วีดีโอ

অসংখ্য ধন্যবাদ প্রতিক্রিয়ার জন্য।

❤

❤🙏🙏😊😊❤

ঠিকাছে 😊🙏🙏

😊😊

প্রনাম 🙏🙏

প্রনাম 🙏🙏🌺😊

প্রনাম

প্রনাম 🙏🙏 😊😊

👍🙏

Thanks 🙏🙏🌺

Thank you! 😊

প্রনাম 😊🙏

🙏🙏😊

প্রনাম 🙏 😊

আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং প্রনাম 😊

প্রনাম 🙏

প্রনাম 😊

Oh thank you!

ঠিক বলেছেন একটু অসুবিধা আছে।

@@nasiriya9999 ধন্যবাদ আপনাকে।

🙏🙏

🙏😊

Thank you দাদা 🙏😊

নির্ভর করছে সেই সন্ন্যাসীর স্থিতি কেমন অর্থাৎ তিনি কর্মের কর্তা হিসেবে কেমন আদর্শিক জীবন বাঁচছেন, কী উদ্দেশ্যে কর্ম করছেন... যদি মাছ মাংস ভক্ষণ কেবলই দেহ তৃপ্তির কারণ হয়, এটা তার পছন্দ তিনি খেতেই পারেন, কিন্তু তাকে সমর্থন করা যাবে না। আর যিনি জগত হিতে কাজ করছেন, কর্মের উচ্চতা অনেক, এই সিদ্ধান্ত তার উপর ছাড়তে হবে কোন্ প্রয়োজনে বা কী কারণে তিনি খাবেন, সেসব বিষয়ে আমাদের বলবার জায়গা থাকে না। সন্ন্যাসীর জীবন হিসেব মতো মুক্ত ও উচ্চ্চ, তাকে জীবন পাঠ পড়ানো যায় না, এসব পাঠ শেষ করেই তবে তিনি সন্ন্যাসী। তাই তার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা থাকার কথা এবং নিশ্চয় তার কর্মের ব্যাপারে তার পরিষ্কার ধারণা বা ব্যাখ্যা থাকবে। যেমনটা স্বামীজী নিজেও আমিষ খাওয়া না খাওয়া ব্যাপারে অধিকারী ভেদে তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। সেসব পাঠ ও বোঝা জরূরী।

@@kawshikdasfromAGMএকদম সত্যি কথা 100% খাঁটি

@@kawshikdasfromAGM তার মানে সনাতন ধর্ম শাস্ত্র আধারিত নয়। ব্যক্তি সিদ্ধান্ত নির্ভর। এবিষয়ে আপনার বিজ্ঞ অভিমত জানার আগ্রহ প্রকাশ করছি।

প্রশ্নটি নজরে না আসায় উত্তর দিতে দেরি হওয়ার কারণে প্রথমেই আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি। নিজেকে বিজ্ঞ হিসেবে ভাবি না কেননা এমন কোনো জ্ঞান নেই যা আমার সৃষ্ট, আমার আবিষ্কার। এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। আমরাও ভাবি এবং মনেও হয় যেনো সনাতনধর্ম শাস্ত্র আধারিত এবং ব্যক্তি নির্ভর নয়। কিন্তু সনাতনের যা বৈশিষ্ট্য তাকে পর্যবেক্ষণ ও উপলব্ধ করেই তাকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে শাস্ত্রের সৃষ্টি হয়েছে। সনাতনের যে গুন তা চিরপ্রবাহমান ও জগতের সকলের উপর সমানভাবে কার্যকর। কোনো শাস্ত্র তাকে সৃষ্টি করেনি। তাকে কেবল ব্যাখ্যা করেছে এবং সেই হিসেবে জীবন-সূত্র গেথেছে। আর শাস্ত্র ভীষনই ব্যক্তি নির্ভর। কোনো এক সত্যদ্রস্ট্রা, বা কোনো ঋষি বা মনীষীই কেবল যোগ্যতা রেখেছেন শাস্ত্রকার হওয়ার। অন্যান্য ধর্মের মতো সনাতন নয়। অন্যান্য ধর্মে শাস্ত্র বা গ্রন্থ আগে তৈরি হয়েছে পরে এসেছে তদনুসারে ধর্ম। এবং সেই সীমাতেই তারা সীমাবদ্ধ। নতুন কিছু পুনরাবিস্কারের সম্ভাবনাকে তারা মানেনি। অথচ সনাতনের প্রবাহকে কে কবে সম্পূর্ন বোঝতে পেরেছে? এ জগতে যা চলছে: নিয়ম ও বৈচিত্র্য, সৃষ্টি স্থিতি ও লয়ের খেলা, তা জেনে বুঝে শেষ করা যায় না। একে বলা হয় তাঁর লীলা। কোন্ শাস্ত্র তাকে পুর্ন রূপে ব্যাখ্যা করতে পারবে? তাই জন্যেই সনাতন ধর্মে এতো এতো বহুত্ব। সেই সম্ভাবনা ও স্বাধীনতার পূর্ন ব্যবহার এই ধর্মের অনুসারীরা করে। আজো সাধনা চলে তাকে জানার ও বোঝার। বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্যে শ্রুতি ও স্মৃতি শাস্ত্রকে প্রামাণ্য ধরে পরবর্তী সত্য অনুসন্ধান চলেছে এবং সেটা চলবে। শাস্ত্রের যেটুকু স্থান, পাত্র ও কাল উত্তীর্ণ হয়েছে তাই শাস্ত্র হিসেবে মান্যতা পেয়েছে। আর যেটুকু সমসাময়িক ও কোনো একটা সময় ও অধিকারীর নিরিখে চলিত, তার অনেক কিছুর আবেদনই আজকে হারিয়েছে। সেই হিসেবেই, শাস্ত্রের যেটুকু আজকে গ্রহণযোগ্য সেটুকুই মান্য। তাও কোনো সাধারণ লোকের পক্ষে তা বলা বা স্থির করা সম্ভব নয়। শুধু শাস্ত্র জানা নয়, যিনি তেমন আদর্শিক জীবন বেচেছেন তার পক্ষেই হয়তো তা নির্বাচন করা সম্ভব। শাস্ত্র তো পথের নির্দেশিকা বা বিধান মাত্র, যায় কাছে পথের গুরুত্ব হারিয়েছে, যার পথ চলা আনুষ্ঠানিক ও লোকশিক্ষার্থে হয়, সে তো শাস্ত্রের বন্ধনেও আটকে নেই। সেই মহাপুরুষ শাস্ত্র স্বরূপ, তার বলা,চলা, দর্শন ও যাপিত জীবন শাস্ত্রের প্রায়োগিক দিকের এক একটা দৃষ্টান্ত হয়ে ওঠে। এমন মহৎ পুরুষের সংস্পর্শে শাস্ত্র বহুমাত্রিক হয়ে ওঠে ও এর স্পষ্টতা বাড়ে। তারাই কালে কালে আমাদের পথ দেখান। সনাতন ধর্মে শাস্ত্রই শেষ কথা নয়, শাস্ত্রজ্ঞ ব্যক্তি বা কর্তা কখনো কখনো বড়ো হয়ে উঠেন। ব্যক্তির জ্ঞান এমন যে তিনি শাস্ত্রকে পুনঃ প্রতিষ্ঠা দেন। এমন সর্বোচ্চ গুরু হলেন শ্রীকৃষ্ণ। তার মাধ্যমে গীতা উপনিষদকে পুনপ্রতিষ্ঠা দিয়েছে। আরো অনেকেই আছেন, শঙ্করাচার্য থেকে সরস্বতী দয়ানন্দ , শ্রীঅরবিন্দ, রামকৃষ্ণদেব হালে এমন অনেকে যারা জীবনদ্রস্ট্রা জিদ্দ কে মূর্তি, কবির, রমন মহর্ষি এরকম আরো কতো দিব্য পুরুষ বা মহিলা। সনাতনের সৌন্দর্য এই যে সে বহমান এবং মুক্ত। কোনো শাস্ত্র তাকে শাসন করতে পারেনি। যারা এক মত,এক পথ, এক গ্রন্থ, এক দূতে বিশ্বাসী তারা এই প্রবাহের অন্তর্গত থেকেও এর স্বরূপ কখনো বুঝতে পারে না। এমনকি সনাতনী বলে নিজেকে পরিচয় দেয়া অনেক লোক ও সম্প্রদায়ও এখনো এর মর্ম উপলব্ধি করতে পারেনি। শাস্ত্র দিয়ে যারা সনাতনকে শাসন করতে চায় তারা এর অপব্যবহার আগেও করেছে, এখনো করছে। কিন্তু তাতে ভয়ের কিছু নেই। সনাতন শাশ্বত ও নিত্য। জন্ম মৃত্যুর নিয়মে বাঁধা মানুষের পক্ষে তাকে অল্টার করা সম্ভব নয়। আপনার প্রশ্নের মাধ্যমে দুটো কথা বলার সুযোগ করে দেয়ার জন্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা।

@@kawshikdasfromAGM ধন্যবাদ। আপনাকে।

MBBs pass na koreo doctor Hoya jay

@@sabujpall9188 DOCTOR AR SPIRITUAL PRATIC KI EK HOLO ?? Oooo, BUJECHI AAPNAR EGO TE LEGECHE BUJHI ????