- 17
- 1 636
শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবন
India
เข้าร่วมเมื่อ 2 ก.ค. 2023
আমাদের চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম।
বৈষ্ণব জগতের রহস্য, ইতিহাস এবং সিদ্ধ মহাত্মাগণের জীবনের ইতিহাস এবং পরিশ্রম জানতে এবং ভজন মার্গের ক্রমবিকাশ সম্মন্ধে বাংলায় জানতে অবশ্যই অবশ্যই আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে আমাদের পাশে থাকুন।
আমাদের চ্যানেল এ ভিডিও Upload এর সময় হলো সন্ধ্যা 7 PM ঘটিকা থেকে রাত্রি 11 PM ঘটিকা পর্যন্ত প্রয়োজনে সময় পরিবর্তন হইতে পারে।
প্রতি মাসে কমপক্ষে চারটি ভিডিও UPLOAD করার চেষ্টা করা হইবে নির্দিষ্ট কোনো সাপ্তাহিক দিন হইবে না যখন UPLOAD হইবে তার আগে হইতে জানানো হইবে।
জয় নিতাই
জয় গৌর সুন্দর
জয় অনন্ত কোটি গৌর পার্ষদবৃন্দ
জয় বৈষ্ণব ঠাকুর
বৈষ্ণব জগতের রহস্য, ইতিহাস এবং সিদ্ধ মহাত্মাগণের জীবনের ইতিহাস এবং পরিশ্রম জানতে এবং ভজন মার্গের ক্রমবিকাশ সম্মন্ধে বাংলায় জানতে অবশ্যই অবশ্যই আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে আমাদের পাশে থাকুন।
আমাদের চ্যানেল এ ভিডিও Upload এর সময় হলো সন্ধ্যা 7 PM ঘটিকা থেকে রাত্রি 11 PM ঘটিকা পর্যন্ত প্রয়োজনে সময় পরিবর্তন হইতে পারে।
প্রতি মাসে কমপক্ষে চারটি ভিডিও UPLOAD করার চেষ্টা করা হইবে নির্দিষ্ট কোনো সাপ্তাহিক দিন হইবে না যখন UPLOAD হইবে তার আগে হইতে জানানো হইবে।
জয় নিতাই
জয় গৌর সুন্দর
জয় অনন্ত কোটি গৌর পার্ষদবৃন্দ
জয় বৈষ্ণব ঠাকুর
সিদ্ধ শ্রীল জগন্নাথ দাস বাবাজি মহারাজের সংক্ষিপ্ত জীবনী| Siddha Srila Jagannath Das Babaji
সিদ্ধ শ্রীল জগন্নাথ দাস বাবাজি মহারাজ | Siddha Srila Jagannath Das Babaji
সিদ্ধ শ্রীল জগন্নাথ দাস বাবাজি মহারাজের সংক্ষিপ্ত জীবনী| Siddha Srila Jagannath Das Babaji
• #সিদ্ধ_শ্রী_জগন্নাথদাস_বাবাজি_মহারাজ(১ম পর্ব)
শ্রীবৃন্দাবনীয় শৃঙ্গার বটের (বাঁকুড়া জিলার পুরুলিয়া পাটের) শ্রী জগদানন্দ গোস্বামীর শিষ্য এবং গোবর্ধন বাসী সিদ্ধ কৃষ্ণদাস বাবার ভেকের চেলা। (শ্রীল বিহারীদাস ব্রজবাসী বাবা বলিয়াছেন যে ইনি সূর্য্যকুন্ডবাসী সিদ্ধ মধুসূদনদাস বাবার ভেকের চেলা।) একাদিক্রমে তিনদিন পর্যন্ত নিরম্বু উপবাস করিতেও তিনি কুণ্ঠিত ছিলেন না। এই সিদ্ধ বাবা রাত্রেও শয়ন করিতেন না----সমস্ত রাত্রি বসিয়া শ্রীনাম করিতেন, ভোর পর্য্যন্ত তাহার নিত্যকৃত্য সবশেষ হইয়া যাইত। প্রাতে দধীচিড়া প্রসাদ পাইতেন। তাহার শিষ্য শ্রী বিহারী দাস ব্রজবাসী মহাশয় তাহাকে ঝোড়ায় চাপাইয়া স্কন্ধে বহন করত তাহার ইচ্ছামত স্থানে লইয়া যাইতেন। একবার কোথাও যাইতেছেন এমন এক সময় এক ভক্ত তাহাকে একটি টাকা দিলেন-উহা বিহারী দাস কে তুলিয়া লইতে বললেন। দু তিন মাইল চলিয়া যাওয়ার পর বাবাজি মহাশয় তাহাকে পূর্বস্থানে ফিরাইয়া লইতে আজ্ঞা করিলেন। তিনি কুটীরে ফিরিয়া যে ভক্ত টাকা দিয়েছিলেন তাহাকে ডাকাইয়া বলিলেন “বাবা ,তোমার টাকাটা ফিরিয়া লইয়া যাও। শুনি---তোমার অনেক টাকা আছে,আমি এক টাকার কামড় সহ্য করতে পারিলাম না, তুমি এত টাকার কামড় কিরূপে সহ্য কর? এই বলিয়া টাকাটি ফেরত দেওয়াইলেন। অহো! যাহারা ধ্রুবানুস্মৃতি লইয়া ভাব রাজ্যে বিচরণ করেন, তাহারা পার্থিব বস্তুর যৎকিঞ্চিৎ সংকল্প বিকল্প মনে আসিলেও সহ্য করিতে পারেন না।
সিদ্ধ জগন্নাথ দাস বাবার শিষ্য ছিলেন-(১) বিহারী দাস বাবাজি, (২) ভাগবত দাস বাবাজী, (৩) গৌরহরি দাস বাবাজি (৩) রামহরিদাস বাবাজী, (৪) রাম দাস বাবাজী, (৫) বর্ষাণবাসী নিত্যানন্দ দাস বাবাজী, (৭) কদমখন্ডীবাসী হরেকৃষ্ণদাস বাবাজি।
শ্রীবিহারীদাস ব্রজবাসীর উদ্যোগে সূর্যকুণ্ডবাসিগণ মিলিয়া সিদ্ধ বাবার থাকিবার জন্য একটি পাকা ঘর ও একটি মন্দির প্রস্তুত করাইয়া দিলেন। সিদ্ধ বাবা বলিলেন---'দেখ বিহারী! এই মন্দিরে ঠাকুর বসাইতে হইবে। তুমি ঠাকুর লইয়া আস’। বিহারী দাসজী ঠাকুর আনিবার জন্য কাটোয়া হইতে চারি ক্রোশ দূরবর্ত্তী সোনারুদ্দি গ্রামে এক তাতি জমিদারের নিকট গমন করেন। তিনি দাঁইহাট হইতে ঠাকুর আনিয়া বিহারীদাসের হাতে দিলেন। ইনি একটি নৌকায় করিয়া ঠাকুর কলিকাতা হাটখোলার শ্রীনাথ রায়ের নিকট গমন করেন--- রায় মহাশয় ৫০০ দিলেন , ক্রমে লাহাবাবুরা ১৫০০, কুমারটুলির হরিদাস বাবু ২০০০, এবং অন্যান্য স্থান হইতে আরো ১০০০ ভিক্ষা পাইয়া বিহারী বাবা সূর্যকুন্ডে সিদ্ধ বাবার নিকট ঠাকুরসহ পৌঁছিলেন। নতুন মন্দিরে শ্রীনিতাইগৌর বিগ্রহ স্থাপিত হইলে সকলে সোনার মূর্তি বলিয়া মনে করিতে লাগিল। উৎসব উপলক্ষে সূর্যকুন্ডের ও রাধাকুন্ডের বৈষ্ণব ভোজন করাইতে ৩০০০ টাকা খরচ হইলো। সোনার ঠাকুর মনে করত চুরি করিবার মানসে একদিন একদল ডাকাত সিদ্ধ বাবার কাছে যায়, সিদ্ধ বাবা বললেন ‘বাবা, আমার নিকট ত কিছু নাই, ঐ ঠাকুর ঘরে যাও’ তাহারা ঠাকুর ঘরের কপাট ভাঙিয়া ভিতরে প্রবেশ করে এবং তত্রত্য যাবতীয় দ্রব্য ও ঠাকুরকে একটি কম্বলে বাধিয়া বাহির হইবার সময় চৌকাঠে মাথা ঠেকিয়া ডাকাত ও ঠাকুর উভয়ই ঘরের ভিতরে পড়িয়া গেল। তখন ভোর হইয়াছিল দেখিয়া ডাকাত গন ঠাকুর ফেলিয়া অন্য দ্রব্য লইয়া পলায়ন করে। সিদ্ধ বাবা তখন বলেন-'এই ঠাকুর বৃন্দাবনে কাহাকে ও দিয়ে আস’। তখন বিহারী দাসজি ঐ ঠাকুর লইয়া বৃন্দাবনে আসিয়া মালদহ জিলার গয়েসপুরের মা গোসাইকে ২000 টাকা এবং ঠাকুর দিলেন। ঐ ঠাকুর এক্ষনে গোপালবাগের ধোপাপাড়ার ‘সোনার গৌর’নামে বিখ্যাত । আবার কিছুদিন পরে সিদ্ধ বাবা বলেন----'বিহারী! ঠাকুর না হইলে ত থাকা যায় না। যেখান থেকে পার, ঠাকুর লইয়া এস’। তখন বিহারীদাসজি রাধাকুন্ডের নিকটবর্তী মথুরা গ্রামে মনিপুরী মণিপুরী বৈষ্ণব দিনু বাবাজির এক মূর্ত্তি ষড়ভুজ মহাপ্রভু যাহা গরু খাইবার ভুষির ভিতরে লুকায়িত ছিলেন তাহা লইয়া বৃন্দাবনে আসেন এবং দিনু বাবাজি কে বলিয়া ইহার অঙ্গরাগ আদি করিয়া যাবতীয় সেবা দ্রব্য লইয়া সূর্যকুন্ডে আসেন। এবার দশ বৎসর এই বিগ্রহের সেবা করিয়া একদিন সিদ্ধ বাবা বলিলেন, বিহারী এই ঠাকুর বৃন্দাবনে কাহাকে ও দিয়ে এস, আমি নবদ্বীপে যাব। এ দেহটা যেন গৌরের পাদপদ্মে পড়ে’। তখন বিহারীদাসজি ঐ ঠাকুর লইয়া বৃন্দাবনে আসিয়া গয়েসপুরের মা গোসাই হইতে ২৫ ভিক্ষা পাইয়া ঠাকুর ও ওই টাকা গোপাল গুরু মঠের অধিকারী শ্রী নরত্তমদাসজী কে দিয়াছিলেন। ঐ সেবা বর্ত্তমানে নিধুবন গলিতে বিদ্যমান।
সূর্যকুন্ড হইতে সিদ্ধ বাবাকে কাঁধে লইয়া বিহারীদাসজী মথুরা জংশন স্টেশনে আসিয়া বিনা টিকিটে নবদ্বীপে যাত্রা করলেন। রাস্তায় কেহ কিছু বলে নাই--- বর্দ্ধমানের নিকটবর্ত্তী মেমারি স্টেশনে নামিবার পর জনৈক সাহেব ইহার হাত ধরিয়া ফটোক পার করিয়া দিল। তত্রত্য নেপাল বাবুর আখড়ায় গিয়া সিদ্ধ বাবা বিশ্রাম করত তথা হইতে গরুর গাড়ি করিয়া অম্বিকা কালনায় সিদ্ধ ভগবান দাস বাবাজির নিকট গমন করেন । সিদ্ধ ভগবান বাবা ইহাকে দেখিয়া বলিলেন----'অহো’! আমার বন্ধু আসিয়াছেন! বিষ্ণুদাস তুমি ইহাদের সেবার যোগাড় কর।‘এই বলিয়া দুই বন্ধুতে আলিঙ্গন করত গড়াগড়ি যাইতে লাগিলেন। বেলা দশটা হইতে রাত্রি এগারোটা পর্য্যন্ত ইহারা পরস্পর আলিঙ্গন পাশে বদ্ধ হইয়া পড়িয়া রহিলেন। বিষ্ণুদাসজি তাহা দেখিয়া বিহারী দাসজিকে বলিলেন----‘ভাই, যদি কোনও উপায় থাকে ত দেখ’। বিহারীদাস বলিলেন----'আজ তিনদিন আহার নাই, এদিকে ত এগারটা বাজে’। এই বলিয়া তিনি সিদ্ধ বাবাকে বুকের ভিতর জড়াইয়া তাহার বুকে হাত মালিস করিতে লাগিলেন ।কিছুক্ষণ পরে সিদ্ধ বাবা বলিলেন, “বিহারী! তুই কিছু খাইয়াছিস্?” তিনি বলিলেন---- ‘আজ্ঞে আপনারা কেহ খাইলেন না, আমি কেমন করিয়া খাইব?’
#গৌড়ীয়_বৈষ্ণব_জীবন
#শ্রী_শ্রী_গৌড়ীয়_বৈষ্ণব_জীবন #joygour
সিদ্ধ শ্রীল জগন্নাথ দাস বাবাজি মহারাজের সংক্ষিপ্ত জীবনী| Siddha Srila Jagannath Das Babaji
• #সিদ্ধ_শ্রী_জগন্নাথদাস_বাবাজি_মহারাজ(১ম পর্ব)
শ্রীবৃন্দাবনীয় শৃঙ্গার বটের (বাঁকুড়া জিলার পুরুলিয়া পাটের) শ্রী জগদানন্দ গোস্বামীর শিষ্য এবং গোবর্ধন বাসী সিদ্ধ কৃষ্ণদাস বাবার ভেকের চেলা। (শ্রীল বিহারীদাস ব্রজবাসী বাবা বলিয়াছেন যে ইনি সূর্য্যকুন্ডবাসী সিদ্ধ মধুসূদনদাস বাবার ভেকের চেলা।) একাদিক্রমে তিনদিন পর্যন্ত নিরম্বু উপবাস করিতেও তিনি কুণ্ঠিত ছিলেন না। এই সিদ্ধ বাবা রাত্রেও শয়ন করিতেন না----সমস্ত রাত্রি বসিয়া শ্রীনাম করিতেন, ভোর পর্য্যন্ত তাহার নিত্যকৃত্য সবশেষ হইয়া যাইত। প্রাতে দধীচিড়া প্রসাদ পাইতেন। তাহার শিষ্য শ্রী বিহারী দাস ব্রজবাসী মহাশয় তাহাকে ঝোড়ায় চাপাইয়া স্কন্ধে বহন করত তাহার ইচ্ছামত স্থানে লইয়া যাইতেন। একবার কোথাও যাইতেছেন এমন এক সময় এক ভক্ত তাহাকে একটি টাকা দিলেন-উহা বিহারী দাস কে তুলিয়া লইতে বললেন। দু তিন মাইল চলিয়া যাওয়ার পর বাবাজি মহাশয় তাহাকে পূর্বস্থানে ফিরাইয়া লইতে আজ্ঞা করিলেন। তিনি কুটীরে ফিরিয়া যে ভক্ত টাকা দিয়েছিলেন তাহাকে ডাকাইয়া বলিলেন “বাবা ,তোমার টাকাটা ফিরিয়া লইয়া যাও। শুনি---তোমার অনেক টাকা আছে,আমি এক টাকার কামড় সহ্য করতে পারিলাম না, তুমি এত টাকার কামড় কিরূপে সহ্য কর? এই বলিয়া টাকাটি ফেরত দেওয়াইলেন। অহো! যাহারা ধ্রুবানুস্মৃতি লইয়া ভাব রাজ্যে বিচরণ করেন, তাহারা পার্থিব বস্তুর যৎকিঞ্চিৎ সংকল্প বিকল্প মনে আসিলেও সহ্য করিতে পারেন না।
সিদ্ধ জগন্নাথ দাস বাবার শিষ্য ছিলেন-(১) বিহারী দাস বাবাজি, (২) ভাগবত দাস বাবাজী, (৩) গৌরহরি দাস বাবাজি (৩) রামহরিদাস বাবাজী, (৪) রাম দাস বাবাজী, (৫) বর্ষাণবাসী নিত্যানন্দ দাস বাবাজী, (৭) কদমখন্ডীবাসী হরেকৃষ্ণদাস বাবাজি।
শ্রীবিহারীদাস ব্রজবাসীর উদ্যোগে সূর্যকুণ্ডবাসিগণ মিলিয়া সিদ্ধ বাবার থাকিবার জন্য একটি পাকা ঘর ও একটি মন্দির প্রস্তুত করাইয়া দিলেন। সিদ্ধ বাবা বলিলেন---'দেখ বিহারী! এই মন্দিরে ঠাকুর বসাইতে হইবে। তুমি ঠাকুর লইয়া আস’। বিহারী দাসজী ঠাকুর আনিবার জন্য কাটোয়া হইতে চারি ক্রোশ দূরবর্ত্তী সোনারুদ্দি গ্রামে এক তাতি জমিদারের নিকট গমন করেন। তিনি দাঁইহাট হইতে ঠাকুর আনিয়া বিহারীদাসের হাতে দিলেন। ইনি একটি নৌকায় করিয়া ঠাকুর কলিকাতা হাটখোলার শ্রীনাথ রায়ের নিকট গমন করেন--- রায় মহাশয় ৫০০ দিলেন , ক্রমে লাহাবাবুরা ১৫০০, কুমারটুলির হরিদাস বাবু ২০০০, এবং অন্যান্য স্থান হইতে আরো ১০০০ ভিক্ষা পাইয়া বিহারী বাবা সূর্যকুন্ডে সিদ্ধ বাবার নিকট ঠাকুরসহ পৌঁছিলেন। নতুন মন্দিরে শ্রীনিতাইগৌর বিগ্রহ স্থাপিত হইলে সকলে সোনার মূর্তি বলিয়া মনে করিতে লাগিল। উৎসব উপলক্ষে সূর্যকুন্ডের ও রাধাকুন্ডের বৈষ্ণব ভোজন করাইতে ৩০০০ টাকা খরচ হইলো। সোনার ঠাকুর মনে করত চুরি করিবার মানসে একদিন একদল ডাকাত সিদ্ধ বাবার কাছে যায়, সিদ্ধ বাবা বললেন ‘বাবা, আমার নিকট ত কিছু নাই, ঐ ঠাকুর ঘরে যাও’ তাহারা ঠাকুর ঘরের কপাট ভাঙিয়া ভিতরে প্রবেশ করে এবং তত্রত্য যাবতীয় দ্রব্য ও ঠাকুরকে একটি কম্বলে বাধিয়া বাহির হইবার সময় চৌকাঠে মাথা ঠেকিয়া ডাকাত ও ঠাকুর উভয়ই ঘরের ভিতরে পড়িয়া গেল। তখন ভোর হইয়াছিল দেখিয়া ডাকাত গন ঠাকুর ফেলিয়া অন্য দ্রব্য লইয়া পলায়ন করে। সিদ্ধ বাবা তখন বলেন-'এই ঠাকুর বৃন্দাবনে কাহাকে ও দিয়ে আস’। তখন বিহারী দাসজি ঐ ঠাকুর লইয়া বৃন্দাবনে আসিয়া মালদহ জিলার গয়েসপুরের মা গোসাইকে ২000 টাকা এবং ঠাকুর দিলেন। ঐ ঠাকুর এক্ষনে গোপালবাগের ধোপাপাড়ার ‘সোনার গৌর’নামে বিখ্যাত । আবার কিছুদিন পরে সিদ্ধ বাবা বলেন----'বিহারী! ঠাকুর না হইলে ত থাকা যায় না। যেখান থেকে পার, ঠাকুর লইয়া এস’। তখন বিহারীদাসজি রাধাকুন্ডের নিকটবর্তী মথুরা গ্রামে মনিপুরী মণিপুরী বৈষ্ণব দিনু বাবাজির এক মূর্ত্তি ষড়ভুজ মহাপ্রভু যাহা গরু খাইবার ভুষির ভিতরে লুকায়িত ছিলেন তাহা লইয়া বৃন্দাবনে আসেন এবং দিনু বাবাজি কে বলিয়া ইহার অঙ্গরাগ আদি করিয়া যাবতীয় সেবা দ্রব্য লইয়া সূর্যকুন্ডে আসেন। এবার দশ বৎসর এই বিগ্রহের সেবা করিয়া একদিন সিদ্ধ বাবা বলিলেন, বিহারী এই ঠাকুর বৃন্দাবনে কাহাকে ও দিয়ে এস, আমি নবদ্বীপে যাব। এ দেহটা যেন গৌরের পাদপদ্মে পড়ে’। তখন বিহারীদাসজি ঐ ঠাকুর লইয়া বৃন্দাবনে আসিয়া গয়েসপুরের মা গোসাই হইতে ২৫ ভিক্ষা পাইয়া ঠাকুর ও ওই টাকা গোপাল গুরু মঠের অধিকারী শ্রী নরত্তমদাসজী কে দিয়াছিলেন। ঐ সেবা বর্ত্তমানে নিধুবন গলিতে বিদ্যমান।
সূর্যকুন্ড হইতে সিদ্ধ বাবাকে কাঁধে লইয়া বিহারীদাসজী মথুরা জংশন স্টেশনে আসিয়া বিনা টিকিটে নবদ্বীপে যাত্রা করলেন। রাস্তায় কেহ কিছু বলে নাই--- বর্দ্ধমানের নিকটবর্ত্তী মেমারি স্টেশনে নামিবার পর জনৈক সাহেব ইহার হাত ধরিয়া ফটোক পার করিয়া দিল। তত্রত্য নেপাল বাবুর আখড়ায় গিয়া সিদ্ধ বাবা বিশ্রাম করত তথা হইতে গরুর গাড়ি করিয়া অম্বিকা কালনায় সিদ্ধ ভগবান দাস বাবাজির নিকট গমন করেন । সিদ্ধ ভগবান বাবা ইহাকে দেখিয়া বলিলেন----'অহো’! আমার বন্ধু আসিয়াছেন! বিষ্ণুদাস তুমি ইহাদের সেবার যোগাড় কর।‘এই বলিয়া দুই বন্ধুতে আলিঙ্গন করত গড়াগড়ি যাইতে লাগিলেন। বেলা দশটা হইতে রাত্রি এগারোটা পর্য্যন্ত ইহারা পরস্পর আলিঙ্গন পাশে বদ্ধ হইয়া পড়িয়া রহিলেন। বিষ্ণুদাসজি তাহা দেখিয়া বিহারী দাসজিকে বলিলেন----‘ভাই, যদি কোনও উপায় থাকে ত দেখ’। বিহারীদাস বলিলেন----'আজ তিনদিন আহার নাই, এদিকে ত এগারটা বাজে’। এই বলিয়া তিনি সিদ্ধ বাবাকে বুকের ভিতর জড়াইয়া তাহার বুকে হাত মালিস করিতে লাগিলেন ।কিছুক্ষণ পরে সিদ্ধ বাবা বলিলেন, “বিহারী! তুই কিছু খাইয়াছিস্?” তিনি বলিলেন---- ‘আজ্ঞে আপনারা কেহ খাইলেন না, আমি কেমন করিয়া খাইব?’
#গৌড়ীয়_বৈষ্ণব_জীবন
#শ্রী_শ্রী_গৌড়ীয়_বৈষ্ণব_জীবন #joygour
มุมมอง: 47
วีดีโอ
শ্রী শ্রীনিবাস আচার্য্য প্রভু (Part-3)| Sri Sri Gaudiya Vaishnav Jibon
มุมมอง 3014 วันที่ผ่านมา
শ্রী শ্রীনিবাস আচার্য্য প্রভু (Part-3)| Sri Sri Gaudiya Vaishnav Jibon শ্রীগদাধর পণ্ডিতের গৃহে একদিন অবস্থানের পর শ্রীনিবাস, শ্রীরামানন্দ রায়, শ্রীসার্ব্বভৌম পণ্ডিত, শ্রীবক্রেশ্বর পণ্ডিত, শ্রীপরমানন্দ পুরী, শ্রীশিখি মাহিতি, গোবিন্দ, শঙ্কর ও গোপীনাথ আচার্য্য প্রভৃতি শ্রীগৌর-পার্ষদগণের শ্রীচরণ দর্শনে চললেন। শ্রীনিবাসকে দর্শন করে ভক্তগণ সকলে সুখী হলেন। শ্রীনিবাসের অপূর্ব্ব গৌর প্রেম দর্শনে ভক্তগণ ...
শ্রীশ্রীনিবাস আচার্য্য প্রভু (Part -2) | শ্রীশ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবন
มุมมอง 22หลายเดือนก่อน
শ্রীশ্রীনিবাস আচার্য্য প্রভু (Part -2) | শ্রীশ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবন #শ্রী_শ্রী_গৌড়ীয়_বৈষ্ণব_জীবন #শ্রীনিবাস_আচার্য্য_প্রভু(part-2) #SrinibasAcharyaThakur #SriSriGaudiyaVaishnabJibon "বাল্যকালেই শ্রীনিবাস শ্রীগোবিন্দ ঘোষ ঠাকুর ও শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুর প্রভৃতির কৃপা প্রাপ্ত হলেন। কিছুদিন পরে শ্রীনিবাসের পিতৃ বিয়োগ হয়। পিতার অন্তর্ধানে শ্রীনিবাস অত্যন্ত কাতর হলেন। ভক্তগণ শ্রীনিবাসকে অনেক প্রবোধ...
শ্রী শ্রীনিবাস আচার্য্য প্রভু (Part - 1)| শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবন
มุมมอง 22หลายเดือนก่อน
শ্রী শ্রীনিবাস আচার্য্য প্রভু |(প্রথম পর্ব )| শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবন শ্রীনিবাস আচার্য্যের পিতার নাম ছিল শ্রীগঙ্গাধর ভট্টাচার্য্য। উত্তরকালে তাঁর নাম হয় শ্রীচৈতন্য দাস, এঁর পত্নীর নাম ছিল শ্রীলক্ষ্মীপ্রিয়া। ইনি ভাগীরথী তটে চাখন্দি গ্রামে বসবাস করতেন। শ্রীগৌরসুন্দর যখন নদীয়া লীলা সাঙ্গ করে সন্ন্যাস নেবার জন্য কন্টক নগরে শ্রীকেশব ভারতীর আশ্রমে গেলেন, এ সংবাদ সর্ব্বত্র প্রচার হল। চতুর্দিক থে...
শ্রীল শচীনন্দন দাস বাবাজি| #রামদাস_পরিকর |শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবন
มุมมอง 72หลายเดือนก่อน
শ্রীল শচীনন্দন দাস বাবাজি| রামদাস পরিকর |শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবন #রামদাস_পরিকর *শ্রীল শচীনন্দন দাস বাবাজী (বায়াবাবা) মহারাজ* আজ ভাদ্র শুক্লা চতুর্দশী। শ্রীশ্রী অনন্ত চতুর্দশী। শ্রীপাদ রামদাস বাবাজী মহারাজের শ্রীচরণাশ্রিত শ্রীল শচীনন্দন দাস বাবাজী (বায়াবাবা) মহারাজের তিরোভাব তিথি। ওড়িশার কেন্দ্রাপাড়ার বালিসাহি পাটনা গ্রামে পিতা শ্রীলালমোহন মঙ্গরাজ এবং মাতা শ্রীমতী রূপসীদেবীর কোলে ১৩০৬ ...
শ্রীঅদ্বৈত গৃহিণী শ্রীমতী সীতামাতা ঠাকুরানি || Sri Sri Gaudiya Vaishnav Jibon
มุมมอง 22หลายเดือนก่อน
শ্রীঅদ্বৈত গৃহিণী শ্রীমতী সীতামাতা ঠাকুরানি || Sri Sri Gaudiya Vaishnav Jibon বাংলার সর্বপ্রথম নবজাগরণের প্রথম নারী নেত্রীত্বের নাম যদি স্মরণ করতে যাই তাহলে গগণের নক্ষত্ররাজির মতোই প্রতীয়মান হয় অখন্ড বাংলার কুলবধু সাক্ষাৎ যোগমায়া সরুপিনী অদ্বৈত ঘরনী সীতামাতা ঠাকুরাণী। গৌর লীলার শুরু থেকে বিশ্রাম অবদি ঠাকুরাণী এক দেদীপ্যমান জলন্ত শিখা। মমতাময়ী, স্নেহময়ী,করুণাময়ী বাৎসল্যময়ী,সম্প্রদায় আচার্যা, সমা...
ষড়্ গোস্বামীবর্গের অতি-সংক্ষিপ্ত জীবনী প্রসঙ্গ | শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবনী (Six Goswami's)
มุมมอง 6012 หลายเดือนก่อน
ষড়্ গোস্বামীবর্গের অতি-সংক্ষিপ্ত জীবনী প্রসঙ্গ | শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবনী (Six Goswami's Biography) বৈষ্ণব শিরোমণি আচার্য ষড় গোস্বামীঃ ষড় গোস্বামী ছয়জন বৈষ্ণব সাধক ও সংস্কৃত পন্ডিত। সনাতন গোস্বামী, রূপ গোস্বামী, রঘুনাথ দাস, গোপাল ভট্ট, রঘুনাথ ভট্ট ও জীব গোস্বামী এই ছয়জনকে গৌড়ীয় বৈষ্ণবগণ একত্রে ষড় গোস্বামী নামে অভিহিত করেন। এঁরা কম-বেশি সকলেই শ্রীচৈতন্যদেবের ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য লাভ করে...
শ্রীল হরিদাস দাস বাবাজীর জীবনী প্রসঙ্গ | #রামদাস_পরিকর | শ্রীশ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবন |
มุมมอง 642 หลายเดือนก่อน
শ্রীপাদ রামদাস বাবাজী মহাশয়ের আশ্রিত এক যবন বাবাজীর জীবনী| Sri Sri Gaudiya Vaishnab Jibon|| #রামদাস_পরিকর *শ্রীল হরিদাস দাস বাবাজী* *(যবন হরিদাসজী / অন্ধ হরিদাসজী)* আজ ভাদ্র কৃষ্ণা চতুর্থী। শ্রীপাদ রামদাস বাবাজী মহারাজের নিজজন শ্রীল হরিদাস দাস বাবাজী মহারাজের তিরোভাব তিথি। যিনি সম্প্রদায়ের প্রাচীন সাধুদের কাছে যবন হরিদাস বা অন্ধ হরিদাস নামেই অধিক প্রসিদ্ধ। ইনি বর্তমান বাংলাদেশের বরিশাল জেলার ...
সিদ্ধ শ্রী শ্রী মনোহর দাস বাবাজীর জীবনকথা | জয় নিতাই জয় গৌর |
มุมมอง 1710 หลายเดือนก่อน
सिद्ध मनोहर दास बाबा जी पिता श्रीभोलानाथ अधिकारी एवं माँ प्यारीसुन्दरी के गर्भ से इनका जन्म हुआ ! आपका पूर्वनाम महेंद्र था। 6 वर्ष में माता का वियोग सहना पड़ा व 13 वर्ष की अवस्था में पिताजी का वियोग हो गया। आपने अद्वैत वंश के श्रीपाद नन्दकिशोर गोस्वामी से दीक्षा मंत्र और उसके पश्चात् नवद्वीप के बड़े अखाडे़ के श्रीरूपदास बाबा से वेश ग्रहण किया। वेश का नाम हुआ श्री मनोहरदास। आपने 3 साल तक अखाड़े क...
একজন সদাচারী বৈষ্ণবের সেবানিষ্ঠা | শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবন |
มุมมอง 1011 หลายเดือนก่อน
শ্রীশ্রীমদনমোহনের সেবালাভের পর কাম্যবনের সিদ্ধ জয়কৃষ্ণদাস বাবাজী মহারাজের নিকট অল্পবয়স্ক এক বাবাজি আসেন এবং শ্রীবিগ্রসেবায় সহায়তা করেন। বিনীত ব্যবহারে ভগবৎসেবা প্রবণতায় এবং সর্বোপরি সিদ্ধ বাবার পরিচর্য্যায় কনিষ্ট বাবাজি অতি অল্প দিনের মধ্যে সিদ্ধ বাবার কৃপালাভ করিলেন। সিদ্ধ বাবা স্নেহাতিরেকে ইঁহাকে রাগানুগা ভজন শিক্ষা দিতে একান্ত ইচ্ছুক হইয়া তাঁহার শ্রীগুরুপ্রণালী আছে কিনা জিজ্ঞাসা করিলেন...
রণবাড়ীর শ্রী শ্রী সিদ্ধ কৃষ্ণদাস বাবাজী মহারাজের জীবন কথা | (Sri Sri Siddho Krishna Das Babaji)
มุมมอง 3711 หลายเดือนก่อน
রণবাড়ীর শ্রী শ্রী সিদ্ধ কৃষ্ণদাস বাবাজী মহারাজের জীবন কথা | (Sri Sri Siddho Krishna Das Babaji) #শ্রীশ্রীসিদ্ধ_কৃষ্ণদাস_বাবাজি_মহারাজ_(রণবাড়ী) পূৰ্ব্বনাম - শ্রীকৃষ্ণপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়। জন্মস্থান- যশোহর জেলার অন্তর্গত মহম্মদপুর গ্রাম। (শ্রীনিত্যানন্দ দাস বাবাজি মোহন্তের মতে বাঁকুড়া জেলায়।) এই মহম্মদপুর বাঙ্গালী বীর সীতারাম রাজার রাজধানী। তাহার পিতা গোকুলচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় শ্রীহরেকৃষ্ণরায...
দরমাহাটার ঘটনা | শ্রীপাদ রামদাস বাবাজী মশায়ের জীবন চরিত |
มุมมอง 19ปีที่แล้ว
দরমাহাটার ঘটনা | শ্রীপাদ রামদাস বাবাজী মশায়ের জীবন চরিত | কলকাতার দর্মাহাটার মঠের খুব কাছেই ছিল ঠনঠনে কালীবাড়ি। শ্রীপাদ রামদাস বাবাজীমশাই, যখনই দরমাহাটার মঠে অনুষ্ঠিত শ্রীনামযজ্ঞ উপলক্ষে নগর সংকীর্তনে বেরোতেন, তখন অবশ্যই এই কালীমন্দিরে এসে কিছুক্ষণ কীর্তনানন্দে কাটাতেন। সেবার কলকাতায় কলেরা রোগ মহামারীর আকার ধারণ করেছিল। ভক্তদের ইচ্ছায় এই রোগ নিরাময়ের উদ্দেশ্যেই মঠে নামযজ্ঞের আয়োজন করা হয়।...
শ্রীকুণ্ডের যাত্রী আবাস ও উৎসবাদি | Shri Radha Kund Ke Baivab Aur Itihaas 🙏✨
มุมมอง 14ปีที่แล้ว
শ্রীকুণ্ডের যাত্রী আবাস ও উৎসবাদি | Shri Radha Kund Ke Baivab Aur Itihaas 🙏✨ #শ্রীকুন্ডের_যাত্রী_আবাস_ও_উৎসবাদি সারা বিশ্বের পুণ্য লোভাতুর বহুতীর্থযাত্রী সর্বতীর্থময় শ্রীকুণ্ডে বৎসরের প্রায় সব সময়ই আগমন করে থাকেন। বিশেষতঃ কার্তিক মাসে নিয়মসেবায় দেশ-দেশান্তর থেকে এখানে বহুভক্তের সমাগম হয়। তাঁরা সকলে একমাসব্যাপী শ্রীকুণ্ডে অবস্থান করেন, তখন শ্রীরাধাকুণ্ড শ্রবণ, কীর্তনাদি ভজনাঙ্গের অনুষ্ঠানে...
নামাচার্য্য শ্রীল হরিদাস ঠাকুর মহাশয়ের শুভ নির্য্যাণ তিথি | Srila Haridas Thakur Ke Jibon Charitra
มุมมอง 632ปีที่แล้ว
নামাচার্য্য শ্রীল হরিদাস ঠাকুর মহাশয়ের শুভ নির্য্যাণ তিথি | Srila Haridas Thakur Ke Jibon Charitra জয় রাধে! আগামীকাল ১০ আশ্বিন, ২৮ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার। শ্রীঅনন্ত চতুৰ্দ্দশী রাত্রি ৬ঃ৪৫ মিনিট(ভারতীয় সময়), ৭ঃ১৫ মিনিট(বাংলাদেশ সময়), পূৰ্ব্বভাদ্রপদ, নামাচার্য্য শ্রীল হরিদাস ঠাকুরের তিরোভাব মহোৎসব। জয় শ্রীরাধেশ্যাম! #শ্রী_শ্রী_গৌড়ীয়_বৈষ্ণব_জীবনী #নামপ্রিয়_নামসিদ্ধ_নামাচার্য্য_হরিদাস_ঠাকুরের_নির...
শ্রীপাদ রঘুনাথ দাস গোস্বামীর ভজন কুটিরের উৎস স্থল | Sri Sri Gaudiya Vaishnav Jiboni
มุมมอง 23ปีที่แล้ว
শ্রীপাদ রঘুনাথ দাস গোস্বামীর ভজন কুটিরের উৎস স্থল | Sri Sri Gaudiya Vaishnav Jiboni #শ্রীকুন্ডতীরে_ভজন_কুটিরের_সূত্রপাত শ্রীশ্যামকুণ্ডের উত্তরপার্শ্বে শ্রীপাদ রঘুনাথদাস গোস্বামীর ভজন কুটির । পরম বৈরাগী শ্রীরঘুনাথ প্রথমতঃ শ্রীকুণ্ডতীরে বৃক্ষতলে বসেই ভজন করতেন । শ্রীকুণ্ডতট তৎকালে জনমানব শূন্য গভীর অরণ্যে পরিণত ছিল । একদা শ্রীপাদ ভজনাবেশে মগ্ন আছেন, ইত্যবসরে ব্যাঘ্র কুণ্ডের জলপান করে তাঁর পার্শ্ব...
শ্রাবণী পূর্ণিমা তিথির কিছু অজানা তথ্য 🙏✨| শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবনী
มุมมอง 18ปีที่แล้ว
শ্রাবণী পূর্ণিমা তিথির কিছু অজানা তথ্য 🙏✨| শ্রী শ্রী গৌড়ীয় বৈষ্ণব জীবনী
শ্রীরাধাকুণ্ডের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আলোচনা ✨| কুণ্ডতটে কোন মন্দির সমূহ দর্শন করা প্রয়োজন|
มุมมอง 17ปีที่แล้ว
শ্রীরাধাকুণ্ডের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আলোচনা ✨| কুণ্ডতটে কোন মন্দির সমূহ দর্শন করা প্রয়োজন|
❤️❤️
Hari Hari bol mataji dandobat pranam
Radha Krishna
রাধে রাধে
Joy Joy Shree Radhe
Go ahead didivi vlo hoise ❤🙏