วีดีโอ

এজিদকে যারা রাদিয়াল্লাহু বলবে তাদের মত মুনাবিক। কেহু। নাই

এজিদ কাফের

Mulovira ki don koy.yajid oilo soitan.

ডক্টর এনায়েতুল্লাহ আব্বাসের কথাই সঠিক এজিদ কাফের

Kothai achi Tora bol hadis no bol

আপনার উত্তর গুলো কোরানের সাথে মিলে না অর্থাৎ মিথ্যা বলছেন কেন

যে হাদিস কোরানের সাথে মিলে সেটা সহি তাহলে কোরান থাকতে হাদিস মানবো কেন অর্থাৎ হাদিস মানুষের বানানো এসব মানা শিরক বিস্তারিত জানতে কোরান এবং কাবার পথে লিখে এবং আপনার জানার কি চাহিদা সেটা লিখে সার্চ দিন

একটা কথা আছে না অল্প বিদ্যা ভয়ংকর। চরমোনাই পীর যখন লেখাপড়া করেন মনে হয় তাহার টাকা পয়সা কিছুই ছিল না তাই বাহিরের দেশগুলোতে যেয়ে বড় বড় কিতাবগুলো ক্রয় করতে পারে নাই এজন্য তার জ্ঞান নাই।হযরত ফজলুল করিম ইয়াজিদ সাহেব আপনি ভালো করে জ্ঞান অর্জন করুন।

মাবিয়া ও এজিদ ছিল চক্রান্তকারী ইসলামকে বিকৃত করছে ওরাই আর অনেক সাহাবায়ে কেরামদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে আর নবীর বংশের কলিজার টুকরো মা,ফাতেমার রাঃ সন্তানদেরকে হত্যা করে নবীজির খিলাফতকে হত্যা করেছে 😭😭😭😭😭

এজিদের বাচ্চারা বাংলাদেশেও অনেক আছে।ওর নাম নিলেও মানুষ নাপাক হয়।

Sheyara KAFAR Tura Hojurra O KAFAR Thaka Nikkristo Wahabi Mododi Jamat Shibir Ara O Sha Pothar Potick Nasir Uddin Alabane Ib Na Thameya pontii Ra KAFAR Amin

যে সব মওলানাগন মোয়াবিয়া এবং এজিদের পক্ষে সাফাই গায় সেইসব মওলানাগনকে মাতাল রাজ্জাক দেওয়ান গানের মধ্যে বলেছন আলেম গেছে জালেম হইয়া কোরআন পড়ে চন্ডালে সতি সাধুর ভাত ঝুটেনা সোনার হার বেশ্যার গলে।

হুসাইন রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর শহীদের পর ইসলাম দুই ভাগে ভিবক্ত হয়ে যায়। এক দল ইয়াজিদি মুসলিম, অপর দল সোনাইনি ‍মুসলিম। এবার সিদ্দান্ত আপনার আপনি কোন পক্ষ নিবেন?

আপনারা ইয়াজিদকে নিয়ে আলোচনা করতেছেন, আমি মুয়াবিয়াকে নিয়ে বলতেছি, যে লোক ইসলামে প্রবেশ করছে অন্যায় ভাবে ক্ষমতা দখল করার জন্য, এবং বিদ্রহ করেছেন আলী রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর সাথে, দেশ দখল, মদিনায় বার বার আক্রমন, 41 হিজরে থেকে প্রতি জুমার খোৎবায় আলী রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুকে , পরিবারের সদস্যরেকে গালি গালাজ, আবু সুফিয়োনের সাবেকর স্ত্রীর ছেলেকে আলী রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর পক্ষ নেওয়ায় হত্যা্, খলিয়া নীতির বর খেলাম, হাসান রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও হোসাইন আলী রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুকে ক্ষমাতায় না বসানুর ষড়যন্ত্রের কারনে , কোরআনের আয়াত অমান্যকারী মুয়াবিয়াকেও মুসলিম মনে করি না। ছুরা তোবা 100, ছুরা নিচা 59, ছুরা হাসর। এটা কোরআনুল করিম এর দলিল।

এজিদ কে কাফের না বলে তার ওপরে কিছু আছে কিনা তাই বলেন আমাকে কেও বলুক আর না বলোক আমি বলব

আমার কথা হচ্ছে যে জেনারেল লাইনে পড়ে ইসলামী দাওয়াত দেওয়া যাবে না এর কারনে আবার যুক্তি পেশ করা হচ্ছে যে ডাক্তার না হয়ে ডাক্তারি করা যায় না তাহলে কি করে মাদ্রাসা না পড়ে কুরআন হাদিস বলা যায় না খুবই হাস্যকর লাগে,, মুল পয়েন্ট তাহলে আল্লাহ কেন বল্লো না যে মাদ্রাসায় যারা পরে নামাজ রোজা ইলম অর্জন করা যাবে না,, তাহলে আল্লাহ শুধু যারা মাদ্রাসা পড়ে তাদের জন্যই জ্ঞান অর্জন করা ফরজ ওয়াজিব করত

এই তথাকথিত মাদানী এবং আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এদের ওপর আমার সন্দেহ ছিল, এরা কি মুসলিম না কি ইহুদি? খ্রিস্টান? এখন আর সন্দেহ নেই, এরা ইসলাম ও মুসলমানদের মধ্যে ধর্মীয় বিষয়ে বিভেদ ও বিকৃতি সৃষ্টি করতেই অন্য কোনো ধর্মের দালাল হিসেবে কাজ করছে।

Plz like comment and subscribe

খাদিজা কি মুহাম্মদ কে বিয়ে করছিলো বাপের উপস্থিতিতে নাকি অনুমতিতে? ইসলামে সেই সময়ে আরবে যুদ্ধের পর মৃত যোদ্ধাদের স্ত্রীদের গনিমতের মাল হিসাবে নিয়ে এসে বিবি ঘোষনা দিয়ে সেই রাতেই সদ্য সেই বিধবাদের যে ধর্ষন করা হতো, সেই বিয়েতে কি নারীদের বাপরা উপস্থিত থাকতো? নাকি রসুল সহ সাহাবীগুলো জেনা করতো

এয়াজিদের দন্দুদেরকে চিনে রাকুন

Azid deki ni kkno,kinto ai bedop nobbo azid der deke bojte parlam

Nobbo azid

আব্বাসির উগ্রতা এবং অন্য কে কটাক্ষ করে কথা বলা তার সল্প মেধার বহিঃপ্রকাশ।

ডক্টর এনায়েত তুলনা হুজুর সহিহ,ডক্টর আবুল কালাম হুজুর সহিহ, বলেছেন,

কাটপিচ না করে পুরো বক্তব্য শুনাতে হবে তার পর সিদ্ধান্ত

আব্দুর রাজ্জাক সাহেবের মাথা নষ্ঠ হয়ে ওনাকে পাগলা গারে ভর্তি করান।

মানে মুঞ্জুর ইলাহি বলছেন রাসুল (স) বিবাহ সম্পর্কে যা বলছেন তা কম হয়চ্ছে, আরে জোর দার করার জন্য এমন করা হয়

O vai Maro mujhe vai ki hadish porche re vai😂😂

😂

আব্দুর রাজ্জাক এটা বাংলার দাজ্জাল

আমি আহালে কোরান বলছি: ১। আয়াত বলে গোপন প্রনয় নিষিদ্ধ কেউ সাক্ষী হলে , তা আর গোপন থাকে না। এতে কতজন সাক্ষী থাকবে তা বলে নাই। নারী ব্যবিচারী অপরাধী হলে প্রমান করতে ৪জন সাক্ষীর প্রয়োজন। মূলত জিনিসটা কঠিন করে দিয়েছে যাতে , এ নিয়ে ঝগড়া না বা বাড়ে। ২। যদি তোমরা একের পরিবর্তে অন্য নারীকে আনতে চাও , তা হলে প্রথম নারীকে যা দিয়েছ, তা ফেরত না আনাই উত্তম। এই আয়াতে সম্পদ বা দেন মোহরের মালিক মেয়ে, বাবা না। বাবা যদি দেনমোহরের মালিক হয় তাহলে বাবা মারা গেলে ঐ সম্পদএর মালিক ভাইয়েরা বেশী পাবে। নারী তালাক হলে তার বাপ না থাকিলে ভাইয়েরা বোনের দায়িত্ব নেবেন , এমন আয়াত পাইনি। ৩। নারী বিধবা বা তালাক প্রাপ্ত হলে যে চার মাস অপেক্ষা করে ঐ সময় বিবাহের কথা পাকাপাকি করতে পারবে কিন্ত বিবাহ করতে পারবে। এই আয়াতে নারীর অধিকার নারীর হাতে বুঝানো হয়েছে। ৪। কোন এতিম যখন বুঝ জ্ঞান হয় , তখন তার সম্পদ সাক্ষীর মাধ্যমে ফেরত দাও। এখানে এতিম শুধু নারীও হতে পারে। ৫। আবার সামীর সংসারের খরচের দায়িত্ব সামীর। অতএব মোহরানার টাকা সামীর সংসারে খরচ করার কথা বলে নাই। উপরের আয়াত গুলো দারা বুঝলাম, মোহরানার টাকাটা নারীর রিজার্ভ ফান্ড। আসুন কোরান পড়ি বুঝে পড়ি!!!

এই সব ফালতু মানুষের কথা শুনে লাভ নাই

এই বেটার মাজহাব মানিনা,আমি হাদিস থেকে যা বুঝব সেইটা মানব

তোওমাররাওআলেমনাজালেম আমারনুরনবীকেনামানলেতোমাদেরকেআলেমবলাযাবেনা

যে উল্লেখ করা হয়েছে দুই জন,তো দুই জনই হতে হবে। কম বেশি করা যায় না।

সুরা ফাতিহা এর সাথে অনেক মানুসের বিদ্বেষ রয়েছে। ইয়া আল্লাহ আমাদের হিদায়াত দান করুন আমিন সুম্মা আমিন।

সনদ সহ পড়ে আর অপব্যখা করে। বাংলা তরজমা হওয়ায় এই সব আলেমদের পাচামারা গেছে। তাই বংলা অনুবাদ এর বিরুদ্ধে কথা বলে। ইয়া আল্লাহ আমাদের হিদায়াত দান করুন আমিন সুম্মা আমিন। জালিম দের ধ্বংস করুন আমিন সুম্মা আমিন।

আপনি শুধু সঠিক উওরটা দিন

Fozlul pir er pasi groom deem dokano hoke

এজিদের কারণে নবী বংশ অনেক কষ্ট সইতে হয়েছে আর এজিদকে নামাজী বলেন ? এজিদের বংশধর বাংলাদেশ অনেক আছে ওদের হাসর নাসর এজিদের সাথে হবে।

এই মোহাসিন এক ওয়াজে বলেচে কোরআনে লাই ইলাহা মুহামমাদুর রাচুলুলাহা নেই এখন মুহাসিনের এইমানও নেই।।

একটা কু ধর্মের জন্য ভারত ভাগ হয়েছে, ধৰ্মটা ভালো হলে হোতোনা। যাদের দেহে হিন্দুরক্ত বইছে, তারা কুধর্মের জন্য বেশি হিন্দু বিদ্বেষী হয়েছে। জলা দেশের আরও জল চাই, অথচ দিনকে দিন সব নদির জল কমে যাচ্ছে। এসব কথা কুরানি মাথায় ঢোকেনা। কুঁয়ার ব্যাং ভাবে বেশি নাচানাচি করলে, কুঁয়ার জল বেড়ে যাবেযে ধর্মে মানোরঞ্জনের কিছু নাই, তার মতো নিষ্ঠুর ধৰ্ম আর নাই। সুন্দর ছবি আঁকতে পারেনা, সুন্দর মূর্তি বানাতে জানেনা তাকে কুৎসিত ধৰ্ম বলে।যে ধৰ্ম অন্যসব ধর্মকে খাবার চেষ্টা করে, তাকে রাক্ষস ধৰ্ম বলে।ধৰ্ম মানে -ঈশ্বরকে বন্দি রাখার খাঁচা নয়। ধর্মের অসীম মানে, কোনো সীমা দেওয়া যায়না। ধরাধরি করে জীবন যাপন করার নাম ধৰ্ম। শুধু ধরে থাকলে ধৰ্ম হয়না, ধরে থাকার যোগ্যকে ধরতে হবে। কুরানের ধরে থাকার যোগ্যতা নাই - কথায় কথায় কাফের বলে লাথি মারে। ধরাধরির ধৰ্ম না থাকলে কেউ বাঁচতে পারেনা। ভালো জিনিসকে ধরলে ভালো ফল পাবে, খারাপ বা ধরার অযোগ্যকে ধরলে খারাপ ফল পাবে। সবার মধ্যে সু মানে ঈশ্বর, কু মানে শয়তান আছে। যে বা যাকিছু তোমার ভালো করে, তাকে ঈশ্বর জানো। যে ক্ষতি চায় অথবা করে তাকে শয়তান যেনো। অমানুষ না হওয়াটাই মানুষের ধৰ্ম। অন্তরে থাকা অন্তর্যামীকে জানবার চেষ্টা করো।দুনিয়ার মালিক কখনো একটা গ্রহ নিয়ে আরসে বসে থাকেনা। একটা মানুষের সঙ্গে বকবক করেনা। একটা বই লেখেনা, নিজের তারিফ কখনো করেনা। কাউকে ভয় দেখায়না, ইমান ইমান করে বেইমানি করতে শেখায়না।কুরানি মাথার চেয়ে, ইহুদিদের মাথার দাম অনেক অনেক বেশি। ইহুদি, ইহুদিকে মারেনা, আল্লার রহমতে মুসলমান মুসলমানকে হত্যা করে। তোমরাই মুজিবরকে হত্যা করে, জিয়া জিয়া করছো।কু রানে - আল্লাহ সস্তা, আল্লার নামে তিনবার কবুল করলে সাদি সস্তা, তিনবার তালাক বললে - আল্লাও রান আউট হয়ে যায়। বাচ্ছা সস্তা, খুন সস্তা, জ্ঞান সস্তা, বিচার বুদ্ধির কোনো দাম নাই। সেটা শুধু আল্লাই করবে! আল্লাহ হেফাজত করে, তবুও মুসলমানের হাতে মুসলমান মড়ে। বাচ্ছা বানাও, আর আল্লার নামে ছেড়ে দাও, এতিমখানা ভরে দাও।আল্লাকে নবী সৃষ্টি করেছে, তাই এখন নবী নাই, আল্লাহর বক বকানি ও নাই। ওহী নাই, ফেরেস্তা নাই, নবীর সঙ্গে সব কেয়ামত শেষ হয়ে গেছে।

আমার কথা হলো হাদিস বেশি গুরুত্বপূর্ণ নাকি,,, কুরআন বেশি গুরুত্বপূর্ণ,,, অবশ্যই কুরআন,,,এই যে যারা নবীকে সৃষ্টি না করলে কোনো কিছু সৃষ্টি হতো না,,,সবার আগে নবীকে সৃষ্টি করা হয়েছে,,,অথচ নবীজি নিজে সাহাবাদের বলেছেন,,, আল্লাহ প্রথম সৃষ্টি করেছে কলম,,,এটা সূরা কলমে আছে,,,১ম আয়াতে,,,আর আবার অনেকে বলে আদম আঃ নাকি,,, নবীর উসলায় আদম আঃ কে ক্ষমা করেছেন,,, তাহলে আমার কথা হলো আল্লাহ তায়ালা কেনো এই এগুলো কুরআনে আয়াত হিসেবে তুলে ধরলেন না,,, এগুলো কুরআনে তুলে ধরার কথা ,,,কারন নবী ছিল আল্লাহর প্রিয় বান্দা ও রাসূল,,,, আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক নবীকে দোয়া শিখিয়েছেন,,,, যখন আদম আঃ হাওয়া আল্লাহর নির্দেশ ভুল করে অম্মান করছ শয়তানের দোকায় পরে অপরাধ করল ,,, তখন আল্লাহ তায়ালা আদম ও হাওয়া এবং ইবলিশকে বললেন তোমরা জমিনে নেও যাও জান্নাত থেকে,,, তখন আদম আঃ হাওয়া আল্লাহর কাছে অনুতপ্ত হলেন বললেন আমরা নিজেদের জুলুম করেছি আপনি আমাদেরকে ক্ষমা করে দিন,,,এটা সূরা আলাপে ২৩ নাম্বার আয়াতে আছে,,, তখন আল্লাহ তায়ালা আদমকে কিছু বানি শিক্ষা দিলেন,,,তা শিখে আদম আঃ আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইলেন,,,, আল্লাহ ক্ষমা করে দিলেন,,,, বিশ্বাস না হলে আমার কথা সূরা বাকারা ভালো করে পড়ে দেখবেন,,, কিন্তু যারা এই সব কথা নবীর নামে চালিয়ে দেয়,,,নবী তাদের কে বলেছেন যারা আমার নামে বা আমার নাম নিয়ে মিথ্যা রটনা করে তারা উম্মত হতে পারে না,,, আসুন আমরা সবাই কুরআন ও সহীহ হাদিস অনুসরণ করি,,, সবাইকে আল্লাহ বোঝার তৌফিক দান করুক,,,,

কাবা কে সম্মান করুন

আপনারা সামনে দিকে অগ্রসর নাহে পিছনের ঘটনা নিয়ে সময় নষ্ট করেন কিভাবে?আল্লাহতালা কাকে জান্নাতি আর কাকে কাফের হিসাবে গ্রহণ তা আল্লাহ ভালো জানেন।এনায়েতুললাহ আব্বাসী ঠিক বলছেন।কিন্ত ফজলুল করিম ইনি কিভাবে সাফাই গায়। করবেন

আবরার তো হাদিস দিতে ই পারলো না,,,

Yazeeder baba dadu sab kafir jahannami.

শ্রদ্ধেয় ভাই আপনি তো দুইজন বক্তার বক্তব্য অনেক লম্বা সময় ধরেই দেখালেন কিন্তু আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর শুধুমাত্র ওই কথাটুকুই দেখাইলেন আর বাকি আগে কিছু কিছুই দেখালেন না তাহলে এটা তো প্রমাণ হয় না যে আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর কি বলল স্পষ্ট কথাটা আপনি যা প্রমাণ করতে চেয়েছেন সেটার মধ্যেই তো গলদ আপনি করে ফেলেছেন আপনি তো একটা দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে রেখে দিলেন সাধারণ মানুষকে বুঝাইতে যাইয়া তিন বক্তার বক্তব্য গুলো সবটাই আপনার দেখানো উচিত ছিল

আব্দুর রাজ্জাক সাহেবের পুরো ওয়াজ শুনলে বিষয়টা নিয়ে এত তর্ক হতো না। উনি বলেছেন সহীহ হাদীস গ্রন্থে পুরোটা বলার কথা নাই। কিন্তু অন্য যেসকল রেফারেন্স আছে সেগুলো যাচাই করলে পাওয়া যায় এটা অবশ্যই বলতে পারা যাবে। এই ইউটিউবার আর এসব আলেমরাই ধর্ম ব্যবসায়ী। এদের আমল আখলাকে সমস্যা। এরা অর্ধেক নিয়ে সমাজে তর্কের সৃষ্টি করে নিজের মার্কেটিং করার জন্য। রাজ্জাক সাহেবের চলাফেরা দেখলেই বুঝা যায়, উনি কত সাধারণ, কতটা আমলধারী। আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুক। আর এসব ভন্ড হুজুরদের হিদায়াত দান করুক। এরা নিজেরা কোন বিষয়ে ভালো গবেষনা করে না, অন্যের ভূল নিয়ে গবেষনা করেই সময় পায় না। এরা গীবতকারী। কোন বিষয়ে সমস্যা মনে হলে সরাসরি রাজ্জাক সাহেবের সাথে দেখা করে আলোচনা করতে পারতো। রাজ্জাক সাহেবতো মঙ্গল গ্রহে থাকেন না, তাই না? মজলিসে বলে কেন ফেৎনা ছড়ানো লাগবে?

ইয়াজিদ কাফের