วีดีโอ

নবী( সা:)আবু বক্কর রা: পর্যন্ত ইহুদিরা মদিনাতে ছিল। হযরত ওমর রা: যুগে তাদেরকে বাহির করে দেয়া হয়। মদিনাতে অনেক কবিলা বা গোত্র ছিল তাদের থাকার জায়গা সর্বোচ্চ ৩/৪ কিলোমিটার হবে উনি বলতেছেন একেকটা কবিলা বাংলাদেশের সমান! আপনি সৌদি আরব এসে দেখে যান। যুদ্ধ থেকে আসা সম্পত্তির যে সাহাবীগণ যুদ্ধে গিয়েছে তাঁদেরকে বন্টন করে দেয়া হতো আর কিছু বাইতুল মালে

আমি আপনাদের কাছে অনুরোধ করবো হাদিস বিষয়টিকে শতভাগ পরিত্যাগ করা এবং পরিত্যাজ্য ঘোষণা করা। আল-কোরআনই তো আমাদের কাছে আহসান আল হাদিস আল্লাহ আমাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন আল কোরআন। লাহুয়াল হাদিস নিয়ে কোন আলোচনা করা মানে এর গুরুত্ব বাড়িয়ে দেয়া। একজন মুসলমান হিসেবে আমাদের উচিত শতভাগ এ সমস্ত লাহুয়াল হাদিস বয়কট করা।

যুগে যুগে যারা হাদিসকে অস্বীকার করেছে তারা এরকম শয়তানি যুক্তি পেশ করেছে, আল্লাহ আমাদেরকে এরকম শয়তানি যুক্তি থেকে বাঁচিয়ে রাখুন আমিন

মদিনা অবস্থান কালে প্রথম দিকে রাসুল সাঃ এবং সাহাবীদের কাছে অর্থের অভাব অনটন ছিল। খন্দক খননের সময় রাসূল সাঃ এবং সাহাবীদের পেটে পাথর বেঁধেছিলেন খোদার কারণে!

উনি কি আহলে কোরআন? নাকি হাদিস অস্বীকারকারী? উনার কত বড় সাহস মোতাওতের হাদিসকে অস্বীকার করে!

‎ আ’মাশ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, বাকীতে ক্রয়ের জন্য বন্ধক রাখা সম্পর্কে আমরা ইব্রাহীম (রহঃ)-এর কাছে আলোচনা করছিলাম। তখন তিনি বলেন আসওয়াদ (রহঃ) ‘আয়িশা (রাঃ) হতে আমার কাছে বর্ণনা করেন যে, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জনৈক ইয়াহুদীর নিকট হতে নির্দিষ্ট মেয়াদে মূল্য পরিশোধের শর্তে খাদ্য ক্রয় করেন এবং তার নিকট নিজের লোহার বর্ম বন্ধক রাখেন। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২০৬৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com

মানুষ বলে নবী স: যে গরীব ছিল আমি এই কথাই বিশ্বাস করি না। অনার লাইফ যেভাবে চালাতেন তার সাথে এই কথা কোখনই মিলে না

ওমর (রাঃ) মদিনা থেকে ইহুদীদের তাড়িয়ে ছিলেন।

অসম্পূর্ণ থেকে গেল বুঝলাম না

❤❤❤❤

নূহ (আ:) ১২৬০ বছর হায়াৎ পেয়েছিলেন তার সহী দলিল দেন।

আদম (আ:) থেকে নূহ (আ:) পর্যন্ত দশম পুরুষের যে বর্ণনা দিলেন তার সঠিক দলিল দেন

হাদীস বিশুদ্ধ একটাও নেই ! যেগুলো কোরআনের সাথে মিলবে সেগুলো ছাড়া ! ধান্দাবাজ রা ধান্দা করার জন্য রং চড়িয়ে বলে !

মোজাম্মেল হুজুরের লেখা তাফসিরুল ওয়াফি সহ সবগুলো বইয়ের দাম কত পড়বে, দয়া করে জানাবেন ।

These Hadith were written in 11th and 12th centuries in the name of Bukhari and Muslim. Their original manuscripts were ever found anywhere. Islam was built on a great fraudulent frame-work. Kangladeshi illiterate Mullahs tell in the name of Islam, what suite them.

এই পথভ্রষ্ট আহলে কোরআন দাড়ি হারামজাদাকে তোরা কেন চান্দের এত নাফরমান কুত্তা শুকুরের চাইতেও খারাপ এত আল্লাহর রাসূলকে ও মানে না আল্লাহকেও মানে না এই অলি গিয়া পুরা কাফের

না হুজুর মানতে পারলামনা। ছহি হাদীস কি ভাবে সন্মান নষ্ট করে আসলে আপনি হাদীস গোপন কারি। আপনি আলেমনা জালেম। আপনি রাছুলের ছহি হাদীস গুলি কেয়ামত পর্যন্ত পড়ে শেষ করতে পারবেনা।

আলহামদুলিল্লাহ, এগুলো আমার বহু যুগের প্রশ্ন। উত্তর পেয়েছি।

আস্সালামু আলাইকুম , প্রিয় সম্মানিত মুফাসির ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাচ্ছি,আপনি যে সত্য মুক্ত কণ্ঠে ও দ্বীধাহীন চিত্তে প্রচার করে চলেছেন সে জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি ও আপনার সুস্থ সুন্দর ও সুদীর্ঘ নেক হায়াতের আবেদন করছি, আল্লাহুম্মা আমীন! আলহামদুলিল্লাহ ওয়া হিল্লাহিল হামদ!

*হুজুর-- আর মাছি খাবারে পতিত হওয়ার সময় ওই ডানা নিক্ষেপ করে, তাতে রোগ-জীবাণু থাকে। কাজেই তোমরা তাকে পাত্রের মধ্যে ডুবিয়ে দেবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৪৪), তাহলে এ হাদীস সম্পর্কে কিছু বলুন।* *❝ আপনি একজন হাদিস* *অস্বীকারকারী।❞ এই হাদীস টা আজ হতে ১০০ বছর আগেও আপনি দেখলে অস্বীকার করতে একইভাবে, কারন তখন বিজ্ঞান জানতো না যে মাছির এক ডানায় রোগ, আরেক ডানায় শেফা থাকে!*

এই সত্য প্রচারের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মানুষ সত্য জানতে পেরেছে।

কিছু বক্তা আছে তাদের এলেম নাই তারা শুধু অন্যের সমালোচনা করে, আর কাফের ফতোয়া দিয়ে ঘুরে বেড়ায় যেমন দু'একজন আব্বাসী

Alhamdulillah.Allah bless you. ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

এই জন্যই বেশির ভাগ হুজুরের মধ্যে অনেক মতভেদ লক্ষণীয়।তারা কোরআন বাদ দিয়ে রাসূল সাঃ এর সঠিক কথা বাদ দিয়ে মনমত হাদিস গ্রহণ করেছেন তাই বিভেদ দন্ড এনাদেরকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে

মহামান্য এমামুজ্জামানের লেখা থেকে, কালেমার ভুল ব্যাখ্যার পরিণাম করুণ দুর্দশা... ................................................................ কলেমায় ব্যবহৃত ‘ইলাহ’ শব্দের প্রকৃত অর্থ, ‘যার হুকুম-বিধান মানতে হবে’ (He who is to be obeyed)। শতাব্দীর পর শতাব্দীর কাল পরিক্রমায় যেভাবেই হোক এই শব্দটির অর্থ ‘হুকুম মানা বা আনুগত্য’ থেকে পরিবর্তিত হয়ে ‘উপাসনা, বন্দনা, ভক্তি বা পূজা করা (He who is to be worshiped) হয়ে গেছে। বর্তমানে সারা দুনিয়ার মাদ্রাসাগুলোতে কলেমার অর্থ শেখানো হচ্ছে - লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মানে আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। কোরআনের ইংরেজি অনুবাদগুলোতেও কলেমার এই অর্থ করা হচ্ছে (There is none to be worshiped other than Allah)। অসঙ্গতিটি দিবালোকের মতো পরিষ্কার। ‘উপাস্য’ কথাটির আরবি হচ্ছে ‘মা’বুদ’, তাই “আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই” এই বাক্যটিকে আরবি করলে দাঁড়ায় “লা মা’বুদ ইল্লাল্লাহ’, যা ইসলামের কলেমা নয়। কোনো অমুসলিম এই সাক্ষ্য দিয়ে মুসলিম হতে পারবে না। কলেমার ‘ইলাহ’ শব্দটির অর্থ ভুল বোঝার ভয়াবহ পরিণতি এই হয়েছে যে, সম্পূর্ণ মুসলিম জনসংখ্যাটি মাদকাসক্তের মতো নির্জীব হয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, ‘ইলাহ’ শব্দের অর্থ পাল্টে যাওয়ায় এই মুসলিম জনসংখ্যার কলেমা সংক্রান্ত ধারণাই পাল্টে গেছে। বর্তমানে এই জাতির আকিদায় আল্লাহর হুকুম মানার কোনো গুরুত্ব নেই, আল্লাহ্ এর উপাসনাকে হুকুমের থেকে হাজার হাজার গুণ বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। অথচ হুকুম মানা আসে আগে, তারপর হুকুম মোতাবেক আমল করা। কলেমার অর্থ সম্পর্কে এই ভুল আকিদা মুসলিমদের আত্মায় এবং অবচেতন মনে গভীরভাবে প্রোথিত হয়ে গেছে। ফলে সারা দুনিয়াতে এমন কোনো দল নেই, এমন কোনো রাষ্ট্র নেই যারা তাদের সামষ্টিক, জাতীয় জীবনে আল্লাহর হুকুম মেনে চলছে, যা কিনা ব্যক্তিগতভাবে আল্লাহর আদেশ নিষেধ মানার চেয়ে বহুগুণ বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য। জাতীয় জীবনে আল্লাহকে অমান্য করে তার বদলে উপাসনা, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ইত্যাদি দিয়ে আসমান জমিন ভর্তি করে ফেলা হচ্ছে, কিন্তু সেই পর্বত সমান উপাসনাও বিশ্বময় তাদের করুণ দুর্দশার প্রতি দয়াময় আল্লাহর কৃপাদৃষ্টি আকর্ষণে ব্যর্থ হচ্ছে, বিজাতির হাতে তাদের অবর্ণনীয় নিপীড়ন, লাঞ্ছনা, পরাজয়, অপমান, নিগ্রহ বন্ধ তো হচ্ছেই না, বরং দিন দিন বেড়ে চলছে।

এই ধরনের হাদীস কোথায়? দলিল দেন

হুজুর. আপনার. উচিত. জামায়াতে ইসলামে যোগ. দেওয়া কারন. আপনি কোরান হতে সঠিক. কথা বলেন. ।

ক্যাপশন পড়ে বক্তব্য শোনার রুচি হয়নি। এরা কি "আহলে-কুরআন-মূর্খ"? আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ ৭০+ সুরা যেমনভাবে নাজিল হয়েছে তেমনভাবে বর্ণনা করেছেন, তিনিই আবার সর্ব্বোচ্চ হাদিস বর্ণনাকারীদের একজন। তার কুরআন বর্ণনা মানে হাদিস মানে না তারা কি মুনাফিক না?

একে সর্বোচ্চ আলেম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। এর আলোচনাগুলো সুন্দর , জ্ঞানগর্ভ, যৌক্তিক। এর বিরোধিতা যারা করে তারা মূর্খ, তাদের আলোচনায় কোন যুক্তিগত নাই, তারা তারা হাদিসে যা পায় তাই বলে মাথা দিয়ে চিন্তা করে না, গবেষণা করে না

আসসালামু আলাইকুম, জানার জন্য কুরআনের দুই নম্বর সূরার ৪২ নাম্বার আয়াত এখানে উল্লেখ করছি। ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে অনুদিত। মহান আল্লাহ পাক বলেন, তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করিও না এবং জানিয়া শুনিয়া সত্য গোপন করিও না। সালাম।

Allah hujur ke nek hayat Dan korun.

মাশাল্লাহ মাওঃ হুজুর বিষেশ উল্লেখযোগ্য বিষয় পরিষ্কার আলোচনা মহান আল্লাহ হুজুরের উত্তম প্রতিদান করবেন আমিন ।

বইটি প্রকাশের পর আমাকে এক কপি কুরিয়ার করে দিয়েন

কোরআনের বাহিরে যত হাদীস আছে সবই লাহুয়াল হাদীস, ভদ্রলোক সুবিধাবাদি প্রয়োজনে লাহুয়াল হাদীস সহী হয় আবার অপছন্দ হলে বলে যাল হাদীস !

Ta hole jara vasa nia gorbo kore tara ki vul kore na?

লিখিত তাফসীর ও বই পেতে যোগাযোগ করুন মোবাইল:-WhatsApp/Imo- 01777696122

আলহামদুলিল্লাহ অনেক শুকরিয়া আল্লাহ তায়ালা আপনার সুনাম বাড়িয়ে দিন।

বলদা

পৃথিবীতে নিখুঁত থ ইসলাম কায়েম ও কুসংস্কার দূর করতে সজল রোশন ও আপনার মতো হাজার হাজার ইসলামী পণ্ডিতদের দরকার।

বইটি আসলে জানাবেন

Iblis was unable to interfere with Quran but it seems that Iblis succeeded with hadith. Allah knows better.

আলহামদুলিল্লাহ৷।

ঠিকই বলেছেন

মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে বক্তব্য দিতে বলেন,অনুরোধ

আলহামদুলিল্লাহ