The Lost World of Pompeii, Italy.
#lostworld #pompeii #italy #viral #ancientcity #ancientworld #viral #trending
Pompeii was an ancient city located in what is now the comune of Pompei near Naples in the Campania region of Italy. Pompeii, along with Herculaneum and many villas in the surrounding area , was buried under 4 to 6 m (13 to 20 ft) of volcanic ash and pumice in the Eruption of Mount Vesuvius in 79 AD.
Italy
Location
Pompei, Metropolitan City of Naples, Campania, Italy
Coordinates
40°45′0″N 14°29′10″E
Type
Settlement
Area
64 to 67 ha (170 acres)
History
Founded
7th-6th century BC
Abandoned
AD 79
Site notes
Website
www.pompeiisites.org
UNESCO World Heritage Site
Official name
Archaeological Areas of Pompeii, Herculaneum, and Torre Annunziata
Type
Cultural
Criteria
iii, iv, v
Designated
1997 (21st session)
Reference no.
829
Region
Europe
Largely preserved under the ash, the excavated city offers a unique snapshot of Roman life, frozen at the moment it was buried,although much of the detailed evidence of the everyday life of its inhabitants was lost in the excavations.It was a wealthy town, with a population of ca. 11,000 in AD 79,enjoying many fine public buildings and luxurious private houses with lavish decorations, furnishings and works of art which were the main attractions for the early excavators. Organic remains, including wooden objects and human bodies, were interred in the ash. Over time, they decayed, leaving voids that archaeologists found could be used as moulds to make plaster casts of unique, and often gruesome, figures in their final moments of life. The numerous graffiti carved on the walls and inside rooms provide a wealth of examples of the largely lost Vulgar Latin spoken colloquially at the time, contrasting with the formal language of the classical writers.
Pompeii is a UNESCO World Heritage Site and is one of the most popular tourist attractions in Italy, with approximately 2.5 million visitors annually.
After many excavations prior to 1960 that had uncovered most of the city but left it in decay, further major excavations were banned or limited to targeted, prioritised areas. In 2018, these led to new discoveries in some previously unexplored areas of the city.
Pompeii in Latin is a second declension masculine plural noun . According to Theodor Kraus, "The root of the word Pompeii would appear to be the Oscan word for the number five, pompe, which suggests that either the community consisted of five hamlets or perhaps it was settled by a family group (gens Pompeia).
Pompeii was built approximately 40 m (130 ft) above sea level on a coastal lava plateau created by earlier eruptions of Mount Vesuvius (8 km or 5 mi distant). The plateau fell steeply to the south and partly to the west into the sea. Three layers of sediment from large landslides lie on top of the lava, perhaps triggered by extended rainfall. The city, once by the shoreline, is today circa 700 m (2,300 ft) inland. The mouth of the navigable Sarno River, adjacent to the city, was protected by lagoons and served early Greek and Phoenician sailors as a haven port, later developed by the Romans.
Pompeii covered a total of 64 to 67 hectares (160 to 170 acres) and was home to 11,000 to 11,500 people, based on household counts.
পম্পেই নগরী হল একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত রোমান ছোট নগর বা শহর; ইতালির কাম্পানিয়া অঞ্চলের আধুনিক নেপলসের (নাপোলি) কাছে পম্পেই ইউনিয়নে এর অবস্থান। ৭৯ খ্রিস্টাব্দে ভিসুভিয়াস পর্বতের আগ্নেয়গিরির দুই দিনব্যাপী সর্বনাশা অগ্নুৎপাতে পম্পেই নগরী সম্পূর্ণভাবে পুড়ে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো। ৬০ ফুট উঁচু ছাই এবং ঝামা পাথর এর নিচে শহরটি চাপা পড়ে যায়।
এর ঠিক ১৭ বছর আগে, ৬২ খ্রিস্টাব্দেও একটি ভয়াবহ ভূকম্পনের ফলে কাম্পানিয়া অঞ্চলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। পম্পেই নগরী এবং পার্শ্ববর্তী হেরকুলেনিয়াম ও অন্যান্য শহরেও তার অভিঘাতে যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। পম্পেই নগরীও এতে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, কিন্তু সাথে সাথেই এর পুনর্নিমাণের কাজ শুরু করা হয়েছিল। ১৭ বছর পরে, যখন পুণর্নিমাণ কাজ একই গতিতে এগিয়ে যাচ্ছিলো (যদিও বাসস্থানগুলোকে তখনও অনেকাংশেই পুনরুদ্ধার করার দরকার ছিল), এই শহর এবং তার হতভাগ্য বাসিন্দারা প্রাচীন ইতিহাসের একটি অন্যতম দুর্ভাগ্যজনক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের শিকারে পরিণত হয়। কারলো দি বোরবোনে-এর আর্থিক সহায়তায় শহরটি ১৭৪৮ খ্রিস্টাব্দে পুনরায় মাটির নিচ থেকে আলোতে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় প্রত্নত্তাত্ত্বিক অঞ্চল যা সর্বাপেক্ষা বেশি পরিদর্শন করা হয়েছে। পম্পেই নগরীর সাথে পার্শ্ববর্তী শহর হেরকুলেনিয়াম এবং অপলন্তেসকেও ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে এই স্থানটিকে ২,২৫৩,৬৩৩ জনপরিদর্শন করেছিলেন। আজ, ইতালির সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণের একটি হলো এই নগরী।