วีดีโอ

🔱🔱🔱🔱🔱 শ্রী শ্রী রাম ঠাকুর প্রনাম 🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🔱🌺🌼🌸🌺🌼🌸🌺🌼🌸🌺🌼🌸🌺🌼🌸🌺🌼🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🙏🙏🙏🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩

🌼🌸🌼🌺🔱 শ্রী শ্রী সত্যনারায়ণ নমঃ 🔱🌺🌸🌼🌺🌸🌼🌺🌸🌼🌺🌸🌼🌺🌸🌼🌺🌸🌼🌺🙏🙏

Joy ram

জয় গুরু জয় রাম ।

জয় রাম 🙏🙏🙏

Jay Baba Kaibalyanath ,🙏🙏

Do you know any place in Hyderabad where we have Ram Thakur Ashram

Can you tell me the exact address of Shri Shri Ramthakur Ashram in Mumbai?

Jai SRi Ram

জয় রাম জয় সত্যনারায়ণ।

Joy ram

🙏🙏

Joy ram

জয় রাম।

Joy ram

Joy ram

জয় রাম

Mon pran jurie gelo hare krishno hare ram

Joyram🙏

th-cam.com/video/JAKLQeJqswg/w-d-xo.html Link : INTERVIEW 7th Mahanta Maharaj

জয় শ্রীরামঠাকুর ।জয় গোবিন্দ ।

Ja Kirtan ta korche tar nam ta ki

Ja Kirtan ta korche tar personal channel ache

Ami moharaj srimat dhurjuti prasad chakroborty mahashaya r kache mar khete chai

Joy Ram Joy Guru 🙏🙏🙏🙏

Joy satyanarayan

I gurudeber kache mar khete chai ebong khabo

Ami gurudeber hate mar khabo

Gurudev apni amay pitie hat bhenge din pit bhenge din

Jay baba ram🙏🙏🙏

হরিবল হরিবল হরিবল 🙏🏼 🙏🏼🙏🏼

@sumon shill রামঠাকুর কৈবল্যনাথ দশমহাবিদ্যার বিভূতিসহ গুরু অনঙ্গদেব সেবায় সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজমান। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথানুযায়ী নাম বিতরন করার অধিকার কখনোই করেন নি। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের ‌ বঙশথরদেরপরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করে নাম বিতরন প্রথা শুরু করে নির্দেশ দিলেন যে একমাত্র কৈবল্যধামের মোহন্ত ছাড়া অন্য কেউ অনুকরন করে নাম বিতরন করতে পারবেননা।ঠাকুরের আরো নির্দেশ আছে যে কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচন বর্তমান মোহন্তমহারাজ তাঁর পার্ষদভক্তদের সাথে পরামর্শ করবেন।এখেত্রে ঠাকুর কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচনে বর্তমান মোহন্তমহারাজের পার্ষদভক্তদের পরামর্শ ও মতামতকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন।ঠাকুরের এই সুষ্পষ্ট নির্দেশনায় এই বার্তা বহন করে যে রামঠাকুর কৈবল্যনাথ প্রচলিত নাম বিতরন প্রথায় ঠাকুরের ইচ্ছানুসারে ঠাকুরের পূর্বাশ্রমের বঙ্সধর কখনোই প্রাধাণ্য পেতে পারেন না।কৈবল্যধামের বিভূতি কে অস্বীকার করে ঠাকুরের নির্দেশকে অমান্য করে স্বঘোষিত মোহন্ত পরিচয়ে অনুকরন করে নাম বিতরন করা গর্হীত অপরাধ সাথে সাথে কৈবল্যধামের পরিবর্তে কৈবল্যভূবন প্রবর্তনকরে‌ রামঠাকুর ভক্তদের বিভ্রান্ত । করাকে ঠাকুর পাটোয়ারী মহাপাপ বলে চিন্হিত করেছেন। জয় গুরুবাক্যের জয়,জয়সত্যেরজয় ,জয়কৈবল্য ধামেরজয়।

‌ওউম্ সত্যং পরং ধীমহি ।সত্যম জ্ঞানম্ অনন্তম ব্রম্ম।রামঠাকুরের বানী আদেশ ও নির্দেশমতো এক মাত্র কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ ভক্তদের নাম বিতরন করে থাকেন।আবার দেখা যাচ্ছে সত্যরূপম রামঠাকুরের বানী নির্দেশিকাকে অশ্রদ্ধা অবমাননা অগ্রাহ্য করে সর্বদা মিথ্যের আশ্রয় নিয়ে ডিঙ্গামানিকের কতিপয় ব্যাক্তি কৈবল্যধামের কৈবল্যনাথের নির্দেশ বিরোধী সঘোষিত মোহন্ত পরিচয়েধৃ ভক্তদেরকে বিভ্রান্ত করে নামবিতরন করে যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথায় অনধিকার অর্থ উপার্জন করে চলেছেন। রামঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রম বঙ্শধরের কাউকেও মোহন্ত নির্বাচন করেন নি।ঠাকুর বলেছেন একমাত্র কৈবল্যধামের মোহন্ত ছাড়া অন্যকেউ নাম বিতরন করতে পারেবেন না।তাই রামঠাকুরের নামপাওয়া ইচ্ছুক ভক্তগণ ভেবে দেখুন কোনপথ ধরে নাম নেবেন ,(১) রামঠাকুরের কথা মতো কৈবল্য ধামের মোহন্ত মহারাজ থেকে নাম নিয়ে রামঠাকুরের চরনাশ্রীত হয়ে সত্যের আশ্রয়ে থাকবেন নাকি রামঠাকুরের ইচ্ছার বিরোধিতা করা,কৈবল্যধামের বিরোধীতাকারী ,মিথ্যার আশ্রয়কারীব্যাক্তিদের থেকে নাম নিয়ে অসত্যের মোহে জীবন কাটাবেন।ভূলপথ অবলম্বন করে কেউ নাম নিয়ে থাকলেও তাদেরকে উদ্ধারের জন্য ঠাকুর দয়াকরে পুনরায় নাম দিয়ে উদ্ধার করেছেন। আর কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ কেও শক্তিদিয়ে রেখেছেন ভূলপথে নামপাওয়া ব্যাক্তি দের উদ্ধার করার জন্য।জয়শিবশকতির জয় জয়কৈবল্যধামের জয় জয় জটাধারী রামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুরেরজয়।

@sumon shill রামঠাকুর কৈবল্যনাথ দশমহাবিদ্যার বিভূতিসহ গুরু অনঙ্গদেব সেবায় সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজমান। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথানুযায়ী নাম বিতরন করার অধিকার কখনোই করেন নি। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের ‌ বঙশথরদেরপরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করে নাম বিতরন প্রথা শুরু করে নির্দেশ দিলেন যে একমাত্র কৈবল্যধামের মোহন্ত ছাড়া অন্য কেউ অনুকরন করে নাম বিতরন করতে পারবেননা।ঠাকুরের আরো নির্দেশ আছে যে কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচন বর্তমান মোহন্তমহারাজ তাঁর পার্ষদভক্তদের সাথে পরামর্শ করবেন।এখেত্রে ঠাকুর কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচনে বর্তমান মোহন্তমহারাজের পার্ষদভক্তদের পরামর্শ ও মতামতকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন।ঠাকুরের এই সুষ্পষ্ট নির্দেশনায় এই বার্তা বহন করে যে রামঠাকুর কৈবল্যনাথ প্রচলিত নাম বিতরন প্রথায় ঠাকুরের ইচ্ছানুসারে ঠাকুরের পূর্বাশ্রমের বঙ্সধর কখনোই প্রাধাণ্য পেতে পারেন না।কৈবল্যধামের বিভূতি কে অস্বীকার করে ঠাকুরের নির্দেশকে অমান্য করে স্বঘোষিত মোহন্ত পরিচয়ে অনুকরন করে নাম বিতরন করা গর্হীত অপরাধ সাথে সাথে কৈবল্যধামের পরিবর্তে কৈবল্যভূবন প্রবর্তনকরে‌ রামঠাকুর ভক্তদের বিভ্রান্ত । করাকে ঠাকুর পাটোয়ারী মহাপাপ বলে চিন্হিত করেছেন। জয় গুরুবাক্যের জয়,জয়সত্যেরজয় ,জয়কৈবল্য ধামেরজয়।

@sumon shill রামঠাকুর কৈবল্যনাথ দশমহাবিদ্যার বিভূতিসহ গুরু অনঙ্গদেব সেবায় সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজমান। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথানুযায়ী নাম বিতরন করার অধিকার প্রদান কখনোই করেন নি। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের ‌ বঙশথরদেরপরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করে নাম বিতরন প্রথা শুরু করে নির্দেশ দিলেন যে একমাত্র কৈবল্যধামের মোহন্ত ছাড়া অন্য কেউ অনুকরন করে নাম বিতরন করতে পারবেননা।ঠাকুরের আরো নির্দেশ আছে যে কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচন বর্তমান মোহন্তমহারাজ তাঁর পার্ষদভক্তদের সাথে পরামর্শ করবেন।এখেত্রে ঠাকুর কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচনে বর্তমান মোহন্তমহারাজের পার্ষদভক্তদের পরামর্শ ও মতামতকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন।ঠাকুরের এই সুষ্পষ্ট নির্দেশনায় এই বার্তা বহন করে যে রামঠাকুর কৈবল্যনাথ প্রচলিত নাম বিতরন প্রথায় ঠাকুরের ইচ্ছানুসারে ঠাকুরের পূর্বাশ্রমের বঙ্সধর কখনোই প্রাধাণ্য পেতে পারেন না।কৈবল্যধামের বিভূতি কে অস্বীকার করে ঠাকুরের নির্দেশকে অমান্য করে স্বঘোষিত মোহন্ত পরিচয়ে অনুকরন করে নাম বিতরন করা গর্হীত অপরাধ সাথে সাথে কৈবল্যধামের পরিবর্তে কৈবল্যভূবন প্রবর্তনকরে‌ রামঠাকুর ভক্তদের বিভ্রান্ত । করাকে ঠাকুর পাটোয়ারী মহাপাপ বলে চিন্হিত করেছেন। জয় গুরুবাক্যের জয়,জয়সত্যেরজয় ,জয়কৈবল্য ধামেরজয়।

@sumon shill রামঠাকুর কৈবল্যনাথ দশমহাবিদ্যার বিভূতিসহ গুরু অনঙ্গদেব সেবায় সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজমান। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথানুযায়ী নাম বিতরন করার অধিকার প্রদান কখনোই করেন নি। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের ‌ বঙশথরদেরপরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করে নাম বিতরন প্রথা শুরু করে নির্দেশ দিলেন যে একমাত্র কৈবল্যধামের মোহন্ত ছাড়া অন্য কেউ অনুকরন করে নাম বিতরন করতে পারবেননা।ঠাকুরের আরো নির্দেশ আছে যে কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচন বর্তমান মোহন্তমহারাজ তাঁর পার্ষদভক্তদের সাথে পরামর্শ করবেন।এখেত্রে ঠাকুর কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচনে বর্তমান মোহন্তমহারাজের পার্ষদভক্তদের পরামর্শ ও মতামতকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন।ঠাকুরের এই সুষ্পষ্ট নির্দেশনায় এই বার্তা বহন করে যে রামঠাকুর কৈবল্যনাথ প্রচলিত নাম বিতরন প্রথায় ঠাকুরের ইচ্ছানুসারে ঠাকুরের পূর্বাশ্রমের বঙ্সধর কখনোই প্রাধাণ্য পেতে পারেন না।কৈবল্যধামের বিভূতি কে অস্বীকার করে ঠাকুরের নির্দেশকে অমান্য করে স্বঘোষিত মোহন্ত পরিচয়ে অনুকরন করে নাম বিতরন করা গর্হীত অপরাধ সাথে সাথে কৈবল্যধামের পরিবর্তে কৈবল্যভূবন প্রবর্তনকরে‌ রামঠাকুর ভক্তদের বিভ্রান্ত । করাকে ঠাকুর পাটোয়ারী মহাপাপ বলে চিন্হিত করেছেন। জয় গুরুবাক্যের জয়,জয়সত্যেরজয় ,জয়কৈবল্য ধামেরজয়।

@sumon shill রামঠাকুর কৈবল্যনাথ দশমহাবিদ্যার বিভূতিসহ গুরু অনঙ্গদেব সেবায় সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজমান। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথানুযায়ী নাম বিতরন করার অধিকার প্রদান কখনোই করেন নি। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের ‌ বঙশথরদেরপরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করে নাম বিতরন প্রথা শুরু করে নির্দেশ দিলেন যে একমাত্র কৈবল্যধামের মোহন্ত ছাড়া অন্য কেউ অনুকরন করে নাম বিতরন করতে পারবেননা।ঠাকুরের আরো নির্দেশ আছে যে কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচন বর্তমান মোহন্তমহারাজ তাঁর পার্ষদভক্তদের সাথে পরামর্শ করবেন।এখেত্রে ঠাকুর কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচনে বর্তমান মোহন্তমহারাজের পার্ষদভক্তদের পরামর্শ ও মতামতকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন।ঠাকুরের এই সুষ্পষ্ট নির্দেশনায় এই বার্তা বহন করে যে রামঠাকুর কৈবল্যনাথ প্রচলিত নাম বিতরন প্রথায় ঠাকুরের ইচ্ছানুসারে ঠাকুরের পূর্বাশ্রমের বঙ্সধর কখনোই প্রাধাণ্য পেতে পারেন না।কৈবল্যধামের বিভূতি কে অস্বীকার করে ঠাকুরের নির্দেশকে অমান্য করে স্বঘোষিত মোহন্ত পরিচয়ে অনুকরন করে নাম বিতরন করা গর্হীত অপরাধ সাথে সাথে কৈবল্যধামের পরিবর্তে কৈবল্যভূবন প্রবর্তনকরে‌ রামঠাকুর ভক্তদের বিভ্রান্ত । করাকে ঠাকুর পাটোয়ারী মহাপাপ বলে চিন্হিত করেছেন। জয় গুরুবাক্যের জয়,জয়সত্যেরজয় ,জয়কৈবল্য ধামেরজয়।

@sumon shill রামঠাকুর কৈবল্যনাথ দশমহাবিদ্যার বিভূতিসহ গুরু অনঙ্গদেব সেবায় সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজমান। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথানুযায়ী নাম বিতরন করার অধিকার প্রদান কখনোই করেন নি। ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের ‌ বঙশথরদেরপরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করে নাম বিতরন প্রথা শুরু করে নির্দেশ দিলেন যে একমাত্র কৈবল্যধামের মোহন্ত ছাড়া অন্য কেউ অনুকরন করে নাম বিতরন করতে পারবেননা।ঠাকুরের আরো নির্দেশ আছে যে কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচন বর্তমান মোহন্তমহারাজ তাঁর পার্ষদভক্তদের সাথে পরামর্শ করবেন।এখেত্রে ঠাকুর কৈবল্যধামের পরবর্তী মোহন্ত নির্বাচনে বর্তমান মোহন্তমহারাজের পার্ষদভক্তদের পরামর্শ ও মতামতকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন।ঠাকুরের এই সুষ্পষ্ট নির্দেশনায় এই বার্তা বহন করে যে রামঠাকুর কৈবল্যনাথ প্রচলিত নাম বিতরন প্রথায় ঠাকুরের ইচ্ছানুসারে ঠাকুরের পূর্বাশ্রমের বঙ্সধর কখনোই প্রাধাণ্য পেতে পারেন না।কৈবল্যধামের বিভূতি কে অস্বীকার করে ঠাকুরের নির্দেশকে অমান্য করে স্বঘোষিত মোহন্ত পরিচয়ে অনুকরন করে নাম বিতরন করা গর্হীত অপরাধ সাথে সাথে কৈবল্যধামের পরিবর্তে কৈবল্যভূবন প্রবর্তনকরে‌ রামঠাকুর ভক্তদের বিভ্রান্ত । করাকে ঠাকুর পাটোয়ারী মহাপাপ বলে চিন্হিত করেছেন। জয় গুরুবাক্যের জয়,জয়সত্যেরজয় ,জয়কৈবল্য ধামেরজয়।

রামঠাকুরের নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ ঠাকুরের নির্দেশ নায় কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ ছাড়া অন্যকেউ নাম দিতে পারেন না।ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত কখনোই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম দেওয়া শুরু করে কৈবল্য নাথ রামঠাকুর কে অসম্মান করতে পারেন না।রামঠাকুর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথায় নাম বিতরন করার অধিকার প্রদান কখনোই করেন নি।কৈবল্যধাম ই রামঠাকুরের প্রান শুধুমাত্রকৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজকে ই রামঠাকুর নাম বিতরন করার অধিকার দিয়েছেন৷ রামঠাকুরের নির্দেশ আছে পাটোয়ারী মহাপাপ তাই ঠাকুর পাটোয়ারী ব্যক্তিবর্গ থেকে ভক্তদেরকে দূরে থাকতে বলেছেন। জয়কৈবল্য নাথেরজয়।জয় রামঠাকুরের জয়।জয়শিবশকতির জয়।

রামঠাকুরের নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ ঠাকুরের নির্দেশ নায় কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ ছাড়া অন্যকেউ নাম দিতে পারেন না।ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত কখনোই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম দেওয়া শুরু করে কৈবল্য নাথ রামঠাকুর কে অসম্মান করতে পারেন না।রামঠাকুর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথায় নাম বিতরন করার অধিকার প্রদান কখনোই করেন নি।কৈবল্যধাম ই রামঠাকুরের প্রান শুধুমাত্রকৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজকে ই রামঠাকুর নাম বিতরন করার অধিকার দিয়েছেন৷ রামঠাকুরের নির্দেশ আছে পাটোয়ারী মহাপাপ তাই ঠাকুর পাটোয়ারী ব্যক্তিবর্গ থেকে ভক্তদেরকে দূরে থাকতে বলেছেন। জয়কৈবল্য নাথেরজয়।জয় রামঠাকুরের জয়।জয়শিবশকতির জয়।

রামঠাকুরের নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ ঠাকুরের নির্দেশ নায় কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ ছাড়া অন্যকেউ নাম দিতে পারেন না।ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত কখনোই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম দেওয়া শুরু করে কৈবল্য নাথ রামঠাকুর কে অসম্মান করতে পারেন না।রামঠাকুর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথায় নাম বিতরন করার অধিকার প্রদান কখনোই করেন নি।কৈবল্যধাম ই রামঠাকুরের প্রান শুধুমাত্রকৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজকে ই রামঠাকুর নাম বিতরন করার অধিকার দিয়েছেন৷ রামঠাকুরের নির্দেশ আছে পাটোয়ারী মহাপাপ তাই ঠাকুর পাটোয়ারী ব্যক্তিবর্গ থেকে ভক্তদেরকে দূরে থাকতে বলেছেন। জয়কৈবল্য নাথেরজয়।জয় রামঠাকুরের জয়।জয়শিবশকতির জয়।

রামঠাকুরের নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ ঠাকুরের নির্দেশ নায় কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ ছাড়া অন্যকেউ নাম দিতে পারেন না।ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত কখনোই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম দেওয়া শুরু করে কৈবল্য নাথ রামঠাকুর কে অসম্মান করতে পারেন না।রামঠাকুর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথায় নাম বিতরন করার অধিকার প্রদান কখনোই করেন নি।কৈবল্যধাম ই রামঠাকুরের প্রান শুধুমাত্রকৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজকে ই রামঠাকুর নাম বিতরন করার অধিকার দিয়েছেন৷ রামঠাকুরের নির্দেশ আছে পাটোয়ারী মহাপাপ তাই ঠাকুর পাটোয়ারী ব্যক্তিবর্গ থেকে ভক্তদেরকে দূরে থাকতে বলেছেন। জয়কৈবল্য নাথেরজয়।জয় রামঠাকুরের জয়।জয়শিবশকতির জয়।

রামঠাকুর বলছেন ঠাকুরের গুরু নিগমচিত্তের প্রকাশক অনঙ্গমন্জ্ঞরীর অধীশ্বর গুরু অনঙ্গদেব সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজ করেন সেই কারণেই ঠাকুরের প্রান সর্বদা গুরুরসাথে কৈবল্যধামে বিরাজ করেন। ঠাকুরের ‌নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত ্মহারাজ‌ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ।সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত ‌ হলেই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম বিতরনকরা গর্হিত ‌অপরাধ বলে সব রাম ঠাকুর ভক্তগণ. হৃদয়ে ব্যাথা পেয়ে থাকেন। ঠাকুরের লীলা কালে ঠাকুরের পার্ষদভক্তগন ঠাকুর কে রামভাই বলে থাকলেও বর্তমান সময়ে ঠাকুর কে রামভাই বলে সম্বোধন করাটা আমরা পাটোয়ারী করা হচ্ছে বলে ঘৃনা করি। জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর সকলকে সুবুদ্ধি দাও।জয়কৈবল্য ধাম।

রামঠাকুর বলছেন ঠাকুরের গুরু নিগমচিত্তের প্রকাশক অনঙ্গমন্জ্ঞরীর অধীশ্বর গুরু অনঙ্গদেব সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজ করেন সেই কারণেই ঠাকুরের প্রান সর্বদা গুরুরসাথে কৈবল্যধামে বিরাজ করেন। ঠাকুরের ‌নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত ্মহারাজ‌ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ।সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত ‌ হলেই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম বিতরনকরা গর্হিত ‌অপরাধ বলে সব রাম ঠাকুর ভক্তগণ. হৃদয়ে ব্যাথা পেয়ে থাকেন। ঠাকুরের লীলা কালে ঠাকুরের পার্ষদভক্তগন ঠাকুর কে রামভাই বলে থাকলেও বর্তমান সময়ে ঠাকুর কে রামভাই বলে সম্বোধন করাটা আমরা পাটোয়ারী করা হচ্ছে বলে ঘৃনা করি। জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর সকলকে সুবুদ্ধি দাও।জয়কৈবল্য ধাম।

রামঠাকুর বলছেন ঠাকুরের গুরু নিগমচিত্তের প্রকাশক অনঙ্গমন্জ্ঞরীর অধীশ্বর গুরু অনঙ্গদেব সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজ করেন সেই কারণেই ঠাকুরের প্রান সর্বদা গুরুরসাথে কৈবল্যধামে বিরাজ করেন। ঠাকুরের ‌নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত ্মহারাজ‌ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ।সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত ‌ হলেই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম বিতরনকরা গর্হিত ‌অপরাধ বলে সব রাম ঠাকুর ভক্তগণ. হৃদয়ে ব্যাথা পেয়ে থাকেন। ঠাকুরের লীলা কালে ঠাকুরের পার্ষদভক্তগন ঠাকুর কে রামভাই বলে থাকলেও বর্তমান সময়ে ঠাকুর কে রামভাই বলে সম্বোধন করাটা আমরা পাটোয়ারী করা হচ্ছে বলে ঘৃনা করি। জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর সকলকে সুবুদ্ধি দাও।জয়কৈবল্য ধাম।

রামঠাকুর বলছেন ঠাকুরের গুরু নিগমচিত্তের প্রকাশক অনঙ্গমন্জ্ঞরীর অধীশ্বর গুরু অনঙ্গদেব সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজ করেন সেই কারণেই ঠাকুরের প্রান সর্বদা গুরুরসাথে কৈবল্যধামে বিরাজ করেন। ঠাকুরের ‌নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত ্মহারাজ‌ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ।সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত ‌ হলেই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম বিতরনকরা গর্হিত ‌অপরাধ বলে সব রাম ঠাকুর ভক্তগণ. হৃদয়ে ব্যাথা পেয়ে থাকেন। ঠাকুরের লীলা কালে ঠাকুরের পার্ষদভক্তগন ঠাকুর কে রামভাই বলে থাকলেও বর্তমান সময়ে ঠাকুর কে রামভাই বলে সম্বোধন করাটা আমরা পাটোয়ারী করা হচ্ছে বলে ঘৃনা করি। জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর সকলকে সুবুদ্ধি দাও।জয়কৈবল্য ধাম।

রামঠাকুর বলছেন ঠাকুরের গুরু নিগমচিত্তের প্রকাশক অনঙ্গমন্জ্ঞরীর অধীশ্বর গুরু অনঙ্গদেব সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজ করেন সেই কারণেই ঠাকুরের প্রান সর্বদা গুরুরসাথে কৈবল্যধামে বিরাজ করেন। ঠাকুরের ‌নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত ্মহারাজ‌ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ।সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত ‌ হলেই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম বিতরনকরা গর্হিত ‌অপরাধ বলে সব রাম ঠাকুর ভক্তগণ. হৃদয়ে ব্যাথা পেয়ে থাকেন। ঠাকুরের লীলা কালে ঠাকুরের পার্ষদভক্তগন ঠাকুর কে রামভাই বলে থাকলেও বর্তমান সময়ে ঠাকুর কে রামভাই বলে সম্বোধন করাটা আমরা পাটোয়ারী করা হচ্ছে বলে ঘৃনা করি। জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর সকলকে সুবুদ্ধি দাও।জয়রাম জয়কৈবল্য ধাম।

রামঠাকুর বলছেন ঠাকুরের গুরু নিগমচিত্তের প্রকাশক অনঙ্গমন্জ্ঞরীর অধীশ্বর গুরু অনঙ্গদেব সর্বদা কৈবল্যধামে বিরাজ করেন সেই কারণেই ঠাকুরের প্রান সর্বদা গুরুরসাথে কৈবল্যধামে বিরাজ করেন। ঠাকুরের ‌নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত ্মহারাজ‌ই ডিঙ্গামানিক সেবায়তনের মোহন্ত মহারাজ।সেবায়তনের সেবাহিতপুরহিত ‌ হলেই সঘোষিতমোহন্ত পরিচয়ে নাম বিতরনকরা গর্হিত ‌অপরাধ বলে সব রাম ঠাকুর ভক্তগণ. হৃদয়ে ব্যাথা পেয়ে থাকেন। ঠাকুরের লীলা কালে ঠাকুরের পার্ষদভক্তগন ঠাকুর কে রামভাই বলে থাকলেও বর্তমান সময়ে ঠাকুর কে রামভাই বলে সম্বোধন করাটা আমরা পাটোয়ারী করা হচ্ছে বলে ঘৃনা করি। জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর সকলকে সুবুদ্ধি দাও।জয় গুরু জয়রাম জয় কৈবল্য ধামের জয়।

‌রামঠাকুরের লীলায় ঠাকুরের গুরু অনঙ্গদেব ঠাকুরকে হিমালয়ের ভূমিতে দশমহাবিদ্যার বিভূতি ভরা মহানযোগী জটাধারী রামজী সন্ন্যাসী পরিচিতির পরেই লোকালয়ে ফিরিয়ে আনলেন ঘরে ঘরে নাম বিতরনের জন্যে। ঠাকুরের নাম প্রদানপ্রথায় দেখতে পাওয়া যায় ঠাকুর জাতিধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানব সম্প্রদায়কে নাম বিতরন করছেন।এমনকী দেখা যাচ্ছে যজমানগুরুবঙ্শধরদ্বারা দীক্ষিত ব্যাক্তিবর্গ কেও ঠাকুর পুনরায় শুদ্ধি করনের জন্য নাম দিলেন।সাথে সাথে নামপাওয়া ব্যাক্তিকে নির্দেশ দিলেন তার যজমানগুরুবঙ্শধরকে পূর্বেরমতো টাকা প্রদান করার জন্য।জয়কৈবল্য শকতির অধিকারী জটাধারী রামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর তাইগুরু অনঙ্গদেব ভাবধারায় কৈবল্যধামের মোহন্ত দ্বারা নাম দেওয়া প্রথা প্রচলন করলেন। এই নাম বিতরন প্রথায় গুপ্ত কাশীর জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের পরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করলেন। ঠাকুরের লীলায় দেখা যায় ঠাকুর তাঁর কোনও মঠ মন্দির গুরুচক্র সেবায়তন ধামে পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের মাধ্যমে যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথায় নাম বিতরন করতে চান নি। তাই ঠাকুর সুস্পষ্টভাবেই নির্দোশ দিলেন নাম নিতে হলে শুধুমাত্রকৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ থেকেই নাম নিতে হবে।কৈবল্যধামের সপ্তমমোহন্ত মহারাজ ঠাকুরের আদেশ নিয়মাবলী বহির্ভূতপ্রথায় নাম পাওয়া ভক্তদের সদাবিরজমানগুরুঅনঙ্গদেববিভূতি ভরা কৈবল্যধামের শুদ্ধিকরণ নামপাওয়ার. জন্য উপদেশ দিয়ে ভক্তদের কৈবল্য দায়িনির আশ্রয়লাভ করার উপদেশ দিয়েছেন।গুরু ভিন্ন এই জগতে আত্মীয় আর কেহনাই।সদগুরুসর্বদা রক্ষা করেন ।সংসার মায়াজালে ব্যাপ্ত, চরাচরে মোহপাশ ঘুরিতেছে।গুরুবাক্য পালন বৈ আর কর্ম নেই। তাই গুরুরামঠাকুরের নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ থেকেই শুদ্ধিকরণ নামপাওয়া প্রথায় অংশ গ্রহণ করে কৈবল্য দায়িনি, কৈবল্য শকতির আশ্রয় লাভকরুন।।জয়গুরুঅনঙ্গদেব জয়গুরুকৈবল্যনাথ জয়গুরুরামঠাকুর।

‌রামঠাকুরের লীলায় ঠাকুরের গুরু অনঙ্গদেব ঠাকুরকে হিমালয়ের ভূমিতে দশমহাবিদ্যার বিভূতি ভরা মহানযোগী জটাধারী রামজী সন্ন্যাসী পরিচিতির পরেই লোকালয়ে ফিরিয়ে আনলেন ঘরে ঘরে নাম বিতরনের জন্যে। ঠাকুরের নাম প্রদানপ্রথায় দেখতে পাওয়া যায় ঠাকুর জাতিধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানব সম্প্রদায়কে নাম বিতরন করছেন।এমনকী দেখা যাচ্ছে যজমানগুরুবঙ্শধরদ্বারা দীক্ষিত ব্যাক্তিবর্গ কেও ঠাকুর পুনরায় শুদ্ধি করনের জন্য নাম দিলেন।সাথে সাথে নামপাওয়া ব্যাক্তিকে নির্দেশ দিলেন তার যজমানগুরুবঙ্শধরকে পূর্বেরমতো টাকা প্রদান করার জন্য।জয়কৈবল্য শকতির অধিকারী জটাধারী রামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর তাইগুরু অনঙ্গদেব ভাবধারায় কৈবল্যধামের মোহন্ত দ্বারা নাম দেওয়া প্রথা প্রচলন করলেন। এই নাম বিতরন প্রথায় গুপ্ত কাশীর জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের পরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করলেন। ঠাকুরের লীলায় দেখা যায় ঠাকুর তাঁর কোনও মঠ মন্দির গুরুচক্র সেবায়তন ধামে পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের মাধ্যমে যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথায় নাম বিতরন করতে চান নি। তাই ঠাকুর সুস্পষ্টভাবেই নির্দোশ দিলেন নাম নিতে হলে শুধুমাত্রকৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ থেকেই নাম নিতে হবে।কৈবল্যধামের সপ্তমমোহন্ত মহারাজ ঠাকুরের আদেশ নিয়মাবলী বহির্ভূতপ্রথায় নাম পাওয়া ভক্তদের সদাবিরজমানগুরুঅনঙ্গদেববিভূতি ভরা কৈবল্যধামের শুদ্ধিকরণ নামপাওয়ার. জন্য উপদেশ দিয়ে ভক্তদের কৈবল্য দায়িনির আশ্রয়লাভ করার উপদেশ দিয়েছেন।গুরু ভিন্ন এই জগতে আত্মীয় আর কেহনাই।সদগুরুসর্বদা রক্ষা করেন ।সংসার মায়াজালে ব্যাপ্ত, চরাচরে মোহপাশ ঘুরিতেছে।গুরুবাক্য পালন বৈ আর কর্ম নেই। তাই গুরুরামঠাকুরের নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ থেকেই শুদ্ধিকরণ নামপাওয়া প্রথায় অংশ গ্রহণ করে কৈবল্য দায়িনি, কৈবল্য শকতির আশ্রয় লাভকরুন।।জয়গুরুঅনঙ্গদেব জয়গুরুকৈবল্যনাথ জয়গুরুরামঠাকুর।