ভাল হতে শিখুন।ভক্তি শিখুন সব সমস্যা সমাধান হবে।ভক্তিতে মুক্তি এটাই সত্য।সনাতন নাম টাকে নাপিতে খুর দিয়ে কাটতে কাটতে ক্ষুদ্রতম বানিেয় ফলছেন।দয়া করে আর কাটবেন না।হরে কৃষ্ণ বলে যান মঙ্গল হবে।
ধর্মচক্র শুরু হয় বেদ রচনার থেকে। বর্তমান বিজ্ঞানের যুগে কেবলমাত্র দুটি মতের মধ্যে একটাই সত্য হতে পারে, একহল "আদি ব্রাহ্মসমাজ" এর ব্রাহ্মমত, অথবা চার্বাক মত। চার্বাক মতে আত্মারই অস্তিত্ব নেই, পরমাত্মার প্রশ্নই নেই। আত্মা ব্যতীত পুনর্জন্ম, মোক্ষ, বৌদ্ধকুসংস্কার সম্পূর্ণ মিথ্যা। কেতাবি মৌলবাদ সর্বত বর্জনীয়। কেতাবি মৌলবাদে আবদ্ধ না হয়েও, অতিপ্রাকৃতে বিশ্বাস করলে কেবলমাত্র উপনিষদের অনুসরণে ব্রাহ্ম মতকে স্বীকার করতে হবে, কোনও মানুষ (নবী, রাসূল, তথাকথিত ঈশ্বরপুত্র, সাধু, গুরু, লোকমতে অবতার ইত্যাদি) এর কথা না শুনে, বিজ্ঞানকে সর্বোপরি স্বীকার করে ব্রাহ্মহিন্দু হতে হবে, অথবা চার্বাক হিন্দু হতে হবে। এবং কোনও ভন্ড-আমবেদকরবাদীর কথায় যেন কেউ কান না দেয়, "বিবেকধর্মী চার্বাক হিন্দু" হয়ে গর্বিত। হিন্দুই একমাত্র পরিচয়। বিজ্ঞানমনষ্ক হয়ে হয় ব্রাহ্মহিন্দু অথবা চার্বাকহিন্দু হোন। হিন্দু হল ভারতবর্ষের সংস্কৃতি, সভ্যতার নাম। হিন্দু হল জাতি। হিন্দু "ভৌগলিক সাংস্কৃতিক ধারা"গত জাতিয় পরিচিতি। ধর্ম এর কোনও নাম নেই। আর ধর্ম কেবলমাত্র বেদ থেকেই শুরু হয়। বেদবিরুদ্ধ আস্থা ঘোরতর অধর্ম। আস্তিক বা নাস্তিক, যাদের বেদবিরুদ্ধ "আস্থা" নেই, এবং যাদের ভারতীয় সভ্যতা, বেদ হতে শুরু হওয়া সাংস্কৃতিক ধারার ভাল উপলব্ধি গুলির প্রতি "শ্রদ্ধা" আছে, তারা সকলেই হিন্দু। যারা ভারতীয় সভ্যতার অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই, এবং যার বেদ হতে শুরু হওয়া অন্বেষণের "ধার্মিক সংস্কৃতি" এর অন্তত ভাল উপলব্ধি গুলির প্রতি "শ্রদ্ধা" নেই, সে কখনও হিন্দু নয়। শ্রদ্ধাভাব ব্যতীত হিন্দু হওয়া যায় না। বিজ্ঞানমনষ্কতা ব্যতীত অন্ধবিশ্বাসী কেতাবি মৌলবাদী "ধর্ম" এ পতিত। বেদবিরুদ্ধ আস্থাধারী ধর্মভ্রষ্ট, সে আস্থা কোরানেই হোক, আর ত্রিপিটকে, বিজ্ঞান ব্যতীত বেদের উপরে অন্য কোনও কিছুকে যে স্থান দেয় সে বিধর্মীই নয়, সে অধার্মিক। গুরু নানক কখনও বেদবিরুদ্ধ আস্থাধারন করতে বলেন নি, বেদত্যাগ করে গুরুগ্রন্থ ধরতে বলেন নি। গুরুকে ফেলে যে গ্রন্থের পূজো করে সে মূর্খ, এই কথাই রবীন্দ্রনাথ "গুরু" নাটকে বোঝাতে চেয়েছেন। বেদবিরুদ্ধ আস্থা ধারন অধর্ম। বেদবিরুদ্ধ আস্থাধারী কেতাবি মৌলবাদী মজহবির সহিত সম্পর্কস্থাপনে ধর্মভ্রষ্ট হবে। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র একই পুরুষের দেহে বাস করে, যে পুরুষ সবার মাঝে বিরাজমান। প্রত্যেকেই একই সঙ্গে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র, ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে। বর্ণাশ্রম সত্যযুগের সমাজব্যবস্থামাত্র। কলিযুগে পৃথকীকৃত বর্ণাশ্রম অধর্ম। আস্তিকমতে শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু রূপে অবতার গ্রহণ করে কলিযুগে তৈরী হওয়া মিথ্যা জাতিবাদ ও জাতিবাদী শাস্ত্রাংশ তো বটেই, বর্ণাশ্রমেরও অবসান ঘোষণা করেন। শ্রীচৈতন্য অবতারের পর জাতিবাদ, জাতিবাদী স্মৃতির অংশ, অনর্থক বর্ণাশ্রমের অনুসরণ অধর্ম। এখন কেবল হিন্দু আছে। বিজ্ঞানমনষ্ক হয়ে হয় আদি ব্রাহ্মসমাজের মতমতো ব্রাহ্মহিন্দু হন, অথবা চার্বাকহিন্দু হোন। হিন্দুর ধর্মান্তরণ রোধ করুন। ধর্ম আস্থার নয়, অন্বেষণের পথ। কেবল দুটি মতের মধ্যে একটিই সত্য হতে পারে, যথা আদি ব্রাহ্মসমাজের ব্রাহ্মমত, অথবা চার্বাক মত, এবং এই হিন্দুধর্ম, যা সুপ্রিম কোর্ট দ্বারা স্বীকৃত। ভন্ড আমবেদকরবাদী দেশদ্রোহী পেরিয়ারবাদী নকশাল জিহাদীদের কথায় কান দেবেন না। "ধর্ম : অন্বেষণ, সৎকার্য, ঐক্যভাব। (মহাজগতের সঙ্গে ঐক্যভাব, সমগ্র মানবতার সঙ্গে ঐক্যভাব, সমস্ত কিছুর সঙ্গেই ঐক্যভাব।)" বিবেকই ঈশ্বর। বিবেককে জাগ্রত করাই ধর্ম। সেই বিবেকের ধর্মের কথা জানাতেই তিনি বিবেকানন্দ। বহুরূপে যাকে দেখেছে মানুষ, সে কেবল মানুষের বিবেকই ছিল। বিবেকই ঈশ্বর। বিবেক ব্যতীত ঈশ্বর নেই।
Jay Maa Saradadevi 🙏
Mamagoamarma
🙏🙏🙏🙏অ🙏অ
🙏🌻
🙏🙏🙏
🙏🙏🙏🙏
🙏🙏
❤❤❤❤❤❤❤❤
ভাল হতে শিখুন।ভক্তি শিখুন সব সমস্যা সমাধান হবে।ভক্তিতে মুক্তি এটাই সত্য।সনাতন নাম টাকে নাপিতে খুর দিয়ে কাটতে কাটতে ক্ষুদ্রতম বানিেয় ফলছেন।দয়া করে আর কাটবেন না।হরে কৃষ্ণ বলে যান মঙ্গল হবে।
Jay maa ❤
Joy ma 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Jay maa Kali
জয় মা
ধর্মচক্র শুরু হয় বেদ রচনার থেকে। বর্তমান বিজ্ঞানের যুগে কেবলমাত্র দুটি মতের মধ্যে একটাই সত্য হতে পারে, একহল "আদি ব্রাহ্মসমাজ" এর ব্রাহ্মমত, অথবা চার্বাক মত। চার্বাক মতে আত্মারই অস্তিত্ব নেই, পরমাত্মার প্রশ্নই নেই। আত্মা ব্যতীত পুনর্জন্ম, মোক্ষ, বৌদ্ধকুসংস্কার সম্পূর্ণ মিথ্যা। কেতাবি মৌলবাদ সর্বত বর্জনীয়। কেতাবি মৌলবাদে আবদ্ধ না হয়েও, অতিপ্রাকৃতে বিশ্বাস করলে কেবলমাত্র উপনিষদের অনুসরণে ব্রাহ্ম মতকে স্বীকার করতে হবে, কোনও মানুষ (নবী, রাসূল, তথাকথিত ঈশ্বরপুত্র, সাধু, গুরু, লোকমতে অবতার ইত্যাদি) এর কথা না শুনে, বিজ্ঞানকে সর্বোপরি স্বীকার করে ব্রাহ্মহিন্দু হতে হবে, অথবা চার্বাক হিন্দু হতে হবে। এবং কোনও ভন্ড-আমবেদকরবাদীর কথায় যেন কেউ কান না দেয়, "বিবেকধর্মী চার্বাক হিন্দু" হয়ে গর্বিত। হিন্দুই একমাত্র পরিচয়। বিজ্ঞানমনষ্ক হয়ে হয় ব্রাহ্মহিন্দু অথবা চার্বাকহিন্দু হোন। হিন্দু হল ভারতবর্ষের সংস্কৃতি, সভ্যতার নাম। হিন্দু হল জাতি। হিন্দু "ভৌগলিক সাংস্কৃতিক ধারা"গত জাতিয় পরিচিতি। ধর্ম এর কোনও নাম নেই। আর ধর্ম কেবলমাত্র বেদ থেকেই শুরু হয়। বেদবিরুদ্ধ আস্থা ঘোরতর অধর্ম। আস্তিক বা নাস্তিক, যাদের বেদবিরুদ্ধ "আস্থা" নেই, এবং যাদের ভারতীয় সভ্যতা, বেদ হতে শুরু হওয়া সাংস্কৃতিক ধারার ভাল উপলব্ধি গুলির প্রতি "শ্রদ্ধা" আছে, তারা সকলেই হিন্দু। যারা ভারতীয় সভ্যতার অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই, এবং যার বেদ হতে শুরু হওয়া অন্বেষণের "ধার্মিক সংস্কৃতি" এর অন্তত ভাল উপলব্ধি গুলির প্রতি "শ্রদ্ধা" নেই, সে কখনও হিন্দু নয়। শ্রদ্ধাভাব ব্যতীত হিন্দু হওয়া যায় না। বিজ্ঞানমনষ্কতা ব্যতীত অন্ধবিশ্বাসী কেতাবি মৌলবাদী "ধর্ম" এ পতিত। বেদবিরুদ্ধ আস্থাধারী ধর্মভ্রষ্ট, সে আস্থা কোরানেই হোক, আর ত্রিপিটকে, বিজ্ঞান ব্যতীত বেদের উপরে অন্য কোনও কিছুকে যে স্থান দেয় সে বিধর্মীই নয়, সে অধার্মিক। গুরু নানক কখনও বেদবিরুদ্ধ আস্থাধারন করতে বলেন নি, বেদত্যাগ করে গুরুগ্রন্থ ধরতে বলেন নি। গুরুকে ফেলে যে গ্রন্থের পূজো করে সে মূর্খ, এই কথাই রবীন্দ্রনাথ "গুরু" নাটকে বোঝাতে চেয়েছেন। বেদবিরুদ্ধ আস্থা ধারন অধর্ম। বেদবিরুদ্ধ আস্থাধারী কেতাবি মৌলবাদী মজহবির সহিত সম্পর্কস্থাপনে ধর্মভ্রষ্ট হবে। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র একই পুরুষের দেহে বাস করে, যে পুরুষ সবার মাঝে বিরাজমান। প্রত্যেকেই একই সঙ্গে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র, ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে। বর্ণাশ্রম সত্যযুগের সমাজব্যবস্থামাত্র। কলিযুগে পৃথকীকৃত বর্ণাশ্রম অধর্ম। আস্তিকমতে শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু রূপে অবতার গ্রহণ করে কলিযুগে তৈরী হওয়া মিথ্যা জাতিবাদ ও জাতিবাদী শাস্ত্রাংশ তো বটেই, বর্ণাশ্রমেরও অবসান ঘোষণা করেন। শ্রীচৈতন্য অবতারের পর জাতিবাদ, জাতিবাদী স্মৃতির অংশ, অনর্থক বর্ণাশ্রমের অনুসরণ অধর্ম। এখন কেবল হিন্দু আছে। বিজ্ঞানমনষ্ক হয়ে হয় আদি ব্রাহ্মসমাজের মতমতো ব্রাহ্মহিন্দু হন, অথবা চার্বাকহিন্দু হোন। হিন্দুর ধর্মান্তরণ রোধ করুন। ধর্ম আস্থার নয়, অন্বেষণের পথ। কেবল দুটি মতের মধ্যে একটিই সত্য হতে পারে, যথা আদি ব্রাহ্মসমাজের ব্রাহ্মমত, অথবা চার্বাক মত, এবং এই হিন্দুধর্ম, যা সুপ্রিম কোর্ট দ্বারা স্বীকৃত। ভন্ড আমবেদকরবাদী দেশদ্রোহী পেরিয়ারবাদী নকশাল জিহাদীদের কথায় কান দেবেন না। "ধর্ম : অন্বেষণ, সৎকার্য, ঐক্যভাব। (মহাজগতের সঙ্গে ঐক্যভাব, সমগ্র মানবতার সঙ্গে ঐক্যভাব, সমস্ত কিছুর সঙ্গেই ঐক্যভাব।)" বিবেকই ঈশ্বর। বিবেককে জাগ্রত করাই ধর্ম। সেই বিবেকের ধর্মের কথা জানাতেই তিনি বিবেকানন্দ। বহুরূপে যাকে দেখেছে মানুষ, সে কেবল মানুষের বিবেকই ছিল। বিবেকই ঈশ্বর। বিবেক ব্যতীত ঈশ্বর নেই।
Joy Thakur Joy Maa Joy Swamiji amader koti koti koti koti pranam janai amader Mangal Koro Shanti dao sansare please Radhey Radhey ❤❤❤
❤❤❤❤❤
Power of Sanatan 🇮🇳🇮🇳
প্যান্ট খুলেদেখিয়ে দেবো
Only Allah huakbar 🥰🥰💪
Abe sale ❤❤ Allah nahi bol Jai shree Ram 🙏
❤❤❤❤
🙏🙏🙏
Maa
মা
Pronam