- 86
- 1 055 070
NATURAL ESPRESSO-KHM
Italy
เข้าร่วมเมื่อ 5 ก.พ. 2015
4K Stunning Underwater footage + Music | Nature Relaxation Rare & Colorful Sea Life Video
4K Stunning Underwater footage + Music | Nature Relaxation Rare & Colorful Sea Life Video
มุมมอง: 141
วีดีโอ
Peaceful River Flowing . Gentle River, Relaxing Nature
มุมมอง 832 ปีที่แล้ว
Peaceful River Flowing . Gentle River, Relaxing Nature
AMAZING NATURE SCENERY OF THE MOUNTAIN LAKE
มุมมอง 452 ปีที่แล้ว
AMAZING NATURE SCENERY OF THE MOUNTAIN LAKE
Peacock Dance, Peacocks Opening Feathers Peacock in garden and Forest
มุมมอง 752 ปีที่แล้ว
Peacock Dance, Peacocks Opening Feathers Peacock in garden and Forest
Lakes, Mountains, Snowfall and beautiful scenes. Snowy mountains and lakes.
มุมมอง 532 ปีที่แล้ว
Snowy mountains and lakes. Amazing places, beautifull views
Christmas Decorations in Europe with music, snow, lights
มุมมอง 502 ปีที่แล้ว
Christmas Decorations in Europe with music, snow, lights
Reflection of Christmas Lights Decoration on Wet Pavement of a street
มุมมอง 252 ปีที่แล้ว
Reflection of christmas lights decoration on wet pavement of a street Beautiful view
Fall into Sleep in 3 Minutes with Heavy Rain Goodbye Insomnia with Heavy Rain & Roof in Foggy day
มุมมอง 422 ปีที่แล้ว
Fall into Sleep in 3 Minutes with Heavy Rain Goodbye Insomnia with Heavy Rain & Roof in Foggy day
Sleep Instantly Within 3 Minutes with Rain in Autumn
มุมมอง 422 ปีที่แล้ว
Sleep Instantly Within 3 Minutes with Rain in Autumn
Fall into Sleep in Under 3 Minutes with Heavy Rain & Thunder
มุมมอง 282 ปีที่แล้ว
Fall into Sleep in Under 3 Minutes with Heavy Rain & Thunder
Beautifull birds playing inside the cage
มุมมอง 132 ปีที่แล้ว
Beautifull birds playing inside the cage
Mother ducks and ducklings, Beauty, Nature. Beautifull view
มุมมอง 142 ปีที่แล้ว
Mother ducks and ducklings, Beauty, Nature. Beautifull view
DAR E NABI PAR PARA RAHOON GA (BEAUTIFULL AND HEART TOUCHING NAAT)
มุมมอง 1122 ปีที่แล้ว
DAR E NABI PAR PARA RAHOON GA (BEAUTIFULL AND HEART TOUCHING NAAT)
Tu Sham e Risalat hai Aalam Tera Parwana: Beautifull Naat
มุมมอง 1832 ปีที่แล้ว
Tu Sham e Risalat hai Aalam Tera Parwana: Beautifull Naat
Qari name pls ????
Ameen
run maim dil maim uter gai
amazing
MashaAllah❤
Subhanallah walhamdulillah walaa ilaaha illallah wallohuakbar. Semoga adem dunia adem Akhirat . Aamiin ya rabbal alamin ❤
❤❤❤💝💝💝🤲🤲🤲
Masya Alloh Tabarakalloh.....
Ay ALLAh Pak mujhe seht tandurusti Zindagi wali aor neq ulad ata farma ameen 🤲❤❤❤❤
Waw amen ❤❤❤
Waalaikumsalam wbt❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
☝️☝️☝️☝️☝️☝️🕋🕋🕋🕋🤲🤲🤲🫡🫡🫡🫡❤️❤️❤️❤️😀😀😀💙💙💙👍👍🧡🧡😆😆🌹👳👳👳👳💓💓🫡🫡🫡💕💚💕💓💓🖐️🖐️🖐️🖐️☝️☝️🕋🕋
☝️☝️☝️☝️☝️☝️🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🕋🕋🕋🕋🕋🕋☝️☝️☝️☝️😭😭😭😭😭😭😭🤲🤲🤲🤲🖕🖕🖕🖕🖕☝️☝️☝️☝️🖐️🖐️🖐️☝️🤲🤲🕋🕋
Mashallah❤❤❤❤❤❤❤❤
☝️☝️☝️🕋🕋🕋🕋🤲🤲🤲🤲🤣🤣🤣🤣🤲🤲🤲☝️☝️☝️👈👈🤲🤲🤲🇧🇩🖐️☝️☝️👈👈🤲🤲🤲🤲🤣🤣🤣
YA ALLAH MADAD 🙏🙏🙏🩵🧡🩵🩷
YA Allah angkat lh anak2ku JD anak yg Soleh solihah lancar janlah usaha keluargaku yg mengalir seperti air yg mengalir Amiiinnn🤲🤲🤲
🖕🕋🕋🕋🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🕋🕋🕋🕋🕋🕋🕋🕋🕋🕋🕋🕋🤲🤲🤲🖕🖕🖕🕋🕋🕋🕋
🖐️🖐️🖐️👳👳👳🇧🇩🇧🇩🇧🇩💓💓💓🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤎🤎🤎🖕🖕🖕👈👈🕋🕋🕋🕋😀😀😀😀😆😆😆💜💜💜🥰🥰🥰🥰❤️❤️❤️❤️💛💛💛💕💕💕💕💕🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️
Nice video 👍 Ya Allah tu sb ki nek jayj dua ko qabool kr Amiiiiin ❤
👍👍👍🌺🌺💜💜💚💚💙💛🖐️🖐️🇧🇩🇧🇩
MashaAllah 🙏🙏🙏
Masha Allah♥️
আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্বানির রাঝিম; মিনহামযিহি ওয়া নাফখিহি ওয়া নাফছিহি।’ অর্থ : ‘আমি আল্লাহর কাছে বিতাড়িত শয়তান থেকে তার প্ররোচনা ও ফুৎকার থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।’ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম অর্থ পরম করুণাময়, অসীম দয়াবান আল্লাহর নামে”। ১আস্তাগফিরুল্লাহ অর্থ কি আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। ২সুবহানাল্লাহ Subhanallah এর অর্থ কি? সুবহান অর্থ মহান, পবিত্র। আর আল্লাহ মানে আল্লাহ। সুতরাং সুবহানাল্লাহ এর অর্থ দাড়ায় আল্লাহ মহান, আল্লাহ পবিত্র। ৩আলহামদুলিল্লাহ (আরবি: ٱلْحَمْدُ لِلَّٰهِ, al-Ḥamdu lillāh) একটি আরবি বাক্যাংশ যার অর্থ সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর, কখনও কখনও আল্লাহকে ধন্যবাদ[১] হিসেবে অনুবাদ করা হয়। এই শব্দগুচ্ছকে বলা হয় তাহমিদ (আরবি: تَحْمِيد “প্রশংসা”)[২] বা হামদালাহ (আরবি: حَمْدَلَة)।[৩] ৪আল্লাহু আকবার অর্থ কি আল্লাহু আকবার হল একটি আরবি বাক্য যা বাংলায় “আল্লাহ মহান” বা “আল্লাহ সবচেয়ে বড়” লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ 👉সবার পড়া শেষ হলে একটি করে লাভ রিকুয়েস্ট দিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ 👈
Pray for my father his belong to Janna 🙏🙏🙏 inshallah,pray for us inshallah they will help us...
Selama 4 tahun ini saya mendapat ujian yang berat setelah meninggalnya suami saya dan saat ini sedang menghadapi masalah keuangan yang sangat pelik dan urusan yang sulit diurai mohon bantuan doanya untuk saya agar masalah danbujian kami segera berakhir.Aamiin😢😢😢😢😢
❤আল্লাহর চেয়ে বড় কোনো পরিকল্পনা কারি নাই সার্বক্ষণিক আল্লাহর উপর ভরসা করব আল্লাহ বলেন যে বান্দা আমার উপর ভরসা করবে আমি তার জন্য যথেষ্ট। আমরা ভরসা করব চেষ্টা চালিয়ে যাবো ইনশাল্লাহ সফলতা দিবেন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন। সর্ব সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখবেন ১০০ ভাগ যে আমার আল্লাহ আমাকে দিবেনই এই আশা নিয়ে আল্লাহর কাছে যাবেন ইনশাল্লাহ আল্লাহর রহমতে আল্লাহ দয়া করবেন।
❤❤❤❤❤❤❤❤
Alhamdulillah
❤salamat po
প্রশ্নঃ জুমা মোবারক বলা যাবে ? সমাধানঃ মুবারক শব্দের অর্থ: বরকতময়, কল্যাণময়, শুভ। ‘জুমা মোবারক’ অর্থ: শুভ জুমা দিবস। যারা এটি বলে তাদের উদ্দেশ্য এ দিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা। এখন দেখি, ইসলামের দৃষ্টিতে জুমার দিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় করা কতটুকু শরিয়ত সম্মত?: আমাদের অজানা নয় যে, জুমার দিন মুসলিমদের সাপ্তাহিক ঈদের দিন। কেননা এ মর্মে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: إِنَّ هَذَا يَوْمُ عِيدٍ جَعَلَهُ اللهُ لِلْمُسْلِمِينَ ، فَمَنْ جَاءَ إِلَى الْجُمُعَةِ فَلْيَغْتَسِلْ ، وَإِنْ كَانَ طِيبٌ فَلْيَمَسَّ مِنْهُ ، وَعَلَيْكُمْ بِالسِّوَاكِ “নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা মুসলিমদের জন্য জুমু‘আর দিনকে ঈদের দিন হিসেবে নির্বাচিত করেছেন। সুতরাং জুমু‘আয় শরিক হওয়ার পূর্বে গোসল করে নিবে। আর সুগন্ধি থাকলে, ব্যবহার করবে। আর অবশ্যই মিসওয়াক করবে।” (সুনানে ইবনে মাজাহ: হা/ ১০৯৮ তাহলে মুসলিমদের জন্য মোট ঈদ তিন দিন। বাৎসরিক ঈদ হল, ঈদুল আযহা (কুরবানির ঈদ) এবং ঈদুল ফিতর (রমাযানের ঈদ)। আর সাপ্তাহিক ঈদ হল, জুমার দিন। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ঈদুল ফিতর ও আযহার শেষে সাহাবীগণ একে অপরের সাথে দেখা হলে এ বলে, শুভেচ্ছা বিনিময় করতেন: “তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম” “আল্লাহ আমাদের ও আপনাদের পক্ষ থেকে (নেক আমল) কবুল করুন।” তবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিংবা সাহাবীগণ জুমার দিন উপলক্ষে কোন ধরণের শুভেচ্ছা বিনিময় করতেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায় না। আর এ কথা অজানা নয়, দ্বীনের মধ্যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাহাবীদের আদর্শের বাইরে নতুন কিছু প্রচলন করা বা আমল করার নামই বিদআত। আর প্রতিটি বিদআতই ভ্রষ্টতা। ◼ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: وَإِيَّاكُمْ وَمُحْدَثَاتِ الْأُمُورِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلَالَة “তোমরা দ্বীনের মাঝে নতুন বিষয় আবিষ্কার করা থেকে বিরত থাকবে, কেননা প্রত্যেক নতুন বিষয়ই বিদআত। আর প্রতিটি বিদআতের পরিণাম গোমরাহি বা ভ্রষ্টতা।” [সহীহ বুখারী, হা/7277, অধ্যায়: কুরআন ও সন্নাহকে শক্তভাবে ধরে থাকা] ◼ তিনি আরও বলেন: مَنْ أَحْدَثَ فِي أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ فِيهِ فَهُوَ رَدٌّ “যে ব্যক্তি দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত নয় এমন নতুন জিনিষ চালু করল তা পরিত্যাজ্য। (বুখারী, অধ্যায়: সন্ধি-চুক্তি।) ◼ আর সহীহ মুসলিমের বর্ণনায় রয়েছে: مَنْ عَمِلَ عَمَلًا لَيْسَ عَلَيْهِ أَمْرُنَا فَهُوَ رَدٌّ “যে ব্যক্তি এমন আমল করল যার ব্যাপারে আমার নির্দেশ নাই তা প্রত্যাখ্যাত।” (সহীহ মুসলিম, অধ্যায়: বিচার-ফয়সালা) ➤ কিছু মানুষকে দেখা যায়, জুমার দিন এলে হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, ব্লগ ইত্যাদিতে ‘জুমা মোবারক’ বলে শুভেচ্ছা বার্তা দিয়ে পোস্ট দেয়! কেউ বা সামনা-সামনি দেখা হলে ‘জুমা মোবারক’ বলে শুভেচ্ছা বিনিময় করে! এগুলো থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। কেননা, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাহাবীদের আদর্শের মধ্যেই আমাদের জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে। এর বাইরে কোনো কল্যাণ আশা করা যায় না। আল্লাহ আমাদেরকে বিদআত থেকে হেফাজত করুন. Amin
Alhamdulilah Ameen Aameen Aameen ya Allah ya ROBBI🤲
Merciful Allah bless your voice .Ameen .
🤍🤍🤍🌺🌺🌺🌺💗💗💗💗💗🌾🌾🌾👍👍👍💟💟💟🌹🌹💖💖💖💖💖💕💕💕💕💝💝💓💓💞💙🤎♥️🤲🤲☝️🇧🇩🇧🇩🕋🕋🕋🕋🕋🕋🕋🕋🕋
😂Allah Subhanahu Wa Ta'ala said: يٰۤاَ يُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا لَا تَدْخُلُوْا بُيُوْتَ النَّبِيِّ اِلَّاۤ اَنْ يُّؤْذَنَ لَـكُمْ اِلٰى طَعَا مٍ غَيْرَ نٰظِرِيْنَ اِنٰٮهُ وَلٰـكِنْ اِذَا دُعِيْتُمْ فَا دْخُلُوْا فَاِ ذَا طَعِمْتُمْ فَا نْتَشِرُوْا وَلَا مُسْتَأْنِسِيْنَ لِحَـدِيْثٍ ۗ اِنَّ ذٰلِكُمْ كَا نَ يُؤْذِى النَّبِيَّ فَيَسْتَحْيٖ مِنْكُمْ ۖ وَا للّٰهُ لَا يَسْتَحْيٖ مِنَ الْحَـقِّ ۗ وَاِ ذَا سَاَ لْتُمُوْهُنَّ مَتَا عًا فَسْئَـــلُوْهُنَّ مِنْ وَّرَآءِ حِجَا بٍ ۗ ذٰ لِكُمْ اَطْهَرُ لِقُلُوْبِكُمْ وَقُلُوْبِهِنَّ ۗ وَمَا كَا نَ لَـكُمْ اَنْ تُؤْذُوْا رَسُوْلَ اللّٰهِ وَلَاۤ اَنْ تَـنْكِحُوْۤا اَزْوَا جَهٗ مِنْۢ بَعْدِهٖۤ اَبَدًا ۗ اِنَّ ذٰ لِكُمْ كَا نَ عِنْدَ اللّٰهِ عَظِيْمًا "তোমরা যারা ঈমান এনেছ শোন! নবীগৃহে প্রবেশ কর না যতক্ষণ না তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া হয় খাদ্য গ্রহণের জন্য, (আগেভাগেই এসে পড় না) খাদ্য প্রস্তুতির জন্য অপেক্ষা করে যেন বসে থাকতে না হয়। তবে তোমাদেরকে ডাকা হলে তোমরা প্রবেশ কর। অতঃপর তোমাদের খাওয়া হলে তোমরা চলে যাও। কথাবার্তায় মশগুল হয়ে যেয়ো না। তোমাদের এ কাজ নবীকে কষ্ট দেয়। সে তোমাদেরকে (উঠে যাওয়ার জন্য বলতে) লজ্জাবোধ করে, আল্লাহ সত্য কথা বলতে লজ্জাবোধ করেন না। তোমরা যখন তার স্ত্রীগণের নিকট কোন কিছু চাও, তখন পর্দার আড়াল হতে তাদের কাছে চাও। এটাই তোমাদের ও তাদের অন্তরের জন্য পবিত্রতর। তোমাদের জন্য আল্লাহর রসূলকে কষ্ট দেয়া সঙ্গত নয়। আর তার মৃত্যুর পর তার স্ত্রীগণকে বিয়ে করাও তোমাদের জন্য কক্ষনো বৈধ নয়। আল্লাহর দৃষ্টিতে এটা মহা অপরাধ।" (QS. Al-Ahzab 33: Verse 53) * Via Al-Qur'an Bangla quran-bangla.com
Masya ALLAH ,suara merdunya ,
Ассаламу алайкум! МАША АЛЛАХ!!
💞💛💖💙🫶🕋👍☝️🤲♥️🌺💓🇧🇩💕💕🤍💗💛💟🌹💝❤️😘
২২ ~~~~~~~~~~~~~~~ যে ব্যক্তি নিষ্ঠার সাথে শহীদি মৃত্যু কামনা করে, আল্লাহ্ তাকে শহীদদের মর্যাদায় পৌছিয়ে দিবেন, যদিও সে তার বিছানায় মৃত্যুবরণ করে। ❤❤❤❤ (সহীহ মুসলিমঃ ৪৭৭৮)
My favorite😢😢😢😢
Masha Allah moi svp je veux le nom du lecteur pour télécharger ses lectures
নামাজ এমন ইবাদত, যার সুফল ও সুপ্রভাব নামাজির জীবনের সর্বত্র অনুভূত হয়। আর এটাই বাস্তবতা। যার নামাজ সুন্দর, তার সবকিছু সুন্দর। তার জন্য পাপের পথ সংকীর্ণ এবং পুণ্যের পথ সুগম হয়। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও মন্দকর্ম থেকে বিরত রাখে।’ (সুরা আনকাবুত: ৪৫) অন্যত্র এরশাদ হয়েছে, ‘ওই সব মুমিন সফল, যারা তাদের নামাজে (আল্লাহর ভয়ে) ভীত।’ (সুরা মুমিনুন: ১ ও ২) ভয় ও আশা, একাগ্রতা ও তন্ময়তাসহ যে নামাজ আদায় করা হয়, তা প্রকৃত নামাজ; যা মুসল্লির জীবনে প্রভাব সৃষ্টি করে। তাকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম জীবন উপহার দেয়। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো, আমাদের জীবনে নামাজের কোনো প্রভাব নেই বললেই চলে। বেনামাজি যেমন মন্দ ও অশ্লীল কাজে লিপ্ত, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা অনেক মুসল্লিও এমন কাজে লিপ্ত হন। নামাজি ও বেনামাজির জীবনে তেমন পার্থক্য আমরা দেখি না। এর কারণ হলো, আমাদের নামাজের বাহ্যিক আকার-আকৃতিটুকুই শুধু বাকি আছে। নামাজের হকিকত ও চিরন্তনতা একেবারে হারিয়ে গেছে। তো এমন নিষ্প্রাণ নামাজ কী প্রভাব ফেলতে পারে নামাজির জীবনে? এ জন্যই লোকদেখানো ও অলসতার নামাজ সম্পর্কে এরশাদ হয়েছে, ‘অভিসম্পাত ওই মুসল্লিদের ওপর, যারা তাদের নামাজের প্রতি উদাসীন এবং যারা লোক দেখায়।’ (সুরা মাউন: ৮ ও ৯) তাবরানির এক হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি সময় গড়িয়ে যাওয়ার পর মন্দভাবে নামাজ পড়ে, তার নামাজ কালো অন্ধকার রূপ ধারণ করে রওনা হয়, আর বলে যায়-আল্লাহ তোমাকে বরবাদ করুক, যেমন তুমি আমাকে বরবাদ করেছ, আর ওই নামাজকে মুসল্লির মুখের ওপর নোংরা ন্যাকড়ার মতো ছুড়ে মারা হয়।’ (তাবরানি: ৩১৯০)
নারীরা কখনোই একাকী ঘরের বাইরে যাবে না। ব্যভিচারের প্রতি নিকটবর্তী হওয়ার আর এক পদক্ষেপ মহিলাদের একাকিনী কোথাও বাইরে যাওয়া-আসা। তাই ‘সুন্দরী চলেছে একা পথে, সঙ্গী হলে দোষ কি তাতে?’ বলে বহু লম্পট তাদের পাল্লায় পড়ে থাকে, ধর্ষণের হাত হতে অনেকেই রক্ষা পায় না, পারে না নিজেকে ‘রিমার্ক’ ও ‘টিস্’ এর শিলাবৃষ্টি হতে বাঁচাতে। এর জন্যই তো সমাজ-বিজ্ঞানী আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «لاَ تُسَافِرِ المَرْأَةُ إِلَّا مَعَ ذِي مَحْرَمٍ، وَلاَ يَدْخُلُ عَلَيْهَا رَجُلٌ إِلَّا وَمَعَهَا مَحْرَمٌ»، فَقَالَ رَجُلٌ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي أُرِيدُ أَنْ أَخْرُجَ فِي جَيْشِ كَذَا وَكَذَا، وَامْرَأَتِي تُرِيدُ الحَجَّ، فَقَالَ: «اخْرُجْ مَعَهَا» “কোন মহিলা যেন এগানা পুরুষ ছাড়া একাকিনী সফর না করে, তার নিকট যেন এগানা ছাড়া কোনো বেগানা পরুষ প্রবেশ না করে, এ কথা শোনে এক জিজ্ঞাসা করলেন, হে রাসূলুল্লাহ আমি অমুক অমুক যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য সৈন্য দলে নাম লিখিয়েছি অথচ আমার স্ত্রী হজের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছেন এখন আমি কি করব? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে উত্তর দিলেন তুমি তার সাথে বের হও”।[1]রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, «المَرْأَةُ عَوْرَةٌ، فَإِذَا خَرَجَتْ اسْتَشْرَفَهَا الشَّيْطَانُ»: “নারী গুপ্ত জিনিস; সুতরাং যখন সে (বাড়ি হতে) বের হয়, তখন শয়তান তাকে পুরুষের দৃষ্টিতে রমণীয় করে দেখায়”।[2] [1] বুখারি, হাদিস: ১৮৬২ [2] তিরমিযি, হাদিস: ১১৩৭ আল্লামা আলবানী হাদিসটিকে সহীহ বলে আখ্যায়িত করেন।
❤আসসালামু আলাইকুম। সবসময়ের অবস্থা থাকুন ঘুমানোর সময় ওযু করে ঘুমান সূরা মূলক পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়ুন। ❤33 বার সুবহানাল্লাহ❤ 33 বার আস্তাগ ফিরুল্লাহ ❤ আলহামদুলিল্লাহ ❤ 33 আল্লাহ হুআকবার। একবার বাজারে ঢুকার দোয়া একবার ও লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়ুন।❤
❤❤🌹🌹নির্ঘুম রাত🌹🌹 রাতে যদি আপনার ঘুম না আসে আর আপনি (বিছানায় শুয়ে শুয়ে) এ পাশ ওপাশ করেন বা গড়াগড়ি দিতে থাকেন তবে নিম্নোক্ত আমলগুলো করুন : ১. আল্লাহকে স্মরণ করুন : নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাতলানো দোয়ার মাধ্যমে অথবা কুরআনের আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করুন- أَلَا بِذِكْرِ اللَّهِ تَطْمَئِنُّ الْقُلُوبُ জেনে রাখ! আল্লাহর জিকিরের মাঝেই আত্মা প্রশান্তি লাভ করে।" (১৩-সূরা রাআদ: আয়াত ২৮) ২. নিরুপায় না হলে দিনে ঘুমাবেন না : আল্লাহ তায়ালা বলেন- “আর আমি দিনকে জীবিকার জন্য সৃষ্টি করেছি।” (৭৮-সূরা আন নাবা : আয়াত-১১) ৩. ঘুম না আসা পর্যন্ত লেখা-পড়া করুন : “এবং বল, হে আমার প্রভু! আমার ইলেম বৃদ্ধি করুন।” (২০-সূরা ত্বাহা: আয়াত-১১৪) ৪. দিনে কঠোর পরিশ্রম করুন : “এবং তিনি দিনকে সমুত্থানের (জাগ্রত) জন্য সৃষ্টি করেছেন।” (২৫-সূরা আল ফুরকান: আয়াত-৪৭)
❤কবিতার নামঃ হে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। হে রাসূল সাল্লাল্লাহু তোমাকে মনে হলে দু নয়ন ভরে অশ্রু ঝরে । বল তো তোমায় ভুলে কেমন করে। তোমাকে আমাদের সার্বক্ষণিক প্রয়োজন হে রাসুল আল্লাহ দিয়েছেন বিধান করে । বল হে রাসূল সাঃ তোমাকে ভুলিব কেমন করে। ভাবতেই নয়নে অশ্রু ঝরে তোমাকে তখনো লাগবে মোদের যাব যখন মোরা মোরে। রাব্বুল আলামিন দিয়েছেন তা নির্ধারণ করে। হে রাসুল তোমায় ভুলি কেমন করে। তোমায় দেখিতে মনে চায় দরদী তোমার হৃদয়। হে রাসুল সাঃ তোমায় ভুলি কেমন করে। তীব্র প্রয়োজন তোমাকে সর্বস্তরে। আল্লাহর বিধান করে দিয়েছেন তোমাকে সার্বক্ষণিক রাখিতে হবে স্মরণে। শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন স্মরণ করিতেও হবে মরনে। দুরু দ সালাম পাঠে সফল হয় এ নামে রাব্বুল আলামিন দোজাহান করেছেন বরকতময়। হে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমারজীবন ছিল সুখে দুখে ভরা। আল্লাহ বলেন, তোমার আদর্শ নিয়ে চলি মোরা। মৃত্যুর ধরনের হয় তোমার মতন। ইনশাআল্লাহ অনন্তকাল দিদার দিবেন জান্নাতে রাখিবেন করে যতন। ৬৩নং কবিতা
Ya Allah angkat lh derajat anak2ku lancarkan lh rejekinya berikan usahanya amiinnn
❤🟥🇧🇩 প্রশ্ন : সন্তান যদি বাবা-মায়ের কবরের সামনে গিয়ে সুরা ফাতিহা পড়ে তাহলে কি ৪০ দিনের কবরের আজাব মাফ হবে? বিষয়টি হাদিসের আলোকে জানতে চাই। 🇧🇩 উত্তর : এটা হয়তো কোনো ব্যক্তির মন্তব্য হতে পারে। কিন্তু রাসুল (সা.)-এর কোনো হাদিস দ্বারা এটি প্রমাণিত হয়নি। এমনকি আলেমদের কাছ থেকেও এমন কোনো বক্তব্য আসেনি। আমরা পাইনি। কবর জিয়ারত হলো কবরবাসীদের জন্য দোয়া করা। কবরের সবার জন্য দোয়া করা। রাসুল (সা.) কবরের পাশে গিয়ে কোরআন তেলওয়াত করতে বলেছেন বা ফাতিহা পড়তে বলেছেন-এই মর্মে কোনো সহিহ প্রমাণ নেই। এসব নিয়ে আলেমদের মধ্যে অনেক দ্বিমত রয়েছে। তাই কেউ কবরের পাশে গেলে সবার জন্য দোয়া করবেন। সেখানে অতিরিক্ত কোরআন তেলওয়াত বা কিছু করার নেই। ওইখানে গিয়ে কোরআন তেলওয়াত করলে বা সুরা পড়লে এগুলো মৃত ব্যাক্তির কোনো কাজে আসে না। এটা যিনি পড়বেন, তাঁর ব্যক্তিগত ইবাদত। তাই কবরবাসীর কোনো লাভ হবে না। কোরআন পাঠ একান্তই ব্যক্তিগত ইবাদত। আপনি চাইলে সদকা করতে পারেন। 🖼️ উত্তর প্রদানে শাইখ ড. মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ আল মাদানি হাফেজাহুল্লাহ পিএইচডি মদিনা ইউনিভার্সিটি সৌদি আরব।।
❤❤❤❤
🟥প্রশ্ন (১৭/২১৭) : আল্লাহ তা‘আলা যে আমাদের রিযিক লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন, সেটা কি আমাদের চেষ্টা বা কৃতকর্মের উপরে লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন, নাকি আল্লাহ তা‘আলার ইচ্ছা অনুযায়ী লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন❓ উত্তর : আল্লাহ তা‘আলা তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী মানুষের রিযিক লিখে রেখেছেন। প্রতিটি মানুষের রিযিক নির্দিষ্ট। সেগুলো সে পাবেই। রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমরা তোমাদের রিযিক আসতে বিলম্ব হচ্ছে এমন মনে করো না। কারণ কোন বান্দাহ ততক্ষণ পর্যন্ত মারা যাবে না যতক্ষণ না তার শেষ রিযিকটুকু তার নিকট পৌঁছে (ছহীহাহ হা/২৬০৭; ছহীহুল জামে‘ হা/৭৩২৩)। তিনি আরো বলেন, যদি কোন লোক তার রিযিক থেকে পলায়ন করে যেমন মৃত্যু থেকে পলায়ন করে থাকে, তাহ’লে রিযিক তাকে অবশ্যই ধরবে, যেভাবে মৃত্যু তাকে অবশ্যই ধরবে (ছহীহাহ হা/৯৫২; ছহীহুল জামে‘ হা/৫২৪০)। তবে সেগুলো পাওয়ার জন্য চেষ্টা করতে হবে। আর নির্দিষ্ট রিযিক পাওয়ার জন্য কিছু আমল আছে। যেমন- 👉(১) রিযিক অন্বেষণের জন্য চেষ্টা করা। আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই তো পৃথিবীকে তোমাদের জন্য অনুগত করে দিয়েছেন। অতঃপর তোমরা তার দিকে দিকে বিচরণ কর এবং আল্লাহর দেওয়া রিযিক ভক্ষণ করে থাক। আর তাঁর দিকেই হবে তোমাদের পুনরুত্থান’ (মুলক ৬৭/১৫)। 👉(২) আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা (বুখারী হা/৫৯৮৫; মিশকাত হা/৪৯১৮)। 👉(৩) সর্বক্ষেত্রে আল্লাহভীতি অবলম্বন করা। আল্লাহ বলেন, বস্ত্ততঃ যে ব্যক্তি আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য উপায় বের করে দেন। আর তিনি তাকে তার ধারণাতীত উৎস থেকে রিযিক প্রদান করে থাকেন (তালাক ৬৫/০২)। 👉(৪) আল্লাহর প্রতি ভরসা করা (তিরমিযী হা/২৩৪৪; মিশকাত হা/৫২৯৯)। 👉(৫) ধৈর্য ধারণ করা (তিরমিযী হা/২৩২৬; ছহীহুল জামে‘ হা/৬৫৬৬)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, প্রত্যেকটি জিনিসই আল্লাহর ক্বদর (তাক্বদীর) অনুযায়ী রয়েছে, এমনকি নির্বুদ্ধিতা ও বিচক্ষণতাও (মুসলিম হা/২৬৫৫; মিশকাত হা/৮০)। সর্বোপরি তাক্বদীর নিয়ে বিতর্কে লিপ্ত হওয়া যাবে না। কেননা রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘ যখন তাক্বদীরের বিষয় আসবে তখন তোমরা থেমে যাবে’ (ছহীহাহ হা/৩৪; ছহীহুল জামে‘ হা/৫৪৫)। 🖼️ মাসিক আত-তাহরীক মার্চ ২০২৩
❤وَقَضَى رَبُّكَ أَلاَّ تَعْبُدُوا إِلاَّ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِنْدَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلاَهُمَا فَلاَ تَقُلْ لَهُمَا أُفٍّ وَلاَ تَنْهَرْهُمَا وَقُلْ لَهُمَا قَوْلاً كَرِيمًا- وَاخْفِضْ لَهُمَا جَنَاحَ الذُّلِّ مِنَ الرَّحْمَةِ وَقُلْ رَبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا- رَبُّكُمْ أَعْلَمُ بِمَا فِي نُفُوسِكُمْ إِنْ تَكُونُوا صَالِحِينَ فَإِنَّهُ كَانَ لِلْأَوَّابِينَ غَفُورًا- (إسراء 23-25)- ‘আর তোমার প্রতিপালক আদেশ করেছেন যে, তোমরা তাঁকে ছাড়া অন্য কারু উপাসনা করো না এবং তোমরা পিতা-মাতার প্রতি সদাচরণ করো। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়ে যদি তোমার নিকট বার্ধক্যে উপনীত হন, তাহ’লে তুমি তাদের প্রতি উহ্ শব্দটিও উচ্চারণ করো না এবং তাদেরকে ধমক দিয়ো না। তুমি তাদের সাথে নম্রভাবে কথা বল’। ‘আর তাদের প্রতি মমতাবশে নম্রতার পক্ষপুট অবনমিত কর এবং বল, হে আমার প্রতিপালক! তুমি তাদের প্রতি দয়া কর যেমন তারা আমাকে শৈশবে দয়াপরবশে লালন-পালন করেছিলেন’। ‘তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের অন্তরে যা আছে তা ভালভাবেই জানেন। যদি তোমরা সৎকর্ম পরায়ণ হও, তবে তিনি তওবাকারীদের জন্য ক্ষমাশীল’ (ইসরা/বনু ইস্রাঈল ১৭/২৩-২৫)।