশ* রয়েছে, তবুও কি তোমরা বুঝবে না? * এ আয়াতে যিকর শব্দটি দু’টি অর্থে ব্যবহৃত হতে পারেঃ একটি উপদেশ আর অপরটি সম্মান ও মর্যাদা। অর্থাৎ যে এ কুরআন শিক্ষা করে এবং তদনুযায়ী জীবন পরিচালনা করে সেই মর্যাদা ও সম্মানের অধিকারী হবে।

সালাম নারায়ণগঞ্জ থেকে শুনছি রাহুল হাদীস অনুসারী মোল্লারা থেকে মানুষকে বিধি-বিধান দেয় যখন কোরআনের কথা বললে তারা বলে হাদিস মানবেন না এই হাদীস বিশেষজ্ঞরেই রাসুলকে মানেনা রাসুলের রেখে যাওয়া কোরআনকে তারা পড়ি ত্যাগ্য করছে ❤[২৫:৩০] আল ফুরকান وَقالَ الرَّسولُ يا رَبِّ إِنَّ قَومِي اتَّخَذوا هذَا القُرآنَ مَهجورًا বায়ান ফাউন্ডেশন: আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে।❤❤ এই মোল্লারা লাহুল হাদিস অনুসারী মোল্লারা সূরা নিসার ১৫০ বা ১৫২ আয়াত গুলোর (আওতাভুক্ত) আবার তারা এই আয়াত দিয়ে আমাদেরকে অপব্যাখ্যা কইরা বুঝায় [৪:১৫০] আন নিসা إِنَّ الَّذينَ يَكفُرونَ بِاللَّهِ وَرُسُلِهِ وَيُريدونَ أَن يُفَرِّقوا بَينَ اللَّهِ وَرُسُلِهِ وَيَقولونَ نُؤمِنُ بِبَعضٍ وَنَكفُرُ بِبَعضٍ وَيُريدونَ أَن يَتَّخِذوا بَينَ ذلِكَ سَبيلًا বায়ান ফাউন্ডেশন: নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের সাথে কুফরী করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় এবং বলে, ‘আমরা কতককে বিশ্বাস করি আর কতকের সাথে কুফরী করি’ এবং তারা এর মাঝামাঝি একটি পথ গ্রহণ করতে চায় ।[৪:১৫১] আন নিসা أُولئِكَ هُمُ الكافِرونَ حَقًّا وَأَعتَدنا لِلكافِرينَ عَذابًا مُهينًا বায়ান ফাউন্ডেশন: তারাই প্রকৃত কাফির এবং আমি কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছি অপমানকর আযাব।[৪:১৫২] আন নিসা وَالَّذينَ آمَنوا بِاللَّهِ وَرُسُلِهِ وَلَم يُفَرِّقوا بَينَ أَحَدٍ مِنهُم أُولئِكَ سَوفَ يُؤتيهِم أُجورَهُم وَكانَ اللَّهُ غَفورًا رَحيمًا বায়ান ফাউন্ডেশন: আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে এবং তাদের কারো মধ্যে পার্থক্য করেনি, তাদেরকে অচিরেই তিনি তাদের প্রতিদান দিবেন এবং আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।❤❤লাহুর হাদিস অনুসারীরা এই আয়াতের আওতাভুক্ত

সালাম নারায়ণগঞ্জ থেকে শুনছি সাউন্ড কম হইতাছে বুঝতে সমস্যা দয়া করে সাউন্ড ক্লিয়ার করেন

কোরআনের পক্ষে আছি।

সালামুন আলাইকা।

সালামুন আালাইকুম,

মাশাআল্লাহ সত্য ও সঠিক আলোচনা, আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন

সালামুন আলাইকুম

আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন

আহম্মদ উল্ল্যাহ কূরআনকে পাইকারি গ্ৰন্থ/কিতাব বলে কাফির হয়েছেন? সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিতরা এদের ওপর নির্ভর করলে ইসলাম হতে -যোযোন যোযোন দুরে চলে যাবেন। আর মাদ্রাসায় শিক্ষিতরা কুরআন সম্পর্কে কিছু্ই জানে না । আল্লাহ্ সুন্নাত কে নবীর সুন্নাত বললে শিরিক হয় - যা এরা অহরহ করে যাচ্ছেন। আসুন সকল স্তরের সাধারণ শিক্ষিতরা কুরআন বুঝে পড়ি ও অনুধাবন করি ও প্রতিপালন করি। কুরআন সহজ সহজ সহজ সহজ শুধু প্রচেষ্টা/জিহাদ কাম্য। এরা নবীর অবমাননা নিয়ে তুলকালাম কাণ্ড করে -অথছ কুরআন কে অবজ্ঞা করে আল্লাহ তায়ালা অবজ্ঞা করলেন। প্রতিবাদ করার মুসলিম নাই। টিকা : লাহ্ওয়াল হাদীস বাদ দিলে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাই হুমকির মুখে পড়ে? আহম্মদ উল্ল্যাহর আরো অনেক কথাই কুরআন পরিপন্থী।

সালাম সবাইকে। ধন্যবাদ ভিডিও ক্লিপের জন্য। সম্ভবত ২০২১ সালের জুন মাসে অনুষ্ঠিত সজল রশন ও আব্দুল্লাহ বিন আ: রাজ্জাক এর ডিবেট এর অংশ। শায়েখ আব্দুল্লাহ ভুল করেছেন, ইচ্ছা করে / অনিচ্ছা করে এটা আমি জানি না, তিনিই ভাল জানবেন। তবে উনার কারেকশন আমার চোখে পড়েনি। না দিয়ে থাকলে সেটা স্বীকার করে ক্লিপ দেয়া উচিত। কুরানকে নাজিল / ওহি দু ভাবেই বলা হয়েছে। বক্তা অনেক রেফারেন্স দিলেন। আব্দুল্লাহ সাহেব কুরানের ওহি শব্দ দেখলেই উনার মনে পড়ে যায় এটাই সেই " ওহিয়ে গাইরী মাতলু ""। জি না, মহাশয়, কুরানিই ওহি। আয়াত দেখেন ৬:১৯। আরও দেখুন ৪৬:৯,১০:১৫,৩৩:২, ৫:৬৭,৬:৫০। তবে আল্লাহ তার মিশন সাক্সেসফুল করতে ও নবী রাসুলদের নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ইনফরমেশন দিতেন, কুরানে এসব নাই। সুরা তাহরিমে অনেক কথা বলা হলেও কুরানে আসে নাই। আল্লাহ কি আর কোনো শরীফে দিয়েছেন ওই সব কথাবার্তা? নবীর উপর আল্লাহ কুরানই ফরজ করেছেন ২৮:৮৫। সুন্নীহদের কুতুবে সিত্তাহ বা শিয়াদের কুতুবে আরবায়া নয়। ধন্যবাদ সবাইকে। আল্লাহ কুরান বুঝার জ্ঞান দান করুন।

❤🌸🌼🌻🌷💐🌹

* সালা-মুন আলাইকুম তিব্বতুম মূবা-রাকাতান তাইয়িবাতান। --- আল্লাহ্ কুরআনকে কোথাও কোরআন শরীফ বলেন নাই।

সালামুন আলাইকুম ভাই আমি আহমদুল্লার নামে আল্লাহর জন্য কেস করুন আমি সাক্ষী দাঁড়াবো

Sala nobir name Nile durud porte hoy, Tui bhul dhorte ascho

❤❤

❤❤❤❤❤❤❤

Wonderful speech, carry on brother❤❤❤

❤❤❤❤❤❤

সালামুন আলাইকুম

সালামুন আলাইকুম

সালাম এই লাহুল হাদিস গুলো মানুষকে অন্ধ বানিয়ে দিয়েছে মানুষও অন্ধ হইয়া গেছে এ হাদিসগুলি কি দেখেনা আল্লাহর পাও জাহান্নামে ঢুকে দিছে এরপরও মানুষ হাদিস মানে এই জাতি কবে যে সঠিক পথে চলবে এই ব্যাপারে আল্লাই ভালো জানে

Alem namer jalemra ulta kotha bole

নাস্তিক

সালাম কোরাআন একতা সুরা ২১ঃ১০ রসুল কিঅনোসরন করোত সুরা ৩৩ঃ২ দেখন। আর আমরা সুরা ৭ঃ৩ দেখন

​@mdabdulkuddus6773 যিনি পথ পরিত্যাগ করেছেন, তাকে আবার বিভ্রান্ত করা হয় কীভাবে? তিনিতো বিভ্রান্ত হয়েই পথ পরিত্যাগ করেছেন? আল্লাহর ক্ষমতা থাকলে পথ পরিত্যাগকারীকে সুপথে আনুক।

মাশা-আল্লাহ সুন্দর হয়েছে।

Salamun alaikum, Now we should read the Quran with proper meaning by our mother languages.

🤣🤣🤣🤣🤣🤣

,আসসালামু আলাইকুম, যারা দেখছেনএবং শুনছেন, তাদের অনুরোধ করবো, মহান আল্লাহ পাকের প্রেরিত পবিত্র কুরআনের, ৬ নম্বর সূরা ১০৭ ও ১০৮, ৮৮ নম্বর সূরার, একুশ এবং বাইশ নম্বর আয়াত, ৬৯ নম্বর সূরা ৪০ থেকে ৪৭ নম্বর আয়াত এবং ১৭ নম্বর সোলার ৮৪ নম্বর আয়াত। আরো অনুরোধ করব আপাতত ৩২ নম্বর সূরা 13 নম্বর আয়াত টি। প্রকাশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। আবারো পাঠ করার জন্য অনুরোধ রেখে বিদায় নিচ্ছি আসসালামু আলাইকুম

সালামুআলাইকুম,। আরে স্যার কোরআনের কথা বাদ দেন , আপনি কোরআনের কথা বলবেন কেউ আপনার কথা শুনবে না। বাংলাদেশের কত পরিচিত আলেম আহমদ উল্লাহ বলছেন কোরআন হইলো পাইকারি কথাবার্তা পাইকারি কথাবার্তা। কোর আন ঘাটলে কিছুই পাওয়া যাবে না। কোরআন দিয়ে ত উজুই করতে পারবেন না আর নামাজ পড়বেন কি দিয়া। কাজেই কোরআন ছেড়ে ফতোয়া ধরেন মানুষও চিনবে পয়সাও পাবেন, ব্যবসা ভালো চলবে। অতএব,,,,,,, ।ধন্যবাদ।মহান আল্লাহর কাছে আমাদের প্রার্থনা আল্লাহ যেন আমাদের সুমতি দেন। আসসালামু আলাইকুম।

14 নং সুরার 4 নং আয়াতের রাসূল কে

আমার নিচের লিংকে দেওয়া এই ভিডিওটি আপনারা ক্লিক করে ও দেখুন এবং সবাইকে দেখার জন্য সুযোগ করে দিন❤th-cam.com/video/zXyPM5YyQFA/w-d-xo.htmlsi=MatibfaCRgVkwO67

দাদা আল্লাহর রহমত আপনার প্রতি বর্ষিত হোক আমি একজন করার মান্য করে মুসলিম ভারতবর্ষে বাংলা থেকে আপনার ভিডিওটা দেখছিলাম তাহলে ভিডিওটা খুব বড় হয়ে গেছে একটু ছোট করে ভিডিও করলে আমরা মনোযোগ সহকারে দেখতে পারেন কেন আমাদের কাস্টমার থাকে তো কাস্টমারের দেখতে হয়

মহান রব, দারি টুপি জুব্বা ইত্যাদি দেখেননা। তিনি দেখেন বিশ্বাস ও সৎ কাজ।কোরআনে বহু জায়গায় বলেছেন, সেদিকে তোমাদের খেয়াল নেই।আছে শুধু দারি নিয়ে। ভাই আপনে চালিয়ে যান।

এরা কারা

উত্তম

বুখারী শরীফের হাদিস শরীফ তোমার মুখে তো দাড়ি নেই

NEVER DIE UNTIL MUSLIM. THANKS GO AHEAD BHAI.

بسم الله الرحمن الرحيم ان الله وملائكته يصلون على النبي يا ايها الذين امنوا صلوا عليه وسلموا تسليما ٣٣:٥٦ সাল্লেমু তাসলিমা سلموا تسليما আচ্ছা ধরে নেই শুধু صلوا عليه এটি হচ্ছে পবিত্র কোরআনের সূরা আহযাবের 56 নং আয়াতের রেফারেন্স যেখানে আল্লাহ আদেশ করেছেন: "তোমরা নবীজিকে সালাম দাও! আদবের সাথে!" উম্মী অর্থ মূল! যিনি সকল সৃষ্টির মূল! নবীজি রাওফুর রাহীম রহমাতুল্লিল আলামিন এখন এখানে আল্লাহতালা কোন শর্ত দেন নাই যে তোমরা নবীজিকে দেখে দেখে সালাম দাও অথবা না দেখে বা না দেখলে সালাম দিও না! নবীজিকে সালাম জানানোর এই আদেশ নির্দিষ্ট শুধু সাহাবীদের জন্য নয় এই কোরআনের আদেশ তো কিয়ামত পর্যন্ত সমস্ত জিন ইনসান সমস্ত পৃথিবীর জন্য! যিনি নবীজীকে পবিত্র কোরআন পাঠিয়েছেন সেই আল্লাহ পাক নিজেই তো নবীজিকে সালাম দেয়ার জন্য দেখা না দেখার শর্ত দেন নাই! তাহলে আমি আপনি শর্ত দিব কেন? অর্থাৎ কেয়ামত পর্যন্ত সমস্ত জিন ইনসান মানব জাতির জন্য এই আল্লাহর আদেশ অর্থাৎ নবীজিকে তাজিমের সাথে আদবের সাথে সালাম দিতে হবে! অবশ্যই মনে রাখতে হবে এটি শুধু নামাজের ভিতরের তাশাহুদ পাঠে ছালাম দেয়ার সাথে সম্পৃক্ত আদেশ নয়! সুতরাং যাদের কোমরে ব্যথা, হাঁটুতে ব্যথা, পায়ে ব্যথা, দাঁড়াতে অসুবিধা তারা বসে শুয়ে সালাম দিতে পারেন! সমস্যা নাই! কিন্তু শারীরিকভাবে সক্ষম! দাঁড়াতে কোন সমস্যা নাই! কোমরে হাটুতে পায়ে ব্যথা নেই! এ জাতীয় ব্যক্তিকে তাজিম এর সাথে সালাম দেওয়ার আদেশের সাথে আল্লাহর সবচাইতে প্রিয়তম সৃষ্টি, সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি, যাকে আল্লাহ সবচাইতে বেশি ভালোবাসেন এবং সবচাইতে বেশি সম্মান করেন এবং সবচাইতে বেশি প্রশংসা করেন! তাঁর সম্মানে দাঁড়াতে হবে না? যিনি সৃষ্টি না হলে আমরা হতাম না! আল্লাহ হাদিসে কুদসীতে বলেন: لولاك ما خلقت الافلق সেই নবীজিকে দাঁড়িয়ে সালাম দেওয়া অবশ্য কর্তব্য নয় কি? এক্ষেত্রে সংশয়,সন্দেহ এবং দ্বিধা নবীজির মহব্বতের সাথে যায় কি? কারণ, নবীজি যেখানে একজন অমুসলিম অর্থাৎ ইহুদী ব্যক্তির মৃত লাশের সম্মানে দাঁড়িয়ে যান! চোখের দৃষ্টিতে যতক্ষণ পর্যন্ত সেই লাশের বহন করা দেখেছিলেন ততক্ষণ পর্যন্ত নবীজি দাঁড়িয়ে সম্মান দেখিয়েছিলেন! তাহলে আমরা সেই মহা নবীজির সম্মানে দূর-দূরান্ত থেকে দাঁড়াবো না? প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থায় পৃথিবীর সব জায়গায় এটাই শুদ্ধাচারের সংস্কৃতি আমরা আমাদের গুরুজন,মুরুব্বী, পিতামাতাকে দাঁড়িয়ে সম্মান দিই! তাহলে যিনি আমাদের কাছে আল্লাহর কোরআনের ভাষায় النبي اولى بالمؤمنين من انفسهم ٤٤:٦ যিনি রাহমাতুল্লিল আলামিন সর্বশ্রেষ্ঠ সুপারিশকারী! মর্যাদা এবং সম্মানের ক্ষেত্রে যিনি আল্লাহর পরে আমাদের কাছে সব চাইতে বেশি মর্যাদার এবং সম্মানিত আল্লাহর প্রিয়তম হাবিব! যিনি আমাদের ঈমানের মূল! যিনি আপনজনদের চেয়েও প্রিয় না হওয়া পর্যন্ত আমরা পূর্ণ ঈমানদার নই! যিনি মানব জাতির চাইতে এক জন মুমিনের সবচাইতে বেশি নিকটবর্তী সেই নবীজিকে তাজিম করে সম্মান জানানোর জন্য দাঁড়িয়ে সালাম দেবো না? আপনি এখন নিজেকে প্রশ্ন করুন! যে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন অমুসলিম ইহুদি ব্যক্তির মৃত লাশের সম্মানে নিজে এবং সাহাবীগণ সহ সম্মান দেখিয়েছিলেন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে! যে নবীজি মৃত ব্যক্তির লাশের সম্মানে দাঁড়িয়ে থাকতেন সেখানে আমরা 'হায়াতুন নবী' সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এঁর সম্মানের দাঁড়াবো না কেন? তাহলে সকল সৃষ্টির মূল আল্লাহর প্রিয়তম সৃষ্টি রাহমাতুল্লিল আলামিন এঁর সন্মানে দাঁড়ালে শিরিক বেদাতের ফতোয়া কেন? বলাবাহুল্য, এই ফতোয়া বাজরাই ওয়াহাবি আকিদায় আক্রান্ত! যিনি ইসলামের মূল তাঁর সম্মানে দাঁড়ালে বেদাত শেরেক হবে? এজন্য হাদিসে রয়েছে মূর্খ আবেদ এর চাইতে জ্ঞানী আলেমের নিদ্রা উত্তম! এবার বুখারী শরীফ এর বিভিন্ন সুত্রে যে হাদীস রয়েছে তা উল্লেখ করা হলো: بسم الله الرحمن الرحيم حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ فَضَالَةَ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، عَنْ يَحْيَى، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ مِقْسَمٍ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ مَرَّ بِنَا جَنَازَةٌ فَقَامَ لَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم وَقُمْنَا بِهِ‏.‏ فَقُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّهَا جَنَازَةُ يَهُودِيٍّ‏.‏ قَالَ ‏"‏ إِذَا رَأَيْتُمُ الْجَنَازَةَ فَقُومُوا ‏"‏‏.‏ Narrated by Hazrat Jabir bin `Abdullah RadiaAllahu anhu: A funeral procession passed in front of us and the Prophet (ﷺ) stood up and we too stood up. We , 'O Allah's Messenger (ﷺ) ! This is the funeral procession of a Jew." He said, "Whenever you see a funeral procession, you should stand up." Sahih al-Bukhari, 1311

Ahmodulla qoran manena se nastik hoie gese

❤ সালামুন আলাইকুম ❤

নব্য নাস্তিক। মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ সাঃ এর আদর্শ মানব সম্প্রদায়ের কল্যাণ বয়ে আনেন। এ ধরনের নাস্তিকদের আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের হেফাজত করুন।🕋🇧🇩✅

শাঁয়খ আহম্মদুল্রাহরা মুসলিম নয়। তারা কোরআন অস্বীকারকারী।

সালাত পড়ার নিয়মটা দিয়েন

মুতাওয়াতির হাদীস কি মানব রচিত?