วีดีโอ

তোমরা নিজেরাই নারাইতাকবার দিয়ে মারামারি কর আকাম কর।সেটা বাদ দিয়ে দাও।

ইসলামবিদ্দেশি বাম মিডিয়াদের অন্যতম খালেদ মহিউদ্দিন। এরা খুবে ছালাক জেনেবুজেও গোলাপানিতে মাছশিকারে বেস্তো। এইপর্জন্ত তার সব প্রোগ্রাম এনালাইসেসকর্লে এসপষ্টো

বাটপার

All conspiracies are how to stop Shibbir’s honest politics because no one can face Shibir in constructive politics.

শিবির নিষিধ চাই

৫৩ বছরে করে নাই কেন,,,,,

জালিমের সংবিদান ইউনুসের সুতিক বিচার হবে না।

ভারতের এজেন্ডা দালাল রাই ছাত্রশিবির নিষিদ্ধ চায় ।

শিবির মেধাবী ছাত্রদের সংগঠন

বদিউল আলম এসব বদ মেধাবীদের কে কেন টকশোতে আনা হয়

বাংলাদেশের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ সন্তান বাংলাদেশ ছাত্রশিবির এতে কোন সন্দেহ নাই

ছাএশিবির কী চাদাবাজী করে

মজুমদার সাহেব, কিভাবে লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি সঙ্গায়িত হবে তা বলললে না।

খালেদ মহিউদ্দিনের দালালি করতে করতে ঘুম হয় না চোখের নিচে কালি পরে গেছে😡😡😡😡

Shibir ❤❤❤

JAPA faltu dol

আওয়ামী লীগের দালালী করেছে ১৬ বছর এখন ফেরেস্তা সেজেছে, চিটার, বাটপার

চাঁদাবাজী দল নিষিদ্ধ করা হউক। ইসলামি ছাত্র শিবির জিন্দাবাদ।

ভারতের বিপক্ষে কথা বললে খালেদ মহিউদ্দিন সেটা শুনতে চায় না ! সেতো ইন্ডিয়ান কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ।

Sartay.agat.laglay.kharab

এই সব অক্ষম লোক দের কেন আপনার মতো একজন বিচক্ষণ লোক কথা বলছেন। আমার বয়স ৭০এর কাচাকাচি।এরা পাকিস্তানের দালাল।

খালেদ মহিউদ্দিন নিরপেক্ষ সাংবাদিক নাকি ফ্যাসিস্ট হাসিনার দালাল খতিয়ে দেখার প্রয়োজন আছে কারণ ইবিলিশ শয়তান ও অনেক জ্ঞানী ও ইবাদতের অনেক বেশি পরিচিত ছিল, আল্লাহর একটি হুকুম অমান্য করার কারণে আল্লাহ তাকে সমস্ত ভালো কাজ গুনাহে পরিবর্তন করে দেয়, খালেদ মহিউদ্দিন সাংবাদিকতা র যে মূলনীতি তা তিনি প্রশ্ন বিদ্ধ করেছেন। যদি রাজনীতি করতে চায় তাতে কোনো বাধা নেই, তিনি চাইলে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে আত্মপ্রকাশ করতে পারেন,এখন আমরা সাধারণ মানুষ বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে তিনি কি সাংবাদিক নাকি কোনো দলীয় ক্যাডার।

নাটক কম করেন বদিউল আলম সাহেব

আমরা ঠিকই আছি ভাই । ইসলামের দোহাই দিয়ে মুসলিম জাতিকে বিভক্ত করিবেন না। এইসব ১৯৭০ এর নির্বাচনে বলেছিল তারপরে ও আওয়ামী লীগ ৯৯% নৌকায় ভোট পেয়েছিল। তখনতো এই জামায়াত ইসলামী, নেজামী ইসলামী ও মুসলিম লীগ বলতো কিতাবে বা দাঁড় পাল্লায় ভোট না দিলে মুসলমানীত্ব থাকবে না, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ আজও ইসলাম কে বুকে ধারণ করে সাচ্চা মুসলমান হয়ে বেঁচে আছে। এখনো আবার সেই পুরোনো কেসেট বাজাচ্ছে শুধু যোগ হয়েছে আল্লাহর রাসূল নবী মোহাম্মদ স: কে "Cow Boy" বলা, হযরত আলী রা; কে মদ খেয়ে নামাজ পড়ানো, ওজু ছাড়া পবিত্র কোরআন শরীফ স্পর্শ করার মত খোদা দ্রোহী--ফতোয়া। বাংলাদেশের মানুষ তারপরও ইসলামী দলগুলোকে ভোট দেয়না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন এই দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় মৌলবাদীদের ক্ষমতায় আসার নজির নাই। দেশ শাসনের জন্য বাংলাদেশের জনগণ আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপি কে রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় দেখতে পছন্দ করে। ধন্যবাদ ও আলহামদুলিল্লাহ।

আমরা ছাত্র শিবির নিষিদ্ধ চাই

নির্বাচনের পরে ছাত্রদল নেতা কর্মীদেরকে জনগণে কি মারা মারবে পরে বুঝতে পারবে

এবার বছরে 5 বার করে বাংলাদেশে স্বাধীন হবে

ছাত্রদল নিষিদ্ধ হবে।

This guy always still democracy but this guy is Democratic!! This guy is the terrorist group All the member in the government zero!!!

ছাত্র রাজনীতিকে বাদ দিলে জঙ্গিবাদকে সহযোগিতা করা হবে অথবা জঙ্গিবাদ বৃদ্ধি পাবে।

মিথ্যাবাদী

১নং রাজাকার তাজুল ইসলাম। তাকে পাকিস্তানে পাটানো হোক।

ছাএশিবির জিন্দাবাদ।

এরা নাকি আবার বুদ্ধিজীবি.....

খালেদ দালাল

দা লাল

স্বাধীন বাংলাদেশের মধ্যে ভিডিও ফুটেজ ও জনগণের মাধ্যমে সবার বিচার বাংলার মাটিতেই হবে ১৯৭১ সাল থেকে দলমতের নির্বিশেষে সবার বিচার বাংলার মাটিতেই হবে ২০২৪/২০২৫ সাল।।

Ai kalid awomeleg ar Dalal ar SATA tok so kora tik na

উনি কি ডিক্টেট করে দিচ্ছে কে রাজনীতি করবে, কিভাবে করবে?

তাদের কে আইনের আওতায় আনা হোক।

এই গুলো কোন দিনই কার্যকর হবে না বরং উনার বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।

সুমন্ত রক্ষায় আছে আমার মনে হয় এখনো সীমান্তও রক্ষিত

উনি কি পাগল

জামায়াতে ইসলামী একটি সুশৃঙ্খল ও বেধাবী রাজনৈতিক দল। যদিও এদের অতিত কর্মকান্ড নিয়ে বিতর্ক আছে। জামায়াতের সুনিপুন, সুকৌলশল ও সুক্ষ্ম পরিকল্পনার কাছে আওয়ামীলীগ সরকার পরাজিত হয়েছে। আওয়ামীলীগ সরকারের কিছু অগনতান্ত্রিক কর্মকান্ডকে তারা পুজি করে। তার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ছিল কোটা পদ্ধতি। কোটা পদ্ধতিটা ছিল জুলুম। এই পদ্ধতিতে মেধাবীরা চাকুরী থেকে বঞ্চিত হয় এবং অদক্ষ লোকেরা সরকারী চাকুরী পেয়ে যায়। জামায়াত যখন দেখল ভোটের মাধ্যমে আওয়ামীলীগ সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব নয়। তখন থেকেই তারা এই পরিকল্পনা গ্রহণ করে এবং সুযোগের অপেক্ষা করতে থাকে। এই কঠিন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য অনেক অর্থ ও রক্ত ব্যয় করতে হয়েছে। তারা সুকৌশলে কোটা আন্দোলনকে সরকার পতনের আন্দোলনে রুপান্তর করতে সক্ষম হয়। তখন একটা কথা রটনা করা হয়েছিল যে, আওয়ামীলীগ সরকারের পতন হলে, চাঁদাবাজী বন্ধ হবে, দ্রব্যমূল্য কমে যাবে, সিন্ডীকেট বন্ধ হয়ে যাবে, মিথ্যা ও হয়রানীমূলক মামলা থাকবে না। কথাগুলি অনেকেই বিশ্বাস করেছিল এবং সরকার পতনের আন্দোলনে যোগদান করেছিল। কিন্তু বাস্তবে এর বিপরীত ফল দেখা দিয়েছে, কিছুই কমে নাই, বরং বৃদ্ধি পেয়েছে, আইন শৃঙ্খলার অবনতি হয়েছে, দেশে চুরি-ডাকাতি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে আন্দোলনকারীদের ও অন্তবর্তীকালীন সরকারের জনসমর্থন কমতেই আছে। এই ছিল আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের সংক্ষিপ্ত সারমর্ম। বিএনপি, আওয়ামীলীগসহ রাজনৈতিক নেতারা জ্ঞানী হলে এর থেকে শিক্ষা নিবে। ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয় এবং ক্ষমতার অপব্যবহার অমঙ্গলের কারণ হয়ে দাড়ায়।

দালাল পার্টি না থাকাই ভালো

A re janowar তাহলে ali riaz diya ki ফায়দা a desher

Murkho bodi ek mukhe দুই katha

খালেদ ভাই আপনি যাদেরকে ডেকেসেন। আপনি প্রশ্ন করবেন তারা এনসার দেবে কিন্তু তাদের থেকে আপনি বেশি বলেন এটা কিন্তু ঠিক না তাহলে তো আপনি হকার সাংবাদি হলেন

জামাত নিশিধো চাই

শিবির নিশিধো চাই